আজঃ রবিবার ০৫ মে ২০২৪
শিরোনাম

গত ২৪ ঘণ্টায় চট্টগ্রামে মৃত্যু ৬

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৭ আগস্ট ২০২১ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৭ আগস্ট ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

চট্টগ্রামে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ও মৃত্যুর সংখ্যা কমেছে। চট্টগ্রামে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ৬ জন মারা গেছেন। আর একই সময়ে নতুন করে ২৬৯ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে।

শুক্রবার (২৭ আগস্ট) চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয় থেকে প্রকাশিত প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে। এর আগে, বৃহস্পতিবার  করোনায় মারা গিয়েছিলেন ৭ জন, শনাক্ত হয়েছিলেন ৩০৬ জন।

এ বিষয়ে জেলা সিভিল সার্জন ডা. সেখ ফজলে রাব্বি বলেন, চট্টগ্রামের ১০টি ও কক্সবাজারের একটি ল্যাবে ১ হাজার ৬৭৩ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ২৬৯ জনের মধ্যে করোনাভাইরাস পাওয়া গেছে। তাদের মধ্যে চট্টগ্রাম নগরেরই ১২১ জন। বাকিরা বিভিন্ন উপজেলার। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা শনাক্তের হার ১৬ দশমিক ০৭ শতাংশ।

লোহাগড়া ১০, সাতকানিয়ায় ১৭, বাঁশখালী ১৪, আনোয়ারায় ১১, চন্দনাইশে ৭, পটিয়ায় ৪, বোয়ালখালীতে ৯, রাউজানে ২৭, ফটিকছড়িতে ১৪, হাটহাজারীতে ৩০, সীতাকুণ্ডে ৪ ও সন্দ্বীপ ১ জন করোনা আক্রান্ত হয়েছেন।

চট্টগ্রামে এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছেন ৯৮ হাজার ৫৩৭ জন। মোট শনাক্তের মধ্যে চট্টগ্রাম নগরেরই ৭১ হাজার ৭৫৫ জন। বাকি ২৬ হাজার ৭৮২ জন বিভিন্ন উপজেলার।

গত ২৪ ঘণ্টায় চট্টগ্রামে করোনা আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়াদের ২ জন নগরের বাসিন্দা, বাকি ৪ জন বিভিন্ন উপজেলার। করোনা আক্রান্ত হয়ে চট্টগ্রামে এ পর্যন্ত মোট ১ হাজার ২০৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে ৬৮২ জন চট্টগ্রাম নগরের। আর বিভিন্ন উপজেলায় মারা গেছেন ৫২৭ জন।


আরও খবর



৭০ বছর পর পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে শয়তান ধূমকেতু

প্রকাশিত:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ডেস্ক

Image

৭০ বছর পর পৃথিবীর আকাশের দিকে ধেয়ে আসছে একটি ধূমকেতু, যা মাউন্ট এভারেস্টের সমান বড়। ধূমকেতুটির নাম ১২পি/পনস-ব্রুকস যা ডেভিল কমেট বা শয়তান ধূমকেতু নামে বেশি পরিচিত।

সংবাদ মাধ্যম সিএনএন জানিয়েছে, আগামী ৮ এপ্রিল পূর্ণ সূর্যগ্রহণের সময় বিরল চেহারা দেখাবে শয়তান ধূমকেতু। আর ২১ এপ্রিল ধূমকেতুটি সূর্যের খুব কাছাকাছি পৌঁছাবে। এ সময় সূর্য থেকে এর দূরত্ব থাকবে ৭ কোটি ৪৪ লাখ মাইল। এ ছাড়া আগামী ২ জুন এটি পৃথিবীর খুব কাছাকাছি আসবে। এ সময় পৃথিবী থেকে এর দূরত্ব হবে প্রায় ১৪ কোটি মাইল।

গত বছর এই ধূমকেতুটির ওপর বরফ ও গ্যাসের বিস্ফোরণের কারণে শিং এর মতো আকৃতি তৈরি হয় এরপর এর নামকরণ করা হয় ডেভিল বা শয়তান ধুমকেতু। সূর্যকে প্রদক্ষিণ করতে করতে এই ধূমকেতুটি প্রতি ৭০ বছর পরপর সৌরজগতের ভেতর চলে আসে। ইতিমধ্যে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের জ্যোতির্বিদরা বাইনোকুলারের সাহায্যে এটি দেখতে পাচ্ছেন এবং এর ছবি তুলছেন।

১৮১২ সালে প্রথম ধূমকেতুটি আবিষ্কার করেন জ্যোতির্বিজ্ঞানী জ্যঁ-লুইস পনস। এরপর ১৮৮৩ সালে এটি আবার দেখতে পান জ্যোতির্বিজ্ঞানী উইলিয়াম রবার্ট ব্রুকস। তাঁদের নামানুসারে এর নামকরণ করা হয়। এর আগে সর্বশেষ ১৯৫৪ সালে ধূমকেতুটি সূর্যের কাছাকাছি এসেছিল। এরপর ২০৯৫ সালে এটি আবার সূর্যের কাছাকাছি আসতে পারে।

ধূমকেতুটি ২১ এপ্রিল নাগাদ তাওরাস নক্ষত্রপুঞ্জে হাজির হবে। তখন উত্তর গোলার্ধ থেকে সন্ধ্যায় সবচেয়ে ভালোভাবে এটি দৃশ্যমান হবে। এ সময় এটি পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিম দিগন্তের কাছাকাছি প্রদর্শিত হবে।


আরও খবর



ওমানে বন্যা: স্কুল শিক্ষার্থীসহ নিহত ১৬

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

মধ্যপ্রাচ্যের দেশ ওমানে বন্যার কবলে পড়ে প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ১৬ জন মানুষ। কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, মৃতদের অনেকেই স্কুলগামী শিশু। মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) এই তথ্য জানিয়েছে আল আরাবিয়া।

ওমান নিউজ এজেন্সি রবিবার প্রাথমিকভাবে জানিয়েছিল, বন্যার পানিতে গাড়ি ভেসে যাওয়ায় নয় জন স্কুলগামী শিশু ও তিনজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ মারা গেছেন।

দেশের উত্তর-পূর্ব প্রান্তে আঘাত হানা এই বন্যায় আরও পাঁচ ব্যক্তি নিখোঁজ আছেন।

ওমান নিউজ এজেন্সি সোমবার জানায়, এক শিশু ও তিন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।

রবিবার থেকেই দমকা হাওয়া ও বজ্রসহ বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হয়ে পরেছে ওমানবাসীদের জীবন। দেশটির উত্তর ও পূর্বাঞ্চলের বেশ কিছু অংশে আকস্মিক বন্যা দেখা দিয়েছে। এতে ওমানের সুলতানের মন্ত্রিসভার পক্ষ থেকে দেওয়া বিবৃতিতে শোক প্রকাশ করা হয়েছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, শারকিয়াহ প্রদেশে সম্প্রতি প্রাণ হারানো স্কুলগামী শিশুদের পরিবার ও আত্মীয় স্বজনের প্রতি মন্ত্রিসভা গভীর শোক ও সমবেদনা প্রকাশ করছে।

সোমবার দেশটির শিক্ষা মন্ত্রণালয় বন্যার কারণে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে বেশিরভাগ স্কুলের কার্যক্রম স্থগিত রেখেছে। বন্যার কারণে বেশ কিছু সড়কে পরিবহণ চলাচলও বন্ধ রয়েছে।

সড়কে ও অন্যান্য জায়গায় আটকে পড়া মানুষদের উদ্ধারের কাজে ওমানের বিমানবাহিনীর হেলিকপ্টার ব্যবহার করা হচ্ছে।

দিনের পরের অংশে উপসাগরীয় অঞ্চলের অন্যান্য দেশ, যেমন বাহরাইন ও সংযুক্ত আরব আমিরাতেও আঘাত হানতে পারে ঝড়।

এর আগে ফেব্রুয়ারিতে বন্যায় ওমানে তিন শিশু প্রাণ হারায়।


আরও খবর



সিসি ক্যামেরার আওতায় আসছে কক্সবাজার

প্রকাশিত:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | হালনাগাদ:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

বিশ্বের দীর্ঘতম প্রাকৃতিক সমুদ্র সৈকত হচ্ছে কক্সবাজারে। এবার ড্রোন ক্যামেরা দিয়ে এ সৈকতে বেড়াতে আসা পর্যটকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে। পাশাপাশি বাইনোকুলার দিয়ে পর্যবেক্ষণ করা হয়েছে সৈকতের নানা বিষয়। এছাড়া ছিল সিসি ক্যামেরা। সেগুলো পরিচালনার জন্য ছিল বড় বড় এলইডি মনিটর।

এবার পুরো শহরটিকেও সিসি ক্যামেরার আওতায় আনতে চায় বাংলাদেশ ট্যুরিস্ট পুলিশ। এসব সিসি ক্যামেরায় যা ধরা পড়বে তা দেখা যাবে শহরের মোড়ে মোড়ে রাখা বড় এলইডি মনিটরে। ফলে শহরের অপরাধ কমে আসবে অন্যদিকে পর্যটকরা নিরাপদে ঘুরতে পারবেন।

শুধু তাই নয়, পর্যটকরা বিপদে পড়লে যাতে খুব সহজেই স্বজনদের ফোন করতে পারেন তার জন্য বিভিন্ন মোড়ে ইন্টারকম সার্ভিস এবং বসটন টেলিফোন রাখার চিন্তা করা হচ্ছে।

বাংলাদেশ ট্যুরিস্ট পুলিশের একাধিক কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, দেশে প্রথমবারের মতো দুটি পর্যটন কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা বসিয়ে মনিটরিং করা হয়েছে। পরীক্ষামূলক এই কাজে সফলতা পেয়েছে বাংলাদেশ ট্যুরিস্ট পুলিশ। তবে ক্যামেরায় অপ্রীতিকর কিছু ধরা পড়েনি।

ট্যুরিস্ট পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ঈদুল ফিতরে দেশের পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে পর্যটকদের নিরাপত্তায় সিসি ক্যামেরা বসানোর উদ্যোগ নেয় ট্যুরিস্ট পুলিশ। এরই অংশ হিসেবে প্রথম বারের মতো কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতে ১২টি, পতেঙ্গা বিচে ১২টি ও কক্সবাজারে ২০টি সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়। এসব ক্যামেরা ঢাকায় বসে কন্ট্রোল রুম থেকে নিয়ন্ত্রণ করে ট্যুরিস্ট পুলিশ।

এছাড়াও কক্সবাজারের প্রতিটি বিচকে ইন্টারকম সিস্টেমের আওতায় আনা হয়েছিল। পর্যটকরা তাদের সমস্যা সরাসরি ইন্টারকমের মাধ্যমে ট্যুরিস্ট পুলিশকে অবগত করতে রাখা হয়েছিল এই সুবিধা। তার ফলও তারা পেয়েছেন। পাশাপাশি লাগনো হয়েছিল কক্সবাজারের প্রতিটি বিচ এলাকায় সিকিউরিটি এলার্মিং বাটন। পর্যটকরা কোনো সমস্যায় পড়ামাত্র বাটনে টিপ দিয়ে তা ট্যুরিস্ট পুলিশের বক্সে আওয়াজ তৈরি করেছে। ফলে দ্রুত সময়ে সেই স্থানে পুলিশ পৌঁছে তাদেরকে উদ্ধার করেছে।


আরও খবর



স্কুল বন্ধের আদেশ: আপিল করবে না শিক্ষা মন্ত্রণালয়

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দেশে তীব্র তাপদাহের মধ্যে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয় এবং মাদরাসার পাঠদান আগামী বৃহস্পতিবার (২ মে) পর্যন্ত বন্ধ রাখা নিয়ে হাইকোর্টের আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করবে না শিক্ষা মন্ত্রণালয়। ফলে বৃহস্পতিবার (২ মে) পর্যন্ত স্কুল-মাদরাসায় ছুটি বহাল থাকছে।

মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) দুপুরে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আবুল খায়ের আপিল না করার সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছে।

এর আগে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের বিষয়ে গতকাল সোমবার হাইকোর্টের আদেশের পর অসন্তুষ্ট হয়ে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী এ আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করার কথা জানান। ওইদিন শিক্ষামন্ত্রী বলেন, সারাদেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধে এক ধরনের মানসিকতা তৈরি হচ্ছে। সবকিছুতেই কেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওপর আদালতের নিদের্শনা নিয়ে আসতে হবে? সাংবিধানিকভাবে যার যা দায়িত্ব তা পালন করা বাঞ্ছনীয় বলেও মন্তব্য করেন শিক্ষামন্ত্রী।

সোমবার আদেশে আদালত বলেন, যেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শ্রেণিকক্ষে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্র (এসি) রয়েছে সেগুলোতে যথারীতি পাঠদান ও পরীক্ষা কার্যক্রম চলবে। এ ছাড়া যদি কোনো প্রতিষ্ঠানে পরীক্ষার দিন ধার্য করা থাকে সেক্ষেত্রে সিডিউল অনুযায়ী পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

আদালতের রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল শেখ মোহাম্মদ সাইফুজ্জামান জামান আদেশের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, শ্রেণিকক্ষে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা বা এসি নেই, তীব্র গরমের কারণে এ ধরনের প্রাথমিক-মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদরাসাগুলো বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বন্ধের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।

এ আইনজীবী আরও জানান, কোনো প্রতিষ্ঠানে পরীক্ষার দিন ধার্য থাকলে নির্ধারিত সময়সূচিতে পরীক্ষা নেওয়া যাবে।


আরও খবর



সারাদেশে তিন দিনের হিট অ্যালার্ট জারি

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বইছে তীব্র তাপপ্রবাহ। যা অব্যাহত থাকতে পারে। এজন্য তিনদিনের হিট অ্যালার্ট জারি করেছে আবহাওয়া অফিস।

শুক্রবার আবহাওয়াবিদ ড. মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিক এ সতর্কবার্তা জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, দেশের ওপর দিয়ে চলমান তাপপ্রবাহ আজ (১৯ এপ্রিল) থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টা অব্যাহত থাকতে পারে এবং তাপমাত্রা আরো বৃদ্ধি পেতে পারে।

অন্য এক পূর্বাভাসে বলা হয়, শনিবার (২০ এপ্রিল) সকাল ৯টা পর্যন্ত ঢাকা, চট্টগ্রাম এবং সিলেট বিভাগের দুএক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। বাগেরহাট, যশোর, চুয়াডাঙ্গা ও কুষ্টিয়া জেলা সমূহের ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ এবং দিনাজপুর, রাঙ্গামাটি, চাঁদপুর, খুলনা, সাতক্ষীরা, বরিশাল ও পটুয়াখালী জেলাসহ ঢাকা ও রাজশাহী বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে।

পূর্বাভাসে আরো বলা হয়, সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তি বৃদ্ধি পেতে পারে।


আরও খবর