আজঃ বুধবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

ঢাকা থেকে সেন্টমার্টিন দ্বীপ যাওয়ার উপায়

প্রকাশিত:শনিবার ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
ভ্রমণ ডেস্ক

Image

সেন্টমার্টিন দ্বীপ দেশের সর্ব দক্ষিণের উপজেলা টেকনাফের একটি ইউনিয়ন হওয়ায় সেখানে যেতে হলে ঢাকা থেকে প্রথমে টেকনাফে পৌঁছাতে হবে। আর এজন্য ঢাকার কলাবাগান, ফকিরাপুল, সায়েদাবাদ থেকে এসি ও নন-এসি বিভিন্ন বাস যাত্রা করে টেকনাফের উদ্দেশ্যে। তবে বাসের ধরন এবং মানের উপর নির্ভর করে এসব বাসের টিকিটের মূল্য। 

আরও পড়ুন>> যে ৩ খাবারে তারুণ্য ধরে রাখুন

সড়ক পথে টেকনাফ জেটি পর্যন্ত যেতে সময় লাগে প্রায় ১০ থেকে ১২ ঘণ্টা। এই দীর্ঘ সময়ের পথটা এড়াতে চাইলে সুযোগ আছে প্লেনে যাওয়ার। ঢাকা থেকে আকাশপথে এক ঘণ্টার মধ্যে কক্সবাজার পৌঁছানো যায়। সেক্ষেত্রে প্লেনের ক্যাটাগরি অনুযায়ী ভাড়া গুণতে হবে। তারপর টেকনাফগামী যে কোনো বাসে বা মাইক্রোবাসে করে সর্বোচ্চ আড়াই ঘণ্টার মধ্যে পৌঁছানো যাবে টেকনাফের একদম জেটি পর্যন্ত।

তবে যে পথেই যাওয়া হোক না কেন, এখানে অবশ্যই মনে রাখতে হবে যে, সেন্টমার্টিনের জাহাজ টেকনাফ জেটি থেকে সকাল সাড়ে ৯টায় ছেড়ে যায়। তাই টিকিটের আনুষ্ঠানিকতার জন্য এক ঘণ্টা আগেই উপস্থিত হতে হবে জেটিতে। 

আরও পড়ুন>> নিজেকে বদলাবেন যেভাবে

জাহাজগুলোর প্রতিষ্ঠান ও তাদের নিজস্ব শ্রেণীর ওপর নির্ভর করে ভাড়া। আড়াই ঘণ্টার সমুদ্রযাত্রার পর জাহাজগুলোর সেন্টমার্টিন দ্বীপে পৌঁছাতে পৌঁছাতে দুপুর ১২টায় বেজে যায়। এই জাহাজগুলো আবার ফিরতি পথ অর্থাৎ টেকনাফের দিকে যাত্রা শুরু করে বিকেল ৩টার দিকে।


আরও খবর



পটুয়াখালীতে আমনের বাম্পার ফলনের সম্ভাবনায়, কৃষকের মুখে হাসি

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
পটুয়াখালী প্রতিনিধি

Image

রোগ ও পোকা মাকড়ের আক্রমণ না থাকায় এবার পটুয়াখালীতে আমন ধানের বাম্পার ফলনের সম্ভাবনায় কৃষকদের মুখে হাসির আনন্দ বইছে। এছাড়া বিগত বছরের চাইতে এবার ফলনও বেশি হওয়ার সম্ভাবনা দেখছে বলে জানান কৃষকরা।

কৃষকরা জানান, কৃষি অফিসের পরামর্শ অনুযায়ী আমন ধানের আবাদ করায় বাম্পার ফলনের আশা তাদের। এছাড়া মাটি ও আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় বাড়তি সুবিধা পেয়েছেন তারা।

পটুয়াখালী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর খামারবাড়ি সূত্রে জানা গেছে, ২০২৩-২০২৪ খরিপ-২ মৌসুমে পটুয়াখালী জেলায় আমন জমি আবাদের লক্ষ্যমাত্র ছিল ১ লক্ষ ৮৯ হাজার ৯৫০ হেক্টর। এ লক্ষ্য মাত্রার চেয়ে ১০ হাজার ১৬৯ হেক্টর বেশী জমি আবাদ হয়েছে। এছাড়া আবাদকৃত আমনের মধ্যে উফশী জাতের ১ লক্ষ ১৪ হাজার ২৬৩ হেক্টর, স্থানীয় জাতের ৭৫ হাজার ৭৩০ হেক্টর ও হাইব্রিড জাতের ১২৬ হক্টর।

উক্ত আবাদের মধ্যে সদর উপজেলায় উফশী ৯,২৭৯ হেক্টরসহ স্থানীয় মোট ২৪,৪৯৩ হেক্টর, বাউফলে উফশী ১৮,৫৪১ হেঃ সহ স্থানীয় মোট ৩৪,৭০১ হেক্টর, গলাচিপায় উফশী ২৭,২৫০ হেক্টরসহ স্থানীয় মোট ৩৬,০০৫ হেক্টর, কলাপাড়ায় উফশী ২৩,০৪২ হেক্টরসহ স্থানীয় মোট ৩০,৭০১ হেক্টর, দশমিনায় উফশী ১২,৯৭০ হেঃসহ স্থানীয় মোট ১৮,১৬২ হেক্টর, মির্জাগঞ্জে উফশী ১,৩৮১ সহ স্থানীয় ১০,০৫৬ হেক্টর, দুমিকে উফশী ২,৮১০ হেক্টরসহ স্থানীয় মোট ৬,৬৪১ হেক্টর ও রাঙ্গাবালী উপজেলায় উফশী জাতের ১৮,৯৯০ হেক্টরসহ স্থানীয় মোট ২৯,৩৬০ হেক্টর আবাদ হয়েছে।

সদর উপজেলার কালিকাপুর ইউনিয়নের বশাকবাজার এলাকার কৃষক বেল্লাল মাদবর জানান, এ বছর ৬০ কাঠা জমিতে আমন চাষ করেছি। এতে প্রায় ৩০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। এবার আমন ফলন ভাল দেখাচ্ছে। যদি কোন বালা মছিবত ও পোকা মাকড় দেখা নাগেলে প্রতিকাঠায় ৬০ কেজি করে ৯০ মন ধান পাওয়া যাবে। যার দাম হবে প্রতিমন ১ হাজার টাকা হলে ৯০ হাজার টাকা, প্রতি মন ৯০০ টাকা হলে হইবে ৮১ হাজার টাকা হলে লাভ ভাল হইবে আশাকরি।

পটুয়াখালী জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর খামারবাড়ির উপ-পরিচালক মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম জানান, কোন ধরনে দুর্যোগ ও পোকার আক্রমন না হলে আমন ফলন বেশী আশা করা যায়।


আরও খবর



ডেঙ্গুতে আরও ৮ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ১৮৯৫

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। এদের মধ্যে ৩ জন ঢাকার এবং ৫ জন ঢাকার বাইরের। এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গুতে মোট প্রাণহানি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৪২৫ জনে।

মঙ্গলবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ্‌ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, একদিনে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১ হাজার ৮৯৫ জন নতুন রোগী। এর মধ্যে রাজধানীর হাসপাতালে ৩৯৪ জন এবং ঢাকার বাইরে ১ হাজার ৫০১ জন রোগী ভর্তি হয়েছেন। এ নিয়ে চলতি বছর মোট ডেঙ্গু আক্রান্ত বেড়ে দাঁড়ালো ২ লাখ ৮৩ হাজার ৫৯৩ জনে।

আরও পড়ুন>> ডেঙ্গুর বিপজ্জনক ডেন-২ ধরনে আক্রান্ত ৮৭ শতাংশ শিশু

এতে আরও বলা হয়, বর্তমানে সারা দেশে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন ৬ হাজার ৫৫৫ জন রোগী। এদিকে একদিনে সুস্থ হয়েছেন ১ হাজার ৯৯৪ জন। আর এ পর্যন্ত সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন মোট ২ লাখ ৭৫ হাজার ৬১৩ জন।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ও আইইডিসিআরের তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, চলতি বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ও মৃত্যুর সরকারি পরিসংখ্যান গত ২৪ বছরের সব রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে।

গত বছর দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ২৮১ জনের মৃত্যু হয়েছিল। চলতি বছর অনেক আগেই সেই রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে। এর আগে ২০১৯ সালে মৃত্যু হয় ১৭৯ জনের। এছাড়া ২০২০ সালে ৭ জন ও ২০২১ সালে মারা যান ১০৫ জন।


আরও খবর



ডেঙ্গুতে আরও ১১ মৃত্যু, নতুন আক্রান্ত ১৩৩৩

প্রকাশিত:শুক্রবার ১০ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১০ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে আরও ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে। এডিস মশাবাহিত এ জ্বরে আক্রান্ত হয়ে নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে এক হাজার ৩৩৩ জন।

আজ শুক্রবার (১০ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আজ সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ঢাকায় ২৯৮ এবং ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে এক হাজার ৩৫ জন। এ সময়ে মারা যাওয়া ১১ জনের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা তিনজন আর ঢাকার বাইরের আটজন। ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে এক হাজার ৪৭৪ জন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ৩৫৫ জন এবং ঢাকার বাইরের এক হাজার ১১৯ জন।

আরও পড়ুন>> ডেঙ্গুতে আরও ১৭ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১৭৩৪

চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ৯ নভেম্বর পর্যন্ত সারা দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছে মোট দুই লাখ ৮৮ হাজার ৫৭২ জন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা এক লাখ দুই হাজার ৮৮৯ জন আর ঢাকার বাইরের এক লাখ ৮৫ হাজার ৬৮৩ জন। এ সময়ে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে দুই লাখ ৮০ হাজার ৯০৪ জন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা এক লাখ ৪৪৩ জন এবং ঢাকার বাইরের এক লাখ ৮০ হাজার ৪৬১ জন। এই সময়ে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে দেশে মোট মৃত্যুর সংখ্যা এক হাজার ৪৬০। এর মধ্যে ঢাকায় মারা গেছে ৮৫৭ জন এবং ঢাকার বাইরে মারা গেছে ৬০৩ জন।


আরও খবর



মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে বাংলাদেশকে ১১০ দেশের সুপারিশ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

জাতিসংঘ মানবাধিকার সংস্থার পর্যালোচনায় বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতির উন্নতির জন্য ১১০টি দেশের তুলে ধরা সুপারিশ চূড়ান্ত করা হয়েছে। সব মিলিয়ে ৩০১টি সুপারিশ প্রতিবেদন আকারে ইউপিআর সভায় উপস্থাপন করা হয়। পর্যালোচনা সভায় আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বাংলাদেশের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিলেও সুপারিশ অনুমোদনের সভায় তিনি ছিলেন না। তার পরিবর্তে সভায় বক্তব্য দেন জেনেভায় জাতিসংঘ মিশনে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি মোহাম্মদ সুফিউর রহমান।

গতকাল বুধবার (১৫ নভেম্বর) রাতে জেনেভায় জাতিসংঘ মানবাধিকার পরিষদের ইউনিভার্সাল পিরিয়ডিক রিভিউ (ইউপিআর) বা সর্বজনীন পুনর্বীক্ষণ পদ্ধতির ওয়ার্কিং গ্রুপের বৈঠকে বাংলাদেশের ইউপিআর প্রতিবেদনের খসড়া গৃহীত হয়েছে।

সোমবার বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতির ওপর পর্যালোচনায় সরকারের পক্ষ থেকে তৃতীয় ইউপিআরে উঠে আসা ১৭৬টি সুপারিশ বাস্তবায়নে অগ্রগতির চিত্র তুলে ধরেন আইনমন্ত্রী। এরপর জাতিসংঘের সদস্য ১৯৩টি দেশের মধ্যে ১১০টি দেশ তাদের মূল্যায়ন ও সুপারিশ তুলে ধরে। ওই সুপারিশগুলোর সংকলন প্রতিবেদন তৈরি করার দায়িত্ব পড়ে পাকিস্তান, কিউবা ও রোমানিয়ার ওপর। গতকাল বুধবার জেনেভায় জাতিসংঘ দপ্তরে রোমানিয়ার স্থায়ী প্রতিনিধি রাজভান রুসু প্রতিবেদনটি অধিবেশনে পেশ করেন। খসড়া প্রতিবেদন নিয়ে কোনো রাষ্ট্র আপত্তি না করায় তা গৃহীত হয়। এরপর জেনেভায় বাংলাদেশের স্থায়ী মিশনের রাষ্ট্রদূত ও স্থায়ী প্রতিনিধি এম সুফিউর রহমান ইউপিআর ওয়ার্কিং গ্রুপের অধিবেশনে বক্তব্য দেন।

তিনি বলেন, বাংলাদেশের ইউপিআরে ১১০টি দেশ আলোচনায় অংশ নিয়ে মতামত দিয়েছে। এছাড়া ১২টি দেশ আগ্রিম প্রশ্ন পাঠিয়ে পর্যালোচনায় সহযোগিতা করেছে। তিনি তাদের সবাইকে ধন্যবাদ জানান।

বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত বলেন, বাংলাদেশ তার প্রতিবেদনে মানবাধিকারকে এগিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে  আইনি ও বিধিবিষয়ক অগ্রগতিগুলো তুলে ধরেছে। ইউপিআরের প্রতি বাংলাদেশের জোরালো অঙ্গীকার আছে। সব সুপারিশ পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে বাংলাদেশ এ বিষয়ে ইউপিআরকে জানাবে।

গুম থেকে রক্ষাবিষয়ক আন্তর্জাতিক সনদ এবং নিষ্ঠুর শাস্তির বিরুদ্ধে সনদবিষয়ক ঐচ্ছিক প্রটোকল স্বাক্ষর করতে বাংলাদেশকে সুপারিশ করেছে স্পেন।

স্লোভাকিয়া বাংলাদেশকে আগামী জানুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় জাতীয় নির্বাচন স্বচ্ছ ও অবাধ করার সুপারিশ দিয়েছে।

বাংলাদেশে শান্তিপূর্ণভাবে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করার মাধ্যমে বাংলাদেশিদের ভোট ও সরকার নির্বাচনের সামর্থ্যকে সুরক্ষা দেওয়ার সুপারিশ করেছে যুক্তরাষ্ট্র।

আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যের বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ তদন্ত, জবাবদিহি ও বিচার নিশ্চিত করারও সুপারিশ করেছে যুক্তরাষ্ট্র।

অস্ট্রেলিয়া, ব্রাজিলসহ কয়েকটি দেশ বাংলাদেশে মৃত্যুদণ্ডের ব্যবস্থা বিলোপ করার সুপারিশ করেছে। নেদারল্যান্ডস লেসবিয়ান, গে, বাইসেক্সুয়াল, ট্রান্সজেন্ডার, কুইর, ইন্টারসেক্স ও অন্যদের (এলজিবিটিকিউআই প্লাস) জন্য দণ্ডবিধির ৩৭৭ ধারাসহ এ সম্পর্কিত অন্যান্য আইন বিলোপ করার সুপারিশ করেছে। দেশটি সাইবার নিরাপত্তা আইন সংশোধন করে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ করতেও সুপারিশ করেছে।

সুইজারল্যান্ড বাংলাদেশকে আশ্রয়প্রার্থী রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে না দেওয়ার নীতি অনুসরণ করার সুপারিশ করেছে।


আরও খবর
শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠকে জাপার ৩ নেতা

মঙ্গলবার ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩




যাত্রাবাড়ীতে কিশোরীসহ ২ জনের মরদেহ উদ্ধার

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৪ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৪ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থেকে কিশোরীসহ দুইজনের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শুক্রবার (২৪ নভেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে যাত্রাবাড়ী কোনাপাড়ার ধার্মিক পাড়ার একটি বাসা থেকে তাদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

যাত্রাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মফিজুল আলম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, ঘটনাস্থল থেকে বিয়ারের ক্যান জব্দ করা হয়। এ ঘটনায় আরও একজন অসুস্থ আছেন। তিনি হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। তাদের পরিচয় ও পাশাপাশি তাদের মৃত্যুর কারণ অনুসন্ধানে পুলিশ কাজ করছে।

বৃহস্পতিবার রাত থেকে আজ (শুক্রবার) ভোরের যেকোনো সময় তাদের মৃত্যু হতে পারে বলে ধারণ করছে পুলিশ।


আরও খবর
বায়ুদূষণের শীর্ষে আজ ঢাকা

মঙ্গলবার ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩

বায়ুদূষণে আজ শীর্ষ চারে ঢাকা

সোমবার ০৪ ডিসেম্বর ২০২৩