আজঃ রবিবার ১৬ জুন ২০২৪
শিরোনাম

ড. ইউনূসের জামিনের মেয়াদ বাড়লো

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৩ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় ৬ মাসের সাজাপ্রাপ্ত নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. ইউনূসের জামিনের মেয়াদ ৪ জুলাই পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৩ মে) বেলা ১১টার দিকে কাকরাইলে অবস্থিত শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালে যান তিনি। আজই জামিনের সময়কাল শেষ হওয়ায় নতুন করে জামিন নিতে শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালে আসেন ড. ইউনূস।

এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন আইনজীবীসহ সংশ্লিষ্টরা।

শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় গত ১৬ এপ্রিল ৬ মাসের সাজাপ্রাপ্ত ড. ইউনূসকে ২৩ মে পর্যন্ত জামিন দিয়েছিলেন শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনাল। আজই শেষ তার জামিনের সময়কাল।

গত ২৮ জানুয়ারি মামলার রায় চ্যালেঞ্জ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ চারজনকে জামিন দেন শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনাল। এর আগে শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালে জামিন চেয়েছিলেন তিনি। সেই সঙ্গে শ্রম আইন লঙ্ঘন মামলার রায়ে ৬ মাসের সাজার বিরুদ্ধে ২৫টি যুক্তি দেখিয়ে খালাস চেয়ে আপিল করেছিলেন।

শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলায় গত ১ জানুয়ারি ৬ মাসের সাজা হয় ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ চার আসামির।


আরও খবর



তোপের মুখে সরানো হলো কোকাকোলার বিজ্ঞাপন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১১ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১১ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

কোমলপানীয় ব্র্যান্ড কোকাকোলা। যুদ্ধবিদ্ধস্ত ফিলিস্তিনে ইসরায়েলের অমানবিক হামলার প্রতিবাদে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ইহুদি এই দেশটির পণ্য বয়কটের ডাক দিয়েছে। সেই তালিকায় রয়েছে বাংলাদেশের সাধারণ জনগণও।

এবার ইসরায়েলি পণ্য কোকের একটি বিজ্ঞাপন নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ওঠে ব্যাপক সমালোচনার ঝড়। সেই ঝড় সামলাতে না পেরে ইতোমধ্যেই বিজ্ঞাপনটি কোকাকোলা তাদের ইউটিউব চ্যানেল থেকে সরিয়ে নিয়েছে। আজ দুপুরের পর থেকে আর এটি আর দেখা যাচ্ছে না।

তবে এ বিষয়ে কোকাকোলা বাংলাদেশের পক্ষ থেকে কোনো অফিসিয়াল প্রতিক্রিয়া এখনো পাওয়া যায়নি।

এই বিজ্ঞাপনে অভিনয় করে তোপের মুখে পড়েছেন বিজ্ঞাপনটিতে অভিনয় করা অভিনেতা শরাফ আহমেদ জীবন, শিমুল শর্মা, আব্দুল্লাহ আল সেন্টু।


আরও খবর



বাজেট: অধিকাংশ মোটরসাইকেলেরই দাম কমছে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৬ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৬ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে দেশে ইঞ্জিন সংযোগ করা মোটরসাইকেলের যন্ত্রাংশ আমদানিতে ডিউটি ও সম্পূরক শুল্ক অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। ২৫০ সিসির নিচের সব মোটরসাইকেলের ওপর নীতি কার্যকর থাকবে। এর ফলে দেশে ব্যবহৃত অধিকাংশ মোটরসাইকেলেরই দাম কমবে।

বর্তমানে দেশে অনেক কোম্পানিই মোটরসাইকেলের ইঞ্জিন সংযোজন করছে। মোটরসাইকেল উৎপাদনকারী এসব প্রতিষ্ঠানকে উৎসাহ দিতে মোটরসাইকেলের ইঞ্জিনের যন্ত্রাংশসমূহকে মোটরসাইকেল উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের উপকরণ আমদানি সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপনে অন্তর্ভুক্ত করার প্রস্তাব করা হয়েছে। উল্লিখিত পণ্যসমূহের আমদানির বিপরীতে আরোপকৃত তিন শতাংশের অতিরিক্ত আমদানি শুল্ক এবং সমুদয় রেগুলেটরি ডিউটি ও সম্পূরক শুল্ক থেকে অব্যাহতির প্রস্তাব করা হয়েছে।

তবে, ২৫০ সিসির ঊর্ধ্বসীমার ইঞ্জিন ক্ষমতাসম্পন্ন মোটরসাইকেলের জন্য এসব যন্ত্রাংশগুলো আমদানির ক্ষেত্রে আমদানি শুল্ক ১০ শতাংশ ধার্য করার সুপারিশ করা হয়েছে। একইসঙ্গে বাংলাদেশ কাস্টমস ট্যারিফ এ সংশ্লিষ্ট পণ্যের বিপরীতে বিদ্যমান আমদানি শুল্ক ৫ শতাংশ থেকে বৃদ্ধি করে ১৫ শতাংশ ধার্য করার সুপারিশ করেছেন অর্থমন্ত্রী।


আরও খবর



লবঙ্গ খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

প্রকাশিত:বুধবার ২৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জীবন ধারা ডেস্ক

Image

লবঙ্গ সর্দি-কাশির বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তোলার পাশাপাশি শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করে। শরীরের যত্নের পাশাপাশি রান্নায়ও স্বাদ বৃদ্ধিতে লবঙ্গের জুড়ি নেই। তবে মাত্রাতিরিক্ত লবঙ্গ খাওয়াতেও রয়েছে স্বাস্থ্যঝুঁকি। চলুন, জেনে নিই লবঙ্গ খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতার নানা দিক।

লবঙ্গ খাওয়ার উপকারিতা

লবঙ্গ দাঁতের ব্যথা ও মাড়ির ক্ষয় নিরাময়ে বেশ কার্যকর। লবঙ্গের অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান শরীরে কিছু বিক্রিয়া করে নিমেষে দাঁতের যন্ত্রণা কমিয়ে দেয়।

যাত্রাপথে বমি বমি ভাব দূর করতে মুখে লবঙ্গ দিয়ে রাখা যেতে পারে। এটি মুখে সুগন্ধি তৈরি করে বমি বন্ধে বেশ কাজ করে। বমির ভাব দূর করতে মুখে লবঙ্গ নিয়ে চুষতে পারেন অন্তঃসত্ত্বা নারীরাও।

সর্দি-কাশি ও ঠান্ডা প্রতিরোধে লবঙ্গকে মহৌষধ হিসেবে বিবেচনা করা হয়ে থাকে। এটি চিবিয়ে রস গিলে খেলে বা লবঙ্গ মুখে রেখে চুষলে ঠান্ডা লাগা, অ্যাজমা, সর্দি, কফ, গলা ফুলে ওঠা আর শ্বাসকষ্টে বেশ সুফল পাওয়া যায়।

সাইনোসাইটিস রোগীদের চিকিৎসায় ওষুধ হিসেবে লবঙ্গ ব্যবহার করেন অনেকে। সাইনাসের কষ্ট কমাতে লবঙ্গের বিশেষ উপাদান ইগুয়েনাল সাহায্য করে।

মাথাব্যথা ও মাথা যন্ত্রণা কমাতে লবঙ্গের জুড়ি নেই।

পেট ফাঁপা ও পেটের অসুখ নিরাময়ে লবঙ্গ ব্যবহৃত হয়ে থাকে। এ উপাদান এনজাইম বৃদ্ধি করে পেটব্যথা, অজীর্ণ, বদহজম, খিদে না হওয়া, পেটের গ্যাস ও বায়ু এমনকি কলেরা বা আন্ত্রিক রোগ নিরাময় করে।

প্রচণ্ড স্ট্রেস ও উৎকণ্ঠা কমাতে এক টুকরো লবঙ্গ মুখে ফেলে চুষে খেয়ে ফেলুন। এমনকি লবঙ্গের চা পানেও মেজাজ ফুরফুরে হয়ে উঠবে।

ব্রণের চিকিৎসায় লবঙ্গের ব্যবহার বেশ পুরোনো। লবঙ্গের পেস্ট ব্রণের ওপর দিয়ে রাখলে দাগ চলে যায়।

লবঙ্গ শরীরের ক্ষতিকর উপাদানগুলো বের করে রক্তকে পরিশোধন করতে বেশ ভূমিকা রাখে।

পিপাসায় বারবার পানি পানের বিড়ম্বনা এড়াতে সকালে ও বিকেলে লবঙ্গ খাওয়া যেতে পারে। এতে পিপাসাজনিত রোগ দূর হবে।

পেটের রোগ বা জ্বরসহ নানা রোগে আক্রান্তের ফলে খাবারে অরুচি দেখা দিলে লবঙ্গ গুঁড়া করে সকালে খালি পেটে এবং দুপুরে খাবারের পরে খেলে রুচি ফিরে আসবে।

লবঙ্গ খেলে হজম ক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি রক্তপ্রবাহেরও উন্নতি ঘটে।

লবঙ্গ ক্যান্সার, কলেরা, শরীর ব্যথা ও যকৃতের সমস্যা থেকে শরীরকে রক্ষা করে। লবঙ্গের অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল প্রপার্টিজ যে কোনো জীবাণুকে মারতে ভূমিকা রাখে।

নিয়মিত লবঙ্গ খেলে সহজেই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করা যায়। লংয়ের রস শরীরে ইনসুলিন তৈরিতে সাহায্য করে এবং কর্মক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতেও সাহায্য করে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই রক্তে শকর্রার মাত্রা বৃদ্ধির আশঙ্কা কমে যায়।

মাড়ির সমস্যা ও মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে লবঙ্গ বেশ কার্যকর। লংয়ের মুকুল (মাথার অংশ) ওরালপ্যাথোজেনের বৃদ্ধি রোধ করে মুখকে কেসকল রোগের হাত থেকে রক্ষা করে। দুর্গন্ধ দূর করতে প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর সময় দুটি লবঙ্গ মুখে দিয়ে চিবিয়ে ঘুমাতে হবে।

লবঙ্গে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান রয়েছে, যা আর্থ্রাইটিসের প্রকোপ কমাতে সাহায্য করে। প্রসঙ্গত, জয়েন্টপেইন কমানোর পাশাপাশি হাঁটুতে, পেশির ব্যথা, পিঠে বা হাড়ের ব্যথা কমাতে এই ঘরোয়া ওষুধ বিশেষ ভূমিকা পালন করে।

লবঙ্গে থাকা ভিটামিন কে এবং ই, রোগপ্রতিরোধ ব্যবস্থাকে এতটাই শক্তিশালী করে যে শরীরে উপস্থিত ভাইরাস সব মারা যায়। ফলে ভাইরাল ফিবারের প্রকোপ কমতে সময় লাগে না।

আসলে লবঙ্গে উপস্থিত ভোলাটাইল অয়েল শরীরে উপস্থিত টক্সিক উপাদান বের করে দেয়। সেই সঙ্গে জীবাণুও মেরে ফেলে। ফলে সংক্রমণজনিত কষ্ট কমতে মোটেও সময় লাগে না।

লবঙ্গে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরে প্রবেশ করার পর দেহের মধ্যে উপস্থিত টক্সিক উপাদান বের করে দেয়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই শুধু লিভার নয়, শরীরের প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গের কর্মক্ষমতা বাড়াতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।

ঠান্ডায় শরীরের কোনো অংশ ফুলে উঠলে লবঙ্গ খেতে পারেন। এতে শরীরের ফোলা কমে যাবে।

শ্বাসকষ্ট ও হাঁপানিতে আক্রান্ত রোগীরাও লবঙ্গ চিবিয়ে রস খেলে আরাম পাবেন।

লবঙ্গে উপস্থিত ফেনোলিক কম্পাউন্ড-ইউজিনল এবং ইউজিনল ডেরিভাটিভস শরীরে প্রবেশ করার পর বোন ডেনসিটির (হাড়ে ঘনত্ব) উন্নতি ঘটে। এটি হাড়ের ভেতরের নানাবিধ মিনারেলের ঘাটতিও পূরণ করে। ফলে হাড়ের সমস্যাজনিত যে কোনো রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা কমে যায়।

লবঙ্গ ব্রেস্ট ক্যান্সার ও ওভারিয়ান ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।

লবঙ্গ খাওয়ার অপকারিতা

উপকারিতা পেতে বেশি বেশি লবঙ্গ খাওয়া অনুচিত। গবেষণায় দেখা গেছে, অনেকেই অকারণে মুখে লবঙ্গ দিয়ে রাখেন, যা উপকারের চেয়ে অপকারই ডেকে আনতে পারে। যাদের রক্তে শর্করার মাত্রা কম, তারা কখনোই বেশি পরিমাণে লবঙ্গ খাবেন না। কেননা, এটি হাইপারগ্লাইসিমিয়ার কারণ হতে পারে।

আবার যাদের অ্যালার্জির সমস্যা রয়েছে, তাদের ক্ষেত্রেও লবঙ্গ খাওয়ায় র‌্যাশ বা চুলকানির সমস্যা দেখা দিতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে লবঙ্গ খাওয়া থেকে বিরত থাকাই মঙ্গলজনক।

নিউজ ট্যাগ: লবঙ্গ চা লবঙ্গ

আরও খবর



কঙ্গনাকে থাপ্পড় মারা সেই নারী জওয়ানের জন্য পুরস্কার ঘোষণা

প্রকাশিত:শনিবার ০৮ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৮ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

ভারতের চণ্ডীগড় বিমানবন্দরে অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাউতকে থাপ্পড় মারা দেশটির কেন্দ্রীয় শিল্প নিরাপত্তা বাহিনীর (সিআইএসএফ)ওই নারী সদস্যের জন্য এক লাখ রুপি পুরস্কার ঘোষণা করেছেন পাঞ্জাবের এক ব্যবসায়ী। তার নাম শিবরাজ সিং বেইনস।

এ ঘটনায় তিনি কুলবিন্দর কাউর নামে সাহসী ওই নারী নিরাপত্তারক্ষীকে অভিবাদন জানিয়ে একটি ভিডিও পোস্ট করেছেন। তাতে তিনি পাঞ্জাবের জনগণ ও পাঞ্জাবের সংস্কৃতি রক্ষার জন্য কুলবিন্দরকে অভিবাদন জানানা।

সম্প্রতি অনুষ্ঠিত ভারতের লোকসভা নির্বাচনে বিজয়ী হয়েছেন কঙ্গনা। নির্বাচনে তিনি দেশটির ক্ষমতাসীন দল বিজেপির প্রার্থী হিসেবে হিমাচল প্রদেশের মান্ডি আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। গত মঙ্গলবার লোকসভা নির্বাচনের ফল ঘোষণার দুই দিন পর বৃহস্পতিবার বিকালে দিল্লি আসার পথে চণ্ডীগড় বিমানবন্দরে অনাকাঙ্ক্ষিত ওই ঘটনার মুখোমুখি হন কঙ্গনা।

কঙ্গনা বলেছেন, ওই কনস্টেবল আমার মুখে আঘাত করেন এবং আমাকে নিপীড়ন করতে শুরু করেন। আমি জিজ্ঞেস করলাম তিনি কেন এটা করছেন। তখন তিনি (নারী নিরাপত্তারক্ষী) বললেন যে তিনি কৃষক আন্দোলন সমর্থন করেন।”

ভিডিও বার্তায় কঙ্গনা আরও বলেন, আমি নিরাপদ আছি। কিন্তু আমি উদ্বিগ্ন পাঞ্জাবে যেভাবে উগ্রপন্থা বাড়ছে...তা কীভাবে আমরা সামলাব?

কনস্টেবল কুলবিন্দর কী বললেন?

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ঘুরে বেড়ানো একটি ভিডিওতে দেখা গেছে, ক্ষুব্ধ কুলবিন্দর কাউর উপস্থিত লোকজনের সঙ্গে কথা বলছেন। ধারণা করা যায়, ঘটনাটির পর তিনি এ কথা বলেন। ভিডিওতে তাকে বলতে শোনা যায়, কঙ্গনা বলেছিলেন- কৃষকেরা দিল্লিতে বিক্ষোভ করছেন; কারণ, তাদের ১০০ বা ২০০ রুপি করে দেওয়া হয়েছিল। সেই বিক্ষোভকারীদের একজন ছিলেন আমার মা।”

কৃষক আন্দোলন নিয়ে কঙ্গনা রানাউতের অবস্থানের কারণে তার ওপর ক্ষুব্ধ ছিলেন কনস্টেবল কুলবিন্দর কাউর। ঘটনাটির পর তাকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে একটি মামলাও দায়ের হয়েছে। বিমানবন্দরে নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করা সিআইএসএফ এ ঘটনা তদন্তেরও পদক্ষেপ নিয়েছে।

কুলবিন্দরের বিরুদ্ধে এসব ব্যবস্থার প্রেক্ষাপটে তার পক্ষে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন এই নিরাপত্তাকর্মীর ভাই শের সিং মহীভাল। যিনি নিজে কৃষক আন্দোলনের একজন সংগঠক। একটি ভিডিওতে তিনি বলেছেন, সংবাদমাধ্যমের খবরে আমি চণ্ডীগড় বিমানবন্দরের ঘটনা সম্পর্কে জানতে পেরেছি। আমি এখন বুঝতে পেরেছি যে ঘটনাটি ঘটেছে কঙ্গনার মুঠোফোন ও পার্স তল্লাশির সময়ে। কঙ্গনা বলেছিলেন যে কৃষক বিক্ষোভের সময় নারীরা সেখানে গেছেন ১০০ রুপির জন্য। এই তর্কাতর্কির মধ্যে আমার বোনের ক্ষুব্ধ হওয়াটাই স্বাভাবিক। সেটা থেকেই ঘটনাটি ঘটেছে।”

সেনা ও কৃষক—উভয়ই গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রতিদিন তারা তাঁদের দায়িত্ব পালন করছেন উল্লেখ করে শের সিং মহীভাল বলেন, এ ঘটনায় আমরা তাঁকে সর্বাত্মক সমর্থন করছি।”

জানা গেছে, শের সিং মহীভাল একজন কৃষকনেতা। তিনি পাঞ্জাবের কাপুরথালা শহরের কিষান মজদুর সংহর্ষ কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক।


আরও খবর



মানুষের ওপর বোঝা চাপানোর বাজেট: মির্জা ফখরুল

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৬ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৬ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট সাধারণ মানুষের ওপর আরও বোঝা চাপাবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

বৃহস্পতিবার বিকেলে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে বাজেট প্রস্তাবের তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় এ মন্তব্য করেন তিনি।

বাজেটকে লুটের বাজেট উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, এই বাজেট লুট করার জন্য। তথাকথিত বাজেটে আয়ের চেয়ে ব্যয় বেশি। সাধারণ মানুষের ওপর সমস্ত বোঝা চাপাবে। ব্যাংক ও বিদেশিদের ওপর ঋণ আরও বাড়বে।

তিনি বলেন, বাজেটের সঙ্গে সবকিছুর দাম আবার বাড়বে। বিদ্যুৎ খাতে চুরির বিষয়টি সবাই জানে।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, মানুষ তো আর পারছে না। নতুন করে কর্মসংস্থানের সুযোগ নেই। পুরো বাজেট বাংলাদেশ বিরোধী বাজেট। জনগণের জন্য কিছু নেই। মেগা প্রজেক্টের নামে মেগা দুর্নীতির জন্য এই বাজেট।


আরও খবর