আজঃ মঙ্গলবার ২১ মে ২০২৪
শিরোনাম

ব্যারেল প্রতি ৬০ ডলারে রাশিয়ার তেল কিনবে ইইউ

প্রকাশিত:শুক্রবার ০২ ডিসেম্বর 2০২2 | হালনাগাদ:শুক্রবার ০২ ডিসেম্বর 2০২2 | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত (ইইউ) দেশগুলোর সরকার রাশিয়ার সমুদ্রজাত জ্বালানি তেল কেনার বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছেছে। ইইউ প্রতি ব্যারেলের বিপরীতে রাশিয়াকে ৬০ ডলার করে পরিশোধ করবে। খবর রয়টার্স।

শুক্রবার বার্তা সংস্থা রয়টার্স বিষয়টির সঙ্গে জড়িত এক কূটনীতিবিদের বরাত দিয়ে এই তথ্য জানিয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, রাশিয়ার সমুদ্রজাত অপরিশোধিত জ্বালানি তেল কম দামে কেনার মূল প্রস্তাব ছিল বিশ্বের শীর্ষ সাত অর্থনীতির দেশের জোট জি-৭ এর। তাদের প্রস্তাব ছিল, সামগ্রিকভাবে বৈশ্বিক অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের বাজারমূল্য ৫ শতাংশ কমিয়ে আনতে ৬৫ থেকে ৭০ ডলারের বিনিময়ে প্রতি ব্যারেল তেল কিনুক ইউরোপীয় ইউনিয়ন। তবে পোল্যান্ড জি-৭ এর প্রস্তাবিত দামের বিরোধিতা করে।

পোল্যান্ড লিথুয়ানিয়া ও এস্তোনিয়াকে সমর্থন করে। এই তিনটি দেশের অভিযোগ ছিল, প্রস্তাবিত মূল্যে কেনা ইউক্রেনের যুদ্ধের জন্য রাশিয়ার যথেষ্ট অর্থ প্রদানের বিষয়টি নিশ্চিত করবে।

ওই কূটনীতিবিদ জানিয়েছেন, বৃহস্পতিবার ইউরোপীয় দেশগুলোর সরকার এ বিষয়ে একমত হলেও শুক্রবার এ বিষয়ে লিখিত অনুমোদন দেওয়া হবে। ইন্টারন্যাশনাল এনার্জি এজেন্সি (আইইএ) এর পরিসংখ্যানের ওপর ভিত্তি করে, রাশিয়ান অপরিশোধিত তেলের দাম ব্যারেল প্রতি ৬০ ডলার করে বাজারে অপরিশোধিত তেলের দাম ৫ শতাংশ কমিয়েছে।

'জি-৭' এর প্রস্তাবিত রুশ সামুদ্রিক জ্বালানির এই নতুন মূল্য ইউরোপীয় ইউনিয়নে কার্যকর হবে ৫ ডিসেম্বর থেকে। ফলে রাশিয়ার তেলের ওপর সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা ইউরোপীয় ইউনিয়ন এখন রাশিয়ার সামুদ্রিক তেল কিনতে পারবে। 

এদিকে, বিশ্বের মোট অপরিশোধিত তেল উৎপাদনের ১০ শতাংশ একমাত্র রাশিয়াই উৎপাদন করে।


আরও খবর



রাজনীতি ছাড়ার কারণ জানালেন মিমি

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

গতবার লোকসভা নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছিলেন মিমি চক্রবর্তী। শুধু প্রার্থী নয়, জয়ীও হয়েছিলেন। তবে পাঁচ বছরের মধ্যেই তিনি রাজনীতি ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেন। এমনকি এ বছর তিনি লোকসভা নির্বাচনে লড়ছেন না। তার জায়গায় এবার যাদবপুর কেন্দ্র থেকে প্রার্থী হয়েছেন সায়নী ঘোষ।

গত ফেব্রুয়ারি মাসে দলের কাছে পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন মিমি। এখন তার ধ্যান, জ্ঞান সব কিছুই অভিনয়। ক্যারিয়ারে আবারও ভালো করে মন দিতে চান। আর তার মাঝেই রাজনীতি ছাড়ার প্রসঙ্গে এটা কী বলে বসলেন তিনি!

একটি পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে রাজনীতি ছাড়ার প্রসঙ্গে বলেন, 'পিস অব মাইন্ড ফিরে পেয়েছি।' কিন্তু কেন এমনটা মনে করেন মিমি সেটা খোলাসা করলেন না।

টালিউডের স্বজনপোষণ প্রসঙ্গে মিমি বলেন, ইন্ডাস্ট্রিতে একটা গ্রুপ আছে, যারা ঠিক করে কারা ভালো আর কারা খারাপ। বলিউডে স্বজনপোষণ নিয়ে খুল্লামখুল্লা কথা হয়। করণ জোহর যদি ঠিক করেন তিনি কোনো স্টার কিডকে লঞ্চ করবেন তা হলে করেই ছাড়বেন। কিন্তু এখানে মিষ্টির ছুরি সব। কিছুই খোলাখুলি হয় না। সবাই পেছনে নিন্দা করে। একে ওকে বলে যে কাকে ছবিতে নেবে আর কাকে নয়।

মিমিকে আগামীতে আলাপ ছবিতে দেখা যাবে। এই ছবিটি পরিচালনা করেছেন প্রেমেন্দু বিকাশ চাকি। ছবিতে মুখ্য ভূমিকায় দেখা যাবে আবির চট্টোপাধ্যায়, মিমি চক্রবর্তীকে। থাকবেন স্বস্তিকা দত্ত, কিঞ্জল নন্দা, দেবপ্রিয় মুখোপাধ্যায়, তন্বী লাহা রায়। আগামী ২৬ এপ্রিল বড় পর্দায় আসছে আলাপ।

নিউজ ট্যাগ: মিমি চক্রবর্তী

আরও খবর



অবশেষে স্কুলে গেলো পাঠ্যবইয়ের সংশোধনী

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বছরের শুরুতে শিক্ষার্থীদের হাতে বই তুলে দেওয়ার পর থেকেই নানান ভুল, ত্রুটি-বিচ্যুতি নিয়ে শুরু হয় সমালোচনা। দাবি ওঠে পাঠ্যবই সংশোধনের। সমালোচনার মুখে বইয়ের ভুল চিহ্নিত করতে উচ্চপর্যায়ের কমিটি করে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)। কথা ছিল মার্চের মধ্যেই পাঠ্যবইয়ের ভুলের সংশোধনী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠানো হবে।

ঘোষিত সময়ের মধ্যে তা করতে পারেনি এনসিটিবি। বই বিতরণের প্রায় সাড়ে চার মাস পর অবশেষে সারাদেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সংশোধনী পাঠানো হয়েছে।

বুধবার (৮ মে) মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) সহকারী পরিচালক এস এম জিয়াউল হায়দার হেনরীর সই করা অফিস আদেশ থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

এতে বলা হয়েছে, ২০২৪ শিক্ষাবর্ষের ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির পাঠ্যপুস্তকের সংশোধনীসমূহ প্রতিষ্ঠানের সব শিক্ষককে অবহিতকরণ ও তাদের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের নিজ নিজ পাঠ্যপুস্তকে সংযোজন নিশ্চিতকরণে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।

অফিস আদেশে এ চিঠির সঙ্গে এনসিটিবি চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. ফরহাদুল ইসলামের সই করা একটি চিঠি ও সংশোধনীর তালিকাও যুক্ত করা হয়েছে।

অষ্টম শ্রেণির বিজ্ঞান (অনুসন্ধানী পাঠ) বইয়ের ১২৫ নম্বর পৃষ্ঠায় ছবির ক্যাপশনে লেখা হয়েছে, প্লাটিপাস মেরুদণ্ডী প্রাণী হলেও ডিম পাড়ে। এ তথ্য ভুল। প্রকৃত তথ্য হলোপ্লাটিপাস মেরুদণ্ডী নয়, স্তন্যপায়ী প্রাণী।

আবার একই বইয়ের ৯৩ পৃষ্ঠায় লেখা রয়েছে, হাইড্রোজেন ও পানির বিক্রিয়ায় পানি উৎপন্ন হয়। সঠিক হবে হাইড্রোজেন ও অক্সিজেনের বিক্রিয়ায় পানি উৎপন্ন হয়। এ রকম ১৪৭টি ভুল ধরা পড়েছে ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির ৩১টি বইয়ে। চিহ্নিত করার পর ভুলগুলো সংশোধনের সুপারিশ করেছে এনসিটিবি গঠিত উচ্চপর্যায়ের কমিটি।

এনসিটিবি সূত্র জানায়, পাঠ্যবইয়ের ভুলত্রুটি সংশোধনের লক্ষ্যে প্রতিটি বইয়ের জন্য একজন বিশেষজ্ঞকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। তারা ভুলগুলো চিহ্নিত করে এনসিটিবির উচ্চপর্যায়ের কমিটির কাছে জমা দেন। সম্প্রতি এ কমিটি ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির ৩১ বইয়ের ভুল ও সংশোধনীগুলো নিয়ে একটি প্রতিবেদন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উচ্চপর্যায়ে পাঠায়। সেখান থেকে ভুলগুলোর সংশোধনী দেওয়ার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়।

উচ্চপর্যায়ের কমিটির প্রতিবেদনের তথ্যানুযায়ী, নবম শ্রেণির ১১ বইয়ে ভুল রয়েছে ৭৭টি, অষ্টম শ্রেণির ১০টি বইয়ে ৪৯টি, সপ্তম শ্রেণির ৫টি বইয়ে ১১টি, ষষ্ঠ শ্রেণির ৫টি বইয়ে ১০টি ভুল রয়েছে। ভুলগুলোর মধ্যে বানান ভুলের পরিমাণই বেশি। এছাড়া কোনো কোনো বাক্য পুরোপুরি সংশোধনের সুপারিশ করা হয়েছে।


আরও খবর



বিমানের সাবেক এমডিসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের সাবেক এমডিসহ ১৬ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মিসর থেকে বোয়িংয়ের দুই উড়োজাহাজ লিজ গ্রহণ ও রি-ডেলিভারি পর্যন্ত ১ হাজার ১৬৪ কোটি টাকার ক্ষতি সাধন করার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় তাদের বিরুদ্ধে এ চার্জশিট দাখিল করা হয়।

বুধবার (১৫ মে) ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতে দুদকের উপ-পরিচালক আনোয়ারুল হক এ চার্জশিট দাখিল করেন।

২০২৩ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়, ঢাকা-১ এ বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ২৩ কর্মকর্তাকে আসামি করে মামলাটি দায়ের করেছিলেন দুদকের উপ-পরিচালক জেসমিন আক্তার। তদন্ত শেষে এজাহারভুক্ত ২৩ আসামির মধ্যে ১৪ জনকে অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে।

অন্যদিকে নতুন করে অপর সাতজনকে অভিযুক্ত করে আসামি হিসেবে আদালতে চার্জশিট দাখিল করা হয়েছে।

চার্জশিটভুক্ত আসামিরা হলেন, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কেভিন জন স্টিল, সাবেক পরিচালক ফ্লাইট অপারেশনস ক্যাপ্টেন ইশরাত আহমেদ, সাবেক ডেপুটি চিফ ইঞ্জিনিয়ার শফিকুল আলম সিদ্দিক (মো. এস এ সিদ্দিক), সার্ভিসেস অ্যান্ড অডিটের সাবেক প্রিন্সিপাল ইঞ্জিনিয়ার শহীদ উদ্দিন মোহাম্মদ হানিফ, সাবেক প্রিন্সিপাল ইঞ্জিনিয়ার দেবেশ চৌধুরী, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স লিমিটেডের প্রকৌশলী কর্মকর্তা মো. সাদেকুল ইসলাম ভূইয়া, প্রিন্সিপাল সিস্টেম ইঞ্জিনিয়ার (স্ট্রাকচার) শরীফ রুহুল কুদ্দুস, সাবেক উপপ্রধান প্রকৌশলী মো. শাহজাহান, সাবেক ইঞ্জিনিয়ার মো. জাহিদ হোসেন, প্রকৌশলী কর্মকর্তা হীরালাল চক্রবর্তী, লুৎফর রহমান ও প্রিন্সিপাল সিস্টেম ইঞ্জিনিয়ার অশোক কুমার সর্দার, বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) সহকারী পরিচালক (এওসি-এয়ারওয়ার্দিনেস) মোহাম্মদ সফিউল আজম, সহকারী পরিচালক (এরোস্পেস/ এভিয়নিক্স) দেওয়ান রাশেদ উদ্দিন, উপ-পরিচালক আব্দুল কাদির ও এয়ারওয়ার্থনেস কনসালটেন্ট গোলাম সারওয়ার।

অন্যদিকে, এজাহারভুক্ত যে ১৪ জনকে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে তারা হলেন-বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের প্রধান প্রকৌশলী এ আর এম কায়সার জামান, মহাব্যবস্থাপক আবদুর রহমান ফারুকী, ডিজিএম কামাল উদ্দিন আহমেদ, সাবেক ক্যাপ্টেন মো. নজরুল ইসলাম শামিম, উপ-মহাব্যবস্থাপক জিয়া আহমেদ, সাবেক চিফ পার্সার কাজী মোসাদ্দেক আলী, ফ্লাইট পার্সার শহিদুল্লাহ কায়সার ডিউক, ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার আজাদ রহমান, সাবেক ব্যবস্থাপক মো. আব্দুল কাদির, সহকারী ব্যবস্থাপক মো. ফজলুল হক বসুনিয়া, ব্যবস্থাপক মো. আতাউর রহমান, চিফ পার্সার মোহাম্মদ সাজ্জাদ উল হক (শাহিন), ফ্লাইট পার্সার শাহনাজ বেগম ঝর্ণা ও সাবেক চিফ ইঞ্জিনিয়ার গাজী মাহমুদ ইকবাল।

চার্জশিটের তথ্য অনুযায়ী, ২০১৪ সালে পাঁচ বছরের চুক্তিতে ইজিপ্ট এয়ার থেকে বোয়িং ৭৭৭-২০০ ইআর উড়োজাহাজ দুটি লিজ নিয়েছিল বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স। ২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে ফ্লাইট পরিচালনার পর একটির ইঞ্জিন বিকল হয়ে যায়। উড়োজাহাজটি সচল রাখতে ইজিপ্ট এয়ার থেকেই ভাড়ায় আনা হয় আরেকটি ইঞ্জিন। দেড় বছরের মাথায় নষ্ট হয় বাকি ইঞ্জিনটিও। উড়োজাহাজটি সচল রাখতে ইজিপ্ট এয়ার থেকে ফের ভাড়ায় আনা হয় আরেকটি ইঞ্জিন। পরে ভাড়ায় আনা ইঞ্জিনও নষ্ট হয়ে যায়। সেই ইঞ্জিন মেরামত করতে যুক্তরাষ্ট্রের আরেকটি প্রতিষ্ঠানে পাঠানো হয়। তবে কোনো সময় নির্দিষ্ট করে দেয়া হয়নি। সে কারণে ইজিপ্ট এয়ার এবং মেরামতকারী কোম্পানি উভয়কেই অর্থ দিতে হয়েছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সকে। ফলে উড়োজাহাজ দুটির জন্য রাষ্ট্রের ক্ষতি হয় ১ হাজার ১৬৪ কোটি টাকা।


আরও খবর



মিল্টন সমাদ্দার গ্রেপ্তার

প্রকাশিত:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এইজ কেয়ার আশ্রমের চেয়ারম্যান মিল্টন সমাদ্দারকে গ্রেপ্তার করেছে ডিবি পুলিশ। বুধবার (১ মে) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে ডিবি পুলিশের একটি দল ঢাকার মিরপুর থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে। 

এর আগে গত ২৫ এপ্রিল একটি জাতীয় দৈনিকে মানবতার ফেরিওয়ালার মুখোশের আড়ালে ভয়ংকর সব প্রতারণার খবর প্রকাশ পায়। প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয় যে, মিল্টন সমাদ্দার নামক এক ব্যক্তি চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ারনামের বৃদ্ধাশ্রম গড়ে রাস্তা থেকে অসুস্থ কিংবা ভবঘুরেদের কুড়িয়ে সেখানে আশ্রয় দেন। সেসব নারী, পুরুষ ও শিশুকে নিয়ে ভিডিও তৈরি করে প্রায়ই তাকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করতে দেখা যায়।

মানুষের অসহায়ত্ব তুলে ধরে তাদের জন্য বিত্তবানদের কাছে সাহায্য প্রার্থনা করেন। তার আবেদনে সাড়াও মেলে প্রচুর। মোবাইল ব্যাংকিংয়ের ১৬টির বেশি নম্বর এবং তিনটি ব্যাংক হিসাবে প্রতি মাসে প্রায় কোটি টাকা জমা হয়। এর বাইরে অনেকেই তার প্রতিষ্ঠানে সরাসরি অনুদান দিয়ে আসেন। মানবিক কাজের জন্য এখন পর্যন্ত তিনটি রাষ্ট্রীয় পুরস্কারও পেয়েছেন মিল্টন সমাদ্দার।


আরও খবর



পাপারাজ্জিদের ওপর চটে গিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নোরা ফাতেহির

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

বিমানবন্দর, রেস্তোরাঁ, ক্যাফে সেলেবরা যেখানেই যাবেন, সেখানেই হাজির হন পাপারাজ্জিরা। অন্যদিকে তারকাদের এক্সক্লুসিব ছবি পাওয়ার জন্য মুখিয়ে থাকেন ছবি শিকারিরা। সম্প্রতি পাপারাজ্জিদের ওপর চটলেন বলিউডের জনপ্রিয় আইটেম গার্ল নোরা ফাতেহি। এক সাক্ষাৎকারে নোরা জানালেন, মাঝে মধ্যেই ছবি শিকারিরা শরীরের নানা অংশে ক্যামেরা জুম করেন! শুধু তাই নয়, আজব প্রশ্নও নাকি করেন পাপারাজ্জিরা!

নোরা বললেন, মনে হয় আমার মতো নিতম্ব কখনও দেখেনি ওরা। সব সময় এমন হয়। শুধু আমার ক্ষেত্রেই নয়, অন্য অভিনেত্রীদের ক্ষেত্রেও একই ঘটনা ঘটে। হয়তো তাদের নিতম্ব নির্দিষ্ট করে ক্যামেরায় দেখানো হয় না, কারণ তাদের নিতম্ব খুব একটা উত্তেজনামূলক নয়। তবে অপ্রয়োজনীয় ভাবে তাদের অন্য অঙ্গ প্রত্যঙ্গ ক্যামেরার নজরে আসে। আমার মনে হয়, এটা ক্যামেরায় নির্দিষ্ট করে দেখানোর মতো কিছু নয়। কোন দিকে নজর তাদের?

নোরা ফাতেহি জানান, সামাজিক মাধ্যমে ট্রেন্ড ধরে রাখার জন্য এই সব করা হয়। শরীরের কারণে বার বার শিরোনামে এসেছেন। তবে নিজের শরীর নিয়ে কোনো ছুতমার্গ নেই নোরার। আমার শরীর সুন্দর এবং আমার সম্পদ নিয়ে আমি গর্ববোধ করি। আমি কখনোই আমার শরীর নিয়ে লজ্জিত নই।

ছবি শিকারিদের এই প্রবণতা হয়তো ভুল কিন্তু সেটা আলাদাভাবে আলোচনার বিষয়। আমি এক একজনকে ধরে ধরে ঠিক ভুলের শিক্ষা দিতে পারব না বললেন অভিনেত্রী।

নোরার মতে, বলিউডে তার সফর নিয়ে মানুষ বাহবা দেন। বিশেষত যাদের সঙ্গে তিনি কাজ করেছেন তাদের কাছ থেকে প্রাপ্য সম্মান ও সহযোগিতা পেয়েছেন। কাজ নিয়ে কখনও আপস করেন না অভিনেত্রী।

নিউজ ট্যাগ: নোরা ফাতেহি

আরও খবর