আজঃ রবিবার ১৯ মে ২০২৪
শিরোনাম

তেলসহ নিত্যপণ্যের সিন্ডিকেট ভেঙে দিতে হবে: হাইকোর্ট

প্রকাশিত:রবিবার ১৩ মার্চ ২০২২ | হালনাগাদ:রবিবার ১৩ মার্চ ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

সয়াবিন তেলসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য যারা কুক্ষিগত করে রেখে জনগণের ভোগান্তি সৃষ্টিকারীদের সিন্ডিকেট ভেঙে দিতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন হাইকোর্ট। এ সংক্রান্ত রিট আবেদনের শুনানিকালে রবিবার (১৩ মার্চ) বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি এস এম মনিরুজ্জামানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। 

আদালতে রিটের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন তিন রিটকারী অ্যাডভোকেট মনির হোসেন, সৈয়দ মহিদুল কবীর ও মোহাম্মদ উল্লাহ। পরে আদালত সয়াবিন তেলের মূল্য নিয়ন্ত্রণে মনিটরিং সেল গঠন ও নীতিমালা প্রণয়নের নির্দেশনা চেয়ে দায়ের করা রিটের আদেশের জন্য আগামীকাল সোমবার (১৪ মার্চ) দিন নির্ধারণ করেন।

এর আগে সয়াবিন তেলের মূল্য নিয়ন্ত্রণে মনিটরিং সেল গঠন ও নীতিমালা প্রণয়নের নির্দেশনা চেয়ে গত ৬ মার্চ সুপ্রিম কোর্টের এই তিন আইনজীবী রিটটি দায়ের করেন। রিটে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সচিবসহ সংশ্লিষ্টদের বিবাদী করা হয়।

প্রসঙ্গত, গত ৩ মার্চ সয়াবিন তেলের মূল্য বৃদ্ধি সংক্রান্ত দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ হাইকোর্টের নজরে আনেন তিন আইনজীবী। পরে আদালত বিষয়টিকে রিট আকারে উপস্থাপনের পরামর্শ দেন।


আরও খবর



মাধ্যমিকের চার শ্রেণির ৩১ বইয়ে ১৪৭ ভুল

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

নতুন শিক্ষাক্রমে চলতি বছরের নবম শ্রেণির ডিজিটাল প্রযুক্তি বইয়ের ১৭৯ পৃষ্ঠায় আছে, কৃত্তিম (কৃত্রিম) বুদ্ধিমত্তার ব্যবহারে প্রগতিশীলতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে...করে যাচ্ছে’। এটা সংশোধন করে লেখা হবে কৃত্তিম (কৃত্রিম) বুদ্ধিমত্তার ব্যবহারে গতিশীলতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে.. করে যাচ্ছে’। আবার অষ্টম শ্রেণির বিজ্ঞান বইয়ের ১৬১ পৃষ্ঠায় ৭০০৭৫০-মিলিমিটার সংশোধন করে ৭০০-৭৫০ মিলিমিটার লিখতে সুপারিশ করা হয়েছে।

এভাবে মাধ্যমিকের চার শ্রেণির ৩১টি বইয়ে ১৪৭টি ভুল সংশোধনের সুপারিশ করেছে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) গঠিত উচ্চ পর্যায়ের কমিটি।

বইগুলো হলো: ষষ্ঠ শ্রেণির গণিত, বিজ্ঞান (অনুসন্ধানী পাঠ), বৌদ্ধধর্ম শিক্ষা, স্বাস্থ্য সুরক্ষা এবং জীবন ও জীবিকা; সপ্তম শ্রেণির ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান, স্বাস্থ্য সুরক্ষা, ইংলিশ ও গণিত; অষ্টম শ্রেণির বিজ্ঞান (অনুসন্ধানী পাঠ), ডিজিটাল প্রযুক্তি, জীবন ও জীবিকা, গণিত, ইংলিশ, বিজ্ঞান (অনুশীলন বই), ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান, ইসলাম শিক্ষা এবং খ্রীষ্টধর্ম শিক্ষা; নবম শ্রেণির ইংলিশ, গণিত, ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান, জীবন ও জীবিকা, শিল্প ও সংস্কৃতি, বাংলা, বিজ্ঞান (অনুসন্ধানী পাঠ), ডিজিটাল প্রযুক্তি, স্বাস্থ্য সুরক্ষা, বৌদ্ধধর্ম শিক্ষা ও খ্রীষ্টধর্ম শিক্ষা।

এর আগে, নানা আলোচনা-সমালোচনার মধ্যে নতুন বইয়ের ভুলত্রুটি ই-মেইলে জানানোর অনুরোধ করে সংবাদ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে এনসিটিবি। তাতে বলা হয়, পাঠ্যপুস্তকে কোনো ধরনের ভুল-ভ্রান্তি, ত্রুটি-বিচ্যুতি পরিলক্ষিত হলে কিংবা পাঠ্যপুস্তকের মানোন্নয়নে কোনো ধরনের পরামর্শ থাকলে নিচের ই-মেইল অথবা এনসিটিবি চেয়ারম্যানের কার্যালয়ের ঠিকানায় জানালে তা গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করে যথাযথ ব্যবস্থা নেয়া হবে।’

গেল বছর প্রথম, ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন করা হয়। এ বছর সেটা করা হবে দ্বিতীয়, তৃতীয়, অষ্টম ও নবম শ্রেণিতে। ২০২৫ সালে পঞ্চম ও দশম শ্রেণিতে, ২০২৬ সালে একাদশ এবং ২০২৭ সালে দ্বাদশ শ্রেণিতে এ শিক্ষাক্রম চালু হবে। পরীক্ষামূলকভাবে এসব শ্রেণিতে প্রণয়ন করা হয়েছে পাঠ্যবই।

বিভিন্ন শ্রেণির পাঠ্য বইয়ের ভুল-ত্রুটি সংশোধনে প্রতিটি বইয়ের জন্য একজন করে বিশেষজ্ঞকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছিল। ভুল ধরে তারা তা এনসিটিবির উচ্চপর্যায়ের কমিটির কাছে জমা দেয়। সম্প্রতি এ কমিটি ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির ৩১ বইয়ের ভুল ও সংশোধনীগুলো নিয়ে একটি প্রতিবেদন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠায়। সেখান থেকে ভুলগুলোর সংশোধনী দেয়ার জন্য নির্দেশনা দেয়া হয়।

প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, নবম শ্রেণির ১১টি বইয়ে ৭৭টি, অষ্টম শ্রেণির ১০টি বইয়ে ৪৯টি, সপ্তম শ্রেণির ৫টি বইয়ে ১১টি এবং ষষ্ঠ শ্রেণির ৫টি বইয়ে ১০টি ভুল রয়েছে।

বানান ভুল যেমন আছে, তেমনই কোনো কোনো বাক্য পুরোপুরি সংশোধন কিংবা বাদ দিতে বলা হয়েছে। এছাড়া তথ্যগত ভুলও রয়েছে। এনসিটিবি জানায়, এবার পাঁচটি পদ্ধতিতে বইগুলোর ভুল-ত্রুটি ও অসংগতি বের করা হয়েছে। দুই/এক দিনের মধ্যে সংশোধনীগুলো শিক্ষা অধিদফতরগুলোর মাধ্যমে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের কাছে পাঠানো হবে। পরে শ্রেণিশিক্ষকরা শিক্ষার্থীর পাঠ্যপুস্তকে এই ভুল ও অসংগতিগুলোর সংশোধন নিশ্চিত করবেন।

জানতে চাইলে এনসিটিবি সদস্য (শিক্ষাক্রম) অধ্যাপক মশিউজ্জামান বলেন, এ বছর পাঠ্যপুস্তকে যেসব ভুল-ত্রুটি সংশোধন করা প্রয়োজন, তার একটি তালিকা চূড়ান্ত করা হয়েছে। দুয়েক দিনের মধ্যে তা শিক্ষা অধিদফরের মাধ্যমে বিদ্যালয়ে পাঠানো হবে। প্রতিষ্ঠান প্রধানরা সংশ্লিষ্ট শ্রেণিশিক্ষকের মাধ্যমে প্রতিটি শ্রেণির প্রতিটি শিক্ষার্থীর পাঠ্যপুস্তকে সংশোধন-সংযোজন নিশ্চিত করবেন।


আরও খবর
একাদশের ক্লাস শুরুর তারিখ ঘোষণা

বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪




লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলা নির্বাচনে প্রতীক পেল প্রার্থীরা

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি

Image

লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ৫ জন চেয়ারম্যান, ৫ জন ভাইস চেয়ারম্যান ও ৩ জন মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন।

সোমবার (১৩ মে) বেলা ১১ টার দিকে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে আনুষ্ঠানিকভাবে ১৩ জন প্রার্থীর মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) ও রির্টানিং কর্মকর্তা পদ্মাসন সিংহ।

নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে সদর উপজেলার চন্দ্রগঞ্জ থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল কাশেম চৌধুরী- আনারস প্রতীক, জেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি ও বর্তমান চেয়ারম্যান একেএম সালাহ উদ্দিন টিপু-কাপ পিরিচ প্রতীক, বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক যুবলীগ নেতা রহমত উল্যা বিপ্লব- ঘোড়া প্রতীক, মো. আবুল কাশেম-দোয়াত কলম প্রতীক ও মো. নিজাম উদ্দিন- মোটরসাইকেল প্রতীক পেয়েছেন।

ভাইস চেয়ারম্যান পদে সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মো. হাফিজ উল্যা-মাইক প্রতীক, সাবেক শ্রমিক লীগ নেতা মামুনুর রশিদ- উড়োজাহাজ প্রতীক, জেলা শ্রমিক লীগের আহ্বায়ক ইউসুফ পাটওয়ারী-বই প্রতীক, মো. ইয়াছিন আরাফাত-তালা প্রতীক ও মো. মাসুদুর রহমান-চশমা প্রতীক পেয়েছেন।

মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে সাবেক মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ফরিদা ইয়াসমিন লিকা-ফুটবল প্রতীক, বর্তমান মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান কাজী খালেদা আক্তার-হাঁস প্রতীক ও সেলিনা খানম-পদ্মফুল প্রতীক পেয়েছেন।

সদর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও সহকারী রির্টানিং অফিসার আতিকুল ইসলাম চৌধুরী জানান, সদর উপজেলার ২১ টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভায় মোট ভোটার সংখ্যা ৬ লাখ ১৯ হাজার ৬৪৫ জন। এর মধ্যে নারী ভোটার ২ লাখ ৯৮ হাজার ২৩৭ জন, পুরুষ ভোটার ৩ লাখ ২১ হাজার ৪০৩ জন ও তৃতীয় লিঙ্গের ৫ জন ভোটার। মোট ভোট কেন্দ্র ১৯২ টি।

৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদের ৩য় ধাপের নির্বাচন আগামী ২৯ মে অনুষ্ঠিত হবে।


আরও খবর



গরম কমাতে কী কী করেছেন, জানালেন চিফ হিট অফিসার

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

গরমের তীব্রতা বাড়ায় শনিবার থেকে সারা দেশে চলছে তিন দিনের হিট অ্যালার্টের সতর্কতা। সোমবার সেটি আরও ৭২ ঘণ্টার জন্য বাড়ানো হয়েছে। তীব্র গরমে রাজধানী ঢাকাসহ গোটা দেশের মানুষের হাঁসফাঁস অবস্থা। এমন পরিস্থিতিতে স্বাভাবিক কারণেই প্রশ্ন উঠছে, কী করছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের চিফ হিট অফিসার বুশরা আফরিন?

এক বছর আগে দায়িত্ব নেওয়া বুশরা দেশের একটি টিভি চ্যানেলের মুখোমুখি হয়ে নিজের কাজ ও বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতার কথা জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, সবাইকে একসাথে নিয়ে হিট মোকাবিলা করবো, এটাই আমার কাজ। তবে আমি স্বাধীনভাবে কাজ করছি না, আমাকে সিটি করপোরেশনের অধীনে কাজ করতে হচ্ছে। উত্তর ও দক্ষিণ সিটিতে প্রায় ৩০ মিলিয়নের বেশি মানুষের বসবাস, শহর খুব দ্রুত বড়ো হচ্ছে। পরিস্থিতিও খুব দ্রুত পরিবর্তন হচ্ছে, হিট নিয়ন্ত্রণে কাজ করতে এখানে প্রচুর বিনিয়োগের প্রয়োজন।

অনুন্নত এলাকায় গরমের প্রকোপ বেশি জানিয়ে তিনি বলেন, গত বছর আমরা শহরের অনুন্নত অন্তত ১৫টি এলাকায় সবুজায়ন প্রোগ্রাম করেছি। যেখানে পাঁচ হাজারেরও বেশি বৃক্ষরোপণ করা হয়েছে। পাশাপাশি তাদেরকে সবুজায়নের প্রয়োজনীয়তা নিয়েও সচেতনতা সৃষ্টির কাজ করা হয়। স্থানীয় বাসিন্দাদের আমরা বুঝিয়েছি, নিজে ও পরিবারের সদস্যদের কীভাবে তীব্র গরম থেকে বাঁচাতে পারবো।

গত বছর হিট মওসুমে নিয়োগ হওয়ায় তখন বেশি কাজ করতে পারেননি জানিয়ে বুশরা বলেন, কাজ শুরু করলে রাতারাতি পরিবর্তন হবে না। আস্তে আস্তে এই পরিবর্তনের ফল পাওয়া যাবে। তবে পরিকল্পনা তিনি নিজে বাস্তবায়ন করতে না পারায় সময় বেশি লাগছে বলে দাবি করেন তিনি। পাশাপাশি সিটি করপোরেশনের বরাদ্দ পেলেও টেন্ডারের মাধ্যমে কাজ করতে বেশি সময় লেগে যায়। এছাড়া আমলাতন্ত্রও কাজের ক্ষেত্রে বড় বাধা বলে জানান বুশরা।

চিফ হিট অফিসার বুশরা আফরিন তীব্র গরম থেকে বাঁচতে জীবনযাত্রায় পরিবর্তনের পরামর্শ দিয়েছেন। তিনি বলেন, আমি চাইলেও একরাতে সব পরিবর্তন করে দিতে পারবো না। গরমে বেশি বেশি পানি পান ও শরীরের প্রতি নজর রাখতে হবে। যেহেতু এমন গরম আগে বাংলাদেশে ইতিহাসে হয়নি, তাই এই পরিস্থিতি মানিয়ে নিতে আগের অভ্যাস বাদ দিতে হবে।

মানুষকে সচেতন করতে একটি সহজ ভাষায় ছবি সম্বলিত বুকলেট প্রকাশের কাজ চলছে বলে জানান এই চিফ হিট অফিসার। তিনি বলেন, বিদ্যমান পরিস্থিতি দ্রুত পরিবর্তন হবে, এমন প্রত্যাশা করা উচিত হবে না। আমি মনে করি, সব আলোচনাই ইতিবাচক। সমালোচনার দিকে নজর না দিয়ে কাজ করেই সময় পার করছেন বলেও জানান বুশরা আফরিন।

নিউজ ট্যাগ: বুশরা আফরিন

আরও খবর



সারা দেশে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলছে রোববার

প্রকাশিত:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

সারা দেশে রোববার (৫ মে) স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসা খুলছে। তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে বিভিন্ন জেলায় বন্ধ থাকলেও তাপমাত্রা স্বাভাবিক হওয়ায় রোববার থেকে সব স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা থাকবে।

শনিবার (৪ মে) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা আবুল খায়ের এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করতে গত সপ্তাহে দেশের বিভিন্ন জেলায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিল। সর্বশেষ আজ শনিবারও দেশের ২৫ জেলার মাধ্যমিক স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিল। তবে তাপমাত্রা কমায় আগামীকাল রোববার থেকে দেশের সব মাধ্যমিক স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠদান কার্যক্রম অব্যাহত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ, শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক গত ২৫ এপ্রিলে প্রকাশিত প্রজ্ঞাপন নং ৩৭.০০.০০০০.০৭১.০৪.০০২.০২ (অংশ)-২১৪ এর শর্তাদি পালন সাপেক্ষে আগামীকাল রোববার থেকে দেশের সব মাধ্যমিক স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠদান কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।

এদিকে রোববার থেকে প্রাথমিক বিদ্যালয় খোলা থাকবে বলে আগেই জানিয়েছিল প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।


আরও খবর
একাদশের ক্লাস শুরুর তারিখ ঘোষণা

বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪




মাঝরাতে ফাঁকা রাস্তায় হেনস্তা শিকার তনুশ্রী সাহা

প্রকাশিত:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

মাঝরাতে ফাঁকা রাস্তায় ট্যাক্সি ড্রাইভারের হেনন্তার শিকার হয়েছেন ওপার বাংলার অভিনেত্রী তনুশ্রী সাহা। তিনি কালারস বাংলার রামকৃষ্ণ সিরিয়ালের অভিনেত্রী।

অভিনেত্রী জানান, শুক্রবার রাতে তিনি শ্যুটিং শেষে বাইক বুকিং করে বাড়ি ফিরছিলেন। হঠাৎ ড্রাইভার ফাঁকা রাস্তায় গাড়ি থামিয়ে তুই-তুকারি ও গালিগালাজ করা শুরু করে।

তিনি বলেন, টালিগঞ্জের টেকনিশিয়ান স্টুডিয়োতে এখন শ্যুটিং চলছে। তাই দেরি হয়ে গেলে আমি ক্যাব বাইক বুকিং করে নিই। যথারীতি গতকাল রাতেও সেটাই করেছি। ড্রাইভার শুরুতেই ১২০-১৩০ বেশি চাইলেন। নিয়মিত এমন বাড়তি ভাড়ার চাপে পড়তে হয়।

তাই আমি সেইভাবেই রাজি হই। কিন্তু গাড়ি স্টার্ট দিতেই বেপরোয়াভাবে চালাতে শুরু করে ড্রাইভার। আমি দু-তিনবার অ্যাক্সিডেন্ট হতে হতেও বেঁচে গিয়েছি। এক সময় আমি বলতে বাধ্য হই, দাদা প্লিজ এভাবে গাড়ি চালাবেন না। আপনার হয়তো বাড়ি ফেরার ইচ্ছে নেই, আমার কিন্তু বাড়ি ফিরতে হবে।

তিনি জানিয়েছেন, এরপরই ফাঁকা রাস্তায় হঠাৎ গাড়ি থামিয়ে তাকে নামতে বলা হয়।

তনুশ্রী বলেছিলেন, আমি তো এখানে নামব না, লোকেশন যেখানে দেয়া সেখানেই নামব। এরপর তুই-তুকারি ও গালিগালাজ করে সে বলে তো যাব না, তুই এখনই গাড়ি থেকে নাম। এরপর গাড়ি থেকে নেমে আমায় মারতে আসে। সেই সময় আমি চিৎকার শুরু করি।

কিছুক্ষণের মধ্যেই আমি কলকাতা পুলিশকে ফোন করি। ১৫-২০ মিনিটের মধ্যে গোটা টিম ওখানে পৌঁছে যায়। এরপর কলকাতা পুলিশ আমায় গাড়ি বুকিং করে দেয়, আমি সাবধানে বাড়ি ফিরি। তবে আমি একটা কথাই বলব, এটা তো প্রতিদিন কারও না কারও সঙ্গে ঘটছে। তাই আমার মনে হয় ভয় পেয়ে কিছু হবে না। প্রতিবাদ করাটা খুব দরকার। তাহলে আশাকরি বোঝানো যাবে কেউ দুর্বল নয়।

নিউজ ট্যাগ: তনুশ্রী সাহা

আরও খবর