আজঃ শনিবার ০১ জুন ২০২৪
শিরোনাম

অভিজ্ঞতা ছাড়া বাংলালিংকে চাকরি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

বেসরকারি টেলিযোগাযোগ প্রতিষ্ঠান বাংলালিংকে অ্যাডভান্সড ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রাম’ পদে জনবল নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহীরা আগামী ০৪ জানুয়ারি পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।

প্রতিষ্ঠানের নাম: বাংলালিংক

পদের নাম: অ্যাডভান্সড ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রাম

পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়

শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতকোত্তর

অভিজ্ঞতা: প্রযোজ্য নয়

বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে

চাকরির ধরন: ফুল টাইম

প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ

বয়স: নির্ধারিত নয়

কর্মস্থল: ঢাকা

আবেদনের নিয়ম: আগ্রহীরা banglalink.bdjobs.com এর মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।

আবেদনের শেষ সময়: ০৪ জানুয়ারি ২০২৩

নিউজ ট্যাগ: চাকরির খবর

আরও খবর



হাতিয়ার সঙ্গে সারা দেশের নৌ চলাচল বন্ধ

প্রকাশিত:রবিবার ২৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৬ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নোয়াখালী প্রতিনিধি

Image

নোয়াখালীর বিচ্ছিন্ন দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার সঙ্গে সারা দেশের নৌ যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে। এতে দুর্ভোগে পড়েছেন ঘাটে আসা যাত্রীরা।

শনিবার (২৫ মে) দুপুর থেকে ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে বৈরী আবহাওয়ার বিরাজ করায় হাতিয়ার সঙ্গে সারা দেশের নৌ যোগাযোগ বন্ধ ঘোষণা করা হয়।

জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, দুর্যোগ মোকাবিলায় ৪৬৬টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রয়েছে। পাশাপাশি উপকূলে দুর্যোগকবলিতদের সহযোগিতার জন্য রেড ক্রিসেন্ট ও সিপিপির আট হাজার ৯১০ স্বেচ্ছাসেবক প্রস্তুত রাখা হয়েছে। সেই সঙ্গে জরুরি সহায়তার জন্য ১৬ লাখ ৪৭ হাজার ৫০০ টাকা, ৩১৯ মেট্রিক টন চাল, ৬৬৩ প্যাকেট শিশু খাদ্য ও আট হাজার ২২০ কেজি গোখাদ্য মজুত আছে। এছাড়া প্রত্যেক উপজেলার সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সজাগ থাকতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

হাতিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শুভাশীষ চাকমা বলেন, হাতিয়ার বিভিন্ন নৌ রুটে সি-ট্রাক, ট্রলার চলাচল বন্ধ রয়েছে। যাত্রীদের জানমাল ও নিরাপত্তার স্বার্থে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত হাতিয়ার সঙ্গে সব চলাচল বন্ধ থাকবে। আবহাওয়া স্বাভাবিক হলে পুনরায় চলাচল করবে। হাতিয়াতে ২৪২ আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে।


আরও খবর



দেশে এক মাসে ইন্টারনেট গ্রাহক বেড়েছে সাড়ে ৪৩ লাখ

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

টানা পাঁচ মাস দেশে মোবাইল ইন্টারনেট গ্রাহক কমার পর ফেব্রুয়ারি থেকে তা বাড়তে শুরু করে। বছরের দ্বিতীয় মাসে এক লাফে ১১ লাখ ৭০ হাজার গ্রাহক বাড়ে। সবশেষ মার্চে দেশে মোবাইল ইন্টারনেটের গ্রাহক ৩৭ লাখ ৯০ হাজার বৃদ্ধির তথ্য জানিয়েছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) কমিশনের ওয়েবসাইটে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়। প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, মার্চ মাসে দেশে মোবাইল ইন্টারনেটের গ্রাহক বেড়ে হয়েছে ১২ কোটি ১২ লাখ ৬০ হাজার। এর আগের মাস অর্থাৎ ফেব্রুয়ারিতে গ্রাহক ছিল ১১ কোটি ৭৪ লাখ ৭০ হাজার। সে হিসাবে এক মাসের ব্যবধানে মোবাইল ইন্টারনেটের গ্রাহক বেড়েছে ৩৭ লাখ ৯০ হাজার।

গ্রাহক বেড়েছে আইএসপি ও পিএসটিএন ইন্টারনেটেরও। ফেব্রুয়ারিতে আইএসপির গ্রাহক সংখ্যা ছিল এক কোটি ২৮ লাখ ৮০ হাজার। মার্চে গ্রাহক সংখ্যা বেড়েছে ৫ লাখ ৬০ হাজার। এ মাসে আইএসপি ও পিএসটিএন ইন্টারনেটের গ্রাহক সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে এক কোটি ৩৪ লাখ ৪০ হাজার।

এদিকে, মোবাইল এবং আইএসপি ও পিএসটিএন ইন্টারনেটের গ্রাহক বাড়ায় দেশে মোট ইন্টারনেট গ্রাহক সংখ্যাও বেড়েছে। মার্চে দেশের মোট ইন্টারনেট গ্রাহক বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ কোটি ৪৭ লাখ। এর আগে ফেব্রুয়ারি মাসে মোট গ্রাহক ছিল ১৩ কোটি ৩ লাখ ৫০ হাজারে। সেই হিসাবে এক মাসের ব্যবধানে দেশে ইন্টারনেট গ্রাহক বেড়েছে ৪৩ লাখ ৫০ হাজার।

জানা গেছে, বিটিআরসি প্রতি মাসে দেশের ইন্টারনেট গ্রাহক সংখ্যা তাদের নিজস্ব ওয়েবসাইটে প্রকাশ করে থাকে। এবার কিছুটা দেরিতে অর্থাৎ, মে মাসে এসে মার্চের ইন্টারনেট গ্রাহকের তথ্য প্রকাশ করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি।

এর আগে টানা পাঁচ মাস দেশে মোবাইল ইন্টারনেটের গ্রাহক সংখ্যা কমতে দেখা গেছে। গ্রাহকদের অভিযোগ ছিল, প্যাকেজ সমন্বয়ের নামে মোবাইল অপারেটরগুলো ইন্টারনেটের দাম বাড়ানোর কারণে তারা ব্যবহার কমিয়ে দিয়েছেন। সম্প্রতি ইন্টারনেটের দাম আরও বেড়েছে। আশঙ্কা করা হচ্ছিল ফেব্রুয়ারি-মার্চে আরও গ্রাহক হারাবে মোবাইল অপারেটর কোম্পানিগুলো। তবে বিটিআরসির তথ্যে দেখা গেলো উল্টোচিত্র।

বিটিআরসির তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালের আগস্টে মোবাইল ইন্টারনেটের গ্রাহক বেড়ে দাঁড়িয়েছিল ১১ কোটি ৯৭ লাখ ৯০ হাজার। এরপর সেপ্টেম্বর থেকে গ্রাহক কমতে শুরু করে। সেপ্টেম্বরে ২০ হাজার গ্রাহক কমে ১১ কোটি ৯৭ লাখ ৭০ হাজারে নেমে যায়। অক্টোবরে এক লাফে ৩ লাখ ৬০ হাজার গ্রাহক কমে দাঁড়ায় ১১ কোটি ৯৪ লাখ ১০ হাজার। নভেম্বর প্রায় ৫ লাখ গ্রাহক কমে যায়। ওই মাসে গ্রাহক ছিল ১১ কোটি ৮৯ লাখ ৬০ হাজার। এরপর ডিসেম্বর তা কমে ১১ লাখ ৮৪ লাখ ৯০ হাজারে নেমে যায়।

সর্বশেষ চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে মোবাইল ইন্টারনেট গ্রাহক সংখ্যা কমে ১১ কোটি ৬০ লাখ ৩০ হাজারে নামে। এরপর ফেব্রুয়ারি ও মার্চ টানা দুই মাস মোবাইল ইন্টারনেটের গ্রাহক লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। একই সঙ্গে দীর্ঘদিন পর আইএসপি ও পিএসটিএন ইন্টারনেট গ্রাহকও বাড়লো।

জানতে চাইলে বিটিআরসির মহাপরিচালক (এসএস) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল খলিলুর রহমান বলেন, এটা বিভিন্ন কারণে কমতে-বাড়তে পারে। খরচ বাড়া-কমা নিয়েও প্রশ্ন থাকতে পারে। অন্য বিভিন্ন কারণও থাকে। ফেব্রুয়ারিতে গ্রাহক সংখ্যা কিছুটা বেড়েছিল। মার্চে বেশ ভালো অগ্রগতি দেখছি আমরা। প্রকৃতপক্ষে আমরা যে তথ্য পাই, সেটাই প্রতি মাসে প্রকাশ করে থাকি। এখানে লুকোচুরির কিছু নেই।


আরও খবর



১৪ দিনে হিটস্ট্রোকে ১৫ জনের মৃত্যু: স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সারাদেশে তীব্র তাপপ্রবাহের ফলে নতুন করে হিটস্ট্রোকে আরও তিনজন আক্রান্ত হয়েছেন বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। তাদের মধ্যে মারা গেছেন একজন।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, গত ১৪ দিনে হিটস্ট্রোকের শিকার হয়েছেন ৩৪ জন, আর মারা গেছেন ১৫ জন। সোমবার (৬ মে) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কন্ট্রোল রুম হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত ও মৃত্যুর এ তথ্য জানিয়েছে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, গত ২২ এপ্রিল থেকে গতকাল (রবিবার) সকাল পর্যন্ত ১৪ দিনে সারাদেশে ৩৪ জন হিট স্ট্রোকের শিকার হয়েছেন। তাদের মধ্যে ১৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় তিনজন আক্রান্ত হয়েছেন, এরমধ্যে একজনের মৃত্যু হয়েছে। হিটস্ট্রোকে মারা যাওয়া ওই ব্যক্তি নড়াইলের বাসিন্দা।

অধিদপ্তরের তথ্য বলছে, মৃতদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সাত জন মারা গেছেন মাগুরায়। এছাড়া মৃত্যুর খবর এসেছে চট্টগ্রাম, খুলনা, চুয়াডাঙ্গা, হবিগঞ্জ, রাজবাড়ী, ঝিনাইদহ, লালমনিরহাট, বান্দরবান এবং মাদারীপুর থেকে।


আরও খবর



পাপুয়া নিউগিনিতে ভয়াবহ ভূমিধস, নিহত ১০০

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৪ মে 20২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৪ মে 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

উত্তর পাপুয়া নিউগিনির একটি প্রত্যন্ত গ্রামে ভূমিধসে প্রায় ১০০ জন নিহত হয়েছে। অস্ট্রেলিয়ান ব্রডকাস্টিং কর্পোরেশনের (এবিসি) বরাতে এই খব জানিয়েছে রয়টার্স।

দেশটির এনগা প্রদেশের কাওকালাম গ্রামে ভোর ৩টার দিকে ভূমিধসের ঘটনা ঘটে। গভীর ঘুমে আছন্ন থাকাকালীন চোখের পলকে মাটির তলায় চলে গিয়েছে গোটা গ্রাম। গ্রামের বেশিরভাগ মানুষই তখন ঘুমে আছন্ন। পাহাড়ের একটা অংশ ধসে পড়ে। মৃতের সংখ্যা ১০০ ছাড়িয়ে যাওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে মাটির নিচ থেকে মৃতদেহ উদ্ধারের কাজ চলছে।

রয়টার্স স্বাধীনভাবে নিহতের সংখ্যা যাচাই করতে পারেনি। 

ব্যারিক গোল্ড পরিচালিত পোরগেরা সোনার খনির কার্যক্রমকে বাধাগ্রস্ত করেছে এই ভূমিধস। প্রতিষ্ঠানটি এখনও তাদের ক্ষতি সম্পর্কে কিছু জানায়নি।

দেশটির সরকারী কর্মকর্তা এবং পুলিশও মন্তব্যের অনুরোধে তাৎক্ষণিক সাড়া দেয়নি।


আরও খবর



বীর মুক্তিযোদ্ধার জমি দখলের চেষ্টা ও প্রাণনাশের হুমকির অভিযোগ

প্রকাশিত:বুধবার ২২ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২২ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নাজনীন শিকদার (দোহার-নবাবগঞ্জ)

Image

ঢাকার দোহার উপজেলায় বীর মুক্তিযোদ্ধার লিজকৃত জমি দখলের চেষ্টা ও তাকে প্রাণনাশের হুমকি দেয়ার অভিযোগ পাওয়া গিয়েছে।

জানা যায়, উপজেলার নারিশা মৌজার ২২নং খতিয়ানের ১৩৮ নং এস, এ দাগের এবং ১২৬, ২৫৪ ও ২৫৫ আর, এস এর দাগের ৫১ শতাংশ জমি বীর মুক্তিযোদ্ধা ইব্রাহীম খলীল সবুজের নামে লিজ থাকার পরেও স্থানীয় লুৎফর রহমান ও তার ছেলে রাহাত বেপারী, আব্দুস সালাম ওরফে সেলিম ও তার ছেলে নাদিমুল ইসলাম ও তাদের আত্মীয় আব্দুর রউফের চার ছেলে মো. আমিন, হাসান আল মাহমুদ লিটন, আবু সাঈদ, আবু বকর (আবুল কালাম) এর ছেলে সামিউ সম্মিলিতভাবে সরকারি সাইনবোর্ড ভেঙে বাঁশের খুটি দিয়ে ঘর তুলার চেষ্টা করে এবং বিভিন্ন সময়ে জাল দলিল ও জাল নামজারি তৈরি করে উক্ত জমি দখলের চেষ্টা করে।

বুধবার (২২ মে) বীর মুক্তিযোদ্ধা ইব্রাহীম খলীল সবুজ বলেন, আমিন গং এরা দীর্ঘ সময় ধরে আমাকে প্রাণনাশের হুমকি ধামকি দিয়ে আসছে। বিভিন্নভাবে আমাকে ও আমার পরিবারের উপর জুলুম, লাঞ্ছনা ও অত্যাচার করে আসছে। গত ২৯ এপ্রিল নারিশা বাজারে আমাকে অকথ্যভাষায় গালিগালাজসহ মেরে ফেলার চেষ্টা করে, তখন স্থানীয়রা তা প্রতিহত করে। পরে আমি এবিষয়ে দোহার থানায় অভিযোগ করি। বিগত সময়ে জেলা প্রশাসক মহোদয়ের সুপারিসক্রমে ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে সরকার আমাকে ৫১ (একান্ন) শতাংশ জমি লিজ দেয়, সেখানেও আমাকে যেতে দেয়নি এই সন্ত্রাসী ও ভূমিদস্যুরা। তারপর গত ৮ মে আমার সেই জমিতে থাকা সরকারি সাইনবোর্ড ভেঙ্গে বাঁশ দিয়ে ঘর তুলে।

তিনি বলেন, এই বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার আমার লিখিত পেয়ে পরবর্তীতে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. মামুন খান ২২/৭৭ নথিভুক্ত ফাইলটি নিয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। ইতোপূর্বে দোহার সদর মেঘুলা ভূমি অফিসার মো. মিজানুর রহমান তদন্ত করেন।

হামলার বিষয়ে ফুলতলা পুলিশ ফাঁড়ির এসআই জসীম জানান, আমরা একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। অভিযোগের ভিত্তিতে আমরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। তার উপর হামলা চেষ্টার প্রমাণ পাওয়া গিয়েছে। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

দোহার উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয় সূত্রে জানা যায় যে, বীর মুক্তিযোদ্ধা ইব্রাহীম খলীল সবুজ ১৯৭১ সালে বিএলএফ মুজিব বাহিনী ভারতের আসাম রাজ্যের হাফলং এ প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন। তিনি মুন্সিগঞ্জ জেলার গজারিয়ায় চর বাঁউশিয়ায় শহীদ কমান্ডার একেএম নজরুল ইসলাম কিরনের সাথে সম্মিলিতভাবে পাক বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছেন। মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের পটভূমিকায় তিনি ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের ছাত্র ছিলেন। স্বাধীনতার পরবর্তীতে সাংস্কৃতিক, মুক্তিযোদ্ধা সংগঠক ও স্বাধীনতার চেতনা উজ্জিবিত রাখার লক্ষ্যে কাগজে কলমের লেখক ও গবেষক।


আরও খবর