আজঃ শনিবার ১৮ মে ২০২৪
শিরোনাম

নির্মাণ শ্রমিকের ধর্ষণের শিকার তরুণী: থানায় মামলা

প্রকাশিত:বুধবার ২৫ মে ২০২২ | হালনাগাদ:বুধবার ২৫ মে ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
Image

নোয়াখালী প্রতিনিধি:

নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলায় বাড়িতে কাজ করতে আসা নির্মাণ শ্রমিকের ধর্ষণের শিকার হয়েছেন এক তরুণী (১৮)।

অভিযুক্ত নির্মাণ শ্রমিকের নাম মো. সোহেল (১৮)। সে উপজেলার ৪নং চর ওয়াপদা ইউনিয়নের ২নম্বর ওয়ার্ডের পূর্ব চরজব্বার গ্রামের এছাক মোল্লা বাড়ির মো.হানিফ মিয়ার ছেলে।

গতকাল মঙ্গলবার ২৪ মে রাতে এ ঘটনায় সোহেলসহ পাঁচজনকে আসামি করে তরুণীর বাবা বাদী হয়ে চরজব্বার থানায় নারীও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করেন।

মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, কয়েক মাস আগে ভিকটিমের নানার বসতঘর নির্মাণের কাজ করতে যায় নির্মাণ শ্রমিক সোহেল। একপর্যায়ে দুজনের মধ্যে সম্পর্ক হয়। এরপর বিয়ের প্রলোভর দেখিয়ে একাধিকবার তাকে ধর্ষণ করে সে। সর্বশেষ গত ১৬ মে রাত ১০টার দিকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে একটি পরিত্যক্ত বাড়ির বাগানে ডেকে নিয়ে পুনরায় তাকে ধর্ষণ করে সোহেল। ঘটনাটি জানাজানি হলে পরের দিন আদালতের মাধ্যমে বিয়ে করার কথা বলে সোহেল পালিয়ে যায়।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত ২২ মে গণ্যমান্য ব্যক্তিদের নিয়ে অভিযুক্ত সোহেলদের বাড়িতে যান নির্যাতিত তরুণীর পিতা। তখন সোহেলের পরিবারের সদস্যরা তাঁদের হুমকি-ধমকি দিয়ে তাড়িয়ে দেন।

মামলা হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেন চরজব্বর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জিয়াউল হক। তিনি আরো বলেন, ভিকটিমকে ডাক্তারিক পরীক্ষার জন্য ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। আসামিকে গ্রেফতারে চেষ্টা চালাচ্ছে পুলিশ।


আরও খবর



গ্রেফতার আতঙ্কে নেতানিয়াহু, প্রতিরোধের সর্বাত্মক চেষ্টায় বাইডেন

প্রকাশিত:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

আন্তর্জাতিক ফৌজদারি আদালতের (আইসিসি) মামলায় গ্রেফতার আতঙ্কে ভুগছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। তবে সেই গ্রেফতারি পরোয়ানা ঠেকাতে সর্বাত্মক কূটনৈতিক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।

বেশ কয়েকটি ইসরায়েলি গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুসহ আরও কিছু ইসরায়েলি কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করতে যাচ্ছে আইসিসি।

নিউজ সাইট ওয়ালায় বিশ্লেষক বেন কাসপিট লিখেছেন, নেতানিয়াহু তার বিরুদ্ধে হেগের বিশ্ব আদালতের গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আশঙ্কায় অস্বাভাবিক চাপে’ রয়েছেন। নেতানিয়াহু এবং অন্যান্য ইসরায়েলি নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির অর্থ হল- ইসরায়েলের আন্তর্জাতিক সুনামে বড় ধরনের আঘাত।

কাসপিট লিখেছেন, গ্রেফতারি পরোয়ানা প্রতিরোধে নেতানিহুয়া বিরতিহীনভাবে টেলিফোনে চেষ্টা করে’ যাচ্ছেন। বিশেষ করে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন প্রশাসনের সাথে তিনি সর্বক্ষণ যোগাযোগ রাখছেন।

ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম হারেৎসের বিশ্লেষক অ্যামোস হারেল লিখেছেন, ইসরায়েলি সরকার এই ধারণা নিয়ে কাজ করছে যে আইসিসির প্রসিকিউটর করির খান চলতি সপ্তাহেই নেতানিয়াহু, প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্ট এবং আইডিএফ প্রধানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করতে পারেন।

হারেল জানিয়ছেন, আমেরিকা ইতোমধ্যেই গ্রেফতারি পরোয়ানা ঠেকানোর জন্য জোর তৎপরতা শুরু করে দিয়েছে।

উল্লেখ্য, আইসিসির রোম চুক্তিতে ১২৪টি দেশ সই করলেও যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল তাতে স্বাক্ষর করেনি।

যুদ্ধের ব্যাপারে নেতানিয়াহুর সর্বশেষ সরকারি বিবৃতিতে দাবি বলা হয়েছে, আইসিসির আসন্ন সিদ্ধান্ত বিপজ্জনক নজির’ সৃষ্টি করতে পারে।

তিনি শুক্রবার বলেন, আমরা নিজেদের রক্ষা করা থেকে কখনও বিরত থাকব না। হেগ আদালতের সিদ্ধান্ত ইসরায়েলি পদক্ষেপের ওপর কোনও প্রভাব ফেলবে না।’


আরও খবর



চোখ বলে দেবে শরীরে কতশত রোগ, জানা যাবে স্বাস্থ্যের অবস্থাও

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
Image

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) মাসিক সেন্ট্রাল সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। চোখের পরীক্ষার মাধ্যমে মানবদেহে অন্যান্য রোগ রয়েছে কি না তার পূর্বাভাস জানা এবং শরীর-স্বাস্থ্যের অবস্থা জানার বিষয়ে চিকিৎসক ও ছাত্রছাত্রীদের সচেতন করার লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এ সেমিনারের আয়োজন করে।

রবিবার (১২ মে) বিশ্ববিদ্যালয়ের এ ব্লক অডিটোরিয়ামে সুস্বাস্থ্যের জানালা আমাদের চোখ’ বিষয়ক মাসিক সেন্ট্রাল সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. দীন মো. নূরুল হক। বিশেষ অতিথি ছিলেন উপ-উপাচার্য (একাডেমিক) অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আতিকুর রহমান।

সেমিনারে বক্তারা বলেন, নিয়মিত চক্ষু পরীক্ষার মাধ্যমে চোখের সমস্যাগুলো নির্ণয়সহ এর চিকিৎসা যেমন সম্ভব, একইসঙ্গে শরীরের অন্যান্য রোগ সম্পর্কেও আগেভাগেই জানা যাবে। ফলে সেসব রোগেরও চিকিৎসা করা সম্ভব হবে। এমনকি শরীরের কী কী রোগ চোখের ক্ষতি করে সে বিষয়ে মানুষকে সচেতন করাটাও এ সেমিনার আয়োজনের অন্যতম লক্ষ্য।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে অধ্যাপক ডা. দীন মো. নূরুল হক চক্ষুরোগের বিভিন্ন পর্যায় ও লক্ষণগুলো সংক্ষেপে আলোচনা করেন এবং এ বিষয়ে সবাইকে সচেতন হওয়ার আহ্বান জানান ও উৎসাহিত করেন।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আতিকুর রহমান বলেন, চোখের নিয়মিত পরীক্ষার মাধ্যমে চোখের সমস্যা নির্ণয় ও রোগের চিকিৎসা করা সম্ভব। একইসঙ্গে শরীরের অন্যান্য অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের রোগের কারণে চোখের যে ক্ষয়ক্ষতি হয় তা নির্ণয় করাসহ এর চিকিৎসা করাও সম্ভব হবে। এ বিষয়ে চিকিৎসক ও রেসিডেন্টদের আরও সচেতন হতে হবে।

বক্ষব্যাধি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. সম্প্রীতি ইসলামের সঞ্চালনায় সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন সেন্ট্রাল সেমিনার সাব-কমিটির সভাপতি ও ইন্টারনাল মেডিসিন বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. মো. আবুল কালাম আজাদ। ব্যতিক্রমধর্মী সম্পূর্ণ নতুন এ সেমিনারে বৈজ্ঞানিক প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন চক্ষু বিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. শাহ-নূর হোসেন, মেডিসিন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. আবেদ হোসেন খান ও রিউমাটোলজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. মেজর (অব:) সৈয়দ জামিল আবদাল।

সেমিনারে উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. ছয়েফ উদ্দিন আহমদ, উপ-উপাচার্য (গবেষণা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. মো. মনিরুজ্জামান খানসহ বিভিন্ন অনুষদের ডিন, বিভিন্ন বিভাগের চেয়ারম্যান, শিক্ষক, চিকিৎসক, রেসিডেন্ট ছাত্রছাত্রীরা উপস্থিত ছিলেন।

ডা. শাহ-নূর হোসেন তার প্রবন্ধে ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ ও নিউরোলজিক্যাল ডিজঅর্ডারে নার্ভের পাশাপাশি চোখের কি ধরনের পরিবর্তন হয় সে বিষয়ে আলোকপাত করে নিয়মিত চক্ষুর পরীক্ষার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।

ডা. আবেদ হোসেন খান তার প্রবন্ধে বলেন, সংক্রামক ও অসংক্রামক রোগ যেমন যক্ষ্মা, ম্যালেরিয়া, ডেঙ্গু ইত্যাদি রোগের লক্ষণগুলো প্রাথমিকভাবে চক্ষু পরীক্ষার মাধ্যমেই প্রথমে নির্ণয় করা যেতে পারে। এ ছাড়া বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সার, অ্যানিমিয়া, লিউকেমিয়া, জন্মগত ক্রটি, বিশেষ ক্ষেত্রে শরীরে বিষক্রিয়ার ধারণাও চোখের মাধ্যমে পাওয়া যায়।

অধ্যাপক ডা. মেজর (অব.) সৈয়দ জামিল আবদাল তার প্রবন্ধে বিভিন্ন ধরনের বাতজ্বর ও বাতব্যথা চোখকে কীভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করে এবং এর চিকিৎসা সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরেন।


আরও খবর



উত্তেজনার মধ্যেই ইরান সফরে উত্তর কোরিয়ার প্রতিনিধি দল

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ফিলিস্তিনের গাজাযুদ্ধ এবং ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে উত্তেজনা বিরাজ করছে। এর মধ্যেই ইরান সফর করছে উত্তর কোরিয়ার একটি প্রতিনিধি দল।

গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, উত্তর কোরিয়ার আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মন্ত্রীর নেতৃত্বে দেশটির একটি প্রতিনিধি দল ইরান সফর করছে।

উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা কেসিএনএ নিউজ এজেন্সি জানিয়েছে, দেশটির বৈদেশিক অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিষয়ক মন্ত্রী ইউন জং হোর নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল ইরান সফরের উদ্দেশ্যে বিমানে করে মঙ্গলবার পিয়ংইয়ং ত্যাগ করে। তবে ওই প্রতিবেদনে এর বেশি কিছু জানানো হয়নি।

পশ্চিমাদের সন্দেহ, উত্তর কোরিয়া এবং ইরান দীর্ঘদিন ধরে পরস্পরকে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচিতে সহযোগিতা করছে। তাদের ধারণা, এই ধরনের বিধ্বংসী অস্ত্র তৈরিতে প্রযুক্তিগত দক্ষতা এবং তৈরির বিভিন্ন উপাদান পরস্পরের মধ্যে বিনিময় করছে এই দুই দেশ।

ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধে ব্যবহারের জন্য ইরান রাশিয়াকে বিপুল সংখ্যক ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র সরবরাহ করেছে বলে গত ফেব্রুয়ারিতে প্রতিবেদনে দাবি করে আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা রয়টার্স।

উত্তর কোরিয়া রাশিয়াকে ক্ষেপণাস্ত্র ও কামান সরবরাহ করেছে বলেও সন্দেহ করা হয়, যদিও উভয় দেশই এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছে।

দক্ষিণ কোরিয়ার সরকারি তথ্যানুযায়ী, উত্তর কোরীয় মন্ত্রী ইউন জং হো এর আগে সিরিয়ার সাথে তার দেশের সম্পর্ক উন্নয়নে কাজ করেছেন। সেই সঙ্গে তিনি রাশিয়ার সাথে উত্তর কোরিয়ার ক্রমবর্ধমান আদান-প্রদানে সক্রিয় ছিলেন। কেসিএনএ’র তথ্যানুযায়ী, চলতি মাসের শুরুতেও মস্কো সফরে একটি প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন তিনি।


আরও খবর



ভোটারের ভোট নিজে দিয়ে দেয়ায় পোলিং অফিসারকে প্রত্যাহার

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জামালপুর প্রতিনিধি

Image

জামালপুর সদর উপজেলা নির্বাচনে এক ভোটারের ভোট নিজে দিয়ে দেয়ায় পোলিং অফিসার মো: জাহিদুল ইসলামকে দায়িত্ব থেকে প্রত্যাহার করেছেন কেন্দ্রের প্রিজাইডিং অফিসার।

বুধবার বেলা ১১ টার দিকে বাংলাদেশ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ২ নং কক্ষে এ ঘটনা ঘটে।

পরে সাংবাদিকের প্রশ্নের মুখে কেন্দ্রে প্রিজাইডিং অফিসার কোরবান আলী সঙ্গে সঙ্গে সেই পোলিং অফিসারকে প্রত্যাহার করেন।

প্রত্যাহার হওয়া পোলিং অফিসার মো: জাহিদুল ইসলাম নান্দিনা পাইলট সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক।

ভোটারদের অভিযোগ, যে প্রার্থীকে ভোট দেওয়ার কথা সে প্রার্থীকে ভোট দিতে পারেন নি তারা। পরবর্তীতে পোলিং অফিসার নিজে গোপন কক্ষে বুথের দুইটি বাটন চাপতে বলেন। সেই বাটন চাপলে ভোট অন্য জায়গায় পড়ার অভিযোগ তুলেন তারা।

এসময় প্রিজাইডিং অফিসারের সাথে তর্কে জড়িয়ে পরেন ভোটাররা। শেখ ফকরুল হুদা নামের এক ভোটার প্রশ্ন করেন, আমার ভোটের কি হবে। এই উত্তর দিতে পারেনি প্রিজাইডিং অফিসার।

কেন্দ্রটির প্রিজাইডিং অফিসার কোরবান আলী বলেন, আমরা ঘটনাটি শুনেছি কোনো বিশৃঙ্খলা হওয়ার আগেই দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রিজাইডিং অফিসারকে প্রত্যাহার করা হয়েছে।


আরও খবর



অতিরিক্ত সচিব হলেন ১৩০ কর্মকর্তা

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

প্রশাসনের ১৩০ জন যুগ্ম সচিবকে পদোন্নতি দিয়ে অতিরিক্ত সচিব করেছে সরকার। এক বছরের কিছু কম সময়ের মধ্যে পুনরায় অতিরিক্ত সচিব পদে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে।

সোমবার (২২ এপ্রিল) সন্ধ্যায় পদোন্নতির প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।

এ পদোন্নতির ফলে বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের ১৮তম ব্যাচের দীর্ঘদিনের অপেক্ষার অবসান হলো। ঈদুল ফিতরের আগেই এ ব্যাচের কর্মকর্তাদের পদোন্নতি দেওয়ার কথা ছিল। তবে ঈদের আগে সে পদোন্নতি হয়নি।

কর্মকর্তারা জানান, নিয়মিত ব্যাচ হিসেবে ১৮তম ব্যাচের সঙ্গে অতীতে বিভিন্ন সময় পদোন্নতিবঞ্চিত (লেফট আউট) কর্মকর্তাদের বিষয়টি এবারের পদোন্নতির বিবেচনায় নেওয়া হয়। প্রশাসন ক্যাডারের সঙ্গে একীভূত হওয়া ইকোনমিক ক্যাডারের ৪০ জনসহ ১৮তম ব্যাচের পদোন্নতিযোগ্য কর্মকর্তা ১১০ জন। এ ছাড়া লেফট আউটে ছিলেন। তাদের সবার মধ্য থেকে ১৩০ জনকে পদোন্নতি দেওয়া হলো।

এর আগে পদোন্নতির বিবেচনায় নেওয়া কর্মকর্তাদের এসিআরের প্রয়োজনীয় নম্বর, চাকরি জীবনের শৃঙ্খলা, অসদাচরণ, পারিবারিক রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা, ছাত্রজীবনের রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা ইত্যাদি বিষয় চুলচেরা বিশ্লেষণের পরই তালিকা চূড়ান্ত করে সুপিরিয়র সিলেকশন বোর্ড বা এসএসবি।

গত বছরের ১২ মে ১১৪ জনকে পদোন্নতি দিয়ে অতিরিক্ত সচিব করা হয়েছিল। বর্তমানে ২৮৮ জন অতিরিক্ত সচিব কর্মরত আছেন। তাদের সঙ্গে যুক্ত হলেন আরও ১৩০ কর্মকর্তা। পদ না থাকায় তাদের আগের পদেই ( ইনসিটু) কাজ করতে হবে বলে জানা গেছে।


আরও খবর