আজঃ শনিবার ১৮ মে ২০২৪
শিরোনাম

ইসরায়েলি হামলায় একদিনে ১০০ ফিলিস্তিনি নিহত

প্রকাশিত:বুধবার ২০ ডিসেম্বর ২০23 | হালনাগাদ:বুধবার ২০ ডিসেম্বর ২০23 | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরারেয়েলি হামলায় আরও ১০০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও কয়েক’শ মানুষ। বুধবার (২০ ডিসেম্বর) গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাতে এসব তথ্য জানিয়েছে আলজাজিরা।

আলজাজিরার খবরে বলা হয়েছে, ৭ অক্টোবর থেকে অবরুদ্ধ এই উপত্যকায় ইসরায়েলি হামলায় অন্তত ১৯ হাজার ৬৬৭ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও ৫২ হাজার মানুষ। ভবনের ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকা আছে কয়েক হাজার।

গতকাল মঙ্গলবার গাজা উপত্যকার দক্ষিণের রাফাহ শহরের ৩টি বাড়িতে ইসরায়েল ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা চালালে অন্তত ২৯ জন নিহত হয়। নিহতদের মধ্যে একজন শিশুও রয়েছে। 

আরও পড়ুন>> কলোরাডোয় প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না ট্রাম্প

প্রাথমিকভাবে তিন আবাসিক ভবনে হামলায় ২০ জন নিহত হওয়ার খবর দেয় গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। পরে ধ্বংসস্তূপে আটকা পড়া ব্যক্তিদের উদ্ধার করলে নিহতের সংখ্যা ২৯ জনে দাঁড়ায়।

ইসরায়েলি হামলা থেকে বাঁচতে লাখ লাখ ফিলিস্তিনি রাফাহ শহরে এসে আশ্রয় নিয়েছেন। যদিও তারা বলছেন, এখানে নিরাপত্তা নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কার কারণ আছে।

অন্যদিকে মঙ্গলবার ভোরের দিকে দক্ষিণ গাজার খান ইউনিস শহরে ইসরায়েলি সেনা ও হামাস যোদ্ধাদের মধ্যে তুমুল লড়াই হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। ইসরায়েলি সেনারা শহরে বিভিন্ন স্থানে ট্যাংক ও বিমানে করে বোমাবর্ষণ করেছে বলেও জানিয়েছেন তারা।

গত ৭ অক্টোবর দক্ষিণ ইসরায়েলে প্রবেশ করে নজিরবিহীন হামলা চালিয়ে প্রায় ১১৪০ ইসরায়েলিকে হত্যার পাশাপাশি প্রায় ২৫০ ইসরায়েলি ও বিদেশি নাগরিককে গাজায় বন্দি করে নিয়ে আসে হামাস। একই দিন হামাসকে নির্মূল এবং বন্দিদের মুক্তি নিশ্চিত করতে ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী এই সংগঠনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে ইসরায়েল। গত নভেম্বরে সাত দিনের যুদ্ধবিরতির সময় ১১০ জন বন্দি মুক্তি পেলেও হামাসের হাতে এখনো শতাধিক ইসরায়েলি জিম্মি রয়েছে।


আরও খবর



সংসদ নির্বাচনের চেয়ে উপজেলা ভোট প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হচ্ছে: সিইসি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, জাতীয় সংসদ নির্বাচনের চেয়ে উপজেলা নির্বাচনের ভোট প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হচ্ছে। নির্বাচন যাতে প্রভাবিত না হয় সে ব্যাপারে কমিশনের প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।

মঙ্গলবার (৭ মে) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশন ভবনে নিজ কার্যালয়ের সামনে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি।

সিইসি বলেন, নির্বাচন প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হচ্ছে সেটাই বড় কথা। কোনো দল এলো কি এলো না, সেটা বড় কথা নয়। জাতীয় নির্বাচনের চেয়ে এ নির্বাচন প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হচ্ছে। নির্বাচন যাতে প্রভাবিত না হয় সে ব্যাপারে কমিশন চেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। ভোটে কেউ যাতে প্রভাব বিস্তার করতে না পারে, সে ব্যাপারে ইসির অবস্থান স্পষ্ট। প্রমাণ পেলেই ব্যবস্থা। ভোটকেন্দ্রে অনুপ্রবেশকারীরা যাতে ঢুকতে না পারে সে ব্যাপারে রিটার্নিং অফিসারকে কঠোর হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে। ইসি কেন্দ্রীয়ভাবে পর্যবেক্ষণ করবে। উৎসাহ-উদ্দীপনা থেকে ভোটের মাঠে যাতে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি না হয় সে ব্যাপারে সতর্ক থাকার নির্দেশনা রয়েছে কমিশনের।

কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ভোটে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যথাযথভাবে মোতায়েন করা সম্ভব হবে। প্রার্থী ও প্রার্থীদের কর্মীদের নির্বাচনে সহযোগিতার আহ্বান জানান ‍তিনি। গণমাধ্যমের মাধ্যমেও শৃঙ্খলা ভঙ্গের চিত্র দেখা গেলে কমিশন তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেবে বলেও জানান সিইসি।

বুধবার (৮ এপ্রিল) প্রথম ধাপে ১৪০টি উপজেলায় ভোট হবে। প্রথম ধাপে পাঁচটি উপজেলার প্রার্থীরা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়ে গেছে বলে জানান সিইসি।


আরও খবর



পিরোজপুরে বাসচাপায় প্রাণ গেল যুবলীগ নেতার

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মশিউর রহমান রাহাত, পিরোজপুর

Image

পিরোজপুরের নাজিরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় পরিতোষ রায় (৫৪) নামে এক যুবলীগ নেতার মৃত্যু হয়েছে।

শুক্রবার (১৭ মে) বেলা ১১টার দিকে উপজেলার রুহিতলাবুনিয়া এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

পরিতোষ রায় নাজিরপুর উপজেলার মাটিভাঙ্গা ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি এবং উপজেলার পশ্চিম বানিয়ারী গ্রামের ধীরেন্দ্রনাথ রায়ের ছেলে।

স্থানীয়দের বরাতে পুলিশ জানায়, শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে পরিতোষ রায় একটি ভ্যানে করে স্থানীয় বাজারে যাচ্ছিলেন। এ সময় পিরোজপুরগামী দোলা পরিবহনের একটি বাস পিরোজপুর-গোপালগঞ্জ সড়কের রুহিতলাবুনিয়া এলাকায় সেই ভ্যানকে পেছন থেকে ধাক্কা দেয়। এতে পরিতোষ রায় বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান।

স্থানীয় ইউপি সদস্য কমলেস জানান, দোলা পরিবহনের একটি বাস পরিতোষ রায়ের ভ্যানকে ধাক্কা দেয়। এতে তিনি মাটিতে পরে গেলে বাস তার গায়ের ওপর দিয়ে চলে যায়।

নাজিরপুর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহ আলম হাওলাদার বলেন, সড়ক দুর্ঘটনায় পরিতোষ রায় নামে একজনের মৃত্যু হয়েছে। ঘটনার পরেই পুলিশ মরদেহ উদ্ধার ও বাসটিকে আটক করেছে। এ ঘটনায় আইনি প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।


আরও খবর



গরমে ক্লান্তি দূর করবে চিয়া সিড

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জীবন ধারা ডেস্ক

Image

গরমে লেবুর ঠান্ডা পানি মন জুড়িয়ে দেয়। কিন্তু অনেকেই গলা ভেজান কোল্ড ড্রিংসে। এই ধরনের পানীয় স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। ওজন বাড়িয়ে দেয় এবং ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ায়। তাই স্বাস্থ্যের কথা মাথায় রেখে কোল্ড ড্রিংস ছাড়ুন। এই গরমের ফল আর সুপারফুড চিয়া সিড দিয়ে শরবত বানিয়ে খান। এতে ক্লান্তি দূর হবে।

এই বীজে প্রচুর ফাইবার রয়েছে। চিয়া সিডের পানি শরীরকে হাইড্রেটেড রাখার পাশাপাশি ওজন কমাতে সাহায্য করে। কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা মুক্তি দেয়। রক্তে সুগার লেভেল ও কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে বিশেষ ভূমিকা পালন করে।

চিয়া সিডের মধ্যে থাকা ক্লোরোজেনিক অ্যাসিড নামের এক ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উচ্চ রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে রাখে। এতে হৃদরোগের ঝুঁকিও কমে।

চিয়া সিডের শরবত বানাতে বেশি কষ্ট করতে হয় না। এক গ্লাস পানিতে এক চামচ চিয়া সিড ভিজিয়ে রাখলেই কাজ শেষ। তবে, এই চিয়া সিড পানিকে আরও মজাদার বানাতে পারেন।

লেবু ও চিয়া সিডের পানি : পাতিলেবুর রস দিয়ে লেবুর পানি বানিয়ে নিন। চিনির বদলে এই পানিতে মধু মেশান। কয়েকটা পুদিনা পাতা পানিতে মিশিয়ে দিন। একদম শেষে এক চামচ ভেজানো চিয়া সিড মিশিয়ে দিন। এবার এই মিশ্রণটি ফ্রিজে রেখে দিন। রোদ থেকে বাড়ি ফিরে এই লেবুর পানিতে চুমুক দিন। এক নিমেষে সমস্ত ক্লান্তি দূর হয়ে যাবে।

তরমুজ ও চিয়া সিডের পানীয় : তরমুজের শরবত শরীরকে ঠান্ডা ও হাইড্রেটেড রাখতে সাহায্য করে। তরমুজের শরবতের সঙ্গে চিয়া সিড মিশিয়ে দিলে এর স্বাস্থ্য গুণ বেড়ে যায়। ব্লেন্ডারে তরমুজ ব্লেন্ড করে নিন। এবারে এতে পুদিনা পাতা ও লেবুর রস মিশিয়ে দিন। একদম শেষে এক চামচ ভেজানো চিয়া সিড মিশিয়ে দিন। এই পানীয় ফ্রিজে রেখে ঠান্ডা করুন। তারপর খান। শরীরে সতেজতা এনে দেবে এই পানীয়।

নিউজ ট্যাগ: চিয়া সিড

আরও খবর



এক সিগারেটের আগুনে পুড়ল ১০০ বিঘা পানের বরজ

প্রকাশিত:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

রাজশাহীর বাগমারায় প্রায় ১০০ বিঘার পানের বরজ আগুনে পুড়ে গেছে। এতে নিঃস্ব হয়েছেন ৯০ জন পানচাষি। পানের বরজ পুড়ে প্রায় কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে জানা গেছে।

পানচাষিরা বলছেন, সিগারেটের আগুন থেকে এ ঘটনা ঘটতে পারে।

শুক্রবার (৩ মে ) দুপুরে উপজেলার গনিপুর ইউনিয়নের পোড়াকয়া গ্রামের পান বরজে এ অগ্নিকাণ্ড ঘটে।

স্থানীয়রা জানান, পোড়াকয়া গ্রামের ইসাহাকের পান বরজ থেকে অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয়। আগুন মুহূর্তেই ছড়িয়ে পড়ে আশপাশের পান বরজে। খবর পেয়ে রাজশাহী, বাগমারা, মোহনপুর ও আত্রাইয়ের ফায়ার সার্ভিসের চারটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নেভায়।

গনিপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মনিরুজ্জামান রঞ্জু বলেন, শতাধিক কৃষকের প্রায় এক থেকে দেড়শ বিঘা জমির পান বরজ পুড়ে গেছে। কয়েক মিনিটের মধ্যে চাষিদের কোটি টাকার ক্ষতি হয়ে গেছে। আমরা চাষিদের তালিকা তৈরি করে উপজেলায় জমা দিব। তালিকা হওয়ার পর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার মাধ্যমে তা জেলা প্রশাসকের কাছে পাঠানো হবে। সরকারিভাবে কিছু টাকা পেলে চাষিদের উপকার হবে। এ ঘটনায় অনেক চাষি একবারে নিঃস্ব হয়ে গেছে।

পানচাষি আসাদুল ইসলাম বলেন, আগুন মুহূর্তেই ছড়িয়ে পড়ে একের পর এক পানের বরজে। পানের বরজ এমনভাবে পুড়েছে তাতে কিছু অবশিষ্ট নেই। সব বরজ নতুন করে তৈরি করতে হবে। আমার আড়াই বিঘা জমির পান বরজ পুড়ে গেছে। বছরের এ সময়ে পানের দাম সবচেয়ে বেশি থাকে। এখন বাজারে নতুন পান বিক্রি হচ্ছে চার থেকে সাড়ে চার হাজার টাকা পোয়া। আর পুরোনো পান বিক্রি হচ্ছে পাঁচ থেকে সাড়ে পাঁচ হাজার টাকা পোয়া। এ সময় পানের বরজ পুড়ে যাওয়া মানে চোখের সামনে টাকা পুড়ে ছাই হয়ে যাওয়া।

আরেক চাষি রেজাউল ইসলাম বলেন, আমার এক বিঘারও বেশি জমির পানের বরজ পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। এ বরজ তৈরি করতে আবার অপেক্ষা করতে হবে। কারণ এখন জমিতে পান বপণের সময় না। তাই আমরা ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হলাম।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাহবুবুল ইসলাম বলেন, কৃষি অফিসের কর্মকর্তাদের নিয়ে পুড়ে যাওয়া পানের বরজ পরিদর্শন করেছি। ক্ষতিগ্রস্থ কৃষক ও ক্ষতির পরিমাণের তালিকা করতে কৃষি কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তালিকা তৈরির পর তা জেলা প্রশাসকের কাছে পাঠানো হবে।


আরও খবর



ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে বাবা-ছেলেসহ নিহত ৩

প্রকাশিত:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মামুনুর রশীদ, ফরিদপুর

Image

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় ট্রাক ও মোটরসাইকেল সংঘর্ষে বাবা-ছেলেসহ তিন জন নিহত হয়েছেন। শনিবার (১১ মে) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে এই ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- কাশেম শিকদার (৪০), তার ছেলে মোরসালিন (৮) ও তার আপন ভাই নাজমুল শিকদার (৩৭)। তারা গোপালগঞ্জের মোকসুদপুর উপজেলার কোয়ালদিয়া গ্রামের বাসিন্দা।

ভাঙ্গা হাইওয়ে থানার এসআই আব্দুল বাকি দুর্ঘটনার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

এলাকাবাসী জানান, বেলা ১১টার দিকে ভাঙ্গা থেকে মোটরসাইকেল যোগে ফরিদপুর যাচ্ছিলেন কাশেম শিকদার। তার সঙ্গে ছিলেন ছেলে মোরসালিন ও ভাই নাজমুল শিকদার। পথিমধ্যে উপজেলার হামিরদী নামক স্থানে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। তখন ঘটনাস্থলে মোরসালিন মারা যান। এ সময় গুরুতর আহত হন নাজমুল। দুই ভাইকে উদ্ধার করে ফরিদপুর মেডিকেলে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন।


আরও খবর