আজঃ শনিবার ১৮ মে ২০২৪
শিরোনাম

বাবাকে খুনের অভিযোগে বিসিএস ক্যাডার ছেলে গ্রেপ্তার

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর আদাবর থানার শেখেরটেক এলাকা থেকে এক বৃদ্ধের রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তাঁর নাম নুরুল আলম। গ্রামের বাড়ি চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলায়। এ ঘটনায় তাঁর ছেলে ইফতেখার আলম সুমনকে (৩৫) গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় আদাবর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাকের মোহাম্মদ যুবায়ের এসব তথ্য জানান।

শাকের মোহাম্মদ যুবায়ের বলেন, শেখেরটেক এলাকায় বাবা ছেলে এক বাসায় থাকতেন। আটক সুমন এলোমেলো কথা বলছে। তাঁকে দেখে মানসিক ভারসাম্যহীন মনে হচ্ছে। আর হত্যার ঘটনা গতকাল বুধবার থেকে আজ বৃহস্পতিবার বিকেলের যেকোনো এক সময়ে ঘটেছে বলে ধারণা করছি।

আরও পড়ুন: শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

ওসি বলেন, সুমন একজন বিসিএস কর্মকর্তা। তিনি বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের সহকারী পরিচালক হিসেবে কাজ করতেন। গত ছয় মাস ধরে অফিসে যান না বলে জানতে পেরেছি। তবে এই বিষয়ে আমরা আরও খোঁজ খবর নিচ্ছি।

বাড়ির মালিক ও স্থানীয়দের বরাতে ওসি বলেন, গতকাল দুপুরের দিকে সুমন দুধ কিনতে দোকানে যান। দাম নিয়ে দোকানদারের সঙ্গে ঝগড়া বাধান। এরপর বাসায় প্রবেশের সময়ে নিরাপত্তা কর্মীর সঙ্গেও ঝগড়া করেন। পরবর্তীতে বাসায় এসে দরজা বন্ধ করে দেন। আজ বিকেলের দিকে বাড়ির মালিক গেটের নিরাপত্তাকর্মীকে নিয়ে ভাড়া চাইতে গেলে বাড়ির মালিকের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করেন এবং নিরাপত্তাকর্মীকে মারধর করেন। বিষয়টি সুমনের বাবা নুরুল আলমকে জানাতে বাসায় প্রবেশ করলে রুমের ভেতর খাটের ওপর রক্তাক্ত লাশ দেখতে পান। পরে আমাদের খবর দিলে ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করেছি। নিহতের ছেলে সুমনকে আটক করা হয়েছে। তাদের স্বজনদের খবর দেওয়া হয়েছে, তারা আসলে বিস্তারিত জানা যাবে।


আরও খবর



উখিয়া ক্যাম্প থেকে দেশি-বিদেশি অস্ত্রসহ ৫ রোহিঙ্গা আটক

প্রকাশিত:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মোহাম্মদ ফারুক, কক্সবাজার

Image

কক্সবাজারে উখিয়া উপজেলার ক্যাম্প থেকে দেশি-বিদেশি অস্ত্র ও গুলিসহ পাঁচজন রোহিঙ্গাকে আটক করেছে আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন)। রবিবার (২৮ এপ্রিল) ভোরে উখিয়া উপজেলার কুতুপালং ২-ওয়েস্ট নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ডি-৯ ব্লকে এ অভিযান চালিয় তাদের আটক করা হয়। ১৪ এপিবিএন অধিনায়ক অতিরিক্ত উপমহাপরিদর্শক (এডিআইজি) মোহাম্মদ ইকবাল এসব তথ্য জানান।

আটকরা হলো উখিয়া উপজেলার কুতুপালং ২-ওয়েস্ট নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ডি-৯ ব্লকের মৃত কবির আহম্মদের ছেলে মোহাম্মদ জোবায়ের, একই ক্যাম্পের সি-২ ব্লকের মৃত আব্দুল জলিলের ছেলে দিল মোহাম্মদ, সি-৭ ব্লকের আব্দুস সালামের ছেলে মোহাম্মদ খলিল, সি-২ ব্লকের মতিউর রহমানের ছেলে মোহাম্মদ ইদ্রিছ এবং এ-৬ ব্লকের মৃত সাব্বির আহাম্মদের ছেলে মোহাম্মদুল্লাহ।

এপিবিএন পুলিশ জানিয়েছে, আটকরা সবাই রোহিঙ্গা ক্যাম্পভিত্তিক একটি সশস্ত্র সন্ত্রাসী সংগঠনের সক্রিয় সদস্য।

এডিআইজি ইকবাল বলেন, রবিবার ভোরে উখিয়া উপজেলার কুতুপালং ২-ওয়েস্ট নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ডি-৯ ব্লকের জনৈক ব্যক্তির বসতঘরে কতিপয় লোকজন অপরাধ সংঘটনের উদ্দেশ্যে সশস্ত্র অবস্থায় অবস্থান করছে খবরে এপিবিএন পুলিশের একটি দল অভিযান চালায়। এতে সন্দেহজনক বসতঘরটি ঘিরে ফেললে ১০/১২ জন লোক পুলিশ সদস্যদের উপস্থিতি টের পেয়ে দৌঁড়ে পালানোর চেষ্টা চালায়। এ সময় ধাওয়া দিয়ে পাঁচজনকে আটক করা সম্ভব হলেও অন্যরা পালিয়ে যায়। পরে আটকদের শরীর এবং বসতঘরটি তল্লাশি করে পাওয়া যায় বিদেশি ৫টি পিস্তল, দেশীয় তৈরি ২টি বন্দুক ও ১৮টি গুলি।

এপিবিএন পুলিশের এ কর্মকর্তা বলেন, আটকরা রোহিঙ্গা ক্যাম্পভিত্তিক একটি সশস্ত্র সন্ত্রাসী সংগঠনের সক্রিয় সদস্য। তাদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে নানা অপরাধে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে। আটকদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট আইনে উখিয়া থানায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।


আরও খবর



আজও অস্বাস্থ্যকর ঢাকার বাতাস

প্রকাশিত:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

তীব্র তাপদাহের মধ্যে রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি হওয়ার পর তাপমাত্রা কমলেও কমেনি ঢাকার বায়ুদূষণ। বেড়ে চলেছে বায়ুদূষণের মাত্রা।

শনিবার (৪ মে) সকাল ৯টা ২০মিনিটে ঢাকার বাতাস অস্বাস্থ্যকর অবস্থাতে রয়েছে বলে জানিয়েছে আন্তর্জাতিক বায়ুমান প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তবে সবচেয়ে বেশি দূষণ ভারতের দিল্লিতে।

আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী, ৩৫৮ স্কোর নিয়ে বায়ুদূষণের র্শীর্ষে রয়েছে ভারতের দিল্লি শহর। ২১০ স্কোর নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে নেপালের কাঠমান্ডু। ১৭৫ স্কোর নিয়ে তৃতীয় স্থানে আছে থাইল্যান্ডের চিয়াং মাই শহর। এছাড়া ১১৯ স্কোর নিয়ে তালিকার ১১ নম্বরে অবস্থান করছে ঢাকা। যা সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত।

এদিকে গতকাল শুক্রবার (৩ মে) টানা একমাস তীব্র দাবদাহে পর শেষ পর্যন্ত বৃষ্টির দেখা পেয়েছে ঢাকাবাসী। তবে এই স্বস্তির বৃষ্টিতে নগরবাসী কিছুটা প্রাণ ফিরে পেলেও বায়ুদূষণে বিশ্বের ১০০টি শহরের মধ্যে ঢাকার অবস্থান ছিল সপ্তম।

উল্লেখ্য, একিউআই স্কোর শূন্য থেকে ৫০ পর্যন্ত ভালো হিসেবে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ পর্যন্ত স্কোর মাঝারি হিসেবে গণ্য করা হয়। আর সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। অন্যদিকে স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তাকে অস্বাস্থ্যকর বায়ু বলে মনে করা হয়। পাশাপাশি ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোরকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়।

ঢাকার জন্য বায়ুদূষণ বড় একটি সমস্যা। এ জন্য মোটাদাগে তিনটি কারণ চিহ্নিত করা হয়। এগুলো হলো ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণকাজের ধুলা। পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের এক যৌথ প্রতিবেদনে এই তিন কারণের কথা বলা হয়েছে।


আরও খবর



দুই যুগ পর এসএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
শহীদুল ইসলাম, ধর্মপাশা (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি

Image

চেষ্টা আর ইচ্ছে শক্তি থাকলে বয়স কোন ব্যাপার না সেটার প্রমাণ করে দিলেন সুনামগঞ্জের ধর্মপাশা উপজেলার আঃ শহীদ মজুমদার। ৩৮ বছর বয়সে তিনি এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে জিপিএ ৪.৫৪ পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছেন।

আব্দুস শহীদ মজুমদার উপজেলার সদর ইউনিয়নের মধুপুর গ্রামের মৃত আব্দুল মোতালিবের পুত্র। এছাড়া তিনি সদর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক। ব্যাক্তিগত জীবনে তিনি দুই কন্যা সন্তানের জনক।

আজ সকালে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে তার নিজস্ব আইডিত থেকে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার খবর ছড়িয়ে পড়ে। এক স্ট্যাটাসে তিনি বলেন, দুই যুগ পর এস এস সি পরীক্ষা পাস করি। জিপিএ ৪.৫৪ পেয়েছি। সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন।

আব্দুস শহীদ মজুমদারের সাথে প্রতিবেদকের সাথে মুঠোফোনে কথা হলে তিনি জানান, আর্থিক অসচ্ছলতার কারণে ১৯৯৪ সালে ৮ম শ্রেণি পাশ করার পর পড়াশোনা ছেড়ে দেই এরপর থেকেই মনের মধ্যে একটা ইচ্ছাশক্তি কাজ করছিল যে এসএসসি পাস করতে হবে। সেই ইচ্ছাশক্তিকে কাজে লাগিয়ে দুই বছর আগে নেত্রকোনা রাজুর বাজার কলেজিয়েট স্কুলে নবম শ্রেণিতে ভর্তি হই। এবারের এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে উত্তীর্ণ হয়ে বহুদিনের স্বপ্ন পূরণ করতে সক্ষম হয়েছি।


আরও খবর



সাভারে রিকশাচালককে পুলিশের মারধর, সড়ক অবরোধ

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
সাভার প্রতিনিধি

Image

ভারের আশুলিয়ায় এক রিকশাচালককে ট্রাফিক পুলিশের এক সদস্যের মারধরের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় বিচার চেয়ে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ জানান স্থানীয় রিকশাচালকরা।

খবর পেয়ে আশুলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও স্থানীয় চেয়ারম্যান ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।

রোববার (৫ মে) দুপুরে বাইপাইল-আব্দুল্লাহপুর সড়কে আশুলিয়া বাসস্ট্যান্ড এলাকায় কথা কাটাকাটির জেরে ওই রিকশাচালককে ওই পুলিশ সদস্য মারধর করেন বলে জানা যায়। এরপরই বিচারের দাবিতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ জানান রিকশাচালকরা। অভিযুক্ত পুলিশ সদস্য ও ভুক্তভোগী রিকশাচালকের নাম-পরিচয় জানা সম্ভব হয়নি।

স্থানীয় ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, দুপুরে সড়ক দিয়ে চলাচল করা অটোরিকশা ধরে রেকার বিল করছিলেন ট্রাফিক পুলিশের ওই সদস্য। এ সময় ভুক্তভোগী চালকের রিকশা আটক করা হয়।  কথা কাটাকাটি হলে রিকশাচালককে কিল-ঘুষি মারেন পুলিশের ওই সদস্য। চোখে ঘুষি লাগলে মারাত্মকভাবে আহত হন তিনি।

পরে তাকে উদ্ধার করে কামারপাড়া ইস্টওয়েস্ট মেডিকেলে ভর্তি করা হয়। এরপর রিকশাচালকেরা একত্রিত হয়ে সড়কে নেমে বিক্ষোভ করেন। খবর পেয়ে আশুলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও আশুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ঘটনাস্থলে এসে চালকদের বুঝিয়ে সড়ক থেকে সরিয়ে দেন। 

আশুলিয়া ট্রাফিক পুলিশ বক্সের পরিদর্শক মোখলেছুর রহমান বলেন, রিকশাচালকের সঙ্গে হালকা একটু ঝামেলা হইছিল। প্রধান সড়কে তো ওরা আসে, আমরা তো ধরি। বিল করতে গিয়ে এরকম একটু হয়। এ ছাড়া কিছু না। আমরা মারধর করিনি।

তিনি বলেন, রিকশা ধরতে গেলে তারা অনেক সময় থামেন না। তখন চাবি নিয়ে গেলে একটু হাতাহাতি হয়, টানাটানি হয় ওরকম কিছু। এমনি মারধরের কিছু নয়। পরে রিকশাচালকরা সামান্য সময় রোড ব্লক করেন। ৫-১০ মিনিটের মতো ছিলেন। এখন রাস্তা পুরোপুরি ক্লিয়ার। স্থানীয় চেয়ারম্যান ও আশুলিয়া থানার ওসিও এসেছিলেন।

আশুলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ এফ এম সায়েদ বলেন, রিকশাচালকরা সড়কে নেমে বিক্ষোভ করছেন, এমন খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে তাদের বুঝিয়ে সড়ক থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে যান চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে।


আরও খবর



আচরণ বিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ চেয়ারম্যান প্রার্থীকে শোকজ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মামুন হোসেন, পাবনা

Image

ঈশ্বরদী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আচরণ বিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে আনারস প্রতিকের চেয়ারম্যান প্রার্থী এমদাদুল হক রানা সরদারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছেন অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও ঈশ্বরদী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের রিটার্নিং অফিসার  আব্দুল্লাহ আল মামুন।

গত ১৪ মে রিটার্নিং অফিসার আব্দুল্লাহ আল মামুন প্রেরিত কারণ দর্শানোর নোটিশ সূত্রে জানা যায়, আগামী ২৯ মে অনুষ্ঠিতব্য ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ঈশ্বরদীতে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন এমদাদুল হক রানা সরদার। গত ১৩ মে সকালে তাঁকে আনারস প্রতীক বরাদ্দ দেয়া হয়। এই নির্বাচনে অন্য প্রতিদ্বন্দ্বি চেয়ারম্যান প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ মিন্টু ১৪ মে আচরণ বিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ এনে এমদাদুল হক রানা সরদারের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। তাঁর দাখিলকৃত অভিযোগপত্র ও অনলাইন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম সূত্রে জানা যায় যে, ১৩ মে আনারস প্রতীকের সমর্থনে শোডাউন ও মিছিল করা হয়েছে যা উপজেলা পরিষদ (নির্বাচন আচরণ) বিধিমালা সুষ্ট লঙ্ঘনের সামিল।

নোটিশে নির্বাচন বিধিমালা, ২০১৬ এর ১১ (২) ও ১৩ (ক) ধারার লঙ্ঘনের অভিযোগে এমদাদুল হক রানা সরদারকে আগামী তিন দিনের মধ্যে প্রার্থীকে স্বশরীরে উপস্থিত হয়ে কারণ দর্শানো পত্রের জবাব দিতে বলা হয়েছে।

এ বিষয়ে চেয়ারম্যান প্রার্থী এমদাদুল হক রানা সরদার বলেন, রিটার্নিং অফিসারের কারণ দর্শানোর চিঠি পেয়েছি। এ নিয়ে নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।


আরও খবর