আজঃ শুক্রবার ১০ মে ২০২৪
শিরোনাম

যখন-তখন লোডশেডিংয়ের কারণে বিপাকে রাজশাহীবাসী

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২১ জুলাই ২০২২ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২১ জুলাই ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

সঙ্কটকালীন পরিস্থিতি বিবেচনায় শিডিউল করে লোডশেডিংয়ের নির্দেশনা দিয়েছে সরকার। এরই পরিপ্রেক্ষিতে রাজশাহী বিদ্যুৎ সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানগুলো লোডশেডিংয়ের শিডিউলও তৈরি করেছে। কিন্তু লোডশেডিংয়ের হিসাব মিলছে না। যখন তখন লোডশেডিং হচ্ছে। শিডিউলের বাইরেও ঘণ্টার পর ঘণ্টা লোডশেডিং থাকছে। এতে বিপাকে পড়েছেন মানুষজন।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মঙ্গলবার (১৯ জুলাই) থেকে শুরু হওয়া পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির এলাকাগুলোতে লোডশেডিং ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১২ ঘণ্টা পর্যন্ত থাকছে। বিশেষ করে রাজশাহী পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি এলাকায় লোডশেডিং বেশি হচ্ছে। তবে রাজশাহী বিভাগের আটটি জেলা সদর ও ছয়টি উপজেলা সদরে বিদ্যুৎ সরবরাহকারী সংস্থা নর্দান ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানি (নেসকো) লিমিটেডের এলাকায় অপেক্ষাকৃত কম লোডশেডিং হচ্ছে।

নেসকো সূত্র বলছে, মঙ্গলবার রাত ৯টায় তাদের চাহিদা ছিল ৪৭৮ মেগাওয়াট। সরবরাহ ছিল ৩৯১ মেগাওয়াট। ঘাটতি ছিল ৮৭ মেগাওয়াট। এজন্য গত ২৪ ঘণ্টায় সাড়ে ৪ ঘণ্টারও বেশি লোডশেডিং দিতে হয়েছে।

এ বিষয়ে নেসকোর রাজশাহীর প্রধান প্রকৌশলী আব্দুর রশিদ বলেন, চার-পাঁচ ঘণ্টা লোডশেডিং দিলেও বৃষ্টি না হলে হয়তো এ অবস্থার উন্নতি হবে না। বৃষ্টিতে তাপমাত্রা কমলে এসির ব্যবহার কমবে। তখন বিদ্যুতের চাহিদা কমবে।

রাজশাহী পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির অধীন জেলার তানোর, গোদাগাড়ী, পবা, মোহনপুর, দুর্গাপুর বাঘা ও চারঘাট উপজেলা রয়েছে। এসব এলাকায় গত ২৪ ঘণ্টার মধ্যে প্রায় ১২ ঘণ্টাই বিদ্যুৎ ছিল না।

এ বিষয়ে রাজশাহী পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মহাব্যবস্থাপক (জিএম) মো. একরামুল হক বলেন, চাহিদার থেকে সরবরাহ কম থাকায় লোডশেডিং দিতে হচ্ছে। আমাদের কিছুই করার নেই।

এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক আব্দুল জলিল বলেন, বিশ্বব্যাপী জ্বালানির অব্যাহত মূল্যবৃদ্ধিজনিত বিদ্যমান পরিস্থিতিতে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সাশ্রয়ের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য প্রধানমন্ত্রী নির্দেশনা দিয়েছেন। এ সমস্যা সমাধানের জন্য সরকারের পাশাপাশি সব শ্রেণিপেশার মানুষকে বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী হতে হবে। এজন্য নিজের ঘরে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি ব্যবহার কমাতে হবে। আমরা যে এসি ব্যবহার করি এর তাপমাত্রা ২৫ ডিগ্রির নিচে নামানো যাবে না। বিভিন্ন জায়গায় বিয়ে বা বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যে আলোকসজ্জা হয়, এগুলো করা যাবে না।


আরও খবর



দেশব্যাপী বৃষ্টির আভাস, ক্রমেই কমবে তাপমাত্রা

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দেশের ৮ বিভাগেই আজ ঝড়-বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এর মধ্যে বৃষ্টি বেশি থাকা ছয় বিভাগে দিন ও রাতের তাপমাত্রা কমতে পারে, ওই অঞ্চল থেকে দূর হতে পারে তাপপ্রবাহ।

বৃষ্টি শুরু হওয়ায় এরই মধ্যে বিভিন্ন অঞ্চলে তাপ প্রবাহের তীব্রতা এবং আওতা কিছুটা কমেছে। আগামী কয়েক দিনে বৃষ্টি ও কালবৈশাখী বেড়ে সারাদেশ থেকে তাপপ্রবাহ দূর হতে পারে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা।

গত কিছুদিন ধরে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে অতি তীব্র ও তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছিল। কোথাও কোথাও তাপপ্রবাহ ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস পার হয়েছিল। শনিবার (৪ মে) দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল রাজশাহীতে। ঢাকা সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৬ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

আবহাবিদ মো. মনোয়ার হোসেন জানান, রোববার সকাল ৯টা থেকে আগামী ২৪ ঘণ্টায় ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। একই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলা বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। এ সময়ে রংপুর, ঢাকা, ময়মনসিংহ, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে। দেশের অন্যত্র তা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।

তিনি আরও জানান, ঢাকা, রাজশাহী, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। কিছু কিছু জায়গা থেকে তা প্রশমিত হতে পারে।

আগামীকাল সোমবার ও পরদিন মঙ্গলবার সারাদেশে বৃষ্টি অব্যাহত থাকতে পারে। সোমবার সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা কমতে পারে ১ থেকে ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। মঙ্গলবারও সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে। পরবর্তী পাঁচ দিনে সারাদেশে বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টিপাতের প্রবণতা অব্যাহত থাকতে পারে বলে পূর্বাভাসে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

শনিবার সন্ধ্যায় তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তায় (হিট অ্যালার্ট) বলা হয়েছে, রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের ওপর দিয়ে চলমান মৃদু থেকে মাঝারি তাপপ্রবাহ শনিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টা অব্যাহত থাকতে পারে। জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অব্যাহত থাকতে পারে অস্বস্তিকর পরিস্থিতি।


আরও খবর



এসএসসির ফলাফল প্রকাশের তারিখ নিয়ে যা জানালো বোর্ড

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল আগামী মে মাসের ৯ থেকে ১১ তারিখের মধ্যে প্রকাশিত হতে পারে। এরই মধ্যে ফল প্রকাশের সম্ভাব্য তারিখ নির্ধারণ করে এ-সংক্রান্ত প্রস্তাব শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। এখন প্রধানমন্ত্রীর সম্মতি পেলেই ফল প্রকাশের তারিখ চূড়ান্ত করা হবে। 

শনিবার বিকালে আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান তপন কুমার সরকার গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছেন।

তপন কুমার বলেন, ফল প্রকাশের সম্ভাব্য তারিখ নির্ধারণ করে এ-সংক্রান্ত প্রস্তাব শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। ৯, ১০ ও ১১ মেএই তিনটি তারিখের মধ্যে যেকোনো এক দিন ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। তবে সবকিছু নির্ভর করছে প্রধানমন্ত্রীর সম্মতির ওপর।

সাধারণত পরীক্ষা শেষ হওয়ার পর ৬০ দিনের মধ্যে ফলাফল প্রকাশ করা হয়ে থাকে। সে হিসাবে, মে মাসের ১১ তারিখের মধ্যে ফলাফল প্রকাশিত হওয়ার কথা।

এসএসসি ও এইচএসসির মতো পাবলিক পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের জন্য তিন দিনের সম্ভাব্য তারিখ ঠিক করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব পাঠায় আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটি। এরপর শিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সঙ্গে পরামর্শ করে ফলাফল প্রকাশের তারিখ চূড়ান্ত করে। কারণ এসব পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের কার্যক্রম প্রধানমন্ত্রী উদ্বোধন করেন। ফলে তিনি যেদিন সময় দিতে পারেন, সেদিনই ফলাফল প্রকাশ করা হয়।

গত ১৫ ফেব্রুয়ারি সারা দেশে একযোগে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়। লিখিত পরীক্ষা শেষ হয় গত ১২ মার্চ। ব্যবহারিক পরীক্ষা ১৩ থেকে ২০ মার্চের মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়। ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড এবং মাদ্রাসা ও কারিগরি বোর্ডের অধীনে এই পরীক্ষায় ২০ লাখ ২৪ হাজার ১৯২ জন পরীক্ষার্থী অংশ নেওয়ার জন্য নিবন্ধন করে।


আরও খবর



সুন্দরবনের আগুন নেভাতে যোগ দিয়েছে নৌ ও বিমানবাহিনী

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বাগেরহাট প্রতিনিধি

Image

বাগেরহাটের সুন্দরবন পূর্ব বনবিভাগের চাঁদপাই রেঞ্জের আমুরবুনিয়া টহল ফাঁড়ি-সংলগ্ন লতিফের ছিলা নামক এলাকায় লাগা আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করেছে ফায়ার সার্ভিস। রবিবার (৫ মে) সকাল ৯টা থেকে বনরক্ষী-ফায়ার সার্ভিসের পাশাপাশি এ কাজে যোগ দিয়েছে নৌবাহিনী, কোস্টগার্ড ও বিমানবাহিনীর একটি হেলিকপ্টার।

শুরুতেই নৌবাহিনীর মোংলা ঘাঁটির লেফটেন্যান্ট কমান্ডার আরফাতুল আরেফিনের নেতৃত্বে ১০ সদস্যের একটি ফায়ার ফাইটিং টিম আগুন নেভানোর কাজে নেমে পড়েন। এরপর ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা পাশের ভোলা নদী থেকে পানি ওঠানোর জন্য পাইপ সংযোগ দেন। তবে নদীতে জোয়ার না থাকায় পানি সরবরাহে বিলম্ব হচ্ছে।

ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স বাগেরহাটের উপপরিচালক মামুন আহমেদ জানান, সকালেই সুন্দরবনের আগুন নেভাতে তাদের পাঁচটি ইউনিট ঘটনাস্থলে এসেছে। এর মধ্যে মোংলা, মোরেলগঞ্জ ও শরণখোলার তিনটি ইউনিট কাজ শুরু করেছে। বাকি দুটি ইউনিট স্ট্যান্ডবাই রাখা হয়েছে। তবে বনের পাশে ভোলা নদীতে এখন ভাটা থাকায় আগুন নেভানোর কাজে পাইপসহ অন্যান্য সরঞ্জাম নেওয়া যাচ্ছে না। জোয়ার হলে এগুলো পার করা হবে। তবে আগুন অল্প অল্প করে জ্বলছে। শুকনো পাতা ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকলেও আগুন ভয়াবহ আকার ধারণ করার শঙ্কা নেই।

পূর্ব সুন্দরবনের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা কাজী নুরুল করিম গণমাধ্যমকে বলেন, শনিবার নানা প্রতিকূলতায় আগুন নেভানোর কাজ শুরু করা যায়নি। তবে আজ সকাল থেকে এ কাজ শুরু করা হয়েছে। এতে ফায়ার সার্ভিসের পাশাপাশি নৌবাহিনী, কোস্টগার্ড ও বিমান বাহিনীর একটি হেলিকপ্টার যোগ দিয়েছে। স্থানীয় এলাকাবাসীরাও সব রকমের সহযোগিতা করছেন।

এদিকে আগুন লাগার কারণ, কী পরিমাণ এলাকায় আগুন লেগেছে ও ক্ষয়ক্ষতি নিরুপণে তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বনবিভাগ। চাঁদপাই রেঞ্জের সহকারী বন সংরক্ষক রানা দেবকে কমিটির প্রধান করা হয়েছে। আগামী সাত কর্মদিবসের মধ্যে তদন্ত কমিটিকে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।


আরও খবর



ওমানে বন্যা: স্কুল শিক্ষার্থীসহ নিহত ১৬

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

মধ্যপ্রাচ্যের দেশ ওমানে বন্যার কবলে পড়ে প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ১৬ জন মানুষ। কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, মৃতদের অনেকেই স্কুলগামী শিশু। মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) এই তথ্য জানিয়েছে আল আরাবিয়া।

ওমান নিউজ এজেন্সি রবিবার প্রাথমিকভাবে জানিয়েছিল, বন্যার পানিতে গাড়ি ভেসে যাওয়ায় নয় জন স্কুলগামী শিশু ও তিনজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ মারা গেছেন।

দেশের উত্তর-পূর্ব প্রান্তে আঘাত হানা এই বন্যায় আরও পাঁচ ব্যক্তি নিখোঁজ আছেন।

ওমান নিউজ এজেন্সি সোমবার জানায়, এক শিশু ও তিন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।

রবিবার থেকেই দমকা হাওয়া ও বজ্রসহ বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হয়ে পরেছে ওমানবাসীদের জীবন। দেশটির উত্তর ও পূর্বাঞ্চলের বেশ কিছু অংশে আকস্মিক বন্যা দেখা দিয়েছে। এতে ওমানের সুলতানের মন্ত্রিসভার পক্ষ থেকে দেওয়া বিবৃতিতে শোক প্রকাশ করা হয়েছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, শারকিয়াহ প্রদেশে সম্প্রতি প্রাণ হারানো স্কুলগামী শিশুদের পরিবার ও আত্মীয় স্বজনের প্রতি মন্ত্রিসভা গভীর শোক ও সমবেদনা প্রকাশ করছে।

সোমবার দেশটির শিক্ষা মন্ত্রণালয় বন্যার কারণে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে বেশিরভাগ স্কুলের কার্যক্রম স্থগিত রেখেছে। বন্যার কারণে বেশ কিছু সড়কে পরিবহণ চলাচলও বন্ধ রয়েছে।

সড়কে ও অন্যান্য জায়গায় আটকে পড়া মানুষদের উদ্ধারের কাজে ওমানের বিমানবাহিনীর হেলিকপ্টার ব্যবহার করা হচ্ছে।

দিনের পরের অংশে উপসাগরীয় অঞ্চলের অন্যান্য দেশ, যেমন বাহরাইন ও সংযুক্ত আরব আমিরাতেও আঘাত হানতে পারে ঝড়।

এর আগে ফেব্রুয়ারিতে বন্যায় ওমানে তিন শিশু প্রাণ হারায়।


আরও খবর



ঢাকাগামী যমুনা এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

ঢাকায় ফিরতে শুরু করেছে ঈদের ছুটিতে যাওয়া মানুষ। তবে স্বস্তিতে ফেরার যাত্রায় অস্বস্তি তৈরি হয়েছে। বুধবার (১৭ এপ্রিল) সকাল ৮টা ৫ মিনিটে রাজধানী ঢাকার কারওয়ান বাজারে লাইনচ্যুত হয়েছে যমুনা এক্সপ্রেস।

যে কারণে ঢাকার কমলাপুরের সঙ্গে সারাদেশের ট্রেন চলাচল আপাতত এক লাইনে সামলাতে হচ্ছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে বুধবার সকালে রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফেরদৌস আহমেদ বিশ্বাস বলেন, ঢাকাগামী যমুনা এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত হওয়ার খবর পেয়েছি। ঘটনাস্থল কারওয়ান বাজার। সেখানে ডাবল লাইন। একটি লাইন বন্ধ রয়েছে। আরেকটি সচল। লাইনচ্যুত ট্রেনটি লাইনে আনা ও চলাচল স্বাভাবিক করতে কাজ করছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ।


আরও খবর