আজঃ রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

যেসব কারণে ভ্রমণ জরুরি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০২ মার্চ 2০২3 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মার্চ 2০২3 | অনলাইন সংস্করণ
ভ্রমণ ডেস্ক

Image

মানুষের জীবনে যেসব কারণে ভ্রমণ করা জরুরি, সে তালিকা বেশ দীর্ঘ। সকল ধর্মেই ভ্রমণের গুরুত্ব বর্ণিত হয়েছে। এইসব ধর্মীয় বা আধ্যাত্মিক ভ্রমণ ছাড়াও স্বাস্থ্যগত কারণে, শিক্ষার প্রয়োজনে, সাংস্কৃতিক বিকাশে এবং মননের পুষ্টিতে ভ্রমণ অতীব জরুরি। ব্যক্তিজীবনের নান্দনিকতা স্ফূর্তির জন্য ভ্রমণ অপরিহার্য।

বিভিন্ন দার্শনিক ভ্রমণ সম্পর্কে বিভিন্ন ধরনের কথা এবং চিরন্তন বাণী উপহার দিয়েছেন। অনেকে বলেছেন, ভ্রমণের জন্য অর্থ ব্যয় করে কেউ গরিব হয় না। বরং শরীর ও মনের দিক থেকে আরও ধনী ও ঋদ্ধ হয়। জীবন ও জগৎ সম্পর্কে জ্ঞানস্পৃহা বৃদ্ধি পায় ভ্রমণে। জীবন হয় উপভোগ্য ও আলোকিত। এজন্যই আধুনিক-অগ্রসর সমাজে বছরে একবার অন্তত ভ্রমণ করার প্রচলন দেখা যায়। কারণ, ভ্রমণের মাধ্যমে স্থান পরিবর্তন এবং নতুন প্রাণশক্তি আহরণ করা যায়। পাশাপাশি নিজেকে জানার জন্য অন্যতম একটা উপায় হিসাবে কাজ করে ভ্রমণ।

ভ্রমণ মানুষকে অনেক কিছু দিতে পারে। ভ্রমণ আপনাকে ভালো, দূরদর্শী মানুষ হতে এবং স্পষ্ট ও গভীর দৃষ্টি সম্পন্ন মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে বিশেষ ভূমিকা পালন করবে । আপনার অভিজ্ঞতার ভাণ্ডার বাস্তব তথ্যের ভিত্তিতে পরিপূর্ণতা লাভ করবে ভ্রমণের মাধ্যমে। ভ্রমণের মাধ্যমে একজন মানুষ এমন একটা পর্যায়ে উত্তীর্ণ হয়, যখন অন্য মানুষেরা তার সঙ্গী-সহচর হতে পছন্দ করে । পরিবার ও সমাজে তার কার্যকর গুরুত্ব বৃদ্ধি পায়। ভ্রমণ মানুষকে সামাজিক ও প্রকৃতি-বান্ধব করে তুলে। পৃথিবীর অনিন্দ্য সুন্দর রূপ ও রসে ভরপুর হয় ভ্রমণকারীর জীবন আর অনুভূতি।

ভ্রমণ মানুষের সাহস, অভিজ্ঞতা ও ধৈর্য শক্তি বৃদ্ধি করে । ভ্রমণ করলে আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি পায়। কঠিন পরিস্থিতি মোকাবেলার হিম্মত ও কৌশল করায়ত্ত হয়। ফলে ভ্রমণের গুরুত্ব অপরিসীম ও বহুমাত্রিক। ভ্রমণের দ্বারা ইতিবাচক মানসিকতা অর্জিত হয় সুতরাং আপনি ভ্রমণ করুন বেশি বেশি এবং এতে মানসিক চাপ হ্রাস পাবে, জীবন গতিশীল হবে এবং সামাজিক-পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধি পাবে। হতাশা ও আলস্য আপনার জীবন থেকে পালাবে। পাশাপাশি ভ্রমণ আপনার বুদ্ধিকে সচল রাখবে । আপনি সংস্কৃতি ও রাষ্ট্র ইতিহাস সব কিছুর ব্যাপারে স্বচক্ষে যখন দেখবেন তখন আপনার বুদ্ধি শক্তি আরও বৃদ্ধি পাবে। এজন্য জীবনে সৃষ্টি করুন নতুন নতুন ভ্রমণের সময় এবং ভ্রমণের স্থান।

বৈশ্বিক মহামারি করেনাকালে ভ্রমণের পরিসর ছোট হয়েছে, এটা ঠিক। আবার এই বিরূপ পরিস্থিতিতে সৃষ্টি হয়েছে নতুন নতুন ভ্রমণের সুযোগ ও সম্ভাবনা। দেশের ভেতরে, নিজের শৈশব ও কৈশোরের স্থানগুলো এই সুযোগে আবার নিবিড়ভাবে দেখে নিতে পারেন। বাংলাদেশের অপরূপ নদী, প্রকৃতি ও নিসর্গে কয়েক দিনের জন্য হারিয়ে যেতে পারেন আপনি। গ্রামজীবনের গভীরেও কিছুদিনের জন্য প্রবেশ করতে পারেন। কিংবা চিকিৎসা ও স্বাস্থ্য উদ্ধারের প্রয়োজনেও ঘুরে আসতে পারেন আশপাশ থেকে। ভ্রমণের জন্য আপনার সময় ও অর্থের বিনিয়োগের পুরোটাই থাকবে আপনার কাছে। এই কাজ করতে হবে একান্তই নিজের প্রয়োজনে। গতানুগতিক জীবনের বিবর থেকে মুক্তি ও পরিবর্তনের মাধ্যমে নিজেকে রিফ্রেশ করতে আপনাকে যেতে হবেই ভ্রমণের পথে।

একা কিংবা ট্যুরিজম এজেন্সির সাহায্য নিন এখনই। বিভিন্ন এয়ারলাইন্সের প্যাকেটের সঙ্গে আপনার পরিকল্পনা সমন্বয় করে এখনই কথা বলুন। বিদেশের পাশাপাশি দেশের মধ্যেও ভ্রমণের নজর দিন। সুযোগ তৈরি করে বেড়িয়ে আসুন। তারপর অনুভব করুন নিজের ইতিবাচক পরিবর্তন আর তরতাজা অনুভূতিগুলো।


আরও খবর



চাকরি হারাচ্ছেন প্রায় ২৬ হাজার শিক্ষক, বেতন ফেরত দিতে হবে সুদসহ

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

পশ্চিমবঙ্গের ২৫ হাজার শিক্ষক চাকরি হারাচ্ছেন। কলকাতা হাইকোর্টের এক আদেশ অনুযায়ী ২০১৬ সালে নিয়োগ পাওয়া ২৫ হাজার ৭৫৩ জন শিক্ষককে চাকরি ছাড়তে হবে। একইসঙ্গে এই সময়ে তারা যে বেতন তুলেছেন তা ১২ শতাংশ সুদসহ ফেরত দিতে হবে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা যায়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, মমতা বন্দোপাধ্যায়ের সরকারের জন্য এই আদেশ বড় এক ধাক্কাই। সোমবার (২২ এপ্রিল) বিচারপতি দেবাংশু বাসাক ও মো. শাব্বার রশিদির সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ জানান, স্কুলশিক্ষকদের নিয়োগ প্রক্রিয়া অবৈধ ছিল। তারা খালি ওএমআর শিট জমা দিয়ে শিক্ষক হয়েছেন।

নতুন করে নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরুরও আদেশ দেওয়া হয়েছে ওয়েস্ট বেঙ্গল স্কুল সার্ভিস কমিশনকে।

আগামী চার সপ্তাহের মধ্যে ছাটাইকৃত শিক্ষকদের বেতন ফেরত দেওয়ার আদেশ দেওয়া হয়। বেতন সংগ্রহের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে জেলা ম্যাজিস্ট্রেটদের। ২০১৬ সালে নিয়োগ পাওয়া শুধুমাত্র একজন শিক্ষককে চাকরিতে বহাল রাখা হয়েছে। সোমা দাস নামে ওই শিক্ষিকার ক্যানসারের চিকিৎসা চলছে।

সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশনা অনুযায়ী এই বেঞ্চ গঠিত হয়েছে। বেঞ্চটি সিবিআইকে নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়ে আরও তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। আগামী তিন মাসের মধ্যে তাদের তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে হবে।


আরও খবর



তরমুজের পর ফেসবুকে চলছে গরুর মাংস বয়কটের ডাক

প্রকাশিত:রবিবার ৩১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ৩১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ফেসবুকে চলছে গরুর মাংস বয়কটের হিড়িক। মূলত বাজারে গরুর মাংসের অতিরিক্ত দামের কারণে অনেকে এটিকে বয়কটের ঘোষণা দিয়েছেন। এতে দাম কমবে বলে ধারণা তাদের। বিভিন্ন অ্যাকাউন্ট ফেসবুক পেজ এবং গ্রুপে এ বয়কটের স্ট্যাটাস দিচ্ছেন অনেকেই।

এর আগে রমজানের শুরুতে রাজধানীতে তরমুজের কেজি ৮০ থেকে ১০০ টাকায় বিক্রি হয়। তখন থেকে এর প্রতিবাদ জানিয়ে ফেসবুকে এ পণ্য কিছুদিনের জন্য বয়কটের ঘোষণা দিয়ে অনেকে পোস্ট দেন। তবে রোজার মধ্যেই তরমুজ নেমে এসেছে ২০-২৫ টাকা কেজি দরে। এটিকে প্রতিবাদ বা বয়কটের ফল হিসেবে দেখছেন নেটিজেনরা।

তরমুজ বয়কটের দাম নিয়ে কারসাজি বন্ধ হওয়ার পর এবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে গরুর মাংস বয়কটের ডাক দিয়েছে সাধারণ মানুষ। রোজার শুরু থেকেই গরুর মাংসের দাম বেড়েই চলেছে। গত ১৫ মার্চ গরুর মাংসের দাম ৬৬৪ টাকা বেঁধে দেয় সরকার। তবে শুক্রবারও বাজারে গরুর মাংস বিক্রি ৭৮০-৮০০ টাকায় বিক্রি করতে দেখা গেছে।

গরুর মাংস বয়কটের ডাক দিয়ে অনেকের স্ট্যাটাসই ভাইরাল হয়েছে। এদের মধ্যে একজন লিখেছেন, তরমুজের ভাব বেড়েছিল আমাদের আমজনতার বয়কটে তার দাম এখন হাতের নাগালে। এভাবে গরুর মাংসও খাওয়া বাদ দিন, বয়কট করুন ১ বা ২ বা ৩ মাস। দেখবেন, সেটাও হাতের নাগালে চলে আসবে। ক্রেতা না কিনলে দাম বাড়িয়ে কয়দিন কাটা গরুর মাংস রাখবে ফ্রিজে! কম দামে ক্রেতা না কিনলে কত দিন চড়া দাম হাকাবে! ক্রেতাই যদি না থাকে কিসের সিন্ডিকেট! আমরা সব চাইলেই পারি! লাগবে শুধু একতা! চলেন, তরমুজের পরে এবারে গরুর মাংসের দাম কমাই।

অন্য একজন একটি গ্রুপে লিখেছেন, আমি গরুর মাংস কিনলাম। বললো যে, দেশের মানুষ ভাত পায় না, গরুর মাংস কেনে। গরুর মাংসের ম্যালা দাম, আসুন গরুর মাংস বয়কট করি।

ফেসবুকে ভাইরাল হওয়া অন্য একটি স্ট্যাটাসে গরুর মাংস বয়কটের ডাক দিয়ে বলা হয়েছে, আসসালামু আলাইকুম, প্রিয় দেশবাসী আপনারা তরমুজকে বয়কট করেছেন, এখন বর্তমানে তরমুজের দাম ১০০ টাকা কেজির পরিবর্তে ৩০ টাকা ৪০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে, এবার আপনাদের পালা, গরুর মাংস কে বয়কট করুন, দেখবেন ৮০০ টাকা থেকে ৫০০ টাকা কেজিতে চলে এসেছে গরুর মাংস। ধন্যবাদ।


আরও খবর
হঠাৎ উধাও হয়ে গেল ফেসবুক!

মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪




যুক্তরাষ্ট্রের মিত্র দেশ ইসরায়েলকে সাহায্যের জন্য মরিয়া: বাইডেন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

যুক্তরাষ্ট্রের মিত্র দেশ ইসরায়েলকে সাহায্যের জন্য মরিয়া বলে জানিয়েছেন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।

দ্য ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল-এ এক মতামত কলামে বাইডেন লিখেছেন, এই দুটি দেশ নিজেরা নিজেদের সার্বভৌমত্ব রক্ষা করতে সক্ষম, কিন্তু সেটা করতে তারা সমরাস্ত্র সহ আমেরিকান সাহায্যর উপর নির্ভর করে।

ইউক্রেন এবং ইসরায়েলের জন্য সিনেটে পাস হওয়া সাহায্য প্রস্তাবকে বাইডেন শক্তিশালী এবং বিচক্ষণ’ বলে বর্ণনা করেন।

তিনি বলেন, রিপাবলিকান দলের হাউস সদস্যদের ছোট একটি উগ্রবাদী গ্রুপের উচিত হবে না এই প্রস্তাবকে আটকে রাখা।

জার্নাল পত্রিকায় বাইডেন যুক্তি দেন যে এই সাহায্য ইউক্রেনের দরকার, যাদের গোলা-বারুদ শেষ হয়ে যাচ্ছে। আর গত সপ্তাহান্তে ইরানের ড্রোন আক্রমণের পর ইসরাইলের সাহায্য দরকার।

তবে তিনি বলেন, এই সাহায্য যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তার জন্যও একই গুরুত্ব বহন করে।

বাইডেন বলেন, ইউক্রেন এবং ইসরায়েল দু’দেশই নির্লজ্জ প্রতিপক্ষের আক্রমণের মুখে, যারা তাদের নিশ্চিহ্ন করতে চায়। পুতিন ইউক্রেনের জনগণকে বশে এনে নতুন রুশ সাম্রাজ্যের মধ্যে নিয়ে আসতে চান। ইরানের সরকার ইসরাইলকে চিরতরে ধ্বংস করে বিশ্বের মানচিত্র থেকে একমাত্র ইহুদি রাষ্ট্র মুছে ফেলতে চায়। এরকম ফলাফল আমেরিকার কখনোই মেনে নেয়া উচিত না। এটা শুধু আমাদের মিত্রদের পক্ষে দাঁড়ানোর জন্যই নয়। আমাদের নিজেদের নিরাপত্তাও এখানে জড়িত আছে।

তিনি রিপাবলিকানদের অভিযোগ, যে রাশিয়ার বিরুদ্ধে ইউক্রেনের লড়াইয়ে টাকা খরচ করার সামর্থ্য আমেরিকার নেই, তার জবাবে বলেন, এই সাহায্য একটি সাদা চেক’ হিসেবে দেয়া হবে না।

তিনি আরও বলেন, ইউক্রেনের জন্য সমরাস্ত্র কারখানা তৈরি করা হবে আমেরিকায়।


আরও খবর



পদ্মা সেতুতে ১৫০০ কোটি টাকা টোল আদায়ের মাইলফলক

প্রকাশিত:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

পদ্মা সেতু চালুর পর গত ২২ মাসে দেড় হাজার কোটি টাকার বেশি টোল আদায় করা হয়েছে। শনিবার (২৭ এপ্রিল) রাত ১২টা এ টোল আদায়ের মাইলফলক অর্জিত হয়েছে।

রোববার (২৮ এপ্রিল) দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেন পদ্মা সেতু সাইট অফিসের অতিরিক্ত পরিচালক আমিরুল হায়দার চৌধুরী।

তিনি বলেন, পদ্মা সেতু চালুর পর থেকে গত ২২ মাসে ১ হাজার ৫০২ কোটি ৬২ লাখ ১৫ হাজার ৯০০ টাকা টোল আদায় হয়েছে। এ সময়ে সেতু দিয়ে মোট ১ কোটি ১২ লাখ ৯১ হাজার ৯৫টি যান চলাচল করেছে। এর মধ্যে মাওয়া দিয়ে ৫৬ লাখ ১ হাজার ২৩২ এবং জাজিরা প্রান্ত দিয়ে ৫৬ লাখ ৮৯ হাজার ৮৬৩টি যানবাহন পদ্মা সেতু পার হয়েছে।

সেতু কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গেছে, চলতি মাসের ৯ এপ্রিল ঈদুল ফিতরের ছুটিতে পদ্মা সেতুতে একদিনে সর্বোচ্চ ৪ কোটি ৮৯ লাখ ৯৪ হাজার ৭০০ টাকা টোল আদায় হয়েছে। ওই দিন দুই প্রান্ত দিয়ে ৪৫ হাজার ২০৪টি গাড়ি পারাপার হয়।

উল্লেখ্য, ২০২২ সালের ২৫ জুন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদ্মা সেতু উদ্বোধন করেন। উদ্বোধনের পরদিন থেকেই যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয় সেতুটি। ৩০ হাজার ১৯৩ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ পদ্মা বহুমুখী সেতু উদ্বোধনের পর থেকে দক্ষিণ ও পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলা এবং দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে।


আরও খবর
আরও কমলো স্বর্ণের দাম

রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪




জুনের মধ্যে ১০ হাজার প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ হবে: প্রতিমন্ত্রী

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রবিউল বাশার খান, কুমিল্লা

Image

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলী বলেছেন, আগামী জুন মাসের মধ্যে ১০ হাজার প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ সম্পন্ন হবে। পর্যায়ক্রমে স্বচ্ছ প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে উত্তীর্ণরা শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পাবেন।

আজ শুক্রবার সকালে তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ কেন্দ্র পরিদর্শনে এসে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, কোনো আবেদনকারী যেন প্রতারণার শিকার না হয় সেজন্য মন্ত্রণালয় সর্বোচ্চ সতর্ক আছে। পরীক্ষার্থীরা সবাই সুশৃঙ্খল পরিবেশেই পরীক্ষা দিচ্ছেন।

এসময় প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে কুমিল্লা জেলা প্রশাসক খন্দকার মু. মুশফিকুর রহমান ও পুলিশ সুপার আব্দুল মান্নানসহ প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার তৃতীয় ধাপে কুমিল্লা জেলায় ৩২ হাজার ১৯৯ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। এর মধ্যে নারী ১৪ হাজার ৭৬৭ জন এবং পুরুষ ১৭ হাজার ৪৩২ জন।


আরও খবর