আজঃ সোমবার ০২ অক্টোবর 2০২3
শিরোনাম

যবিপ্রবির ল্যাবে ৩ জনের ওমিক্রন শনাক্ত

প্রকাশিত:বুধবার ১২ জানুয়ারী ২০২২ | হালনাগাদ:বুধবার ১২ জানুয়ারী ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) জিনোম সেন্টারে তিনজনের শরীরে করোনাভাইরাসের নতুন ধরন ওমিক্রন শনাক্ত করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে দুজন ভারতীয় ও একজন বাংলাদেশি নাগরিক। আজ বুধবার যবিপ্রবির জিনোম সেন্টারে বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক জিনোম সিকোয়েন্সের মাধ্যমে করোনার নতুন এ ধরনটি শনাক্ত করে।

যবিপ্রবির জিনোম সেন্টার থেকে জানানো হয়, ভারতীয় দুই নাগরিকের মধ্যে একজন পুরুষ, যার বয়স ৩০ বছর এবং নারীর বয়স ৪১ বছর। তাঁদের মধ্যে করোনার তেমন কোনো উপসর্গ নেই। বাংলাদেশি নাগরিক একজন পুরুষ এবং তাঁর বয়স ২৫ বছর। যিনি স্থানীয়ভাবে সংক্রমিত হয়েছেন বলে গবেষক দলটি ধারণা করছে। তাঁর তিন দিন ধরে ঠান্ডা, গলা ব্যথা ছাড়া অন্য কোনো উপসর্গ নেই।

গবেষক দলটি জানিয়েছে, করোনাভাইরাসের নতুন এ ধরনটি খুব দ্রুত ছড়িয়ে যায়। এটি করোনার ডেলটা ধরনের চেয়ে প্রায় চারগুণ শক্তিশালী। এরই মধ্যে নতুন এই ধরনের স্পাইক প্রোটিনে ৩০ টিরও বেশি মিউটেশন বিদ্যমান। ওমিক্রন শনাক্ত হওয়া তিনজনের তথ্য জিআইএসএআইডি ডাটাবেজে জমাও দেওয়া হয়েছে।

করোনার নতুন এ ধরনটি শনাক্তের বিষয়ে যবিপ্রবির উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, ওমিক্রন খুবই দ্রুত সংক্রমনশীল। এ জন্য টিকা গ্রহণ, মাস্ক ব্যবহারসহ কঠোরভাবে করোনাকালীন স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। তিনি জানান, করোনাভাইরাসের নতুন ধরন ওমিক্রন শনাক্তের কাজটি জিনোম সেন্টারে অব্যাহত থাকবে।

এর আগে, করোনাভাইরাসের ডেলটা ধরনটির স্থানীয় সংক্রমণের বিষয়টিও যবিপ্রবির জিনোম সেন্টারে শনাক্ত করা হয়।

যবিপ্রবির অণুজীববিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান ও জিনোম সেন্টারের সহযোগী পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. ইকবাল কবীর জাহিদের নেতৃত্বে করোনার নতুন এ ধরন শনাক্তে গবেষক দলের অন্য সদস্যরা হলেন বায়োমেডিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চেয়ারম্যান ড. হাসান মো. আল-ইমরান, অণুজীববিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক শোভন লাল সরকার, এ এস এম রুবাইয়াতুল আলম, প্রভাষক শামিনুর রহমান, জিনোম সেন্টারের গবেষণা সহকারী প্রশান্ত কুমার দাস, আলী আহসান সেতু ও তৌকির আহম্মেদ প্রমুখ।

নিউজ ট্যাগ: ওমিক্রন শনাক্ত

আরও খবর



প্রিয় অভিনেতার দেখা পেতে ৪ বছর ধরে উপহার তৈরি করছেন ভক্ত

প্রকাশিত:রবিবার ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
মোঃ রাসেল আহমেদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া

Image

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ফার্নিচার ব্যবসায়ী দুলাল মিয়া। তিনি সদর উপজেলার সুহিলপুর ইউনিয়নের মীরহাটি এলাকার আবদুর সাত্তার মিয়ার ছেলে। খলনায়ক মনোয়ার হোসেন ডিপজলের অন্ধ ভক্ত তিনি। প্রিয় অভিনেতার প্রতি ভালোবাসা থেকে ডিপজলের জন্য ২৫ লাখ টাকা ব্যয়ে ৩ বছর ৮ মাসে নিজ হাতে তৈরি করেছেন রাজকীয় খাট। ইচ্ছা একটাই, খাটের উছিলায় যেন ডিপজলের সাথে তার দেখা হয়।

সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, উৎসুক মানুষ খাটটি দেখতে ভিড় জমাচ্ছেন তার দোকানে। খাটটির দৈর্ঘ্য সাড়ে ৮ ফুট এবং প্রসস্থ সাড়ে ৬ ফুট। খাটটি তৈরি করতে আসল আকাশি কাঠ ব্যবহার করা হয়েছে। এছাড়া নকশায় ব্যবহার করতে হয়েছে ৩৮৭টি গোলাপ ফুলের ডিজাইন ও বিভিন্ন অংশ সংযোগ করতে ব্যবহার হয় ৮০টি নাট। এ খাট দেখতে প্রতিদিনই অসংখ্য উৎসুক মানুষ আসছেন দুলালের খাটি দেখার জন্য। দুলালের ইচ্ছে চলচ্চিত্র অভিনেতা ডিপজল এ খাট উপহার হিসেবে গ্রহণ করবেন।

স্থানীয় বাসিন্দা মো. জয়নাল বলেন, দুলাল আমাদের এলাকার ছোট ভাই। অভিনেতা ডিপজলকে মামা বলে ডাকেন। তার প্রতিটি সিনেমা দুলাল দেখেছেন। ডিপজলের কোনো পোস্টার পেলেই দোকানে এনে লাগাতেন। ডিপজলের প্রতি ভালবাসা থেকেই এ খাট তৈরি করেছে। দুলালের এ খাটটি ডিপজল গ্রহণ করলে তার স্বপ্ন বাস্তবায়ন হবে।

পাপন নামের আরেক যুবক বলেন, যে কোনো জায়গায় ডিপজলের সিনেমার খবর পেলেই সেখানে চলে যেতেন। সে ডিপজলের অন্ধ ভক্ত। কারও সাথে কথা বললেও ডিপজলের শুধু প্রশংসাই করেন। আর এ খাটটি তৈরির সময় অনেকটা গোপনেই করেছে, কাউকে সামনে যেতে দেয়নি। বিষয়টি নিয়ে সবার কৌতূহল ছিল।

দুলালের বড় ভাই মোহাম্মদ হুমায়ুন বলেন, আমার ছোট ভাই দীর্ঘ তিন বছর ৮ মাসে এ খাট ডিপজলের জন্যে তৈরি করেছেন। খাটটি অনেক শখ করে বানিয়েছে। এ খাটের উছিলায় যেন ডিপজলের সাথে দুলালের দেখা হয় এবং এ খাটটি যেন তিনি উপহার হিসেবে গ্রহণ করেন।

এ বিষয়ে ফার্নিচার ব্যবসায়ী দুলাল মিয়া জানান, ২০০৮ সালে মনোয়ার হোসেন ডিপজল অভিনীত দাদীমা সিনেমা দেখার মাধ্যমে অভিনেতার প্রতি ভালোবাসা জাগে। এরপর থেকেই নিয়মিত ডিপজলের সিনেমা দেখা শুরু করেন তিনি। এক সময় নিজের অজান্তেই ডিপজলের একজন অন্ধ ভক্ত হয়ে যান দুলাল। এমনকি ভালোবেসে তিনি ডিপজলকে মামা নামে ডাকেন।

তিনি বলেন, ডিপজল মামার প্রতি ভালোবাসার কারণে উনাকে নিজের হাতে বানিয়ে ভিন্ন কিছু উপহার দেওয়ার ইচ্ছে হয়। তাই ধীরে ধীরে দীর্ঘ ৩ বছর ৮ মাসে তাজমহলের ডিজাইনে খাট তৈরি করেছি। যদি ডিপজল মামা এই আমার বানানো ক্ষুদ্র উপহারটি গ্রহণ করে এবং ওনার সাথে দেখা করা সুযোগ করে দেয় তাহলে আমার জীবন ধন্য হয়ে যাবে।


আরও খবর



স্ত্রী ছাড়া কোনো নারী আমাকে পছন্দ করেন না: চুন্নু

প্রকাশিত:বুধবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

জাতীয় পার্টির মহাসচিব ও দলটির সংসদ সদস্য মুজিবুল হক চুন্নু সংসদে বলেছেন, স্ত্রী ছাড়া কোনো নারী তাকে পছন্দ করেন না। তবে তাদের দলের সংসদ সদস্য ফখরুল ইমামকে নারীরা খুবই পছন্দ করেন বলে তিনি জানান।

আজ বুধবার (১৩ সেপ্টেম্বর) জাতীয় সংসদে জাতীয় সংসদ (সংরক্ষিত মহিলা আসন) নির্বাচন (সংশোধন) বিল নিয়ে আলোচনার এক পর্যায়ে এমন অভিব্যক্তি প্রকাশ করেন মুজিবুল হক।

জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য ফখরুল ইমাম বিলটি নিয়ে আলোচনার সময় বর্তমান সংসদের সংরক্ষিত আসনের নারী এমপিদের ভূমিকার ভূয়াসী প্রশংসা করেন।

তিনি বলেন, আজকে নারীদের বিল উঠেছে। এই সংসদকে সচল করে রাখা ও কোরাম ধরে রাখার একমাত্র অধিকারী হচ্ছেন আমাদের নারীরা। ফখরুলের এই বক্তব্যের সময় সংরক্ষিত আসনের এমপিরা টেবিল চাপড়লে ধন্যবাদ দেন।

ফখরুল ইমাম তার বক্তব্যে আরও বলেন, এই সংরক্ষিত ৫০ জন এবং নির্বাচিত আরও কতজন বোন আছেন..। মাননীয় স্পিকার আপনার নেতৃত্বে যতগুলো কনফারেন্স করেছি সেখানে নারী এমপিরা সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন। এই ৫০ জন এমপি জ্ঞানের দিক থেকে কেউ কারও থেকে কম নয়। তারা খুব সুন্দর ভঙ্গিমায় বক্তব্য উপস্থাপন করেন। হয় তো সংসদ নেতা, বিরোধী দলীয় নেতা ও সংসদ উপনেতা এবং মাননীয় স্পিকার আপনি মহিলা হওয়ায় এটা কারণ হতে পারে।

পরে সংশোধিত প্রস্তাবের ওপর বক্তব্যে মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, আমার কলিগ ফখরুল ইমাম বিলে প্রথমে আসেননি। হঠাৎ করে এসে...। আমি জানতাম উনি নারীদের খুব পছন্দ করেন। নারীরাও উনাকে পছন্দ করেন। কিন্তু আজকে একটু বলাটা (প্রশংসা) বেশি হয়ে গেছে মনে হয়। জানি না কেন? কোথায় দূর্বলতা!

চুন্নুর বক্তব্যের সময় সিটে বসেই মাইক ছাড়াই ফখরুল ইমাম বলেন, এর বাইরে যাওয়ার উপায় নেই। ঘরে গেলে অবস্থা খারাপ...।

জবাবে চুন্নু বলেন, ঘরের অবস্থা কাহিল! না আমার স্ত্রী ছাড়া কোন নারী আমাকে পছন্দ করেন না। কিন্তু আপনাকে তো অনেকেই পছন্দ করেন। এ সময়ে সংসদে হাসির রোল পড়ে যায়।

পরে সংশোধনী প্রস্তাবের ওপর বক্তব্য কালে আইনমন্ত্রী আনিসুল হকও প্রসঙ্গটি নিয়ে কথা বলেন। তিনি বলেন, আমি মাননীয় সংসদ সদস্য ফখরুল ইমামের সঙ্গে একমত। এই যে সংসদে সংরক্ষিত আসনে এবং সরাসরি নির্বাচিত হয়ে যে মহিলা সদস্য আসছেন, তারা সকলেই এই সংসদকে কার্যকর করার জন্য অবদান রেখেছেন। এটা প্রশংসীয়।


আরও খবর



এডমিরাল পদে পদোন্নতি পেলেন নৌবাহিনী প্রধান

প্রকাশিত:রবিবার ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

নৌবাহিনী প্রধান ভাইস এডমিরাল এম নাজমুল হাসান এডমিরাল পদে পদোন্নতি পেয়েছেন। আজ রোববার গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে ভারপ্রাপ্ত সেনাবাহিনী প্রধান লেফট্যানেন্ট জেনারেল আতাউল হাকিম সারওয়ার হাসান ও বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চীফ মার্শাল শেখ আবদুল হান্নান নৌবাহিনী প্রধানকে এডমিরাল র‍্যাংক পরিয়ে দেন।

এ সময় প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লে. জেনারেল ওয়াকার উজ-জামান ও সিনিয়র সচিব প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় গোলাম মো. হাসিবুল আলম উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে চলতি বছরের ২৪ জুলাই বাংলাদেশ নৌবাহিনী প্রধান হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেন নৌবাহিনী প্রধান এডমিরাল এম নাজমুল হাসান। তিনি বাংলাদেশ নৌবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধজাহাজ বানৌজা ওমর ফারুকসহ চারটি যুদ্ধজাহাজের অধিনায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। 

আরও পড়ুন>> জাতীয় সংসদের ২৪তম অধিবেশন শুরু হচ্ছে আজ

এ ছাড়া বাংলাদেশ নেভাল একাডেমির কমাড্যান্ট এবং নেভাল এভিয়েশন ও বাংলাদেশ নৌবাহিনীর স্পেশাল ফোর্স (সোয়াডস) কমান্ড করেন এম নাজমুল হাসান।

চাকরি জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে তিনি প্রশংসনীয় নেতৃত্বের গুণাবলী, সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা, আন্তরিকতা ও সুততার ছাপ বজায় রেখেছেন। কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের জন্য অসামান্য সেবা পদকে (ওএসপি) এবং নৌ পারদর্শিতা পদক (এনপিপি)তে ভূষিত হন তিনি।

৩৮ বছরের কর্মজীবনে তিনি জাতির পিতার আদর্শ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং দেশপ্রেমে উজ্জীবিত হয়ে অসাধারণ পেশাদারিত্ব ও সামরিক সক্ষমতার স্বাক্ষর রেখেছেন। এডমিরাল এম নাজমুল হাসান ব্যক্তিগত জীবনে নাদিয়া সুলতানার সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। তিনি এক ছেলে ও এক মেয়ের বাবা।

নিউজ ট্যাগ: নৌবাহিনী প্রধান

আরও খবর



শার্শায় প্রান্তিক কৃষকের মধ্যে বিনামূল্যে সার ও বীজ বিতরণ

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
Image

শার্শা (যশোর) প্রতিনিধি:

কৃষিতে ভরবে দেশ গড়বো সোনার বাংলাদেশ স্লাগানে দেশে পেঁয়াজের ঘাটতি ও চাহিদা মেটাতে উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষে কৃষকের মধ্যে বিনামূল্যে সার ও বীজ বিতরণ করছে সরকার।

যশোরের শার্শা উপজেলা প্রশাসন ও কৃষি অফিসের আয়োজনে বুধবার (২৭ সেপ্টেম্বর) সকালে ১৬০ জন প্রান্তিক ও ক্ষুদ্র কৃষকের মধ্যে সার ও পেঁয়াজ বীজ এবং কৃষি উপকরণ বিতরণ করা হয়েছে।

১৬০ জন ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক চাষিদের এক কেজি পেঁয়াজ বীজ, ২০ কেজি ডিএপি সার, ২০ কেজি এমওপি সার, সুতলি ১৫০ বর্গমিটার, সাড়ে ৭ কেজি পলিথিন, ৪টি বাঁশ বাবদ ৮শ টাকা ও নগদ ২০০০ টাকা প্রদান করা হয়।

উপজেলা অডিটরিয়ামের অনুষ্ঠিত সার ও বীজ বিতরণ অনুষ্ঠান ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব রাখেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সিরাজুল হক মজ্ঞু। উপজেলা নির্বাহী অফিসার নারায়ন চন্দ্র পালের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আলেয়া ফেরদৌস প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা বিনয় কৃষ্ন মন্ডল কৃষি কর্মকর্তা দীপক কুমার সাহা. মৎস্য কর্মকর্তা আবুল হাসান ও মুক্তিযুদ্ধা কমান্ডার মোজাফফর হোসেন প্রমুখ।

নিউজ ট্যাগ: সার ও বীজ বিতরণ

আরও খবর



বরিশাল রেঞ্জের শ্রেষ্ঠ পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শফিউর রহমান

প্রকাশিত:সোমবার ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
Image

পিরোজপুর প্রতিনিধি

উত্তম কাজের স্বীকৃতি স্বরুপ বরিশাল রেঞ্জের শ্রেষ্ঠ পুলিশ সুপার (বিশেষ পুরস্কার) নির্বাচিত হ‌লেন পি‌রোজপু‌রের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শফিউর রহমান। সোমবার (১১ সেপ্টেম্বর) সকা‌লে বরিশাল রেঞ্জ ডিআইজি কার্যালয়ের স‌ম্মেলন ক‌ক্ষে বরিশাল রেঞ্জের আগস্ট মাসের অপরাধ পর্যালোচনা শে‌ষে পি‌রোজপুর পু‌লিশ সুপার‌কে শ্রেষ্ঠ নির্বা‌চিত করা হয়।

পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শফিউর রহমানের হাতে পুরস্কার তুলে দেন বরিশাল রেঞ্জের ডিআইজি মো. জামিল হাসান (বিপিএম-সেবা, পিপিএম)। এসময় উপ‌স্থিত ছি‌লেন, কমান্ড্যান্ট (অতিরিক্ত ডিআইজি), আরআরএফ, বরিশাল অতিরিক্ত ডিআইজি (এ্যাডমিন এন্ড ফিনান্স), রেঞ্জ ডিআইজি'র কার্যালয়, বরিশাল; অতিরিক্ত ডিআইজি (ক্রাইম ম্যানেজমেন্ট), রেঞ্জ ডিআইজি'র কার্যালয়, বরিশাল অধিনায়ক, এপিবিএন- ১০ বরিশাল রেঞ্জাধীন সকল জেলার পুলিশ সুপারগণ; কমান্ড্যান্ট, ইন-সার্ভিস ট্রেনিং সেন্টার, বরিশাল; কমান্ড্যান্ট, ইন-সার্ভিস ট্রেনিং সেন্টার, পিরোজপুরের পুলিশ সুপার, নৌ পুলিশ, বরিশাল অঞ্চল পুলিশ সুপার, পিবিআই বরিশাল বিশেষ পুলিশ সুপার, সিআইডি, বরিশাল সহ রেঞ্জ অফিসের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ।

বরিশাল রেঞ্জের ডিআইজি মোঃ জামিল হাসান ( বিপিএম-সেবা, পিপিএম) জানান, অপরাধ পর্যালোচনা সভার মাধ‌্যমে আগস্ট মাসে, উত্তম কাজের স্বীকৃতি স্বরুপ পি‌রোজপু‌র জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শফিউর রহমাকে ব‌রিশাল রেঞ্জের শ্রেষ্ঠ পুলিশ সুপার (বিশেষ পুরস্কার) নির্বাচিত করা হয়।

প্রসঙ্গত, গত মাসে পিরোজপুরের ৩টি ক্লুলেস হত্যাকাণ্ডের রহস্য দ্রুত সময়ের মধ্যে উদঘাটন করে জেলা পুলিশ। এগুলো হলো ১৭ আগস্ট সন্ধ্যায় স্বর্ণালংকার নেয়ার উদ্দেশ্যে সদর থানার শিকারপুরে হাসি রানী ঘরামীকে হত্যা, ১৮ আগস্ট নাজিরপুর থানার বৈবুনিয়া গ্রামের কোমেলা বেগমকে ধর্ষণ ও অর্থ আত্মসাতের জন্য হত্যা এবং ২ সেপ্টেম্বর ভান্ডারিয়া থানার নিজ ভান্ডারিয়া গ্রামের সাদিয়া আক্তার মুক্তাকে হত্যার ঘটনা।


আরও খবর