আজঃ শনিবার ১৮ মে ২০২৪
শিরোনাম

ওয়ানডেতে দ্রুততম ১০ হাজার রান করা ৫ তারকা

প্রকাশিত:সোমবার ১৮ জুলাই ২০২২ | হালনাগাদ:সোমবার ১৮ জুলাই ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

ক্রিকেটের একটা নির্দিষ্ট ফরম্যাটে ১০ হাজার রান করা সহজ কথা নয়। এর জন্য দরকার পড়ে অবিশ্বাস্য ধারাবাহিকতা, ফিটনেস এবং গভীর অধ্যাবসায়ের। বছরের পর বছর কঠিন পরিশ্রম করা এবং দক্ষতার মিশেলে পৌঁছা যায় এই কীর্তিতে। হাতে গোনা কয়েকজন মাত্র ক্রিকেটার এই গৌরবে নাম লেখিয়েছেন।

ব্যাক টু ব্যাক শতক। অসাধারণ দুটো ইনিংস, সেই সাথে ১০ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করে ফেলেছেন ভারতীয় দেশসেরা ব্যাটসম্যান বিরাট কোহলি। একজন ব্যাটসম্যান হিসেবে ওয়ানডে ক্রিকেটে পুরো ক্যারিয়ারজুড়ে ব্যাট হাতে বোলারদের বিরুদ্ধে নিজের আধিপত্য বিস্তার করে পাঁচ সংখ্যাবিশিষ্ট রানের মাইলফলক স্পর্শ করা সত্যিই অনেক কঠিন এবং সম্মানের। ৪৭ বছরের ওয়ানডে ক্রিকেট ইতিহাসে অনেক বিশ্বসেরা ব্যাটসম্যানদের দেখা মিললেও ধারাবাহিক পারফরম্যান্স ও নৈপুণ্যের বদৌলতে গোটা ওয়ানডে ক্রিকেট ইতিহাসে অার মাত্র ১৩ জন ব্যাটসম্যান এই মাইলফলক স্পর্শ করেছেন, যার মধ্যে ৫ জন ব্যাটসম্যানই ভারতীয় শিবিরের। চলুন দেখে নেয়া যাক, সবচেয়ে কম ম্যাচে খেলে এ মাইলফলক স্পর্শ করেছেন কোন পাঁচজন ব্যাটসম্যান।

১. বিরাট কোহলি (২১৩ ম্যাচ)

বর্তমান ক্রিকেট বিশ্বের অন্যতম সেরা ব্যাটসম্যান বিরাট কোহলি। ক্ল্যাসিক্যাল ঘরানার ব্যাটিং করা এই ভারতীয় ব্যাটসম্যান যেকোনো দলের বিপক্ষে ভয়ংকর হয়ে ওঠেন প্রায় প্রতিটি ম্যাচেই। বর্তমানে টেস্ট ও ওয়ানডে ক্রিকেটে ব্যাটিং র‍্যাংকিংয়ের এক নম্বরে রয়েছেন বিরাট কোহলি। মাত্র ১০ বছরের ক্রিকেট ক্যারিয়ারে ইতিমধ্যেই ভেঙে ফেলেছেন বেশ কিছু ব্যাটিং রেকর্ড। বিশ্ব ক্রিকেটবোদ্ধাদের মতে, ক্রিকেটের 'লিটল মাস্টার' খ্যাত শচীন টেন্ডুলকারের বিশ্বরেকর্ডসমূহের অধিকাংশই ভেঙে ফেলতে পারেন বর্তমানের বিশ্বসেরা এ ব্যাটসম্যান।

বর্তমান বিশ্বে সবচেয়ে ধারাবাহিক ও অন্যতম স্টাইলিশ ব্যাটসম্যান হিসেবে পরিচিত বিরাট কোহলি। সর্বশেষ এবং সবচেয়ে দ্রুততম ১০ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করা ব্যাটসম্যানও তিনি। মাত্র ২১৩ ম্যাচে ৩৭টি শতক ও ৪৮টি অর্ধশতকের সমন্বয়ে তিনি মোট ১০,০৭৬ রান করে দ্রুততম ১০ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করা ব্যাটসম্যানদের তালিকায় শীর্ষে রয়েছেন। যেখানে শীর্ষ দুই নম্বরে থাকা শচীন টেন্ডুলকার তার থেকে ৫৩টি ম্যাচে বেশি ব্যাটিং করে এ কীর্তি গড়েছিলেন।

২. শচীন টেন্ডুলকার (২৬৬ ম্যাচ)

'ভারতীয় ক্রিকেট ঈশ্বর' নামে খ্যাত শচীন টেন্ডুলকার শুধুমাত্র ভারতীয় ক্রিকেট নয়, বিশ্ব ক্রিকেটেরই অন্যতম সেরা একজন ব্যাটসম্যান। আন্তর্জাতিক টেস্ট ও ওয়ানডে ক্রিকেটে সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহক তিনি, এমনকি ক্রিকেটের তিন ফরম্যাট মিলিয়ে 'শতকের শতক' হাঁকানো একমাত্র ব্যাটসম্যানও তিনি। কোনো কোনো প্রবন্ধে তাকে স্যার ডন ব্র্যাডম্যানের পর বিশ্বের দ্বিতীয় সেরা ক্রিকেটার হিসেবেও অভিহিত করা হয়েছে। ক্রিকেট ক্যারিয়ারে তিনি অসংখ্য খেতাবে ভূষিত হন, এবং ক্রিকেট ক্যারিয়ার থেকে অবসরের পরই ২০১৪ সালে ভারত সরকার কর্তৃক তাকে ভারতের সর্বোচ্চ পুরষ্কার 'ভারতরত্ন' প্রদান করা হয়।

বিশ্ব ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহক ও ১০ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করা প্রথম ব্যাটসম্যান শচীন টেন্ডুলকার। বিশ্বসেরা এই সাবেক ব্যাটসম্যান ২০০১ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ব্যক্তিগত ২৬৬তম ম্যাচে ১০ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করতে সক্ষম হন। দ্রুততম সময়ে এই মাইলফলক স্পর্শ করা ব্যাটসম্যানদের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন তিনি। ওয়ানডে ক্রিকেট ক্যারিয়ার থেকে অবসরের আগে তিনি মোট ৪৬৩ ম্যাচে ৪৯টি শতক ও ৯৬টি অর্ধশতকের সমন্বয়ে ১৮,৪২৬ রান সংগ্রহ করেন।

৩. সৌরভ গাঙ্গুলী (২৭২ ম্যাচ)

'প্রিন্স অব কলকাতা' নামে খ্যাত ভারতের অন্যতম সেরা ব্যাটসম্যান ও অধিনায়ক ছিলেন সৌরভ গাঙ্গুলী। একটা সময় ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি তিনি বল হাতেও বেশ চমক দেখিয়েছিলেন। তার নেতৃত্বেই ভারত দীর্ঘ ২০ বছর পর ২০০৩ সালের বিশ্বকাপে ফাইনালে অংশগ্রহণ করে। তার ব্যক্তিগত অসাধারণ পারফর্মেন্সের পরও শেষপর্যন্ত ভারত রানার্সআপ হয়েই টুর্নামেন্ট শেষ করে। সৌরভ গাঙ্গুলী যেমন মাঠে অসাধারণ অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেছিলেন, ঠিক তেমনি ড্রেসিংরুমেও দলের জুনিয়রদের আগলে রেখেছেন সবসময়, গড়ে তুলেছেন দারুণ সব ক্রিকেটার।

আন্তর্জাতিক ওয়ানডে ক্রিকেট ইতিহাসের তৃতীয় ও দলের হয়ে দ্বিতীয় ব্যাটসম্যান হিসেবে ১০ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করেছিলেন সৌরভ গাঙ্গুলী। ২০০৫ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ব্যক্তিগত ২৭২তম ম্যাচে ব্যাটিংয়ে নেমে তিনি এই অসাধারণ মাইলফলকটি স্পর্শ করেন। দ্রুততম সময়ে এই মাইলফলক স্পর্শ করা ব্যাটসম্যানদের তালিকায় তিন নম্বরে রয়েছেন অাগ্রাসী এই ব্যাটসম্যান। এছাড়াও ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে অবসর গ্রহণের আগপর্যন্ত তিনি মোট ৩১১টি ম্যাচে ২২টি শতক ও ৭২টি অর্ধশতকের সমন্বয়ে ১১,৩৬৩ রান সংগ্রহ করেন, যা ভারতীয় ব্যাটসম্যানদের মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান।

৪. রিকি পন্টিং (২৭২ ম্যাচ)

অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট ইতিহাসের সর্বকালের সর্বসেরা ব্যাটসম্যান ও অধিনায়ক ছিলেন রিকি পন্টিং। ২০০২ সাল থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত তিনি টেস্ট ও ওয়ানডে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট দলে অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেন। তার নেতৃত্বেই অস্ট্রেলিয়া দল ২০০৩ ও ২০০৭ সালে টানা দুবার ক্রিকেট বিশ্বকাপ ট্রফি জিতেছিলো। টানা তিনবার বিশ্বকাপ জয়ের ইতিহাস সৃষ্টি করা অস্ট্রেলিয়া দলের অন্যতম সদস্য তিনি। অনেক ক্রিকেটবোদ্ধার মতে, ভারতের শচীন টেন্ডুলকার ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্রায়ান লারার সাথে তিনিও আধুনিক ক্রিকেটের অন্যতম সেরা একজন ব্যাটসম্যান হিসেবে বিবেচিত হওয়ার দাবিদার।

অস্ট্রেলিয়ান ওয়ানডে ক্রিকেট ইতিহাসে ১০ রানের মাইলফলক স্পর্শ করা একমাত্র ব্যাটসম্যান রিকি পন্টিং। ২০০৭ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ব্যক্তিগত ২৭২তম ম্যাচে ব্যাটিংয়ে নেমে তিনি ১০ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করেন। দ্রুততম ১০ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করা ব্যাটসম্যানদের তালিকায় তিনি শীর্ষ চার নম্বরে রয়েছেন। এছাড়াও ওয়ানডে ক্রিকেট ক্যারিয়ার থেকে অবসর গ্রহণের আগপর্যন্ত তিনি মোট ৩৭৫টি ম্যাচে ৩০টি শতক ও ৮২টি অর্ধশতকের সমন্বয়ে ১৩,৭০৪ রান করেছেন।

৫. জ্যাক ক্যালিস (২৮৬ ম্যাচ)

একজন স্পেশালিস্ট ফাস্ট বোলার, সাথে একজন স্পেশালিস্ট ব্যাটসম্যান হিসেবে ক্রিকেট ইতিহাসে তার মতো একজন অলরাউন্ডার খুবই বিরল। জ্যাক ক্যালিস, বিশ্বের সেরা অলরাউন্ডারদের মধ্যে অন্যতম একজন এই আফ্রিকান অলরাউন্ডার। এমনকি তাকে সর্বকালের সেরা অলরাউন্ডার গ্যারি সোবার্স ও ইয়ান বোথামের সাথেও তুলনা করা হয়ে থাকে হরহামেশা। তিনিই একমাত্র অলরাউন্ডার, যিনি টেস্ট ও ওয়ানডে দুই ফরম্যাটের ক্রিকেটেই ১১ হাজার রানের পাশাপাশি বল হাতে ৫০০-র বেশি উইকেট নিয়েছেন। সব মিলিয়ে নিঃসন্দেহে তিনি আধুনিক ক্রিকেটের 'গ্রেট' একজন অলরাউন্ডার ছিলেন।

ওয়ানডে ক্রিকেট ইতিহাসে ১০ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করা একমাত্র আফ্রিকান ব্যাটসম্যান এই সাবেক বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার। ২০০৯ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ব্যক্তিগত ২৮৬তম ম্যাচে তিনি ১০ হাজার রানের এই অসাধারণ মাইলফলক স্পর্শ করেন, যা তাকে দ্রুততম সময়ে এই মাইলফলক স্পর্শ করা ব্যাটসম্যানদের তালিকায় শীর্ষ পাঁচে জায়গা করে দিয়েছে। ওয়ানডে ক্যারিয়ার থেকে অবসরের আগে তিনি মোট ৩২৮ ম্যাচে ১৭টি শতক ও ৮৬টি অর্ধশতকের মাধ্যমে মোট ১১,৫৭৯ রান করেছেন।


আরও খবর



দেশ চালাচ্ছে অদৃশ্য শক্তি: মির্জা ফখরুল

প্রকাশিত:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর দাবি করেছেন, এক অদৃশ্য শক্তি, দেশ চালাচ্ছে । সেই শক্তির নির্দেশে তারা (আওয়ামী লীগ) বাংলাদেশের মানুষের অধিকার কেড়ে নিয়েছে। দেশের নির্বাচন ব্যবস্থা বিলীন করে দিয়েছে। সূক্ষ্মভাবে ভিন্ন মোড়কে দেশে পুনরায় বাকশাল প্রতিষ্ঠা করতে চাচ্ছে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার।

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সুচিকিৎসা, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের মামলা প্রত্যাহার এবং যুবদল সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকুসহ সব রাজবন্দির নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে আয়োজিত সমাবেশে তিনি এ দাবি করেন।

শনিবার বিকালে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনের সড়কে জাতীয়তাবাদী যুবদল এই সমাবেশ করে।

মির্জা ফখরুল বলেন, ১৮ বছর ধরে সন্ত্রাসী কায়দায় গণজাগরণকে নষ্ট করে দিয়েছে আওয়ামী লীগ। ব্যাংকগুলো লুটপাটের মাধ্যমে শেষ করে দিয়েছে। নতুন আইনের মাধ্যমে ব্যাংক লুটপাট করছে সরকার। নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ ব্যাংক সরকারের সহযোগী হয়েছে। বিমানবন্দরগুলোতেও হয়রানি করা হয়। এখানে জড়িত আছেন দেশের পুলিশ, প্রশাসনসহ অনেকেই। বিএনপির মহাসচিব বলেন, দেশের নির্বাচন ব্যবস্থা নেই। এখন আবার ডামি নির্বাচন শুরু হয়েছে। আওয়ামী লীগ নির্বাচন করবে, আর তাদেরই লোকজন বিরোধী প্রার্থী হবে। এখানে কিছু গৃহপালিত দলও আছে। সরকার একটা তামাশা শুরু করেছে। এজন্য তো দেশ স্বাধীন করিনি। দেশের মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য দেশ স্বাধীন করেছিলাম।

মির্জা ফখরুল বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার টিকেই আছে মিথ্যা মামলা ও আদালতকে ব্যবহার করে। নির্যাতনের হাতিয়ার হিসাবে মিথ্যা মামলা ও আদালতকে ব্যবহার করছে। গত বছরের ২৮ অক্টোবর রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে জনগণের ভোটাধিকার আদায়ের আন্দোলনকে নিদারুণভাবে পণ্ড করে দিয়েছে। তারা এভাবে আন্দোলন দমিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে। তবে এভাবে নির্যাতন-নিপীড়ন ও গুম-খুন করে গণতন্ত্র ও স্বাধিকারের আন্দোলন কখনোই স্তিমিত করা যাবে না। অতীতেও যায়নি।

যুবদলের নেতাকর্মীদের উদ্দেশে বিএনপি মহাসচিব বলেন, আওয়ামী লীগ পরিকল্পিতভাবে ক্ষমতায় এসে জনগণের অধিকার কেড়ে নিয়ে ৭৫ সালের মতো আবারও একদলীয় বাকশাল কায়েম করতে চায়। সেটা হলো গণতন্ত্রের মোড়কে বাকশাল। তাই তরুণ-যুবকদের এগিয়ে আসতে হবে। জনগণকে নিয়ে রাজপথে নামতে হবে। শক্তিশালী প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। না হলে দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব জলাঞ্জলি যাবে।

খালেদা জিয়া শারীরিকভাবে অত্যন্ত অসুস্থ জানিয়ে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, খালেদা জিয়া শুধু বাংলাদেশের মজলুম নেত্রী নন। তিনি সারা বিশ্বের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের জন্য ত্যাগ স্বীকার করা, আত্মত্যাগকারী নেতাদের অন্যতম। তিনি গণতন্ত্রকে প্রতিষ্ঠা করা ও ফিরে পাওয়ার জন্য আজীবন লড়াই করছেন। যিনি গণতন্ত্রের অতন্দ্র প্রহরী। কিন্তু দানব সরকারের প্রতিহিংসার রাজনীতির কারণে তাকে মিথ্যা মামলায় সাজা দিয়ে কারান্তরীণ করে রাখা হয়েছে। কারণ সরকার মনে করে খালেদা জিয়া মুক্ত হলে, তাদের মসনদ টিকবে না। জনগণের উত্তাল তরঙ্গের মধ্যে ভেসে যাবে। সেজন্য খালেদা জিয়াকে অন্যায়ভাবে আটক করে রাখা হয়েছে। অসংখ্য নেতাকর্মী দীর্ঘদিন কারাগারে। আমি খালেদা জিয়াসহ গ্রেফতার সব নেতাকর্মীর মুক্তি দাবি করছি।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেন, ২৮ অক্টোবরের পর বিএনপির সিনিয়র নেতারাসহ নেতাকর্মীদের গ্রেফতার করে জেলখানার  ভেতরে নির্যাতন করা হয়েছে। জেলখানা হচ্ছে বর্তমানে একটি নির্যাতনের জায়গা। সরকার ২৮ অক্টোবর বোমা ফাটিয়ে, জোরজবরদস্তি করে আমাদের আন্দোলনকে বাধাগ্রস্ত করেছে। দেশের সর্বস্ব বিলিয়ে দিলেও সরকার ক্ষমতায় থাকতে চায়।

যুবদলের সিনিয়র সহসভাপতি মামুন হাসানের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মোনায়েম মুন্না ও শফিকুল ইসলাম মিল্টনের পরিচালনায় সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ভাইস চেয়ারম্যান বরকতউল্লাহ বুলু, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুস সালাম, যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, প্রচার সম্পাদক শহিদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি, যুবদল নেতা নূরুল ইসলাম নয়ন, রুহুল আমিন আকিল, জাকির হোসেন সিদ্দিকী, গোলাম মাওলা শাহিনসহ বিভিন্ন অঙ্গ-সংগঠন ও যুবদলের বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মীরা।


আরও খবর



উপজেলা নির্বাচন

কেন্দ্রে থাকবে সর্বোচ্চ পুলিশ-আনসার, প্রতি ইউনিয়নে ম্যাজিস্ট্রেট

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সর্বোচ্চ সংখ্যক সশস্ত্র সদস্য মোতায়েন করা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোস্তাফিজুর রহমান।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনকে সামনে রেখে আইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত সভায় এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এতে সভাপতিত্ব করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান।

সভা শেষে সিনিয়র সচিব মোস্তাফিজুর রহমান জানান, এবারের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সর্বোচ্চ সংখ্যক সশস্ত্র সদস্য মোতায়েন করা হবে। ভোটকেন্দ্রগুলোতে ১৭ থেকে ১৮ জন সদস্য থাকবে। এর আগে কখনো এত বেশি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য ভোটকেন্দ্রে ছিল না।

তিনি জানান, প্রতিটি বুথ ব্যবস্থাপনার জন্য সর্বনিম্ন ১০ জন আনসার সদস্য থাকবে ও ৬টির বেশি বুথ আছে, এমন জায়গাগুলোতে একজন করে অতিরিক্ত আনসার থাকবে। গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রগুলোতে অস্ত্রসহ চার পুলিশ সদস্য থাকবে। আনসার থাকবে তিনজন। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মোট ১৭ থেকে ১৮ জন সদস্য থাকবে।

সচিব বলেন, ভোটের দিন ব্যালট পেপার পৌঁছানো হবে। এটা পৌঁছানোর কাজে নিয়োজিত থাকবে মোবাইল ফোর্স, স্ট্রাইকিং ফোর্স। ব্যালট পেপার সেন্টারে পৌঁছানোর পর তাদের এলাকাভিত্তিক যে দায়িত্ব বণ্টন করা হবে, জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, পুলিশ সুপার ও রিটার্নিং অফিসার যেটা বলবেন, সেভাবে তারা (আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য) দায়িত্ব পালন করবে।

স্বরাষ্ট্রসচিব বলেন, প্রতিটি ইউনিয়ন একজন করে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট থাকবে। প্রতিটি উপজেলায়ও একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট থাকবেন। ভোটের আগের দিন ও পরের দিন পর্যন্ত তারা দায়িত্ব পালন করবেন। গড়ে ৫টি সেন্টারের জন্য স্ট্রাইকিং ফোর্স ও মোবাইল ফোর্স থাকবে। আনসার, পুলিশ, বিজিবি, র‍্যাব ও কোস্ট গার্ডের সমন্বয়ে এই মোবাইল ফোর্স গঠন করা হবে। আর উপকূলীয় এলাকাগুলোতে বিজিবির বদলে কোস্টগার্ড বাহিনী দায়িত্ব পালন করবে। পার্বত্য এলাকার কিছু দুর্গম সেন্টারে হেলিকপ্টারে পোলিং কর্মকর্তা ও ভোটের উপকরণ পৌঁছানো হবে।


আরও খবর



আজ ১২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না রাজধানীর যেসব এলাকায়

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

গ্যাস পাইপলাইনের জরুরি কাজের জন্য আজ রাজধানীর বেশ কিছু এলাকায় ১২ ঘণ্টা গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে। গতকাল শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন এন্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, গ্যাস পাইপলাইনের জরুরি কাজের জন্য শনিবার (২৭ এপ্রিল) সকাল ৯টা হতে রাত ৯টা পর্যন্ত শনির আখড়া, বড়ইতলা, ছাপড়া মসজিদ, দনিয়া, জুরাইন, ধোলাইরপাড় ও কদমতলী এলাকার সকল শ্রেণির গ্রাহকের গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে।

ওই সময়ে আশপাশের এলাকায় গ্যাসের স্বল্পচাপ বিরাজ করতে পারে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে। গ্রাহকদের সাময়িক অসুবিধার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছে তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ।


আরও খবর



এবার সমাবেশ স্থগিত করল আওয়ামী লীগ

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বিএনপির পর এবার রাজধানীতে সমাবেশ স্থগিত করেছে আওয়ামী লীগ। আগামী শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে শান্তি সমাবেশ করার কথা ছিল দলটির।

সোমবার (২২ এপ্রিল) পুলিশের অনুমতি না পাওয়ায় এই সমাবেশ স্থগিত করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন রিয়াজ।

তিনি বলেন, ২৬ এপ্রিল ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সমাবেশ পুলিশ অনুমতি দেয়নি। যার কারণে সমাবেশ আপাতত স্থগিত। শান্তি সমাবেশের তারিখ পরে জানানো হবে।

এর আগে দুপুরে তীব্র দাবদাহের কারণে আগামী শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) অনুষ্ঠেয় ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সমাবেশ স্থগিত করা হয়েছে। মহানগর দক্ষিণ বিএনপির দপ্তর সম্পাদক সাইদুর রহমান মিন্টু সোমবার (২২ এপ্রিল) এই তথ্য নিশ্চিত করেন।

বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক নবীউল্লাহ নবীসহ নেতাকর্মীদের মুক্তির দাবিতে এই সমাবেশ হওয়ার কথা ছিল।

এক বার্তায় বিএনপি জানায়, সোমবার (২২ এপ্রিল) নয়াপল্টনস্থ ভাসানী ভবনে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুস সালামের সভাপতিত্বে এক যৌথসভায় এই সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। সভা থেকে জানানো হয়, দাবদাহ সহনীয় পর্যায়ে আসলে সমাবেশ ও মিছিল কর্মসূচির পরবর্তী তারিখ ও সময়সূচি জানানো হবে।

সভায় দাবদাহের কারণে জনজীবনে দুর্ভোগ মোকাবিলায় নাগরিকদের পাশে থাকার জন্য ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সকল পর্যায়ের নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান জানানো হয়।

নিউজ ট্যাগ: আওয়ামী লীগ

আরও খবর



গরমে যে নিয়মে ডিম খেলে শরীর সুস্থ থাকে

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জীবন ধারা ডেস্ক

Image

প্রচন্ড তাপপ্রবাহে দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে জনজীবন। গরমে শরীর না ঘামলেও অনুভূত হচ্ছে অসহনীয় তাপ; যেন শরীর জ্বালাপোড়া করে পুড়ে যাচ্ছে! অসুস্থ হয়ে পড়ছেন মানুষ। গরমে শরীর সুস্থ রাখা জরুরি। শরীর সুস্থ রাখতে গরমে চিকিৎসকেরা হালকা খাবার খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন । মাংসও ঘন ঘন খেতে বারণ করেন। পরিমাণেও রাশ টানার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। বরং সবজি দিয়ে পাতলা মাছের ঝোল কিংবা ডাল খেতে বলেন। তবে ডিমের বিষয়টি আলাদা।

ডিম শরীরে তাৎক্ষণিক শক্তি জোগায়। চনমনে রাখে। প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়িয়ে তোলে। তাই বলে গরমে ইচ্ছেমতো ডিম খেয়ে যাওয়া কি ঠিক? পুষ্টিবিদদের মতে, গরমে ডিম খাওয়া যাবে না, এই ধারণা একেবারেই ভ্রান্ত। ডিম খেলে হজমের গোলমাল হওয়ার কোনও কারণ নেই। ভাল করে সেদ্ধ করে নিলে সালমোনেলা ব্যাক্টেরিয়া সংক্রমণেরও ভয় নেই। গরমের সঙ্গে ডিমের কোনও বিরোধ নেই।

স্বাস্থ্য সুরক্ষায় শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণ প্রোটিনের জন্য চিকিৎসক থেকে পুষ্টিবিদ, সকলেই প্রতিদিন একটি করে ডিম খাওয়ার পরামর্শ দেন। বেশিরভাগ পুষ্টিকর উপাদান প্রাকৃতিকভাবে যেসব খাবারে সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায় তার মধ্যে অন্যতম হলো ডিম। যেমন- ডিমে আছে প্রচুর পরিমাণ প্রোটিন, ভিটামিন এ, ডি, বি এবং বি-টুয়েলভ্। এছাড়াও ডিমে আছে লুটেইন ও যিয়াস্যানথিন নাম দুটি প্রয়োজনীয় উপাদান যা বৃদ্ধ বয়সে চোখের ক্ষতি ঠেকাতে সাহায্য করে।

পুষ্টিবিদদের মতে, গরমে ডিম খেলে যে ক্ষতির কোনও কারণ নেই কিন্তু কী খাচ্ছি, তার চেয়েও কতটা খাচ্ছি, সে দিকে নজর রাখা জরুরি। গরমে ডিম খাওয়ার পরিমাণে কতটা রাশ টানা জরুরি? আসলে পরিমাণটা অনেক কিছুর উপর নির্ভর করে। যারা নিয়মিত শরীরচর্চা করেন, খেলাধুলোর সঙ্গে যুক্ত কিংবা অক্লান্ত শারীরিক পরিশ্রম করেন, তাদের পর্যাপ্ত প্রোটিন খাওয়া জরুরি সে ক্ষেত্রে। সেই প্রোটিনের চাহিদা পূরণ করতে দিনে দু-তিনটি ডিম খান অনেকেই। কিন্তু অনেকের আবার শারীরিক পরিশ্রম কম। শরীরচর্চাও করেন না। সে ক্ষেত্রে দিনে একটির বেশি ডিম না খাওয়াই ভাল। বয়স, উচ্চতা, শারীরিক পরিশ্রমের পরিমাণ এবং আরও বেশ কয়েকটি বিষয় জড়িয়ে থাকে ডিম খাওয়ার সঙ্গে।

গরমে হালকা খাবারই স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। তবে, গরমের খাদ্যতালিকায় রাখতেই পারেন ডিমকে। ডিম হল সুপারফুড। পুষ্টিগুণে ভরপুর। প্রোটিন, ভিটামিন ডি, বি, জিংক ও ক্যালসিয়ামে ভরপুর ডিম।

স্বাস্থ্যে একাধিক উপকারিতা প্রদান করে ডিম। এমনকি ত্বক ও চুলের স্বাস্থ্যকেও ভালো রাখে। হজমের সমস্যা না থাকলে প্রতিদিনই ডিম খাওয়া যায়। কিন্তু একটার বেশি ডিম খেলে এই গরমে কি শারীরিক সমস্যা বাড়বে?

অনেকের ধারণা, গরমকালে ডিম খাওয়া উচিত নয়, এতে কোলেস্টেরল বেড়ে যায়। এটা শুধু ধারণা মাত্র। ডিমের মধ্যে ভালো কোলেস্টেরল রয়েছে, যা আদতে হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। কিন্তু গরমে ভারী খাবার একটু এড়িয়ে যাওয়াই ভালো।

এমনকি পেট গরম হতে পারে ভেবে অনেকে ডিম খাওয়াও কমিয়ে দিয়েছেন। গরমে ডিম খাওয়া মানা নয়। তবে পরিমাণের দিকটা খেয়াল রাখতে হবে। গরমে দিনে দুটির বেশি ডিম খাওয়া একেবারেই উচিত নয়। পুষ্টিবিদরা জানাচ্ছেন, কারও হজমশক্তি খুব ভাল হলেও বেশি ডিম খাওয়া ঠিক হবে না। ডিম দিয়ে কী বানাচ্ছেন সেটাও কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ। ডিম দিয়ে অনেক মুখরোচক খাবার তৈরি করা যায়। জেনে নিন গরমে যে নিয়মে ডিম খেলে শরীর সুস্থ থাকে

ডিম সেদ্ধ করুন এমন ভাবে, যাতে ডিমের সাদাটি সিদ্ধ হয়ে যায়। কিন্তু অথচ কুসুমটি নরম তুলতুলে থাকে। এই ভাবে ডিম খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। এই ভাবে সেদ্ধ করলে ডিমের মধ্যে থাকা ক্ষতিকারক জীবাণুও মরে যায়। টোস্ট আর ডিম পোচ জুটির বাঙালি বাড়িতেও কম জনপ্রিয়তা নেই। এই গরমে ডিম খেতে হলে পোচ বানিয়ে খাওয়াই ভাল। পেটের গোলমাল হওয়ার ভয় নেই। শরীরও শক্তি পায়। শারীরিক কোনও অস্বস্তি হয় না।

অনেকেই হাফ বয়েল ডিমে আঁশটে গন্ধ পান। তাদের জন্য পুরো সেদ্ধ ডিমই সেরা। মিনিট পাঁচেক পানিতে ফুটিয়ে নিলেই ডিম সিদ্ধ তৈরি। চটজলদি খাবার হিসাবে ডিম সেদ্ধর বিকল্প নেই। লবণ আর মরিচ দিয়েই খেয়ে নিতে পারেন। এ ছাড়াও সেদ্ধ ডিম দিয়ে বানাতে পারেন এগ সালাদ কিংবা এগ স্যান্ডউইচ।

গরমকালে ডিম খেলে দীর্ঘক্ষণ পেট ভর্তি থাকবে। এতে মুখরোচক খাবার খাওয়া থেকেও দূরে থাকতে পারবেন। এতে সহজেই ওজন কমবে। আর দেহে পুষ্টির ঘাটতিও পূরণ হবে। তাই স্বাস্থ্যের কোনও গন্ডগোল না থাকলে প্রতিদিন একটি করে ডিম খেতে পারেন।


আরও খবর