আজঃ সোমবার ০৬ মে ২০২৪
শিরোনাম

ভারতকে একাই ধসিয়ে দিলেন ডুনিথ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
ক্রীড়া প্রতিবেদক

Image

শ্রীলংকার ২০ বছর বয়সী তরুণ স্পিনার ডুনিথ ওয়েল্লালাগের বলে কুপোকাত ভারত। ক্রিকেট বিশ্বের শক্তিশালী ব্যাটিং লাইনআপকে রীতিমতো ধসিয়ে দিয়েছেন লংকান তরুণ। ডুনিথের স্পিনে বিভ্রান্ত হয়ে একের পর এক সাজঘরে ফেরেন ভারতের প্রথম সারির ৫ তারকা ব্যাটসম্যান।

দুনিথের স্পিনে বিভ্রান্ত হয়ে একের পর এক সাজঘরে ফেরেন ভারতীয় তারকা ওপেনার শুভমান গিল, সাবেক অধিনায়ক বিরাট কোহলি, বর্তমান অধিনায়ক রোহিত শর্মা, লোকেশ রাহুল ও হার্দিক পান্ডিয়া।

আউট হওয়ার আগে রোহিত শর্মা ৪৯ বলে ৭টি চার আর দুটি ছক্কার সাহায্যে ৫৩ রান করেন। ২৫ বলে দুটি বাউন্ডারিতে ১৯ রানে ফেরেন শুভমান গিল। ১২ বলে ৩ রানে ফেরেন আগের ম্যাচে পাকিস্তানের বিপক্ষে ৯৪ বলে ১২২ রানের অনবদ্য ইনিংস খেলা বিরাট কোহলি।

জিতলেই ফাইনালে এমন সহজ সমীকরণের ম্যাচে মঙ্গলবার কলম্বোয় স্বাগতিক শ্রীলংকার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাট করে ভারত।

আগে ব্যাটিংয়ে নেমে উড়ন্ত সূচনা করেন দুই ওপেনার রোহিত শর্মা ও শুভমান গিল। ১১.১ ওভারে স্কোর বোর্ডে ৮০ রান জমা করেন তারা।

এরপর তরুণ স্পিনার ডুনিথ ওয়েল্লালাগের বলে বিভ্রান্ত হয়ে মাত্র ১১ রানের ব্যবধানে ভারত হারায় ৩ উইকেট। চতুর্থ উইকেটে দলের হাল ধরেন লোকেশ রাহুল ও ইশান কিশান।

এই জুটিতে তারা ৮৯ বলে ৬৩ রান যোগ করেন। এই জুটিরও বিচ্ছেদ ঘটান ডুনিথ। তার বলে তার হাতেই ক্যাচ তুলে দিয়ে ফেরেন লোকেশ রাহুল।

আগের ম্যাচে পাকিস্তানের বিপক্ষে ১০৬ বলে ১১১ রানের অনবদ্য ইনিংস খেলা রাহুল এদিন ফেরেন ৪৪ বলে দুই চারে ৩৯ রান করে। তার বিদায়ে ৩০ ওভারে ১৫৪ রানে চতুর্থ উইকেট হারায় ভারত।

দলীয় ১৭০ রানে চারিথা আসালঙ্কার স্পিনে বিভ্রান্ত হন ইশান কিশান। তিনি ৬১ বলে এক চার আর এক ছক্কায় ৩৩ রানে ফেরেন। ১৮ বলে ৫ রান করা হার্দিক পান্ডিয়াকেও আউট করেন ডুনিথ।

ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ১৩তম ম্যাচে ১০ ওভারে এক মেডেনসহ ৪০ রানে ৫ উইকেট শিকার করেন ডুনিথ ওয়েল্লালাগে। ওয়ানডেতে এটাই তার সেরা বোলিং ফিগার।


আরও খবর



ঈদযাত্রায় গাজীপুরের চন্দ্রায় গাড়ির জটলা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

প্রিয়জনের সাথে ঈদ উদযাপনে শেষ সময়ে ঘরে ফিরছে মানুষ। ভোর থেকে রাজধানী ছাড়ার বিভিন্ন পয়েন্টে তৈরি হয়েছে গাড়ির জটলা। চালক-যাত্রীদের অভিযোগ ঢাকায় ঢুকতে বা বের হতে লম্বা সময় ধরে সিগন্যালে আটকে থাকতে হচ্ছে, যাত্রাবাড়ী, দোলাইপাড়সহ বিভিন্ন জায়গায়। যদিও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছেন ট্রাফিক পুলিশের সদস্যরা।

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার চন্দ্রা এলাকায়ও আছে যানবাহনের দীর্ঘ সারি। সোমবার দুপুরের পর গাজীপুরের বিভিন্ন পোশাক কারখানা ছুটি হওয়ায় বিকেলের দিকে শ্রমিকদের স্রোত নামে মহাসড়কে। যাত্রীদের পাশাপাশি সড়কে বাসের সংখ্যাও বাড়তে থাকে, বাড়তে থাকে যানজটও।

এরপর থেকেই অতিরিক্ত যানবাহনের চাপে শুরু হয়েছে যানজট। চন্দ্রা ত্রিমোড় থেকে নবীনগর ও সফিপুর সড়কে দুই কিলোমিটারের বেশি দীর্ঘ যানজট তৈরি হয়েছে। চন্দ্রা থেকে কালিয়াকৈর পর্যন্ত থেমে থেমে যানবাহন চলাচল করছে। ফলে গাড়ি চলছে ধীরগতিতে।

এদিকে যাত্রীদের কাছ থেকে মিলছে বাড়তি ভাড়া আদায়ের অভিযোগও। ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক ও টাঙ্গাইল অংশেও রয়েছে যানবাহনের চাপ। আজ সকালে ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতুপূর্ব মহাস‌ড়কের টাঙ্গাইল সদরের আশেকপুর বাইপাস থেকে সেতু টোলপ্লাজা পর্যন্ত ২৫ কিলোমিটার সড়কে দীর্ঘ যানজটের সৃ‌ষ্টি হয়েছে। এর আগে ভোরে সেতুর উপর ২২ নম্বর পিলারের কাছে এক‌টি ডাবল ডেকার বাস বিকল হয়ে যাওয়ার পর সে‌টি উদ্ধারে ৫‌ মি‌নিট টোল আদায় বন্ধ ছিল। এতে মহাসড়কে প‌রিবহনের চাপ আরও বেড়ে যায়।


আরও খবর



বায়ুদূষণে শীর্ষে বাগদাদ, ঢাকার অবস্থান ৬

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

তীব্র তাপপ্রবাহের সঙ্গে রাজধানী ঢাকার বায়ুদূষণ বাড়ছে। মাঝে শহরটির বাতাসের মানের কিছুটা উন্নতি হলেও কিছুদিন ধরে বৃষ্টি না হওয়ায় ঢাকার বাতাসের মান আবারও দূষণের দিকে যাচ্ছে।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে আন্তর্জাতিক বায়ুমান প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী, ১৫২ স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ৬ নম্বরে উঠে এসেছে ঢাকা। আজ ঢাকার বাতাস জনস্বাস্থ্যের জন্য অস্বাস্থ্যকর’।

দূষিত শহরের তালিকায় ৪০১ স্কোর নিয়ে শীর্ষে রয়েছে ইরাকের বাগদাদ, ১৯৭ স্কোর নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি, ১৬৫ স্কোর নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে নেপালের কাঠমান্ডু, ১৬১ স্কোর নিয়ে চতুর্থ স্থানে আছে থাইল্যান্ডের চিয়াং মাই শহর। এ ছাড়া ১৫২ স্কোর নিয়ে পঞ্চম স্থানে আছে ভারতের কলকাতা।

আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী, স্কোর ৫১ থেকে ১০০ হলে তাকে মাঝারি’ বা গ্রহণযোগ্য’ মানের বায়ু হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ১০১ থেকে ১৫০ স্কোরকে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ ধরা হয়। স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তা অস্বাস্থ্যকর’ বায়ু। স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে তাকে খুবই অস্বাস্থ্যকর’ বায়ু ধরা হয়। ৩০১ থেকে তার ওপরের স্কোরকে দুর্যোগপূর্ণ’ বা ঝুঁকিপূর্ণ’ ধরা হয়।

বিশেষজ্ঞদের মতে দিনের পর দিন ঢাকায় বায়ুদূষণ বেড়েই চলেছে। এর তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলা।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) তথ্য অনুসারে, বিশ্বে বায়ু দূষণের ফলে স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যানসার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ বাড়ছে।


আরও খবর



ট্রেনে ঈদ ফিরতি যাত্রা শুরু

প্রকাশিত:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ঈদুল ফিতরের পর বিশেষ ব্যবস্থাপনায় সাত দিনব্যাপী ট্রেনে ফিরতি যাত্রা ঘোষণা করেছিল বাংলাদেশ রেলওয়ে। এর জন্য আরও ১০ দিন আগে এই যাত্রার আসন বিক্রিও করেছিল রেলওয়ে। সেই যাত্রা শুরু প্রথম দিন শনিবার (১৩ এপ্রিল)।

এদিন সকালে ঢাকা রেলওয়ে স্টেশন ঘুরে দেখা যায়, দেশের বিভিন্ন গন্তব্য থেকে যাত্রী নিয়ে ট্রেনগুলো স্টেশনের বিভিন্ন প্লাটফর্মে আসছে। তবে ট্রেনগুলো থেকে যথেষ্ট যাত্রী নামতে দেখা যায়নি। যারা এসেছেন তারা জানিয়েছেন, আজ ট্রেন অনেকটাই ফাঁকা ছিলো। আগামীকালও ছুটি, হয়তো পরশুদিন থেকে ট্রেনে চাপ বাড়বে।

ভোর থেকে এখন পর্যন্ত বেশ কয়েকটি যাত্রীবাহী আন্তঃনগর ট্রেন দেশের বিভিন্ন গন্তব্য থেকে ঢাকায় এসে পৌঁছেছে। এর মধ্যে পঞ্চগড় থেকে আসা একতা এক্সপ্রেস (৭০৬) ট্রেনটি সকাল ৮টার দিকে ঢাকা রেলওয়ে স্টেশনে এসে পৌঁছায়। ওই ট্রেনের যাত্রী হামিদুর রহমান বলেন, আমি ঈদের তিন দিন আগেই বাড়ি গিয়েছিলাম। যদিও কালকে বন্ধের দিন, কিন্তু কাজ থাকায় আজই ঢাকায় ফিরেছি। পরিবারে অন্য সদস্যরা আরো কয়েকদিন পরে ফিরবেন।

তিনি আরও বলেন, ঢাকায় ফিরতে ট্রেনে তেমন কোনো চাপ ছিল না। ট্রেন অনেকটা ফাঁকাই লেগেছে। হয়তো কালকের পর থেকে চাপ বাড়বে।

বাংলাদেশ রেলওয়ে জানায়, ঈদের আগে আন্তঃনগর ট্রেনের ১৩ এপ্রিলের ফিরতি টিকিট বিক্রি করা হয় ৩ এপ্রিল; ১৪ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হয় ৪ এপ্রিল; ১৫ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হয় ৫ এপ্রিল; ১৬ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হয় ৬ এপ্রিল; ১৭ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হয় ৭ এপ্রিল; ১৮ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হয় ৮ এপ্রিল এবং ১৯ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হয় ৯ এপ্রিল। এছাড়া যাত্রী সাধারণের অনুরোধে ২৫ শতাংশ টিকিট যাত্রা শুরুর ২ ঘণ্টা আগে থেকে প্রারম্ভিক স্টেশন থেকে পাওয়া যাবে।


আরও খবর



‘যুদ্ধে ব্যয় না করে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় অর্থ খরচ করুন’

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

যুদ্ধের পেছনে অর্থ ব্যয় না করে তা জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় ব্যয় করলে বিশ্ব রক্ষা পেত বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

প্রধানমন্ত্রী আজ সোমবার (২২ এপ্রিল) দুপুরে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো আয়োজিত ন্যাশনাল অ্যাডাপশন প্ল্যান (ন্যাপ) এক্সপো-২০২৪-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বাংলাদেশে আমরা জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার হ্রাস করে নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার বৃদ্ধি করেছি। যাতে গ্রিন হাউস গ্যাস নিঃসরণ হ্রাস পায়। এ পর্যন্ত প্রায় ৬০ লাখ সোলার হোম সিস্টেম স্থাপন এবং গ্রামাঞ্চলে ৪৫ লাখেরও বেশি উন্নত চুলা বিতরণ করা হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, আমরা ২০২৩ সালে মুজিব ক্লাইমেট প্রোসপারিটি প্ল্যান (এমসিপিপি) প্রণয়ন করেছি। এতে জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলা করে বিপদাপন্নতা থেকে সহিষ্ণুতা এবং সহিষ্ণুতা থেকে সমৃদ্ধি পর্যায়ে পৌঁছানোর লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। এ ছাড়া এমসিপিপিতে অভিযোজন ও প্রশমন কার্যক্রমে স্থানীয় জনগণের স্বপ্রণোদিত অংশগ্রহণ, প্রকৃতিভিত্তিক সমাধান ও সমাজের সকলের অংশগ্রহণের ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলার বৈশ্বিক উদ্যোগ গ্রহণ করা হয় ১৯৯২ সালে। কিন্তু জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অনেক আগেই ১৯৭২ সালে এ বিষয়ে কার্যকর ও সুদূরপ্রসারী কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করেন। সামুদ্রিক জলোচ্ছ্বাস ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে রক্ষার জন্য ১৯৭২ সালে তিনি উপকূলীয় বনায়নের সূচনা করেন। একই বছর ঘুর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচি প্রণয়ন করেন যা ১৯৭৩ সালে উদ্বোধন করা হয়। জীবন ও সম্পদ রক্ষায় তিনি উপকূলীয় অঞ্চলে ঘুর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণ করেন। এসব আশ্রয়কেন্দ্র স্থানীয়দের কাছে মুজিব কিল্লা নামে পরিচিত।

তিনি বলেন, আমরা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের পদাঙ্ক অনুসরণ করে জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায় নিজস্ব সম্পদ দিয়ে বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছি। অভিযোজন কার্যক্রম বাস্তবায়নের জন্য ২০০৯ সালে আমরা নিজস্ব অর্থায়নে বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্ট ফান্ড প্রতিষ্ঠা করেছি। এর আওতায় এ পর্যন্ত প্রায় ৫০০ মিলিয়ন ডলার ব্যয়ে ৯ শত ৬৯টি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে।

এ সময় প্রধানমন্ত্রী নিরাপদ পৃথিবীর জন্য সবার সমন্বিত চেষ্টায় তাগিদ দেন। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি নিরাপদ ও সুন্দর পৃথিবী গড়তে জলবায়ু অভিযোজন সক্ষমতা বৃদ্ধি, সহিষ্ণুতা শক্তিশালী করা এবং ঝুঁকি হ্রাসে সমন্বিতভাবে উদ্যোগ গ্রহণে বিশ্বের সামনে পাঁচ দফা সুপারিশ তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী।


আরও খবর



দেশবাসীকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা জানালেন প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দেশবাসীকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পহেলা বৈশাখকে সামনে রেখে এক ভিডিও বার্তায় দেশবাসীর উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, প্রিয় দেশবাসী, আসসালামু আলাইকুম। বর্ষ পরিক্রমায় আবারও আমাদের মাঝে ফিরে এসেছে নতুন বছর। আপনারা যারা দেশে-বিদেশে অবস্থান করছেন বাংলাদেশের সকল ভাইবোনকে জানাই বঙ্গাব্দ, ১৪৩১ এর শুভেচ্ছা। শুভ নববর্ষ।

সরকারপ্রধান বলেন, আসুন, নতুন বছরে অতীতের সকল ব্যর্থতা-দুঃখ-গ্লানি পেছনে ফেলে সুন্দর ভবিষ্যৎ বিনির্মাণের লক্ষ্যে একযোগে কাজ করি। আগামী রোববার (১৪ এপ্রিল) সারাদেশে উদযাপিত হবে বাংলা নববর্ষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ।

পরিশেষে কবি সুফিয়া কামালের কবিতার পঙতি উদ্ধৃত করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, পুরাতন গত হোক! যবনিকা করি উন্মোচন, তুমি এসো হে নবীন! হে বৈশাখ! নববর্ষ! এসো হে নতুন। শুভ নববর্ষ।


আরও খবর