আজঃ সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

ভারতের সঙ্গে শর্তহীন বন্ধুত্ব এখনো বিদ্যমান: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১২ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১২ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেছেন, যতদিন বাংলাদেশ ও ভারত থাকবে, ততদিন দুই দেশের মধ্যে বন্ধুত্ব বজায় থাকবে। ভারতের সঙ্গে আমাদের একটি শর্তহীন বন্ধুত্ব ছিল, যা এখনো বিদ্যমান। এখনো যেকোনো বিষয়ে ভারত সত্যিকার অর্থে আমাদের পাশে থাকে। ভারতকে আমরা সামনেও বন্ধু হিসেবে পাব।’

মঙ্গলবার (১২ মার্চ) বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে আয়োজিত এক সেমিনারে তিনি এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ থেকে ভারতীয় সৈন্য প্রত্যাহারের ৫২ বছর পূর্তি’ শীর্ষক সেমিনারটি যৌথভাবে আয়োজন করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও এ কে এম বজলুর রহমান ফাউন্ডেশন।

সেমিনারে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, পৃথিবীর অনেক দেশেই স্বাধীনতা আনার জন্য অন্য দেশের সেনাবাহিনী প্রবেশ করেছে। তবে যুদ্ধের পর এত দ্রুত কেউই সৈন্য প্রত্যাহার করে নেয়নি। ভারত আমাদের বন্ধু বলেই এত দ্রুত সৈন্য প্রত্যাহার করেছিল। বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য ভারতের এক হাজার ৬৬১ জন জীবন দেন। এটি তাদের নিজের দেশও নয়। তবুও তারা এদেশের যোদ্ধাদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে যুদ্ধ করেন।’

তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধ তো এমনি এমনি হয়নি। বঙ্গবন্ধু আন্দোলনের পর আন্দোলন করে মানুষকে একত্রিত করেছিলেন। মানুষ তখন শুধু বুঝত— বঙ্গবন্ধু যা বলেছেন, তাই করতে হবে।’

আসাদুজ্জামান খান বলেন, আমাদের কোটি লোক ভারতে আশ্রয় নিয়েছিল। ভারতের সরকার তো বটেই, সাধারণ জনগণ যদি বাংলাদেশের মানুষকে আশ্রয় না দিত, তাহলে ইতিহাস বোধ হয় অন্যভাবেই লেখা হতো।’

সেমিনারে লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. মজিবুর রহমান বলেন, কোনো দেশে আর্ম ফোর্স প্রবেশ করলে দ্রুত বেরিয়ে যাওয়ার ইতিহাস বিরল। তারা জেঁকে বসে। দ্রুত সেনা প্রত্যাহার ভারতের সঙ্গে অকৃত্রিম বন্ধুত্বের প্রকাশ।’

সভাপতির বক্তব্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল বলেন, সৈন্য প্রত্যাহারের ক্ষেত্রে একদিকে যেমন কূটনৈতিক দক্ষতা ছিল, অন্যদিকে ভারতীয় জনগণ আমাদের স্বাধীনতার অনিবার্যতা উপলব্ধি করেছিল। বঙ্গবন্ধু পৃথিবীকে আমাদের স্বাধীনতার অনিবার্যতা বোঝাতে সক্ষম হয়েছিলেন।’

সেমিনারে প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক ড. আশফাক হোসেন ও বীর মুক্তিযোদ্ধা লে. কর্নেল (অব.) সাজ্জাদ আলী জহির (বীর প্রতীক)। সেমিনারে আরও উপস্থিত ছিলেন ঢাবি উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. সীতেশ চন্দ্র বাছার, বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার শ্রী প্রণয় কুমার ভার্মা প্রমুখ।


আরও খবর



সিলেটে উপজেলা নির্বাচন

ভোটের মাঠে আ.লীগ ও জামায়াত, সংকেতের অপেক্ষায় বিএনপি

প্রকাশিত:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
সিলেট প্রতিনিধি

Image

৮ মে প্রথম ধাপে সিলেটের চারটি উপজেলা পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। গত ২১ মার্চ তফসিল ঘোষণার পরপরই এসব উপজেলায় সম্ভাব্য চেয়ারম্যান প্রার্থীরা প্রচারণায় নেমে পড়েছেন। তবে আওয়ামী লীগ ও জামায়াত ছাড়া অন্য কোনো রাজনৈতিক দলের প্রার্থীদের এখনো মাঠে দেখা যাচ্ছে না। তারা রমজান মাসকে কেন্দ্র করে সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে ভোটারদের দোয়া চাইছেন।

রাজনৈতিক দলগুলোর সূত্র জানিয়েছে, এবার উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ দলীয় প্রার্থী দেবে না। অন্যদিকে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বর্জনকারী বিএনপি এ নির্বাচনও বর্জন করেছে। তবে জামায়াতের নেতারা চেয়ারম্যান পদে প্রার্থিতা ঘোষণা করে মাঠে নেমেছেন।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সিলেট সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি সুজাত আলী রফিক, জেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি এজাজুল হক এজাজ, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের যুব ও ক্রীড়াবিষয়ক সম্পাদক মিল্লাত চৌধুরী এবং আওয়ামী লীগ নেতা ও মোগলগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক চেয়ারম্যান শামসুল হক প্রার্থী হতে তৎপর আছেন। এ উপজেলায় জামায়াত নেতা ইসলাম উদ্দিন প্রার্থী হবেন।

দক্ষিণ সুরমা উপজেলায় আওয়ামী লীগের চারজন নেতা প্রার্থী হতে মাঠে আছেন। তারা হলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ শামীম আহমদ, যুগ্ম সম্পাদক বদরুল ইসলাম, সদস্য মইনুল ইসলাম এবং যুক্তরাষ্ট্র শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক জুয়েল আহমদ। এ উপজেলায় জালালপুর ইউনিয়ন জামায়াতের সাবেক আমির ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মাওলানা সোলেমান হোসাইন প্রার্থী হতে মাঠে আছেন।

গোলাপগঞ্জ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের চারজন প্রচারণা চালাচ্ছেন। তারা হলেন বর্তমান উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মঞ্জুর কাদির শাফি চৌধুরী এলিম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি লুৎফুর রহমান, জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য সাহিদুর রহমান চৌধুরী এবং আওয়ামী লীগ নেতা আবু সুফিয়ান। এখানে গোলাপগঞ্জ উপজেলা জামায়াতের সাবেক আমির ও সাবেক উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান হাফিজ নাজমুল ইসলাম প্রার্থী হতে তৎপর আছেন।

বিশ্বনাথ উপজেলায় আওয়ামী লীগের নেতাদের মধ্যে বর্তমান উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য মো. নুনু মিয়া, উপজেলা আওয়ামী লীগের আইনবিষয়ক সম্পাদক গিয়াস উদ্দিন আহমেদ, পৌর আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক আলতাব হোসেন, যুক্তরাজ্যের ডরসেট আওয়ামী লীগের সভাপতি আবদুল রোশন, যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের সদস্য শমসাদুর রহমান রাহিন এবং যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী আওয়ামী লীগ নেতা মোহাম্মদ আলীর নাম সম্ভাব্য চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে শোনা যাচ্ছে। এ উপজেলায় জামায়াতের উপজেলা শাখার আমির নিজাম উদ্দিন সিদ্দিকীও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।

সিলেট জেলা উত্তর জামায়াতের আমির হাফিজ আনোয়ার হোসেন বলেন, দলীয়ভাবে জামায়াত নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে না। তবে কেউ ব্যক্তিগত উদ্যোগে প্রার্থী হলে বাধাও দেবে না।

সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিন খান খান বলেন, স্থানীয় পর্যায়ে আমাদের কোনো পছন্দ নেই। নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচন হবে। এতে যিনিই বিজয়ী হবেন, তাকেই আমরা স্বাগত জানাব। 


আরও খবর



বান্দরবানে ১৮ নারীসহ কেএনএফে’র ৪৯ সদস্য গ্রেফতার

প্রকাশিত:সোমবার ০৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বান্দরবান প্রতিনিধি

Image

বান্দরবানে অভিযান চালিয়ে ১৮ নারীসহ কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) ৪৯ সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়েছে। সোমবার (৮ এপ্রিল) কুকি চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) বিরুদ্ধে এ অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়।

গ্রেফতারকৃতদের কাছ থেকে ৭টি অস্ত্র ও গাড়ি জব্দ করা হয়েছে। এছাড়াও তাদের কাছ থেকে কেএনএফর পোশাক উদ্ধার করা হয়েছে।

বান্দরবানের পুলিশ সুপার সৈকত শাহীন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, রুমার পাহাড়ে কুকি চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) বিরুদ্ধে অভিযান চলছে। এই অভিযানে আরও ৪৯ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

এর আগে, রবিবার (৭ এপ্রিল) দিবাগত রাতে যৌথবাহিনীর অভিযানে রুমার সোনালী ব্যাংকের সহকারী ক্যাশিয়ার ও কুকি চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) আরও ৫ সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

রবিবার বান্দরবানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযানে কেএনএফ সন্ত্রাসীদের গ্রেফতারের কথা নিশ্চিত করেছেন সেনাপ্রধান এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ। এ সময় তাদের কাছ থেকে অস্ত্র জব্দের কথাও জানান তিনি।

সেনাপ্রধান এস এম শফিউদ্দিন আহমেদের বক্তব্যের পরপরই র‌্যাব জানায়, বান্দরবানে এক বিশেষ অভিযানে কেএনএফ কেন্দ্রীয় কমিটির প্রধান সমন্বয়ক চেওসিম বমকে গ্রেফতার করে র‌্যাব। বান্দরবান সদর উপজেলার সুয়ালক ইউনিয়নের শ্যারনপাড়ার বাসা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।


আরও খবর



উত্তপ্ত বান্দরবান: পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে যাচ্ছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৫ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

প্রাণ প্রকৃতির নিসর্গ পার্বত্য জেলা বান্দরবানে সশস্ত্র হামলা ও ব্যাংকে লুটপাটের পর বর্তমানে সেখানে থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। সেখানকার সার্বিক পরিস্থিতি পরিদর্শনে যাচ্ছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। আগামীকাল শনিবার ঢাকা থেকে হেলিকপ্টারযোগে বান্দরবানে যাবেন তিনি। আজ শুক্রবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য কর্মকর্তা মো. শরীফ মাহমুদ অপু এ তথ্য জানান।

নতুন করে পার্বত্য জেলা বান্দরবানের পাহাড়ি অঞ্চল দাপিয়ে বেড়াচ্ছে বিচ্ছিন্নতাবাদী সশস্ত্র সংগঠন কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (কেএনএফ)। যাদের সন্ত্রাস আর লুটপাটের কারণে আতঙ্কে পাহাড়ি জনগোষ্ঠী। এমন পরিস্থিতিতে মন্ত্রী বান্দরবানের রুমাসহ বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শন করবেন।

এলাকা পরিদর্শনের সময় তিনি বান্দরবানের জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করবেন। আগামীকাল শনিবার দুপুরে বান্দরবান সার্কিট হাউসে মতবিনিময় শেষে ঢাকার উদ্দেশ্যে যাত্রা করবেন তিনি। ঢাকা থেকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সফরসঙ্গী হবেন বিজিবি মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী।

এ দিকে, অপহরণের ৪৮ ঘণ্টা পর সোনালী ব্যাংকের বান্দরবানের রুমা শাখার ম্যানেজার নেজাম উদ্দীনকে সম্পূর্ণ সুস্থ অবস্থায় উদ্ধার করেছে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব)।

র‌্যাব জানায়, ব্যাংক ম্যানেজারকে নিরাপদে উদ্ধারে কোনো ঝুঁকি নেননি সদস্যরা। গোয়েন্দা কার্যক্রমের বিভিন্ন কৌশলের মধ্যে একটি কৌশল অবলম্বন করে তাকে উদ্ধার করা হয়।

শুক্রবার (৫ এপ্রিল) বেলা ১১টায় বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদ সম্মেলন কক্ষে ব্যাংক ম্যানেজারকে উদ্ধার পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, বান্দরবান জেলায় বেশ কয়েকটি আঞ্চলিক সংগঠন রয়েছে। তাদের মধ্যে শ্রেষ্ঠতা, উত্তরসূরিদের অনুপ্রেরণা ও বিশ্বে তাদের সহযোগীদের সক্ষমতা জানান দিতেই এ ঘটনাটি কেএনএপের সশস্ত্র সদস্যরা ঘটিয়েছে। তবে সিসিটিভি ফুটেজ দেখে জড়িতদের আইনের আওতায় আনা হবে।’


আরও খবর



ভারতে যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে নিহত ১২

প্রকাশিত:বুধবার ১০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১০ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ভারতের ছত্তিশগড়ে একটি যাত্রীবাহী বাস দুর্ঘটনায় অন্তত ১২ জন নিহত হয়েছন। আহত হয়েছেন আর ১৪ জন। মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) রাতে রাজ্যের দুর্গ জেলার কুমহারি এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

দুর্গের কালেক্টর রিচা প্রকাশ চৌধুরী বার্তা সংস্থা এএনআইকে বলেছেন, কর্মীদের বহনকারী বাসটি রাত সাড়ে ৮টার দিকে কুমহারির কাছে একটি খাদে পড়ে যায়। এতে অন্তত ১২ জনের মৃত্যু হয় এবং ১৪ জন আহত হন। আহতদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

তিনি জানান, আহতদের মধ্যে ১২ জনকে এইমসে (রায়পুর) স্থানান্তরিত করা হয়েছে। বাকি দুজন একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। তাদের সবার অবস্থা স্থিতিশীল।

সরকারি এ কর্মকর্তা জানান, বাসের মধ্যে আটকে পড়া যাত্রীদের উদ্ধারের প্রক্রিয়া চলছে। তবে দুর্ঘটনার কারণ এখনো জানা যায়নি। এ বিষয়ে আরও তথ্যের জন্য অপেক্ষা করা হচ্ছে।

এদিকে, এই দুর্ঘটনা শোক প্রকাশ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী বিষ্ণু দেও সাই। নিজের অফিসিয়াল এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, কুমহারির কাছে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মচারীদের বহনকারী একটি বাস দুর্ঘটনার খবরে আমি দুঃখিত। আমি বিদেহী আত্মার শান্তি ও শোকসন্তপ্ত পরিবারকে শক্তি দেওয়ার জন্য সর্বশক্তিমানের কাছে প্রার্থনা করছি। আহত কর্মচারীদের চিকিৎসার জন্য পর্যাপ্ত ব্যবস্থা করা হয়েছে। তাদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি।


আরও খবর



শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের মাজারে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের মাজারে শ্রদ্ধা জানানো হয়েছে। ৬২তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে এ শ্রদ্ধা নিবেদন করেন তিনি।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) সকাল ৮টায় সমাধিতে ফুল দিয়ে এ শ্রদ্ধা জানান প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। পরে আওয়ামী লীগের পক্ষে শ্রদ্ধা জানান কেন্দ্রীয় নেতারা।

ফুল দেওয়া শেষে কেন্দ্রীয় নেতারা এক মিনিট দাঁড়িয়ে নীরবতা পালন করেন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন, আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কাজী জাফর উল্লাহ, ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, সুজিত রায় নন্দী, সাংস্কৃতিক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক শামসুন্নাহার চাপা, দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান, কার্যনির্বাহী সদস্য সাহাবুদ্দিন ফরাজীসহ অনেকে।


আরও খবর