আজঃ বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

ভারত থেকে করোনা পজিটিভ নিয়ে ফিরলেন ১৩ বাংলাদেশি

প্রকাশিত:শনিবার ০৮ মে ২০২১ | হালনাগাদ:শনিবার ০৮ মে ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

১৪ দিনের ভারত ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার মধ্যে ৭ মে পর্যন্ত ভারত থেকে ফিরেছেন দুই হাজার ৪৭৫ জন বাংলাদেশি যাত্রী। এদের মধ্যে ১৩ জন ছিল করোনা পজিটিভ। আক্রান্তরা ভারতে গিয়ে সংক্রমণের শিকার হয়। করোনা পজিটিভ যাত্রীদের যশোর সদর হাসপাতালের করোনা ইউনিটের রেড জোনে রাখা হয়েছে।

আজ শনিবার (৮ মে) যশোরের শার্শা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার ইউছুফ আলী এ তথ্য জানিয়েছেন।

এদিকে চিকিৎসা শেষে ভারত ফেরত অসহায় যাত্রীদের ভোগান্তি ও অর্থ খরচ কমাতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছেন যশোরের শার্শা উপজেলা প্রশাসনের করোনা প্রতিরোধ কমিটি। জটিল রোগে আক্রান্তদের হাসপাতালে কোয়ারেন্টিন ব্যবস্থাসহ যানবাহন ও হোটেল খরচ সাশ্রয়ের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। হোটেল ভাড়া অর্ধেক নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে হোটেল মালিকদের। ইমিগ্রেশনে দালাল শ্রেণির বহিরাগতদের প্রবেশ রোধেও জারি করা হয়েছে বিশেষ সতর্কতা। সকালে বেনাপোল বন্দরের প্যাসেঞ্জার টার্মিনাল ও ইমিগ্রেশন ভবনে সাঁটানো যাত্রী সুবিধার এমন নোটিশ চোখে পড়ে।

ভারত ফেরত যাত্রী জহিরুল ইসলাম জানান, যাত্রীদের ভোগান্তি ও হয়রানি রোধে প্রশাসনের পক্ষ থেকে যে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে তাতে অনেকটা তারা উপকৃত হবেন। চলমান ক্রান্তিকাল সময়ে এ নির্দেশনা বহাল রাখার আহ্বান জানান যাত্রীরা।

বেনাপোল ইমিগ্রেশন স্বাস্থ্য বিভাগের মেডিক্যাল অফিসার বিচিত্র মল্লিক জানান, গতকাল (শুক্রবার) ভারত থেকে ৩১৮ জন ফিরেছেন। এর মধ্যে পাঁচজন ছিল করোনা পজিটিভ। এরা ভারতে গিয়ে করোনায় আক্রান্ত হন। আক্রান্ত যাত্রীদের যশোর সদর হাসপাতালের করোনা ইউনিটের রেড জোনে ও সাধারণ যাত্রীদের যশোর, খুলনা, ঝিনাইদহ ও সাতক্ষীরাসহ বিভিন্ন জেলার বিভিন্ন আবাসিক হোটেল এবং জটিল রোগে আক্রান্তদের ১৪ দিন হাসপাতালে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিইনে রাখা হয়েছে। কোয়ারেন্টাইন খরচ গত বছর সরকার বহন করলেও এবার যাত্রীদের নিজেদের ব্যয় করতে হচ্ছে।

বেনাপোল ইমিগ্রেশন ওসি আহসান হাবিব জানান, ভারতের করোনার নতুন ভেরিয়েন্ট রোধে বাংলাদেশ সরকার গত ২৬ এপ্রিল থেকে ১৪ দিনের ভ্রমণ সীমান্ত পথে ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। এর মধ্যে নতুন করে কোনো পাসপোটধারী যাত্রী দুই দেশের মধ্যে যাতায়াত করেনি। তবে নিষেধাজ্ঞার আগে যারা ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে আটকা পড়েছিল তারা ভারতে বাংলাদেশ দূতাবাসের ছাড়পত্র নিয়ে দেশে ফিরছেন।

নিউজ ট্যাগ: ভারত যশোর

আরও খবর



উত্তপ্ত বান্দরবান: থানচি বাজারে গোলাগুলি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৪ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বান্দরবান প্রতিনিধি

Image

বান্দরবানের থানচি বাজারে গোলাগুলির খবর পাওয়া গেছে। বৃহস্পতিবার (০৪ এপ্রিল) রাত পৌনে ৯টার দিকে থানচির বাজার সংলগ্ন এলাকায় গোলাগুলি শুরু হয়।

থানচির উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মামুন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, থানচি বাজার এলাকায় গোলাগুলি চলছে। বাজারে পুলিশ-বিজিবির সঙ্গে কাদের গোলাগুলি চলছে সেটা নিশ্চিত করা যায়নি। বাজারের পাশে অন্য আরেকটি জায়গাসহ মোট দুটি জায়গায় গোলাগুলি চলছে।

রাত ৯টা ৩০ মিনিটে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত থানচি বাজার ও এর আশপাশের এলাকায় গোলাগুলি চলছিল।

থানচি বাজারের ২০০ থেকে ৩০০ গজের ভেতরেই রয়েছে থানচি থানা, একটি বিজিবি ক্যাম্প এবং থানচি বাজারের শেষ মাথায় রয়েছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একটি চেকপোস্ট।

এর আগে, গতকাল বুধবার দুপুরে থানচি বাজারে গুলি চালিয়ে সোনালী ব্যাংক ও কৃষি ব্যাংকে ডাকাতি করে সশস্ত্র সন্ত্রাসীরা।

সকাল ১১টা থেকে সাড়ে ১১টার দিকে থানচি বাজার ঘিরে ফেলে ডাকাতরা। তারা ব্যাংক ও এর আশপাশের এলাকায় অস্ত্রের মুখে সবার কাছ থেকে মোবাইল ফোন কেড়ে নেয়। এরপর তারা ব্যাংক দুটির ভেতরে ঢুকে পড়ে।


আরও খবর



গুলিস্তানে ‘হিট স্ট্রোকে’ পথচারীর মৃত্যু

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর গুলিস্তানে রাস্তায় আলমগীর শিকদার (৫৬) নামে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, হিট স্ট্রোকে তাঁর মৃত্যু হয়েছে।

আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে পথচারীরা ওই ব্যক্তিকে অচেতন অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

তাকে হাসপাতালে নিয়ে আসা পথচারী আনোয়ার হোসেন জানান, ওই ব্যক্তি বাসে করে হানিফ ফ্লাইওভার ব্রিজ দিয়ে গুলিস্তান নামেন। ফ্লাইওভারের ওপরে গুলিস্তান টোল প্লাজার সামনে নেমে রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিলেন। তখন হঠাৎ অসুস্থ হয়ে রাস্তায় পড়ে যান। দেখতে পেয়ে প্রথমে তাঁর মাথায় পানি ঢালা হয়। তবে অবস্থা খারাপ দেখে তাকে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে আসলে চিকিৎসক মৃত বলে জানান।

খবর পেয়ে হাসপাতালে আসেন ওয়ারী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) শাহ আলম। তিনি জানান, দুই পথচারী ওই ব্যক্তিকে হাসপাতালে নিয়ে এসেছেন। তাদের মাধ্যমে ঘটনা সম্পর্কে জানা গেছে এবং চিকিৎসকদের সঙ্গেও কথা হয়েছে। সব মিলিয়ে ধারণা করা হচ্ছে, অতিরিক্ত গরমের কারণে হিট স্ট্রোকে তার মৃত্যু হয়েছে। তার পকেটে থাকা এনআইডি কার্ড ও বিভিন্ন ফোন নম্বরের সূত্র ধরে তাঁর নাম পরিচয় জানা গেছে। তাঁর পরিবারের সঙ্গেও যোগাযোগ করা হয়েছে।

এদিকে মৃত আলমগীর শিকদারের বন্ধু আব্বাস মোল্লা জানান, আলমগীর পরিবার নিয়ে যাত্রাবাড়ী কাজলা পেট্রল পাম্পের পেছনে থাকেন। মিরপুরে একটি ছাপাখানায় চাকরি করেন। সকালে বাসা থেকে বের হয়েছিলেন মিরপুরে যাওয়ার উদ্দেশ্যে। পরে ফোনের মাধ্যমে তাঁর মৃত্যুর খবর শুনতে পাই।


আরও খবর



দীর্ঘ ছুটিতে ঈদযাত্রা, বাস ট্রেন লঞ্চে ছুটছে ঘরমুখো মানুষ

প্রকাশিত:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

অফিস ছুটি হয়নি এখনো। পরিবার নিয়ে যেতে হবে গ্রামে। ঈদের ছুটি শুরু হলে একসঙ্গে সবাই বাড়ির পথ ধরবে। এতে বাড়বে চাপ। এজন্য পরিবার-পরিজনকে আগেভাগেই বাড়িতে পাঠাতে শুরু করেছেন অনেকে। শুক্রবার সাপ্তাহিক ছুটির দিনে অনেকেই ঢাকা ছেড়েছেন।

শনিবারও রাজধানী ছাড়বেন উল্লেখযোগ্যসংখ্যক মানুষ। ঈদের লম্বা ছুটি ঘিরে মানুষ শহর ছাড়তে শুরু করায় সড়ক, নৌ ও ট্রেনে যাত্রীর চাপ বেড়েছে। যাত্রী বেড়েছে আকাশপথেও।  তবে এখনো ঘরমুখো মানুষের উপচে পড়া ভিড় শুরু হয়নি। যারা ঢাকা ছাড়ছেন তাদের ১৩ দফা নির্দেশনা দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। শুক্রবার মসজিদে মসজিদে এসব নির্দেশনা জানানো হয়েছে।

ডিএমপির উপকমিশনার (ক্রাইম) মুহাম্মদ আলমগীর হোসেন জানান, ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে পুলিশের সব ধরনের প্রস্তুতি রয়েছে। এর পাশাপাশি ছুটির সময়ে রাজধানীর নিরাপত্তা নিশ্চিতে কাজ করছি। এজন্য ১৩ দফা নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। কোনো কোনো মসজিদে খতিবরা এবং কোথাও পুলিশ সদস্যরা এই নির্দেশনা প্রচার করেছে। আমরা চাই মানুষ যেন নিরাপদে গ্রামে গিয়ে নিশ্চিন্ত মনে আবার শহরে ফিরতে পারে।

ঈদে বাসযাত্রা : ফজরের নামাজের পর থেকে সায়েদাবাদ বাস টার্মিনালে যাত্রীর প্রচুর ভিড় দেখা যায়। ঈদযাত্রায় পরিপূর্ণ যাত্রী নিয়েই বাসগুলো একের পর এক স্টেশন থেকে ছেড়ে যায়। ঢাকা-মাওয়া, ঢাকা-চট্টগ্রাম ও ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের যাত্রীরা যাত্রাবাড়ী মোড়, শনির আখড়া, রায়েরবাগ ও সাইনবোর্ড বাস কাউন্টারগুলোতে ভিড় করছেন। বাস সংকটে যাত্রীদের ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হয়। এতে প্রচণ্ড গরমে নারী ও শিশুরা ভোগান্তিতে পড়ে।

ঢাকা-চাঁদপুর রুটের পদ্মা পরিবহণের সুপারভাইজার মকবুল হোসেন বলেন, বৃহস্পতিবার বিকাল থেকেই যাত্রীর চাপ বাড়তে থাকে। শনিবার সাহরির পর তা আরও বেড়েছে।

ঢাকা-সিলেট রুটের মিতালী পরিবহণের যাত্রী আবুল কালাম বলেন, স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে তিনশ টাকা বাড়তি দিয়ে টিকিট কাটতে হয়েছে। খুলনাগামী যাত্রী মৌসুমী বলেন, আমার স্বামী চাকরি করেন। তাকে ঢাকায় রেখেই ছেলেমেয়ে নিয়ে বাড়িতে যাচ্ছি। পরে যাত্রীর চাপ আরও বাড়বে। সে কারণে আমরা আগেভাগে চলে যাচ্ছি।

ট্রাফিক ওয়ারী বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মোহাম্মদ আশরাফ ইমাম বলেন, শুক্রবার সকাল থেকে সড়কে ঘরমুখো মানুষ ও যানবাহনের চাপ বেড়েছে। সড়কের শৃঙ্খলা রক্ষায় আমরা রীতিমতো হিমশিম খাচ্ছি।

গাবতলী বাস টার্মিনাল : গাবতলী বাস টার্মিনালের চিত্র কিছুটা ভিন্ন। সেখানে শুক্রবার যাত্রীর তেমন একটা চাপ ছিল না। বেশিরভাগ কাউন্টার ছিল ফাঁকা। ঢাকা-বরিশাল রুটের দর্শনা পরিবহণের কাউন্টার ম্যানেজার আল আমিন বলেন, গাবতলীতে রানিং (এসেই টিকিট কাটবেন এমন) কোনো যাত্রী নেই। যারা অগ্রিম টিকিট কেটে রেখেছেন তারাই শুধু আসছেন।

সদরঘাট নৌটার্মিনাল : সদরঘাট টার্মিনালে লঞ্চযাত্রী ছিল অন্য সময়ের চেয়ে বেশি। তবে খুব বেশি চাপ ছিল না। ফলে নৌপথের যাত্রায় এখনো অনেকটা স্বস্তি রয়েছে। ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে বিআইডব্লিউটিএ, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, ফায়ার সার্ভিস, কোস্ট গার্ডসহ বিভিন্ন সংস্থা কাজ করছে। সদরঘাট নৌথানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবুল কালাম বলেন, বুড়িগঙ্গা নদী ও টার্মিনালে নৌপুলিশের একাধিক টিম টহল দিচ্ছে। পরিস্থিতি ভালো রয়েছে।

পিরোজপুরের ভাণ্ডারিয়ার যাত্রী আমিনুল ইসলাম। তিনি ঢাকায় অর্থঋণ আদালতের পেশকার। পরিবার নিয়ে থাকেন পুরান ঢাকায়। তিনি বলেন, ঈদের ছুটি বেশি থাকায় আগেভাগেই স্ত্রী ও দুই সন্তানকে গ্রামের বাড়িতে রেখে আসতে যাচ্ছি।

ট্রেনযাত্রা : এদিকে ঘরমুখো মানুষের ট্রেনযাত্রা ছিল স্বস্তির। ঢাকা রেলওয়ে বিভাগীয় বাণিজ্য কর্মকর্তা শাহ আলম কিরণ শিশির বলেন, আমরা চেষ্টা করছি, ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে। বিনা টিকিটে ভ্রমণ রোধেও কাজ করছি। আমরা অতিরিক্ত ২৫ শতাংশ সিটবিহীন টিকিট বিক্রি করছি।


আরও খবর
জিআই সনদ পেল দেশের ১৪ পণ্য

বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪




সৌদি সুন্দরী রুমি আল-কাহতানির পাঁচ অজানা তথ্য

প্রকাশিত:শনিবার ৩০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ৩০ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

প্রথমবারের মতো বিশ্বসুন্দরী (মিস ইউনিভার্স) প্রতিযোগিতায় সৌদি আরবের হয়ে অংশ নিতে যাচ্ছেন সৌদি মডেল রুমি আলকাহতানি। আগামী সেপ্টেম্বর মাসে মেক্সিকোতে প্রতিযোগিতার এ আসর অনুষ্ঠিত হবে। ইনস্টাগ্রামে আল-কাহতানি লিখেছেন, মিস ইউনিভার্স ২০২৪-এ অংশ নিতে পেরে আমি সম্মানিত। এটি সৌদি আরবের প্রথম অংশগ্রহণ।

নাম সামনে আসার পর ইতঅমধ্যে রুমির ইনস্টাগ্রামে উঁকিঝুঁকি দিতে শুরু করেছেন নেটিজেনরা। কে এই সুন্দরী, কী তার পরিচয় তা জানতেই চলছে স্ক্রলিং। রুমি আলকাহতানির ইনস্টাগ্রাম থেকে পাওয়া গেছে পাঁচটি তথ্য।

একাধিক সুন্দরী প্রতিযোগিতার বিজয়ী : রুমি আল-কাহতানি জন্মগ্রহণ করেছেন সৌদির রাজধানী রিয়াদে। নিজ ইনস্টাগ্রামে তার চোখ ধাঁধানো সব ছবি দেখা যাচ্ছে। বিশ্বের একাধিক সুন্দরী প্রতিযোগিতায় মুকুট জিতেছেন রুমি। মিস আরব ওয়ার্ল্ড পিস, মিস ওমান, মিস মিডল ইস্টসহ আরও বেশ কিছু ইভেন্টে সৌদি আরবের প্রতিনিধিত্ব করেছেন তিনি। প্রতিটি প্রতিযোগিতায় তার অভিজাত লুক মুগ্ধ করেছে সবাইকে।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় : ইনস্টাগ্রামে রুমির রয়েছে লাখ লাখ অনুসারী। আর এক্সে (পূর্বের টুইটারে) রয়েছে দুই হাজারের বেশি অনুসারী। স্ন্যাপচ্যাটেও বেশ সক্রিয় থাকতে দেখা যায় এই সৌদি সুন্দরীকে।

ভালোবাসেন ঘুরে বেড়াতে : আরব আমিরাত, মিশর, ইতালিসহ বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে ভ্রমণ করে সুন্দরী প্রতিযোগিতার মুকুট জয় করছেন তিনি। জানা গেছে, ভ্রমণ প্রীতি রয়েছে রুমি আল-কাহতানির। সম্প্রতি তার পোস্ট করা একটি ছবিতে দেখা গেছে, দুবাইয়ের একটি রুপটপ পুলে অবকাশ যাপন করছেন এই সুন্দরী।

ডিজাইনার জুয়েলারি সংগ্রহ করতে ভালোবাসেন : রুমি ইনস্টাগ্রামে শুধুমাত্র প্রতিযোগিতার ছবিই আপলোড করেন না। একটু ঘাঁটতেই দেখা যায়, সৌদি এই সুন্দরী নিখুঁত ও ডিজাইনার গয়না পরতে বেশ ভালোবাসেন। কার্তিয়ারের ব্রেসলেট থেকে শুরু করে বুলগেরির গয়না, সবই খুঁজে খুঁজে নিজের গয়নার বাক্সে রাখেন তিনি।

দিন শেষে পরিবারই তার সব : পারিবারিক বন্ধন যে রুমির কাছে ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ সেটাও বুঝা যায় তার নিউজফিড দেখে। দুই বোন রাজান ও জেদাইয়ের সঙ্গে প্রায়ই ছবি পোস্ট করেন তিনি।


আরও খবর
নতুন খবর দিলেন বিদ্যা সিনহা মিম

বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪

নিজেকে দেখে নিজেই মুগ্ধ পরীমণি

বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪




বিএনপি রাজনৈতিক অস্তিত্বের ভয়ে আবোল-তাবোল বলছে: আইনমন্ত্রী

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৫ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মোঃ রাসেল আহমেদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া

Image

বিএনপি রাজনৈতিক অস্তিত্বের ভয়ে আবোল-তাবোল বলছে বলে মন্তব্য করেছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক। তিনি বলেন, কোনো রাজনৈতিক দল যখন অস্তিত্বের ভয়ে থাকে, তখনই তারা আবোল-তাবোল বলে। বিএনপিও আবোল-তাবোল বলছে, তা আমলে নেওয়ার কিছু নেই।

শুক্রবার (৫ এপ্রিল) দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলা পরিষদের সামনে ভারতের বিষয়ে বিএনপির অবস্থান সম্পর্কে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন।

পরে তিনি উপজেলা অডিটোরিয়ামে ৮০ জন নারী উদ্যোক্তার মধ্যে ল্যাপটপ বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দেন। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসন এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অধিদপ্তর আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান।

এতে উপস্থিত ছিলেন পুলিশ সুপার মো. শাখাওয়াত হোসেন, কসবা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান রাশেদুল কাওসার ভু্ঁইয়া জীবন ও কসবা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাহরিয়ার মুক্তারসহ অনেকে।


আরও খবর