আজঃ শুক্রবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪
শিরোনাম

টুপি-ওড়নায় ফিরল মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৩ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৩ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

পুরোনো ড্রেস কোডে ফিরেছে রাজধানীর মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ। প্রতিষ্ঠানটির ছেলে শিক্ষার্থীদের আগের মতো টুপি পরা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। অন্যদিকে মেয়েদের ক্ষেত্রে বাধ্যতামূলক করা হয়েছে ওড়না। এর আগে ২০২০ সালে ড্রেস কোড পরিবর্তন করা হয়েছিল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটিতে। তবে মুসলিম বাদে অন্য ধর্মাবলম্বীদের ড্রেসকোডে কিছুটা পরিবর্তন থাকবে।

জানতে চাইলে মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মোহাম্মদ এমাম হোসাইন বলেন, দীর্ঘদিন থেকেই শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের পক্ষ থেকে এ ধরনের দাবি ছিল। তবে সম্প্রতি সরকারের পালাবদলের পর এ দাবি তীব্র হয়। এর প্রেক্ষিতেই গতকাল ড্রেস কোড পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে মুসলিম ভিন্ন অন্য ধর্মাবলম্বীদের ড্রেস কোডে কিছুটা পরিবর্তন থাকবে। সেটিও আমরা বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে আজ জানিয়ে দিয়েছি।

এদিকে ড্রেস কোড পরিবর্তনকে স্বাগত জানিয়েছে অভিভাবক ঐক্য ফোরাম। ফোরামের সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউল কবির দুলু বলেন, অনেক চাপ সৃষ্টির পর আগের ড্রেস কোড ফিরিয়ে আনতে বাধ্য হয়েছে আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ কর্তৃপক্ষ। ২০১৪ সাল পর্যন্ত যে ড্রেস কোড ছিল তা ফেরত আনা হয়েছে। এ জন্য প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানাই।

এর আগে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর আগের ড্রেস কোড ফিরিয়ে আনার দাবি ওঠে। এক পর্যায়ে গতকাল সোমবার (১২ আগস্ট) ড্রেস কোড পরিবর্তন করে প্রতিষ্ঠানটি।

মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মোহাম্মদ এমাম হোসাইন স্বাক্ষরিত একটি বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, সাধারণ সময়ে ছেলেদের নেভি ব্লু রঙের ফুল প্যান্ট, সাদা রঙের ফুল শার্ট/হাফ শার্ট, সাদা রঙের নেটের গোল টুপি, সাদা রঙের জুতা ও সাদা রঙের মোজা পরতে হবে। তবে শীতকালীন সময়ে এই ড্রেসের সঙ্গেই থাকবে নেভি ব্লু রঙের হাফ হাতা/ফুল হাতা সোয়েটার (প্রভাতী শাখার ছাত্রদের ফুল হাতা)।

মেয়েদের ক্ষেত্রে সাধারণ সময়ে সাদা রঙের সালোয়ার, সাদা রঙের কলার ও সাদা বেল্টসহ নীল রঙের ফ্রক (হাতা লম্বা হবে), মাথায় সাদা রঙের স্কার্ফ (প্রথম থেকে তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত), গায়ে সাদা রঙের ওড়না ও একই রঙের ক্রস ওড়না (চতুর্থ থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত), সাদা রঙের জুতা ও সাদা রঙের মোজা পরতে হবে। তবে শীতের সময় একই ড্রেসের সঙ্গে থাকবে নেভি ব্লু রঙের কার্ডিগান কলারসহ (সামনে বোতাম)।


আরও খবর
ইউজিসিতে দুই সদস্য নিয়োগ

বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪




নৌপথে কন্টেনার পরিবহনে বন্দর কর্তৃপক্ষের সুযোগ

প্রকাশিত:সোমবার ২৬ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৬ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

চলমান বন্যার পরিস্থিতির কারণে চট্টগ্রাম-ঢাকা-চট্টগ্রাম সড়ক ও রেলপথে আমদানি-রপ্তানি পণ্যের কনটেইনার পরিবহনে বাধাগ্রস্থ হচ্ছে। আমদানি-রপ্তানি সচল রাখতে নৌপথে কনটেইনার পরিবহনের সুযোগ দিচ্ছে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ (চবক)। এ বিষয়ে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) ও চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ সার্বিক সহযোগিতা দিতে প্রস্তুত রয়েছে।

রোববার (২৫ আগস্ট) রাতে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বর্তমান বন্যা পরিস্থিতিতে আমদানি রপ্তানিকারকরা চট্টগ্রাম-ঢাকা-চট্টগ্রাম সড়ক বা রেলপথে পণ্যবাহী কনটেইনার পরিবহন অনেকক্ষেত্রেই শ্লথ/বন্ধ রাখতে বাধ্য হতে হচ্ছেন। উদ্ভূত কারণে দেশের আমদানি-রপ্তানি বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।

বিষয়টি বিবেচনায় এনে চট্টগ্রাম-ঢাকা-চট্টগ্রাম নৌপথ ব্যবহার করে দেশের আমদানি-রপ্তানি বেগবান করতে পানগাঁও অভ্যন্তরীণ কনটেইনার টার্মিনাল ব্যবহারের জন্য সংশ্লিষ্টদের অনুরোধ করা যাচ্ছে। এ ব্যাপারে এনবিআর সার্বিক সহায়তা দিতে প্রস্তুত।

আমদানি-রপ্তানি পণ্যবোঝাই কনটেইনার পরিবহনে পানগাঁও অভ্যন্তরীণ কনটেইনার টার্মিনাল ব্যবহার করতে পারেন। বিভিন্ন জাহাজ কোম্পানির পর্যাপ্ত ইনল্যান্ড জাহাজ এবং চট্টগ্রাম বন্দরের সব ধরনের লজিস্টিকস সুবিধাদি এ কার্যক্রমের জন্য সার্বিকভাবে প্রস্তুত রাখা হয়েছে।

এমতাবস্থায় বিজিএমইএ, বিকেএমইএসহ সব আমদানি-রপ্তানিকারকদের আমদানি-রপ্তানি পণ্যবাহী কনটেইনার পানগাঁও আইসিটির মাধ্যমে চট্টগ্রাম বন্দর থেকে সংগ্রহ বা জাহাজীকরণের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ করা হয়।


আরও খবর



হাসিনা-রেহানা-জয়-পুতুলসহ ২১ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২০ আগস্ট ২০24 | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২০ আগস্ট ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কার আন্দোলন চলাকালে রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে ছাত্র-জনতার মিছিলে ফল দোকানি মো. ফরিদ শেখকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়, মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুল ও বোন শেখ রেহানাসহ ২১ জনকে আসামি করে মামলা করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (২০ আগস্ট) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. শাকিল আহাম্মদের আদালতে মামলার আবেদন করেন ফরিদের বাবা মো. সুলতান শেখ। আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত করে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে আগামী ১ অক্টোবরের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন।

মামলার অন্য আসামিরা হলেন- ওবায়দুল কাদের, আসাদুজ্জামান খান কামাল, হাছান মাহমুদ, জুনায়েদ আহমেদ পলক, মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, মোহাম্মদ আলী আরাফাত, শেখ ফজলে নূর তাপস, চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন, সৈয়দ নুরুল ইসলাম, হারুন-অর-রশিদ, বিপ্লব কুমার, হাবিবুর রহমান, হাসানুল হক ইনু, রাশেদ খান মেনন, আমির হোসেন আমু, সাদ্দাম হোসেন, আবুল হাসান। এ ছাড়া অজ্ঞাতনামা ২৫০ জনকে আসামি করা হয়েছে।

মামলার অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, গত ৪ আগস্ট শেখ হাসিনার পদত্যাগের এক দফা দাবিতে ছাত্র-জনতার তুমুল আন্দোলন চলাকালীন বিকেল সাড়ে ৩টায় ফরিদ শেখ যাত্রাবাড়ী ফ্লাইওভারের টোল প্লাজার দক্ষিণ পাশের রাস্তা দিয়ে তার ফলের দোকানে যাচ্ছিলেন।

এ সময় পুলিশের গুলির আঘাতে মারাত্মক জখম প্রাপ্ত হয়ে রাস্তায় লুটিয়ে পড়েন তিনি। গুলিটি ফরিদ শেখের পেটের ডান পাশে লেগে বাম পাশ দিয়ে বেরিয়ে যায়। পরে আশপাশের লোকজন জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ফরিদকে মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যান। এরপর চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৬ আগস্ট হাসপাতালে মারা যান তিনি।


আরও খবর
দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে পুলিশ কর্মকর্তা কাফি

বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪




সাবেক জ্বালানি উপদেষ্টা তৌফিক-ই-ইলাহী গ্রেপ্তার

প্রকাশিত:বুধবার ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদবিষয়ক উপদেষ্টা তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরীকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।

মঙ্গলবার রাতে রাজধানীর গুলশান এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।

ডিবিপ্রধান অতিরিক্ত কমিশনার রেজাউল করিম মল্লিক বলেন, তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরীর বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে। সেসব মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানোর প্রক্রিয়া চলছে। বুধবার (আজ) তাঁকে আদালতে হাজির করা হবে।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, গোপন খবরের ভিত্তিতে রাত পৌনে ১০টার দিকে গুলশান এলাকায় এ অভিযান চালায় ডিবি। পরে তাঁকে নেওয়া হয় রাজধানীর মিন্টো রোডে ডিবি কার্যালয়ে।

তৌফিক-ই-ইলাহী ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের পর থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদবিষয়ক উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রীর পদ ছেড়ে ভারতে চলে যান। সেদিন থেকে তৌফিক-ই-ইলাহীও আত্মগোপনে ছিলেন।


আরও খবর



গ্রামীণ ব্যাংকের নতুন চেয়ারম্যান আবদুল হান্নান চৌধুরী

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
অর্থ ও বাণিজ্য ডেস্ক

Image

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির স্কুল অব বিজনেস অ্যান্ড ইকোনমিকসের অধ্যাপক আবদুল হান্নান চৌধুরীকে গ্রামীণ ব্যাংকের চেয়ারম্যান নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার (৩ সেপ্টেম্বর) অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।

গত ২০ আগস্ট গ্রামীণ ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান এ কে এম সাইফুল মজিদের নিয়োগ চুক্তি বাতিল করে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ। এরপর থেকে ব্যাংকটির চেয়ারম্যানের পদ শূন্য ছিল।

রোববার সাউথইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক ফারহানা ফেরদৌসীকে গ্রামীণ ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের পরিচালক হিসেবে নিয়োগ দেয় সরকার। একই সঙ্গে প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক হিসেবে মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিনের নিয়োগ বাতিল করা হয়।

গ্রামীণ ব্যাংকের ওয়েবসাইটের তথ্যানুসারে, ব্যাংকের প্রথম চেয়ারম্যান ছিলেন অধ্যাপক ইকবাল মাহমুদ। এরপর যথাক্রমে মো. কায়সার হোসেন, মো. হারুনুর রশিদ, আকবর আলি খান, অধ্যাপক রেহমান সোবহান, মো. তবারক হোসেন, খন্দকার মোজাম্মেল হক এবং এ কে এম সাইফুল মজিদ এই ব্যাংকের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। এর মধ্যে খন্দকার মোজাম্মেল হক ২০১১ সালের ২৭ জানুয়ারি থেকে ২০১৯ সালের ৭ আগস্ট পর্যন্ত চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেন।

প্রতিষ্ঠার পর থেকে ড. মুহাম্মদ ইউনূস ২০১১ সালের ১১ মে পর্যন্ত গ্রামীণ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দায়িত্ব পালন করেন। তাকে সরানোর পর নুরজাহান বেগম, মো. শাহজাহান, এ এস এম মহিউদ্দিন, রতন কুমার নাগ, বাবুল সাহা, আবুল খায়ের মো. মনিরুল হক, জাহাঙ্গীর হোসেন হাওলাদার, মো. আব্দুর রহিম খান এবং মো. মোসলেম উদ্দিন এই ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দায়িত্ব পালন করেন। বর্তমানে ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দায়িত্ব পালন করছেন নূর মোহাম্মদ।


আরও খবর



এক ওভারে ৩৯ রান, সামোয়া ব্যাটারের বিশ্বরেকর্ড

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২০ আগস্ট ২০24 | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২০ আগস্ট ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
ক্রীড়া প্রতিবেদক

Image

অবিশ্বাস্য এক ইতিহাস গড়লেন দারিয়ুস ভিসের। সামোয়ার এই ব্যাটার কী করেছেন শুনলে চোখ কপালে উঠে যাবে। যে কীর্তি নেই বিশ্বের সেরা সব ব্যাটারের, সেটিই করে দেখিয়েছেন তিনি। ১ ওভারে নিয়েছেন ৩৯ রান!

ভিসের এই কীর্তি আইসিসি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ উপ-আঞ্চলিক পূর্ব এশিয়া-প্যাসিফ বাছাইপর্ব ইভেন্টে। আজ সামোয়ার আপিয়ায় গার্ডেন ওভালের ২ নম্বর মাঠে ভানুয়াতু পেসার নালিন নিপিকোর করা ১৫তম ওভারে ৬ বলে ৬টি ছয় মারেন তিনি। সেই ওভারে তিনটি নো বল দেন নিপিকো। সেই সুযোগ কাজে লাগিয়ে ওভারটিতে ৩৯ রান নিয়ে বিশ্ব রেকর্ড গড়েন ভিসের।

ছেলেদের টি-টোয়েন্টিতে ১ ওভারে এর চেয়ে বেশি রান নিতে পারেননি কেউ। এর আগে ২০০৭ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের উদ্বোধনী সংস্করণে ইংলিশ পেসার স্টুয়ার্ট ব্রডের ১ ওভারে ৬ ছয়ে ৩৬ রান নিয়েছিলেন ভারতের যুবরাজ সিং। সংক্ষিপ্ত সংস্করণের ক্রিকেটে যা ইতিহাস হয়ে আছে। এ ছাড়া আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ২০২১ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাইরন পোলার্ড এবং এ বছর নেপালের দীপেন্দ্র সিং এইরিও ৬ বলে ৩৬ রানের কীর্তি গড়েন। এ ছাড়া ৬ ছক্কা না মারলেও ১ ওভারে ৩৬ রান নেওয়ার কীর্তি আছে রোহিত শর্মা ও রিংকু সিংয়ের। এ বছরেই এই কীর্তি গড়েন এ দুই ভারতীয় ব্যাটার। একই কীর্তি আছে নিকোলাস পুরানেরও (২০২৪)।

নিপিকোর প্রথম তিন বলে ছয় হাঁকান ভিসের। পরের বল নো হয়। ফ্রি হিট থেকে আবারও ৬ মেরে দলের রান শতকের ঘরে নিয়ে যান তিনি। পঞ্চম বলটি ডট হয়। শেষ বলটিতে আবারও নো বল দিয়ে বসেন নিপিকো। সেই বল করতে গিয়ে আবারও নো বল হওয়ার পাশাপাশি ছয়ও। বৈধভাবে ষষ্ঠ বলটিতে আবার ছয় মারেন ভিসের। শেষ বলটিতে নিপিকো দিয়েছেন ১৪ রান!

ভিসের ম্যাচটিতে ৬২ বলে ৫ চার ও ১৪ ছয়ে করেছেন ১৩২ রান। তাঁর বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ে সামোয়া পায় ১৭৪ রানের সংগ্রহ। যদিও শেষ ৮ বলে ৫ উইকেট হারায় তারা। ওপেনিংয়ে নেমে ১ ওভারে ৩৯ রান দেওয়াটা পুষিয়ে দিতে চেষ্টা করেছিলেন নিপিকো। তবে ফেরেন ২৫ বলে ৭৩ রান করে। লক্ষ্য তাড়ায় ভানুয়াতুও থামে ৯ উইকেটে ১৬৪ রানে। সামোয়া জিতেছে ১০ রানে।

নিউজ ট্যাগ: বিশ্বরেকর্ড

আরও খবর
ভারত সফরের জন্য বাংলাদেশ দল ঘোষণা

বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪