আজঃ শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

ট্রেনের জানালা দিয়ে লাফিয়ে ছিনতাইকারী ধরলেন নারী বক্সার!

প্রকাশিত:বুধবার ২৬ অক্টোবর ২০২২ | হালনাগাদ:বুধবার ২৬ অক্টোবর ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

ট্রেনের জানালা দিয়ে মোবাইল নিয়ে দৌড় দিলেন ছিনতাইকারী। কিন্তু মোবাইলের মালিক তরুণী একটুও দেরি না করে লাফিয়ে পড়লেন ট্রেনের জানালা দিয়ে।

অনেকটা দৌড়েও শেষ রক্ষা হয়নি ছিনতাইকারীর। শেষ পর্যন্ত নিজের মোবাইল উদ্ধার করে আবারো ট্রেনে চেপে বসলেন ওই তরুণী।

ঘটনাটি মঙ্গলবার সকালে ময়মনসিংহ থেকে ঢাকাগামী একটি ট্রেনের। স্টেশনে ট্রেনটি থামতেই মুহূর্তেই এই ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটে। তাৎক্ষণিকভাবে তরুণীর এই সাহসী তৎপরতা নজর কেড়েছে সবার।

জানা গেছে, লাবনী আক্তার নামে ওই তরুণী একজন বক্সার। তিনি জাতীয় পর্যায়ে খেলতে ট্রেনযোগে ঢাকায় আসার পথে এ ঘটনা ঘটে।

লাবনী আক্তার জানান, আগেরদিন রাতেই নতুন ফোনটি কিনেছিলেন। ঢাকায় আসার পথে নিজের নতুন মোবাইলটি বের করেন নাটক দেখবেন বলে। এরমধ্যে কিছু বুঝে ওঠার আগেই জানালা দিয়ে ছোঁ মেরে মোবাইল ফোন নিয়ে নেন ছিনতাইকারী।

তিনি বলেন, টান দিলে মোবাইলটা ট্রেনের বাইরে নিচে পড়ে যায়। ছিনতাইকারী যখন নিচ থেকে মোবাইল নিয়ে পালিয়ে যাচ্ছিলেন। তখনই আমিও জানালা দিয়ে জাম্প করে ধাওয়া করতে থাকি।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, অনেকটা পথ দৌড়ানোর পর এক জায়গায় গিয়ে ছিনতাইকারী বসে পড়েন, হয়তো ভেবেছেন বসে পড়লে তাকে দেখতে পাবে না। কিন্তু তাকে ধাওয়া করলে, মোবাইলটা সেখানে ময়লার মধ্যে রেখেই আবার দৌড় দেন।

এরমধ্যে একটা বাউন্ডারি টপকে যাওয়ার চেষ্টা করলে, তার পায়ে ধরে টেনে নামান ওই তরুণী। এরপর সেখান থেকে তাকে ধরে নিয়ে আসা হয় প্রথম যেখানে বসেছিলেন সেখানে। তখন আরেক ফোন দিয়ে কল দিলে ময়লার নিচে বেজে ওঠে মোবাইল ফোন। পরে মোবাইল ফোনটি উদ্ধার করা হয়।

ময়মনসিংহের বাসীন্দা বক্সার লাবনী আক্তার বলেন, ৪ বছর ১০ মাস ধরে আমি বক্সিং প্র্যাকটিস করছি। আমি ব্ল্যাক বেল্ট হোল্ডার, এখন জাতীয় পর্যায়ে খেলতে ঢাকা যাচ্ছি।

নিউজ ট্যাগ: ছিনতাইকারী

আরও খবর



রাতভর চেষ্টাতেও নেভেনি ডেমরার কাপড়ের গুদামের ভয়াবহ আগুন

প্রকাশিত:শুক্রবার ২২ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২২ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

রাতভর চেষ্টা করেও রাজধানীর ডেমরা ভাঙ্গা প্রেস এলাকায় কাপড়ের গোডাউনে লাগা ভয়াবহ আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে পারেনি ফায়ার সার্ভিস। গোডাউনের আগুনে পাশের একটি ভবনেও ছড়িয়ে পড়েছে বলে জানায় ফায়ার সার্ভিস। আগুনের তীব্রতার কারণে কাছাকাছি যেতে পারছে না ফায়ার সার্ভিস। একই সঙ্গে দেখা দিয়েছে পানির সংকট।

বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) রাত সাড়ে ১১টায় লাগা আগুন নেভাতে ফায়ার সার্ভিসের সর্বাত্মক চেষ্টাকে চোখরাঙানি দিয়ে আগুনের লেলিহান শিখা বরং বেড়েছে।

সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী, আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিসের ১০টি ইউনিট। পানির সংকট মেটাতে ও আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে ঘটনাস্থলে ফায়ার সার্ভিসের সহযোগিতায় ঘটনাস্থলে যোগ দিয়েছে নৌ বাহিনী। আগুন নিয়ন্ত্রণের কাজ করতে গিয়ে আহত হয়েছেন বেশ কয়েকজন ফায়ার ফাইটার।

পরিস্থিতি বিবেচনায় ঘটনাস্থল পরিদর্শনে গেছেন ফায়ার সার্ভিস সদর দপ্তরের ইনসিডেন্ট কমান্ডার লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. রেজাউল করিম। ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে তিনি গণমাধ্যমকে ব্রিফ করে বিস্তারিত জানাবেন।

এর আগে বৃহস্পতিবার রাতে ফায়ার সার্ভিস সদর দপ্তরের ডিউটি অফিসার রাকিবুল হাসান বলেন, বৃহস্পতিবার রাত ১১টা ৩০ মিনিটে আমাদের কাছে খবর আসে রাজধানীর ডেমরা ভাঙ্গা প্রেস এলাকায় তিন তলা ভবনের নীচ তলায় একটি কাপড়ের গোডাউনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এরপর প্রথম ইউনিট পৌঁছে রাত ১১টা ৪৫ মিনিটে। এরপর ডেমরা, পোস্তগোলা ও সিদ্দিক বাজার ফায়ার স্টেশন থেকে মোট ১০টি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে। প্রাথমিকভাবে আগুনের কারণ জানাতে পারেনি ফায়ার সার্ভিস।


আরও খবর
ঢাকার বাতাসের মান আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’

বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪




ভালো আছেন খালেদা জিয়া, চিকিৎসা নিচ্ছেন বাসায়

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

নানা রোগে আক্রান্ত বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া তার গুলশানের বাসভবন ফিরোজায় চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তার মেডিকেল বোর্ডের চিকিৎসকরা তাকে পর্যবেক্ষণে রেখেছেন। যাতে কোনো ধরনের জটিল পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে সঙ্গে-সঙ্গে হাসপাতালে নেওয়া যায়।

গতকাল বুধবার (২৭ মার্চ) বিএনপি পক্ষে থেকে জানানো হয়, শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ার কারণে পরীক্ষা-নিরিক্ষীর জন্য রাতেই হাসপাতালে নেওয়া হবে খালেদা জিয়াকে। কিন্তু রাত ১২ দিকে খালেদা জিয়ার মেডিকেল বোর্ডের চিকিৎসক ডা. জাহিদ হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, ম্যাডাম খালেদা জিয়া দুপুরের দিকে অসুস্থতা বোধ করেন। এরপর চিকিৎসকরা তার বেশকিছু পরীক্ষা-নীরিক্ষা করান। রাতে তিনি কিছুটা সুস্থবোধ করায় হাসপাতাল না নিয়ে বাসায় চিকিৎসা দেওয়া হবে।

তবে, প্রয়োজন হলে যেকোনো সময় খালেদা জিয়াকে হাসপাতালে নেওয়া হতে পারে বলেও জানিয়েছিলেন ডা. জাহিদ।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) দুপুর ২টার পর বিএনপির চেয়ারপারসনের মিডিয়া উইংয়ের সদস্য শায়রুল কবির খান জানান, খালেদা জিয়ার চিকিৎসক ডা. জাহিদ হোসেনের সঙ্গে কথা হয়েছে। তিনি জানিয়েছেন, ম্যাডাম এখন ভালো আছেন। তিনি মেডিকেল বোর্ডের তত্ত্বাবধানে বাসায় চিকিৎসা নিচ্ছেন।

খালেদা জিয়ার দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন বলেও উল্লেখ করেন ডা. জাহিদ।


আরও খবর



শিল্পী সমিতির নির্বাচন: দুই প্যানেলে লড়বেন যারা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

আগামী ১৯ এপ্রিল বিএফডিসিতে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন। এবারও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে দুটি প্যানেল। ঈদের পর নির্বাচনের শেষ সময়ে প্রচার-প্রচারণায় মুখর হয়ে উঠেছে এফডিসি।

শিল্পী সমিতির নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী দুই প্যানেলে আছেন মিশা সওদাগর ও মনোয়ার হোসেন ডিপজল। আরেক প্যানেলে আছেন সোনালি দিনের নায়ক মাহমুদ কলি ও চিত্রনায়িকা নিপুণ আক্তার।

নির্বাচনে লড়ছেন যারা

মাহমুদ কলি-নিপুণ প্যানেলে প্রার্থীরা হলেন- সহ-সভাপতি পদে ড্যানি সিডাক ও অমিত হাসান, সহ-সাধারণ সম্পাদক বাপ্পি সাহা, সাংগঠনিক সম্পাদক অঞ্জনা রহমান, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক মারুফ আকিব, দপ্তর ও প্রচার সম্পাদক কাবিলা, সংস্কৃতি ও ক্রীড়া সম্পাদক মামনুন হাসান ইমন ও কোষাধ্যক্ষ পদে অভিনেতা আজাদ খান।

কার্যকরী পরিষদের সদস্য পদের প্রার্থীরা হলেন- সুজাতা আজিম, নাদের চৌধুরী, পীরজাদা হারুন, পলি, জেসমিন আক্তার, তানভীর তনু, মো.সাইফুল, সাদিয়া মির্জা, সনি রহমান, হেলেনা জাহাঙ্গীর ও সাইফ খান।

মিশা-ডিপজল পরিষদে সহ-সভাপতি মাসুম পারভেজ রুবেল, সহ-সভাপতি ডি এ তায়েব, সহ-সাধারণ সম্পাদক আরমান, সাংগঠনিক সম্পাদক জয় চৌধুরী, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক আলেকজান্ডার বো, দপ্তর ও প্রচার সম্পাদক জ্যাকি আলমগীর, সংস্কৃতি ও ক্রীড়া সম্পাদক ডন এবং কোষাধ্যক্ষ পদপ্রার্থী কমল।

কার্যকরী পরিষদের সদস্য পদে নির্বাচন করছেন অভিনেত্রী সুচরিতা, রোজিনা, আলীরাজ, সুব্রত, দিলারা ইয়াসমিন, শাহনূর, নানা শাহ, রত্না কবির, চুন্নু, সাঞ্জু জন, ফিরোজ মিয়া।


আরও খবর



ঈদযাত্রায় গাজীপুরের চন্দ্রায় গাড়ির জটলা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

প্রিয়জনের সাথে ঈদ উদযাপনে শেষ সময়ে ঘরে ফিরছে মানুষ। ভোর থেকে রাজধানী ছাড়ার বিভিন্ন পয়েন্টে তৈরি হয়েছে গাড়ির জটলা। চালক-যাত্রীদের অভিযোগ ঢাকায় ঢুকতে বা বের হতে লম্বা সময় ধরে সিগন্যালে আটকে থাকতে হচ্ছে, যাত্রাবাড়ী, দোলাইপাড়সহ বিভিন্ন জায়গায়। যদিও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছেন ট্রাফিক পুলিশের সদস্যরা।

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার চন্দ্রা এলাকায়ও আছে যানবাহনের দীর্ঘ সারি। সোমবার দুপুরের পর গাজীপুরের বিভিন্ন পোশাক কারখানা ছুটি হওয়ায় বিকেলের দিকে শ্রমিকদের স্রোত নামে মহাসড়কে। যাত্রীদের পাশাপাশি সড়কে বাসের সংখ্যাও বাড়তে থাকে, বাড়তে থাকে যানজটও।

এরপর থেকেই অতিরিক্ত যানবাহনের চাপে শুরু হয়েছে যানজট। চন্দ্রা ত্রিমোড় থেকে নবীনগর ও সফিপুর সড়কে দুই কিলোমিটারের বেশি দীর্ঘ যানজট তৈরি হয়েছে। চন্দ্রা থেকে কালিয়াকৈর পর্যন্ত থেমে থেমে যানবাহন চলাচল করছে। ফলে গাড়ি চলছে ধীরগতিতে।

এদিকে যাত্রীদের কাছ থেকে মিলছে বাড়তি ভাড়া আদায়ের অভিযোগও। ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক ও টাঙ্গাইল অংশেও রয়েছে যানবাহনের চাপ। আজ সকালে ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতুপূর্ব মহাস‌ড়কের টাঙ্গাইল সদরের আশেকপুর বাইপাস থেকে সেতু টোলপ্লাজা পর্যন্ত ২৫ কিলোমিটার সড়কে দীর্ঘ যানজটের সৃ‌ষ্টি হয়েছে। এর আগে ভোরে সেতুর উপর ২২ নম্বর পিলারের কাছে এক‌টি ডাবল ডেকার বাস বিকল হয়ে যাওয়ার পর সে‌টি উদ্ধারে ৫‌ মি‌নিট টোল আদায় বন্ধ ছিল। এতে মহাসড়কে প‌রিবহনের চাপ আরও বেড়ে যায়।


আরও খবর



মালয়েশিয়ায় সেকেন্ড হোম গড়েছেন ৩ হাজার ৬০৪ জন বাংলাদেশি

প্রকাশিত:সোমবার ০১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০১ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
প্রবাসে বাংলা

Image

মালয়েশিয়ায় গত ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত সেকেন্ড হোম গড়েছেন সাড়ে তিন হাজারের বেশি বাংলাদেশি। দেশটিতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের নাগরিকদের সেকেন্ড হোম গড়ার তালিকায় পঞ্চম স্থানে রয়েছেন বাংলাদেশিরা।

মালয়েশিয়ার পর্যটন, শিল্প ও সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রী দাতুক সেরি তিয়ং কিং সিং দেশটির মালয়েশিয়া মাই সেকেন্ড হোম (এমএম২এইচ) কর্মসূচির আওতায় সেকেন্ড হোম গড়া বাংলাদেশিদের এই পরিসংখ্যান প্রকাশ করেছেন। দেশটির সংসদে বাংলাদেশিসহ অন্যান্য দেশের নাগরিকদের মালয়েশিয়ায় সেকেন্ড হোম গড়ার এই পরিসংখ্যান তুলে ধরেছেন তিনি।

দেশটির স্থানীয় সংবাদমাধ্যম মালয় মেইলের এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, চলতি বছরের ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত মালয়েশিয়ায় ৩ হাজার ৬০৪ জন বাংলাদেশি সেকেন্ড হোম গড়েছেন বলে জানিয়েছেন দাতুক সেরি তিয়ং কিং সিং।

সংসদে দেওয়া লিখিত বক্তব্যে দাতুক সেরি তিয়ং বলেছেন, ২০২৪ সালের ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত মালয়েশিয়ায় ৫৬ হাজার ৬৬ জন সক্রিয় ‌‌সেকেন্ড হোম’ পাসধারী রয়েছেন। তাদের মধ্যে অংশগ্রহণকারী পাসধারীর পাশাপাশি নির্ভরশীল পাসধারীও রয়েছেন।

গত ১১ মার্চ দেশটির সংসদকে তিনি জানান, মালয়েশিয়ায় সেকেন্ড হোম গড়ায় সবার শীর্ষে আছেন চীনের নাগরিকরা। দেশটিতে চীনের ২৪ হাজার ৭৬৫ জন নাগরিকের মালয়েশিয়া মাই সেকেন্ড হোম পাস রয়েছে। এরপরই এই তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে অস্ট্রেলিয়া; দেশটির এই সংখ্যা ৯ হাজার ২৬৫ জন। দক্ষিণ কোরিয়ার ৪ হাজার ৯৪০ জন, জাপানের ৪ হাজার ৭৩৩ জন, বাংলাদেশের ৩ হাজার ৬০৪ জন ও যুক্তরাজ্যের ২ হাজার ২৩৪ জন।

মালয় মেইলের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এ ছাড়া এই কর্মসূচিতে তাইওয়ান, যুক্তরাষ্ট্র, সিঙ্গাপুর ও ভারতের এক হাজারের বেশি করে এমএম২এইচ পাসধারী আছেন। ২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাসে মালয়েশিয়ার সরকার সেকেন্ড হোম কর্মসূচিতে সংস্কার আনে। সেই সময় এই কর্মসূচিকে তিন স্তরে বিভক্ত করা হয়।

নতুন এই ব্যবস্থার আওতায় আবেদনকারীদের যোগ্যতার ভিত্তিতে বিভিন্ন গ্রুপে বিভক্ত করা হয়। দেশটির সরকার তখন বলেছিল, প্রাথমিকভাবে আবেদনের পর এমএম২এইচ কর্মসূচিতে পরীক্ষামূলকভাবে এক বছর থাকতে হবে। পরবর্তীতে অন্যান্য শর্তাবলি পর্যালোচনা করে কর্মসূচিতে সমন্বয় করা হবে। নতুন ব্যবস্থায় আবেদনকারীদের বয়সসীমা ৩০ বছর কিংবা তার বেশি নির্ধারণ করা হয়।

তিন স্তরবিশিষ্ট ব্যবস্থার প্রধান উদ্দেশ্য ছিল আবেদনকারীদের আর্থিক সক্ষমতার ভিত্তিতে বিভক্ত করা। এই তিন স্তর হলো— প্লাটিনাম, গোল্ড ও সিলভার। নতুন নিয়মে প্লাটিনাম স্তরের আওতায় আবেদনকারীদের ৫০ লাখ রিঙ্গিত, গোল্ড স্তরে ২০ লাখ ও সিলভার স্তরে ৫ লাখ রিঙ্গিত স্থায়ী আমানত থাকতে হবে বলে জানানো হয়। এ ছাড়া নির্বাচিত সব স্তরের অংশগ্রহণকারীদের বছরে মোট ৬০ দিন মালয়েশিয়ায় বসবাস করতে হবে।


আরও খবর