আজঃ সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ধর্ষণের মামলা

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৫ নভেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৫ নভেম্বর ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ধর্ষণের মামলা করেছেন মার্কিন লেখিকা ই জঁ ক্যারল। ১৯৯০-এর দশকে নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্যের একটি স্টোরের ড্রেসিংরুমে ট্রাম্প তাকে ধর্ষণ করেন বলে অভিযোগ করেছেন তিনি।

যৌন নিপীড়নের অভিযোগের সময়ের সীমাবদ্ধতা কাটাতে নতুন আইন অ্যাডাল্ট সারভাইভারস অ্যাক্ট কার্যকর হওয়ার পর এ আইনে প্রথম মামলা হলো। খবর বিবিসির।

প্রতিবেদনে বলা হয়, সীমাবদ্ধতা-সংক্রান্ত সংবিধি বা স্ট্যাটিউট অব লিমিটেশন অনুযায়ী, একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কোনো বিষয়ে অভিযোগ করা না হলে তার কার্যকারিতা হারিয়ে যায়। যৌন নিপীড়ন ঘটনার ক্ষেত্রে সেই সীমাবদ্ধতা দূর করতেই নতুন এ আইন।

এ আইন কার্যকর হওয়ার পর নিউইয়র্কে যৌন নিপীড়নের মামলা করার জন্য এক বছর সময় পাবেন ভুক্তভোগীরা। এর ফলে ১৮ বছরের বেশি বয়সী কেউ অনেক আগের যৌন নিপীড়নের ঘটনায় মামলা করতে পারবেন। সেই সুযোগটি নিয়েছেন ই জঁ ক্যারল।

অভিযোগকারী এই লেখিকা আমেরিকার একটি পত্রিকার সম্পাদকীয় পাতায় নিয়মিত লিখতেন। সাম্প্রতিক এক বইতে তিনি লেখেন- ১৯৯০ সালে নিউইয়র্কে একটি ডিপার্টমেন্টাল স্টোরে নারীদের ড্রেসিংরুমে তাকে ধর্ষণ করেন তৎকালীন শিল্পপতি ট্রাম্প।

সাবেক প্রেসিডেন্ট তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ বরাবর অস্বীকার করে আসছেন। তার দাবি, ওই লেখিকা সম্পূর্ণ মিথ্যা বলছেন। পালটা মানহানির মামলাও করেছেন ট্রাম্প।


আরও খবর



আজ পহেলা বৈশাখ, বর্ণিল উৎসবে মাতোয়ারা সারাদেশ

প্রকাশিত:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আজ পহেলা বৈশাখ। পুরোনোকে বিদায় দিয়ে বাংলা বর্ষপঞ্জিতে যুক্ত হলো নতুন বর্ষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ। সব সঙ্কীর্ণতা, কুপমণ্ডকতা পরিহার করে উদারনৈতিক জীবন-ব্যবস্থা গড়তে উদ্বুদ্ধ করে পহেলা বৈশাখ। মনের ভেতরের সব ক্লেদ, জীর্ণতা দূর করে নতুন উদ্যমে বাঁচার অনুপ্রেরণা জোগায়।

পহেলা বৈশাখ বাঙালির সার্বজনীন লোকজ উৎসব। এদিন আনন্দঘন পরিবেশে বরণ করে নেয়া হয় বাংলা নতুন বছরকে। কল্যাণ ও নতুন জীবনের প্রতীক হলো নববর্ষ। অতীতের ভুলত্রুটি ও ব্যর্থতার গ্লানি ভুলে নতুন করে সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনায় উদযাপিত হয় নববর্ষ।

দিবসটিকে ঘিরে আজ বর্ণিল উৎসবে মাতবে সারাদেশ। ভোরের প্রথম আলো রাঙিয়ে দেবে নতুন স্বপ্ন, প্রত্যাশা আর সম্ভাবনাকে। রাজধানী ও দেশজুড়ে থাকবে বর্ষবরণের নানা আয়োজন। বাংলা নববর্ষ ১৪৩১ জাঁকজমকপূর্ণভাবে উদযাপনের লক্ষ্যে জাতীয় পর্যায়ে নানা কর্মসূচি গ্রহণ করেছে সরকার। দিনটি সরকারি ছুটির দিন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদ মঙ্গল শোভাযাত্রা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজন করবে। ছায়ানট রমনা বটমূলে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজন করবে।

এছাড়া বিভিন্ন সাংস্কৃতিক সংগঠন যথাযোগ্য মর্যাদায় বাংলা নববর্ষ উদযাপন করবে। বাংলা নববর্ষের অনুষ্ঠান আবশ্যিকভাবে জাতীয় সংগীত এবং এসো হে বৈশাখ গান পরিবেশনের মাধ্যমে শুরু হবে। বাংলা নববর্ষের তাৎপর্য, মঙ্গল শোভাযাত্রার ইতিহাস ও ইউনেস্কো একে বিশ্ব সংস্কৃতির ঐতিহ্য হিসেবে অন্তর্ভুক্তির বিষয়টি তুলে ধরে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং বাংলা একাডেমির উদ্যোগে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে।

এদিকে, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি দিনব্যাপী অনুষ্ঠানমালার আয়োজন করবে। বাংলা নববর্ষে সব কারাগার, হাসপাতাল ও শিশু পরিবারে (এতিমখানা) উন্নতমানের ঐতিহ্যবাহী বাঙালি খাবারের আয়োজন করা হবে। একসময় নববর্ষ উদযাপিত হতো আর্তব বা ঋতুধর্মী উৎসব হিসেবে। তখন এর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল কৃষির। কারণ কৃষিকাজ ছিল ঋতুনির্ভর। পরে কৃষিকাজ ও খাজনা আদায়ের সুবিধার জন্য মোঘল সম্রাট আকবরের সময়ে বাংলা সন গণনা শুরু হয়। হিজরি চান্দ্রসন ও বাংলা সৌর সনের ওপর ভিত্তি করে প্রবর্তিত হয় নতুন এই সন।

অতীতে বাংলা নববর্ষের মূল উৎসব ছিল হালখাতা। এটি পুরোপুরিই একটি অর্থনৈতিক ব্যাপার। গ্রামে-গঞ্জে-নগরে ব্যবসায়ীরা নববর্ষের প্রারম্ভে পুরোনো হিসাব-নিকাশ সম্পন্ন করে নতুন খাতা খুলতেন। এ উপলক্ষে তারা নতুন-পুরাতন খদ্দেরদের আমন্ত্রণ জানিয়ে মিষ্টি বিতরণ এবং নতুনভাবে তাদের সঙ্গে ব্যবসায়িক যোগসূত্র স্থাপন করতেন। চিরাচরিত এই অনুষ্ঠান আজও উদযাপিত হয়।

মূলত, ১৫৫৬ সালে কার্যকর হওয়া বাংলা সন প্রথমদিকে পরিচিত ছিল ফসলি নামে। পরে তা পরিচিত হয় বঙ্গাব্দ নামে। কৃষিভিত্তিক গ্রামীণ সমাজের সঙ্গে বাংলা বর্ষের ইতিহাস জড়িয়ে রয়েছে। তবে এর সঙ্গে রাজনৈতিক ইতিহাসেরও সংযোগ ঘটেছে। পাকিস্তান শাসনামলে বাঙালি জাতীয়তাবাদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক তৈরি হয় বর্ষবরণ অনুষ্ঠানের। আর ষাটের দশকের শেষে তা বিশেষ মাত্রা পায় রমনা বটমূলে ছায়ানটের আয়োজনের মাধ্যমে। এসময় ঢাকায় নাগরিক পর্যায়ে ছায়ানটের উদ্যোগে সীমিত আকারে বর্ষবরণ শুরু হয়।


আরও খবর



বাজারে ক্রেতা কমেছে গরুর মাংসের

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০২ এপ্রিল 2০২4 | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০২ এপ্রিল 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বাজারে ক্রেতা কমেছে গরুর মাংসের। দোকানগুলোতে আগের মতো খুব একটা ভিড় নেই বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। এমন পরিস্থিতির জন্য পণ্যটির অযৌক্তিক মূল্য নির্ধারণকে দায়ী করছেন বিশ্লেষকরা। তারা বলছেন, ভোক্তার আমিষের জোগানে প্রয়োজনে আমদানি করা হোক গরুর মাংস।

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের ভ্রাম্যমাণ একটি গাড়িকে ঘিরে নারী-পুরুষের দীর্ঘ সারি। কারণ, সেখানে সুলভ মূল্যে পাওয়া যাচ্ছে দুধ, ডিম আর মাংস। এই দৃশ্য রাজধানীর খামারবাড়ির বঙ্গবন্ধু চত্বরের। এই গাড়িতে ৪ ধরনের পণ্য পাওয়া গেলেও ক্রেতারা আসেন মূলত গরুর মাংস কিনতে। কেননা বাজারের তুলনায় সাশ্রয় হয় ১৫০ টাকা। তবে সবার ভাগ্যে তা জোটে না। ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থেকেও বেশিরভাগেরি ফিরতে হয় খালি হাতে। চাহিদার তুলনায় জোগান কম হওয়াই এর মূল কারণ।

এক ক্রেতা বলেন, সকাল থেকে অপেক্ষা করছি। কিন্তু গাড়ি এসেছে বেলা ১১টায়। ইতোমধ্যে লম্বা লাইন হয়েছে। এই অবস্থায় গরুর মাংস বিক্রি শুরু করেছে। আরেক ক্রেতা বলেন, এখানে কষ্ট করে লাইন ধরা লাগে। এর মধ্যে কেউ পায়, কেউ পায় না। কারণ, অনেক মানুষ হয়। খামারবাড়ি থেকে মাত্র দেড় কিলোমিটার দূরে কারওয়ান বাজার। এখানকার মাংসের দোকানগুলোর চিত্র বঙ্গবন্ধু চত্বরের ঠিক বিপরীত। গরুর মাংসের পসরা সাজিয়ে বসলেও দেখা মিলছে না কাঙ্ক্ষিত ক্রেতার।

বিক্রেতারা বলছেন, পর্যাপ্ত সরবরাহ থাকলেও নেই চাহিদা। কারণ ৭৫০ টাকা কেজিতে মাংস কিনতে নারাজ ভোক্তারা। এক বিক্রেতা বলেন, ক্রেতারা কম দামে মাংস চায়। ফলে বেচাকেনা তেমন হচ্ছে না। কারণ, সস্তায় গরু পাওয়া যাচ্ছে না। ফলে কম দরে মাংস বিক্রি করতে পারছি না।

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের হিসাবে দেশে চাহিদার তুলনায় ১০-১১ লাখ টন গরুর মাংস উদ্বৃত্ত থাকে প্রতিবছর। তাই বাজারের এই অস্বাভাবিক দাম কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয় বলে মনে করেন প্রতিষ্ঠানটির মহাপরিচালক ডা. মোহাম্মদ রেয়াজুল হক। তার মতে, গরুর মাংসের দর হওয়া উচিত ৬০০ টাকার নিচে।

তিনি বলেন, গরুর উৎপাদন খরচ ৬০০ টাকার কম। ফলে এই দামে বিক্রি করেও লাভ থাকে। তাই ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা কাম্য নয়। এই দরে যারা বিক্রি তারা আমাদের তালিকাভুক্ত ব্যবসায়ী নয়। তাদের আমরা চিনি না।

অতিমুনাফালোভীরা সিন্ডিকেট করে বাড়াচ্ছে মাংসের দাম। তাই প্রয়োজনে পণ্যটি আমদানি করে বাজার স্থিতিশীল রাখার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের। অর্থনীতিবিদ ড. মাহবুব আলী বলেন, ডিম আমদানির খবরে মূল্য হ্রাস পেয়েছে। আমার মনে হয়, গরু আমদানি করলে এর মাংসের দাম কমে যাবে। এক্ষেত্রে ব্রাজিল, মেক্সিকো থেকে তা আনা যায়।

জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার তথ্যমতে, দেশে জনপ্রতি মাংসের চাহিদা দৈনিক ১২০ গ্রাম।


আরও খবর
টানা ছয় দফা কমলো সোনার দাম

সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪




বিশেষ ট্রেনের ইঞ্জিনসহ ৩ বগি লাইনচ্যুত, চট্টগ্রাম-কক্সবাজার যোগাযোগ বন্ধ

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
কক্সবাজার প্রতিনিধি

Image

চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজারগামী বিশেষ ট্রেনের (ঈদ স্পেশাল) ইঞ্জিনসহ তিনটি বগি লাইনচ্যুত হয়েছে। এতে কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটে রেল যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে। বুধবার (২৪ এপ্রিল) সকাল ১০টার দিকে চকরিয়া উপজেলার ডুলাহাজারায় এ লাইনচ্যুতের ঘটনা ঘটে। তবে এতে কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।

কক্সবাজার আইকনিক রেলস্টেশন মাস্টার মো. গোলাম রব্বানী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, সকাল ৭টার দিকে চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজারের উদ্দেশ্যে ওই বিশেষ ট্রেনটি রওনা দেয়। সকাল ১০টার দিকে চকরিয়া উপজেলার ডুলাহাজারায় বিকটশব্দে ওই ট্রেনটি লাইনচ্যুত হয়। এতে চট্টগ্রামের সঙ্গে কক্সবাজারের রেল যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়।

চট্টগ্রামে উদ্ধারকারী ট্রেনকে খবর দেওয়া হয়েছে। ট্রেনটি ঘটনাস্থলে পৌঁছে মেরামতের কাজ শেষ করলেই ওই রুটে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক হবে বলে জানান ওই স্টোশন কর্মকতা।


আরও খবর



গরমে যে কারণে দই খাওয়া জরুরি

প্রকাশিত:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জীবন ধারা ডেস্ক

Image

অসহ্য গরমে সুস্থ থাকতে খাবার ও পোশাকের প্রতি সবারই বিশেষ নজর থাকে। এ সময় শরীর আর্দ্র ও ঠাণ্ডা রাখা প্রয়োজন। গরমে পানিশূন্যতা একটি বড় সমস্যা। পানিশূন্যতা থেকে ক্লান্তি ও অবসন্ন ভাব হয়। খাদ্য তালিকায় দই রাখলে নিজেকে কিছুটা শিথিল লাগবে। এটি মুড ভালো রাখতেও সাহায্য করে। এ সময় খুব ক্লান্ত লাগলে একটু দই খেয়ে নিন।

এই গরমে দই খেলে শরীর ঠান্ডা থাকে। দইয়ে রয়েছে ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ডি, ভিটামিন বি-১২, জিংক ও ফসফরাস।

শরীর ঠাণ্ডা রাখার পাশাপাশি দইয়ের রয়েছে আরও উপকারী গুণ। দইয়ের কিছু উপকারী গুণ এবং গরমে দই খাওয়া কেন ভালো- এ বিষয়ে জীবনধারা বিষয়ক ওয়েবসাইট বোল্ডস্কাইয়ের স্বাস্থ্য বিভাগে প্রকাশ হয়েছে একটি প্রতিবেদন।

দইয়ের মধ্যে রয়েছে একধরনের ব্যাকটেরিয়া, যা হজমে সাহায্য করে ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। দই শরীরে বাজে কোলেস্টেরল হওয়া প্রতিরোধ করে হৃৎপিণ্ডকে ভালো রাখে। এটি রক্তচাপকেও ঠিকঠাক রাখতে সাহায্য করে।

দুধ খেতে ভালো না লাগলে দই খেতে পারেন। এতে দুধের মতোই পুষ্টি থাকে। হাড় ও দাঁতকে ভালো রাখে দই। এটি হাড়ে অসুখ অস্টিওআর্থ্রাইটিস ও অস্টিওপরোসিস প্রতিরোধে কাজ করে। গরমের সময় ডিসেনটির সমস্যা অনেকের হয়। এক কাপ দই খাওয়া ডিসেনটির সমস্যা উপশমে অনেকটাই কাজ করবে।


আরও খবর



বান্দরবানে সব বাহিনীর সদস্য বাড়ানোর ঘোষণা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর

প্রকাশিত:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বান্দরবান প্রতিনিধি

Image

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, বান্দরবানে আমরা সব বাহিনীর সদস্য আরও বাড়াবো এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষার্থে যা যা করা দরকার তা করব।

আজ শনিবার দুপুরে বান্দরবান সার্কিট হাউসে বান্দরবান জেলার আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত এক সভা শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

সন্ত্রাসীদের ছাড় দেওয়া হবে না জানিয়ে আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, কোনো অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীকে ছাড় দেওয়া হবে না। বান্দরবানের রুমার ঘটনায় সন্ত্রাসীরা তাদের সক্ষমতা প্রর্দশন দেখানোর চেষ্টা করেছে মাত্র। তবে নিরাপত্তা বাহিনী তাদের সব সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ধূলিসাৎ করে দেবে।

তিনি বলেন, বান্দরবানের ঘটনায় বিদেশি কোনো মদদ নেই। বিদেশি যাদের কথা বলা হচ্ছে, তারা নিজেদের সমস্যা সমাধানে ব্যস্ত। এই অপরাধে জড়িত কেউ দেশের বাইরে গেলে সেখান থেকে তাকে এনে বিচার করা হবে।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, কেএনএফ যে হামলা ও লুটের ঘটনা ঘটিয়েছে, সেটা কোনোভাবেই ছাড় দেওয়া হবে না। প্রধানমন্ত্রী সামরিক বাহিনীকে নির্দেশনা দিয়েছেন শক্তিশালী অভিযান চালানোর। সমন্বিত অভিযানের বিষয়ে সেনাবাহিনী সিদ্ধান্ত নেবেন। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীন বাহিনী তাদের মতো অভিযান চালাবে।

এর আগে আজ সকালে ঢাকা থেকে হেলিকপ্টারযোগে বান্দরবানে রুমা উপজেলায় যান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। সেখানে সোনালী ব্যাংকে শাখা পরিদর্শন করেন এবং উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তাদের কাছে ঘটনার বিবরণ শোনেন।


আরও খবর