সুপ্রিম কোর্ট বারে মারামারির ঘটনার জেরে
বিএনপি সমর্থিত সম্পাদক প্রার্থী অ্যাডভোকেট রুহুল কুদ্দুস কাজলকে গ্রেপ্তার করেছে
পুলিশ। শনিবার (৯ মার্চ) সন্ধ্যায় পল্টন চেম্বার থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
রুহুল কুদ্দুস কাজলের জুনিয়র অ্যাডভোকেট
মারুফ ফাহিম বলেন, সন্ধ্যা ৭টা ৫মিনিটের দিকে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা কাজলকে তার
পল্টনের চেম্বার থেকে নিয়ে যায়। পরে তিনি জানতে পারেন, কাজলকে গতকালের মামলায় শাহবাগ
থানায় নেয়া হচ্ছে।
এর আগে শুক্রবার (৮ মার্চ) রাতে সুপ্রিম
কোর্ট আইনজীবী সমিতির স্বতন্ত্র সম্পাদক প্রার্থী নাহিদ সুলতানা যুথীর গুলশানের বাসায়
অভিযান চালিয়েছে ৪ জনকে এবং (৯ মার্চ) দুপুরে এজাহারভুক্ত ৬ নম্বর আসামি ব্যারিস্টার
উসমানকে গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
শুক্রবার (৮ মার্চ) সুপ্রিম কোর্ট বারে
ভোট গণনাকে কেন্দ্র করে ২০ জনের নাম উল্লেখ করে শাহবাগ থানায় মামলা করা হয়। এতে ১ নম্বর
আসামি করা হয় অ্যাডভোকেট নাহিদ সুলতানা যুথীকে। এছাড়া ২ নম্বর আসামি করা হয় ব্যারিস্টার
রুহুল কুদ্দুস কাজলকে।
এছাড়া অ্যাডভোকেট মো. জাকির হোসেন ওরফে
মাসুদ, অ্যাডভোকেট শাকিলা রৌশন, অ্যাডভোকেট কাজী বশির আহম্মেদ, অ্যাডভোকেট উসমান, অ্যাডভোকেট
আরিফ, অ্যাডভোকেট সুমন, অ্যাডভোকেট তুষার, রবিউল, ব্যারিষ্টার চৌধুরী মৌসুমী ফাতেমা
(কবিতা), সাইদুর রহমান জুয়েল, অলিউর, জয়দেব নন্দী, মাইন উদ্দিন রানা, মশিউর রহমান সুমন,
ডা. কামাল হোসেন, আসলাম রাইয়ান, অ্যাডভোকেট তরিকুল, অ্যাডভোকেট সোহাগসহ অজ্ঞাতনামা
৩০/৪০ জনকে আসামিরা করা হয়েছে।