আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

টঙ্গীতে ১০ ঘণ্টা পর ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

প্রকাশিত:বুধবার ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:বুধবার ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

গাজীপুরের টঙ্গীতে লাইনচ্যুত মালবাহী ট্রেনের বগি উদ্ধার করা হয়েছে। এতে প্রায় ১০ ঘণ্টা পর ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে। উদ্ধারকারী দল আজ বুধবার দুপুর পৌনে দুইটার দিকে বগি উদ্ধার করলে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়।

এর আগে ভোর ৪টার দিকে মধুমিতা রেলগেইট এলাকায় ট্রেন লাইনচ্যুত হয়। এ সময় ঢাকা-চট্টগ্রাম, ঢাকা সি‌লেট, ঢাকা-রাজশাহী ও ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটে ট্রেন চলাচলে শিডিউল বিপর্যয় ছিল।

টঙ্গী রেলস্টেশনের কর্তব্যরত স্টেশন মাস্টার রাকিবুল ইসলাম বলেন, ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা চট্টগ্রামমুখী মালবাহী ট্রেনটি টঙ্গী স্টেশনের আউটারে মধুমিতা রেলগেইট এলাকায় পৌঁছালে একটি বগি লাইনচ্যুত হয়। এতে ঢাকা-চট্টগ্রাম ও ঢাকা সি‌লেট, ঢাকা-রাজশাহী, ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটে ট্রেন চলাচলে শিডিউল বিপর্যয় হয়। তবে একটি লাইনে ঢাকা থেকে টঙ্গী রেল চলাচল করেছে।

তিনি জানান, দুপুর পৌনে দুইটার দিকে লাইনচ্যুত বগিটি উদ্ধার করা হলে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। এ ঘটনায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।


আরও খবর



বাইডেনকে বিতর্কের আহ্বান জানালেন ট্রাম্প

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে বিতর্কের জন্য চ্যালেঞ্জ করেছেন সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি বলেছেন, যেকোনো সময় বাইডেনের মুখোমুখি হতে প্রস্তুত তিনি। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এর এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা যায়।

নিজের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে দেওয়া এক পোস্টে ট্রাম্প বলেন, আমাদের দেশের কল্যাণের জন্য এটা জরুরি। আমি ও বাইডেনের যুক্তরাষ্ট্র ও আমাদের জনগণের গুরুত্বপূর্ণ বিষয় দিয়ে বিতর্ক করাটা দেশের জন্য কল্যাণকর। আমি এমন বিতর্কের জন্য যেকোনো মুহূর্তে এবং যেকোনো স্থানে যেতে রাজি।’

ট্রাম্প আরও বলেন, এই বিতর্ক দুর্নীতিগ্রস্ত ডিএনসি কিংবা প্রেসিডেনশিয়াল কমিশন ডিবেট আয়োজন করতে পারে। আমি অপেক্ষা করছি।’

বৃহস্পতিবার (০৭ মার্চ) স্টেট অব দ্য ইউনিয়নের ভাষণে এই বিষয়ে বক্তব্য দিতে পারেন জো বাইডেন।


আরও খবর



রমজানে গাজায় ত্রাণ পাঠাল বাংলাদেশসহ ৯ দেশ

প্রকাশিত:বুধবার ১৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৩ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

পবিত্র রমজান মাস উপলক্ষ্যে মিসরের বিখ্যাত আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ভিত্তিক সংস্থা আল আজহার জাকাত অ্যান্ড চ্যারিটি হাউসের মাধ্যমে ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার বাসিন্দাদের জন্য ত্রাণ হিসেবে ২ হাজার টন খাদ্য ও চিকিৎসা সামগ্রী পাঠিয়েছে বাংলাদেশসহ ৯ দেশ।

এক বিবৃতিতে আল আজহার জাকাত অ্যান্ড চ্যারিটি হাউস বলেছে, গত ৭ অক্টোবর গাজা উপত্যকায় যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত গাজায় ত্রাণের যত চালান গেছে, সেসবের মধ্যে এই চালানটি বৃহত্তম। বাংলাদেশ ব্যতীত আরও যে আটটি দেশের ত্রাণ এই চালানে যুক্ত হয়েছে, দেশগুলো হলো ইন্দোনেশিয়া, ভারত, যুক্তরাজ্য, সৌদি আরব, ফ্রান্স, চীন, কানাডা এবং জার্মানি।

মিসরের অনলাইন সংবাদমাধ্যম আরহাম অনলাইনকে আল আজহার জাকাত অ্যান্ড চ্যারিটির মুখপাত্র আবদেল-আলীম কাশতা বলেছেন, ত্রাণ পণ্যবাহী ট্রাকগুলো মিসরের উত্তর সিনাই থেকে রাফাহ সীমান্ত ক্রসিংয়ের মাধ্যমে গাজায় প্রবেশ করবে। 

৭ অক্টোবর গাজায় যুদ্ধ বাঁধার পর থেকে রমজান শুরুর আগ পর্যন্ত মোট ৪ হাজার টন ত্রাণ ও মানবিক সহায়তা পণ্য পাঠিয়েছে আল আজহার জাকাত অ্যান্ড চ্যারিটি। সর্বশেষ গত ডিসেম্বরে ত্রান পাঠানো হয়েছি।

তবে এ পর্যন্ত সেখানে যত ত্রাণের বহর প্রবেশ করেছে, সেসবের মধ্যে এই বহরটি সবচেয়ে বড়। মোট ৮০টি দেশের অনুদানের ভিত্তিতে বহরটি সাজানো হয়েছে। সবচেয়ে বেশি অনুদান দিয়েছে ৯টি দেশইন্দোনেশিয়া, ভারত, বাংলাদেশ, যুক্তরাজ্য, সৌদি আরব, ফ্রান্স, চীন, কানাডা এবং জার্মানি, আরহাম অনলাইনকে বলেন আবদেল-আলীম কাশতা।

গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের ইরেজ সীমান্তে অতর্কিত হামলা চালিয়ে সামরিক-বেসামরিক ইসরায়েলি ও বিদেশি নাগরিকসহ ১ হাজার ২০০ জনেরও বেশি মানুষকে হত্যা করে গাজা উপত্যকার নিয়ন্ত্রণকারী গোষ্ঠী হামাসের যোদ্ধারা। সেই সঙ্গে জিম্মি হিসেবে ধরে নিয়ে যায় আরও ২৪০ জন ইসরায়েলি এবং অন্যান্য দেশের নাগরিককে।

১৯৪৮ সালে প্রতিষ্ঠার পর গত ৭৫ বছরের ইতিহাসে সেদিন প্রথম একদিনে এতজন মানুষের হত্যা দেখেছে ইসরায়েল। অভূতপূর্ব সেই হামলার জবাবে সেদিন থেকেই গাজায় অভিযান শুরু করে ইসরায়েলি বিমান বাহিনী এবং তার এক সপ্তাহ পর বিমান বাহিনীর সঙ্গে যোগ দেয় স্থল বাহিনীও। অভিযানে এ পর্যন্ত নিহত হয়েছেন ৩১ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি, আহত হয়েছেন আরও প্রায় ৭২ হাজার। নিহত ও আহতদের মধ্যে একটি বড় অংশই নারী, শিশু, কিশোর-কিশোরী এবং বেসামরিক লোকজন। এছাড়া ইসরায়েলি বাহিনীর বোমায় ঘরবাড়ি হারিয়ে বাস্তুচ্যুত হয়েছেন লাখ লাখ ফিলিস্তিনি।

এই যুদ্ধের শুরু থেকে হামাস ও ইসরায়েলের সরকারের মধ্যে মধ্যস্থতা করে আসছে যুক্তরাষ্ট্র, কাতার ও মিসর। হামাসের হাতে থাকা অবশিষ্ট জিম্মিদের মুক্ত করতে এই তিন দেশের উদ্যোগে গাজায় রমজান মাস থেকে ছয় সপ্তাহের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব তোলা হয়েছিল, কিন্তু যুদ্ধের দুই পক্ষ হামাস ও ইসরায়েলের সরকারের মধ্যে বনিবনা না হওয়ায় বহু আকাঙ্ক্ষিত যুদ্ধবিরতি আর হয়নি।


আরও খবর



জিম্মি নাবিকদের ছাড়াতে সর্বোচ্চ চেষ্টা চলছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ভারত মহাসাগরে সোমালিয়ান জলদস্যুর কবলে পড়া বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আব্দুল্লাহ ও তার ২৩ জিম্মি নাবিককে ছাড়াতে সর্বোচ্চ চেষ্টা চলছে।

মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) মন্ত্রণালয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে এ তথ্য জানান তিনি।

ড. হাছান মাহমুদ বলেন, সোমালিয়ার জলদস্যুদের কবল থেকে নিরাপদে নাবিকদের ফিরিয়ে আনার সব প্রচেষ্টা চলছে। তবে সবকিছু বলা সম্ভব হচ্ছে না। এ বিষয়ে গণমাধ্যমকেও সতর্কভাবে সংবাদ প্রচারের আহ্বান জানান তিনি।

তিনি বলেন, এখন থেকে দুবাই ছাড়াও আরব আমিরাতের অন্য শহরেও জনশক্তি রপ্তানি করতে পারবে বাংলাদেশ।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ সময় রোহিঙ্গাদের জন্য অর্থ বরাদ্দের বিষয়েও কথা বলেন। তিনি জানান, প্রতিবছর রোহিঙ্গাদের জন্য বরাদ্দ কমছে। এতে সবকিছুর ব্যবস্থাপনা কঠিন হয়ে পড়ছে। এ অবস্থায় পর্যাপ্ত অর্থ বরাদ্দ পাওয়ার চেষ্টা চলছে বলে জানান তিনি।

মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা জান্তা সদস্যদের বিষয়ে তিনি বলেন, প্রায় ২০০ মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাংলাদেশে অবস্থান করছে। তাদের ফেরানোর জন্য মিয়ানমার সরকারের সঙ্গে আলোচনা চলছে।

প্রসঙ্গত, ভারত মহাসাগরে এমভি আবদুল্লাহ নামে বাংলাদেশি জাহাজটি গত মঙ্গলবার (১২ মার্চ) দুপুরে জলদস্যুদের কবলে পড়ে। আরব আমিরাতে যাওয়ার পথে সোমালিয়ার জলদস্যুরা জাহাজটির নিয়ন্ত্রণ নেয়। এরপর জাহাজে থাকা ২৩ বাংলাদেশি নাবিককে জিম্মি করে।


আরও খবর



শিশুকে শাসনের ব্যাপারে জেনে রাখুন কিছু কৌশল

প্রকাশিত:বুধবার ০৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৬ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জীবন ধারা ডেস্ক

Image

সন্তান লালনপালন সহজ কোনো কাজ নয়। শিশুদের নতুন নতুন জিনিস শেখানোর সঙ্গে সঙ্গে মা বাবাকেও শিখতে হয় একাধিক জিনিস। যেমন চূড়ান্ত অপ্রীতিকর পরিস্থিতিতেও কী করে মাথা ঠান্ডা রাখতে হয় তা জানতে হয় বাবা-মাকে। সন্তান জেদ করলে, দুষ্টামি করলে বেশিরভাগ বাবা-মাই মেজাজ হারিয়ে তাদের মারধর বা চিৎকার করেন। তাদের ধারণা, চিৎকার করে বললেই শিশু ভয় পাবে, দুষ্টামি করবে না। কিন্তু অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এর বিপরীত ঘটনা ঘটে। বাচ্চা ওই সময়ের জন্য চুপ করলেও  এমন আচরণ তাকে আরও জেদি করে তুলতে পারে। এ কারণে সন্তানকে শাসন করার ব্যাপারে কৌশলী হতে হবে।

মাথা হোক ঠান্ডা: মনে রাখবেন, চিৎকার করে কোনো সমস্যার সমাধান হবে না। উত্তেজনা চরমে থাকলে সবক্ষেত্রেই ভুল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। সন্তানের আচরণে মাথা গরম হলে তাকে বোঝানো বা শাসনের আগে নিজের মাথা ঠান্ডা করুন।

মনে রাখবেন, আপনার সন্তান একজন শিশু। তাই তাঁকে বোঝানোর জন্য আপনাকে ধৈর্য ধরতে হবে। এর জন্য শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম করুন। মেজাজ নিয়ন্ত্রণে এলে তারপর শিশুর সঙ্গে কথা শুরু করুন।

ধীরে ধীরে কথা বলুন: শিশুরা জানে কতটা দুষ্টামি করলে বাবা-মা চিৎকার করবে। কিন্তু আপনি যদি এর বিপরীতটা করেন, তাহলে সেও একেবারে চমকে যাবে। তখন তারও মনও নিমেষে ঠান্ডা হয়ে যাবে।

ফিসফিস করে কথা বলুন: উচ্চ স্বরে কথা বললে শিশুর মনে বিরক্তি জাগতে পারে। এ কারণে চরম উত্তেজনার মুহূর্তে মাথা ঠান্ডা রেখে শিশুর সঙ্গে গলা নামিয়ে কথা বলুন। এতে ভালো কাজ হবে। কারণ বাবা-মায়ের এমন আচরণে শিশু দ্বিধাগ্রস্ত হবে। তার মেজাজও ঠান্ডা হবে।

ভালোবাসা দিন : বড় হোক বা ছোট, সুন্দরভাবে কথা বললে সবাই মুগ্ধ হোন। এজন্য শিশুকে বোঝাতে মিষ্টি স্বর আর আদরের ভাষার বিকল্প নেই। উত্তেজক পরিস্থিতি শেষ করতে শিশুকে কাছে ডেকে আদর করুন। ভালো ভাবে বুঝিয়ে বলুন। শিশুর কথাও শুনুন। তাহলে তার মন শান্ত হবে।


আরও খবর
রোজায় ত্বক ভালো রাখতে যা করবেন

বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪




যৌন নিপীড়ন: জবি শিক্ষক সাহেদ বহিষ্কার, চেয়ারম্যানকে অব্যাহতি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি

Image

যৌন নিপীড়নের অভিযোগ ওঠায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন বিভাগের প্রভাষক আবু শাহেদ ইমনকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাময়িকভাবে বহিষ্কার করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। একইসঙ্গে নির্যাতনের শিকার ছাত্রীকে অসহযোগিতা করায় ওই বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. জুনায়েদ হালিমকে চেয়ারম্যান পদ থেকে অব্যহতি দিয়েছে।

আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের এক জরুরি সিন্ডিকেট সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

সভা শেষে এই সিদ্ধান্তের কথা সাংবাদিকদের জানান বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম।

উপাচার্য বলেন, যৌন নিপীড়ন প্রতিরোধ সেলের দেওয়া রিপোর্টে যৌন হয়রানি ও মানসিক নির্যাতন প্রমাণিত হওয়ায় বিজ্ঞ সিন্ডিকেট এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। শিক্ষকের বিরুদ্ধে ভুক্তভোগী ছাত্রীর দায়ের করা অভিযোগের প্রাথমিক সত্যতা থাকায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আমি এখানে উপাচার্য হয়ে আসার পর আরেকটি তদন্ত বোর্ড গঠন করে দিয়েছি। আশা করি খুব শিগগিরই সেই রিপোর্ট আমরা হাতে পাব।

তিনি আরও বলেন, আইন বিভাগের ছাত্রী অবন্তিকার মৃত্যুর ঘটনার বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্র আম্মান সিদ্দিকী ও সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলামের সাময়িক বহিষ্কার আদেশ নিয়ে সিন্ডিকেট সদস্যদের সঙ্গে আলোচনা করা হয়েছে। অবন্তিকার মৃত্যুর ঘটনার যে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে সে বিষয়েও সম্মানিত সিন্ডিকেট সদস্যদের জানানো হয়েছে।


আরও খবর