আজঃ রবিবার ১৯ মে ২০২৪
শিরোনাম

তিন দশকের মধ্যে অন্যতম খারাপ যাবে চলতি বছর

প্রকাশিত:শনিবার ০৭ জানুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০৭ জানুয়ারী ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

বিশ্ব অর্থনীতির জন্য তিন দশকের মধ্যে অন্যতম বাজে বছর হতে চলেছে ২০২৩। সম্প্রতি ব্লুমবার্গ ইকোনমিকসের পূর্বাভাসে এই আশঙ্কার কথা জানানো হয়েছে। মূলত রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের জেরে বৈশ্বিক জ্বালানি বাজারে যে চরম অস্থিরতা সৃষ্টি হয়েছে, তার প্রভাবেই এমন দশা হতে পারে বলে উল্লেখ করেছে তারা।

নতুন বিশ্লেষণে অর্থনীতিবিদ স্কট জনসন পূর্বাভাস দিয়েছেন, ২০২৩ সালে বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধি দাঁড়াতে পারে মাত্র ২ দশমিক ৪ শতাংশ। এটি ২০২২ সালের অনুমিত ৩ দশমিক ২ শতাংশ থেকে কম তো বটেই, উপরন্তু ২০০৯ ও ২০২০ সালের সংকটময় সময় বাদ দিলে ১৯৯৩ সালের পর থেকে সর্বনিম্ন অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি।

পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ২০২২ সালের শেষের দিকে যুক্তরাষ্ট্রে এবং ২০২৩ সালের শুরুতে ইউরো অঞ্চলে মন্দাভাব শুরু হতে পারে। বিপরীতে, নতুন বছরে চীনের অর্থনীতির আকার বাড়তে পারে পাঁচ শতাংশের বেশি। শিগগির জিরো কোভিড নীতি প্রত্যাহার এবং সংকটাপন্ন সম্পত্তি বাজারে বাড়তি সহায়তা প্রদানের মাধ্যমে ২০২৩ সালেও চীনা অর্থনীতি শক্তিশালী থাকবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

জনসনের মতে, মুদ্রানীতির ক্ষেত্রেও দেশে দেশে পার্থক্য দেখা যেতে পারে। তিনি লিখেছেন, যুক্তরাষ্ট্রে মূল্যস্ফীতি লক্ষ্যমাত্রার ওপরে থাকলে আমি মনে করি, ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক পাঁচ শতাংশ টার্মিনাল রেটের দিকে যাচ্ছে এবং ২০২৪ সালের প্রথম প্রান্তিক পর্যন্ত এটি চলবে। ইউরো অঞ্চলে মূল্যস্ফীতির আরও দ্রুত পতনের অর্থ হবে নিম্ন টার্মিনাল রেট এবং ২০২৩ সালের শেষের দিকে সুদের হার কমানোর সম্ভাবনা। অন্যদিকে, অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের আকাঙ্ক্ষা ও মুদ্রার দুর্বলতা নিয়ে উৎকণ্ঠার মধ্যে থাকা চীনে সীমিত সুদহার কমার সম্ভাবনা রয়েছে।

গত বছরের জানুয়ারিতে চীনের সিকিউরিটিজ নিয়ন্ত্রকরা যখন বাজারের অস্থিরতা কমানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, তখনই কিছু অর্থনীতিবিদ ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন, সাম্প্রতিক বছরগুলোর মধ্যে ২০২২ সাল হবে সবচেয়ে অশান্ত। বছরের শেষাংশে সেই প্রবণতা বেড়েছে এবং ২০২৩ সালে আরও অস্থিরতার প্রেক্ষাপট তৈরি করেছে। চীনা শেয়ারবাজার এখন নিয়মিতই দিনে পাঁচ শতাংশের বেশি ওঠানামা করছে। অফশোর ইউয়ানে অস্থিরতা রেকর্ড গড়ার পথে এবং খেলাপির বিরুদ্ধে চীন সরকারের ঋণ বীমা খরচ বহু বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে।

নিউজ ট্যাগ: বিশ্ব অর্থনীতি

আরও খবর



মুন্সিগঞ্জে লরিচাপায় এক পরিবারের ৩ জন নিহত

প্রকাশিত:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
সাকিব আহম্মেদ, মুন্সিগঞ্জ

Image

মুন্সিগঞ্জের গজারিয়ায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে লরিচাপায় একই পরিবারের ৩ জন নিহত হয়েছেন। এ সময় আহত হয়েছেন আরও দুইজন।

শুক্রবার (৩ মে) দিবাগত রাত পৌনে ২টার দিকে উপজেলার বাউশিয়া এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- আলমগীর (৫৫), জহির (৩০) ও রাহেলা বেগম (৫০)। তাদের সবার বাড়ি চাঁদপুরে। দুর্ঘটনায় আহত ২ জনকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।

গজারিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাজীব খান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।


আরও খবর



ফিলিস্তিন স্বাধীন হলে অস্ত্র জমা দেবে হামাস

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

হামাসের জ্যেষ্ঠ এক রাজনীতিক মার্কিন সংবাদ সংস্থা অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসকে (এপি) বলেছেন, তারা ইসরাইলের সঙ্গে পাঁচ বছরের যুদ্ধবিরতিতে রাজি। ১৯৬৭-পূর্ব সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হলে স্বশস্ত্র গোষ্ঠীটি নিরস্ত্রীকরণ করবে এবং রাজনৈতিক দল হিসেবে রূপান্তরিত হবে। খবর সিএনএনের

কয়েক মাস ধরে চলা যুদ্ধবিরতির আলোচনার মধ্যেই বুধবার এক সাক্ষাৎকারে হামাস নেতা খলিল আল-হাইয়া এসব বলেন। ৭ অক্টোবর হামাসের হামলার পর ইসরাইল গাজায় যুদ্ধ শুরু করে। দেশটি হামাসকে শেষ করে দিতে শপথবদ্ধ। আর দেশটির বর্তমান নেতৃত্ব ফিলিস্তিন প্রতিষ্ঠার তীব্র বিরোধী।

জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা আল-হাইয়া যুদ্ধবিরতি, বন্দি বিনিময় নিয়ে আলোচনায় হামাসের প্রতিনিধিত্ব করেন। ইস্তানবুলে এপির সঙ্গে সাক্ষাৎকারে আল-হাইয়া বলেন, গাজা ও পশ্চিম তীরে ঐক্যবদ্ধ সরকার গঠনে প্রতিদ্বন্দ্বী ফাতাহ গ্রুপের নেতৃত্বাধীন ফিলিস্তিন লিবারেশন অরগানাইজেশনের (পিএলও) সঙ্গে যোগ দিতে চায় হামাস।

তিনি বলেন, হামাস পশ্চিম তীর ও গাজা উপত্যকা মিলে একটি সম্পূর্ণ সার্বভৌম ফিলিস্তিন রাষ্ট্র এবং ইসরাইলের ১৯৬৭-পূর্ব সীমান্ত অনুযায়ী আন্তর্জাতিক রেজল্যুশনের মাধ্যমে ফিলিস্তিনি শরণার্থীদের প্রত্যাবর্তন হামাস মেনে নেবে।

আল-হাইয়া আরো বলেন, যদি তা হয়, তবে তাদের সামরিক শাখা বিলুপ্ত হবে। তিনি বলেন, স্বাধীনতা, অধিকার ও রাষ্ট্র পেয়ে গেলে দখলদারদের বিরুদ্ধে লড়াই করা গোষ্ঠীটি রাজনৈতিক দলে রূপান্তরিত হবে। তাদের প্রতিরক্ষা বাহিনী জাতীয় সেনাবাহিনীতে রূপান্তরিত হবে।


আরও খবর



চট্টগ্রামে পূর্ণাঙ্গ কৃষি সংস্কৃতি গড়ে তুলছে গ্রীন হার্ভেস্ট এগ্রো: আব্দুর রহমান

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
চট্টগ্রাম প্রতিনিধি

Image

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মো. আব্দুর রহমান এমপি বলেছেন, চট্টগ্রামে একটি পূর্ণাঙ্গ কৃষি সংস্কৃতি গড়ে তুলছে গ্রীন হার্ভেস্ট এগ্রো। নতুন প্রজন্ম যেভাবে দেশের প্রাণিসম্পদ খাতে এগিয়ে আসছে, তা খুবই আশাপ্রদ। শিক্ষিত তরুণরা যেন কেবল চাকরির পেছনে না ছুটে নিজে ও দেশকে স্বাবলম্বী করে তোলার জন্য উদ্যোগী হয়ে ওঠে, তার অনুপ্রেরণা যোগাচ্ছে এই খামার।

রবিবার (৫ মে) সকালে চট্টগ্রামের দুই নম্বর গেটস্থ মেয়র গলিতে অবস্থিত গ্রীন হার্ভেস্ট এগ্রো পরিদর্শনে এসে মন্ত্রী এসব কথা বলেন। এসময় তাকে বরণ করে নেন এগ্রোর স্বত্বাধিকারী বোরহানুল হাসান চৌধুরী সালেহীন। তিনি এগ্রোর সবদিকে ঘুরিয়ে দেখান।  এগ্রোতে থাকা প্রাণীসমূহের পরিচর্যায় ব্যবহৃত খাবার ও অন্যান্য সামগ্রীগুলোর মান নিয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন মৎস্য মন্ত্রী। পরে গ্রীন হার্ভেস্ট এগ্রোর দুগ্ধজাত নানান পদের খাবারও মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রীর হাতে তুলে দেন বোরহানুল হাসান চৌধুরী সালেহীন।

তিনি বলেন, চট্টগ্রামের অন্যতম খ্যাতনামা পরিবারের সন্তান বোরহানুল হাসান চৌধুরী সালেহীন ইংল্যান্ড থেকে পড়াশোনা করেন। দেশে বড় বড় শিল্পে যোগ দিতে পারতেন। কিন্তু তিনি খামারী হয়ে উঠেছেন, তার জ্ঞান ও মেধাকে কৃষি ও পশুপালন ক্ষেত্রে কাজে লাগিয়ে দেশকে স্বাবলম্বী করে তোলার জন্য কাজ করছেন। পশুদের প্রতি তার প্রেম আমাকে মুগ্ধ করেছে। তার এ দৃষ্টান্ত দেশের তরুণদের অনুপ্রাণিত করবে। এতে দেশ উপকৃত হবে।

এগ্রোর স্বত্বাধিকারী বোরহানুল হাসান চৌধুরী সালেহীন বলেন, চট্টগ্রামসহ সারাদেশে তরুণরা বর্তমানে কৃষি ও পশুপালনে এগিয়ে আসছে। কিন্তু একটি পূর্ণাঙ্গ কৃষি সংস্কৃতি গড়ে না ওঠায় দেশবাসী ও খামারীরা এর সুফল পুরোপুরি পাচ্ছে না। গ্রীন হার্ভেস্ট এগ্রো এক্ষেত্রে সচেষ্ট। আমাদের খামার একইসাথে পশু মোটাতাজাকরণ এবং পুষ্টিগুণ ও মানসম্মত দুগ্ধজাত পণ্য তৈরিতে সমান গুরুত্ব আরোপ করেছে। চট্টগ্রামের নানান এতিমখানায় সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের পুষ্টি নিশ্চিত করতে বিনামূল্যে দুধ বিতরণ করছি আমরা।


আরও খবর



মুখের ক্যান্সারের লক্ষণ জেনে নিন

প্রকাশিত:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জীবন ধারা ডেস্ক

Image

ক্যান্সার এমন একটি রোগ যে শরীরে বাসা বাঁধলেও শুরুতে কিছুই টের পাওয়া যায় না। যখন বুঝতে পারা যায়, ততক্ষণে দেরি হয়ে যায় অনেকটাই। তাই সুস্থ অবস্থায়ও শরীরের বিভিন্ন লক্ষণের দিকে খেয়াল রাখা জরুরি। মুখের ক্যান্সারের লক্ষণ বুঝতে হলে আপনাকে আগেভাগেই খেয়াল রাখতে হবে কিছু বিষয়ের প্রতি। নিয়মিতভাবে খেয়াল রাখলে লক্ষণ থাকলে তা বুঝতে পারা সহজ হবে। এই অসুখ যত আগে বোঝা যায় তত দ্রুতই সুস্থতা লাভের আশা করা যায়। চলুন জেনে নেওয়া যাক কোন বিষয়গুলোর প্রতি খেয়াল রাখবেন-

মুখে অস্বাভাবিক ক্ষত : আপনার মুখে যদি কদিন পরপরই ঘা হতে থাকে তবে সতর্ক হোন। কারণ এটি হতে পারে উদ্বেগের বিষয়। এমনিতে মুখে ঘা হওয়া অস্বাভাবিক নয়। তবে সেই ঘা আবার দ্রুত সেরেও যায়। যদি মুখে ঘা হওয়ার তিন সপ্তাহ পরও ঘা না সারে তবে হতে পারে তা আপনার জন্য সতর্ক সংকেত। এক্ষেত্রে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

দাঁত পড়ে যাওয়া : বড় হওয়ার পর কোনো কারণ ছাড়া দাঁত পড়বে না। যদি আপনার দাঁত এভাবে কোনো কারণ ছাড়াই পড়ে যায় বিশেষ করে মাড়ির দাঁত, তাহলে সতর্ক হোন। হতে পারে এটি মুখের ক্যান্সারের লক্ষণ। আবার যদি মুখ খুলতে সমস্যা হয় তাহলে দ্রুত পরীক্ষা করিয়ে নিন। সাবধানতার বিকল্প নেই।

গলার স্বর বদলে গেলে : গলার স্বর বদলে গেলে তা আপনার জন্য দুঃসংবাদ বয়ে আনতে পারে। কারণ সুস্থ মানুষের গলার স্বর হঠাৎ করে পরিবর্তন হয়ে যাওয়ার কথা নয়। এক্ষেত্রে এটি আপনার কণ্ঠনালীতে বড় কোনো সমস্যার সংকেত হতে পারে। এর পাশাপাশি যদি খাবার খেতে অসুবিধা হয় তবে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হোন। সময়মতো সঠিক চিকিৎসা পেলে দ্রুত সুস্থ হওয়া সম্ভব।

মুখে ফোলাভাব দেখা দিলে : মুখের ভেতরে মাঝে মাঝে আঙুল দিয়ে পরীক্ষা করে দেখবেন। যদি কখনো মুখের ভেতরে কোনো পিণ্ড বা ফোলাভাব দেখা দেয় তাহলে সতর্ক হোন। দাঁত এবং মাড়ি পর্যবেক্ষণ করে বোঝার চেষ্টা করুন কোনো সমস্যা রয়েছে কি না। এছাড়াও মাড়ি দিয়ে কোনো কারণ ছাড়াই রক্ত পড়লে বা দাঁতের ভেতরে ফাঁকা হতে শুরু করলে তা আপনার জন্য হতে পারে সতর্ক সংকেত। এক্ষেত্রে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।


আরও খবর



১০ দিনে এলো ৮১ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

চলতি মে মাসের প্রথম ১০ দিনে (১ থেকে ১০ মে) প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স দেশে এসেছে ৮১ কোটি ৩৭ লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলার; যা আগের মাসের তুলনায় বেশি।

সোমবার (১২ মে) এ তথ্য প্রকাশ করে বাংলাদেশ ব্যাংক। তথ্য অনুযায়ী, ঈদের মাস এপ্রিলে প্রতিদিনে এসেছিল ৬ কোটি ৮১ লাখ ২ লাখ ডলার। আর আগের বছরের মে মাসে প্রতিদিন প্রবাসী আয় এসেছিল ৫ কোটি ৬৩ লাখ ৮৮ হাজার ৬৬৬ ডলার।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চলতি বছরের মে মাসের প্রথম ১০ দিনে বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে প্রবাসী আয় এসেছে ৭১ কোটি ৫১ লাখ ৩০ হাজার মার্কিন ডলার। এ ছাড়া রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৯ কোটি ৩৯ লাখ ৫০ হাজার ডলার, বিশেষায়িত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ১৮ লাখ ৬০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ২৮ লাখ ৪০ হাজার মার্কিন ডলার।

দেশে কার্যরত ব্যাংকগুলোর মধ্যে প্রথম ১০দিনে একক ব্যাংক হিসাবে সবচেয়ে বেশি প্রবাসী আয় এসেছে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে। আর দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ন্যাশনাল ব্যাংক। এ সময় ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে রেমিট্যান্স এসেছে ২৭ কোটি ২৬ লাখ ৬০ হাজার ডলার। ন্যাশনাল ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে আট কোটি ২৬ লাখ ৫০ হাজার ডলার। জনতা ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ছয় কোটি ৫২ লাখ ৩০ হাজার ডলার। এ ছাড়া প্রবাসী আয় সিটি ব্যাংকের মাধ্যমে তিন কোটি ৮৫ লাখ ৫০ হাজার ডলার এবং সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের তিন কোটি ২৭ লাখ ৭০ হাজার ডলার এসেছে।

এদিকে গত এপ্রিল মাসে দেশে প্রবাসী আয় এসেছে ২০৪ কোটি ৩০ লাখ ৬০ হাজার মার্কিন ডলার। গত মার্চে দেশে এসেছিল ১৯৯ কোটি ৬৮ লাখ ৫০ হাজার ডলার। এ ছাড়া ফেব্রুয়ারিতে চলতি অর্থবছরে সর্বোচ্চ ২১৬ কোটি ৬০ লাখ মার্কিন ডলার পাঠিয়েছিলেন প্রবাসীরা। আর গত জানুয়ারি মাসে দেশে প্রবাসী আয় এসেছিল ২১০ কোটি ৯ লাখ ৫০ হাজার ডলার।


আরও খবর