আজঃ শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24
শিরোনাম

টিকটকে ফলোয়ার বাড়ানোর উপায়

প্রকাশিত:শনিবার ১৯ নভেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:শনিবার ১৯ নভেম্বর ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় শর্ট ভিডিও তৈরির প্ল্যাটফর্ম টিকটক। শর্ট ভিডিও তৈরি করে শেয়ার করা যায়, এমনকি এখান থেকে মাসে লাখ লাখ টাকা আয়ও করা যায়। বিশ্বের অনেক দেশেই নিষিদ্ধ এই চীনা অ্যাপ। তারপরও কমেনি এর জনপ্রিয়তা। সেলিব্রেটি থেকে সাধারণ মানুষ মজেছে টিকটকে। প্রযুক্তি বাজারে যত সাইট আছে তাদের মধ্যে শীর্ষ স্থান প্রথম থেকেই ধরে আছে সাইটটি। বর্তমানে টিকটক ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১০০ কোটি। আট থেকে আশি সব বয়সী ব্যবহারকারী আছে এই অ্যাপটির। অনেকে আয়ও করছেন এখান থেকে। এজন্য প্রথম শর্ত হচ্ছে ভিডিওতে ভিউজ অনেক বেশি হতে হবে। সেজন্য দরকার ফলোয়ার। আপনি অনেক ভালো কনটেন্ট দিচ্ছেন কিন্তু ফলোয়ার অনেক কম। আপনার আয় হবে খুবই কম।

টিকটকে ফলোয়ার বাড়ানোর কয়েকটি উপায় জেনে নিন: ইউনিক কনটেন্ট তৈরি করুন। যেগুলো অন্যদের থেকে আপনাকে সহজেই আলাদা করতে পারবে। অবশ্যই হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করুন। ইউনিক কনটেন্ট তৈরির পাশাপাশি অবশ্যই ট্রেন্ডি কনটেন্টগুলোও তৈরি করুন। এতে ওই কনটেন্ট দেখার সময় আপনার কন্টেন্টও অন্যদের সামনে চলে আসবে। সেলিব্রেটি বা জনপ্রিয় ব্যক্তিদের আইডি ফলো দিয়ে রাখুন। সেখানকার অন্য ফলোয়াররাও আপনার আইডি সামনে দেখলে ফলো করতে পারে। ফলোয়ার বাড়ানোর একটি অন্যতম উপায় হচ্ছে এমনসব আইডি ফলো দিয়ে রাখুন যেগুলোর কনটেন্ট একেবারেই ভালো না। খুব বেশি ভিউজও হয় না।

প্রতিদিন সময় করে ৫০-৮০টি এমন ধরনের অ্যাকাউন্ট ফলো করুন। তাহলে দেখবেন কমপক্ষে ৪৫-৭০ জন আপনাকে ফলো ব্যাক করেছে। এতে আপনার ফলোয়ার বাড়ছে। বিভিন্ন প্রমোশনাল ভিডিও তৈরি করতে পারেন। বিভিন্ন ব্র্যান্ডের প্রমোশনাল ভিডিওগুলো তৈরি করুন। টিকটকে জনপ্রিয় এমন ব্যক্তিদের সঙ্গে ডুয়েড ভিডিও তৈরি করে পারেন। তাহলে সেই ব্যক্তির ফলোইয়াররা আপনাকেও ফলো করতে শুরু করবে। নিয়মিত ভিডিও আপলোড করুন। দিনের নির্দিষ্ট সময়গুলোতে আপনার ভিডিও আপলোড করুন। এতে আপনার ফলোয়াররা সব সময় আপনার কনটেন্ট দেখতে পাবে। লাইভ স্ট্রিমিং করতে পারেন নিয়মিত। ট্রেন্ডিং বিষয় নিয়ে কথা বলতে পারেন কিংবা মজার আড্ডা দিতে পারেন আপনার অনুসারীদের সঙ্গে।

নিউজ ট্যাগ: টিকটক

আরও খবর
ফের ফেসবুকে বিভ্রাট

মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪




মিয়ানমারের ১৭৭ বিজিপি সদস্যকে দ্রুত প্রত্যাবর্তন করা হবে : বিজিবি ডিজি

প্রকাশিত:শুক্রবার ২২ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২২ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

মিয়ানমার বর্ডার গার্ড পুলিশের (বিজিপি) ১৭৭ জন পলাতক সদস্যকে শিগগির তাদের নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হবে। বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন। বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী শুক্রবার (২২ মার্চ) বিকালে খাগড়াছড়িতে রামগড় স্থলবন্দরে আইসিপি (ইন্ট্রিগ্রেটেড চেক পোস্ট) পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন।

বিজিবি ডিজি বলেন, বিজিপি সদস্যদের নিজ দেশে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে। শিগগিরই তাদের দেশে ফেরত পাঠানোর ব্যাপারে আমরা আশাবাদী। অন্যদের যেভাবে ফেরত পাঠানো হয়েছে, সেভাবে তাদের ফিরিয়ে দেওয়া হবে।

মিয়ানমার সামরিক জান্তার সঙ্গে আরাকান আর্মির সংঘর্ষের জের ধরে ফেব্রুয়ারি মাসে বাংলাদেশের বান্দরবান সীমান্ত দিয়ে বিজিপির ৩২৯ জন সদস্য এদেশে পালিয়ে আশ্রয় নেয়। পরে তাদেরকে জাহাজে করে সাগর পথে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়। মার্চে মিয়ানমারের বিজিপির ১৭৭ সদস্য বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছে।

অপর এক প্রশ্নের জবাবে বিজিবি মহাপরিচালক বিজিবি ডিজি বলেন, আইসিপি- ইন্টিগেটেড চেকপোস্ট (সমন্বিত চৌকি) যখন চালু হবে, আমাদের দুই দেশের (বাংলাদেশ-ভারত) অর্থনৈতিক অনেক প্রাপ্তি ও সুবিধা হবে। জাপানসহ বিশ্বের অনেক দেশ আমাদের এদিকে ও ভারতের দিকেও আইসিপির দু'প্রান্তে বিভিন্ন ধরনের ইনভেস্টমেন্ট করছে। এই আইসিপি চালু হওয়ার পর বর্ডারের দুপাশসহ অবশ্যই সামগ্রিকভাবে অর্থনীতিকে অনেক সমৃদ্ধি করবে।

এর আগে তিনি বিজিবির সূতিকাগার ২২৯ বছরের ইতিহাস ও ঐতিহ্যে গৌরবমন্ডিত রামগড় ব্যাটালিয়নের (৪৩ বিজিবি) ব্যাটালিয়ন সদর, রামগড় স্থলবন্দর সংলগ্ন আইসিপি ও ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী সেতু এলাকা এবং বিজিবি স্মৃতিস্তম্ভ পরিদর্শন করেন।

আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী বলেন, দেশের বিভিন্ন স্থলবন্দর থেকে রামগড় স্থলবন্দরটি পাহাড়ি এলাকায় হওয়ায় অবস্থানটি ভিন্ন। এ ক্ষেত্রে নিরাপত্তার দিকটি একটু ভিন্ন আঙ্গিকে থাকবে। সে জন্য এখানে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা  দেওয়ার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। একই সঙ্গে এখানে ফেনী নদীর ওপর বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী সেতু রয়েছে এবং এখানে যে সড়ক নির্মাণ হচ্ছে সেটা চট্টগ্রাম বন্দরসহ অন্যান্য জায়গা থেকে দূরত্ব কম। তাই সার্বিকভাবে পারস্পরিক বাণিজ্যের নতুন সমৃদ্ধির দ্বার খুলে যাবে। সবদিক থেকে এটা আরও ত্বরান্বিত হবে।

বিজিবি প্রধান রামগড়ে বিজিবি স্সৃতিস্তম্ভ এলাকায় সীমান্তবর্তী ২৫০ দুঃস্থ ও অসহায় পরিবারের মাঝে চাল-ডাল-চিনিসহ বিভিন্ন খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করেন। এরপর রামগড়ে ৪৩ বিজিবি ব্যাটালিয়ন সদরে সকল স্তরের বিজিবি সদস্যদের সাথে মতবিনিময় এবং ইফতার করেন। এ সময় তিনি সবাইকে আভিযানিক, প্রশিক্ষণ ও প্রশাসনিক বিষয়ে বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দেন।

এ সময় বিজিবি সদর দপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপারেশন ও প্রশিক্ষণ), চট্টগ্রাম রিজিয়নের রিজিয়ন কমান্ডার, গুইমারা সেক্টর কমান্ডার এবং রামগড় ব্যাটালিয়নের অধিনায়কসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



চট্টগ্রামে পোশাক কারখানার আগুন নিয়ন্ত্রণে

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

চট্টগ্রামের বায়েজিদ টেক্সটাইল এলাকায় একটি পোশাক কারখানায় লাগা আগুন ২ ঘণ্টায় নিয়ন্ত্রণে এসেছে। ফায়ার সার্ভিসের ৯টি ইউনিটের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।

শুক্রবার (২৯ মার্চ) সন্ধ্যা ৬টার দিকে কোরিয়ান গার্মেন্টস নামের ওই কারখানায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। এর আগে বিকাল ৪টার দিকে আগুন লাগার খবর পাওয়া যায়।

তবে তাৎক্ষণিকভাবে আগুন লাগার কারণ বা ক্ষয়ক্ষতির কোনো তথ্য জানা যায়নি বলে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস।


আরও খবর



রোজাদারের জন্য সবচেয়ে ভালো খাবার কী?

প্রকাশিত:শুক্রবার ২২ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২২ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জীবন ধারা ডেস্ক

Image

পবিত্র রমজান মাসজুড়েই ইফতারে সবাই বাহারি খাবার রাখেন। তার মধ্যে সব খাবারই কিন্তু স্বাস্থ্যকর নয়। অনেক সময় দেখা যায়, খারাপ খাবারের মাধ্যমে ভালো খাবারের পুষ্টিগুণ আপনার শরীর পায় না। সারাদিন রোজা রাখার পর অনেকেই মনে করেন, পেট ভরে যা ইচ্ছে তা-ই খাবেন।

যদিও সারাদিন না খেয়ে ফাস্টিং করার মাধ্যমে শরীরের অনেক উপকার হয়। তবে আপনি যখন রোজা ভেঙে ভুল খাবার খেয়ে ফেলবেন, তখন কিন্তু তা শরীরের জন্য আরও ক্ষতিকর হয়ে উঠবে।

রমজানে ভুল খাদ্যাভ্যাসের কারণেই বেশিরভাগ মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাহলে রমজানে কোন কোন খাবার পাতে রাখবেন? চলুন তবে জেনে নেওয়া যাক রমজানের সবচেয়ে ভালো ৫ খাবার সম্পর্কে-

কলা : কলা পটাসিয়াম সমৃদ্ধ। যা তৃষ্ণা নিবারণ করে ও দীর্ঘ সময়ের জন্য হাইড্রেটেড রাখে। কলা ফাইবার ও প্রতিরোধী স্টার্চের একটি দুর্দান্ত উত্স। রোজা ভাঙার পর কলা খেলে এর প্রতিরোধী স্টার্চ আপনাকে পূর্ণতা অনুভব করতে সহায়তা করে। ফলে কম খাবার খেয়েও পেট ভরাতে পারবেন আপনি। এটি শরীরও পুষ্টি পাবে।

খেজুর : সারাদিন রোজা রাখার কারণে কার্বোহাইড্রেট ও মিষ্টির জন্য সবারই লোভ বেড়ে যায়। এজন্য ইফতারে রাখতে পারেন খেজুর। এটি একটি আদর্শ ডেজার্ট হতে পারে। খেজুরে প্রচুর অ্যানার্জি, ফাইবার ও আয়রন আছে।

খেজুরের প্রাকৃতিক শর্করা থাকায় তা অল্প পরিমাণে খেলেও আপনি দ্রুত অ্যানার্জি পাবেন। ইফতারে দুটি খেজুর প্রয়োজনীয় শক্তি সরবরাহ করতে ও আপনার মিষ্টি তৃষ্ণাকে মেটাতে যথেষ্ট হওয়া উচিত।

গোটা শস্য : জোয়ার, বাজরা, ওটস ও রাগির মতো গোটা শস্য প্রোটিন সমৃদ্ধ। যা আপনাকে দীর্ঘক্ষণ হাইড্রেট রাখে, ক্ষুধা নিবারণ করে ও শক্তি জোগায়। এগুলোতে প্রচুর জটিল কার্বোহাইড্রেট ও ফাইবার থাকে। ফলে এগুলো ধীরে ধীরে হজম হয় ও শরীরও বেশি শক্তি পায়।

বাদাম : বাদামে স্বাস্থ্যকর চর্বি যেমন- ওমেগা ৩ ও ৬ এর একটি সমৃদ্ধ উৎস। যা আপনাকে দীর্ঘ সময়ের জন্য পূর্ণতা বোধ করায়। এজন্য ইফতারে রাখতে পারেন শুকনো ফল বা ড্রাই ফ্রুট। এগুলোতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার ও অ্যান্টি অক্সিডেন্ট থাকে।

টকদই : রোজা রাখার ফলে খালি পেটে অ্যাসিড তৈরি হওয়ার কারণে শরীর প্রচুর তাপ উৎপন্ন করে। সেই প্রভাব নিয়ন্ত্রণে ইফতারে টকদই বেছে নিন। এতে থাকে প্রোবায়োটিক। যা হজমে সহায়ক। ইফতারে আপনি টকদই ও বিভিন্ন ফল দিয়ে একটি সুস্বাদু ডেজার্ট তৈরি করতে পারেন। দীর্ঘ বিরতির পরে ইফতারে অতিরিক্ত খাওয়া ও অস্বাস্থ্যকর খাবারের লোভ বাড়তে পারে। এজন্য ভালো ও স্বাস্থ্যকর খাবার খেলে অতিরিক্ত খাওয়ার ইচ্ছা কমে।


আরও খবর



দুইশোর আগেই গুটিয়ে গেলো বাংলাদেশ

প্রকাশিত:সোমবার ০১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০১ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ক্রীড়া প্রতিবেদক

Image

চট্টগ্রাম টেস্টে তৃতীয় দিনে শুরুটা ভালোই করেছিল বাংলাদেশ। তবে মধ্যাহ্ন বিরতিতে যাওয়ার আগ মুহূর্তে তিন উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে বাংলাদেশ। বিরতি থেকে ফিরে ধস নামে টাইগার ব্যাটিং লাইনে। ৭৩ রান যোগ করতেই আরও ৬ উইকেট হারিয়ে ১৭৮ রানে অলআউট হয় বাংলাদেশ। ফলোঅনে পড়ে বাংলাদেশ। তবে বাংলাদেশকে ফলোঅন না করিয়ে ৩৫৩ রানের বিশাল লিড নিয়ে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিংয়ে নেমেছে শ্রীলঙ্কা।  

তাইজুলকে সঙ্গে নিয়ে দিনের শুরুটা ভালোই করেছিল ওপেনার জাকির হাসান। প্রথম ঘন্টায় মাত্র ৩০ রান তুললেও হারাননি কোনো উইকেট। জাকিরের হাফ সেঞ্চুরির পরই টাইগার শিবিরে আঘাত হানে বিশ্ব ফার্নান্ডো। তার ভেতরে ঢোকা বল ডিফেন্স করতে ব্যর্থ হন জাকির। উপড়ে যায় তার লেগ স্টাম্প। এর আগে তিনি করেন ৫৪ রান।

এরপর ক্রিজে আসেন অধিনায়ক নাজমুল হাসান শান্ত। প্রবাত জয়াসুরিয়া ঝুলিয়ে দিয়েছিলেন স্টাম্পের ওপর। ফ্লিক করতে গিয়ে শর্ট মিডউইকেটে দিমুত করুনারত্নের হাতে ক্যাচ তুলেছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। তার আগে তিনি করেন মাত্র ১ রান। পরের ওভারে বিশ্ব ফার্নান্ডোর শিকার হন গতকাল নাইটওয়াচম্যান হিসেবে নামা তাইজুল।

বাংলাদেশের নাইটওয়াচম্যানও হয়েছেন জাকিরের মতো বোল্ড। আবার ভেতরের দিকে ঢোকা বল ছিল, সেটি ভেদ করে তাইজুলের রক্ষণ। ১০৫ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে মধ্যাহ্ন বিরতিতে যায় বাংলাদেশ।

বিরতি থেকে ফিরেই ২৩ বলে ১৫ রান করে আউট হন সাকিব। তার বিদায়ের পর ক্রিজে এসেই সাজঘরের পথ ধরেন লিটন দাস। সিলেটের পর চট্টগ্রামেও ব্যর্থ এই উইকেটরক্ষক ব্যাটার। ৩ বলে ৪ রান করেছেন তিনি।

এরপর ক্রিজে এসে সুবিধা করতে পারেননি শাহদাত হোসেন দিপু। দলীয় ১৫৫ রানে ৩৬ বলে ৮ রান করে ফিরে যান তিনি। দিপুর বিদায়ের পর ক্রিজে আসা মেহেদি হাসান মিরাজকে সঙ্গে নিয়ে ব্যাট করতে থাকেন মুমিনুল হক।

তবে একবার জীবন পেয়েও ব্যর্থ হন মিরাজ। ৩১ বলে মাত্র ৭ রান করে আউট হন তিনি। এরপর একাই লড়াই চালিয়ে যান মুমিনুল। তবে দলীয় ১৭৫ রানে ৮৪ বলে ৩৩ রান করে আউট হন এই বাঁহাতি ব্যাটার।

শেষ ব্যাটার হিসেবে খালেদ আহমেদ আউট হলে ১৭৮ রানে অলআউট হয় বাংলাদেশ। শ্রীলঙ্কার পক্ষে আসিথা ফার্নান্দো নিয়েছেন ৪টি উইকেট।


আরও খবর



পাথরঘাটায় দু’টি চিত্রা হরিণ উদ্ধার

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
Image

পাথরঘাটা (বরগুনা) প্রতিনিধি:

বরগুনা পাথরঘাটায় লোকালয়ে আসা দুইটি চিত্রা হরিণ উদ্ধার করা করেছে বন বিভাগ। বুধবার (১৭ এপ্রিল) সকাল ৯ টার সময় পাথরঘাটা উপজেলা চরদুয়ানী ইউনিয়নের বান্দাকাটা নামক এলাকায় খাদ্যের সন্ধানে লোকালয় ঢুকে পড়া হরিণ দুটি উদ্ধার করা হয়।

বন বিভাগের জ্ঞানপাড়া বিশেষ শহর টিমের ভারপ্রাপ্ত অফিসার্স ইনচার্জ ওবায়দুল রহমান আজকের দর্পণকে বলেন, হঠাৎ করে সকালে দুইটি চিত্রা হরিণ সুন্দরবন থেকে খাবারের সন্ধানে লোকালয়ে ঢুকে পড়ে। মানুষ দেখে হরিণ দুটি ভয়ে দৌড়াদৌড়ি করে। এক পর্যায়ে বেরিবাদের পাশে থাকা জালে একটি হরিণ বেঁধে যায়। কিছুক্ষণ পর দ্বিতীয় হরিণটিও এলাকাবাসীর সহযোগিতায় উদ্ধার করে ফরেস্ট ক্যাম্পের নিয়ে যাওয়া হয়। ধারণা করা হচ্ছে সুন্দরবন একেবারেই কাছাকাছি হওয়ায় হয়তো হরিণ দুটি ভুল করে খাবারের সন্ধানে এই এলাকায় এসেছে।

হরিণ দুটি দ্রুতই সুন্দরবনে ছেড়ে দেওয়া হবে বলে জানান তিনি কারণ চিত্রা হরিণ বেশি মানুষ দেখলে স্টক করে মারা যায়।

স্থানীয়রা অভিযোগ করে বলেন, এই এলাকায় কয়েকটি সক্রিয় হরিণ চোরা কারবারি গ্রুপ আছে হয়তো তারাও এই হরিণ দুটি লোকালয়ে বিক্রির উদ্দেশ্যে নিয়ে আসতে পারে। তাই হরিণ রক্ষায় বন বিভাগের নজরদারি বাড়ানো প্রয়োজন বলে দাবি করেন তারা।


আরও খবর