আজঃ শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪
শিরোনাম

টি-টোয়েন্টি সিরিজে দলে জায়গা হয়নি কোহলির

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৫ জুলাই ২০২২ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৫ জুলাই ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে আসন্ন টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা করেছে ভারত। সেই দলে জায়গা হয়নি বিরাট কোহলির। রোহিত শর্মার নেতৃত্বাধীন দলে অন্যান্য সিনিয়ররা থাকলেও বিশ্রামে পাঠানো হয়েছে শুধু বিরাট কোহলি ও জশপ্রীত বুমরাহকে।

তবে দলে ফিরেছেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন। দীর্ঘদিন বাদে চোট সারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে সিরিজে ফেরার সম্ভাবনা রয়েছে কে এল রাহুলের। যদিও রাহুলের ফেরাটা নির্ভর করছে ফিটনেসের উপর। ফিটনেসের শর্তে দলে রাখা হয়েছে কুলদীপ যাদবকেও। এই দুজনকেই সময়মতো ফিটনেস পরীক্ষায় পাশ করতে হবে।

যে দুজন সিনিয়র ক্রিকেটারকে বিশ্রাম দেওয়া হয়েছে, তাদের মধ্যে বুমরাহ ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে টেস্ট ম্যাচে খেলেছেন। মনে করা হচ্ছে, ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে ওয়ানডে সিরিজের সবকটি ম্যাচই খেলবেন তিনি। কোহলি টেস্টে খেললেও প্রথম ওয়ানডেতে চোটের জন্য খেলতে পারেননি। তবে দ্বিতীয় ওয়ানডেতে খেললেও নিজেকে মেলে ধরতে পারেননি তিনি। সম্প্রতি অন্যান্য সিনিয়রদের তুলনায় তিনি অনেক কম ম্যাচ খেলেছেন। তা সত্ত্বেও তার বিশ্রাম নেওয়া নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে


আরও খবর



রাজধানীতে ফুটপাত বিক্রির সঙ্গে জড়িতদের তালিকা চেয়েছেন হাইকোর্ট

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

নানা শ্রেণিপেশার মানুষের চলাচলের জন্য রাজধানীর ফুটপাত, অবৈধভাবে দখল ও বিক্রির সঙ্গে কারা কারা জড়িত তাদের তালিকা চেয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে একটি উচ্চ পর্যায়ের কমিটি গঠন করা নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

ফুটপাত বিক্রি ও অবৈধ দখলকারীদের সঙ্গে কারা কারা জড়িত তা আগামী ১৩ মে অর্থাৎ ১৫ দিনের মধ্যে ঢাকা দক্ষিণ ও উত্তর সিটি করপোরেশনকে জানানোর জন্য বলেছেন আদালত।

এ সংক্রান্ত বিষয়ে শুনানি নিয়ে সোমবার (২৯ এপ্রিল) হাইকোর্টের বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি মো. বজলুর রহমানের সমন্বয়ে গঠিত দ্বৈত বেঞ্চ এ আদেশ দেন।


আরও খবর



এসএসসির ফলাফল প্রকাশের তারিখ নিয়ে যা জানালো বোর্ড

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল আগামী মে মাসের ৯ থেকে ১১ তারিখের মধ্যে প্রকাশিত হতে পারে। এরই মধ্যে ফল প্রকাশের সম্ভাব্য তারিখ নির্ধারণ করে এ-সংক্রান্ত প্রস্তাব শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। এখন প্রধানমন্ত্রীর সম্মতি পেলেই ফল প্রকাশের তারিখ চূড়ান্ত করা হবে। 

শনিবার বিকালে আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান তপন কুমার সরকার গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছেন।

তপন কুমার বলেন, ফল প্রকাশের সম্ভাব্য তারিখ নির্ধারণ করে এ-সংক্রান্ত প্রস্তাব শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। ৯, ১০ ও ১১ মেএই তিনটি তারিখের মধ্যে যেকোনো এক দিন ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। তবে সবকিছু নির্ভর করছে প্রধানমন্ত্রীর সম্মতির ওপর।

সাধারণত পরীক্ষা শেষ হওয়ার পর ৬০ দিনের মধ্যে ফলাফল প্রকাশ করা হয়ে থাকে। সে হিসাবে, মে মাসের ১১ তারিখের মধ্যে ফলাফল প্রকাশিত হওয়ার কথা।

এসএসসি ও এইচএসসির মতো পাবলিক পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের জন্য তিন দিনের সম্ভাব্য তারিখ ঠিক করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব পাঠায় আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটি। এরপর শিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সঙ্গে পরামর্শ করে ফলাফল প্রকাশের তারিখ চূড়ান্ত করে। কারণ এসব পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের কার্যক্রম প্রধানমন্ত্রী উদ্বোধন করেন। ফলে তিনি যেদিন সময় দিতে পারেন, সেদিনই ফলাফল প্রকাশ করা হয়।

গত ১৫ ফেব্রুয়ারি সারা দেশে একযোগে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়। লিখিত পরীক্ষা শেষ হয় গত ১২ মার্চ। ব্যবহারিক পরীক্ষা ১৩ থেকে ২০ মার্চের মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়। ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড এবং মাদ্রাসা ও কারিগরি বোর্ডের অধীনে এই পরীক্ষায় ২০ লাখ ২৪ হাজার ১৯২ জন পরীক্ষার্থী অংশ নেওয়ার জন্য নিবন্ধন করে।


আরও খবর



ঈদে ঘুরতে যাচ্ছেন? খরচ বাঁচানোর উপায় জেনে নিন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ভ্রমণ ডেস্ক

Image

রহমতের মাস মাহে রমজানের পর কড়া নাড়ছে মুসলিম সম্প্রদায়ের অন্যতম বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতর। ঈদ মানেই আনন্দ ও খুশির জোয়ার। সবাই চায় এই সময়টাতে পরিবার পরিজনের সাথে খুশির সময়টা ভাগাভাগি করতে। আর তাই ঈদকে সামনে রেখে সবাই নাড়ীর টানে বাড়ি ফিরা শুরু করেছেন রাজধানীবাসী। আবার অনেকে ঈদের এই ছুটিতে বন্ধুবান্ধব বা পরিবারের সদস্যদের নিয়ে দেশে বা দেশের বাহিরে বিভিন্ন পর্যটন স্থানে যাবে ঘুরতে। এই ঘোরাঘুরিতে খরচ তো থাকবেই। তবে কিছু বিষয়ে খেয়াল রাখতে পারলে বাজেটের মধ্যে ঘোরাঘুরি সারা সম্ভব। চলুন জেনে নেই কয়েকটি বিষয়।

যাতায়াতে মিতব্যয়ী হোন : ভ্রমণে প্রথমধাপে যেই খরচটা হয় তা হচ্ছে যাতায়াতের খরচ। তাই যাতায়াতে মিতব্যয়ী হতে হবে। কোনো কোনো দেশে যাওয়ার ক্ষেত্রে আপনি তুলনামূলক কম ব্যস্ত বিমানবন্দর বেছে নেয়ার সুযোগ পাবেন, আর সেখান থেকে আপনার গন্তব্য শহরটিতে যাওয়ার জন্য মানসম্মত গণপরিবহনও পাওয়া যেতে পারে। কম ব্যস্ত বা কম জনপ্রিয় বিমানবন্দরে যেতে খরচটা একটু কম পড়বে। আর গণপরিবহনের খরচ তো কমই। তাই কোথাও যাওয়ার আগে সেখানকার যাতায়াত ব্যবস্থা এবং খরচ সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নিন। বেঁচে যাবে অনাকাঙ্ক্ষিত খরচ। দেশে বেড়ানোর ক্ষেত্রেও ভাড়া গাড়ির চেয়ে স্থানীয় পরিবহন ব্যবহার করুন।

বুঝেশুনে প্যাকেজ অফার নিন : কাঙ্ক্ষিত স্থানে যাওয়ার পর থাকা খাওয়ার জন্য ব্যবস্থা করতে হয়। এর জন্য রিসোর্টে থাকা এবং খাওয়াদাওয়ার সুবিধা নিয়ে থাকলেও কিন্তু আপনি শেষমেশ বাড়তি খরচের চাপে পড়তে পারেন। যেমন খাবার খরচসহ থাকার জায়গা বুকিং দিয়েছেন। কিন্তু ওখানে গিয়ে স্থানীয়দের অন্য ধাঁচের কোনো মজাদার খাবার দেখে আর নিজেকে সামলাতে পারলেন না। খরচ করে খেয়ে নিলেন সেই খাবার। ওদিকে রিসোর্টে ওই বেলার খাবার খরচটাও কিন্তু আপনাকে ঠিকই দিতে হচ্ছে। ফলে শুধুমাত্র থাকার জন্য রিসোর্ট বুকিং দিয়ে খাবারের খরচটা বাহিরে করলে হোটেলের বিল কম আসবে। এ ক্ষেত্রে প্রয়োজন ছাড়া কম খরচের হোটলেরুম বা রিসোর্টে উঠতে পারেন।

সাথে শুকনো খাবার রাখুন : ভ্রমণের সময় লাগেজে কিছু শুকনা খাবার রাখুন। বিদেশে গেলে ভিনদেশি মুদ্রায় এসব কিনতে যে বাড়তি খরচটা হতো তা অবশ্যই বেঁচে যাবে। আর হুটহাট ক্ষুধা পেলেও সঙ্গে থাকা খাবার খাওয়া যাবে। দেশেও অপ্রচলিত স্থানে গেলে সহজে খাবারটাও পেয়ে যাবেন।

উপহারে অপচয় নয় : অনেকেই ভ্রমণে গিয়ে আত্মীয়-স্বজন বা বন্ধুদের জন্য উপহার কিনে থাকেন। এতে অনেক খরচ হবে সেটাই স্বাভাবিক। কিন্তু দামি কিছু উপহার না দিয়ে বা মার্কেট থেকে না কিনে স্থানীয় বাজার থেকে কিছু কিনুন। এতে কম খরছে ভালো কিছু কেনা যাবে। তাছাড়া স্থানীয় মানুষের তৈরি হস্তশিল্পসামগ্রী সরাসরি তাদের কাছ থেকে কেনার সুযোগ পেলে সেটাও কাজে লাগাতে পারেন। উপহার হিসেবে এগুলো দারুণ।


আরও খবর



নরসিংদীতে পিকআপ-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৪

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নরসিংদী প্রতিনিধি

Image

নরসিংদীর মাধবদীতে পিকআপভ্যান ও যাত্রীবোঝাই মাইক্রোবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে চারজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন অন্তত আটজন। আহতদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তাদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা গুরুতর বলে জানা গেছে।

বুধবার (১০ এপ্রিল) রাত সাড়ে ১১টায় সদর উপজেলার মাধবদীর টাটা পাড়া এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। নরসিংদী সদর থানার ওসি মো. তানভীর আহমেদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, নিহতদের মরদেহ নরসিংদী সদর হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।

পুলিশ জানায়, একটি যাত্রীবোঝাই মাইক্রোবাস ঢাকা থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার দিকে যাচ্ছিল। মাইক্রোবাসটি নরসিংদী সদর উপজেলার মাধবদী টাটা পাড়া এলাকার পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি পিকআপভ্যানের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে মাইক্রোবাসটি দুমড়েমুচড়ে যায়। ঘটনাস্থলেই চারজন নিহত হন। আহত হন অন্তত আটজন।

আহতদের উদ্ধার করে নরসিংদী সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। আটজনের অবস্থা গুরুতর। তাদের ঢাকা মেডিকেলে পাঠানো হয়েছে।


আরও খবর



ব্যাংক ডাকাতিতে ব্যবহৃত গাড়িসহ কেএনএফের ৪ সদস্য গ্রেফতার

প্রকাশিত:সোমবার ০৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বান্দরবান প্রতিনিধি

Image

বান্দরবানের থানচিতে ব্যাংক ডাকাতিতে ব্যবহৃত জিপগাড়িসহ পৃথক অভিযানে কেএনএফের চার সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এ নিয়ে রুমা-থানচিতে কেএনএফ তাণ্ডবের ঘটনায় আটটি মামলায় সেনাবাহিনী-র‌্যাব-পুলিশের সাঁড়াশি অভিযানে ৫ জনকে গ্রেফতার করা হলো।

সোমবার বিষয়টি নিশ্চিত করে বান্দরবানের পুলিশ সুপার সৈকত শাহীন জানান, গতকাল রোববার রাতে থানচি থেকে একজন এবং রুমা থেকে তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এর আগে সদরের স্যারণপাড়া থেকে কেএনএফের প্রধান সমন্বয়ককে গ্রেফতার করা হয়েছে। সেনাবাহিনী-র‌্যাব-পুলিশের পৃথক অভিযানে এ পর্যন্ত ৫ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

এদিকে কেএনএফ তাণ্ডবের ঘটনায় বান্দরবান জেলাজুড়ে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। পুলিশের সাঁজোয়া যানসহ বিভিন্ন ধরনের সক্ষমতা বাড়ানো হয়েছে। রুমা, থানচি, রোয়াংছড়ি উপজেলায় ব্যাংক বন্ধ থাকায় বান্দরবান জেলা সদরে সোনালী ব্যাংকের প্রধান শাখায় গ্রাহকের দীর্ঘলাইন। বেড়েছে ভোগান্তিও।

প্রসঙ্গত, গত ২ ও ৩ এপ্রিল রুমা এবং থানচিতে ব্যাংক লুট ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ১৪টি অস্ত্র লুট করেছিল কেএনএফ। এ ঘটনায় এ পর্যন্ত রুমায় চারটি ও থানচিতে চারটি মামলা করা হয়েছে।


আরও খবর