আজঃ রবিবার ০৩ ডিসেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

টেকনাফে অস্ত্র তৈরির কারখানায় অভিযানে র‍্যাব

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৮ আগস্ট ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৮ আগস্ট ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
মোহাম্মদ ফারুক, কক্সবাজার

Image

কক্সবাজারের টেকনাফে দুর্গম পাহাড়ে অস্ত্র তৈরির কারখানায় অভিযান পরিচালনা করছে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব-১৫)।

শুক্রবার (১৮ আগস্ট) রাত ৮টার দিকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন র‍্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন।

তিনি জানান, টেকনাফের রঙ্গিখালী এলাকার দুর্গম পাহাড়ে অস্ত্র তৈরির কারখানা ও ডাকাত দলের আস্তানায় অভিযান পরিচালনা করছে র‍্যাব-১৫। অভিযান শেষে এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য জানানো হবে।

নিউজ ট্যাগ: টেকনাফ

আরও খবর



কুকুরের মাংস খাওয়া নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

কুকুরের মাংস খাওয়া নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া। নতুন প্রজন্মের দীর্ঘদিনের বিক্ষোভ-প্রতিবাদের মুখে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটির সরকার। এবিষয়ে বিশেষ আইন প্রণয়নে চলতি বছরই পার্লামেন্টে বিল উত্থাপন করবে ক্ষমতাসীনরা।

অনেক কোরীয় নাগরিকের ধারণা ৬০-৭০ দশকে চরম দারিদ্র এবং খাদ্যাভাবের কবলে পড়ে কুকুরের মাংস খাওয়া শুরু। আবার অনেকে বলছেন, প্রাচীনকাল থেকেই তাদের আদিপুরুষ কুকুরের মাংস খেয়ে আসছে।

জরিপ বলছে, প্রতিবছর শুধুমাত্র মাংস খাওয়ার জন্য দক্ষিণ কোরিয়ায় ৭ থেকে ১০ লাখ কুকুর হত্যা করা হয়। যা নিয়ে হরহামেশাই সমালোচনা হয় বিশ্বজুড়ে। 

আরও পড়ুন>> গাজায় জ্বালানি প্রবেশ করতে দিচ্ছে না ইসরাইল

এমনকি নিজ দেশেও দীর্ঘদিন ধরে বিক্ষোভ প্রতিবাদ করে আসছেন প্রাণি সুরক্ষাকর্মীরা। এছাড়া দক্ষিণ কোরিয়ার তরুণ প্রজন্মও এ বিষয়ে বেশ সোচ্চার।

এমন বাস্তবতায় চাপের মুখেই কুকুরের মাংস বিক্রি এবং খাওয়া বন্ধে বিশেষ আইন তৈরি করতে যাচ্ছে সিউল। ২০২৭ সাল নাগাদ দেশটিতে কুকুরের মাংস খাওয়া পুরোপুরি বন্ধে এবছরই পার্লামেন্টে বিল উত্থাপন করবে ক্ষমতাসীন পিপল পাওয়ার পর্টি।

কুকুরের মাংস বিক্রির সাথে জড়িত ব্যবসায়িদের বিকল্প কর্মসংস্থান বন্দোবস্ত করার পরই এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করা হবে বলে জানিয়েছে দক্ষিণ কোরীয় সরকার।


আরও খবর
২৪ ঘণ্টায় ৭ শতাধিক ফিলিস্তিনি নিহত

রবিবার ০৩ ডিসেম্বর ২০২৩




২৪ ঘণ্টায় ৭ শতাধিক ফিলিস্তিনি নিহত

প্রকাশিত:রবিবার ০৩ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ০৩ ডিসেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় গত ২৪ ঘণ্টায় সাত শতাধিক ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছেন। গাজার সরকারি মিডিয়া অফিসের পরিচালক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানিয়েছেন, গাজায় ইসরায়েলের অব্যাহত বোমা হামলার কারণে ১৫ লাখের বেশি ফিলিস্তিনি বাস্তুচ্যুত হয়েছেন।

তাছাড়া ৫২ দিন ধরে গাজায় বিদ্যুৎ নেই। গাজা ইলেকট্রিসিটি ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি (জিইডিসিও) থেকে পাওয়া তথ্যানুসারে জাতিসংঘ এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। অন্যদিকে দুপক্ষের মধ্যে যুদ্ধবিরতি শেষ হওয়ার পর গাজায় অব্যাহত বোমা হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল।

জানা গেছে, ৮ অক্টোবর গাজায় ইসরায়েলি বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায় এবং গাজা বিদ্যুৎকেন্দ্র ১১ অক্টোবর থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে দেয়।

গত ৭ অক্টোবর ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের হামলার পর গাজায় সর্বাত্মক অবরোধ আরোপ করে ইসরায়েল। গাজায় বিদ্যুৎ, জ্বালানি, খাদ্য, পণ্য ও পানি সরবরাহ বন্ধ করে দেয় তারা।

হামাসের হামলার প্রতিরোধ নিতে সেদিন থেকেই গাজায় নির্বিচার হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী। ৭ অক্টোবর থেকে ইসরায়েলি হামলায় এখন পর্যন্ত ১৫ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। নিহতদের তালিকায় ১০ হাজারের বেশি নারী ও শিশু রয়েছে।

সূত্র: আল-জাজিরা


আরও খবর



একাদশ জাতীয় সংসদের সফল মন্ত্রী যারা

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতে সরকারের সাফল্যের রূপকার হলেন মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম। তার সময়ে মাছের উৎপাদন বেড়েছে ৫৫ শতাংশ। মাছ উৎপাদনে বাংলাদেশ এখন বিশ্বে তৃতীয়।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আর খুব বেশ দেরি নেই। যে কোনো দিন ঘোষণা হতে পারে তপশিল। বর্তমান মন্ত্রিসভার সদস্যরা নির্বাচনকালীন সরকারে শুধু রুটিন দায়িত্ব পালন করবেন। একই সঙ্গে তারা পরবর্তী মন্ত্রিসভার সদস্যদের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তরের জন্য দিন গুনতে থাকবেন। তবে বর্তমান মন্ত্রিসভার যেসব সদস্যের আমলনামা ভালো, তাদের কেউ কেউ হয়তো পরবর্তী সরকারের মন্ত্রিসভায় স্থান পেতে পারেন। তাই গত প্রায় পাঁচ বছরে কোন মন্ত্রী সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় কেমন চালিয়েছেন, তা নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে চলছে চুলচেরা বিশ্লেষণ। এ-সংক্রান্ত হালনাগাদ তথ্য রয়েছে সরকারপ্রধানের কাছেও।

সরকারে উচ্চপর্যায়ের এক সূত্রমতে, ছোটখাটো ত্রুটিবিচ্যুতি থাকলেও অন্তত এক ডজন মন্ত্রী গত পাঁচ বছরে সুনাম কুড়িয়েছেন। তারা আন্তরিকতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেছেন। তবে একই সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েও সুবিচার করতে না পারায় অনেকে হয়েছেন সমালোচিত। সফল ও ব্যর্থ এসব মন্ত্রীদের আমলনামা আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে রয়েছে।

বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দা ও করোনা মহামারির মতো অভিঘাত সত্ত্বেও বর্তমান মন্ত্রিসভার সদস্যদের মধ্যে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম, নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এ কে এম এনামুল হক শামীম, শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল দায়িত্ব পালনে সাধারণ মানুষ ও সরকারের উচ্চমহলের সুনজর কেড়েছেন।

প্রায় ১৫ বছর সরকারপ্রধান হিসেবে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা একটানা দায়িত্ব পালন করছেন। এ সময়ের মধ্যে যখনই নতুন সরকার গঠন করেছেন, তখন তিনি তার সহযাত্রীদের পরিবর্তন করেছেন। তবে সরকার গঠনের পর বিশেষ বড় ধরনের কারণ ছাড়া মন্ত্রিসভা থেকে কাউকে বাদ দেননি। যদিও মন্ত্রণালয়ে অনুপস্থিত, কাজের ধীর গতি ও এডিপি বাস্তবায়নে আশানুরূপ ফল অর্জন করতে না পারা মন্ত্রীর সংখ্যা কম নয়।

জানা গেছে, সব্যসাচীর ন্যায় দল ও মন্ত্রণালয় চালিয়ে ব্যাপক সুনাম কুড়িয়েছেন দলের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে বিএনপি ও তাদের মিত্ররা আন্দোলন করবে জানা সত্ত্বেও তা মোকাবিলায় আওয়ামী লীগের মতো দেশের প্রাচীন সংগঠনের তৃতীয়বার সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন তিনি। আন্দোলন মোকাবিলায় সারা দেশে শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশের মাধ্যমে বিএনপিসহ মাঠের বিরোধী রাজনৈতিক শক্তিকে কোণঠাসা করার মূল কারিগরও তিনি। তার মন্ত্রণালয়ের অধীনেই সম্পন্ন হয়েছে দেশের বেশ কয়েকটি মেগা প্রকল্প, যা বর্তমান সরকারের উন্নয়নের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে মূল ভূমিকা পালন করেছেন। তার মন্ত্রণালয়ের অধীনে দেশব্যাপী এক দিনে একশ সড়ক এবং দেড়শ সেতু উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। যার মাধ্যমে নতুন ইতিহাস সৃষ্টি হয়েছে। মহামারির সময় যখন সবাই ভীতসন্ত্রস্ততখনো মেগা প্রকল্প পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, বঙ্গবন্ধু টানেলের নির্মাণকাজ নিয়মিত তত্ত্বাবধান করে গেছেন তিনি।

অন্যদিকে কৃষিমন্ত্রী রাজ্জাক রাজনীতিতে যেমন সরব তেমনি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব বেশ দক্ষতার সঙ্গে সামাল দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী এক ইঞ্চি জমিও ফাঁকা না রাখা নীতি বাস্তবায়নে ভূমিকা রেখেছেন তিনি। এতে দেশে কৃষি উৎপাদন ব্যাপক বৃদ্ধি পেয়েছে। করোনার প্রভাব মোকাবিলায় কৃষিতে প্রণোদনার দেওয়ার উদ্যোগ নেন তিনি। মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব সামলানোর পাশাপাশি দলের গুরুত্বপূর্ণ কাজ ঘোষণাপত্র, গঠনতন্ত্র সংশোধন ও আগামী নির্বাচনে ইশতেহার প্রণয়নের কাজ করে যাচ্ছেন তিনি।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, দেশের ইতিহাসে সর্বাধিক সময় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালনকারী মন্ত্রী হচ্ছেন আসাদুজ্জামান খান কামাল। জাতীয় যে কোনো সংকট মোকাবিলা করেছেন বিচক্ষণতার সঙ্গে। তিনি প্রথম দফায় দেড় বছর প্রতিমন্ত্রী হিসেবে সুচারুভাবে দায়িত্ব পালন করায় পরবর্তী সময়ে পূর্ণ মন্ত্রীর দায়িত্ব পান। একাদশ জাতীয় সংসদেও তাকে পূর্ণমন্ত্রী হিসেবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়। সদালাপী এই মন্ত্রী জঙ্গি দমনসহ সীমান্তে সংঘাত এড়িয়ে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন। সার্বিকভাবে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়ন করার কারণে এখন পর্যন্ত তিনি বিতর্কের ঊর্ধ্বে রয়েছেন। প্রচারবিমুখ এই মন্ত্রীর দায়িত্বশীল ভূমিকা প্রধানমন্ত্রীর গুডবুকে রয়েছেন।

সরকারের অন্যতম মুখপাত্র তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে নিয়োজিত আছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ। রাজনীতিতে বিএনপিসহ বিরোধী দলের কড়া জবাব যেমন দিয়েছেন, তেমনি মন্ত্রণালয় সামলাতেও সিদ্ধহস্ত তিনি। মন্ত্রণালয়ের নাম পাল্টে তিনি পুরোনো তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে ফিরিয়ে নিয়েছেন। ক্রমবর্ধমান গণমাধ্যমের উৎকর্ষ সাধনে রেখেছেন ভূমিকা। করোনাকালে গুজব প্রতিরোধ করেছেন বেশ দক্ষতার সঙ্গে। যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্বপ্রাপ্ত রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের সম্মেলন ছাড়াও দলের সমস্যা নিরসনে ভূমিকা রেখে চলেছেন। বিদেশি টিভি চ্যানেলে অনুমতি ছাড়া বিজ্ঞাপন প্রচার নিষিদ্ধ করা, কেবল নেটওয়ার্কের পূর্ণ ডিজিটালে রূপায়ণ, টিভি চ্যানেলগুলোর ক্রম ঠিক করার মাধ্যমে অসুস্থ প্রতিযোগিতা এবং অবৈধ ডিশ টিভির দৌরাত্ম্য বন্ধ করেছেন তিনি। সম্প্রচার আইন ও গণমাধ্যমকর্মী আইন প্রণয়নের কাজ চলমান হলেও উদ্যোগটি বেশ প্রশংসনীয়।

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতে সরকারের সাফল্যের রূপকার হলেন মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম। তার সময়ে মাছের উৎপাদন বেড়েছে ৫৫ শতাংশ। মাছ উৎপাদনে বাংলাদেশ এখন বিশ্বে তৃতীয়।

নদী তীর দখলমুক্ত করা মাধ্যমে আলোচনায় আসেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। ১০ হাজার কিলোমিটার নৌপথে নৌযান চলাচলের উপযোগী করার কাজও এগিয়ে নিয়েছেন অনেকটা। মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণকাজ, সমুদ্র পরিবহন ব্যবস্থার সার্বিক উন্নয়ন ও সম্প্রসারণ, সমুদ্র বন্দরগুলোর আধুনিকায়নে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছেন তিনি।

২০১৪ সালের ১৪ জানুয়ারি থেকে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করছেন শাহরিয়ার আলম। সফল এই ব্যবসায়ী কূটনীতিতেও বেশ পারদর্শী। বিশেষ করেবিভিন্ন দেশের সঙ্গে অর্থনৈতিক কূটনীতি জোরদারে কাজ করে চলেছেন তিনি। যখনই পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেনের অতিকথনের কারণে সমালোচিত হয়েছেন, তখন নেপথ্যে থেকে শাহরিয়ার আলম সরকারের কূটনীতি সামলেছেন। গুছিয়ে কথা বলার কারণে বিদেশি কূটনীতিকদের কাছে তিনি বেশ সমাদৃত। সংবেদনশীল বা স্পর্শকাতর ইস্যুতে গণমাধ্যমে তথ্য দেওয়ার ক্ষেত্রে তিনি যথেষ্ট সংযমী।

সুরক্ষা অ্যাপ ডেভেলপমেন্টের মাধ্যমে করোনা ভাইরাসের টিকা নিবন্ধন এবং গ্রহণ প্রক্রিয়া ডিজিটালাইজ করার পুরো কৃতিত্ব তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের। দেশব্যাপী ছড়িয়ে থাকা ৯ হাজার ৩৯৭টি ডিজিটাল সেন্টারের ১৭ হাজার ৮০০-এর অধিক নারী-পুরুষ উদ্যোক্তা ৩৮৫টিরও বেশি সরকারি-বেসরকারি সেবা নাগরিককে সহজে, দ্রুত ও স্বল্প ব্যয়ে পৌঁছে দিচ্ছেন। প্রতিমাসে ডিজিটাল সেন্টার থেকে ৭৫ লাখেরও বেশি সেবা দেওয়া হচ্ছে। ইনফো সরকার প্রকল্পের মাধ্যমে ২ হাজার ৬০০ ইউনিয়নে দ্রুতগতির ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট পৌঁছে দেওয়ার জন্যেও তিনি প্রশংসিত।

বন্যা ও নদীভাঙনের মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে দেশকে রক্ষায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শতবর্ষী ডেল্টাপ্ল্যান বাস্তবায়নের দায়িত্ব পালন করছেন পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এ কে এম এনামুল হক শামীম। মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে সারা দেশে নদীভাঙন এক-তৃতীয়াংশ কমে এসেছে।

নতুন শিক্ষাক্রম চালু হওয়ার পর থেকে একটি মহলের ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছেন শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল। নোট-গাইড ও কোচিং ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান নেওয়ায় সুশীল সমাজ, শিক্ষক, অভিভাবকদের মধ্যে তার গ্রহণযোগ্যতা ব্যাপক।

সৌজন্যে: কালবেলা


আরও খবর



ভারতে ৯ দিনেও উদ্ধার হয়নি ৪১ শ্রমিক

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২১ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২১ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

এখনো উদ্ধার করা যায়নি ভারতের উত্তরখন্ডের নির্মাণাধীন সিলকিয়ারা বেন্ড-বারকোট টানেলে ভূমিধসে আটকে পড়া ৪১ শ্রমিককে। নবম দিনের মতো উদ্ধারকাজ চালিয়ে যাচ্ছেন উদ্ধারকারীরা। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত, শ্রমিকদের উদ্ধারে নতুন আরেকটি খাদ খননের চেষ্টা চলছে। ভারতীয় গণমাধ্যম জানায়, আটকে পড়া শ্রমিকরা সেখানে কিছুটা আলো পাচ্ছেন। এ ছাড়া পাইপে করে তাদের জন্য অক্সিজেন ও শুকনো খাবার পাঠানো হচ্ছে। এর ভেতর অন্তত ৩ শ্রমিক আমাশয় আক্রান্ত হয়েছেন বলেও জানা গেছে।

দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ভাস্কর খুলবে জানান, আটকা পড়া শ্রমিকদের কাছে রান্না করা খাবার পাঠানোর পাশাপাশি টেলিফোনে সংযোগ স্থাপন করার চেষ্টা করা হচ্ছে। এ ছাড়া কর্মকর্তারা আরও জানিয়েছেন, অপটিক্যাল ফাইবার কানেকশন স্থাপনের কথা চিন্তা করা হচ্ছে। এর মাধ্যমে ক্যামেরা বা ফোনের মাধ্যমে আটকে পড়া ব্যক্তিরা পরিবারের সঙ্গে কথা বলতে পারবেন। 

আরও পড়ুন>> ডোমিনিকান রিপাবলিকে ভারী বৃষ্টিতে ২১ জনের মৃত্যু

এর আগে, ১২ নভেম্বর ভারতের উত্তরাখন্ডে নির্মাণাধীন একটি টানেল ধসে পড়ে। উত্তরাখন্ডের উত্তরকাশী জেলায় ব্রহ্মকাল-যমুনোত্রী হাইওয়ের ধারে সাড়ে ৪ কিলোমিটার লম্বা সুড়ঙ্গ তৈরি হচ্ছে। গতকাল রোববার সেই সুড়ঙ্গের দেড়শ মিটার অংশ ভেঙে পড়ে।

সেখানে অন্তত ৪১ শ্রমিক ছিলেন। তারা সবাই ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকে রয়েছেন। দুর্ঘটনার কারণ জানা যায়নি। খবর পেয়েই উত্তরকাশীর পুলিশ সুপার অর্পণ যদুবংশী ঘটনাস্থলে পৌঁছান। শুরু হয় উদ্ধারকাজ। আটকে পরা শ্রমিকদের কাছে প্রয়োজনীয় সামগ্রী পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে। দ্রুত তাদের উদ্ধারের চেষ্টা করা হচ্ছে বলে তিনি জানান।


আরও খবর
২৪ ঘণ্টায় ৭ শতাধিক ফিলিস্তিনি নিহত

রবিবার ০৩ ডিসেম্বর ২০২৩




অতিরিক্ত ডিআইজি পদে পদোন্নতি পেলেন ১২ এসপি

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ০৬ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বাংলাদেশ পুলিশের ১২ এসপিকে অতিরিক্ত ডিআইজি পদে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে। সোমবার (৬ নভেম্বর) রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব মাহবুবুর রহমান স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-কমিশনার আব্দুল ওয়ারীশ, টাঙ্গাইলের পুলিশ সুপার সরকার মোহাম্মদ কায়সার, ডিএমপির উপ-কমিশনার মুহাম্মদ আশরাফ হোসেন, কুষ্টিয়ার পুলিশ সুপার এ এইচ এম আবদুর রকিব, ডিএমপির উপ-কমিশনার মোহাম্মদ আনিসুর রহমান, এ বি এম মাসুদ হোসেন, মো. শহিদুল্লাহ, খুলনা নৌ পুলিশের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শরিফুর রহমান, চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-কমিশনার মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান, বগুড়ার পুলিশ সুপার সুদীপ কুমার চক্রবর্তী, যশোরের পুলিশ সুপার প্রলয় কুমার জোয়ারদার ও ডিএমপির উপ-কমিশনার আসমা সিদ্দিকা মিলিকে অতিরিক্ত ডিআইজি করা হল।

স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, যোগদানের তারিখ থেকে এই আদেশ কার্যকর হবে।

নিউজ ট্যাগ: ডিআইজি

আরও খবর