আজঃ মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

টাঙ্গাইলে বিষাক্ত মদ্যপানে ৩ যুবকের মৃত্যু

প্রকাশিত:শুক্রবার ২০ আগস্ট ২০21 | হালনাগাদ:শুক্রবার ২০ আগস্ট ২০21 | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

টাঙ্গাইলের দেলদুয়ার উপজেলায় বিষাক্ত মদ্যপানে তিন যুবকের মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৯ আগস্ট) দিবাগত রাত দেড়টায় ওই তিন যুবকের মৃত্যু হয়। শুক্রবার (২০ আগস্ট) সকালে বিষয়টি দেলদুয়ার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাজ্জাদ নিশ্চিত করেছেন।

নিহতরা হলেন, উপজেলার পাঁচ এলাসিন গ্রামের জুলহাস মিয়ার ছেলে মোহাম্মদ নাসির মিয়া (২২), বাবুল মিয়ার ছেলে  মো. পারভেজ (৩৪) ও কাশেম মিয়ার ছেলে মোহাম্মদ আক্কাস (২৩)।

স্থানীয় লোকজন ও পরিবারের সদস‌্যদের বরাত দিয়ে ওসি জানান, বৃহস্পতিবার রাত ৯টার দিকে ওই তিন জন নাসিরের মুদি দোকানে বসে মদপান করে। মদপানের পর তারা তিনজনই অচেতন অবস্থায় পড়ে থাকে। পরে এক ক্রেতা তাদের দোকানে গেলে তাদের অচেতন অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখে আশেপাশের লোকজনকে ডেকে বিষয়টি অবগত করেন। স্থানীয়রা তাদের পরিবার পরিজনদের বিষয়টি জানান। এরপর তারা ছুটে এসে ওই তিন জনকে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানকার চিকিৎসক তাদের মধ্যে নাসির এবং পারভেজকে তাৎক্ষণিক মৃত ঘোষণা করেন। এরপর চিকিৎসারত অবস্থায় রাত দেড়টার দিকে আক্কাসও মারা যান।


আরও খবর



ঈদের আনন্দ মাটি, আগুনে পুড়ে ছাই ৩০ দোকান

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
শরীয়তপুর প্রতিনিধি

Image

ঈদের নামাজ চলাকালে শরীয়তপুরের একটি বাজারে আগুন লেগে ৩০টি দোকান পুড়ে গেছে। ঈদের সকালে এমন আগুনে ব্যবসায়ীদের ঈদ আনন্দ মাটি হয়ে গেল। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টার দিকে শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলার মাঝির ঘাট বাজারে এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।

ফায়ার সার্ভিস, নৌ পুলিশ ও ব্যবসায়ীদের সূত্রে জানা গেছে, সকালে বাজারের ইউনুস খানের মুদির দোকান থেকে আগুনের সুত্রপাত ঘটে। মুদির দোকানটির আশেপাশে জ্বালানি তেল ও গ্যাসের কয়েকটি দোকান থাকায় দ্রুত আগুন অন্যান্য দোকানে ছড়িয়ে পড়ে। এতে বাজারের ২৮ থেকে ৩০টি দোকান ক্ষতিগ্রস্ত হয়। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের দুইটি ইউনিট ও নৌ পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে প্রায় ২ ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে এনেছে। ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের দাবি আগুনে প্রায় ৫ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ঈদের সকালে এমন ভয়াবহ আগুনে ব্যবসায়ীদের ঈদ আনন্দ পুড়ে ছাঁই হয়ে গেছে।

ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ী সালমান ফারসী বলেন, আমার দোকানে মুদি মালামাল ও ভোজ্য তেলের পাশাপাশি কাঁচা মালসহ অন্তত ১৫ লাখ টাকার মালামাল ছিল। সকালে দোকান বন্ধ করে বাসায় গিয়ে নামাজের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। এমন সময় শুনি আমার দোকানে আগুন লেগেছে। ফায়ার সার্ভিস এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার আগেই আমার সারাজীবনের পুঁজি পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। ঈদের আনন্দ মাটি হয়ে গেছে আমার।

ঈদের সকালের এই আগুনে রাসেল মাতবরের ৪টি দোকান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। তিনি বলেন, আমার চারটি দোকান ছিল, যা ভাড়া দিয়ে আমি আয় করে থাকি। ঈদের দিন এমন ক্ষতি হয়ে যাবে ভাবতেও পারিনি। ঈদের আনন্দ পুড়ে শেষ হয়ে গেছে আমার।

মাঝিরঘাট নৌ পুলিশের ইনচার্জ মো. জসিম উদ্দিন বলেন, বাজারটি পদ্মা নদীর কাছাকাছি এলাকায়। আগুনের খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস ও নৌ পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে এনেছে। ঈদের সকালে এমন আগুনে ব্যবসায়ীরা মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছেন।

ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের ওয়ার হাউজ ইন্সপেক্টর শংকর বিশ্বাস বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট প্রায় ২ ঘণ্টার প্রচেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। আগুনে বাজারের ২৮ থেকে ৩০টি দোকান পুড়ে গেছে।


আরও খবর



দিনাজপুরে অনুষ্ঠিত হলো দেশের সর্ববৃহৎ ঈদ জামাত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দিনাজপুর প্রতিনিধি

Image

ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য ও উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে দিনাজপুরের ঐতিহাসিক গোর-এ-শহীদ বড় ময়দানে মুসলমানদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতরের জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৯টায়  লাখ লাখ মুসল্লির অংশগ্রহণে ঈদের এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়।

ঐতিহাসিক এ ঈদের জামাতে অংশ নিতে সদর উপজেলা ছাড়াও জেলার বিভিন্ন উপজেলা ও আশপাশের কয়েকটি জেলার মুসল্লিরা আসেন। জামাতে ইমামতি করেন দিনাজপুর জেনারেল হাসপাতাল জামে মসজিদের ইমাম শামসুল হক কাসেমি।

বৃহৎ এ জামাতকে ঘিরে প্রশাসনের পক্ষ থেকে ছিল কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা। সিসিটিভি ক্যামেরার পাশাপাশি ছিল কঠোর গোয়েন্দা নজরদারি। মাঠের আশপাশে র‌্যাব, বিজিবি, পুলিশ, আনসার ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অন্যান্য সদস্যরাও তৎপর ছিলেন।

নামাজে অংশ নেন স্থানীয় সংসদ সদস্য হুইপ ইকবালুর রহিম ও প্রধান বিচারপতি (ভারপ্রাপ্ত) এনায়েতুর রহিম, জেলা প্রশাসক শাকিল আহমেদ, পুলিশ সুপার শাহ ইফতেখার আহমেদ, দিনাজপুর পৌরসভার মেয়র (ভারপ্রাপ্ত) তৌয়বুল আলম দুলাল, দিনাজপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলতাফুজ্জামান মিতাসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী, প্রশাসনের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও সর্বস্তরের জনগণ।

রংপুর জেলা থেকে ঈদের জামাতে আসা অলিউল ইসলাম ইসলাম বলেন, এশিয়া মহাদেশের সবচেয়ে বড় ও দেশের সর্ববৃহৎ ঈদ জামাতে নামাজ আদায় করার অন্য অনেক দিনে ইচ্ছে ছিল। আল্লাহ আজ সে আশা পুরণ করেছে। জীবনে প্রথম লাখ লাখ মুসল্লির সঙ্গে ঈদের নামাজ পড়তে পেরে ভালো লাগছে।

জেলার খানসামা  উপজেলা থেকে নামাজ পড়তে আসা ফারুক আহম্মেদ বলেন, আমি এর আগেও ঐতিহ্যবাহী এই ময়দানে নামাজ পড়েছি। সবাই মিলে একসঙ্গে লাখ লাখ মুসল্লি নামাজ আদায় করলাম। সবাই মিলে নামাজ পড়ে বেশ ভালো লাগলো।

নামাজ শেষে ঈদগাহ মাঠের সমন্বয়ক, পৃষ্ঠপোষক ও জাতীয় সংসদের হুইপ ইকবালুর রহিম বলেন, আয়তনের দিক দিয়ে এটি উপমহাদেশের সবচেয়ে বড় ঈদগাহ মাঠ। এর আয়তন প্রায় ২২ একর। এবার দিনাজপুর জেলাসহ পার্শ্ববর্তী বিভিন্ন জেলার প্রায় ছয় লাখ মুসল্লি এখানে ঈদের নামাজ আদায় করেছেন।

তিনি আরও বলেন, মাননীয়  প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অর্থায়নে এ মাঠের সুন্দর মিনারটি নির্মিত হয়েছে। ভবিষ্যতে এটিকে আরও সুন্দর করার পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানান ঈদগাহ মাঠের এ সমন্বয়ক।

ঈদের নামাজের আগে শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন দিনাজপুর পৌরসভার মেয়র (ভারপ্রাপ্ত) তৌয়বুল  আলম দুলাল, পুলিশ সুপার শাহ ইফতেখার আহমে, জেলা প্রশাসক শাকিল আহমেদ এবং স্থানীয় সংসদ সদস্য জাতীয় সংসদের হুইপ ইকবালুর রহিম।

জানা যায়, বিভিন্ন স্থান থেকে বড় বড় ঈদগাহ মাঠের চিত্র নিয়ে এসে এ মাঠের নির্মাণ পরিকল্পনা করা হয়। সর্বপ্রথম মাঠের পশ্চিম প্রান্তে গত ২০১৫ সালে এ ঈদগাহ মাঠের নির্মাণ কাজ শুরু হয়। প্রায় দেড় বছর পর এটি নামাজের জন্য পুরো প্রস্তুত করা হয়। এ ঈদগাহে রয়েছে ৫২টি গম্বুজের দুই ধারে ৬০ ফুট করে দুটি মিনার, এর মধ্যের দুটি মিনার ৫০ ফুট করে এবং প্রধান মিনারের উচ্চতা ৫৫ ফুট। এসব মিনার আর গম্বুজের প্রস্থ হলো ৫১৬ ফুট। দেশের বড় ঐতিহাসিক গোর-এ শহীদ ময়দানের পশ্চিম দিকে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এ ঈদগাহ মিনারটি। প্রত্যেকটি গম্বুজে দেওয়া হয়েছে বৈদ্যুতিক বাতি সংযোগ। ৫২টি গম্বুজ ২০ ফুট উচ্চতায় স্থাপন করা হয়েছে। গেট দুটির উচ্চতা ৩০ ফুট নির্মাণে নান্দনিক স্থাপনা দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে।

উল্লেখ্য, আগে দেশের সবচেয়ে বড় ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হতো কিশোরগঞ্জের শোলাকিয়ায়। এখন দিনাজপুরের ৫২ গম্বুজের ঈদগাহ মাঠে সবচেয়ে বড় ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হয়।


আরও খবর



যুবকের চড় খেয়ে লঞ্চ থেকে ঝাঁপ দিলেন তরুণী

প্রকাশিত:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | হালনাগাদ:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
বরিশাল প্রতিনিধি

Image

যুবকের সঙ্গে কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে চড় খেয়ে বরিশাল-ঢাকা রুটের এমভি মানামী লঞ্চ থেকে কীর্তনখোলা নদীতে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা চালিয়েছেন এক তরুণী।

মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) রাতে বরিশাল নৌবন্দরে এ ঘটনা ঘটেছে। নৌপুলিশ ও ঘাটে উপস্থিত থাকা লোকজন ওই তরুণীকে নদী থেকে তুলে হাসপাতালে নিয়ে যান।

এমভি মানামী লঞ্চের মাস্টার আসাদুজ্জামান জানান, এক যুবক আর এক তরুণী লঞ্চের নিচতলার সম্মুখভাগে দাঁড়িয়ে কথা বলছিল। তারা দুজনে ঝগড়াও করেছে। কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে তরুণ ওই তরুণীকে একটা চড় দেয়। এর পরই তরুণী নদীতে ঝাঁপ দেন। তবে এক লোক সঙ্গে সঙ্গেই নদীতে ঝাঁপিয়ে পড়ে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যান।

তিনি বলেন, নদীতে ঝাঁপ দেওয়া তরুণী আমাদের লঞ্চের যাত্রী ছিল না। তা ছাড়া ঝাঁপিয়ে পড়া তরুণীর দ্রুত চিকিৎসার জন্য তাদের হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। কি কারণে এ ঘটনা তা আমরা জানি না।

তবে সেখানে উপস্থিত মারুফ নামে একজন বলেন, প্রথমে দুজনের উচ্চবাচ্য কথা শুনি। এর পর চড়-থাপ্পড়ের ঘটনা ঘটলে মেয়েটি নদীতে ঝাঁপ দেন।

বিষয়টি নিশ্চিত করে সদর নৌ থানার ওসি আব্দুল জলিল বলেন, লঞ্চ পন্টুন ত্যাগ করার কিছুক্ষণ আগের ঘটনা। তরুণী নদীতে ঝাঁপ দিলে নৌপুলিশের সদস্য ও ঘাটে উপস্থিত থাকা লোকজন তাৎক্ষণিক নদীতে পড়া তরুণীকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যান।

এই কর্মকর্তা আরও বলেন, ওই তরুণী কি কারণে এ ঘটনা ঘটিয়েছে তা পরিবারের পক্ষ থেকে বলেনি।


আরও খবর



আজ বিশ্ব পানি দিবস

প্রকাশিত:শুক্রবার ২২ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২২ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আজ বিশ্ব পানি দিবস। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য ওয়াটার ফর পিস বা শান্তির জন্য পানি। বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও দিবসটি পালনে সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে। এছাড়াও বিভিন্ন পরিবেশবাদী সংগঠন পানি দিবস নিয়ে বিভিন্ন সেমিনার ও কর্মসূচি হাতে নিয়েছে।

জানা গেছে, জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের গৃহীত এক প্রস্তাব অনুযায়ী প্রতি বছর ২২ মার্চ বিশ্ব পানি দিবস পালন করা হয়। ১৯৯২ সালে ব্রাজিলের রিওতে এ প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়। সেখানে পানিসম্পদের জন্য একটি বিশেষ দিন ঘোষণার দাবি তোলা হয়। ১৯৯৩ সালে প্রথম বিশ্ব পানি দিবস পালিত হয় এবং এরপর থেকে এ দিবস পালনের গুরুত্ব ক্রমে বৃদ্ধি পেতে থাকে।

পানি দিবস উপলক্ষে এক বাণীতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, পানির প্রতিটি ফোঁটার সর্বোত্তম ব্যবহারই নিশ্চিত করতে পারে পানির সর্বজনীন ন্যায়ভিত্তিক বণ্টন ও ব্যবস্থাপনা। পানি দিবসের এ বছরের প্রতিপাদ্য ওয়াটার ফর পিস সময়োপযোগী হয়েছে বলে তিনি মনে করেন।

শেখ হাসিনা বলেন, পানি শান্তি কিংবা সংঘাত ঘটাতে পারে। পানির অসম বণ্টন বা দুষ্প্রাপ্যতা উত্তেজনা ও সংঘাত সৃষ্টি করে। সুষম পানি ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে জনস্বাস্থ্যের সমৃদ্ধি, খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ এবং অর্থনৈতিক উন্নয়ন সহজতর হলে বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় তা সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।

প্রতি বছর বিশ্ব পানি দিবস ঘিরে জাতিসংঘের বিশ্ব পানি উন্নয়ন প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। এতে প্রত্যেকের পানি এবং পয়োনিষ্কাশনের অধিকার ও প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেওয়া হয়। দিবস পালনের মধ্যদিয়ে নিরাপদ পানির সংকট তুলে ধরা হয় এবং দীর্ঘস্থায়ীভাবে নিরাপদ পানি সংরক্ষণের জন্য মানুষকে উদ্বুদ্ধ করা হয়।


আরও খবর



ঈদুল ফিতরে যেভাবে মিলবে টানা ১০ দিনের ছুটি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সরকারি কর্মচারী এবারের ঈদুল ফিতরের ছুটির সঙ্গে দুই দিনের ছুটি নিলেই তার টানা ১০ দিনের ছুটি ভোগের সুযোগ তৈরি হয়েছে। সুযোগ কাজে লাগাতে অনেকেই ২ দিনের ছুটির আবেদনও প্রস্তুত করছেন। সচিবালয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়সহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের কর্মচারীদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে।

সরকারি ক্যালেন্ডারের হিসাব অনুসারে ৫ ও ৬ এপ্রিল শুক্র ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি। ৭ এপ্রিল পবিত্র শবে কদরের সরকারি ছুটি। সে ক্ষেত্রে ৮ ও ৯ এপ্রিল দুই দিনের ছুটি নিলেই ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত টানা ১০ দিনের ছুটি ভোগের সুযোগ রয়েছে। কারণ ১০, ১১ এবং ১২ এপ্রিল পবিত্র ঈদুল ফিতরের সরকারি ছুটি। আবার ১৩ এপ্রিল শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি এবং ১৪ এপ্রিল পহেলা বৈশাখ। অর্থাৎ, মাত্র দুই দিনের ছুটি নিলেই একসঙ্গে ১০ দিন ছুটি কাটাতে পারবেন কর্মচারীরা।

আবার যদি রোজা ২৯টি হয় তাহলে ৯, ১০ এবং ১১ এপ্রিল ঈদুল ফিতরের সরকারি ছুটি থাকবে। সেক্ষেত্রে ৮ এপ্রিল মাত্র ১ দিনের ছুটি নিলেই টানা ১০ দিনের ছুটি ভোগ করতে পারবেন সরকারি কর্মচারীরা। কারণ ১২ এবং ১৩ এপ্রিল শুক্র ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি। পর দিন ১৪ এপ্রিল পহেলা বৈশাখ।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের বিধি অনুবিভাগের সংশ্লিষ্ট কর্মচারীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এবার নির্বাহী আদেশে ছুটির ফাইল উঠার সম্ভাবনা একেবারেই ক্ষীণ। কারণ সরকারি ছুটির পরিমাণ অনেক বেশি।

বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মচারীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তারা দুই দিনের আগাম ছুটির প্রস্তুতি নিচ্ছেন। দু-এক দিনের মধ্যে কর্তৃপক্ষের কাছে ছুটির আবেদন জমা দেবেন। অনেকে আবার ঈদের ছুটিতে বিদেশ সফর করবেন। তবে সেক্ষেত্রে অধিকাংশ উচ্চপর্যায়ের কর্মচারী চিকিৎসা সেবা নিতে বিদেশ সফরের আবেদন করবেন বলে জানা গেছে।


আরও খবর