আজঃ মঙ্গলবার ১৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

সুস্থ ও অসুস্থ অবস্থায় রোজা পালনের পরামর্শ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৩ মার্চ 20২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৩ মার্চ 20২৩ | অনলাইন সংস্করণ
স্বাস্থ্য ডেস্ক

Image

শুক্রবার থেকে শুরু হচ্ছে পবিত্র রমজান মাস। ইসলামের অন্যতম স্তম্ভ রমজানের রোজা। শুধু আত্মশুদ্ধিরই নয়, এ মাস আত্মনিয়ন্ত্রণেরও। রোজার অন্যতম লক্ষ্য মানুষের স্বাস্থ্যগত উন্নতি সাধন। রোজা রাখলে অনেকে স্বাস্থ্য নষ্ট হয়ে যাওয়ার ভয় করেন, কিন্তু প্রকৃত পক্ষে রোজায় কারও স্বাস্থ্য নষ্ট হয়ে গেছে বা রোজা রেখে ক্ষুধা-তৃষ্ণায় কাতর হয়ে কারও মৃত্যু হয়েছে এমন কোনো ঘটনার কথা শোনা যায়নি। রোজা কষ্টকর ইবাদত এবং রোজার দ্বারা শরীরে চাপ পড়ে বলে অনেকেই রোজা ছেড়ে দেন। কিন্তু মনে রাখতে হবে শরিয়তের বিধান অনুযায়ী সুনির্দিষ্ট কারণ ছাড়া রোজা পরিত্যাগ করা সম্পূর্ণ অনুচিত। সুস্থ ব্যক্তি তো বটেই, অনেক অসুস্থ ব্যক্তিরও রোজা ছেড়ে দেওয়া উচিত হবে না।

রমজান মাসে রোজা রাখা সম্পর্কে আল্লাহর নির্দেশ যে ব্যক্তি রোজার মাসটি পাবে, তারই কর্তব্য হচ্ছে রোজা রাখা (সুরা বাকারা-১৮৫)। অন্য আয়াতে আল্লাহ তায়ালা বলেন, সিয়াম নির্দিষ্ট কয়েকটি দিনের। তোমাদের মধ্যে কেউ ব্যাধিগ্রস্ত হলে বা সফরে থাকলে, অন্য সময় এ সংখ্যা পূরণ করে নিতে হবে। এটা যাদের অতিশয় কষ্ট দেয় তাদের কর্তব্য এর পরিবর্তে ফিদরা অর্থাৎ একজন অভাবগ্রস্তকে খাদ্য দান করা। যদি কেউ স্বতঃস্ফূর্তভাবে সৎ কাজ করে, এটা তার পক্ষে অধিক কল্যাণকর। আর সিয়াম পালন তথা রোজা রাখাই তোমাদের জন্য অধিকতর কল্যাণপ্রসূ যদি তোমরা জানতে। অতিশয় কষ্ট বলতে অতি বার্ধক্য চিরস্থায়ী রোগ যা অতীব কষ্টকর তার জন্য ওই মাসে রোজা না রাখার অনুমতি রয়েছে। পরে কাজা আদায় করলেই চলবে। রোজা রাখায় প্রাণনাশের আশঙ্কা আছে এ কথাটি কোনো আলেম এবং ইসলামী জ্ঞানসম্পন্ন অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী হতে হবে। গর্ভবতী নারীর যদি গর্ভস্থ সন্তানের ক্ষতির আশঙ্কা হয় অথবা স্তন্যদায়ী মা যদি রোজা দ্বারা তার নিজের বা তার স্তন্যপানকারী শিশুর ক্ষতির আশঙ্কা থাকে তবে সেও এই মাসে রোজা না রেখে পরে সুবিধামতো সময়ে কাজা আদায় করতে পারে।

অনেক রোগীই যে কোনো অবস্থায় রোজা রাখতে বদ্ধপরিকর। আবার অনেকেই নিজের মতো অজুহাত তৈরি করে রোজা না রাখার যুক্তি খোঁজেন। আসলে দীর্ঘস্থায়ী রোগেও রোজা রাখা সম্ভব। রোজার মাসে পেপটিক আলসার রোগীরা খালি পেটে থাকবেন, ডায়াবেটিস রোগীরা কীভাবে রোজা রেখে ইনসুলিন নেবেন, উচ্চ রক্তচাপের রোগীরা কীভাবে দুবেলা বা তিনবেলা ওষুধ সেবন করবেন এসব চিন্তায় অস্থির হয়ে পড়েন। আবার কিছু সংখ্যক অসুস্থ ব্যক্তি এমনকি সুস্থ ব্যক্তিও দুর্বলতা এবং নানারকম দুশ্চিন্তা-দুর্ভাবনায় রোজা রাখতে গড়িমসি করেন। আসলে রোজা রাখলে শরীরে তেমন কোনো বিরূপ প্রভাব পড়ে না। আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের সুচিন্তিত অভিমত হলো, রোজা স্বাস্থ্যের কোনো ক্ষতি তো করেই না বরং শরীর ও মনের উন্নতি লাভের সহায়ক। পেপটিক আলসার, ডায়াবেটিস, হৃদরোগী, বাতব্যথার রোগীও সরাসরি রোজায় উপকার পান। পেপটিক আলসারের কারণে অনেকেই রোজা ছেড়ে দেন। কিন্তু চিকিৎসা বিজ্ঞানের মতে, পেপটিক আলসারে রোজা বিশেষ উপকারী। মানুষের পেটই হলো সব কিছুর কেন্দ্রবিন্দু। পেট ঠিক থাকলে সব কিছু ঠিক থাকে। আর পেটে সমস্যা দেখা দিলে স্বাস্থ্যগত সমস্যা দেখা দেয়।

সারা বছর একবার পেটের নিষ্কাশন প্রয়োজন। এক মাস সিয়াম পালন করলে উত্তম রূপে পেটের দূষিত ক্ষতিকর পদার্থের নিষ্কাশন ঘটে। পাকস্থলীতে এক ধরনের উপকারী জীবাণু খাদ্য হজমে সাহায্য করে। বছরের ১১ মাস এসব জীবাণু অনবরত খাদ্য হজমের কাজে লিপ্ত থাকার ফলে দুর্বল হয়ে পড়ে। দীর্ঘ এক মাস রোজার ফলে এ কাজ থেকে বিরত থাকার জন্য জীবাণুগুলো বিশ্রাম পায়। বিশ্রামের ফলে এরা শক্তিশালী হয়ে ওঠে। ফলে বাকি ১১ মাস আবার খাদ্য হজমে ভালোভাবে সাহায্য করতে পারে। মানবদেহে চর্বি ও কোলেস্টেরলের পরিমাণ বেড়ে গেলে হৃদরোগ, রক্তচাপ, বহুমূত্র রোগসহ নানা জটিল রোগের সৃষ্টি হয়। রোজা চর্বি বা কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমিয়ে শরীরকে বিভিন্ন রোগ থেকে নিরাপদ রাখে। রোজা মস্তিষ্কের কার্যক্রম সুষমভাবে পরিচালনায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। অধিক খাদ্যগ্রহণে শরীরের ওপর যেমন চাপ বৃদ্ধি পায় তেমনি এই চাপ মস্তিষ্কের ওপরও পড়ে। এজন্যই বলা হয় ক্ষুধার্ত উদর জ্ঞানের আধার। রোজায় শরীরের প্রোটিন, ফ্যাট ও শর্করা স্বয়ং পরিচালিত হয়। গুরুত্বপূর্ণ কোষগুলো পুষ্টি পায়। ফলে শরীরে উৎপন্ন উৎসেচকগুলো বিভিন্ন কোষে ছড়িয়ে পড়ে। এটি হচ্ছে শরীর বিক্রিয়ার এক স্বাভাবিক পদ্ধতি। রোজা এ পদ্ধতিকে সহজ, সাবলীল ও গতিময় করে। রোজায় শরীরের ক্ষতিকারক টক্সিনের মাত্রা কমে যায়।

রোজা অবস্থায় কিডনি ও লিভার বিশ্রাম পায়। কিডনির মাধ্যমে শরীরে প্রতি মিনিটে ১ থেকে ৩ লিটার রক্ত সঞ্চালিত হয়। অপ্রয়োজনীয় পদার্থগুলো প্রস্রাবের সঙ্গে নির্গমন হয়। সুস্থ রোগীর লিভার আরও সুষ্ঠুভাবে কার্যক্ষম হয়। তবে লিভারে বা কিডনিতে আক্রান্ত রোগীরা রোজা রাখার আগে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন। যারা ধূমপান ও নেশাজাতীয় দ্রব্য ব্যবহার করেন, রোজায় এগুলো পরিহার করার সুবর্ণ সুযোগ। এর ফলে অনেক রোগ যেমন ক্যান্সার, হৃদরোগ ও স্ট্রোকসহ বহু জটিল রোগ থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে। মানবদেহের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ তার দৈহিক গঠন প্রকৃতি ও স্থিতিশীলতায় অবদান রাখে। কিন্তু এর কাজের একটি সীমাবদ্ধতা আছে। সাধারণত সারাবছর এগুলো ন্যূনতম বিশ্রামের সুযোগও পায় না। কিন্তু রোজায় শরীরের সব অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ দৈনিক প্রায় পাঁচ-ছয় ঘণ্টা বিশ্রামের সুযোগ পায়। ফলে পরবর্তী সময়ে এগুলো আরও শক্তি নিয়ে সুন্দরভাবে মানবদেহে কাজ করতে পারে। অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের সুস্থতার পাশাপাশি রোজায় মানসিক শক্তি, স্মরণশক্তি, দৃষ্টিশক্তি, আধ্যাত্মিক শক্তিসহ সবকিছুই বৃদ্ধি পায়। এছাড়া জেনে রাখা ভাল, শরীরে রোগ নিরাময়ের যতগুলো প্রতিকার এবং প্রতিষেধক রয়েছে, রোজা তার মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী ও ফলপ্রসূ।

মূলত এজন্যই রমজান মাসে হাসপাতাল ও প্রাইভেট চেম্বারে রোগীর উপস্থিতি তুলনামূলক কম হয়। সব মিলিয়ে রোজা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর তো নয়ই বরং খুবই উপকারী। আসলে রোজা কিন্তু শুধু উপবাস নয় এটি হলো প্রার্থনা যা মনের কালিমা দূর করে দেয়। সঙ্গে সঙ্গে শরীরের রোগ জরা আর ক্লান্তি হয় বিলীন। মাহাত্ম্য অর্জনে, আত্মার প্রশান্তি মেটাতে এবং আধ্যাত্মিক উন্নতি ঘটাতে তাই যথাশুদ্ধভাবে রোজা যেন নষ্ট না হয়, ছুটে না যায় যেন একটি রোজাও সেদিকে তীক্ষ্ণ দৃষ্টি রাখা খুবই জরুরি। তাই অবহেলা না করে রমজান মাস নিয়ে যথেষ্ট সচেতন ও যত্নবান হতে হবে।

লেখক: ইমেরিটাস অধ্যাপক ও প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক।


আরও খবর



প্রথম ১০ রোজায় যেসব দোয়া পড়বেন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১২ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১২ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ধর্ম ও জীবন

Image

দোয়াও একটি স্বতন্ত্র ইবাদত। দোয়া ইবাদতের মূল। দোয়া ছাড়া ইবাদত অস্পূর্ণ থাকে। যেকোনো সময় যেকোনো দোয়া পড়া যায়। জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে রসূল (সা). আমাদের দোয়া শিখিয়েছেন।

হযরত সালমান ফারসি রা. থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসুল সা. শাবান মাসের শেষ দিন আমাদের মাঝে খতিব হিসেবে দাঁড়ালেন, বললেন (মাহে রমজান) এমন একটি মাস যার প্রথম ভাগ রহমাত, মধ্যবর্তী ভাগ মাগফেরাত বা ক্ষমা আর শেষ ভাগে জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেওয়া হয়। অর্থাৎ রমজান মাসের ৩০ দিনের প্রথম ১০ দিন রহমতের, দ্বিতীয় ১০ দিন মাগফিরাতের এবং তৃতীয় ১০ দিন নাজাতের। (সহিহ ইবনে খুজাইমা ১৮৮৭)

হাদিস বিশারদগণ এই রহমত শব্দের ব্যাখ্যা করে বলেছেন, মূলত রমজানের প্রথম ১০ দিনের মধ্যে আল্লাহ তায়ালা মুমিন বান্দাদের মাঝে রহমত ও দয়া বণ্টন করতে থাকেন। আসুন জেনে নিই প্রথম ১০ রমজানে যে দশটি দোয়া পড়বেন:

প্রথম রোজার দোয়া

الیوم الاوّل : اَللّـهُمَّ اجْعَلْ صِیامی فیهِ صِیامَ الصّائِمینَ، وَقِیامی فیهِ قیامَ الْقائِمینَ، وَنَبِّهْنی فیهِ عَنْ نَوْمَةِ الْغافِلینَ، وَهَبْ لى جُرْمی فیهِ یا اِلـهَ الْعالَمینَ، وَاعْفُ عَنّی یا عافِیاً عَنْ الْمجْرِمینَ .

অর্থ: হে আল্লাহ; আমার আজকের রোজাকে প্রকৃত রোজাদারদের রোজা হিসেবে গ্রহণ কর। আমার নামাজকে কবুল কর প্রকৃত নামাজীদের নামাজ হিসেবে। আমাকে জাগিয়ে তোলো গাফিলতির ঘুম থেকে। হে জগত সমূহের প্রতিপালক; এদিনে আমার সব গুনাহ মাফ করে দাও। ক্ষমা করে দাও আমার যাবতীয় অপরাধ। হে অপরাধীদের অপরাধ ক্ষমাকারী।

দ্বিতীয় রোজার দোয়া

الیوم الثّانی : اَللّـهُمَّ قَرِّبْنی فیهِ اِلى مَرْضاتِکَ، وَجَنِّبْنی فیهِ مِنْ سَخَطِکَ وَنَقِماتِکَ، وَوَفِّقْنی فیهِ لِقِرآءَةِ ایـاتِکَ بِرَحْمَتِکَ یا اَرْحَمَ الرّاحِمینَ .

অর্থ: হে আল্লাহ; তোমার রহমতের উসিলায় আজ আমাকে তোমার সন্তুষ্টির কাছাকাছি নিয়ে যাও। দূরে সরিয়ে দাও তোমার ক্রোধ আর গজব থেকে । আমাকে তৌফিক দাও তোমার পবিত্র কোরআনের আয়াত তেলাওয়াত করার । হে দয়াবানদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ দয়াময়।

তৃতীয় রোজার দোয়া

الیوم الثّالث : اَللّـهُمَّ ارْزُقْنی فیهِ الذِّهْنَ وَالتَّنْبیهَ، وَباعِدْنی فیهِ مِنَ السَّفاهَةِ وَالَّتمْویهِ، وَاجْعَلْ لى نَصیباً مِنْ کُلِّ خَیْر تُنْزِلُ فیهِ، بِجُودِکَ یا اَجْوَدَ الاْجْوَدینَ.

অর্থ: হে আল্লাহ; আজকের দিনে আমাকে সচেতনতা ও বিচক্ষণতা দান কর। আমাকে দূরে রাখ অজ্ঞতা, নির্বুদ্ধিতা ও ভ্রান্ত কাজ-কর্ম থেকে। এ দিনে যত ধরণের কল্যাণ দান করবে তার প্রত্যেকটি থেকে তোমার দয়ার উসিলায় আমাকে উপকৃত কর। হে দানশীলদের মধ্যে সর্বোত্তম দানশীল।

চতুর্থ রোজার দোয়া

الیوم الرّابع : اَللّـهُمَّ قَوِّنی فیهِ عَلى اِقامَةِ اَمْرِکَ، وَاَذِقْنی فیهِ حَلاوَةَ ذِکْرِکَ، وَاَوْزِعْنی فیهِ لاِداءِ شُکْرِکَ بِکَرَمِکَ، وَاحْفَظْنی فیهِ بِحِفْظِکَ وَسَتْرِکَ، یا اَبْصَرَ النّاظِرینَ .

অর্থ: হে আল্লাহ; এ দিনে আমাকে তোমার নির্দেশ পালনের শক্তি দাও। তোমার জিকিরের মাধুর্য আমাকে আস্বাদন করাও। তোমার অপার করুণার মাধ্যমে আমাকে তোমার কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপনের জন্য প্রস্তুত কর । হে দৃষ্টিমানদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ দৃষ্টিমান। আমাকে এ দিনে তোমারই আশ্রয় ও হেফাজতে রক্ষা কর।

পঞ্চম রোজার দোয়া

الیوم الخامس : اَللّـهُمَّ اجْعَلْنی فیهِ مِنْ الْمُسْتَغْفِرینَ، وَاجْعَلْنی فیهِ مِنْ عِبادِکَ الصّالِحینَ اْلقانِتینَ، وَاجْعَلنی فیهِ مِنْ اَوْلِیائِکَ الْمُقَرَّبینَ، بِرَأْفَتِکَ یا اَرْحَمَ الرّاحِمینَ .

অর্থ: হে আল্লাহ; এই দিনে আমাকে ক্ষমা প্রার্থনাকারীদের অন্তর্ভুক্ত কর। আমাকে শামিল কর তোমার সৎ ও অনুগত বান্দাদের কাতারে । হে আল্লাহ ! মেহেরবানী করে আমাকে তোমার নৈকট্যলাভকারী বন্ধু হিসেবে গ্রহণ কর। হে দয়াবানদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ দয়াবান ।

ষষ্ঠ রোজার দোয়া

الیوم السّادس : اَللّـهُمَّ لا تَخْذُلْنی فیهِ لِتَعَرُّضِ مَعْصِیَتِکَ، وَلاتَضْرِبْنی بِسِیاطِ نَقِمَتِکَ، وَزَحْزِحْنی فیهِ مِنْ مُوجِباتِ سَخَطِکَ، بِمَنِّکَ وَاَیادیکَ یا مُنْتَهى رَغْبَةِ الرّاغِبینَ .

অর্থ: হে আল্লাহ; তোমার নির্দেশ অমান্য করার কারণে এ দিনে আমায় লাঞ্ছিত ও অপদস্থ করোনা। তোমার ক্রোধের চাবুক দিয়ে আমাকে শাস্তি দিও না। সৃষ্টির প্রতি তোমার অসীম অনুগ্রহ আর নিয়ামতের শপথ করে বলছি তোমার ক্রোধ সৃষ্টিকারী কাজ থেকে আমাকে দূরে রাখো। হে আবেদনকারীদের আবেদন কবুলের চূড়ান্ত উৎস।

সপ্তম রোজার দোয়া

الیوم السّابع : اَللّـهُمَّ اَعِنّی فِیهِ عَلى صِیامِهِ وَقِیامِهِ، وَجَنِّبْنی فیهِ مِنْ هَفَواتِهِ وَآثامِهِ، وَارْزُقْنی فیهِ ذِکْرَکَ بِدَوامِهِ، بِتَوْفیقِکَ یا هادِیَ الْمُضِلّینَ .

অর্থ: হে আল্লাহ; এ দিনে আমাকে রোজা পালন ও নামাজ কায়েমে সাহায্য কর। আমাকে অন্যায় কাজ ও সব গুনাহ থেকে রক্ষা করো। তোমার তৌফিক ও শক্তিতে সবসময় আমাকে তোমার স্মরণে থাকার সুযোগ দাও। হে পথ হারাদের পথ প্রদর্শনকারী।

অষ্টম রোজার দোয়া

الیوم الثّامن : اَللّـهُمَّ ارْزُقْنی فیهِ رَحْمَةَ الاَْیْتامِ، وَاِطْعامَ اَلطَّعامِ، وَاِفْشاءَ السَّلامِ، وَصُحْبَةَ الْکِرامِ، بِطَولِکَ یا مَلْجَاَ الاْمِلینَ .

অর্থ: হে আল্লাহ; তোমার উদারতার উসিলায় এ দিনে আমাকে এতিমদের প্রতি দয়া করার, ক্ষুধার্তদের খাদ্য দান করার, শান্তি প্রতিষ্ঠা করার ও সৎ ব্যক্তিদের সাহায্য লাভ করার তৌফিক দাও। হে আকাঙ্খাকারীদের আশ্রয়স্থল।

নবম রোজার দোয়া

الیوم التّاسع : اَللّـهُمَّ اجْعَلْ لی فیهِ نَصیباً مِنْ رَحْمَتِکَ الْواسِعَةِ، وَاهْدِنی فیهِ لِبَراهینِکَ السّاطِعَةِ، وَخُذْ بِناصِیَتی اِلى مَرْضاتِکَ الْجامِعَةِ، بِمَحَبَّتِکَ یا اَمَلَ الْمُشْتاقینَ .

অর্থ: হে আল্লাহ; এদিনে আমাকে তোমার রহমতের অধিকারী কর। আমাকে পরিচালিত কর তোমার উজ্জ্বল প্রমাণের দিকে। হে আগ্রহীদের লক্ষ্যস্থল। তোমার ভালোবাসা ও মহব্বতের উসিলায় আমাকে তোমার পূর্ণাঙ্গ সন্তুষ্টির দিকে নিয়ে যাও।

দশম রোজার দোয়া

الیوم العاشر : اَللّـهُمَّ اجْعَلْنی فیهِ مِنَ الْمُتَوَکِّلینَ عَلَیْکَ، وَاجْعَلْنی فیهِ مِنَ الْفائِزینَ لَدَیْکَ، وَاجْعَلْنی فیهِ مِنَ الْمُقَرَّبینَ اِلَیْکَ، بِاِحْسانِکَ یا غایَةَ الطّالِبینَ .

অর্থ: হে আল্লাহ; তোমার প্রতি যারা ভরসা করেছে আমাকে সেই ভরসাকারীদের অন্তর্ভুক্ত কর। তোমার অনুগ্রহের মাধ্যমে আমাকে শামিল করো সফলকামদের মধ্যে এবং আমাকে তোমার নৈকট্য লাভকারী বান্দাদের অন্তর্ভুক্ত করে নাও হে অনুসন্ধানকারীদের শেষ গন্তব্য।


আরও খবর
রমজানের প্রথম ১০ দিন যে দোয়া পড়বেন

বৃহস্পতিবার ১৪ মার্চ ২০২৪




বলিউডের পাশাপাশি দক্ষিণী ইন্ডাস্ট্রিতে জাহ্নবীর জয়

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২০ ফেব্রুয়ারী ২০24 | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২০ ফেব্রুয়ারী ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

রূপের রানির রক্ত বইছে তার শরীরে। সেটার ছাপ যেন তার রূপেও স্পষ্ট। আবার মা যেমন অভিনয়ে সাফল্যের চূড়া ছুঁয়েছিলেন, তিনিও ধীর পায়ে এগোচ্ছেন সে দিকেই। নাম তার জাহ্নবী কাপুর। কিংবদন্তি তারকা শ্রীদেবীর কন্যা। ২০১৮ সালে ধড়ক ছবি দিয়ে বলিউডে অভিষেক হয়েছে তার।

এরপর জাহ্নবীকে দেখা গেছে গুঞ্জন সাক্সেনা, রুহি, গুড লাক জেরি, মিলিবাওয়ালর মতো প্রশংসিত ছবিতে। বক্স অফিসে ছবিগুলো আহামরি ব্যবসা না করলেও জাহ্নবী তার প্রতিভা মেলে ধরতে মোটেও ভুল করেননি। তাই হিন্দির সীমানা পেরিয়ে জয় করেছেন দক্ষিণের ইন্ডাস্ট্রি। নাম লিখিয়েছেন তেলুগু ছবিতে। ইতোপূর্বে জুনিয়র এনটিআরের সঙ্গে দেবারা ছবির কাজ সেরেছেন।

সেই ছবি মুক্তির আগেই আরেক তেলুগু সুপারস্টারের সঙ্গে জুটিবদ্ধ হয়েছেন জাহ্নবী। এবার তার নায়ক রাম চরণ। খবরটি অভিনেত্রীর বাবা, প্রযোজক বনি কাপুর নিশ্চিত করেছেন। এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, জুনিয়র এনটিআরের সঙ্গে জাহ্নবী ইতোমধ্যে একটি ছবি করেছে। শুটিংয়ের প্রতিটি মুহূর্ত ও উপভোগ করেছে। শিগগিরই সে রাম চরণের সঙ্গে একটি ছবির কাজ শুরু করবে। এই দুটো ছেলে (এনটিআর ও রামচরণ) খুবই ভালো কাজ করছে। কাজের জন্য এখন প্রচুর তেলুগু ছবি দেখছে জাহ্নবী। আশা করছি মুক্তি পেলে ছবিগুলো ভালো করবে এবং সে আরও কাজ পাবে।

রাম চরণের আগামী ছবিটি নির্মাণ করবেন বুচি বাবু সানা। সেখানেই নাকি দেখা যাবে জাহ্নবীকে। তবে নির্মাতা কিংবা প্রযোজক কারও পক্ষ থেকে নায়িকার বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়া হয়নি।

এখানেই শেষ নয়, বনি জানালেন, দক্ষিণী সিনেমার আরেক তারকা সুরিয়ার সঙ্গেও নাকি একটি ছবিতে অভিনয় করবেন জাহ্নবী। এতেই বোঝা যায়, বলিউডের পাশাপাশি দক্ষিণী ইন্ডাস্ট্রিতে নিজের দাপুটে পায়ের ছাপ ফেলছেন এই তরুণী।

কন্যার এমন পদচারণায় বনির ভাষ্য, আমার স্ত্রী (শ্রীদেবী) বিভিন্ন ভাষায় কাজ করেছে। আশা করি আমার মেয়েও সেই ধারা অব্যাহত রাখবে।

এদিকে হিন্দিতে জাহ্নবীর হাতে রয়েছে মিস্টার অ্যান্ড মিসেস মাহিউলাঝ ছবির কাজ।


আরও খবর
কণ্ঠশিল্পী খালিদ আর নেই

সোমবার ১৮ মার্চ ২০২৪




রাজধানীতে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ৩ জন নিহত

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর দক্ষিণখান আশকোনা এলাকায় মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ৩ জন নিহত হয়েছেন। নিহতরা হলেন, ওমর ফারুক (১৮), রবিউল ইসলাম ও জুনায়েদ।

দক্ষিনখান থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. সিদ্দিকুর রহমান জানান, শুক্রবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) রাত আনুমানিক পৌনে ৮টার দিকে দক্ষিণখান আশকোনা আশিয়ান সিটি এলাকায় একটি মোটরসাইকেল এর চালক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ছিটকে পড়ে। এতে মোটরসাইকেলে থাকা ৩ জন মারা যান।

তিনি জানান, এতে রবিউল ইসলাম ঘটনাস্থলে মারা যায়। জুনায়েদ মারা গেছে কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে। আর ওমর ফারুক ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে।

নিহত ওমর ফারুকের বাবার পরিচিত মোহাম্মদ হোসেন জানান, ওমর আশকোনার একটি মাদ্রাসায় কিতাব বিভাগের ছাত্র ছিল। তার বাবার নাম রাজন। বাড়ি নারায়ণগঞ্জের রুপসি। ওই মাদ্রাসায় থেকেই পড়ালেখা করতো।


আরও খবর



সড়ক দুর্ঘটনায় অভিনেত্রী আঁচলসহ ৯ জনের মৃত্যু

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

বলিউডে শুরু হয়েছে একের পর এক খারাপ খবর। গজল সম্রাট পঙ্কজ উদাসের মৃত্যুর রেশ কাটিয়ে উঠার আগেই আবারও দুর্ঘটনার খবর এলো। সোমবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে ওয়েব সিরিজ পঞ্চায়েত ২’-এ অভিনয় করা জনপ্রিয় অভিনেত্রী আঁচল তিওয়ারি। ভারতের বিহারের কাইমুরে এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনাটি ঘটে।

আঁচল ভোজপুরি ইন্ডাস্ট্রিতেও বেশ সক্রিয় ছিলেন। এই দুর্ঘটনায় ভোজপুরি চলচ্চিত্রের চার উঠতি তারকাসহ মোট নয় জনের মৃত্যু হয়েছে।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসের খবরে জানা যায়, সংগীতশিল্পী ছোটু পান্ডে পুরো টিম নিয়ে ইউপি যাওয়ার সময় এ দুর্ঘটনা ঘটেছে। কাইমুরে জাতীয় সড়কের এ দুর্ঘটনা এতটাই ভয়ংকর ছিল যে, ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয়েছে। হাসপাতালে পর্যন্ত নিয়ে যাওয়া যায়নি তাদের। আর এ ঘটনায় ভোজপুরি ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি শোক প্রকাশ করেছে।

পুলিশ দাবি করেছে, বিহারের কাইমুর জেলায় একটি এসইউভি ও মোটরসাইকেলের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। এতে অভিনেত্রী আঁচল তিওয়ারি ছাড়াও ভোজপুরি ইন্ডাস্ট্রির সংগীতশিল্পী বিমলেশ পান্ডে ওরফে ছোটু পান্ডে, অভিনেত্রী সিমরান শ্রীবাস্তব, প্রকাশ রাম, দধিবল সিং, অনু পান্ডে, শশী পান্ডে, সত্য প্রকাশ মিশ্র এবং বাগিশ পান্ডের মৃত্যু হয়েছে। এরা সবাই ভোজপুরি ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির বিখ্যাত মুখ ছিলেন।

মোহনিয়া থানা এলাকার দেবকালী গ্রামের কাছে জিটি রোডে ঘটেছে ঘটনাটি। মোহনিয়ার ডিএসপি দিলীপ কুমার জানিয়েছেন, মৃতদের শনাক্ত করা হয়েছে। এদিকে এ ঘাটনায় একঝাঁক তারকার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন বিহারের মুখমন্ত্রী নীতীশ কুমার।

শোক প্রকাশ করে সোশ্যাল মিডিয়া এক্স হ্যান্ডেলে (সাবেক টুইটার) লিখেছেন, কাইমুর জেলার মোহানিয়া তানায় এলাকায় এনএইচ ২-এ দেবকালীর কাছে ভয়ংকর সড়ক দুর্ঘটনায় শোকাহত। নিহতের পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা। আহতদের যথাযথ চিকিৎসার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

এ দুর্ঘাটনায় এনএইচ ২-এ দীর্ঘক্ষণ যানজট ছিল। পুলিশ খবর পাওয়ার পরই ঘটনাস্থলে ছুটে যান। পরে পুলিশের প্রচেষ্টায় রাস্তা স্বাভাবিক হতে থাকে। আর মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।


আরও খবর
কণ্ঠশিল্পী খালিদ আর নেই

সোমবার ১৮ মার্চ ২০২৪




আসন প্রতি লড়বেন ১০৮ জন

আজ থেকে শুরু জাবির ভর্তি পরীক্ষা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি

Image

আজ থেকে শুরু হচ্ছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা। যা ২৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলবে। তবে ৩-৫ মার্চের মধ্যে নাটক ও নাট্যতত্ত্ব এবং চারুকলা বিভাগের ব্যবহারিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

বুধবার (২১ ফেব্রুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ভর্তি পরিচালনা কমিটির সদস্য সচিব ও ডেপুটি রেজিস্ট্রার (শিক্ষা) সৈয়দ মোহাম্মদ আলী রেজা গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ভর্তি পরীক্ষা কার্যালয়ের তথ্যমতে, বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা ৪০ মিনিট পর্যন্ত ইউনিটের অধীনে গাণিতিক ও পদার্থ বিষয়ক অনুষদ এবং ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন টেকনোলজির মোট ৬টি শিফটের পরীক্ষার মধ্যদিয়ে এ বছরের ভর্তি পরীক্ষা শুরু হবে।

এরপর ২৫ ফেব্রুয়ারি সি১ ইউনিটে অধীনে নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগ এবং চারুকলা বিভাগ, সি ইউনিটের অধীনে কলা ও মানবিকী অনুষদ এবং বঙ্গবন্ধু ও তুলনামূলক সাহিত্য সংস্কৃতি ইন্সটিটিউটের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ২৭ ও ২৮ ফেব্রুয়ারি মোট ৮ শিফটে ডি ইউনিটের অধীনে জীববিজ্ঞান অনুষদের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

পরদিন সকাল ৯টা থেকে বিকেল সোয়া ৪টা পর্যন্ত বি ইউনিটের অধীনে সমাজবিজ্ঞান ও আইন অনুষদ, আইবিএ-জেইউ এবং বিজনেস স্টাডিজ অনুষদের (ই-ইউনিটের) পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

এছাড়া ৩-৫ মার্চের মধ্যে সি১ ইউনিটভুক্ত নাটক ও নাট্যতত্ত্ব এবং চারুকলা বিভাগের ব্যবহারিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

চলতি বছর জাবিতে ১ হাজার ৮৪৪টি আসনের বিপরীতে মোট ১ লাখ ৯৭ হাজার ৮৫১টি আবেদন জমা পড়েছে। সেই হিসাবে এবার প্রতি আসনের বিপরীতে লড়বেন প্রায় ১০৮ জন শিক্ষার্থী।


আরও খবর