আজঃ রবিবার ০১ অক্টোবর ২০২৩
শিরোনাম

সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সহযোগিতা করা আমাদের দায়িত্ব: র‍্যাব ডিজি

প্রকাশিত:বুধবার ০৭ জুন ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০৭ জুন ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি

Image

সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সহযোগিতা করাকে নিজেদের জন্য প্রধান দায়িত্ব এবং নির্বাচন ঘিরে মানুষের জীবনযাত্রার ব্যাঘাত ঠেকানোকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছেন র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন-র‍্যাবের মহাপরিচালক এম খুরশীদ হোসেন।

তিনি বলেছেন, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় সরকার থাকে, বিরোধী দল থাকে। নির্ধারিত সময়ে জাতীয় নির্বাচন হয়। নির্বাচনের সময় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী থাকে নির্বাচন কমিশনের অধীন। সেক্ষেত্রে আমাদের প্রধান দায়িত্ব হলো নির্বাচন যাতে সুষ্ঠুভাবে শেষ করা যায়।

বুধবার (৭ জুন) দুপুরে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের শহীদ সদস্যদের রুহের মাগফিরাত কামনা করে ফাতেহা পাঠ ও বিশেষ মোনাজাতে অংশ নেন র‍্যাবের ডিজি খুরশীদ হোসেন। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন র‍্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (ডিআইজি) ইমতিয়াজ আহমেদ, র‌্যাব-৬ অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল ফিরোজ কবীর, গোপালগঞ্জ সদরের কোম্পানি কমান্ডার বদরুদ্দোজা।

খুরশীদ হোসেন বলেন, নির্বাচন ঘিরে রাজনৈতিক দলগুলো আন্দোলন করতে পারে বা করবে। এটা গণতান্ত্রিক অধিকার। আমাদের দায়িত্ব হলো আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখা। কেউ যাতে দেশের সম্পদ ধ্বংস করতে না পারে, সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রায় ব্যাঘাত ঘটাতে না পারেএসবই আমরা চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছি। এমন কোনো পরিস্থিতির সৃষ্টি হলে তা কঠিন হস্তে দমন করা হবে।

তিনি বলেন, আমরা প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী। র‌্যাবকে করা হয় এলিট ফোর্স। র‌্যাব সাতটি বাহিনী নিয়ে কাজ করে। এর বাইরে আমাদের কিছু নির্ধারিত এজেন্ডা রয়েছে। এর মধ্যে প্রধান গুরুত্বপূর্ণ হলো প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত মাদক, জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাস দমনে জিরো টলারেন্স নীতি। এ দেশ আমাদের, এ দেশের মানুষ আমাদের। এ দেশ ও দেশের মানুষকে অন্যদের চেয়ে আমাদের চিন্তা বেশি।

র‍্যাবপ্রধান বলেন, র‍্যাবের মহাপরিচালকের দায়িত্ব পেয়েছিলাম গত বছরের অক্টোবরে। এ বছরের জুনে অবসরে যাওয়ার কথা ছিল। প্রধানমন্ত্রী আমার ওপর আস্থা রেখে আরও এক বছর চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দিয়েছেন। তাকে ধন্যবাদ জানাই।


আরও খবর



হঠাৎ বন্যার কবলে নিউইয়র্ক, জরুরি অবস্থা ঘোষণা

প্রকাশিত:শনিবার ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

প্রবল বৃষ্টিতে আকস্মিক বন্যা দেখা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে। তলিয়ে গেছে রাস্তাঘাট, সিটি পার্কসহ বিশাল এলাকা। এর ফলে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়েছে শহরটিতে। বাসিন্দাদের দ্রুত উচু এলাকায় আশ্রয় নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, টানা বৃষ্টিতে আকস্মিক বন্যায় ডুবে গেছে নিউইয়র্ক। তলিয়ে গেছে সাবওয়ে স্টেশন, প্রধান প্রধান সড়কগুলো। বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন জরুরি সেবা কর্মীরা। চারদিক থেকে ভেসে আসছে সাইরেনের শব্দ।

নিউইয়র্কের গভর্নর ক্যাথি হচুল বলেছেন, শহরের অবস্থা বিপজ্জনক এবং জীবনের জন্য হুমকিস্বরূপ। অঞ্চলজুড়ে প্রবল বৃষ্টির কারণে নিউইয়র্ক সিটি, লং আইল্যান্ড এবং হাডসন ভ্যালির বাসিন্দাদের সতর্ক থাকতে আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

বন্যার কারণে বিভিন্ন সাবওয়ে লাইনের পাশাপাশি মেট্রো উত্তর কমিউটার ট্রেন পরিষেবা বিঘ্নিত হচ্ছে বলে জানিয়েছে মেট্রোপলিটন ট্রান্সপোর্টেশন অথোরিটি।

শহরের অন্তত চারটি সাবওয়ে লাইন সম্পূর্ণ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আংশিক স্থগিত করা হয়েছে আরও ১২টি লাইন। নিউইয়র্ক পুলিশ বিভাগের পক্ষ থেকেও বিভিন্ন সড়ক বন্ধ করে দেওয়ার কথা জানানো হয়েছে।

নিউইয়র্কে মূলত সপ্তাহখানেক ধরেই বৃষ্টিপাত হচ্ছে। তবে বৃহস্পতিবার রাতভর এত বেশি বৃষ্টি হয়েছে যে, তা সামলাতে প্রস্তুত ছিল না শহরের ড্রেনেজ ব্যবস্থা।

শহরের প্রধান জলবায়ু কর্মকর্তা রোহিত আগরওয়ালা জানান, সকাল ৭টার পরে ঝড়বৃষ্টি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়। সকাল ৮টা থেকে ৯টার মধ্যে ব্রুকলিন নে ইয়ার্ডে এক ঘণ্টায় ২ দশমিক ৫৮ ইঞ্চি বৃষ্টিপাত হয়েছে।

এ পরিস্থিতিতে শহরে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছেন নিউইয়র্ক সিটি মেয়র এরিক অ্যাডামস। দিন শেষ হওয়ার আগে আট ইঞ্চি পর্যন্ত বৃষ্টিপাত হতে পারে বলে সতর্ক করেছেন তিনি।


আরও খবর



বিশ্ব পর্যটন দিবস উপলক্ষে ৪ দিনের ‘বাংলাদেশ ফেস্টিভ্যাল’

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
প্রেস বিজ্ঞপ্তি

Image

আগামী ২৭ সেপ্টেম্বর উদযাপিত হবে বিশ্ব পর্যটন দিবস ২০২৩। এ উপলক্ষে বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ড, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এদিন থেকে চার দিনব্যাপী বাংলাদেশ ফেস্টিভ্যালের আয়োজন করতে যাচ্ছে।

মঙ্গলবার (৫ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে পর্যটন ভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য জানান বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবু তাহের মুহাম্মদ জাবের।

তিনি জানান, আগামী ২৭ থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর এ উৎসবে এয়ারলাইন্স, হোটেল, রিসোর্ট, অ্যামিউজমেন্ট পার্ক, ট্যুরিস্ট ভেসেল, ট্রাভেল এজেন্ট ও ট্যুর অপারেটর প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করবে। অংশগ্রহণ করবে বিভিন্ন জেলার পর্যটন পণ্য ও সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলোও। দেশব্যাপী পর্যটনের বিভিন্ন অফার ও আয়োজন থাকবে এ উৎসবে।

দর্শনার্থীদের আগামীর বাংলাদেশে তাদের আকর্ষণীয় ট্যুর প্ল্যান তৈরি করতে এ উৎসব সহায়তা করবে। উৎসবে থাকবে বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশের খাবার ও ঐতিহ্যবাহী পণ্য। আগত দর্শনার্থীরা বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন, ইতিহাস, ঐতিহ্য, পুরাকীর্তি, পর্যটন সম্পদ সম্পর্কে জানতে পারবেন এই উৎসবে।

এছাড়া, প্রতিটি জেলার পর্যটন আকর্ষণের ছবি দেখার সুযোগ পাবেন আগতরা। দেশি-বিদেশি খাবার সম্পর্কে জানার এবং উপভোগ করার সুযোগ থাকবে উৎসবে।

এছাড়া, চা পর্যটন, পর্যটক ও পর্যটন কেন্দ্রের নিরাপত্তা, আবাসন, পরিবহণ, ডাটা ইনোভেশন, এসডিজি ও পর্যটন, পর্যটনে বিনিয়োগ সম্ভাবনা, পর্যটন খাতে মানব সম্পদ উন্নয়ন এবং পর্যটন শিল্পে নারীর অংশগ্রহণ ইত্যাদি বিষয়ে মোট ১০টি সেমিনার অনুষ্ঠিত হবে বলে জানান এই কর্মকর্তা।

ইকো-ট্যুরিজম নিয়ে যারা কাজ করেন, তাদের ফ্রি স্টল দেওয়া হবে। এছাড়া জেলা থেকে যারা আসবেন, তাদেরও ফ্রি দেওয়া হবে। 

চার দিনব্যাপী সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে আরও থাকবে বাংলার ঐতিহ্য গম্ভীরা গান, গাজী কালুর পট, পথনাট্য, বাউল গান, পুঁথি পাঠ ও কাওয়ালি।

আবু তাহের আরও জানান, বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ড বিশ্ব পর্যটন দিবস উদযাপনে এ উদ্যোগ প্রতিবছর, নিয়মিত, একই সময়ে, একই স্থানে করার জন্য পরিকল্পনা করছে। এই উৎসব হবে একটি প্লাটফর্ম, যেখান থেকে বাংলাদেশের সকল পর্যটন আকর্ষণ দেখার সুযোগ তৈরি হবে বলে যোগ করেন তিনি। বাংলাদেশ ফেস্টিভ্যালে বাংলাদেশের সকল ঐতিহ্যকে যেমন সবার কাছে উপস্থাপন করবে, তেমনি অপরূপ এই বাংলায় ঘুরে বেড়ানোর সুযোগ সুবিধা তুলে ধরবে।

বাংলাদেশের পর্যটন প্রসারে বিভিন্ন উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে জানিয়ে তিনি আরও বলেন, ইউরোপ-আফ্রিকাসহ বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে গত জুনে মিটিং করে তাদের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের পর্যটন সম্পর্কিত বিষয়গুলো তুলে ধরার আহ্বান জানিয়েছি। তাদেরকে আমাদের ভিডিওসহ বিভিন্ন রিসোর্স পাঠিয়েছি।

বাংলাদেশ ফেস্টিভ্যালে আগত দর্শনার্থীরা অনলাইনে বা অনুষ্ঠানস্থলে এসে বিনামূল্যে রেজিস্ট্রেশন করে অংশ নিতে পারবেন। প্রতিদিন সকাল ১১টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত অনুষ্ঠান সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে।

বাংলাদেশ ফেস্টিভ্যাল আয়োজনে বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডকে সহায়তা করছে স্পেলবাউন্ড কমিউনিকেশন।


আরও খবর



বাংলাদেশ সফরে আসছেন জাতিসংঘের সহকারী মহাসচিব

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আগামী শনিবার ঢাকায় আসছেন জাতিসংঘের সহকারী মহাসচিব কান্নি উইগনারাজা। বৃহস্পতিবার (৭ সেপ্টেম্বর) জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) বাংলাদেশ অফিস থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

১২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এই সফরে তার ভাসানচর ও কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের সঙ্গে সাক্ষাতের কথা রয়েছে। এছাড়া পররাষ্ট্রমন্ত্রী, সংসদের স্পিকার ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের প্রধান সচিবসহ গুরুত্বপূর্ণ সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করবেন।

বৈঠকগুলো ইউএনডিপি ও বাংলাদেশ সরকারের মধ্যে সহযোগিতা জোরদার করার পাশাপাশি এই অঞ্চলে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লে­খ করা হয়েছে। কান্নি উইগনারাজা ইউএনডিপির এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের পরিচালক হিসাবেও দায়িত্ব পালন করছেন।

এদিকে দুই দিনের সফরে ঢাকায় এসেছেন রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ। বৃহস্পতিবার সন্ধ‌্যায় ঢাকায় পৌঁছান রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী। ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ল্যাভরভকে স্বাগত জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন। এ সময় ঢাকায় নিযুক্ত রা‌শিয়ার রাষ্ট্রদূত আলেক্সান্ডার মা‌ন্টিট‌স্কি উপস্থিত ছিলেন।

কূটনৈতিক সূত্র জানায়, ঢাকা-মস্কোর দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক শক্তিশালী করতেই রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ঢাকা সফরে এসেছেন। এ সফরে দুই দেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক, রূপপুর বিদ্যুৎ প্রকল্প, বাণিজ্য, বিনিয়োগ, ইউক্রেন পরিস্থিতি, রোহিঙ্গা ইস্যু প্রাধান্য পাবে। বাংলাদেশের আগামী নির্বাচন এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবসহ গুরুত্বপূর্ণ সব বিষয়ে আলোচনা হওয়ার কথা রয়েছে।


আরও খবর



জি-২০ সম্মেলন: বাংলাদেশ থেকে নেওয়া হয়েছে আম গাছের চারা

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

৯-১০ সেপ্টেম্বর ভারতের নয়া দিল্লিতে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে জি-২০ সম্মেলন। বৈশ্বিক অর্থনীতিতে গুরুত্ব রাখে এমন ২০টি দেশের প্রতিনিধিরা যোগ দেবেন এই সম্মেলনে। 

জি-২০ বৈঠকে যোগ দিতে আসা বিদেশি রাষ্ট্রপ্রধানেরা বৃক্ষরোপণ করবেন। আর সে কারণেই ১৭টি দেশ থেকে বিভিন্ন প্রজাতির গাছ নিয়ে গেছে ভারত সরকার। এর মধ্যে বাংলাদেশ থেকে নেওয়া হয়েছে আম গাছের চারা।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁসহ অতিথি রাষ্ট্রপ্রধানেরা কোন গাছ রোপণ করবেন, ইতোমধ্যেই তা স্থির করা হয়েছে।

রোববার দিল্লির প্রগতি ময়দানের ভারতমণ্ডপমে জি-২০ বৈঠক শেষ হওয়ার পর এই বৃক্ষরোপণ অনুষ্ঠান হবে। তবে দিল্লির ঠিক কোথায় এটি হবে, নিরাপত্তাগত কারণেই তা আগাম জানানো হয়নি। 

কোনো দেশে যে গাছের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি সেই গাছের চারাকে কিংবা আলাদা কোনো বিশেষত্ব থাকা গাছের চারাকেই বাছাই করা হয়েছে। বাংলাদেশ থেকে যেমন নেওয়া হয়েছে আম গাছের চারা, ইতালি এবং তুরস্ক থেকে নেওয়া হয়েছে অলিভ গাছের চারা। সৌদি আরব থেকে নেওয়া হয়েছে এক বিশেষ প্রজাতির তাল গাছের চারা। 

প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, ফরাসি প্রেসিডেন্ট রোপণ করবেন চীনার গাছের চারা। রুশ প্রতিনিধি হিসাবে বৈঠকে যোগ দিতে চলা দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভও চীনার গাছের চারা রোপণ করবেন। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন রোপণ করবেন জারুল গাছের চারা। ক্রিকেট ব্যাট তৈরির কাজে ব্যবহৃত উইলো গাছের চারা রোপণ করেন ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক। অর্জুন গাছের চারা রোপণ করবেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো।


আরও খবর



এডিস মশার লার্ভা: ছয় ভবন মালিককে জরিমানা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের (চসিক) উদ্যোগে ডেঙ্গু মশার উৎসস্থল ধ্বংস করার লক্ষে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালিত হয়।

বৃহস্পতিবার দুপুরে চসিকের আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শাহীন ফেরদৌসের নেতৃত্বে নগরীর কাতালগঞ্জন, মির্জাপুল, পাঁচলাইশ থানার মোড়, প্রবর্ত্তক মোড় ও গোলপাহাড় এলাকায় ডেঙ্গু রোগ প্রতিরোধে এডিস মশার উৎসস্থল বাসা বাড়ির ছাদ বাগান ও নির্মাণাধীন ভবন পরিদর্শন করনে।

পরিদর্শনকালে নির্মাণাধীন ভবনের নীচে জমে থাকা পানিতে মশার লার্ভা পাওয়ায় ওয়াজিহুম বাগকে ২৫ হাজার, কাতালগঞ্জের আশিয়ার্সহোম ট্রাপকে ৩০ হাজার, মেয়াদ উর্ত্তীণ দধি বিক্রি করা ও দোকানের সামনে আবর্জনা পাওয়ায় হোম রেসিপিকে ৫ হাজার টাকা রাস্তায় বালি রাখার দায়ে ফিনলে প্রপার্টিজকে ২ হাজার টাকা, রাস্তায় আবর্জনা ফেলার দায়ে মদন দাশ মেথরকে ২ হাজার এবং দোকানের সামনে আবর্জনা ফেলার দায়ে মোরশেদ স্টোরকে ১ হাজার ৫০০ টাকাসহ মামলা রুজু পূর্বক সর্বমোট ৬৫ হাজার ৫শত টাকা জরিমানা আদায় করা হয়।

অভিযানে অংশনেন চসিক প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা ও সিটি মেয়রের একান্ত সচিব মুহাম্মদ আবুল হাশেম। এছাড়া সিটি কর্পোরেশনের সংশ্লিষ্ট বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ ম্যাজিস্ট্রেটকে সহায়তা করেন।


আরও খবর