আজঃ বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

শুরু হলো ২৫তম আন্তঃক্লাব শ্যুটিং প্রতিযোগিতা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০২ জুন 2০২2 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ জুন 2০২2 | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

বাংলাদেশ শ্যুটিং স্পোর্ট ফেডারেশনের ব্যবস্থাপনায় এবং বসুন্ধরা গুঁড়া মশলা এর পৃষ্ঠপোষকতায় ২৫তম আন্তঃক্লাব শ্যুটিং প্রতিযোগিতার শুভ উদ্বোধনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বসুন্ধরা গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান সাফিয়াত সোবহান এর পক্ষে এম এম জসিম উদ্দীন (সিওও, ব্র্যান্ড এন্ড মার্কেটিং, সেক্টর-এ, বসুন্ধরা গ্রুপ)। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ শ্যুটিং স্পোর্ট ফেডারেশনের সিনিয়র সহ-সভাপতি আ.ন. ইসতিয়াক আহমেদ। অনুষ্ঠানটি উদ্বোধন করেন ইন্তেখাবুল হামিদ (মহাসচিব, বাংলাদেশ শ্যুটিং স্পোর্ট ফেডারেশন)।

অনুষ্ঠানে এম এম জসিম উদ্দীন বলেন, বসুন্ধরা গ্রুপ অত্যন্ত আনন্দিত এবং গর্বিত এমন আয়োজনে নিজেদের সংযোজন করতে পেরে। আপনারা সকলেই জানেন বসুন্ধরা প দেশের একমাত্র কর্পোরেট বসুন্ধরা গ্রুপ যারা কিনা অত্যন্ত ক্রীড়াবান্ধব। গত দশ বছরে দেশের প্রায় সিংহভাগ খেলাধুলায় আমরা সংশ্লিট থেকেছি। ক্রীড়াবান্ধব বলেই, বসুন্ধরা গ্রুপ ২০০ বিঘা জায়গার উপর তৈরি করেছে একটি স্পোর্টস কমপ্লেক্স, যার মধ্যে আছে, দুইটি পূর্ণাঙ্গ স্টেডিয়াম, আন্তর্জাতিক মান সম্পন্ন সুইমিং পুল, ইনডোর গেম্স্, জিমনেস্টিক প্লাটফর্ম এবং আরও অনেক কিছু। বসুন্ধরা কিংস ফুটবলে এখন শুধু দেশেই সমাদৃত নয়, দেশের বাইরেও এক পরিচিত নাম। আমরা নারী ফুটবল টিমকেও বসুন্ধরা কিংস থেকে পৃষ্ঠপোষকতা করছি। শ্যুটিং স্পোর্ট নিয়েও আমরা আশাবাদী, আমাদের ভাইস চেয়ারম্যান সাফিয়াত সোবহান ব্যক্তিগতভাবে এই টুর্নামেন্টের সফলতার আশা রাখেন, উনার পক্ষ থেকে সকলকে শুভ কামনা।

ইন্তেখাবুল হামিদ বলেন, বসুন্ধরা গ্ৰুপকে আন্তরিক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা আমাদের এই আয়োজনে সাথে থাকার জন্য। বিগত দুই বছর করোনার কারণে আমরা আমাদের এই আয়োজন করতে পারিনি, তবে এইবার বসুন্ধরার পৃষ্ঠপোষকতা পাওয়ায়, আমরা এই আয়োজন শুরু করতে পেরেছি।

এবারের ২৫ তম আন্ত:ক্লাব শ্যুটিং প্রতিযোগিতায় ৪৬টি রাইফেল/শ্যুটিং ক্লাবের ১৬৩ জন পুরুষ ও ৮১ জন মহিলা আথলেটসহ ৪৬ জন ক্লাব কর্মকর্তা এবং অন্যান্য পরিচালনা কর্মকর্তা মিলে সর্বমোট ৩৫০ জন অংশগ্রহণ করেছে। এথলেটরা ২টি ক্যাটাগরী ওপেন সাইট রাইফেল/পিস্তল ও ৫০মিঃ এবং ম্যাচ এয়ার রাইফেল ও ম্যাচ এয়ার পিস্তল ইভেন্টে অংশগ্রহণ করবে।

নিউজ ট্যাগ: বসুন্ধরা গ্রুপ

আরও খবর



ফাঁকা বাড়িতে প্রেমিককে ডেকে ফেঁসে যান অনন্যা

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

বলিউড অভিনেত্রী অনন্যা পাণ্ডে। তার আরেকটি পরিচয় তিনি জনপ্রিয় অভিনেতা চাঙ্কি পাণ্ডের মেয়ে। ছোট বেলা থেকেই ভীতু প্রকৃতির মেয়ে তিনি। বলা যায়, বাবা-মাকে একটু বেশিই ভয় পেতেন অনন্যা। তবে একবার বাবা-মায়ের অনুপস্থিতিতে ফাঁকা বাড়িতে নিজের প্রেমিককে ডেকে ফেঁসে যান এই অভিনেত্রী।

ফাঁকা বাড়িতে নিজের প্রেমিককে ডাকার বিষয়টি টের পেয়ে যান বাবা চাঙ্কি। নিজের জীবনে ঘটে যাওয়া অনাকাঙ্ক্ষিত এই ঘটনা নিয়ে প্রথমবার মুখ খুললেন অনন্যা।

অনন্যা বলেন, আমার বাবা লিভিং রুমে ক্যামেরা বসিয়েছিলেন। আমি ভেবেছিলাম, আমাকে ভয় দেখানোর জন্য এটা করেছেন তিনি। আমি খুব ভীতু প্রকৃতির মেয়ে। কখনও বাবা-মায়ের সঙ্গে মিথ্যা বলি না।

আমার যখন বয়স আরও কম ছিল, তখন আমি প্রথম একটি ছেলের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়াই। ওই সময়ে মাকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম— আমি কি তার প্রস্তাবে রাজি হব?

অভিনেত্রী আরও বলেন, আমি সেদিন কিছুটা ঝুঁকির মধ্যে ছিলাম। কিন্তু নিজেকে সাহসী মনে হচ্ছিল। তবে খুব শান্ত ছিলাম। সেদিন লিভিং রুমে বসে আমার প্রেমিকের সঙ্গে শুধু কথাই বলেছিলাম। যেহেতু লিভিং রুমে ক্যামেরা বসানো ছিল, তাই বাবা আমাদের ভিডিও দেখেছিলেন।

পরবর্তীতে বাবা আমাকে বলেছিলেন— তুমি আমাকে হতাশ করেছ। এ ঘটনার পর বাবা-মাকে ৫ পৃষ্ঠার চিঠি লিখে ক্ষমা চেয়েছিলাম আমি।

প্রসঙ্গত, বর্তমানে অভিনেতা আদিত্য রায় কাপুরের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে রয়েছেন অনন্যা। যদিও এখন পর্যন্ত বিষয়টি তারা সরাসরি স্বীকার করেননি। তবে প্রকাশ না করলেও নানান জায়গায় একসঙ্গে দেখা যায় তাদের। এমনকি বিদেশেও একসঙ্গে ছুটি কাটান এই প্রেমিকযুগল।


আরও খবর



আরও ১১৮ জন শহীদ বুদ্ধিজীবীর তালিকা প্রকাশ

প্রকাশিত:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

প্রকাশ করা হয়েছে আরও ১১৮ জন শহীদ বুদ্ধিজীবীর তালিকা। এ নিয়ে চার দফায় ৫৬০ জন শহীদ বুদ্ধিজীবীর তালিকা প্রকাশ করলো সরকার।

রোববার (২৪ মার্চ) মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে চতুর্থ ধাপে ১১৮ জন শহীদ বুদ্ধিজীবীর তালিকা প্রকাশ করা হয়। মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক শহীদ বুদ্ধিজীবীদের তালিকা প্রকাশ করেন।

তাদের মধ্যে শিক্ষক, রাজনীতিক, সমাজকর্মী, চিকিৎসক, আইনজীবী, চাকরিজীবী, প্রকৌশলী, নাট্যকার, সংগীতশিল্পী এবং সংস্কৃতিকর্মী রয়েছেন।

প্রথমে ২০২১ সালের ৭ এপ্রিল ১৯১ জন শহীদ বুদ্ধিজীবীর নাম গেজেট আকারে প্রকাশ করে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়। ২০২২ সালের ২৯ মে দ্বিতীয় তালিকায় ১৪৩ জন এবং সর্বশেষ গত ১৫ ফেব্রুয়ারি প্রকাশ করা হয় আরও ১০৮ জন শহীদ বুদ্ধিজীবীর তালিকা।

চতুর্থ দফার শহীদ বুদ্ধিজীবী তালিকায় ৩ জন সাহিত্যিক, একজন বিজ্ঞানী, একজন চিত্রশিল্পী, ৫৪ জন শিক্ষক, ৪ জন আইনজীবী, ১৩ জন চিকিৎসক, ৩ জন প্রকৌশলী, ৮ জন সরকারি ও বেসরকারি কর্মচারী, ৯ জন রাজনীতিক, ১৩ জন সমাজসেবী রয়েছেন।

এছাড়া সংস্কৃতিসেবী এবং চলচ্চিত্র, নাটক, সংগীত এবং শিল্পকলার অন্যান্য শাখার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ৯ জন ব্যক্তিকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে শহীদ বুদ্ধিজীবীর তালিকায়।


আরও খবর
আজ ভয়াল ২৫ মার্চ, গণহত্যা দিবস

সোমবার ২৫ মার্চ ২০২৪




ঈদে ৯০ লাখ মানুষ সড়কপথে ঢাকা ছাড়বে

প্রকাশিত:সোমবার ০১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০১ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে রাজধানী ঢাকার প্রায় দেড় কোটি মানুষ স্বজনদের কাছে যাবে। এসব মানুষ ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ, গাজীপুর ও নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনসহ ঢাকা বিভাগের বিভিন্ন জেলায় বসবাস করে। এই বিপুলসংখ্যক ঈদযাত্রীর ৬০ শতাংশ যাবে সড়কপথে। এই হিসেবে সড়কপথের যাত্রীসংখ্যা প্রায় ৯০ লাখ। অবশিষ্ট ৪০ শতাংশ মানুষ নৌ ও রেলপথে ঢাকা ছাড়বে।

আজ সোমবার প্রকাশিত নাগরিক সংগঠন নৌ, সড়ক ও রেলপথ রক্ষা জাতীয় কমিটির ঈদপূর্ব পর্যবেক্ষণ প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, সরকার নির্বিঘ্ন ঈদযাত্রার জন্য সংশ্লিষ্ট সকল কর্তৃপক্ষকে ইতোমধ্যে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিয়েছে। পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলো এবং সংশ্লিষ্ট সকল সংস্থা নানা পদক্ষেপ নিয়েছে। এতে ঈদ যাতায়াতে জনদুর্ভোগ অনেক কমতে পারে বলে প্রতিবেদনে আশা প্রকাশ করা হয়।

সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক আশীষ কুমার দে জানান, বিগত বছরগুলোর মতো এবারও সড়কপথে জনভোগান্তি ও দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে। তবে নির্বিঘ্ন ঈদ যাতায়াতের জন্য সরকার ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছে। আশা করছি এবারের ঈদ যাতায়াতে জনদুর্ভোগ অনেক কমতে পারে।

সর্বশেষ জনশুমারির বরাত দিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়, ঢাকা বিভাগে ৪ কোটি ৪০ লাখ মানুষ বাস করে। এর মধ্যে ঢাকা উত্তর ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকার জনসংখ্যা যথাক্রমে ৫৯ লাখ ৭৯ হাজার ৫৩৭ ও ৪২ লাখ ৯৯ হাজার ৩৪৫। দেশের প্রায় ৭৫ শতাংশ গার্মেন্টস শিল্প (পোশাক কারখানা) গাজীপুর অঞ্চলে হওয়ায় গাজীপুর মহানগরের জনসংখ্যা এখন প্রায় ৭০ লাখ। নারায়ণগঞ্জ মহানগরে বাস করে ২৫ লাখ মানুষ। তিন শহরের বাইরে এসব জেলায় আরো প্রায় ৫০ লাখ মানুষ বাস করে। এছাড়া নরসিংদী ও মানিকগঞ্জ জেলার জনসংখ্যা যথাক্রমে ২৬ ও ২০ লাখ।


আরও খবর



২১ নাবিক ফিরবেন এমভি আবদুল্লাহ নিয়ে, দুজন বিমানে

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সোমালি জলদস্যুদের হাত থেকে মুক্ত হওয়া এমভি আবদুল্লাহতে চড়েই দেশে ফিরবেন জাহাজটির ২১ নাবিক। বাকি দুই নাবিক ফিরবেন বিমানযোগে। জাহাজটির মালিকপক্ষ কেএসআরএম গ্রুপ জিম্মিদশা থেকে মুক্ত হওয়া নাবিকদের ইচ্ছে অনুযায়ী বিমানযোগে অথবা জাহাজে দেশে ফিরতে পারবেন বলে জানিয়েছিল। এরপর নাবিকেরা তাদের সিদ্ধান্ত জানিয়ে দিয়েছেন।

সোমালিয়ার উপকূলে দস্যুদের হাত থেকে মুক্ত হওয়ার পর জাহাজটি এডেন উপসাগর হয়ে ওমান উপকূলের সামনে দিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতের আল হামরিয়া বন্দরের পথে আছে। ওই বন্দরে ২২ এপ্রিল জাহাজটি পৌঁছার কথা রয়েছে। সেখানে কিছু আনুষ্ঠানিকতা আছে। এরপরই দেশের পথে রওনা হবেন নাবিকেরা।

কেএসআরএম গ্রুপের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান এসআর শিপিংয়ের প্রধান নির্বাহী মেহেরুল করিম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, আমরা নাবিকদের ইচ্ছে অনুযায়ী দেশে ফিরতে পারবেন বলে জানিয়েছিলাম। ২১ নাবিক জাহাজে ও বাকি ২ জন বিমানে বাংলাদেশে আসবেন। তবে চাইলে সবাই উড়োজাহাজে আসতে পারবেন, যদি তারা আসতে চান। তবে ২১ নাবিক জানিয়েছেন তারা এমভি আবদুল্লাহকে নিয়েই বাংলাদেশে ফিরবেন।’

গত ১২ মার্চ ভারত মহাসাগরে সোমালি দস্যুদের কবলে পড়ে ২৩ নাবিকসহ এমভি আবদুল্লাহ। যদিওবা তখন সোমালিয়ার উপকূল থেকে ৫৭৬ নটিক্যাল মাইল দূরে ছিল জাহাজটি। জিম্মি করার পর জাহাজটি দস্যুরা নিজেদের উপকূলে নিয়ে যায়। জিম্মির ৩২ দিন পর মুক্তিপণ পেয়ে শনিবার (১৩ এপ্রিল) জাহাজ থেকে নেমে যায় দস্যুরা। এরপর জাহাজটি নিয়ে আরব আমিরাতের পথে রওনা হন নাবিকেরা।


আরও খবর



জিবুতি উপকূলে নৌকাডুবি, ৩৮ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃত্যু

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

পূর্ব আফ্রিকার দেশ জিবুতির উপকূলে নৌকাডুবিতে ৩৮ অভিবাসনপ্রত্যাশী ও শরণার্থীর মৃত্যু হয়েছে। এরই মধ্যে ভুক্তভোগীদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। জাতিসংঘের অভিবাসন সংস্থা এই তথ্য জানিয়েছে।

মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) এক এক্স বার্তায় সংস্থাটি জানায়, এখনো ছয়জন নিখোঁজ রয়েছেন। তাছাড়া উদ্ধার হওয়া ২২ জনকে সহযোগিতা করছে সংস্থার সদস্যরা।

আইওএম জানিয়েছে, ২০১৪ সালের পর পূর্বাঞ্চলীয় ওই পথে এক হাজারের বেশি মানুষ মারা গেছেন বা নিখোঁজ হয়েছেন।

এর আগে রবিবার (৭ এপ্রিল) তিউনিশিয়ার উপকূল থেকে ১৩ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ উদ্ধার করে দেশটির কোস্টগার্ড। উপকূলের কাছে ভূমধ্যসাগরে বেশ কয়েকটি অভিযান চালিয়ে এসব মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

উত্তর আফ্রিকার দেশ তিউনিশিয়া থেকে সমুদ্র পাড়ি দিয়ে ইউরোপে পৌঁছানোর চেষ্টায় অভিবাসনপ্রত্যাশীদের হতাহতের ঘটনা নতুন নয়।

গ্রীষ্ম শুরুর এই সময়ে সাগরে অনুকূল পরিস্থিতির সুযোগে ইউরোপ মুখে যাত্রা করা নৌকার সংখ্যা বাড়ছে বলে জানিয়েছে তিউনিশিয়ার ন্যাশনাল গার্ড।


আরও খবর