আজঃ বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪
শিরোনাম

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট-দোকানপাট বন্ধ

প্রকাশিত:শুক্রবার ২১ অক্টোবর ২০২২ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২১ অক্টোবর ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

রাজধানীতে শপিং বা ঘোরাঘুরির জন্য বিভিন্ন মার্কেট আর বিনোদন কেন্দ্রই ভরসা। শুক্রবার প্রায় সবার ছুটি, এই দিনটিতে জরুরি কেনাকাটা সারতে চাইলে জেনে নিন, কোন মার্কেট বন্ধ রয়েছে।

সেগুলো বাদ দিয়ে অন্যগুলোতে যান এই শুক্রবারে। 

আজিমপুর সুপার মার্কেট, গুলিস্তান হকার্স মার্কেট, ফরাশগঞ্জ টিম্বার মার্কেট, শ্যামবাজার পাইকারি দোকান, সামাদ সুপার মার্কেট, রহমানিয়া সুপার মার্কেট, ইদ্রিস সুপার মার্কেট, দয়াগঞ্জ বাজার, ধূপখোলা মাঠ বাজার, চক বাজার, বাবু বাজার, নয়া বাজার, কাপ্তান বাজার, রাজধানী সুপার মার্কেট, দয়াগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন মার্কেট, ইসলামপুর কাপড়ের দোকান, ছোট কাঁটরা, বড় কাঁটারা হোলসেল মার্কেট, শারিফ ম্যানসন, ফুলবাড়িয়া মার্কেট, সান্দ্রা সুপার মার্কেট।

সামরিক জাদুঘর এটি বিজয় সরণিতে অবস্থিত। প্রতিদিন সকাল ১০টা ৩০ মিনিট থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত খোলা থাকে। বৃহস্পতি ও শুক্রবার সাপ্তাহিক বন্ধ।

জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘর, আগারগাঁও বৃহস্পতি ও শুক্রবার সাপ্তাহিক ছুটির জন্য বন্ধ থাকে। শনি থেকে বুধবার প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত খোলা থাকে। প্রবেশমূল্য জনপ্রতি ৫টাকা। এছাড়াও শনি ও রোববার সন্ধ্যা ৬টা থেকে ১০ টাকার টিকিটের বিনিময়ে টেলিস্কোপে আকাশ পর্যবেক্ষণ করা যায়।

শিশু একাডেমি জাদুঘর শুক্র ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি। রোববার থেকে বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত খোলা থাকে।  


আরও খবর



হাইকোর্টের নির্দেশের বিরুদ্ধে আপিল করবেন শিক্ষামন্ত্রী

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দাবদাহের কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আগামী বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। হাইকোর্টের এমন আদেশের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে যাবেন বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল।

তিনি বলেন, সারা দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধে এক ধরনের মানসিকতা তৈরি হচ্ছে। সবকিছুতেই কেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওপর আদালতের নিদের্শনা নিয়ে আসতে হবে? আমরা আপিলে যাবো।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) বিকেলে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিজ্ঞান কমপ্লেক্সে এক অনুষ্ঠান শেষে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।

এর আগে সোমবার দুপুরে বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের ও বিচারপতি খিজির হায়াতের হাইকোর্ট বেঞ্চ স্বপ্রণোদিত হয়ে চলমান তাপ প্রবাহে এসি ছাড়া প্রাথমিক, মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও সম পর্যায়ের মাদরাসার ক্লাস আগামী বৃহস্পতিবার (২ মে) পর্যন্ত বন্ধ রাখতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দেন। তবে যেসব স্কুলে এসির ব্যবস্থা আছে বা পরীক্ষা চলমান আছে সেসব স্কুলের জন্য এবং ও লেভেল, এ লেভেল পরীক্ষা ও কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য এই আদেশ প্রযোজ্য হবে না বলে আদেশে বলা হয়েছে।

এ বিষয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, স্কুল গরমের জন্য বিপজ্জনক, আর মাঠ-ঘাট নয়? যেসব জেলায় তাপমাত্রা কম সেখানে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়ার তো কোনো কারণ নেই।

এদিকে আগামী ২ মে পর্যন্ত দেশের সকল প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করেছে গণশিক্ষা ও প্রাথমিক মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, তীব্র দাবদাহের দরুন শিশু শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য ও সুরক্ষা বিবেচনায় আগামী ২ মে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত দেশের সকল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, শিশু কল্যাণ ট্রাস্টের বিদ্যালয় ও উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরোর লার্নিং সেন্টার বন্ধ থাকবে।


আরও খবর



সুদানে ক্ষুধায় বহু মানুষ মারা যেতে পারে : জাতিসংঘ

প্রকাশিত:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

উত্তর আফ্রিকার দেশ সুদানে অনাহারে বহু মানুষের মৃত্যু হতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে জাতিসংঘের খাদ্য বিষয়ক সংস্থা ওয়ার্ল্ড ফুড প্রোগ্রাম (ডব্লিউএফপি)। সংস্থাটি বলেছে, পশ্চিম সুদানের দারফুরে মানুষের অনাহার ঠেকোনোর সময় ফুরিয়ে আসছে। ক্রমবর্ধমান সহিংসতা গোটা জাতিকে শেষ করে দিচ্ছে।

যুদ্ধরত পক্ষগুলোকে সতর্ক করে দিয়ে জাতিসংঘের খাদ্য সংস্থা বলেছে, দারফুর এবং সুদানের অন্যান্য যুদ্ধ কবলিত এলাকায় খাদ্য সংকট তীব্র আকার ধারণ করছে। এসব এলাকায় মানবিক সাহায্যের অনুমতি না দিলে ক্ষুধায় বহু মানুষের মৃত্যু হতে পারে।

গত বছরের এপ্রিলের মাঝামাঝি সময়ে সুদানের সেনাবাহিনী এবং আধা সামরিক বাহিনী র্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সেসের (আরএসএফ) মধ্যে সশস্ত্র সংঘাত শুরু হয়। পরবর্তিতে এই সংঘাত দেশটিতে গৃহযুদ্ধের রূপ নেয়। প্রাণ বাঁচাতে ঘরবাড়ি ছেড়ে পালিয়েছে অনেক মানুষ। যুদ্ধের কারণে দেশটির কৃষি উৎপাদন ৭৮ শতাংশ কমে গেছে।

ডব্লিউএফপির পূর্ব আফ্রিকার পরিচালক মাইকেল ডানফোর্ড শুক্রবার বলেছেন, খাদ্যাভাবে মানুষ বাদামের খোসা খেতে বাধ্য হচ্ছে। শিগগিরই তাদের কাছে সহায়তা না পৌঁছালে দারফুর ও সংঘাত বিধ্বস্ত সুদানের অন্যান্য এলাকায় ব্যাপক অনাহার এবং মৃত্যুঝুঁকি দেখতে হতে পারে।

গত বৃহস্পতিবার ইন্টারন্যাশনাল কমিটি অব দ্য রেডক্রসের (আইসিআরসি) দুজন কর্মী দক্ষিণ দারফুরে অস্ত্রধারীদের গুলিতে নিহত হন। আহত হন আরও তিনজন কর্মী। অঞ্চলটিতে সর্বশেষ বড় ধরণের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে আরএসএফের উত্তর দারফুরের রাজধানী এল ফাশের ঘেরাও করার সময়।

পরিস্থিতি বর্ণনা করে সুদানে জাতিসংঘের ডেপুটি হিউম্যানিটেরিয়ান কোঅর্ডিনেটর টবি হেওয়ার্ড বলেন, শহর ও আশপাশের এলাকাগুলোতে নির্বিচার হত্যাকাণ্ড চালানো হচ্ছে, পরিকল্পিতভাবে পুরো গ্রাম পুড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে এবং ক্রমাগত বিমান থেকে বোমা হামলা চালানো হয়েছে।

হেওয়ার্ড আরও বলেন, এল ফাশেরই একমাত্র শহর যেটি এখনো আরএসএফ দখল করতে পারেনি। সেখানে অন্যান্য এলাকা থেকে আসা হাজারো উদ্বাস্তু আশ্রয় নিয়েছে। এল ফাশেরে অন্যান্য এলাকা থেকে সহিংসতায় উদ্বাস্তু হওয়া ৫ লাখ মানুষ আশ্রয় নিয়েছে বলে জানিয়েছে ইউনিসেফ।

তবে ইউএন অফিস ফর দ্য কোঅর্ডিনেশন অব হিউম্যানিটেরিয়ান অ্যাফেয়ার্স (ওসিএইচএ) বলছে, এল ফাশেরকে তুলনামূলক নিরাপদ মনে করা বাসিন্দারা এখন বিপদে পড়েছেন। সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে সেখানকার ৩৬ হাজার মানুষ ঘরবাড়ি ছেড়েছে।

ইউনিসেফের নির্বাহী পরিচালক ক্যাথরিন রাসেল বৃহস্পতিবার বলেন, দুই সপ্তাহ আগে বেড়ে যাওয়া সংঘাতে এল ফাশের ও এর আশপাশে ৪৩ জন নিহত হয়েছেন। তিনি আরও বলেন, পশ্চিম এল ফাশেরে এক ডজনেরও বেশি গ্রামে হামলা চালানো হয়েছে। যৌন সহিংসতা, শিশু হত্যা, বাড়িঘরে আগুন এবং অবকাঠামো ধ্বংসসহ ভয়ঙ্কর সহিংসতার খবর পাওয়া গেছে।

সংঘাতের এমন পরিস্থিতি আর আমলাতান্ত্রিক জটিলতার কারণে দারফুরে খাদ্য সহায়তা বিতরণের কাজ থেমে গেছে। ওই অঞ্চলের ১৭ লাখ মানুষ তীব্র ক্ষুধায় ভুগছে বলে জানিয়েছে ডব্লিউএফপি। ওসিএইচএ এর হিসাবে, যুদ্ধের কারণে সুদানে ৪৬ লাখ শিশুসহ ৮৭ লাখ মানুষ উদ্বাস্তু হয়ে পড়েছে। দেশটির ২ কোটি ৪৮ লাখ মানুষের জন্য জরুরি সহায়তা প্রয়োজন।


আরও খবর



তিনদিন বন্ধ থাকতে পারে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
সিলেট প্রতিনিধি

Image

সিলেটের ওসমানীনগরে কুশিয়ারা নদীর ওপর নির্মিত শেরপুর সেতুর নিচের আরসিসি ঢালাই খসে পড়ায় মারাত্মক ঝুঁকির মধ্যে পড়েছে যান চলাচল। সেতুর ওপরের দিকের একাধিক স্থানেও ফাটল দেখা দিয়েছে। এ অবস্থায় মঙ্গলবার দিনভর সেতুর একপাশে যান চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। পরে রাতে ঝুঁকিপূর্ণ অংশ ঢালাই করে সাময়িকভাবে দুপাশে যান চলাচল স্বাভাবিক করা হয়। ফলে গতকাল বুধবার সকাল থেকে সেতু দিয়ে যান চলাচল করছে।

তবে সেতুর ওপরের অংশ সাময়িক শঙ্কামুক্ত হলেও সেতুর নিচ দিয়ে চলাচলের রাস্তা ঝুঁকির মধ্যেই থেকে গেছে। এতে করে অন্তত ১০ গ্রামের মানুষকে দুর্ঘটনার ঝুঁকি নিয়েই চলাচল করতে হবে। এ পরিস্থিতিতে স্থায়ীভাবে মেরামত করতে হলে অন্তত তিনদিন সেতু দিয়ে যান চলাচল বন্ধ রাখতে হবে বলে জানিয়েছেন সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগ এবং ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক ছয়লেন প্রকল্পের দায়িত্বশীলরা। এতে করে ওই তিনদিনই ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যাবে।

যান চলাচল বন্ধ না রাখার বিকল্প কোনো পথ না থাকায় দ্রুততম সময়ের মধ্যে কীভাবে কাজ করা যায় তা নিয়ে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের বিশেষজ্ঞরা পরিকল্পনা করবেন বলে জানিয়েছে সওজ।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত সোমবার মধ্যরাত ১২টার দিকে হঠাৎ করে সেতুর উত্তরপাড়ের দক্ষিণ অংশের নিচের আরসিসি ঢালাই ভেঙে পড়া শুরু হয়। এ সময় ঢালাইয়ের একটি টুকরো গায়ে পড়ে স্থানীয় এক ব্যক্তি আহত হয়েছেন। আহত সুয়েব আহমদ উপজেলার সৈয়দপুর গ্রামের বাসিন্দা। তিনি প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে বাড়িতে আছেন।

খবর পেয়ে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান, ওসমানীনগর থানার ওসি ও শেরপুর হাইওয়ে থানার ওসি সেতু পরিদর্শন করেন। পরে বস্তা ও প্লাস্টিকের স্ট্যান্ড দিয়ে ভাঙা অংশসহ একপাশে যান চলাচল বন্ধ করে দেন সংশ্লিষ্টরা। পরে মঙ্গলবার রাতে সেতুর ঝুঁকিপূর্ণ অংশ ঢালাই করে সাময়িক মেরামত করা হয়।

স্থানীয়রা জানান, সেতুতে যখন যানবাহন চলাচল করে তখন কম্পনের সৃষ্টি হয়। পুরো সেতুই দুলতে থাকে। এতে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে যানবাহন। একইভাবে সেতুর নিচ দিয়ে শেরপুর নতুন বাজার-লামা তাজপুর রাস্তা দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছেন অন্তত ১০ গ্রামের বাসিন্দা।

শেরপুর সৈয়দপুর গ্রামের আনোয়ার আলী বলেন, সোমবার রাতে তাজপুর-সৈয়দপুর রাস্তা দিয়ে বাড়ি যাওয়ার পথে শেরপুর সেতুর নিচে পৌঁছামাত্র হঠাৎ করে সেতুর নিচ থেকে ঢালাই ভেঙে মাটিতে পড়ে। এতে অল্পের জন্য রক্ষা পেয়েছি। একজন ব্যক্তির ওপর ঢালাইয়ের টুকরো ভেঙে পড়ায় তিনি আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছেন। এ অবস্থায় মানুষজন সেতুর নিচ দিয়ে খুবই আতঙ্ক নিয়ে চলাচল করছেন।

সাদিপুর ইউপি চেয়ারম্যান সাহেদ আহমদ মুছা বলেন, সেতুর বেশকিছু অংশ ভেঙে পড়ার খবর পেয়ে সোমবার রাতেই ঘটনাস্থলে যাই। দ্রুত সেতু সংস্কার করার জন্য সংশ্লিষ্টদের জানানো হয়েছে।

সড়ক ও জনপথ বিভাগের সিলেটের নির্বাহী প্রকৌশলী আমির হোসেন বলেন, সেতুর নিচের অংশ থেকে আরসিসি ঢালাইয়ের টুকরো ভেঙে পড়ার খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। পরে এটি সংস্কারের জন্য ঢাকা-সিলেট ছয়লেন প্রকল্পের দায়িত্বশীলদের জানানো হয়। ছয়লেন প্রকল্প থেকে আমাদের অনুরোধ করা হয় সাময়িকভাবে সেতুটি সংস্কার করে দেওয়ার জন্য। মঙ্গলবার রাতে আমরা ঝুঁকিপূর্ণ অংশ ঢালাই করে যান চলাচল স্বাভাবিক করেছি। একইভাবে সেতুর নিচ থেকে যাতে আর ঢালাইয়ের টুকরো ধসে না পড়ে সে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। তবে সেতুর নিচ দিয়ে যান চলাচলের পথ কিছুটা সীমিত করা হয়েছে।

সওজের নির্বাহী প্রকৌশলী আরও বলেন, স্থায়ীভাবে সমাধান করতে হলে এ সেতুতে যান চলাচল বন্ধ রাখতে হবে। এর আগেও একবার যান চলাচল বন্ধ রেখে কাজ করা হয়েছে। এবারও অন্তুত তিনদিন যান চলাচল বন্ধ না রেখে এ কাজ করা যাবে না।

তবে বিষয়টি যেহেতু ছয়লেন প্রকল্পের অধীনে, তাই প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা ভালোভাবে বলতে পারবেন বলে জানান তিনি।

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ছয়লেন প্রকল্প পরিচালক সৈয়দ গিয়াস উদ্দিন বলেন, সেতুটি মেরামতের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। ঢাকা থেকে একটি বিশেষজ্ঞ দল এসে পরিদর্শন করবে। এরপর কীভাবে কাজ করা যাবে তা জানানো হবে। তবে যান চলাচল বন্ধ করা ছাড়া বিকল্প পথ নেই।

কবে থেকে কাজ শুরু হবে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এখনই বিষয়টি বলা যাচ্ছে না। আমাদের টিম পরিদর্শন করার পর বলতে পারবে কবে কাজ শুরু হবে। তবে এ কাজে বেশি দেরি করা হবে না।


আরও খবর



বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে অগ্রণী ব্যাংকের নতুন ডিএমডিদের শ্রদ্ধা

প্রকাশিত:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | হালনাগাদ:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
উপজেলা প্রতিনিধি

Image

গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন অগ্রণী ব্যাংক পিএলসির সদ্য পদোন্নতিপ্রাপ্ত উপব্যবস্থাপনা পরিচালক (ডিএমডি) মো. আবুল বাশার ও শামিম উদ্দিন আহমেদ।

আজ শনিবার বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে তাঁরা এ শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

এ সময় তাঁদের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন অগ্রণী ব্যাংকের উধ্বর্তন নির্বাহীগন ও গোপালগঞ্জ অঞ্চলের উপ মহাব্যবস্থাপক ও অঞ্চল প্রধান এস এম ইস্রাফিল হোসাইন এবং শাখা ব্যবস্থাপকবৃন্দ।

শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে জাতির পিতা ও বঙ্গমাতা সহ ১৫ আগস্টে নিহত মহান শহীদদের রুহের মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয় এবং শোক বইতে জাতির পিতার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে শোকবার্তা লেখা হয়।

নিউজ ট্যাগ: গোপালগঞ্জ

আরও খবর



চট্টগ্রামে তিন ভাই-বোনকে গুলি করে হত্যা, ২ জনের মৃত্যুদণ্ড

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

আপন তিন ভাই-বোনকে গুলি করে হত্যার দায়ে দুজনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) দুপুরে চট্টগ্রামের প্রথম অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. কামাল হোসেন সিকদার এ রায় দেন।

দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন আবুল কাশেম প্রকাশ ওরফে জামাই কাশেম ও মো. ইউসুফ ওরফে বাইট্যা কাশেম।

২০ বছর আগে নগরের বালুছড়া এলাকায় সম্পত্তির জন্য আপন তিন ভাই-বোনকে গুলি করে হত্যা করেন দণ্ডিতরা। রায়ের বিষয়টি বৃহস্পতিবার বিকালে দেশ রূপান্তরকে নিশ্চিত করেছেন আদালতের বেঞ্চ সহকারী আল আমিন।

জানা গেছে, ২০০৪ সালের ৩০ জুন আসামিরা বালুছড়ার বাসায় গিয়ে আপন তিন ভাইবোন সাইফুল ইসলাম, আলমগীর ও মিনু বেগমকে গুলি করে হত্যা করে দণ্ডিতরা। এ ঘটনায় সাইফুল ইসলামের স্ত্রী আয়েশা আক্তার শিল্পী বাদী হয়ে বায়েজিদ বোস্তামি থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। তদন্ত শেষে ২০০৫ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে পুলিশ।

রাষ্ট্রপক্ষের অতিরিক্ত পিপি এম এ ফয়েজ বলেন, এই মামলায় ১৩ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়েছে। অপরাধ প্রমাণিত হওয়ায় আসামি আবুল কাশেম ও  মো. ইউসুফকে মৃত্যুদণ্ড প্রদান করেন। একই সাথে তাদের দুই লাখ টাকা করে অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

একই মামলার অপর দুই আসামি গিট্টু নাসির ও ফয়েজ মুন্না র‌্যাবের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হন।


আরও খবর