আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

সুগন্ধা নদীতে তেলবাহী জাহাজে বিস্ফোরণে নিহত ১, দগ্ধ ৭

প্রকাশিত:শুক্রবার ১২ নভেম্বর ২০২১ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১২ নভেম্বর ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

ঝালকাঠির সুগন্ধা নদীতে জ্বালানি তেলবাহী ট্যাংকার জাহাজে বিস্ফোরণে একজন নিহত হয়েছেন। আজ শুক্রবার সকাল সোয়া আটটার দিকে সুগন্ধা নদীর তীরবর্তী পদ্মা অয়েল কোম্পানির দক্ষিণপাড়ে সাগর নন্দিনী-৩ নামের ওই জাহাজে বিস্ফোরণ ঘটে। পরে ঝালকাঠি ফায়ার সার্ভিসের একটি দল ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

নিহত ওই ব্যক্তির নাম মো. কামরুজ্জামান (৪৫)। তিনি ওই জাহাজের সুকানি ছিলেন। নিহত কামরুজ্জামানের বাড়ি গোপালগঞ্জে। এ ঘটনায় ওই জাহাজের আরও সাত কর্মী দগ্ধ হয়ে গুরুতর আহত হন। আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

ঝালকাঠি পদ্মা অয়েল কোম্পানি সূত্রে জানা যায়, ১০ নভেম্বর সাগর নন্দিনী-৩ নামের জাহাজটি চট্টগ্রাম থেকে জ্বালানি তেল বোঝাই করে ঝালকাঠি পদ্মা অয়েল কোম্পানির ডিপোতে আসে। জাহাজটি ওই ডিপোতে পেট্রল খালাস করার পর ডিজেল খালাস করার জন্য সুগন্ধা নদীর দক্ষিণপাড়ে অবস্থান করছিল। এ সময় ওই জাহাজে ১৩ জন কর্মী অবস্থান করছিলেন।

আহত ব্যক্তিদের মধ্যে রুবেল হোসেন জানান, আজ সকালে জাহাজের ইঞ্জিনকক্ষের জেনারেটর চালু করতে গিয়ে হঠাৎ বিস্ফোরণ ঘটে আগুন ধরে যায়। এতে জাহাজে অবস্থান করা অধিকাংশ কর্মী দগ্ধ হন। এরপর আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে ঝালকাঠি সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসক সুকানি কামরুজ্জামানকে মৃত ঘোষণা করেন। আহত অন্য কর্মীদের অবস্থাও আশঙ্কাজনক।

এদিকে ঘটনার খবর শুনে ঝালকাঠি জেলা প্রশাসক মো. জোহর আলী, পুলিশ সুপার ফাতিহা ইয়াসমিনসহ পদ্মা অয়েল কোম্পানির ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ বিস্ফোরণে ক্ষতিগ্রস্ত জাহাজটি পরিদর্শন করেন।

জেলা প্রশাসক মো. জোহর আলী জানান, আহত ব্যক্তিদের বর্তমানে বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তবে তাঁদের উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হবে। এ ঘটনা তদন্তের জন্য একটি কমিটি গঠন করা হবে।

ঝালকাঠি ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্স স্টেশনের কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম জানান, আজ সকালে জাহাজের ইঞ্জিনকক্ষের জেনারেটর চালু করতে গিয়ে বিকট শব্দে আগুন লাগে। আগুন দ্রুত পুরো জাহাজে ছড়িয়ে পড়ে। বিস্ফোরণের পর জাহাজের তলা ফেটে যাওয়ায় জাহাজটি ক্রমেই নদীতে ডুবে যাচ্ছে। ওই জাহাজে সাড়ে আট লাখ লিটার ডিজেল ছিল বলে জানা যায়।


আরও খবর



মার্কিন বোমরু বিমানকে রুশ যুদ্ধবিমানের ধাওয়া

প্রকাশিত:সোমবার ২৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৫ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

যুক্তরাষ্ট্রের দুটি কৌশলগত বোমরু বিমানকে বাধা দিয়েছে রাশিয়া। রবিবার (২৪ মার্চ) বারেন্টস সাগরের ওপরের আকাশসীমার কাছে বিমান দুটিকে বাধা দেয়া হয়।

এক বিবৃতিতে রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে। খবর তাসের।

এতে বলা হয়েছে, রাশিয়ার আকাশ নিয়ন্ত্রণব্যবস্থা দেশটির আকাশসীমার দিকে আসা বিমানের একটি গ্রুপ শনাক্ত করে। এর পর বিমানগুলোকে রুখে দিতে একটি মিগ-৩১ ফাইটার জেট পাঠায় রাশিয়া।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, রাশিয়ার ফাইটার ক্রুরারা আকাশে দুটি মার্কিন বিমানবাহিনীর বি-১বি কৌশলগত বোমারু বিমান শনাক্ত করেন।

প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় আরও জানিয়েছে, রাশিয়ার ফাইটার জেট কাছে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের কৌশলগত বোমারু বিমানগুলো তাদের গতিপথ সংশোধন করে নেয়। মার্কিন বিমানগুলো রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় সীমানা লঙ্ঘন করতে সক্ষম হয়নি বলেও জানিয়েছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়।

তবে কৌশলগত বোমারু বিমান সম্পর্কে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।


আরও খবর



নিউইয়র্কে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি তরুণ নিহত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে দুজন পুলিশের করা গুলিতে এক বাংলাদেশি তরুণ নিহত হয়েছেন। নিহত ওই তরুণের নাম উইন রোজারিও (১৯)। তার পরিবার দশ বছর আগে বাংলাদেশ ছেড়ে যায়। নিহত ওই তরুণ মানসিক রোগে ভুগছিলেন বলে জানিয়েছে তার পরিবার।

নিউইয়র্ক টাইমস জানিয়েছে, স্থানীয় সময় বুধবার (২৭ মার্চ) বিকেলের দিকে কুইন্সে তার নিজের বাড়িতে পুলিশের গুলিতে নিহত হন তিনি।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১৯ বছর বয়সী এক তরুণকে নিউইয়র্কে বুধবার তার কুইন্সের বাড়িতে পুলিশ গুলি করে। এতে তিনি নিহত হন। নিহত ওই তরুণ মানসিক যন্ত্রণায় ভুগছিলেন। গুলিতে নিহত হওয়ার আগে সাহায্যের জন্য ৯১১ নম্বরে ফোন করেছিলেন।

কর্মকর্তারা বলেছেন, উইন রোজারিও নামের ওই তরুণ কাঁচি দিয়ে পুলিশ অফিসারদের দিয়ে তেড়ে যান। এরপর একপর্যায়ে কর্মকর্তারা তাকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়।

নিউইয়র্ক টাইমস বলছে, কিন্তু নিহত তরুণের ভাই এই গুলি চালানোর ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী এবং তিনি ঘটনার পুলিশি বিবরণের বিরোধিতা করেছেন। তিনি বলেছেন, তার মা ছেলেকে আটকাচ্ছিলেন এবং তিনি জোর দিয়ে বলেছেন, পুলিশ অফিসারদের তাদের বন্দুক থেকে গুলি করার দরকার ছিল না।

এদিকে পুলিশ গুলি চালানোর পরপরই উইন রোজারিওকে মৃত ঘোষণা করা হয়। স্থানীয় সময় বুধবার দুপুর ১টা ৪৫ মিনিটের দিকে ওজোন পার্কের ১০৩তম স্ট্রিটে তার পরিবারের দ্বিতীয় তলার অ্যাপার্টমেন্টে এই ঘটনা ঘটে বলে পুলিশ কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।

পুলিশ ডিপার্টমেন্টের টহল প্রধান জন চেল এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, ওই পুরো ঘটনার ভিডিও ফুটেজ কর্মকর্তাদের কাছে সংরক্ষিত রয়েছে। তবে সে ফুটেজ প্রকাশ করা হয়নি।


আরও খবর



সবচেয়ে বেশি কষ্ট দেওয়া মানুষটাকেই ভুলতে পারছেন না ফারিয়া

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১২ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১২ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

ছোট পর্দার পরিচিত মুখ শবনম ফারিয়া। আগের মতো অভিনয়ে নিয়মিত নন এই অভিনেত্রী। মাঝেমধ্যে ওয়েব কনটেন্টে দেখা যায় তাকে। তবে এই অভিনেত্রী বেশ সরব সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। কাজের পাশাপাশি ব্যক্তিগত নানা বিষয় প্রায়ই শেয়ার করেন এই মাধ্যমে।

তারই ধারাবাহিকতায় এবার অভিনেত্রী লিখলেন, যেই মানুষটা সবচেয়ে বেশি কষ্ট দিয়েছে। সবচেয়ে বেশি ইনজাস্টিস করেছে আমার সঙ্গে। আমি ভাবতাম, তাকে ভুলে যাওয়া সবচেয়ে সহজ! কিন্তু কি জানি এক অদ্ভুত কারণে, সেই মানুষটাকেই চেষ্টা করেও ভুলা যাচ্ছে না! দুনিয়ার সব লজিক, সব ডিবেট এই এক জায়গায় ভুল প্রমাণ হয়ে যাচ্ছে!

তবে কথাগুলো কাকে ইঙ্গিত করে ফারিয়া লিখেছেন, তা স্পষ্ট করেননি। কারও কারও ধারণা- সাবেক স্বামী হারুনুর রশীদ অপুকে উদ্দেশ্য করে পোস্টটি দিয়েছেন তিনি।

ফারিয়ার পোস্টের মন্তব্যে একজন লিখেছেন, ক্ষতটা এত বেশি গভীরে যে চাইলেও দাগ মুছবে না। তাই ভুলতেও পারবে না।’

উত্তরে অভিনেত্রী লিখেছেন, আপু, না অত বেশি না! অল্প সময়ের ক্ষত, ঠিক না হইলেও এইটা নিয়ে জীবন পার করে দেওয়া যাবে! আরও বেশি সময় থাকলে পার করাটাও কঠিন হয়ে যেত!

এদিকে, কিছুদিন আগে মুক্তি পেয়েছে শবনম ফারিয়া অভিনীত ওয়েব সিরিজ মোবারকনামা’। যেখানে মোশাররফ করিমের বিপরীতে অভিনয় করেছেন তিনি। পর্দায় এই জুটির রসায়ন দর্শকমহলে বেশ প্রশংসিত।


আরও খবর



চীনের সঙ্গে মালদ্বীপের প্রতিরক্ষা চুক্তি স্বাক্ষর

প্রকাশিত:বুধবার ০৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৬ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

সামরিক সহযোগিতার ক্ষেত্র বাড়াতে চীনের সঙ্গে প্রতিরক্ষা চুক্তি স্বাক্ষর করেছে দক্ষিণ এশিয়ার দ্বীপরাষ্ট্র মালদ্বীপ। এই চুক্তিকে মালদ্বীপের ভারতীয় বলয় থেকে বেরিয়ে আসার একটি পদক্ষেপ হিসেবে দেখা হচ্ছে।

ভারতীয় সেনাদের দ্বীপপুঞ্জটি ছেড়ে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়ার পর থেকে নয়াদিল্লির সঙ্গে মালের সম্পর্কে উত্তেজনা দেখা দিয়েছে।

মালদ্বীপের কর্মকর্তারা মঙ্গলবার জানিয়েছেন, ভারতীয় সেনাদের দ্বীপরাষ্ট্রটি ছেড়ে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। চীনের সঙ্গে একটি সামরিক সহায়তা চুক্তি স্বাক্ষরের বিষয়টিও নিশ্চিত করেছেন তারা।

মাইক্রো ব্লগিং সাইট এক্স প্ল্যাটফর্মে দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, শক্তিশালী দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক গড়ে তোলা ও সামরিক সহায়তা পেতে চীনের সঙ্গে একটি চুক্তিতে স্বাক্ষর ‍করেছে মালদ্বীপ।

জানা গেছে, ওই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছেন মালদ্বীপের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ও চীনের একজন ঊর্ধ্বতন সামরিক কর্মকর্তা। প্রতিবেশী দেশ ভারতের সঙ্গে ঐতিহাসিকভাবে সুসম্পর্ক ছিল মালদ্বীপের।

কিন্তু গত বছরের নির্বাচনে ইন্ডিয়া আউট স্লোগান দিয়ে ক্ষমতায় আসেন চীনপন্থী রাজনীতিক মোহাম্মদ মুইজ্জু। তিনি দেশটির প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে ভারতের সঙ্গে মালদ্বীপের সম্পর্কে তিক্ততা বাড়তে থাকে।

ভারত মহাসাগরের পূর্ব-পশ্চিম শিপিং রুটের গুরুত্বপূর্ণ একটি অবস্থানে রয়েছে মালদ্বীপ। সেখানে দীর্ঘদিন ধরেই নিজেদের প্রভাব বিস্তার করে রেখেছে ভারত।ভারতীয় সামরিক বাহিনী তাদের সেনাদলকে পুরোপুরি প্রত্যাহার করবে। কারণ, মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট তাদের চলে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।

মালদ্বীপকে তার সামুদ্রিক সীমা পর্যবেক্ষণে ভারত তিনটি অনুসন্ধান বিমান দিয়েছিল। সেগুলো পরিচালনায় সাহায্য করতে দেশটিতে সেনা মোতায়েন করে ভারত। আর সেসব সেনাকে আগামী ১০ মের মধ্যে মালদ্বীপ ছাড়তে হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

বিমানগুলো পরিচালনায় সামরিক কর্মীদের পরিবর্তে বেসামরিক কর্মীদের কাজে লাগানো হতে পারে বলে আশা করছে ভারত। গত সপ্তাহে ভারতীয় নৌবাহিনী জানিয়েছে, মালদ্বীপ থেকে ১৩০ কিলোমিটার উত্তরের ভারতীয় লাক্ষাদ্বীপপুঞ্জের মিনিকয় থেকে অপারেশনাল নজরদারি আরও বাড়ানো হবে।

গত মাসে চীনের সামুদ্রিক গবেষণা জাহাজ জিয়াং ইয়াং হং ৩-কে মালদ্বীপে নোঙরের অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। জানুয়ারিতে বেইজিং সফরের গিয়ে চীনের সঙ্গে অবকাঠামো, জ্বালানি ও কৃষি সম্পর্কিত কয়েকটি চুক্তিতেও স্বাক্ষর করেছেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট। মালদ্বীপ ও শ্রীলঙ্কাসহ ভারত মহাসাগরে চীনের ক্রমবর্ধমান প্রভাবে বেশ সতর্ক অবস্থায় রয়েছে ভারত।


আরও খবর



চট্টগ্রামে চিনিকলে আগুন: ৭ সদস্যের তদন্ত কমিটি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

চট্টগ্রামের কর্ণফুলী উপজেলায় এস আলম সুগার মিলে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেটকে প্রধান করে ৭ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।

সোমবার (৪ মার্চ) রাতে অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (সার্বিক) আনোয়ার পাশা এ কমিটি গঠন করেছেন।

ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে তিনি ৭ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেন। তদন্ত কমিটিকে আগামী তিনদিনের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।

সোমবার বিকেলের দিকে কর্ণফুলীর মইজ্জারটেক এলাকার এ সুগার মিলে আগুন লাগে। মধ্যরাতে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের সঙ্গে যোগ দিয়েছিল বাংলাদেশ বিমান, নৌ ও সেনাবাহিনীর দল।

ফায়ার সার্ভিসের সহকারী পরিচালক মো. আবদুল মালেক বলেন, রাত সাড়ে ৭টার দিকে ফায়ার সার্ভিসের সঙ্গে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে কাজ শুরু করে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একাধিক ইউনিট। পরে যোগ দেয় নৌবাহিনীর একটি দলও। রাত নয়টার দিকে যুক্ত হয় সেনাবাহিনীর একটি দল।

বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের ঘটনা, এমনটা ধারণা চিনিকলটির কর্মকর্তাদের। এ ঘটনায় হতাহতের কোনো খবর নেই।

ফায়ার সার্ভিসের কর্মী ও চিনিকলের কর্মকর্তারা সূত্রে জানা গেছে, চিনিকলটিতে আমদানি করা অপরিশোধিত ও পরিশোধিত চিনি রাখা ছিল।


আরও খবর