আজঃ বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4
শিরোনাম

সরকারি হাসপাতালে ওষুধ পান না ৬৯ শতাংশ রোগী

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
স্বাস্থ্য ডেস্ক

Image

সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা ৬৯ দশমিক ৩৪ শতাংশ রোগীকে বাইরে থেকে ওষুধ কিনতে হয়। জন্মের পরপরই মায়ের দুধ থেকে বঞ্চিত হয় দেশের ১৩ দশমিক ৭ শতাংশ শিশু। ৫০টির বেশি নীতিমালা, আইন থাকার পরেও এখনো নিশ্চিত হয়নি দেশের মানুষের জন্য নিরাপদ খাদ্য। এমন সব তথ্য উঠে এসেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বিভিন্ন গবেষণায়।

আজ সোমবার রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এসব গবেষণা প্রবন্ধ উপস্থাপন করা হয়। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের প্ল্যানিং মনিটরিং অ্যান্ড রিসার্চ (পিএমআর) আয়োজিত গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ অনুষ্ঠানে তিনটি সেশনে প্রকাশ করা হয় বিষয়ভিত্তিক ১৪টি গবেষণা প্রতিবেদন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রশ্নপত্রের ভিত্তিতে এই গবেষণাগুলো করা হয়।

অনুষ্ঠানের উদ্বোধনী অধিবেশনে সভাপতির বক্তব্য দেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এ বি এম খুরশীদ আলম। স্বাগত বক্তব্য দেন পিএমআরের লাইন ডিরেক্টর অধ্যাপক ডা. মাজহারুল ইসলাম।

এ সময় আরও বক্তব্য দেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবির এবং জাতীয় প্রতিষেধক ও সামাজিক চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানের (নিপসম) পরিচালক অধ্যাপক ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা।

দেশের হাসপাতালগুলোয় সংক্রমণ রোধ ও নিয়ন্ত্রণের (আইপিসি) অবস্থাবিষয়ক এক গবেষণায় বলা হয়, বেশির ভাগ হাসপাতালে আইপিসি কমিটি আছে। কিন্তু অধিকাংশ কমিটি কার্যকর নয়। অধিকাংশ হাসপাতালেই নেই আইপিসির জন্য নির্দিষ্ট জনবল। সরকারি ৬০ শতাংশ হাসপাতালে আইপিসি ব্যবস্থাপনা নেই। আর বেসরকারি হাসপাতালের ৫০ শতাংশে এই ব্যবস্থাপনা নেই। ফলে হাসপাতাল থেকে যেসব রোগের সংক্রমণ হয়, সেটি বাড়বে। এই সংক্রমণ মারাত্মক ও অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধী হয়।

এই গবেষণায় দেখা গেছে, অ্যান্টিবায়োটিক কীভাবে ব্যবহার করা হবে, এর একটি গাইডলাইন থাকলেও হাসপাতালগুলোয় তা মানা হয় না। এক-চতুর্থাংশ হাসপাতালে হ্যান্ড হাইজেনিং স্টেশন অর্থাৎ যেখানে হাত ধোয়ার জন্য কার্যকরী ব্যবস্থা নেই। প্রতি বেডে একজন রোগী থাকার কথা থাকলেও হাসপাতালগুলোয় বেডের চেয়ে বহুগুণ বেশি রোগী থাকছে। উন্নত দেশে আইপিসি হার ৩ থেকে ৫ শতাংশ হলেও এশিয়ার দেশগুলোয় এই হার ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ।

নিরাপদ খাদ্য ও জনস্বাস্থ্যবিষয়ক গবেষণায় দেখা গেছে, নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে দেশে আইন, নীতিমালা ও বিধিমালা রয়েছে ১৫২টির মতো। আইনের অভাব না থাকলেও সেগুলোর বাস্তবায়ন খুব একটা নেই। যে কারণে নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করা যাচ্ছে না।

তথ্যের ঘাটতি-সম্পর্কিত এক গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০৩০ সালের মধ্যে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে স্বাস্থ্য খাতের যে ৪০টি সূচক রয়েছে, এসব ক্ষেত্রে সরকার কাজ করলেও পরিপূর্ণ তথ্য নেই। এ ৪০টি সূচকের মধ্যে চারটির কোনো সঠিক তথ্যই নেই। অন্যদিকে, ১০ সূচকের আংশিক তথ্য রয়েছে। আর বাকি ২৬টি সূচকের যাচাই করার মতো তথ্য আছে, তবে তা পরিপূর্ণ নয়। যে চারটি সূচকের কোনো তথ্য নেই, তা হলো জন্মহার, অনিরাপদ পানি ও অনিরাপদ স্যানিটেশন ও স্বাস্থ্যবিধির অভাবে মৃত্যুহার, স্বাস্থ্য সুযোগ-সুবিধার অনুপাত (যেখানে সাশ্রয়ী মূল্যের প্রাসঙ্গিক প্রয়োজনীয় ওষুধের সুবিধা রয়েছে) এবং নির্বাচিত অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল প্রতিরোধী ব্যাকটেরিয়ার কারণে রক্তপ্রবাহের সংক্রমণের তথ্য।

জনস্বাস্থ্য পুষ্টি প্রতিষ্ঠানের পরিচালক অধ্যাপক ডা. শাহ গোলাম নবীর নেতৃত্বে পরিচালিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, জন্মের পরপরই মায়ের দুধ থেকে বঞ্চিত হয় দেশের ১৩ দশমিক ৭ শতাংশ শিশু। জন্মের প্রথম ছয় মাস (এক্সক্লুসিভ ব্রেস্ট ফিডিং) মায়ের দুধ থেকে বঞ্চিত হয় ৬ শতাংশ শিশু। জন্মের প্রথম দুই বছর মায়ের দুধ পায় না ৭ দশমিক ৭ শতাংশ শিশু। এ ছাড়া ছয় মাস বয়সের পরেও মায়ের দুধের পাশাপাশি ৮ দশমিক ২ শতাংশ শিশু বাড়তি খাবার পায় না।

স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ, মিটফোর্ড হাসপাতালের পরিচালক ব্রি. জে. কাজী মো. রাশিদ উন নবীসহ ১৩ জন চিকিৎসক একটি গবেষণা পরিচালনা করেন। সেখানে দেশের সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাব্যবস্থা সম্পর্কে নেওয়া রোগীদের সুস্পষ্ট মতামত উঠে এসেছে।

গবেষণায় দেখা গেছে, সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা ৬৯ দশমিক ৩৪ শতাংশ রোগীকে ওষুধ কিনে খেতে হয়। যদিও তাদের হাসপাতাল থেকে বিনা মূল্যে ওষুধ পাওয়ার কথা ছিল। এ ছাড়া ১৮ শতাংশ রোগীকে সরকারি হাসপাতালের সেবা পাওয়ার জন্য টাকা দিতে হয়। হাসপাতালে ব্যক্তিগত নিরাপত্তা নিয়ে অসন্তুষ্ট ৭৮ দশমিক ৪৩ শতাংশ রোগী।


আরও খবর



ঈদের দিন কেমন থাকবে আবহাওয়া

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

চাঁদ দেখার সাপেক্ষে বাংলাদেশে ঈদুল ফিতর উদযাপিত হবে আগামী বৃহস্পতিবার। ওই দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে সে বিষয়ে ধারণা দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এক পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, বৃহস্পতিবার সকালের দিকে তাপমাত্রা কিছুটা সহনীয় থাকলেও দুপুরের দিকে তাপমাত্রা বাড়তে পারে। ওই দিন দেশের কোনো কোনো স্থানে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহও বয়ে যেতে পারে। এছাড়া আগামী দুদিন (বুধ-বৃহস্পতি) বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। তবে, যেহেতু কালবৈশাখীর সময় তাই যেকোনো সময় পরিস্থিতি পরিবর্তন হতে পারে।

আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ কবির মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) এক পূর্বাভাসে জানিয়েছেন, ঈদের দিন (বৃহস্পতিবার) বিক্ষিপ্তভাবে কিছু জায়গায় বৃষ্টি হলেও তাপমাত্রা বাড়ার প্রবণতা থাকবে। এদিন আবহাওয়া মূলত শুষ্ক থাকবে। মঙ্গল ও বুধবার তাপমাত্রা বাড়বে, ঈদের দিনও সেটা অব্যাহত থাকবে। তবে বিক্ষিপ্তভাবে দুয়েক জায়গায় বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই।

আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, রাজশাহী, খুলনা, ঢাকা, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের দুয়েক জায়গায় অস্থায়ী দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া অন্যান্য জায়গায় আকাশ আংশিক মেঘলা এবং আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।

আবহাওয়ার দীর্ঘমেয়াদী পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, এপ্রিল মাসে দুই-চারটি মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে। আর এক থেকে দুটি তীব্র থেকে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ হতে পারে, সে সময় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪০ থেকে ৪২ ডিগ্রিতে উঠতে পারে। সেই সঙ্গে থাকবে কালবৈশাখীর দাপট। বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ অথবা ঘূর্ণিঝড় তৈরি হওয়ার শঙ্কা রয়েছে।


আরও খবর



দাবদাহ : এবার ইংরেজি মাধ্যম স্কুল বন্ধ রাখার নির্দেশ

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

চলমান তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে দেশের স্কুল কলেজ সাতদিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে সরকার। এরমধ্যে বিদেশি কারিকুলামে পরিচালিত বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের (ইংলিশ মিডিয়াম) শ্রেণি কার্যক্রম কোথাও কোথাও চলছে বলে জানা গেছে। এ অবস্থায় ইংরেজি মাধ্যম স্কুল ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা করার জন্য বলা হয়েছে।

শুক্র-শনিবার সাপ্তাহিক ছুটির কারণে শ্রেণিকার্যক্রম ২৭ এপ্রিল পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। আগামী ২৮ এপ্রিল থেকে শ্রেণিকার্যক্রম চলবে।

রোববার (২১ এপ্রিল) মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকার বিদ্যালয় পরিদর্শক প্রফেসর মোহাম্মদ আবুল মনছুর ভূঞাঁ সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা যায়।

এদিকে গতকাল শনিবার দুপুরে দেশের সব স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসা ৫ দিন বন্ধ ঘোষণা করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। আগামী ২৫ এপ্রিল বৃহস্পতিবার পর্যন্ত এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে। তবে যেহেতু এরপর শুক্র-শনিবার রয়েছে তাই বন্ধটা টানা ৭ দিনে গিয়ে ঠেকছে। ২৮ এপ্রিল থেকে খুলবে স্কুল কলেজ।

দুই মন্ত্রণালয় তাদের বিবৃতিতে বলেছে, চলমান তাপপ্রবাহের কারণে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও আবহাওয়া অধিদপ্তরের সঙ্গে পরামর্শক্রমে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। তবে আবহাওয়া পরিস্থিতির পরিবর্তন সাপেক্ষে এই সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করা হতে পারে। এরপর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে সব কলেজে ক্লাস বন্ধ ঘোষণা করা হয়। পরে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ আলাদা বিজ্ঞপ্তি দিয়ে তাদের আওতাধীন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার ঘোষণা দেন।


আরও খবর



ইসরায়েলের সব স্কুল বন্ধ ঘোষণা

প্রকাশিত:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

মধ্যপ্রাচ্যের অন্যতম সামরিক শক্তিসম্পন্ন দেশ ইরানের হামলার হুঁশিয়ারির পর থেকে হার্ট অ্যালার্ট জারি করেছে ইসরায়েল। ইতোমধ্যেই হামলার আশঙ্কায় ইসরায়েলের সব স্কুল বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। সেই সঙ্গে সব পাঠ্যক্রম বহির্ভূত শিক্ষা কার্যক্রম বাতিল করেছে তারা। খবর: জেরুজালেম পোস্ট

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইরান থেকে আক্রমণের জন্য উচ্চ সতর্কতার অংশ হিসেবে এমন পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে হামলা প্রতিহত করতে কয়েক ডজন বিমান প্রস্তুত রাখা হয়েছে বলেও জানিয়েছে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)।

আইডিএফের মুখপাত্র ড্যানিয়েল হাগারি বলেছেন, যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে আমরা ইরান সমর্থিতদের দ্বারা পাঠানো বিভিন্ন হুমকির সম্মুখীন হয়েছি। সেই অনুযায়ী আমাদের প্রতিরক্ষা ও আক্রমণ ব্যবস্থাকে প্রস্তুত রেখেছি।

গত ১ এপ্রিল সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কে তেহরানের কনস্যুলেটে ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় ৭ ইরানি জেনারেল নিহত হয়। ওই ঘটনার জেরে ইসরায়েলে পাল্টা হামলার হুঁশিয়ারি দেয় পারস্য অঞ্চলের দেশটি। যেকোনো সময় ইসরায়েলের যেকোনো স্থাপনায় হামলা চালানো হবে বলে সে সময় হুঁশিয়ারি দেয়া হয়।


আরও খবর



বিকেলে দুবাই পৌঁছাবে এমভি আবদুল্লাহ

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

সোমালিয়ার জলদস্যুদের থেকে মুক্তি পাওয়া এমভি আবদুল্লাহ জাহাজটি আজ রোববার সকালে পারস্য উপসাগরের কাসাব উপকূল অতিক্রম করছে। বাংলাদেশ সময় বিকেল ৪টার দিকে জাহাজটি দুবাইয়ের আল হামরিয়া বন্দরে পৌঁছাবে বলে আশা করা হচ্ছে।

জাহাজের অবস্থান নির্ণয়কারী বৈশ্বিক সংস্থা মেরিন ট্রাফিক এ তথ্য জানিয়েছে। জানা গেছে, দুবাই পৌঁছার পর জাহাজে থাকা ৫৫ হাজার টন কয়লা খালাস করা হবে। আর কয়লা খালাসের পর জাহাজটি চট্টগ্রামে চলে আসতে পারে।

মেরিন ট্রাফিকের তথ্য বলছে, এমভি আবদুল্লাহ গতকাল রাতে ওমান সাগর পারি দিয়ে পারস্য উপসাগরে প্রবেশ করে। জাহাজটি ঘণ্টায় ৯ দশমিক ৩ কিলোমিটার গতিতে দুবাইয়ের দিকে আগিয়ে যাচ্ছে। জাহাজটির অবস্থান ও গতিবেগ অনুযায়ী বাংলাদেশ সময় আজ বিকেল ৪টার মধ্যে দুবাইয়ের আল হামরিয়া বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছাবে।

এমভি আবদুল্লাহর ক্যাপ্টেন মোহাম্মদ আবদুর রশিদ গণমাধ্যমকে জাহাজের ২৩ নাবিকের সবাই সুস্থ আছেন বলে নিশ্চিত করেছেন। দুবাই পৌঁছানোর পর নাবিকদের দুইজন ফ্লাইটে বাংলাদেশে ফিরবেন। বাকি ২১ জন কয়লা খালাসের পর মে মাসের প্রথম সপ্তাহে জাহাজ নিয়ে দেশে ফিরবেন বলে আশা করা হচ্ছে।

গত ১৪ এপ্রিল ভোর ৩টা ৪৫ মিনিটে এমভি আবদুল্লাহ সোমালিয়ার জলদস্যুদের কাছ থেকে মুক্তি পেয়ে দুবাই বন্দরের দিকে যাত্রা শুরু করে। এর আগে হেলিকপ্টার দিয়ে দস্যুদের কাছে ডলার পাঠানো হয়েছিল। ডলার পাওয়ার পরই জাহাজ ও জিম্মি ২৩ নাবিককে মুক্তি দেয় দস্যুরা।


আরও খবর



এখনো সিঙ্গেল থাকার কারণ জানালেন মিমি

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

নিটোল প্রেমের গল্পে জুটি বাঁধতে যাচ্ছেন টালিউড তারকা আবির চট্টোপাধ্যায় ও মিমি চক্রবর্তী। এ সিনেমার নাম আলাপ। সম্প্রতি এ সিনেমার প্রচারে গিয়েছিলেন মিমি। সেখানকার এক অনুষ্ঠানে তার ব্যক্তি জীবনের প্রেম সম্পর্কেও প্রশ্ন তোলেন মিডিয়ার লোকজন।

এ সময় মিমিকে প্রশ্ন করা হয়, পর্দায় প্রেমকাহিনি তো অনেক হলো, ব্যক্তিগত জীবনে মিমির প্রেমের আলাপের করার মানুষটি কে?

সম্প্রতি আলাপ সিনেমার একটি ইভেন্টে মিডিয়ার মুখোমুখি হয়ে নিজের চরিত্র নিয়ে কথা বলতে শোনা যায় মিমিকে। সেই উত্তরেরই একটি অংশ হয়েছে ভাইরাল। শোনা যায় মিমি বলছেন, লোককে মারছি, আমার শেষ সিনেমা থেকে শুরুর দিকে আমার দ্বিতীয় সিনেমাতেও, সেখানে প্রেম নিবেদনও করছি মারব বলে!

মিমির দাবি তার এমন একের পর এক মারকুটে চরিত্রের জন্য লোকজন মনে করেন যে তিনি ব্যক্তিগত জীবনেও মারকুটে। তবে তাদের শুধরে দিয়ে মিমি বলতে চান যে ব্যক্তিগত জীবনে তিনি একটু হয়তো ওরকম। কিন্তু আমিও রোমান্টিক মানুষ।

এরপরই হাসতে হাসতে অভিনেত্রী বলেন, আর এজন্য, এই তোমাদের জন্য। এইসব বলে বলে আমি আজও সিঙ্গেল রয়ে গিয়েছি

সিনেমায় মিমি ও আবির ছাড়াও রয়েছে স্বস্তিকা দত্ত। তার চরিত্রের নাম স্বাতীলেখা সেন। তাদের ৩টি চরিত্রই ৩টি আইটি কোম্পানিতে কাজ করে। কাজের সূত্রেই তাদের ৩ জনের দেখা ও আলাপ। তাদের ৩ জনের জীবনের গল্প, বিভিন্ন সমস্যা ও তার মিষ্টি সব সমাধান নিয়েই বোনা হয়েছে সিনেমা গল্প।


আরও খবর