আজঃ শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24
শিরোনাম

শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম বুঝবেন যে লক্ষণে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৫ ডিসেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৫ ডিসেম্বর ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ক্ষমতা কমে গেলে বিভিন্ন ব্যাধিতে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়। শীতে এমনিতেই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমতে শুরু করে। তাই এ সময় ইমিউন সিস্টেম ভালো রাখতে জীবনযাপনে পরিবর্তন আনা জরুরি। তবে কীভাবে বুঝবেন শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গেছে? সেক্ষেত্রে প্রকাশ পায় বেশ কিছু লক্ষণ। অ্যালার্জি, হাঁপানি বা একজিমা থেকে শুরু করে বাত, টাইপ ১ ডায়াবেটিসের মতো রোগসমূহ অটোইমিউন ডিসঅর্ডারের কারণে হতে পারে। ইমিউনিটি কমে গেলে কমপক্ষে ৮০টি সমস্যা দেখা দেয় শরীরে। এসব সমস্যাগুলো শারীরিক প্রদাহ সৃষ্টি করে। জেনে নিন শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমতে শুরু করেছে বুঝবেন যেসব লক্ষণে-

শরীর ঠান্ডা থাকা: যখন শরীরের রক্তনালি ফুলে যায়, তখন হাত-পায়ের আঙুল, কান ও নাক ঠান্ডা থাকে। এসব স্থান সাদা ও পরবর্তী সময়ে নীলচে হয়ে ওঠে। চিকিৎসকদের মতে, এটি রায়নাউডস ফিনমিনান। ইমিউন সিস্টেমের সমস্যা কারণে এমনটি ঘটে।

ডায়রিয়া: ২-৪ সপ্তাহের বেশি সময় ধরে ডায়রিয়া হলে বিষয়টি নিয়ে হেলাফেলা করা ঠিক নয়। এটি রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা কমে যাওয়ার একটি সতর্কতা লক্ষণ হতে পারে। পাশাপাশি কোষ্ঠকাঠিন্যও উদ্বেগের বিষয়। এছাড়া শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমতে শুরু করলে ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাসজনিত সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ে।

শুষ্ক চোখ: অটোইমিউন ডিসঅর্ডার থাকা বেশিরভাগ ব্যক্তিরাই শুকনো চোখের সমস্যায় ভোগেন। এছাড়া রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা কমতে শুরু করলে চোখ ব্যথা, লালচেভাব, চোখ দিয়ে পানি পড়া, ঝাপসা দৃষ্টি ইত্যাদি সমস্যা হতে পারে।

ক্লান্তি: ভাইরাল ফ্লুতে আক্রান্ত হলে শরীর যেমন ক্লান্ত অনুভব করে, ঠিক তেমনই রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা কমলেও এই লক্ষণ দেখা দেয়। পাশাপাশি জয়েন্ট ও পেশীতে ব্যথা হতে পারে। ঠান্ডা ও ক্লান্তির পাশাপাশি হালকা জ্বরও থাকতে পারে শরীরে।

মাথাব্যথা: মাথাব্যথা আরও একটি লক্ষণ। এটি ভাস্কুলাইটিস হতে পারে, যা সংক্রমণ বা অটোইমিউন রোগ দ্বারা সৃষ্ট রক্তনালিতে প্রদাহের কারণে হয়ে থাকে।

ত্বকে ফুসকুড়ি: ত্বকই প্রথম জীবাণুর বিরুদ্ধে লড়াই করে। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমতে শুরু করলে ত্বকের বিভিন্ন স্থানে ফুসকুড়ি বের হতে পারে। চুলকানি, শুকনো, লাল ত্বক প্রদাহের একটি সাধারণ লক্ষণ। অনেকেরই নাক এবং গাল জুড়ে প্রজাপতির আকারের ফুসকুড়ি সৃষ্টি হয়।

জয়েন্টে ব্যথা: শরীরের বিভিন্ন জয়েন্টে ব্যথা থাকতে পারে। জয়েন্টগুলোর অভ্যন্তরের আস্তরণ যখন ফুলে ওঠে; তখন চারপাশের অঞ্চলে ঘর্ষণের ফলে জয়েন্টে ব্যথা হতে পারে। বিশেষ করে সকালে জয়েন্টের ব্যথা তীব্র হয়ে থাকে।

চুল ওঠা: হঠাৎ করে যদি মুঠো মুঠো চুল উঠতে থাকে, তা হতে পারে চিন্তার বিষয়। এই অবস্থাকে বলা হয় অ্যালোপেসিয়া আরাটা। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা কমতে শুরু করলে অত্যাধিক চুল পড়ে থাকে।

সাইনাস ও কানের সংক্রমণে: আরও একটি লক্ষণ হলো দীর্ঘস্থায়ী সাইনাস ইনফেকশন, এক বছরে ৪ বারের বেশি কানে সংক্রমণসহ একাধিকবার নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

রোদে অ্যালার্জি: অটোইমিউন ডিসঅর্ডারে আক্রান্ত ব্যক্তিদের শরীরে সূর্যের তাপে ফোটোডার্মাটাইটিস নামক অ্যালার্জির সৃষ্টি হয়। ফলে রোদে থাকার পর শরীরে ফোসকা, ফুসকুড়ি বা কালচে দাগ পড়ে থাকে। পাশাপাশি ঠান্ডা লাগা, মাথা ব্যথা বা বমিভাব হতে পারে।

হাত-পা অবশ বোধ করা: মাঝে মাঝে হাত-পা অবশ হয়ে আসতে পারে। এটিও অটোইমিউন ডিসঅর্ডারের লক্ষণ। যাদের গিলেন- বারে সিন্ড্রোম আছে; তাদের পায়ে অসাড়তা থাকতে পারে, যা তাদের হাত এবং বুকের দিকে চলে যায়।

খাবার গিলতে সমস্যা: খাবার গিলতে সমস্যা হতে পারে। কিছু লোকের মনে হয় যে, খাবারটি তাদের গলা বা বুকে আটকে আছে। পাশাপাশি খাবার গিলতে গেলে দম বন্ধ হয়ে আসা বা ব্যথা অনুভব করা, হতে পারে ইমিউন সিস্টেমের সমস্যার লক্ষণ।

ওজন বেড়ে বা কমে যাওয়া: হঠাৎ ওজনে পরিবর্তন আসতে পারে। হুট করে ওজন বেড়ে যাওয়া বা কমে যেতে পারে অটোইমিউন ডিসঅর্ডারে। অটোইমিউন রোগ থেকে আপনার থাইরয়েড গ্রন্থির ক্ষতি হওয়ার কারণে ওজনে পরিবর্তন ঘটে।

শ্বেতী রোগ: ত্বকের বিভিন্ন স্থান সাদা হয়ে যাওয়া বা শ্বেতী রোগ হতে পারে অটোইমিউন ডিসঅর্ডারের কারণে। যাকে মেলানোসাইট বলে। এমন লক্ষণ দেখলে দ্রুত চিতিৎসকের শরনাপন্ন হতে হবে।

ত্বক বা চোখ হলুদ হওয়া: জন্ডিসের মতো ত্বক বা চোখ হলুদ হওয়ার লক্ষণও প্রকাশ পায় অটোইমিউন ডিসঅর্ডার হলে। এর অর্থ হতে পারে, আপনার প্রতিরোধ ব্যবস্থা কম থাকায় লিভারের কোষগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। একে বলা হয় অটোইমিউন হেপাটাইটিস। এসব লক্ষণ হতে পারে শরীরের রোগ প্রতিরোধ কমার সংকেত। তাই এড়িয়ে না গিয়ে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।


আরও খবর
বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস আজ

রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪




গুগল ডুডলে মহান স্বাধীনতা দিবস

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৬ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ডেস্ক

Image

আজ ২৬ মার্চ, বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা দিবস। এ উপলক্ষে হোমপেজে বিশেষ ডুডল দিয়েছে বিশ্বের জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন গুগল। ছবিতে গুগলের নামের মধ্যে শোভা পাচ্ছে বাংলাদেশের লাল-সবুজ পতাকা।

কোনো কিছু খোঁজার জন্য আজ সারাদিন গুগলে প্রবেশ করলেই চোখে পড়বে বাংলাদেশের পতাকা সংবলিত দৃষ্টিনন্দন এ ডুডল। এতে কার্সর ধরলে বা ট্যাপ করলে উঠছে বাংলাদেশ ইন্ডিপেন্ডেন্স ডে ২০২৪। আর তাতে ক্লিক করলেই বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসের ইতিহাস এবং এ সম্পর্কিত ওয়েবসাইটগুলো দেখাবে গুগল।

বিশেষ কোনো দিন, বিশেষ কোনো ব্যক্তি কিংবা আবিষ্কার নিয়ে সার্চ বক্সের ওপরে নিজেদের লোগোর পরিবর্তে এর সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ নকশার যে লোগো তৈরি করে গুগল, তাকেই বলা হয় ডুডল। তারই ধারাবাহিকতায় আজ বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা দিবসে দৃষ্টিনন্দন ডুডল প্রকাশ করেছে জনপ্রিয় এ সার্চ ইঞ্জিন।


আরও খবর
ফের ফেসবুকে বিভ্রাট

মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪




বিরল ঘটনাটি স্থায়ী হবে ৩ মিনিট ৪০ সেকেন্ড

প্রকাশিত:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ডেস্ক

Image

আগামীকাল সোমবার (৮ এপ্রিল) ভরদুপুরে বিরল মহাজাগতিক ঘটনার সময় চাঁদের ছায়া সূর্যকে তিন মিনিট ৪০ সেকেন্ড সম্পূর্ণ ঢেকে রাখবে। পূর্ণগ্রাস এই সূর্যগ্রহণের সময় উত্তর আমেরিকার তিন দেশ যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও মেক্সিকো এবং ক্যারিবীয় অঞ্চলের বিভিন্ন স্থান অন্ধকারে ছেয়ে যাবে। এ ধরনের বিরল আরেকটি ঘটনা দেখতে মানবজাতিকে অপেক্ষা করতে হবে ২০৪৪ সাল পর্যন্ত। বিরল এ সূর্যগ্রহণ দেখতে প্রস্তুত এসব দেশের কোটি মানুষ।

বেলা ১টা ৫২ মিনিট ১৩ সেকেন্ডে শুরু হয়ে ধীরে ধীর সূর্যকে ঢাকতে থাকবে চাঁদ। তবে ৩টা ৭ মিনিট ৩৭ সেকেন্ডে পূর্ণগ্রাস শুরু হয়ে শেষ হবে ৩টা ১১ মিনিট ১৫ সেকেন্ডে। অর্থাৎ তিন মিনিট ৪০ সেকেন্ড স্থায়ী হতে পারে মহাজাগতিক ঘটনাটি।

পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণের সময় সূর্য, পৃথিবী এবং চাঁদ একই সরল রেখায় অবস্থান করে যে চাঁদ সূর্যের আলোকে সম্পূর্ণভাবে ঢেকে দেয়। এ সময় কয়েক মিনিটের জন্য আকাশ এতটাই অন্ধকার হয়ে যায় যে মনে হয় সেটা রাতের আকাশ। আর একেই বলা হয় পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র থেকে আগামী ৮ এপ্রিল যেভাবে পূর্ণ সূর্যগ্রহণ দেখা যাবে এমনটি আগামী দুই দশকে আর দেখা যাবে না। তবে আশঙ্কা রয়েছে বিরল এই সূর্যগ্রহণটি মেঘ ও বজ্রঝড়ে ঢাকা পড়তে পারে।

এদিকে, প্রায় সাড়ে চার দশক পর প্রথমবারের মতো বিরল সূর্যগ্রহণের সাক্ষী হতে যাচ্ছে কানাডাবাসী। পূর্ণাঙ্গ এই সূর্যগ্রহণ দেখতে দেশটির নায়াগ্রা জলপ্রপাতের কাজে জড়ো হতে পারে অন্তত ১০ লাখ দর্শনার্থী।

বিরল এই সূর্যগ্রহণ সবচেয়ে ভালো দেখা যাবে মেক্সিকোর মাজাটলান, টরিওন; টেক্সসাসের সান অ্যানটোনিও, অস্টিন, অকো, ফর্ট ওর্থ এবং ডালাস, আরকানসাসের লিটল রকি, মিসৌরির এটি লুইস, কেন্টাকির লুইসভিলে, ইন্ডিয়ানার ইন্ডিয়ানাপোলিস, কলম্বাবাসের ডেটন, ওহিওর টোলেডো এবং কেলিল্যান্ড, মিশিগানের ডেট্রয়েট, পেনসিলভানিয়ার ইরি, নিউ ইয়র্কের বাফেলো, রোসেস্টার এবং সিরাকাস এবং কানাডার হেমিলটন, টরেন্টো ও মন্ট্রিয়াল থেকে দেখা যাবে এই বিরল সূর্যগ্রহণ।

তবে বিরল সূর্যগ্রহণ দেখা নিয়ে সতর্ক করেছেন বিশেষজ্ঞরা। পূর্ণ এই সূর্যগ্রহণ খালি চোখে দেখতে নিষেধ করা হয়েছে। কারণ এক্ষেত্রে চোখের ক্ষতি হতে পারে। এজন্য বিশেষ ধরনের গ্লাস দিয়ে এটি দেখার আহ্বান জানানো হয়েছে। সাধারণ কোনো সানগ্লাস এ ক্ষেত্রে নিরাপদ হবে না। এজন্য বিশেষভাবে তৈরি সানগ্লাস ব্যবহার করতে হবে।


আরও খবর
ফের ফেসবুকে বিভ্রাট

মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪




ঈদে ট্রেনযাত্রা : পশ্চিম ও পূর্বাঞ্চলের টিকিট মিলবে যখন

প্রকাশিত:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ঈদ উপলক্ষ্যে রেলওয়ের যাত্রীর পরিবহনের সক্ষমতার চেয়ে অন্তত ৩০ গুণ চাহিদা থাকে ট্রেনের টিকিটের। টিকিট পেতে সবাই একসঙ্গে অনলাইনে যুদ্ধে নামেন। ফলে সার্ভারে চাপ বেড়ে যায়, বিঘ্ন ঘটে টিকিট বিক্রিতে। তাই এই যুদ্ধ থামাতে রেলওয়ের প্রশাসনিক অঞ্চলভেদে গতবারের মতো এবারও দুটি সময়ে টিকিট বিক্রি করা হবে।

রোববার (২৪ মার্চ) সকাল ৮টায় বিক্রি হবে পশ্চিমাঞ্চলের ট্রেনগুলোর টিকিট এবং দুপুর ২টায় বিক্রি শুরু হবে পূর্বাঞ্চলের ট্রেনগুলোর টিকিট। এদিন পাওয়া যাবে ৩ এপ্রিলের ট্রেনের অগ্রিম টিকিট। সম্প্রতি প্রকাশিত বাংলাদেশ রেলওয়ের ঈদুল ফিতর উপলক্ষ্যে নেওয়া কার্যবিবরণী থেকে এসব তথ্য জানা যায়।

জানা যায়, এবার ঢাকা থেকে বহির্গামী ট্রেনের মোট আসন সংখ্যা হবে ৩৩ হাজার ৫০০টি। সকাল ৮টা থেকে রেলওয়ের ওয়েবসাইট (https://eticket.railway.gov.bd/) ও মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে টিকিট বিক্রি করা হবে।

এবারও শতভাগ টিকিট অনলাইনে পাওয়া যাবে। টিকিট যার, ভ্রমণ তার এই নীতি মেনেই ট্রেনে ভ্রমণ করতে হবে। ঈদযাত্রার অগ্রিম টিকিট রিফান্ড/ফেরত দেওয়া যাবে না। ঈদ স্পেশাল ট্রেনের টিকিটও অনলাইনে পাওয়া যাবে। একজন যাত্রী শুধুমাত্র ঈদের আগে একবার এবং ঈদের পরে একবার করে টিকেট নিতে পারবেন। একজন যাত্রী একটি আইডি দিয়ে মোট ৪টি টিকিট নিতে পারবেন, সেক্ষেত্রে যাত্রীর সঙ্গে থাকা বাকি ৩ সহযাত্রীর বিবরণ টিকেটে উল্লেখ করতে হবে।

সকাল ৮টায় পশ্চিমাঞ্চলের যেসব আন্তঃনগর ট্রেনের টিকিট বিক্রি শুরু হবে

একতা এক্সপ্রেস (৭০৫/৭০৬), করতোয়া এক্সপ্রেস (৭১৩/৭১৪), কপোতাক্ষ এক্সপ্রেস (৭১৫/৭১৬), সুন্দরবন এক্সপ্রেস (৭২৫/৭২৬), রুপসা এক্সপ্রেস (৭২৭/৭২৮), বরেন্দ্র এক্সপ্রেস (৭৩১/৭৩২), তিতুমীর এক্সপ্রেস (৭৩৩/৭৩৪), সীমান্ত এক্সপ্রেস (৭৪৭/৭৪৮), লালমনি এক্সপ্রেস (৭৫১/৭৫২), সিল্কসিটি এক্সপ্রেস (৭৫৩/৭৫৪), মধুমতী এক্সপ্রেস (৭৫৫/৭৫৬), দ্রুতযান এক্সপ্রেস (৭৫৭/৭৫৮), পদ্মা এক্সপ্রেস (৭৫৯/৭৬০), সাগড়দাড়ি এক্সপ্রেস (৭৬১/৭৬২), চিত্রা এক্সপ্রেস (৭৬৩/৭৬৪), নীলসাগর এক্সপ্রেস (৭৬৫/৭৬৬), দোলনচাঁপা এক্সপ্রেস (৭৬৭/৭৬৮), ধুমকেতু এক্সপ্রেস (৭৬৯/৭৭০), রংপুর এক্সপ্রেস (৭৭১/৭৭২), সিরাজগঞ্জ এক্সপ্রেস (৭৭৫/৭৭৬), ঢালারচর এক্সপ্রেস (৭৭৯/৭৮০), টুঙ্গিপাড়া এক্সপ্রেস (৭৮৩/৭৮৪), বনলতা এক্সপ্রেস (৭৯১/৭৯২), পঞ্চগড় এক্সপ্রেস (৭৯৩/৭৯৪), বেনাপোল এক্সপ্রেস (৭৯৫/৭৯৬), কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস (৭৯৭/৭৯৮), বাংলাবান্ধা এক্সপ্রেস (৮০৩/৮০৪), চিলাহাটি এক্সপ্রেস (৮০৫/৮০৬) এবং বুড়িমারী এক্সপ্রেস (৮০৯/৮১০)।

দুপুর ২টায় পূর্বাঞ্চলের যেসব আন্তঃনগর ট্রেনের টিকিট বিক্রি শুরু হবে

সুবর্ণ এক্সপ্রেস (৭০১/৭০২), গোধূলি/প্রভাতী এক্সপ্রেস (৭০৩/৭০৪), তিস্তা এক্সপ্রেস (৭০৭/৭০৮), পারাবত এক্সপ্রেস (৭০৯/৭১০), উপকূল এক্সপ্রেস (৭১১/৭১২), জয়ন্তীকা এক্সপ্রেস (৭১৭/৭১৮), পাহাড়িকা এক্সপ্রেস (৭১৯/৭২০), মহানগর এক্সপ্রেস (৭২১/৭২২), উদয়ন এক্সপ্রেস (৭২৩/৭২৪), মেঘনা এক্সপ্রেস (৭২৯/৭৩০), অগ্নিবীণা এক্সপ্রেস (৭৩৫/৭৩৬), এগারোসিন্ধুর প্রভাতী এক্সপ্রেস (৭৩৭/৭৩৮), উপবন এক্সপ্রেস (৭৩৯/৭৪০), তূর্ণা এক্সপ্রেস (৭৪১/৭৪২), ব্রহ্মপুত্র এক্সপ্রেস (৭৪৩/৭৪৪), যমুনা এক্সপ্রেস (৭৪৫/৭৪৬), এগারোসিন্ধুর গোধূলি এক্সপ্রেস (৭৪৯/৭৫০), কালনী এক্সপ্রেস (৭৭৩/৭৭৪), হাওড় এক্সপ্রেস (৭৭৭/৭৭৮), কিশোরগঞ্জ এক্সপ্রেস (৭৮১/৭৮২), বিজয় এক্সপ্রেস (৭৮৫/৭৮৬), সোনার বাংলা এক্সপ্রেস (৭৮৭/৭৮৮), মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস (৭৮৯/৭৯০), জামালপুর এক্সপ্রেস (৭৯৯/৮০০), চট্টলা এক্সপ্রেস (৮০১/৮০২), কক্সবাজার এক্সপ্রেস (৮১৩/৮১৪) এবং পর্যটক এক্সপ্রেস (৮১৫/৮১৬)।

নিউজ ট্যাগ: ঈদে ট্রেনযাত্রা

আরও খবর



রিজার্ভ বেড়ে ফের ২০ বিলিয়ন ডলারের উপরে

প্রকাশিত:শুক্রবার ১২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১২ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
অর্থ ও বাণিজ্য ডেস্ক

Image

আমদানির চাহিদা অনুযায়ী বৈদেশিক মুদ্রা না থাকায় বাজারে ডলার বিক্রির ফলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ ধারাবাহিকভাবে কমে আসছিল। তবে ঈদের আগে কিছুটা চাঙা ছিল রেমিট্যান্স প্রবাহ। তাই ফের কিছুটা বেড়েছে রিজার্ভ।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, আইএমএফের গণনা পদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী- রিজার্ভ এখন ২ হাজার ১০ কোটি ডলারে (২০ দশমকি ১০  বিলিয়ন) পৌঁছেছে। যেখানে গত মাসের ২৭ মার্চেও ছিল ১ হাজার ৯৪৫ কোটি ডলার।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, ঈদের আগে প্রবাসীরা বেশি রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। এছাড়া রপ্তানি প্রবাহও বেড়েছে। এসব কারণেই মূলত রিজার্ভ কিছুটা চাঙ্গা।

তবে এর বাইরে বাংলাদেশ ব্যাংকের নিট বা প্রকৃত রিজার্ভের আরেকটি হিসাব রয়েছে, যা শুধু আইএমএফকে দেওয়া হয়। এটি প্রকাশ করা হয় না। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সেই হিসাবে দেশের ব্যয়যোগ্য প্রকৃত রিজার্ভ এখন ১৫ বিলিয়ন ডলারের ঘরে।

প্রতি মাসে প্রায় ৬ বিলিয়ন ডলার হিসেবে এ রিজার্ভ দিয়ে তিন মাসের আমদানি ব্যয় মেটাতে কষ্টসাধ্য হবে বাংলাদেশের জন্য। সাধারণত একটি দেশের ন্যূনতম ৩ মাসের আমদানি খরচের সমান রিজার্ভ থাকতে হয়। সেই মানদণ্ডে বাংলাদেশ এখন অনেকটা শেষ প্রান্তে রয়েছে।

২০২৩-২৪ অর্থবছরের শুরুতে গ্রোস রিজার্ভ ছিল ২৯ দশমিক ৭৩ বিলিয়ন ডলার। আর বিপিএম-৬ অনুযায়ী ছিল, ২৩ দশমিক ৩৭ বিলিয়ন ডলার।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, সংকটের কারণে রিজার্ভ থেকে বাজারে প্রচুর ডলার বিক্রি করা হচ্ছে। এছাড়া গত মাসে আকুর বিলও পরিশোধ হয়েছে। রপ্তানি ও রেমিট্যান্স প্রবাহ কম। এসব কারণেই মূলত রিজার্ভ কমছে।


আরও খবর
ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম

বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪




দুপুরের মধ্যে ঝড়ের আশঙ্কা, নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত

প্রকাশিত:সোমবার ০১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০১ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দেশের পাঁচ জেলায় সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আশঙ্কা করছে আবহাওয়া অফিস। সেই সঙ্গে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে বলেও ধারণা করা হচ্ছে। সোমবার (০১ এপ্রিল) দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য দেওয়া এক পূর্বাভাসে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

আবহাওয়াবিদ খো. হাফিজুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, কুমিল্লা, ময়মনসিংহ এবং সিলেট জেলার ওপর দিয়ে পশ্চিম অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। এ সময় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। তাই এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

এদিকে, আবহাওয়া অফিসের অপর এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তার কাছাকাছি এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে। এ অবস্থায় আগামী কয়েক দিন দেশের বিভিন্ন স্থানে অস্থায়ী দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে।


আরও খবর