আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

শ্রীপুরে আগাম রোপা-আমন ধান ঘরে তুলতে ব্যস্ত কৃষক

প্রকাশিত:বুধবার ০৩ নভেম্বর ২০২১ | হালনাগাদ:বুধবার ০৩ নভেম্বর ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
Image

শ্রীপুর(গাজীপুর) প্রতিনিধিঃ

গাজীপুরের শ্রীপুরে আগাম জাতের রোপা আমন ধান কাটা শুরু হয়েছে। আগাম রোপা-আমন ধান ঘরে তুলতে ব্যস্ত সময় পার করছেন গ্রামের কৃষক-কৃষাণীরা।

উপজেলা তেলিহাটি ইউনিয়নের টেংরা গ্রামের কৃষক বাবুল জানান, তিনি দুই বিঘা জমিতে রোপা আমনের চাষ করেছেন। এই ধান আগে কাটা ও দাম ভালো পাওয়া যায়।

একই গ্রামের কৃষক সুলতান জানান, তার আবাদকৃত রোপা আমন পাকতে শুরু করেছে। আগামী সপ্তাহে ধান কাটতে পারবেন।

কাওরাইদ ইউনিয়নের বেলদিয়া গ্রামের কৃষক জসিম জানান, তিনি চার বিঘা জমিতে রোপা আমনের চাষ করেছেন। এই ধান আগে কাটা ও দাম ভালো পাওয়া যায়। ফলন ভালো হওয়ায় খুশি কৃষক।


কৃষি অফিস জানায়, উপজেলায় গত বছর রোপা আমনের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয় ১৩ হাজার ৫৪৫ হেক্টর। চলতি মৌসুমে লক্ষ্যমাত্রা ১৩ হাজার ৫৫০ হেক্টর নির্ধারণ করা হয়েছে। আগাম ধান কাটায় কৃষক পরিবারে বিরাজ করছে নবান্নের আমেজ। চলছে নতুন চালের পিঠা-পুলির প্রস্তুতি।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা এ এস এম মূয়ীদুল হাসান বলেন, আগাম জাতের ধান কাটা পুরোদমে শুরু হবে অগ্রহায়ণ মাসে। দাম ভালো পাওয়ায় কৃষকরাও খুশি। ব্রি-৭০ উন্নত জাতের উচ্চ ফলনশীল আগাম জাতের ধান কেটে উদ্ভোদন করলাম এই ধানের বৈশিষ্ট হলো হাল্কা সুগন্ধি যুক্ত, মেয়াদকাল ১৩০ দিন, এই ধান মারাই করে জমিতে সরিষা, ভূট্টা, গম চাষ করা যায়।


আরও খবর
চট্টগ্রামে জুতার কারখানায় আগুন

শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪




ঝড়ের আশঙ্কা, নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দেশের পাঁচ অঞ্চলের ওপর দিয়ে দুপুরের মধ্যে সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আশঙ্কা করছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। শুক্রবার (২৯ মার্চ) দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য দেওয়া এক পূর্বাভাসে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

এসময়, ঝড়ের সঙ্গে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে বলেও আভাস দিয়েছে সংস্থাটি।

এ বিষয়ে আবহাওয়াবিদ মো. মনোয়ার হোসেন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বরিশাল, কুমিল্লা, নোয়াখালী, চট্টগ্রাম এবং সিলেট অঞ্চলের ওপর দিয়ে পশ্চিম অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। এ সময় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। তাই এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

এদিকে, আবহাওয়া অফিসের অপর এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তার কাছাকাছি এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে।

এ অবস্থায় সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দুয়েক জায়গায় অস্থায়ী দমকা বা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে।


আরও খবর



রমজান সামনে রেখে বেড়েছে খাদ্যপণ্যের দাম

প্রকাশিত:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
অর্থ ও বাণিজ্য ডেস্ক

Image

আসন্ন রমজান উপলক্ষ্যে বরিশালে আরেক দফায় বেড়েছে নিত্যপণ্যের দাম। মাছ-মাংসের দামও আকাশচুম্বী। এতে নাভিশ্বাস উঠেছে সাধারণ ক্রেতাদের।

বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) বরিশালের খুচরা বাজারে প্রতি কেজি পিঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ১২০ টাকা। যা কিছুদিন আগেও ৫০ থেকে ৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে। একইভাবে ৮০ টাকা কেজি দরের মসুর ডাল ১১০ টাকা, ৭৮ টাকার খেসারি ডাল ১১০ টাকা, ৭৫ টাকার ছোলা বুট ১০০ টাকা, ১৯০ টাকার রসুন ২০০ টাকা, ১৬০ টাকার আদা ২২০ টাকা, ১৩৫ টাকার এলসি চিনি ১৪৫ টাকা, মুগ ডাল ১৬০ টাকা, চিড়া ৭০ টাকা, আখের গুড় প্রতি কেজি ১২০ টাকা এবং সয়াবিন প্রতি লিটার বিক্রি হয়েছে ১৭০ টাকায়।

নগরীর আলেকান্দার মুদি দোকানি জহুর কাজী বলেন, রমজান উপলক্ষে সব মালের দাম বাড়তি। পাইকরি বাজার থেকে তারা যে দামে পণ্য কেনেন তার চেয়ে সামান্য লাভে বিক্রি করেন। দাম বাড়ার কারণ সম্পর্কে তিনি কিছু জানেন না।

নগরীর সাগরদী বাজারের পাইকারি ব্যবসায়ী ইসলাম ব্রাদার্সের মো. সাদী জানান, রমজানকে সামনে রেখে ডালজাতীয় সব পণ্যের দাম বেড়েছে। ভারতীয় পিঁয়াজ না আসায় দেশীয় পিঁয়াজের বাজারও চড়া। তিনি বলেন, ডলার সংকটের কারণে বড় আমদানিকারকরা নিত্যপণ্য আমদানি করতে পারছেন না। যে পণ্য মজুদ আছে তার চেয়ে অভ্যন্তরীণ চাহিদা বেশি। এ কারণে বাজার দর বাড়তি। রমজানের আগে কোনো পণ্যের দাম কমার কোনো সম্ভাবনা নেই বলে ধারণা করছেন তারা।

নিত্যপণ্যের পাশাপাশি মাছ-মাংসের দামও বেড়েছে। বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) বরিশালের বাজারে প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি ২০০ টাকা, সোনালি মুরগি আড়াই শ টাকা এবং গরুর মাংস সাড়ে ৭শ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। প্রতি কেজি চিংড়ি ৮৫০ থেকে ৯০০ টাকা, পোয়া মাছ ৪৫০ থেকে ৫০০, বেলে মাছ ৬০০ থেকে ৮০০, দেশীয় রুই-কাতলা ৪০০, নদীর পাঙ্গাস ৮০০ থেকে ৮৫০, কোরাল ৯০০ থেকে ৯৫০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। নগরীর পোর্ট রোড বাজারে ১ কেজি সাইজের একটি ইলিশ বিক্রি হয়েছে ২ হাজার টাকায়। রপ্তানিযোগ্য এলসি সাইজ প্রতি কেজি ইলিশ বিক্রি হয়েছে ১ হাজার ৬০০ থেকে ১ হাজার ৭০০ টাকা দরে। রমজানে মাছের দাম আরও বাড়তে পারে বলে ধারণা করছেন নগরীর পোর্ট রোড বাজারের মাছ ব্যবসায়ী আবদুল হালিম।

রমজান মাস শুরু না হতেই বগুড়ায় খেজুরের দাম বেড়ে দ্বিগুণেরও বেশি হয়েছে। রমজান শুরু হলে দাম আরও বাড়তে পারে বলে জানান খুচরা ব্যবসায়ীরা। এদিকে আমদানিকারক ও অন্যান্য ব্যবসায়ীরা বলছেন, শুল্ক ও করহার বৃদ্ধি, টাকার বিপরীতে ডলারের বিনিময় হার বৃদ্ধি এবং অন্যান্য জটিলতার কারণে এ বছর খেজুরের দাম বেড়েছে। ক্রেতারা বলছেন, কিছু অসাধু ব্যবসায়ীদের কারণে খেজুরের বাজারে অস্থিরতা বেড়েই চলেছে। বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) সকালে বগুড়ায় খেজুরের বাজার ঘুরে দেখা যায়, খুচরা বাজারে তিউনেশিয়ার খেজুর প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৪৪০ টাকা। যা গত বছর বিক্রি হয়েছে ৪০০ টাকায়। মাশরুপ খেজুর বিক্রি হচ্ছে ৩৬০ থেকে ৩৮০ টাকা কেজি দরে। যা গত বছর বিক্রি হয়েছে ৩০০ থেকে ৩১০ টাকায়। গত বছর দাবাস খেজুর বিক্রি হয়েছিল ৩৫০ টাকা কেজি। কিন্তু এ বছর দাম বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৪০০ টাকা কেজি। এ ছাড়াও ফরিদা খেজুর প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৪৪০ টাকা, রেজিস ৩৫০ টাকা, জাহেদি ২৪০ টাকা, খালাস ৩৬০ টাকা, ব্লাকবড়ি ৬৫০ টাকা ও ইরাকি ১৮০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। পাইকারি বাজারে ইরাকি খেজুর প্রতি কেজি ১৫০ থেকে ১৫৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, যা গত বছর ছিল ১০০ টাকা। দুবাইয়ের ইরাকি জাহেদি জাতের খেজুর ১০ কেজির বস্তা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৩০০ টাকা, যা গত বছর ছিল ১ হাজার ৪০০ টাকা। দাবাস ও লুলু জাতের খেজুর ১০ কেজির বস্তা বিক্রি হচ্ছে ৩ হাজার ৮০০ টাকা, যা গত বছর ছিল ২ হাজার ৪০০ টাকা।


আরও খবর



‘আকুতি করেও খোলেনি গেট, দেরিতে আসায় দেওয়া হলো না পরীক্ষা’

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
সাকিব আহম্মেদ, মুন্সিগঞ্জ

Image

মুন্সিগঞ্জ সদরের মিরকাদিম পৌরসভার প্রকাশ মণ্ডলের (২৯) ইচ্ছে ছিলো শিক্ষক হওয়ার। সে স্বপ্ন পূরণে শুক্রবার (২৯ মার্চ) সকালে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় অংশ নিতে উপস্থিত হন মুন্সিগঞ্জের টিচার্স ট্রেনিং ইনস্টিটিউট (পিটিআই) কেন্দ্রে। তবে আসার পথে বিলম্ব হয়। সকাল ৯টা ৩০মিনিটের মধ্যে কেন্দ্রে থাকার কথা থাকলেও ৯টা ৩৫মিনিট উপস্থিত হওয়ায় প্রবেশাধিকার মেলেনি। এসময় বারবার চেষ্টা করে বিভিন্ন আকুতি করলেও গেট খোলা হয়নি।

শুধু প্রকাশই নয় শুক্রবার পিটিআই কেন্দ্রে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় বিলম্বে উপস্থিত হওয়ায় পরীক্ষা দিতে পারেনি অনেক পরীক্ষার্থী।

শহরের দেওভোগ থেকে ৯টা ৪০মিনিটে উপস্থিত হওয়া সাজ্জাদ হোসেন (২৭), চরকেওয়ার ইউনিয়ন থেকে ৯টা ৪৫ মিনিটে আসা মো. রফিকুল ইসলাম, লৌহজং থেকে আসা সুমনসহ (৩০) বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থীকে গেটে আকুতি করতে দেখা যায়। এসময় পরীক্ষা দিতে না পেরে কান্নায় ভেঙে পড়েন কেউ কেউ। পরীক্ষার্থীদের সঙ্গে কয়েকজন অভিভাবকদেরও আকুতি করতে দেখা যায়।

পরীক্ষার্থী প্রকাশ মণ্ডল বলেন, রাস্তায় গাড়ির কারণে মাত্র পাঁচ মিনিট দেরিতে পৌঁছেছি। আমাকে সুযোগটি দিতে পারতো। গেটে অনেকবার আকুতি করলেও কারো সাড়া পেলাম না।

১০ মিনিট বিলম্বে ৯টা ৪০মিনিটে উপস্থিত হওয়া রনী ঘোষ (৩০) বলেন, এটি আমার চাকরি পাওয়ার শেষ বছর। তাই শেষ চেষ্টা করার জন্য এসেছিলাম। পথে পাঁচ মিনিট দেরি হয়ে যায়। এজন্য আর হলে ঢুকতে পারলাম না।

আরও কয়েকজন পরীক্ষার্থী জানান, নানা কারণেই তাদের কিছুটা দেরি হয়েছে। তবে এমন হবে জানলে আরও আগেই উপস্থিত হতাম।

এবিষয়ে কেন্দ্রের দায়িত্বে থাকা জেলা প্রশাসনেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (শিক্ষা শাখা ও আইসিটি শাখা) মুনতাসির মাহফুজ জানান, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা ছিলো সকাল ৮টা ৩০মিনিটে পরীক্ষার্থীদের আসন গ্রহণ ও সকাল সাড়ে ৯টায় প্রবেশাধিকার বন্ধের। নির্দেশনা অনুযায়ী ৯টা ৩০মিনিটে গেট বন্ধ করা হয়।

তিনি আরও বলেন, শিক্ষক পদ একটি দায়িত্বশীল জায়গা। যারা শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করবে তাদের সময়ের গুরুত্ব অনুধাবন করা উচিত। সময়মত কেন্দ্রে প্রবেশের বিষয়টিও একটি পরীক্ষা ছিলো। তাই বিশৃঙ্খলা এড়াতেই নির্ধারিত সময়ের পর কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানাযায়, এবার মুন্সিগঞ্জ জেলায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে ছয় হাজার ৫৭ পরীক্ষার্থী ছিলো। শুক্রবার সকাল ১০টা থেকে ১১টা পর্যন্ত জেলার ৯ কেন্দ্রে লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।


আরও খবর
চট্টগ্রামে জুতার কারখানায় আগুন

শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪




সুগন্ধি চালের দাম বৃদ্ধির কোনো কারণ নেই : খাদ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ফয়সাল আহম্মেদ, নওগাঁ প্রতিনিধি

Image

খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন সুগন্ধি জাতের চালের দাম বাড়ার কোন সুযোগ নেই। সুগন্ধি জাতের চাল আগে বিদেশে রপ্তানি হতো এখন বিদেশে রপ্তানি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। দেশে পর্যাপ্ত পরিমাণে সুগন্ধি চালের মজুদ আছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।

বৃহস্পতিবার দুপুরে নওগাঁ জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ে খাদ্য নিয়ন্ত্রকের নতুন ভবন উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী একথা বলেন।

বিদ্যুতের দাম বাড়ার সাথে কৃষকের উৎপাদনে কোন প্রভাব পড়বে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, কৃষক ভর্তুকি মূল্যে বিদ্যুৎ পাচ্ছে তাই বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধির কোন প্রভাব কৃষিক্ষেত্রে পড়বে না সুতরাং কৃষকের উপর কোন ধরনের প্রভাব পড়বে না বলেও জানান তিনি।

নতুন ভবন উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে নওগাঁর অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক রাজস্ব মিল্টন চন্দ্র রায় এর সভাপতিত্বে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব ইসমাইল হোসেন এনডিসি সহ জেলা ও উপজেলার খাদ্য বিভাগের কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ ।


আরও খবর
চট্টগ্রামে জুতার কারখানায় আগুন

শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪




ফুসফুসে সংক্রমণ নিয়ে হাসপাতালে মৌসুমী মৌ

প্রকাশিত:শনিবার ০২ মার্চ 2০২4 | হালনাগাদ:শনিবার ০২ মার্চ 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

ফুসফুসে সংক্রমণ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন জনপ্রিয় উপস্থাপিকা মৌসুমী মৌ। নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এ খবর তিনি নিজেই জানিয়েছেন।

ফেসবুকে মৌ লিখেছেন, ফুসফুসে ইনফেকশনের কারণে (গতকাল শুক্রবার) বিপিএল ২০২৪ এর ফাইনাল ম্যাচের পোস্ট শো ক্যানসেল করতে হলো।

এরপর তিনি লিখেছেন, জীবন মানুষকে কখন কোথায় এনে দাঁড় করায় কেউ বলতে পারবে না। কিন্তু হতাশ হলে চলবে না। এগিয়ে যেতে হবে দুর্বার গতিতে। ফরচুন বরিশালকে অভিনন্দন বিপিএল ২০২৪ চ্যাম্পিয়ন হওয়ায়।

সবশেষে মৌসুমী মৌ লিখেছেন, এবারের বিপিএলে বহুবার আমি ফরচুন বরিশালের ম্যাচ শেষে বলেছি আনফরচুনেটলি হেরে গেছে ফরচুন বরিশাল। শেষপর্যন্ত জয়টা কিন্তু তাদেরই হলো। জীবনও এমনই পুরোটা গেম। কেউ জিতে কেউ হারে!

উল্লেখ্য, কয়েক দিন আগেই বিয়ে করেছেন মৌসুমী মৌ। সামাজিক মাধ্যমে সে খবর নিজেই জানিয়েছিলেন। এবার জানালেন অসুস্থতার খবর। গত এক দশক ধরে উপস্থাপনায় জনপ্রিয় মুখ মৌসুমী মৌ। উপস্থাপনার সঙ্গে অভিনেত্রী হিসেবে ২০ টিরও বেশি নাটকে কাজ করেছেন তিনি। তাঁকে দেখা গেছে ওয়েব ফিল্মেও।


আরও খবর