আজঃ শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪
শিরোনাম

সরে দাঁড়াচ্ছে সৌদি, ২০৩০ বিশ্বকাপ হবে কোথায়?

প্রকাশিত:শনিবার ২৪ জুন ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ২৪ জুন ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
ক্রীড়া প্রতিবেদক

Image

গেল বছর মধ্যপ্রাচ্যের দেশ কাতারে বসেছিল দ্য গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ ফুটবল বিশ্বকাপের জমজমাট আসর। এরই মধ্যে জানা গেছে, পরবর্তী তথা ২০২৬ বিশ্বকাপ যৌথভাবে আয়োজন করবে উত্তর আমেরিকার তিন দেশ যুক্তরাষ্ট্র, মেক্সিকো ও কানাডা। এবার আলোচনায় আরও সাত বছর পরের তথা ২০৩০ বিশ্বকাপ।

২০৩০ বিশ্বকাপ হতে যাচ্ছে শতবর্ষী আসর। এর আয়োজক নির্ধারিত হবে ২০২৪ সালে। টুর্নামেন্টটি আয়োজনে ইতোমধ্যে দরপত্র জমা দিয়েছে ইউরোপের দেশ স্পেন ও পর্তুগাল এবং লাতিন আমেরিকার আর্জেন্টিনাসহ চার দেশ। এছাড়া ২০৩০ সালে বিশ্বকাপ আয়োজনের আগ্রহ দেখিয়েছে গ্রিস ও মিসর। তাদের সঙ্গে তৃতীয় দেশ হিসেবে যুক্ত হওয়ার প্রস্তাব দেয় সৌদি আরব।

আরও পড়ুন: ২০০তম ম্যাচ আরও বেশি স্মরণীয় হয়ে থাকল রোনালদোর

গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়, বিশ্বকাপ আয়োজনের দায়িত্ব পেলেও স্টেডিয়াম তৈরি করা থেকে অন্য পরিকাঠামোর খরচ চালানো গ্রিস ও মিসরের পক্ষে বহন করা কষ্টকর হতে পারে। আর সেখানেই সহযোগী হতে চায় সৌদি। তারা প্রস্তাব দেয়, দুই দেশে স্টেডিয়াম তৈরি করে দেবে। তার বদলে একটি শর্তও রয়েছে। বিশ্বকাপের ৭০ শতাংশ খেলা সৌদিতে আয়োজন করতে হবে।

কাড়ি কাড়ি টাকা ঢেলে বিশ্বের সব তারকা ফুটবলারকে নিজেদের ক্লাব ফুটবলে যুক্ত করছে সৌদি আরব। এ তালিকায় যেমন নাম রয়েছে পর্তুগিজ সুপারস্টার ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর, তেমনি মরুর বুকে পা পড়েছে বেনজেমা ও কন্তেদেরও। ফুটবলের তীর্থস্থান ইউরোপ ছেড়ে মরুর দেশে পাড়ি জমানো ফুটবলারদের তালিকা প্রতিনিয়তই দীর্ঘ হচ্ছে। অবশ্য তারকাদের আকৃষ্ট করতে গিয়ে দেদারসে টাকা ঢালতে হচ্ছে সৌদি ক্লাবগুলোকে।

আরও পড়ুন: কলম্বিয়ার কাছে অঘটনের শিকার জার্মানি

এতদিন শোনা যাচ্ছিল, বিশ্বকাপের আয়োজক হতে বিশ্ব ফুটবলের মনোযোগ আকর্ষণ করতেই ক্লাব ফুটবলে বিনিয়োগ করছে সৌদি। তবে এবার শোনা যাচ্ছে, বিশ্বকাপের আয়োজক হওয়ার দৌড়ে থাকছে না সৌদি আরব। ঘরোয়া লিগে তারকা ফুটবলারদের কিনতে কাড়ি কাড়ি অর্থ খরচ করাটাই এমন সিদ্ধান্তের অন্যতম কারণ বলে ধারণা করা হচ্ছে। লিগের অধিকাংশ ক্লাব রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন হওয়ায়, সরকারি কোষাগারেও চাপ বাড়ছে। সৌদি নাম সরিয়ে নিলে আয়োজক হিসেবে রাস্তা অনেকটাই পরিষ্কার হয়ে যাবে স্পেন-পর্তুগালের

এদিকে, স্পেন ও পর্তুগালের পাশাপাশি আয়োজক হওয়ার দৌড়ে আছে আর্জেন্টিনাসহ লাতিন চার দেশ। ১৯৩০ সালে প্রথম ফুটবল বিশ্বকাপের আয়োজক ছিল লাতিন দেশ উরুগুয়ে। এছাড়া ১৯৬২ সালে চিলি ও ১৯৭৮ বিশ্বকাপের আয়োজক ছিল আর্জেন্টিনা। আর তাই শতবর্ষ পূর্তির আসরটির আয়োজক হতে চায় তারা।

নিউজ ট্যাগ: ২০৩০ বিশ্বকাপ

আরও খবর
বৃষ্টিতে বন্ধ বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪




চাকরি হারাচ্ছেন প্রায় ২৬ হাজার শিক্ষক, বেতন ফেরত দিতে হবে সুদসহ

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

পশ্চিমবঙ্গের ২৫ হাজার শিক্ষক চাকরি হারাচ্ছেন। কলকাতা হাইকোর্টের এক আদেশ অনুযায়ী ২০১৬ সালে নিয়োগ পাওয়া ২৫ হাজার ৭৫৩ জন শিক্ষককে চাকরি ছাড়তে হবে। একইসঙ্গে এই সময়ে তারা যে বেতন তুলেছেন তা ১২ শতাংশ সুদসহ ফেরত দিতে হবে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা যায়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, মমতা বন্দোপাধ্যায়ের সরকারের জন্য এই আদেশ বড় এক ধাক্কাই। সোমবার (২২ এপ্রিল) বিচারপতি দেবাংশু বাসাক ও মো. শাব্বার রশিদির সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ জানান, স্কুলশিক্ষকদের নিয়োগ প্রক্রিয়া অবৈধ ছিল। তারা খালি ওএমআর শিট জমা দিয়ে শিক্ষক হয়েছেন।

নতুন করে নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরুরও আদেশ দেওয়া হয়েছে ওয়েস্ট বেঙ্গল স্কুল সার্ভিস কমিশনকে।

আগামী চার সপ্তাহের মধ্যে ছাটাইকৃত শিক্ষকদের বেতন ফেরত দেওয়ার আদেশ দেওয়া হয়। বেতন সংগ্রহের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে জেলা ম্যাজিস্ট্রেটদের। ২০১৬ সালে নিয়োগ পাওয়া শুধুমাত্র একজন শিক্ষককে চাকরিতে বহাল রাখা হয়েছে। সোমা দাস নামে ওই শিক্ষিকার ক্যানসারের চিকিৎসা চলছে।

সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশনা অনুযায়ী এই বেঞ্চ গঠিত হয়েছে। বেঞ্চটি সিবিআইকে নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়ে আরও তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। আগামী তিন মাসের মধ্যে তাদের তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে হবে।


আরও খবর



বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ঈদ পুনর্মিলনী ২০২৪ অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ঈদ পুনর্মিলনী ২০২৪ অনুষ্ঠিত হয়েছে। উপাচার্য অধ্যাপক ডা. দীন মোঃ নূরুল হক সোমবার (১৫ এপ্রিল) সকাল ৯টা থেকে সকাল ১০টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের বি ব্লকের শহীদ ডা. মিলন হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, চিকিৎসক, কর্মকর্তা, নার্স, মেডিক্যাল টেকনোলজিস্ট ও কর্মচারীবৃন্দের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সৌহার্দ্য, সম্প্রীতি ও শুভেচ্ছা বিনিময়ের ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. দীন মোঃ নূরুল হক, উপ-উপাচার্য (গবেষণা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. মোঃ মনিরুজ্জামান খান, মেডিসিন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. আবু নাসার রিজভী, সার্জারি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ হোসেন, বেসিক সাইন্স অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. আহমেদ আবু সালেহ, নার্সিং অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. দেবব্রত বনিক, প্রিভেনটিভ এ্যান্ড স্যোশাল মেডিসিন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. মোঃ আতিকুল হক তুহিন, রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ডা. এবিএম আব্দুল হান্নান, প্রক্টর অধ্যাপক ডা. মোঃ হাবিবুর রহমান দুলাল, পরিচালক (হাসপাতাল) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ডা. মোঃ রেজাউর রহমান, পরিচালক (সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতাল) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ডা. মোঃ আব্দুল্লাহ আল হারুন, বিএসএমএমইউ স্বাচিপের সদস্য সচিব সহযোগী অধ্যাপক ডা. আরিফুল ইসলাম জোয়ারদার টিটো প্রমুখসহ বিভাগীয় চেয়ারম্যানবৃন্দ, শিক্ষক, চিকিৎসক, শিক্ষার্থীগণ, পরিচালকবৃন্দ, অফিস প্রধানগণ, কর্মকর্তাবৃন্দ, নার্স ও কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য, পবিত্র ঈদুল ফিতরের ছুটি শেষে সোমবার (১৫ এপ্রিল) বিশ্ববিদ্যালয় ও হাসপাতাল স্বাভাবিক নিয়মে সম্পূর্ণরূপে খুলেছে।


আরও খবর



ঈদে ঘুরতে যাচ্ছেন? খরচ বাঁচানোর উপায় জেনে নিন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ভ্রমণ ডেস্ক

Image

রহমতের মাস মাহে রমজানের পর কড়া নাড়ছে মুসলিম সম্প্রদায়ের অন্যতম বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতর। ঈদ মানেই আনন্দ ও খুশির জোয়ার। সবাই চায় এই সময়টাতে পরিবার পরিজনের সাথে খুশির সময়টা ভাগাভাগি করতে। আর তাই ঈদকে সামনে রেখে সবাই নাড়ীর টানে বাড়ি ফিরা শুরু করেছেন রাজধানীবাসী। আবার অনেকে ঈদের এই ছুটিতে বন্ধুবান্ধব বা পরিবারের সদস্যদের নিয়ে দেশে বা দেশের বাহিরে বিভিন্ন পর্যটন স্থানে যাবে ঘুরতে। এই ঘোরাঘুরিতে খরচ তো থাকবেই। তবে কিছু বিষয়ে খেয়াল রাখতে পারলে বাজেটের মধ্যে ঘোরাঘুরি সারা সম্ভব। চলুন জেনে নেই কয়েকটি বিষয়।

যাতায়াতে মিতব্যয়ী হোন : ভ্রমণে প্রথমধাপে যেই খরচটা হয় তা হচ্ছে যাতায়াতের খরচ। তাই যাতায়াতে মিতব্যয়ী হতে হবে। কোনো কোনো দেশে যাওয়ার ক্ষেত্রে আপনি তুলনামূলক কম ব্যস্ত বিমানবন্দর বেছে নেয়ার সুযোগ পাবেন, আর সেখান থেকে আপনার গন্তব্য শহরটিতে যাওয়ার জন্য মানসম্মত গণপরিবহনও পাওয়া যেতে পারে। কম ব্যস্ত বা কম জনপ্রিয় বিমানবন্দরে যেতে খরচটা একটু কম পড়বে। আর গণপরিবহনের খরচ তো কমই। তাই কোথাও যাওয়ার আগে সেখানকার যাতায়াত ব্যবস্থা এবং খরচ সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নিন। বেঁচে যাবে অনাকাঙ্ক্ষিত খরচ। দেশে বেড়ানোর ক্ষেত্রেও ভাড়া গাড়ির চেয়ে স্থানীয় পরিবহন ব্যবহার করুন।

বুঝেশুনে প্যাকেজ অফার নিন : কাঙ্ক্ষিত স্থানে যাওয়ার পর থাকা খাওয়ার জন্য ব্যবস্থা করতে হয়। এর জন্য রিসোর্টে থাকা এবং খাওয়াদাওয়ার সুবিধা নিয়ে থাকলেও কিন্তু আপনি শেষমেশ বাড়তি খরচের চাপে পড়তে পারেন। যেমন খাবার খরচসহ থাকার জায়গা বুকিং দিয়েছেন। কিন্তু ওখানে গিয়ে স্থানীয়দের অন্য ধাঁচের কোনো মজাদার খাবার দেখে আর নিজেকে সামলাতে পারলেন না। খরচ করে খেয়ে নিলেন সেই খাবার। ওদিকে রিসোর্টে ওই বেলার খাবার খরচটাও কিন্তু আপনাকে ঠিকই দিতে হচ্ছে। ফলে শুধুমাত্র থাকার জন্য রিসোর্ট বুকিং দিয়ে খাবারের খরচটা বাহিরে করলে হোটেলের বিল কম আসবে। এ ক্ষেত্রে প্রয়োজন ছাড়া কম খরচের হোটলেরুম বা রিসোর্টে উঠতে পারেন।

সাথে শুকনো খাবার রাখুন : ভ্রমণের সময় লাগেজে কিছু শুকনা খাবার রাখুন। বিদেশে গেলে ভিনদেশি মুদ্রায় এসব কিনতে যে বাড়তি খরচটা হতো তা অবশ্যই বেঁচে যাবে। আর হুটহাট ক্ষুধা পেলেও সঙ্গে থাকা খাবার খাওয়া যাবে। দেশেও অপ্রচলিত স্থানে গেলে সহজে খাবারটাও পেয়ে যাবেন।

উপহারে অপচয় নয় : অনেকেই ভ্রমণে গিয়ে আত্মীয়-স্বজন বা বন্ধুদের জন্য উপহার কিনে থাকেন। এতে অনেক খরচ হবে সেটাই স্বাভাবিক। কিন্তু দামি কিছু উপহার না দিয়ে বা মার্কেট থেকে না কিনে স্থানীয় বাজার থেকে কিছু কিনুন। এতে কম খরছে ভালো কিছু কেনা যাবে। তাছাড়া স্থানীয় মানুষের তৈরি হস্তশিল্পসামগ্রী সরাসরি তাদের কাছ থেকে কেনার সুযোগ পেলে সেটাও কাজে লাগাতে পারেন। উপহার হিসেবে এগুলো দারুণ।


আরও খবর



মালদ্বীপ নির্বাচন: ভারতবিরোধী মুইজ্জুর দলের নিরঙ্কুশ জয়

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

মালদ্বীপের পার্লামেন্ট নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুইজ্জুর দল পিপলস ন্যাশনাল কংগ্রেস (পিএনসি) বিশাল জয় পেয়েছে, প্রকাশিত প্রাথমিক ফলাফলে এমনটি দেখা গেছে। দেশটির ৯৩ আসনের পার্লামেন্টে পিএনসির প্রার্থীরা দুই-তৃতীয়াংশেরও বেশি আসনে জয়ী হয়েছে।

নির্বাচনের এই ফল ভারত মহাসাগরের দ্বীপ দেশটিকে দীর্ঘ দিনের মিত্র ভারত থেকে দূরে সরিয়ে চীনের আরও ঘনিষ্ঠ করে তুলবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। মালদ্বীপের ভোটাররা প্রেসিডেন্ট মুইজ্জুর চীনমুখি নীতির প্রতি ব্যাপক সমর্থন দিয়েছে।

মালদ্বীপের নির্বাচন কমিশন পার্লামেন্টের যে ৮৬টি আসনের ফল প্রকাশ করেছে তার মধ্যে পিএনসির প্রার্থীরা পেয়েছেন ৬৬টি আসন। পার্লামেন্টে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য এ অবস্থান যথেষ্ট।

ফলাফলের আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতিতে সপ্তাহখানেক সময় লাগবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। আর মে মাসের প্রথম দিক থেকে নতুন পার্লামেন্টের কার্যক্রম শুরু হওয়ার কথা আছে।

এই নির্বাচনে মোট ৪১ জন নারী প্রার্থী ছিলেন। তাদের মধ্যে মাত্র তিনজন নির্বাচিত হয়েছেন। তারা সবাই মুইজ্জুর দল পিএনসির বলে জানিয়েছে স্থানীয় মিহারু সংবাদপত্র।

গত বছর নির্বাচনে জয়ী হয়ে মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট হন মুইজ্জু। তিনি নির্বাচনি প্রচার শুরুই করেছিলেন তার দেশের দীর্ঘদিনের ভারত-প্রথম’ নীতির অবসান ঘটনার প্রতিশ্রুতি দিয়ে। প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব গ্রহণের পর তিনি প্রথা ভেঙে প্রথম আন্তর্জাতিক সফরে দিল্লি না গিয়ে বেইজিং যান। যেখান থেকে ফিরে তিনি মালদ্বীপে অবস্থান করা ভারতীয় সব সেনাদের দ্রুত সে দেশ ত্যাগ করতে বলেন। চলতি মাসেই দেশটিতে থাকা ৮৯ জন ভারতীয় সেনা নিজ দেশে ফিরে যাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।


আরও খবর



পর্নো তারকাকে ঘুষ দেওয়ার মামলায় ট্রাম্পের বিচার শুরু

প্রকাশিত:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

সাবেক পর্নো তারকা স্টর্মি ড্যানিয়েলসকে ঘুষ দেওয়ার মামলায় ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিচার নিউ ইয়র্কের আদালতে শুরু হতে যাচ্ছে। সোমবার (১৫ এপ্রিল) বিচারের মুখোমুখি হচ্ছেন ট্রাম্প। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এ খবর জানিয়েছে।

এই প্রথম কোনও ফৌজদারি মামলায় মার্কিন সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিচার শুরু হতে যাচ্ছে। বিচারের মুখোমুখি হওয়া প্রথম মার্কিন প্রেসিডেন্ট তিনি। দোষী সাব্যস্ত হলে সর্বোচ্চ চার বছরের জেল হতে পারে ট্রাম্পের। তবে কারাদণ্ড এড়াতে জরিমানাও হতে পারে তার।

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তার সঙ্গে সম্পর্কের বিষয়ে মুখ বন্ধ রাখতে ২০১৬ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে সাবেক পর্নো তারকাকে মোটা অঙ্কের ঘুষ দেওয়া হয়েছিল। মুখ বন্ধ রাখতে ট্রাম্পের সাবেক আইনজীবী মাইকেল কোহেন ড্যানিয়েলসকে প্রায় এক লাখ ৩০ হাজার ডলার ঘুষ দেন বলে দাবি করেছেন।

সোমবার জুরি নির্বাচনের মাধ্যমে বিচার শুরু হবে। ধারণা করা হচ্ছে ছয় থেকে আট সপ্তাহ স্থায়ী হতে পারে।

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে মোট ৩৪ টি অভিযোগ আনা হয়েছে। তিনি অবশ্য সব কটি অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। নভেম্বরের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে সম্ভাব্য রিপাবলিকান প্রার্থী হিসেবে মনোনীত হওয়ার আগে ট্রাম্পের এই বিচারকে নজিরবিহীন হিসেবে দেখা হচ্ছে।


আরও খবর