আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

‘স্পিকারের আশ্বাসে’ সংসদে যাবে জাতীয় পার্টি

প্রকাশিত:সোমবার ৩১ অক্টোবর ২০২২ | হালনাগাদ:সোমবার ৩১ অক্টোবর ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

জাতীয় সংসদের স্পিকারের আশ্বাসে জাতীয় সংসদের অধিবেশনে যোগ দেবেন জাতীয় পার্টির (জাপা) সংসদ সদস্যরা। জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান ও বিরোধীদলীয় উপনেতা গোলাম মোহাম্মদ কাদের এমপি সোমবার (৩১ অক্টোবর) এক নির্দেশনায় জাতীয় পার্টির সকল সংসদ সদস্যকে অধিবেশনে যোগ দিতে নির্দেশ দিয়েছেন।

এর আগে গতকাল এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জাপা জানায়, জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান ও বিরোধীদলীয় উপনেতা গোলাম মোহাম্মদ (জি এম) কাদেরকে বিরোধীদলীয় নেতা হিসেবে গেজেট প্রকাশ না করা পর্যন্ত সংসদে যাবে না দলটি। জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্যরা জাতীয় সংসদে যোগ দেবেন না।

সংসদে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত থেকে এক দিনের ব্যবধানে সরে এলো জাতীয় পার্টি।

রওশন এরশাদকে সরিয়ে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে বিরোধীদলীয় নেতা নির্বাচিত করতে গত ৩ সেপ্টেম্বর স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর কাছে লিখিত প্রস্তাব দিয়েছিল জাতীয় পার্টির সংসদীয় দল।


আরও খবর



সাতশত শিক্ষার্থীর মাঝে রাজশাহী জেলা পরিষদের চেক বিতরণ

প্রকাশিত:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাজশাহী প্রতিনিধি

Image

রাজশাহী জেলা পরিষদের আয়োজনে প্রায় ৭ শত শিক্ষার্থীর মাঝে শিক্ষাবৃত্তির চেক বিতরণ করা হয়েছে। শনিবার (৯ মার্চ) সকাল সাড়ে ১১টায় নগরীর সিএন্ডবি মনিবাজার চত্বরের শহীদ এএইচএম কামারুজ্জামান মিলনায়তনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এই শিক্ষাবৃত্তির চেক প্রদান করা হয়।

রাজশাহী জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর ইকবালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন রাজশাহী-১ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব ওমর ফারুক চৌধুরী। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ডাবলু সরকার। রাজশাহী বেতারের উপস্থাপক আব্দুর রোকন মাসুমের সঞ্চলনায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রেজা হাসান।

বিশেষ অতিথি হিসেবে আরও উপস্থিত ছিলেন রাজশাহী জেলা পরিষদের সংরক্ষিত আসনের সদস্য শিউলী রানী সাহা, সুলতানা পারভীন রিনা ও সাজেদা বেগম, সদস্য আব্দুর রশিদ, মাইনুল ইসলাম, তফিকুল ইসলাম, দীলিপ কুমার সরকার, আবুল কালাম আজাদ, আবু জাফর প্রাং, আসাদুজ্জামান মাসুদ, জনাব আলী ও মহিদুল ইসলাম।

এ ছাড়াও অনুষ্ঠানে জেলা পরিষদের অন্যান্য কর্মকর্তা কর্মচারী, বিভিন্ন স্কুল-কলেজের শিক্ষকগণ, অভিভাবক ও ছাত্র-ছাত্রীরা  উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য, কৃতি শিক্ষার্থীদের এসএসসি পর্যায়ে ৪ হাজার ও এইচএসসি পর্যায়ে ৫ হাজার টাকার চেক হাতে তুলে দেয়া হয়।


আরও খবর



আন্দোলনে উত্তাল জবি, উপাচার্যের কাছে যেসব দাবি

প্রকাশিত:শনিবার ১৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৬ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি

Image

শিক্ষক ও সহপাঠীকে দায়ী করে ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) ফাইরুজ অবন্তিকা নামে এক শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার ঘটনায় অভিযুক্তদের বিচারের দাবিতে মাঝরাতেই আন্দোলনে উত্তাল হয়েছে ক্যাম্পাস। রাতেই আন্দোলনে উত্তাল ক্যাম্পাসে ছুটে যান উপাচার্য ড. সাদেকা হালিম।

শুক্রবার (১৫ মার্চ) দিবাগত রাত ১টায় উপাচার্য ক্যাম্পাসে গেলে তাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকে আটকে দেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। তখন ড. সাদেকা হালিম শিক্ষার্থীদের শান্ত করার চেষ্টা করলে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ায় ঘোষণা দেন।

এসময় এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের জন্য সাত কর্মদিবস সময় নিতে চাইলে শিক্ষার্থীরা তা প্রত্যাখ্যান করে আগামী ১২ ঘণ্টায় মধ্যে তদন্ত কমিটির রিপোর্ট পেশ করে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ শাস্তির ব্যবস্থার দাবি জানান। একই সঙ্গে রাতের মধ্যেই অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের দাবি জানান শিক্ষার্থীরা।

আরও পড়ুন :ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে জবি শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীদের দাবির প্রেক্ষিতে উপাচার্য বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুযায়ী সর্বোচ্চ যে শাস্তির বিধান রয়েছে সে অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা জানান, বিগত সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে নারী শিক্ষার্থীদের যৌন হয়রানিসহ আত্মহত্যার ঘটনা ঘটেছে। কিন্তু প্রশাসনের গাফিলতির কারণে অভিযুক্তরা পার পেয়ে গেছেন। তাই এ ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটেছে।

শিক্ষার্থীদের এমন অভিযোগের বিষয়ে উপাচার্য বিগত সময়ে ঘটে যাওয়া সব বিষয়ের সুষ্ঠু তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দেন।

এদিকে এর আগে উপাচার্যের নির্দেশে অভিযুক্ত সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলাম ও অভিযুক্ত শিক্ষার্থী আম্মানকে সাময়িক বহিষ্কার করেছে প্রশাসন। একই সঙ্গে এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের জন্য চার সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।

কমিটিতে আহ্বায়ক হিসেবে রয়েছেন আইন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মাসুম বিল্লাহ, সদস্য সচিব হিসেবে রয়েছেন আইন কর্মকর্তা রঞ্জন কুমার দাস। কমিটির বাকি সদস্যরা হলেন, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. আবুল হোসেন, সঙ্গীতের চেয়ারম্যান ঝুমুর আহমেদ।

এর আগে শুক্রবার (১৫ মার্চ) রাত ১০টার দিকে কুমিল্লা জেলা সদরের নিজ বাসায় গলায় ফাঁস নিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন ফাইরুজ অবন্তিকা। পরে তাকে তাৎক্ষণিক উদ্ধার করে জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

ফাইরুজ অবন্তিকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী। আত্মহত্যার আগে ফেসবুকে দেওয়া দীর্ঘ এক পোস্টে তিনি এ ঘটনার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলাম ও তার সহপাঠী আম্মান সিদ্দিকীকে দায়ী করেছেন।

ফাইরুজ অবন্তিকার মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়ার পর মাঝরাতেই শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে উত্তাল হয় জবি ক্যাম্পাস। আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা অভিযুক্ত শিক্ষক ও শিক্ষার্থীর সর্বোচ্চ বিচারের দাবি জানিয়েছেন। এসময় তারা বিভিন্ন স্লোগান দিয়ে থাকেন। এছাড়া টায়ারে আগুন জ্বালিয়ে তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক বন্ধ করে ক্যাম্পাসে অবস্থান নেন।


আরও খবর



৩৫ বছর আগের সগিরা মোর্শেদ হত্যা মামলার রায় আজ

প্রকাশিত:বুধবার ১৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৩ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

৩৫ বছর আগের সগিরা মোর্শেদ হত্যা মামলার রায় ঘোষণার জন্য আজ বুধবার (১৩ মার্চ) দিন ধার্য রয়েছে।

গত ২০ ফেব্রুয়ারি এ মামলার রায় ঘোষণার দিন ধার্য ছিল। তবে সেদিন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৩ এর বিচারক মোহাম্মদ আলী হোসাইন ছুটিতে থাকায় রায় ঘোষণার দিন পেছানো হয়।

তিন দশক আগে রাজধানীর ভিকারুননিসা নূন স্কুলের সামনে গুলি করে হত্যা করা হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী সগিরা মোর্শেদকে। ২০ ফেব্রুয়ারির আগে গত ৮ ফেব্রুয়ারি রায় ঘোষণার দিন ধার্য ছিল। তবে সেদিন রায় প্রস্তুত না হওয়ার কারণে তারিখ পেছানো হয়।

এ রায়ে চার আসামির মৃত্যুদণ্ড প্রত্যাশা করেছে রাষ্ট্রপক্ষ। অপর দিকে আসামিপক্ষের আইনজীবীরা বলছেন, আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণ করতে পারেনি রাষ্ট্রপক্ষ। আসামিরা খালাস পাবেন, সেই প্রত্যাশা তাদের।

এর আগে ২৫ জানুয়ারি ঢাকার তিন নম্বর বিশেষ দায়রা জজ মোহাম্মদ আলী হোসাইনের আদালত যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে ৮ ফেব্রুয়ারি রায় ঘোষণার জন্য দিন ধার্য করেছিলেন।

এ মামলার আসামিরা হলেন-আনাস মাহমুদ ওরফে রেজওয়ান (৫৯), ডা. হাসান আলী চৌধুরী (৭০) ও তার স্ত্রী সায়েদাতুল মাহমুদ ওরফে শাহীন (৬৪) এবং মারুফ রেজা ও মন্টু মণ্ডল।

মামলার অভিযোগপত্রে জানা যায়, সগিরা মোর্শেদের পরিবারের সঙ্গে শাহীনের বিভেদ তৈরি হয়েছিল। এছাড়া শাশুড়ি সগিরাকে বেশি পছন্দ করতেন এবং শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে সগিরা-শাহীনেরও দ্বন্দ্ব ছিল। সম্বোধন করা নিয়েও পারিবারিক দ্বন্দ্ব ছিল। সগিরার কাজের মেয়েকে মারধর করেন ডা. হাসান আলী চৌধুরী।

এ নিয়ে পারিবারিক বৈঠকে সগিরাকে দেখে নেয়ার হুমকি দেন  শাহীন। আসামিরা নিজেদের বাসায় বসে সগিরাকে হত্যার পরিকল্পনা করেন। পরিকল্পনা অনুযায়ী, ডা. হাসান আলী তার চেম্বারে মারুফ রেজার সঙ্গে ২৫ হাজার টাকায় হত্যার চুক্তি করেন।

১৯৮৯ সালের ২৫ জুলাই বিকেল ৫টার দিকে মেয়েকে স্কুল থেকে আনতে সগিরা মোর্শেদ সিদ্ধেশ্বরীর বাসা থেকে বের হন। স্কুলের সামনে পৌঁছালে তাকে গুলি করে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় নিহতের স্বামী আব্দুস সালাম চৌধুরী রমনা থানায় একটি হত্যা মামলা করেন।

২০১৯ সালের ১৬ জানুয়ারি পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) পরিদর্শক রফিকুল ইসলাম আদালতের জিআর শাখায় এ মামলার অভিযোগপত্র জমা দেন। ২০২০ সালের ২ ডিসেম্বর আসামিদের বিরুদ্ধে চার্জগঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত। এ মামলায় ৫৭ জন সাক্ষীর মধ্যে ১৭ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে।


আরও খবর



জিম্মি জাহাজে অভিযানের ঘোষণা, কি আছে নাবিকদের ভাগ্যে!

প্রকাশিত:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | হালনাগাদ:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আবদুল্লাহর জিম্মি নাবিকদের ওপর চাপ দিচ্ছে সোমালি জলদস্যুরা। জাহাজটি জিম্মি হওয়ার পর থেকে দস্যুদের সঙ্গে এখনো যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। এ অবস্থায় জাহাজ ও নাবিকদের উদ্ধারে আন্তর্জাতিক নৌবাহিনী অভিযানের প্রস্তুতি নিচ্ছে- এমন সংবাদের পর অভিযান বন্ধ করতে নাবিকদের ওপর চাপ দিচ্ছে দস্যুরা।

মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) সন্ধ্যায় দেশের সিনিয়র নাবিক ক্যাপ্টেন আতিক ইউ এ খান এসব তথ্য জানিয়েছেন। তিনি জানান, গত দুদিন আন্তর্জাতিক নৌবাহিনী এমভি আবদুল্লাহকে বেশ চাপের মুখে রেখেছে। যুদ্ধজাহাজগুলো এমভি আবদুল্লাহর দেড় মাইলের মধ্যে অবস্থান নিয়েছে। ফলে জলদস্যুরা জাহাজের নোঙর তুলে আরও ভেতরে চলে গিয়ে তীরের মাত্র দেড় মাইল দূরে নোঙর করেছে।

জলদস্যুরা এটাও বলেছে যে, বাড়াবাড়ি করলে জাহাজ তীরে তুলে দেবে। তবে দুই নৌবাহিনী এখনো বিভিন্নভাবে তাদের অবস্থান জানান দিচ্ছে বলে জানান আতিক ইউ এ খান।

তিনি আরও জানান, নৌবাহিনীর চাপে নাবিকদের এখন ২৪ ঘণ্টাই জাহাজের ব্রিজে অবস্থান করতে হচ্ছে। এ ছাড়া মাঝেমধ্যে ভিএইচএফ (ওয়াকি টকি) ব্যবহার করে নৌবাহিনীকে অনুরোধও জানাতে হচ্ছে যেন কাছে না আসে।

এদিকে জিম্মি হওয়া জাহাজের মালিকপক্ষ ও সরকার নাবিকদের নিরাপত্তাকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে। তারা শান্তিপূর্ণ উপায়ে কোনো ক্ষতি ছাড়াই নাবিক ও জাহাজটি উদ্ধারের চেষ্টা করছে।

জাহাজের মালিকপক্ষ কেএসআরএমের মিডিয়া উপদেষ্টা মিজানুল ইসলাম বলেন, আমরা কোনো ধরনের সামরিক অভিযানকে সমর্থন করছি না। তা ছাড়া রাষ্ট্রের পক্ষ থেকেও সুস্পষ্ট বার্তা হচ্ছে সহিংস অভিযান পরিচালনা করা যাবে না।

তিনি আরও বলেন, নাবিকদের সুস্থভাবে দেশে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছি। ইতিমধ্যে মধ্যস্থতার জন্য বিভিন্ন মাধ্যমের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। তবে এখন পর্যন্ত কাঙ্ক্ষিত সাড়া পাওয়া যায়নি।

প্রসঙ্গত, কয়লা নিয়ে দুবাই যাওয়ার পথে গত ১২ মার্চ দুপুরে ভারত মহাসাগরে সোমালি জলদস্যুদের কবলে পড়ে জাহাজটি। জাহাজে ২৩ নাবিক জিম্মি রয়েছেন।


আরও খবর



নিকারাগুয়ার অ্যাটর্নি জেনারেলের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা

প্রকাশিত:শুক্রবার ২২ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২২ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

নিকারাগুয়ার অ্যাটর্নি জেনারেল ওয়েন্ডি ক্যারোলাইনা মোরালেস আরবিনার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। দেশটিতে বিরোধী দলের শান্তিপূর্ণ সমাবেশ করা সদস্যদের বিরুদ্ধে প্রেসিডেন্ট ডানিয়েল ওর্তেগা, তার স্ত্রী ও ভাইস প্রেসিডেন্ট রোজারিও মুরিলোর নিষ্ঠুর নিষ্পেষণে সমর্থন দেয়ায় তার ভূমিকার জন্য এই নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়েছে।

স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, অ্যাটর্নি জেনারেল মোরালেস আরবিনা বিরোধী কণ্ঠকে নীরব করে দিয়েছেন এবং কমপক্ষে ৩০০ নাগরিকের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছেন। নির্বাসনে থাকা জেলপ্রাপ্ত রাজনৈতিক বন্দিদের নাগরিকত্ব কেড়ে নেয়ায়ও সমর্থন দিয়েছেন তিনি।

বিবৃতিতে বলা হয়, ইচ্ছাকৃতভাবে খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের কমপক্ষে আড়াইশ গ্রুপসহ কমপক্ষে ৩৫০০ নাগরিক সমাজের সংগঠনকে বন্ধ করে দেয়ার জন্য দায়ী আরবিনা। ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে ওর্তেগা-মুরিলো শাসকগোষ্ঠীর ভিত্তিহীন অভিযোগে আক্রমণের অংশ মোরালেস আরবিনা। এসব সংগঠনের বিরুদ্ধেও মিথ্যা অভিযোগ আনা হয়েছে। ধর্মীয় নেতাদের অন্যায়ভাবে বন্দি করা হয়েছে। নিকারাগুয়ান সরকার এবং তার সহযোগীদের জঘন্য আচরণের জন্য জবাবদিহিতা উন্নীত করার জন্য আমাদের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করছি।


আরও খবর