আজঃ শুক্রবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪
শিরোনাম

সৌদি থেকে দেশে ফিরলেন সেনাপ্রধান

প্রকাশিত:রবিবার ২৮ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ মে ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সৌদি আরবে সরকারি সফর শেষে দেশে ফিরেছেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ। শনিবার (২৭ মে) রাতে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

আরও পড়ুন: দেশের সব বিমানবন্দর থেকে উঠল করোনা বিধিনিষেধ

আইএসপিআর জানায়, সফরকালে সেনাপ্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ রয়াল সৌদি ল্যান্ড ফোর্সেস কমান্ডার লেফটেন্যান্ট জেনারেল ফাদ বিন আব্দুল্লাহ আল-মোতাইর, রয়াল সৌদি আর্মড ফোর্সেসের চিফ অব জেনারেল স্টাফ এবং ঊর্ধ্বতন সামরিক ও বেসামরিক ব্যক্তিদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।

আরও পড়ুন: স্বর্ণপাম জিতলেন ফ্রান্সের নির্মাতা জাস্টিন ত্রিয়েত

সাক্ষাৎকালে সেনাপ্রধান দুই দেশের সেনাবাহিনীর মধ্যে প্রশিক্ষণ এবং দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতার বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেন। সেনাপ্রধান এ সফরের মধ্য দিয়ে সৌদি আরব ও বাংলাদেশের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আরও জোরদার হবে বলে আশা করা হচ্ছে। এর আগে, গত মঙ্গলবার সেনাপ্রধান শফিউদ্দিন সৌদি আরবের উদ্দেশ্যে ঢাকা ত্যাগ করেন।


আরও খবর



শেখ হাসিনার সঙ্গে ফোনে কথা বলা সেই আ.লীগ নেতা গ্রেফতার

প্রকাশিত:বুধবার ১৪ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৪ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

বরগুনা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. জাহাঙ্গীর কবিরকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বুধবার (১৪ আগস্ট) ভোরে বরগুনা পৌর শহরের আমতলাপাড় এলাকার নিজ বাসা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। দেশ ত্যাগ করার পর শেখ হাসিনার সঙ্গে ফোনে কথা বলে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি এবং ষড়যন্ত্র চেষ্টার অভিযোগে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

মো. জাহাঙ্গীর কবির বরগুনা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এবং জেলা চেম্বার অফ কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি। বরগুনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ কে এম মিজানুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, ঢাকা থেকে পুলিশের একটি টিম এসে মো. জাহাঙ্গীর কবিরকে গ্রেফতার করেছে।

এর আগে গত ১২ আগস্ট রাতে জাহাঙ্গীর কবিরকে ফোন দেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি জাহাঙ্গীরকে দলীয় বেশকিছু নির্দেশনা দেয়ার পাশাপাশি ১৫ আগস্ট শোক দিবসকে যথাযথ মর্যাদায় সঙ্গে পালন করার নির্দেশনা দেন। এ সময় শেখ হাসিনাকে দলীয় নেতাকর্মীদের প্রতি আস্থা রাখতে অনুরোধ করেন জাহাঙ্গীর কবির। এমনকি তাকে দেশে ফিরিয়ে আনতে সব কর্মসূচি নিয়ে মাঠে থাকার কথা জানান। দেশ ছেড়ে শেখ হাসিনা চলে যাওয়ার পর জাহাঙ্গীর কবিরকে ফোন দেয়ায় হঠাৎ করে আলোচনায় আসেন জাহাঙ্গীর কবির।

উল্লেখ্য, গত ১০ আগস্ট বরগুনা জেলা শহরে বিক্ষোভ মিছিল করে স্থানীয় আওয়ামী লীগ। এতে কয়েকশ নেতাকর্মী অংশ নেন। এ সময় তারা শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে আনার প্রত্যয় জানান। প্রায় একই দাবিতে বিক্ষোভ হয় গোপালগঞ্জেও।


আরও খবর



‘বঙ্গবন্ধুকে অস্বীকার করে বাংলাদেশে নেতৃত্ব দেওয়া যাবে না’

প্রকাশিত:শুক্রবার ৩০ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ৩০ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বলেছেন, বঙ্গবন্ধুকে অস্বীকার করে বাংলাদেশে নেতৃত্ব দেওয়া যাবে না। আমরা তার নেতৃত্বে বাংলাদেশ স্বাধীন করেছি। তার জন্য একটি স্বাধীন দেশ পেয়েছি। বঙ্গবন্ধুকে সম্মান করে আমাদেরকে এগিয়ে যেতে হবে। শুক্রবার (৩০ আগস্ট) ব্যক্তিগত সফরে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে এসে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় তিনি এসব কথা বলেন।

বঙ্গবীর বলেন, শেখ হাসিনা যতক্ষণ বঙ্গবন্ধুর আদর্শে থাকবেন, ততক্ষণ আমিও তার সঙ্গে থাকবো। আমি একজন মুসলমান হিসেবে আল্লাহ ও রাসুল ছাড়া আর কাউকে পরোয়া করি না। আল্লাহ ও তার রাসুলকে ভালোবাসার পরে আমার প্রেম ও ভালোবাসা সমস্তটাই বঙ্গবন্ধুকে ঘিরে। বঙ্গবন্ধুকে না পেলে আমি একজন রিকশাওয়ালা হতাম, না হয় একজন রাখাল হতাম। বঙ্গবন্ধুকে পেয়ে আমি দেশকে ভালোবাসতে শিখেছি। অনেকেই দেশপ্রেমের কথা বলে কিন্তু দেশপ্রেম এত সহজ নয়। অনেক প্রতিঘাত সহ্য করে দেশপ্রেম অর্জন করতে হয়।

এ সময় আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ঝড় তুফান আসে আবার কেটেও যায়। কোনো অন্ধকারই চিরস্থায়ী নয়। আকাশ আবার পরিষ্কার হবে।

টুঙ্গিপাড়াবাসীকে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, আমি আর জীবনে এখানে আসতে পারবো কিনা জানিনা। আমি অত্যন্ত খুশি হয়েছি যে এই দুর্যোগপূর্ণ সময়েও বঙ্গবন্ধুর সমাধিকে এতো সুন্দরভাবে সংরক্ষণ করা হয়েছে।

ভবিষ্যতে তিনি আওয়ামীলীগের রাজনীতি করবেন কিনা এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি খাওয়ার সময় খাই, নামাজের সময় নামাজ পড়ি। আমি আজ টুঙ্গিপাড়া এসেছি আমার রাজনৈতিক পিতা বঙ্গবন্ধুর আত্মার শান্তি কামনা করার জন্য। যখন বঙ্গবন্ধুর হত্যার বিচার চেয়েছি তখন সকলেই গর্তে ছিল। দেশের রাজনৈতিক অস্থিরতা ছিল। বিনিময়ে আমি মানুষের কাছে সম্মান পেলেও যাদের কাছে সম্মান পাওয়ার কথা ছিল, তাদের কাছে পায়নি। বরং আমাদেরকে অপমান করা হয়েছে। এই আওয়ামী লীগ শেখ হাসিনার আওয়ামীলীগ নয়। এটা মাওলানা ভাসানীর আওয়ামী লীগ, শেখ মুজিবুর রহমানের আওয়ামী লীগ, গরিব-দুঃখীর আওয়ামী লীগ। সেই আওয়ামী লীগ আর এই আওয়ামী লীগ এক নয়। আমি আগেও বঙ্গবন্ধুর ছিলাম, এখনো বঙ্গবন্ধুর আছি এবং বাকি জীবন তার আদর্শ নিয়েই বেঁচে থাকবো। 

এর আগে দুপুরে তিনি টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এ সময় সফরসঙ্গী হিসেবে জাতীয় কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের ঊর্ধ্বতন নেতৃবৃন্দ এবং গোপালগঞ্জ জেলা ও টুঙ্গিপাড়া উপজেলার স্থানীয় নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে এলো ৫৮ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

প্রকাশিত:রবিবার ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
অর্থ ও বাণিজ্য ডেস্ক

Image

চলতি বছরের এপ্রিল, মে ও জুন মাসে টানা দুই বিলিয়ন ডলারের রেমিট্যান্স এসেছিল দেশে। জুনে তা কমে ফের দুই বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে যায়। জুলাই মাসে রেমিট্যান্সের গতি আরও কমে। তখন ১৯১ কোটি মার্কিন ডলারের নিচে নেমে আসে। যদিও এর পেছনে আওয়ামী লীগ সরকারের প্রতি অনাস্থা প্রকাশ করে প্রবাসীরা বৈধ পথে রেমিট্যান্স না পাঠানোর ঘোষণা দেয়।

তবে শেখ হাসিনা সরকারের পরিবর্তনের পরপরই বাড়তে থাকে রেমিট্যান্সের গতি। নতুন সরকারের শুরুতে আগস্টে ফের রেমিট্যান্সের পালে হাওয়া লাগে যার গতিতে দুই বিলিয়ন (২২২ কোটি ডলার) ডলার ছাড়িয়ে যায়।

সেই ধারাবাহিকতায় রেমিট্যান্সে নতুন রেকর্ড গড়তে যাচ্ছে দেশ। চলতি মাস সেপ্টেম্বরে প্রতিদিন গড়ে ১১ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স আসে দেশে। গত বৃহস্পতিবার একদিনেই এসেছে প্রায় ১৩ কোটি (১২.৮০) ডলার। যা দেশের জন্য এক নতুন রেকর্ড গড়েছে।

রোববার (৮ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে বলা হয় চলতি মাসের প্রথম ৭ দিনে দেশে এসেছে ৫৮ কোটি ৪৫ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স।

এর মধ্যে রাষ্ট্র মালিকানাধীন ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১৫ কোটি ২৭ লাখ ৯০ হাজার মার্কিন ডলার। আর বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে ৪১ কোটি ৫২ লাখ ৭০ হাজার ডলার আসে। এছাড়া বিশেষায়িত ব্যাংকের মাধ্যমে আসে ১ কোটি ৪৮ লাখ ৩০ হাজার ডলার এবং বিদেশি খাতের ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১৬ লাখ ৫০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স।

উল্লেখ্য, ছাত্রজনতার গণ-অভ্যুত্থানের মুখে গত ৫ আগস্ট পদত্যাগ করে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা। এরপর গত ৮ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের অনুরোধে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্ব নেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এর পরেই সব কিছুতে পরিবর্তন আসতে শুরু করে। বাদ যায়নি অর্থনীতিতেও।


আরও খবর



মমতার পদত্যাগ দাবিতে ‘এক দফা’, ধর্মঘটের ডাক বিজেপির

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৬ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৬ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

কলকাতার আরজি কর হাসপাতালে নারী চিকিৎসককে ধর্ষণ ও হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভে উত্তাল পশ্চিমবঙ্গ। এবার আন্দোলনের ডাক দিলেন বিরোধীরা। পাশাপাশি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পদত্যাগের এক দফা দাবি নিয়ে মাঠে নামছে তারা। প্রতিবাদ জানাতে গোটা রাজ্য স্তব্ধ করার ডাক দিয়েছেন বিরোধী দলনেতা অর্থাৎ বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী।

স্থানীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পদত্যাগ দাবিতে শুক্রবার (১৬ আগস্ট) দুপুরে বিজেপি দুই ঘণ্টা রাস্তা রোকো বা অবরোধের ডাক দিয়েছে। এছাড়া এদিন বিকেলে মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ি পর্যন্ত বিজেপির মহিলা মোর্চার মোমবাতি মিছিল হবে বলে জানানো হয়েছে।

অন্যদিকে আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদে ১২ ঘণ্টার বাংলা বন‍্ধের ডাক দিয়েছে সোশ্যালিস্ট ইউনিটি সেন্টার অব ইন্ডিয়া (এসইউসিআই)। শুক্রবার সকাল ৬টা থেকে তাদের এই বন্ধ চলছে। মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ চেয়ে এসইউসিআইর ধর্মঘটকে একরকম সমর্থনই দিয়েছেন শুভেন্দু অধিকারী।

দফা এক, দাবি এক, সবাইকে বলব কাল স্তব্ধ করে দিন বাংলা, আওয়াজ তোলেন বিরোধী দলনেতা। এদিকে এসইউসিআইর বন‍্ধের ডাক নিয়ে নির্দেশিকা জারি করেছে নবান্ন। কাল (শুক্রবার) সরকারি কর্মচারীরা অফিসে না এলে একদিনের বেতন কাটা যাবে বলে স্পষ্ট করা হয়েছে নির্দেশিকায়।

আরজি কর হাসপাতালে ঘটে যাওয়া তাণ্ডবের প্রতিবাদ করে শুভেন্দু বলেন, দফা এক, দাবি এক, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পদত্যাগ। আমি এই রাজ্যের সব রাজনৈতিক দলকে বলব, কাল স্তব্ধ করুন বাংলা। বনধ ডেকে করুন, যেভাবে পারেন করুন। সবাই মিলে করুন, কাল স্তব্ধ করুন পশ্চিমবঙ্গ।

এর পাল্টা কটাক্ষ করে মুখ্যমন্ত্রী মমতার মন্তব্য, আমাদের বাংলায় ধর্মঘট হয় না। কারণ আমাদের ধর্মঘট বন্ধ করা আছে। যে ধর্মঘটে অংশ নেবে সে নিজেরটা নিজে বুঝে নেবে। কিন্তু আমি সবাইকে আবেদন করব সব খোলা রাখতে। বাংলাকে অচল করে দেয়ার পরিকল্পনা করে, সন্ত্রাস করার একটা পরিকল্পনা চলছে বাম আর রামের।

এছাড়া চিকিৎসক হত্যা-ধর্ষণের প্রতিবাদে শুক্রবার পাল্টা পথে নামছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও।


আরও খবর
জিতলে ওভারটাইমে কর বাদ দেবেন ট্রাম্প

শুক্রবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪




চট্টগ্রামে শেখ হাসিনা-নওফেলসহ ৮৪ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা

প্রকাশিত:শনিবার ১৭ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৭ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত শিক্ষার্থী তানভীর ছিদ্দিকী হত্যার ঘটনায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক শিক্ষামন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলসহ ৮৪ জনকে আসামি করে মামলা হয়েছে।

শনিবার (১৭ আগস্ট) বিকেলে বিষয়টি নিশ্চিত করেন চাঁন্দগাও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহিদুল কবির। তানভীর ছিদ্দিকীর চাচা মোহাম্মদ পারভেজ বাদী হয়ে মামলাটি করেন।

ওসি জাহিদুল কবির বলেন, শিক্ষার্থী তানভীর ছিদ্দিকী হত্যার ঘটনায় ৩৪ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত আরও ৫০ জনকে আসামি করা হয়েছে।

মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, নগর ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি নুরুল আজিম রনি, চাঁন্দগাও ওয়ার্ড কাউন্সিলর এসরারুল হক এসরার, জামালখান ওয়ার্ড কাউন্সিলর শৈবাল দাস সুমর, কাউন্সিলর এসরারুলের সহযোগী মহিউদ্দীন ফরহাদ, ড্রিল জালাল, ফরিদ, সিটি কলেজের ভিপি তাহসীন, ফিরোজসহ ৩৪ জনের নাম উল্লেখ করা করা হয়েছে।

গত ১৮ জুলাই চট্টগ্রাম নগরের বহদ্দারহাট এলাকায় কোটা সংস্কার আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পুলিশ ও ছাত্রলীগ-যুবলীগের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে তিন তরুণ নিহত হন। তাদের একজন নগরের আশেকানে ডিগ্রি কলেজের ছাত্র তানভীর আহমেদ (১৯)। তার মাথায় গুলি লাগে। সংঘর্ষ চলাকালে স্থানীয় কাউন্সিলর এসরারুল হকের নেতৃত্বে ছাত্রলীগ-যুবলীগের একাধিক নেতাকর্মীকে অস্ত্র হাতে গুলি করতে দেখা যায়। ওইদিন তানভীর ছাড়া গুলিতে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হৃদয় চন্দ্র তরুয়া ও দোকানকর্মী সাময়ন নিহত হন।


আরও খবর