আজঃ শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪
শিরোনাম

সংযুক্ত আরব আমিরাতে অস্ত্র বিক্রি আটকে দিলেন বাইডেন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৮ জানুয়ারী ২০২১ | হালনাগাদ:সোমবার ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের কাছে অস্ত্র বিক্রি আটকে দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। বিগত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসনের অস্ত্র বিক্রির চুক্তি পর্যালোচনা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে মার্কিন সরকারের নতুন প্রশাসন।

মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্থনি ব্লিনকেন এ ধরনের পদক্ষেপকে নতুন প্রশাসনের ক্ষেত্রে স্বাভাবিক ঘটনা বলে বর্ণনা করেছেন। বুধবার নিজের প্রথম সংবাদ সম্মেলনে ব্লিনকেন বলেছেন, আমাদের কৌশলগত এবং পররাষ্ট্রনীতির অগ্রগতির ক্ষেত্রে এটা কোনও ভূমিকা রাখবে কিনা তা খতিয়ে দেখা হবে।

তিনি বলেন, এই মুহূর্তে আমরা এটাই করছি। এর আগে বুধবার ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল এক প্রতিবেদনে জানায়, সৌদির কাছে নিখুঁত মিসাইল ও আমিরাতের কাছে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রির কয়েকশ কোটি ডলারের চুক্তি সাময়িকভাবে স্থগিত করেছে বাইডেন প্রশাসন।

জো বাইডেন ক্ষমতাগ্রহণের এক সপ্তাহের বেশি সময় পর ওয়াশিংটন এমন পদক্ষেপ নিলো। এর আগে বাইডেন জানিয়েছিলেন যে, তিনি রিয়াদের সঙ্গে ওয়াশিংটনের সম্পর্ক পুনর্মূল্যায়ন করবেন। এরই ধারাবাহিকতায় ক্ষমতায় বসার পর থেকেই ট্রাম্পের বিভিন্ন নীতি বদলে ফেলছেন বাইডেন।

সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের সঙ্গে ট্রাম্প প্রশাসনের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল। মধ্যপ্রাচ্যের এই দুটি দেশকে ব্যবহার করে ইরানের ওপর সর্বোচ্চ চাপ প্রয়োগ এবং ইসরায়েলকে সমর্থনের একটা উপায় বের করেছিলেন ট্রাম্প।

গত বছরের ডিসেম্বরে সৌদি আরবের কাছে ২৯০ মিলিয়ন ডলারের ছোট সমরাস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দেয় ট্রাম্প প্রশাসন। এর আগে নভেম্বরে আমিরাতের কাছে ২৩ বিলিয়ন ডলারের এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান এবং সশস্ত্র ড্রোনসহ অত্যাধুনিক অস্ত্র ব্যবস্থা বিক্রির অনুমোদন দেয়া হয়।


আরও খবর



প্রয়োজনে শুক্রবারও খোলা রাখা হবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান: শিক্ষামন্ত্রী

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

প্রাকৃতিক বিপর্যয়সহ বিভিন্ন ছুটির কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকলে শহরের চেয়ে প্রান্তিক শিক্ষার্থীরা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় বলে মন্তব্য করেছেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল ইসলাম চৌধুরী নওফেল।

মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে এমন মন্তব্য করেন তিনি।

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের একেক অঞ্চলের তাপমাত্রা একেক রকম। এখন উত্তর-পূর্বাঞ্চল ও হাওড় এলাকার তাপমাত্রা কম। তবে অতি বৃষ্টিতে কয়েকদিনের মধ্যেই সেখানে বন্যার কারণে পাঠদান বন্ধ রাখতে হবে। এ জন্য প্রয়োজনে প্রাকৃতিক বিপর্যয়সহ বিভিন্ন ছুটির কারণে লার্নিং গ্যাপ কমাতে সাপ্তাহিক ছুটির দিন শুক্রবারও ক্লাস-পরীক্ষা চালু রাখার সিদ্ধান্ত আসতে পারে।

তিনি আদালতের সিদ্ধান্তের প্রতি সম্মান জানিয়ে বলেন, নির্বাহী বিভাগ বিভিন্ন এলাকার পাঠদান বিষয়ে আবহাওয়া দফতর এবং স্বাস্থ্য অধিদফতরের সঙ্গে সমন্বয় করে নির্দেশনা দিয়ে আসছে। তবে স্বতঃপ্রণোদিত সিদ্ধান্ত এলে আমাদের কাজের ব্যঘাত ঘটে। তবে আমরা আদালতের সিদ্ধান্তের প্রতি শ্রদ্ধাশীল।

আপিল না করা পর্যন্ত আদালতের সিদ্ধান্ত মেনে চলা হবে বলেও জানান মন্ত্রী।

এর আগে, দুপুরে হাইকোর্টে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীরা জানান, গরমের কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের হাইকোর্টের আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করবে না শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের ও বিচারপতি খিজির হায়াতের হাইকোর্ট বেঞ্চ স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে তাপপ্রবাহের মধ্যে প্রাথমিক, মাধ্যমিক স্কুল ও মাদ্রাসার ক্লাস বৃহস্পতিবার (২ মে) পর্যন্ত বন্ধ রাখার নির্দেশ দেন।


আরও খবর
একাদশের ক্লাস শুরুর তারিখ ঘোষণা

বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪

একাদশের ক্লাস শুরু ৩০ জুলাই

বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪




পাবনায় তাপমাত্রা ছাড়াল ৪৩ ডিগ্রি, জনজীবন বিপর্যস্ত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

দিন যতোই যাচ্ছে সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে পাবনার তাপমাত্রা। আগের দিনের রেকর্ড ভেঙে গড়ছে নতুন রেকর্ড। তীব্র তাপপ্রবাহে পাবনার জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে।

মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) পাবনার ঈশ্বরদীতে ৪৩ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে, যা পাবনা জেলায় চলতি মৌসুমের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। এর আগে গতকাল সোমবার (২৯ এপ্রিল) পাবনার ঈশ্বরদীতে ৪২ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল।

ঈশ্বরদী আবহাওয়া অফিসের সহকারী পর্যবেক্ষক নাজমুল হক রঞ্জন জানান, ঈশ্বরদীতে ৪৩ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। এটিই চলতি মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। তাপমাত্রা আরও বাড়ার শঙ্কা রয়েছে। সেই সঙ্গে জেলায় অতি তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে।

গত কয়েক সপ্তাহ ধরে পাবনার জনজীবন গরমে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে। বিশেষ করে শ্রমজীবী মানুষের জন্য খুবই খারাপ অবস্থা। তীব্র তাপপ্রবাহে তারা কাজে যেতে পারছেন না। এছাড়াও তাপদাহের কারণে আম-লিচুর গুটি নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। গরমে হাসপাতালগুলোতে বাড়ছে ডায়রিয়াসহ নানা রোগে আক্রান্ত রোগীর চাপ।


আরও খবর



শিল্পখাতে পানি ব্যবহার নীতি শীর্ষক ওয়ার্কশপ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
প্রেস বিজ্ঞপ্তি

Image

পানি সম্পদ পরিকল্পনা সংস্থা (ওয়ারপো) বিশ্বব্যাংক কর্তৃক যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত শিল্পখাতে পানি ব্যবহার নীতি শীর্ষক কর্মশালা আজ রাজধানীর মাল্টিপারপাস কনফারেন্স হলে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়। পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব নাজমুল আহসান উক্ত কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন।

কর্মশালায় কি-নোট উপস্থাপন করেন পানি সম্পদ পরিকল্পনা সংস্থা (ওয়ারপো) এর মহাপরিচালক মোঃ রেজাউল মাকছুদ জাহেদী। কর্মশালায় বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি, সংস্থার প্রধানগণ, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মানিত শিক্ষকবৃন্দ, শিল্প সমিতিসহ বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি শিল্প প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিসহ প্রায় ১৫০ জন সম্মানিত প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন।

কর্মশালার প্রধান অতিথি প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক বলেন, ওয়ারপো কর্তৃক প্রস্তাবিত শিল্পখাতে পানি ব্যবহার নীতিটি একটি সময়োপযোগী ও যুগান্তকারী উদ্যোগ। রুপকল্প-২০৪১ এর আলোকে জাতীয় অর্থনৈতিক উন্নয়ন অভিলক্ষ্য অর্জনের অব্যাহত অগ্রগতি নিশ্চিত করতে পানি সমৃদ্ধ শিল্পায়ন, দারিদ্র্য বিমোচন, পানি ও খাদ্য নিরাপত্তা, জনস্বাস্থ্যের নিরাপত্তা, জনগণের জীবনমান উন্নয়ন এবং প্রাকৃতিক পরিবেশ সুরক্ষার উদ্দেশ্যে শিল্পখাতে পানি ব্যবহার নীতি প্রণয়নের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।

তিনি আরো উল্লেখ করেন, পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়সহ অন্যান্য মন্ত্রণালয়, বিভাগ, সরকারি-বেসরকারি অন্যান্য প্রতিষ্ঠান, বিদেশী উন্নয়ন সহযোগী ও অপধফবসরধ গণ সহযোগিতার হাত সম্প্রসারণ করলে এই নীতি বাস্তবায়নে সুদূর প্রসারী ফলাফল পাওয়া যাবে, যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়নে অভূতপূর্ব সাফল্য বয়ে আনবে।

কর্মশালায় সভাপতি, পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব নাজমুল আহসান উল্লেখ করেন, স্মার্ট বাংলাদেশের প্রবক্তা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে উন্নত দেশ হিসেবে গড়ে তোলা এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ থেকে স্মার্ট বাংলাদেশে রূপান্তরের প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন যার অন্যতম ভিত্তি হলো স্মার্ট নাগরিক, স্মার্ট অর্থনীতি, স্মার্ট সরকার ও স্মার্ট সমাজ।

সে লক্ষ্য বাস্তবায়নে বাংলাদেশের পানি খাতে বিভিন্ন সেক্টর পরিকল্পনার অংশ হিসাবে টেকসই উদ্ভাবনী ও আধুনিক প্রযুক্তি নির্ভর শিল্পখাতে পানি ব্যবহার নীতি প্রণয়নের উদ্যোগ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুত স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

সভাপতি আরো উল্লেখ করেন, ওয়ারপো কর্তৃক প্রস্তাবিত শিল্পখাতে পানি ব্যবহার নীতিমালায় পানির উৎস সংরক্ষণ; পানির সংযোজক ব্যবহার; পানিধারক স্তরের সুরক্ষা; পানিধারক স্তরের নিয়ন্ত্রিত পুন:ভরণ; দূষণকারী কর্তৃক ক্ষতিপূরণ প্রদানের ব্যবস্থাসহ সময়াবদ্ধ কর্মপরিকল্পনা গ্রহন করা হয়েছে, সকলের সমন্বয়ে যার যথাযথ বাস্তবায়ন প্রয়োজন।

এ কর্মশালার গেস্ট অব অনার মাইকেল জন শুভেচ্ছা জানিয়ে এরকম একটি অভিনব উদ্যোগ গ্রহণকে স্বাগত জানান, তিনি আরোও বলেন যে, পানি সুরক্ষিত টেকসই শিল্পোন্নয়ন এ মাত্রায় সংযুক্ত হতে পেরে আমি গর্বিত।

প্রস্তাবিত নীতিমালার উপর ৬ জন বিশেষজ্ঞ আলোচক যথাক্রমে  ড. কাজী মতিন উদ্দীন আহমেদ, অধ্যাপক, ভূ-তত্ত্ব বিভাগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়; ড. জিল্লুর রহমান, ডীন, আর্থ এন্ড এনভায়রনমেন্টাল সাইন্সেস অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ড. চৌধুরী এম. সারোয়ার জাহান, অধ্যাপক, ভূ-তত্ত্ব ও খনিজ বিদ্যা বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়; ড. মো. শাহিনুর ইসলাম, অধ্যাপক, কেমিকৌশল বিভাগ, বুয়েট; ড. মোহাম্মদ আবেদ হোসেন, অধ্যাপক, পানি ও বন্যা ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠান, বুয়েট এবং জনাব মোহাম্মদ তৌফিকুল ইসলাম, যুগ্মসচিব, মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন সমন্বয় অধিশাখা, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন।

আলোচকবৃন্দ পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীন পানি সম্পদ পরিকল্পনা সংস্থা কর্তৃক শিল্পখাতে পানি ব্যবহার নীতি প্রণয়নের উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়ে প্রস্তাবিত নীতি-কে আজকের মতামতের ভিত্তিতে পরিমার্জিত করে দ্রুত বাস্তবায়ন করা হলে জাতীয় স্বার্থ সংরক্ষণ ও শিল্পকেন্দ্রিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন ত্বারান্বিত হবে বলে মতমত দেন।


আরও খবর



কোভিড টিকার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার কথা স্বীকার করলো অ্যাস্ট্রাজেনেকা

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ওষুধ নির্মাতা কোম্পানি অ্যাস্ট্রাজেনেকা স্বীকার করেছে, তাদের তৈরি কোভিড টিকার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে। গত ফেব্রুয়ারিতে আদালতে জমা দেওয়া একটি নথিতে প্রতিষ্ঠানটি বলেছে, তাদের তৈরি কোভিড ভ্যাকসিনের কারণে খুব বিরল থ্রম্বোসিস উইথ থ্রম্বোসাইটোপেনিয়া সিনড্রোম (টিটিএস) এর ঘটনা ঘটতে পারে। যার ফলে মানুষের রক্তে প্লাটিলেট কমে যায় এবং রক্ত জমাট বেঁধে যায়। খবর টেলিগ্রাফ।

ইংল্যান্ডের অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির গবেষকদের তৈরি কোভিড-১৯ এর টিকার কারণে গুরুতর অসুস্থতা ও মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। এমন ডজনখানেক ঘটনার কথা উল্লেখ করে অ্যাস্ট্রাজেনেকার বিরুদ্ধে অর্ধশতাধিক মামলা দায়ের করা হয়েছে।

গত বছর অ্যাস্ট্রাজেনেকার বিরুদ্ধে প্রথম মামলাটি দায়ের করেছিলেন জেমি স্কট নামের এক ব্যক্তি। তিনি ২০২১ সালের এপ্রিলে ভ্যাকসিন নেওয়ার পরে তার মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ হয় ও তা জমাট বেঁধে যায়। যার ফলে তার স্বাভাবিক কার্যক্ষমতা কমে গেছে।

এর আগে স্কটের আইনজীবীর কাছে পাঠানো এক মেইলে অ্যাস্ট্রাজেনেকা তাদের টিকার কারণে টিটিএস'র সম্ভাবনা নকচ করে দিয়েছিল তবে হাইকোর্টে জমা দেওয়া নথিতে এর দায় স্বীকার করে নেয় প্রতিষ্ঠানটি।  

অ্যাস্ট্রাজেনেকার বিরুদ্ধে ব্রিটিশ হাইকোর্টে ৫১টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। যেখানে ভুক্তভোগীরা মোট ১০০ মিলিয়ন পাউন্ড ক্ষতিপূরণ দাবি করেছেন। বিশ্লেষকেরা বলছেন, ব্রিটিশ-সুইস এই কোম্পানিটির স্বীকারোক্তির ফলে প্রতিষ্ঠানটিকে বিপুল পরিমাণ জরিমানা গুনতে হতে পারে।


আরও খবর



জাপানের সেনাবাহিনীতে নারীর অভাব!

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

নিজেরদের সামরিক বিভাগ বড় করে গড়ে তুলতে উদ্যোগ নিয়েছে জাপান। তবে বড় এই উদ্যোগটিতে বেশ বাধার সম্মুখীন হচ্ছে দেশটি। দেশটির সামরিক নীতিমালা অনুযায়ী, পর্যাপ্ত পরিমাণ নারী সেনা সদস্য সংকটে রয়েছে। সোমবার (১৩ মে) এক প্রতিবেদনে যুক্তরাজ্যের সংবাদ সংস্থা রয়টার্স এ তথ্য জানায়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, সেনাবাহিনীতে নারীদের পদ আশঙ্কাজনকভাবে কম। কারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে বর্ণবাদ ও যৌনহয়রানি। সাম্প্রতিক বছরগুলোর তথ্য উপাত্ত বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, ২০২৩ সালের মার্চে দেশটির স্ব-প্রতিরক্ষা বাহিনীতে যোগদানের জন্য আবেদনকারী নারীদের সংখ্যা ১২% কমেছে।

বিশ্লেষকরা বলছেন, এক ধরনের আবদ্ধ সংস্কৃতি নারীদের সেনাবাহিনীতে যোগদান থেকে বিরত রাখছে। তবে যৌনহয়রানির মতো স্পর্শকাতর বিষয়গুলোকে সমাধান করতে সক্ষম হলে জাপানি সেনাবাহিনীতে নারীদের উপস্থিতি আরও বৃদ্ধি পাবে।

তবে চীন, উত্তর কোরিয়া এবং রাশিয়ার কাছ থেকে ক্রমবর্ধমান হুমকির সম্মুখীন হচ্ছে দেশটির নারী সেনারা। টোকিওর প্রধান নিরাপত্তা মিত্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ১৭% নারী সেনাদের তুলনায় জাপানে সামরিক কর্মীদের মধ্যে নারী মাত্র ৯%।


আরও খবর