আজঃ শনিবার ০৪ মে ২০২৪
শিরোনাম

সংসদ নির্বাচনের ব্যয় দাঁড়াচ্ছে সোয়া দুই হাজার কোটি টাকা

প্রকাশিত:বুধবার ০৩ জানুয়ারী ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৩ জানুয়ারী ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ব্যয় বেড়ে দাঁড়াচ্ছে দুই হাজার ২৭৬ কোটি টাকা। ভোটের দায়িত্বরতদের ভাতা, ভোটের উপকরণ প্রভৃতি খাতে ব্যয় বাড়ায় মোট ব্যয়ও বাড়ছে।

ইসির অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ জানিয়েছেন, তাদের বাজেট বরাদ্দ ছিল এক হাজার ৪৫৪ কোটি ৪৯ লাখ ৬৭ হাজার টাকা। এর তিনের দুই ভাগ রাখা হয়েছিল আইনশৃঙ্খলা রক্ষার জন্য।

ইসি কর্মকর্তারা বলছেন, তিন হাজারের মতো ম্যাজিস্ট্রেট, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যের সংখ্যা ও মোতায়েনের সময় বাড়ায় তাদের পেছনে ব্যয় বেড়ে যাচ্ছে। তাই সমুদয় ব্যয় বেড়ে যাচ্ছে।

ইসির নির্দেশনায়, গত ২৯ ডিসেম্বর বিভিন্ন বাহিনীর সদস্যরা মাঠে নেমে গেছেন, থাকবেন ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত। আগে একেকে বাহিনী একেক সময় মাঠে নামত বিধায় ব্যয় কম হতো। তার আগে নেমেছেন ম্যাজিস্ট্রেটরা।

এবার ম্যাজিস্ট্রেটের সংখ্যাও বেশি। ৩০০ আসনের জন্যই ৩০০ নির্বাচনী তদন্ত কমিটি নিয়োগ করা হয়েছে, যেখানে দায়িত্ব পেয়েছেন বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেটরা। এছাড়া আট লাখ ভোটগ্রহণ কর্মকর্তার ভাতাও বেড়েছে।

আরও পড়ুন>> প্রচারণায় বিড়ি-সিগারেট বিতরণ বন্ধের অনুরোধ

নির্বাচনে বিভিন্ন বাহিনীর আট লাখের মতো লোকবল ভোটের দায়িত্বে নিয়োজিত থাকছেন বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল।

জানা গেছে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী থেকে প্রাপ্ত চাহিদা অনুযায়ী সম্ভাব্য ব্যয় প্রায় এক হাজার ২২৫ কোটি ৬২ লাখ টাকা এবং নির্বাচন পরিচালনা খাতে সম্ভাব্য ব্যয় এক হাজার ৫০ কোটি ৬০ লাখ টাকা। এতে আসন প্রতি ব্যয় দাঁড়িয়েছে সাত কোটি টাকার বেশি।

ইসি কর্মকর্তারা বলছেন, অতিরিক্ত ব্যয়ের চাহিদা অর্থ মন্ত্রণালয়ের পাঠানো হয়েছে। ইতোমধ্যে তারা বরাদ্দ দেওয়াও শুরু করেছে।

সংসদ নির্বাচনে ব্যয় বরাদ্দের বিষয়ে অর্থবিভাগের সচিব ড. মো. খায়েরুজ্জামান মজুমদার বলেন, একটা জিনিস নিশ্চিত করেছি আমরা- নির্বাচনী ব্যয়; যেন পর্যাপ্ত ব্যয় বরাদ্দ হয়। এবার ইসির নির্দেশনায় ডিউটির সংখ্যা বেড়েছে, সময় বেড়েছে, এ কারণে ব্যয়ও বেড়ে গেছে।

ইসির জন্য এক হাজার ৪৫৪ কোটি টাকা বরাদ্দ ছিল। আমরা ইতোমধ্যে জেনেছি যে, সময় বাড়ানো, ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা, কর্মকর্তা-কর্মচারীর সংখ্যা বাড়ানো ইত্যাদি কারণে ব্যয় অনেক বেড়ে গেছে। জেনেছি যে, দুই হাজার কোটি টাকার বেশি অতিরিক্ত ব্যয় বরাদ্দ লাগবে। ইতোমধ্যে ইসি সচিব মহোদয়ের সঙ্গে আলোচনা করে ৭০২ কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়ে দিয়েছি। বাকিটাও দেব।

আগামী ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।


আরও খবর



হাসপাতালগুলোতে জরুরি রোগী ছাড়া ভর্তি না করার নির্দেশ

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে গরম চরম আকার ধারণ করেছে। তীব্র তাপপ্রবাহের মধ্যে প্রতিকূল পরিস্থিতি মোকাবিলায় সারাদেশের হাসপাতালগুলোকে প্রস্তুত রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে হাসপাতালগুলোতে জরুরি রোগী ছাড়া ভর্তি না করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী সামন্ত লাল সেন।

রোববার (২১ এপ্রিল) সচিবালয়ে সারাদেশের হাসপাতালের পরিচালক এবং সিভিল সার্জনদের সঙ্গে ভার্চুয়াল সভায় তিনি এ নির্দেশনা দেন বলে জানান মন্ত্রী।

দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ বইছে। অনেক জায়গাই তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পার হয়েছে। গরমে জনজীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, তাপদাহের কারণে কোল্ড কেস (যাদের তাৎক্ষণিক চিকিৎসা দেওয়া জরুরি নয়) এ মুহূর্তে হাসপাতালে ভর্তি না করার জন্য পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। হাসপাতালগুলো প্রতিকূল পরিবেশের জন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এ গরমে সবচেয়ে বেশি ভালনারেবল বয়স্ক এবং বাচ্চারা। এবার এমন একটা জলবায়ু পরিবর্তন হলো যে আমরা জীবনে কখনো শুনিনি যে দুবাই বিমানবন্দর পানিতে ডুবে গেছে। আমাদের এগুলো ফেস করতে হবে।

মন্ত্রী বলেন, আমার কাছে যখন মেসেজ আসলো (হিট এলার্ট) আমি শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলে প্রধানমন্ত্রীর কাছে মেসেজ দিয়ে স্কুল বন্ধ করে দেওয়ার ব্যবস্থা করেছি। কারণ সব চেয়ে বেশি ঝুঁকিতে থাকে বাচ্চা এবং বয়স্করা।

আজ হাসপাতালের পরিচালক এবং সিভিল সার্জনের সঙ্গে মিটিং করেছেন জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, আমার কয়েকটা নির্দেশনা ছিল তার মধ্যে একটা হলো-বয়স্ক এবং বাচ্চারা প্রয়োজন ছাড়া যেন বাসার বাইরে না যায়। হাসপাতালগুলোতে কোনো কোল্ড কেস এখন ভর্তি করতে না করেছি। কোল্ড কেস অর্থাৎ এক মাস পর অপারেশন করলে অসুবিধা না হয়, সেটা দুই সপ্তাহ পরে করুক। হাসপাতাল খালি রাখার জন্য বলছি যে যদি চাপ হয়, তাহলে বাচ্চা এবং বয়স্কদের জন্য যেন ভর্তি করা হয়। এখন কোল্ড কেস কয়েক দিন বন্ধ থাকবে।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, আমাদের ওরাল স্যালাইনের কোথাও কোনো ঘাটতি হলে যেন আমাকে সঙ্গে সঙ্গে জানানো হয়। এখন পর্যন্ত আমাদের নিয়ন্ত্রণে আছে। প্রকৃতির সঙ্গেতো আমাদের কারো হাত নেই। এটা আমাদের রেডি রাখতে হবে।

শিশুদের জন্য হাসপাতালগুলোতে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা আছে কি না-এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, আমি গতকাল শিশু হাসপাতালে গিয়েছি। শিশু হাসপাতালগুলোকে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা রাখার জন্যই সারাদেশের হাসপাতালগুলোকে নির্দেশ দিয়েছি। কোল্ড কেসগুলোকে এখন হাসপাতালে ভর্তি না করতে বলা হয়েছে। শিশুদের ব্যাপারে সারাদেশের চিকিৎসকদের নিয়ে আজ থেকে একটি অনলাইন প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে।

স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. রোকেয়া সুলতানা জানান, মহাখালীতে করোনা চিকিৎসার জন্য ডিএনসিসি হাসপাতালে শিশু ও বয়স্কদের জন্য আলাদাভাবে বেড রাখতে বলা হয়েছে।


আরও খবর



গরমে ঘাম হওয়া ভালো না খারাপ, যা বলছেন চিকিৎসক

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জীবন ধারা ডেস্ক

Image

ঋতু পরিক্রময়া এখন গ্রীষ্মকাল। স্বাভাবিকভাবেই এখন গরম পড়বে। কিন্তু গত কয়েক বছর ধরে এ সময় গরমের তীব্রতা যেন একটু বেশিই হচ্ছে। ফলে নাজেহাল জনজীবন। এ সময় বাইরে বের হলেও কিছুক্ষণ পরপর পানি তৃষ্ণা পায়। বেশিক্ষণ আবার থাকাও যায় না। আর ঘাম তো রয়েছেই।

গরমে ঘামের কারণে শরীর থেকে প্রচুর পানি ও লবণ বের হয়। শরীর থেকে প্রয়োজনীয় লবণ বের হওয়ায়র ফলে এর ঘাটতি দেখা দেয়ার সম্ভাবনা থাকে। আবার পানিশূন্যতারও আশঙ্কা থাকে। এ সময় সচেতন থাকা জরুরি। কারণ, গরমে ঘাম থেকে যেমন শরীর থেকে দুর্গন্ধ বের হয়, একই সঙ্গে ঘাম মুছে না ফেললে তা থেকে জীবাণুর মাধ্যমে সংক্রমণ হওয়ার ঝুঁকি থাকে। সম্প্রতি গরমে ঘাম হওয়ার ব্যাপারে দেশর একটি সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. মো. মতলেবুর রহমান।

এ চিকিৎসক জানিয়েছেন, গরমে যাদের ঘাম হয় তাদের পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করতে হবে। ঘাম অতিরিক্ত হলে ওরস্যালাইন বা ডাবের পানি পান করতে হবে। এসবের বিকল্প হিসেবে লবণ মিশ্রিত পানীয় পান করা যেতে পারে। অনেকেই মনে করেন গ্লুকোজ বা চিনি মিশ্রিত পানি পানে লবণের ঘাটতি পূরণ হয়। এটি আসলে ভুল ধারণা। অতিরিক্ত চিনি বা গ্লুকোজ গ্রহণ মোটেও স্বাস্থ্যকর নয়।

তিনি বলেন, যারা ব্লাড প্রেশার, দীর্ঘমেয়াদি কিডনির রোগ বা হৃৎপিণ্ডের বৈকল্যজনিত সমস্যায় আক্রান্ত, তাদের বাড়তি লবণ খাওয়া যাবে না। এমন রোগীদের ক্ষেত্র বিশেষ আবার পানি পানেও বিধিনিষেধ থাকে। তবে অতিরিক্ত ঘাম হলে ডাবের পানি, ওরস্যালাইন বা সামান্য লবণ মিশ্রিত পানি পান করতে পারেন। ঘামের মাধ্যমে বের হওয়া পানি ও লবণের শূন্যতা পূরণ করতে হবে।

ত্বকের জন্য করণীয়: গরমের সময় ঘাম থেকে দুর্গন্ধ হয়। এ থেকে রক্ষা পেতে প্রসাধনী ব্যবহার করতে পারেন। তবে সেই প্রসাধনী অবশ্যই মানসম্মত হতে হবে। ঘামের সময় ঠান্ডা পানিতে কাপড় বা তোয়ালে ভিজিয়ে নিয়ে শরীর মুছতে পারেন। এমনটা সম্ভব না হলে যেকোনো শুকনা কাপড়, টিস্যু বা রুমাল দিয়েও ত্বক মুছতে পারেন। ভেজা কিছু দিয়ে শরীর মোছার পর আবার শুকনা কিছু দিয়ে ত্বক মুছা উচিত। কারণ, ত্বক যদি ভেজা থাকে তাহলে ত্বকে ছত্রাক সংক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

শরীরের কিছু কিছু জায়গায় লোম বেশি থাকে। সেসব স্থানে ঘামও বেশি হয়। এসব স্থান পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। লোম ছোট রাখতে হবে। যে পোশাক পরিহিত অবস্থায় ঘাম হয়, ওই পোশাক যত দ্রুত সম্ভব বদলাতে হবে।

অতিরিক্ত ঘামলে করণীয়: ঘাম যদি অতিরিক্ত হয় তাহলে মাথাব্যথা, মাথা ঘোরানো, ক্ষুধামান্দ্য বা অবসন্নতার মতো উপসর্গ দেখা দেয়ার সম্ভাবনা থাকে। এমনটা হলে ঠান্ডা জায়গায় কিছুক্ষণ বিশ্রাম নিন। যদি সম্ভব হয় ঠান্ডা পানি দিয়ে শরীর ধুয়ে নিন। মাথায়ও পানি ঢালতে পারেন। যদি এসব সম্ভব না হয় তাহলে পানি দিয়ে শরীর ও মাথা মুছে নিতে পারেন। আর এ অবস্থায় তরল খাবার বেশি খেতে পারেন।

নির্দিষ্ট কিছু হরমোনের তারতম্য থেকে ঘাম অতিরিক্ত হতে পারে। কখনো এমনটা মনে হলে একই তাপমাত্রায় আগের থেকে বেশি ঘাম ও বা ঘামের কারণে যদি লাইফস্টাইল ব্যাহত হয়, তাহলে অবশ্য বিশেষজ্ঞ কোনো চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। আবার যদি ঘাম হওয়ার কোনো কারণ না থাকার পরও ঘাম হয়, তাহলে হঠাৎ ঘেমে যাওয়া বা অতিরিক্ত ঘাম হওয়া অন্য কোনো অসুখের উপসর্গ হতে পারে। কারণ, রক্তে সুগার কমে যাওয়া বা হার্ট অ্যাটাক হলেও ঘাম হতে পারে। ডায়াবেটিস রোগীদের রক্তের সুগার কমে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাদের অতিরিক্ত ঘাম হলে তাৎক্ষণিক চিনি মিশ্রিত পানি পান করাতে হয় এবং সুগার মাপতে হয়। এছাড়াও যেকোনো কারণে ঘামকে অস্বাভাবিক মনে হলে কালক্ষেপণ না করে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।


আরও খবর
হিট স্ট্রোক হলে কী করবেন?

মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪




সঠিক পুরুষ পেলেই বিয়ে করবেন সুস্মিতা

প্রকাশিত:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

মাত্র ১৮ বছর বয়সে বিশ্ব সুন্দরীর খেতাব উঠেছিল বলিউড অভিনেত্রী সুস্মিতা সেনের মাথায়। এর পর কেটেছে ৩০ বছর। বারবার প্রেমে পড়েছেন তিনি। কিন্তু ৫০-এর দোরগোড়ায় দাঁড়িয়ে আজও অবিবাহিতা নায়িকা। তবে সম্প্রতি বিয়ে ও সাবেক প্রেমিকদের নিয়ে মুখ খুলেছেন সুস্মিতা।

এক সাক্ষাৎকারে সুস্মিতা জানান, সঠিক পুরুষ জীবনে এলেই বিয়ে করবেন। তা হলে কি সাবেক কেউ-ই সুস্মিতার কাছে সঠিক পুরুষ ছিলেন না।

১৯৯৪ সালে মিস ইউনিভার্সের মুকুট মাথায় ওঠে সুস্মিতার। ১৯৯৬ সালে দস্তক ছবির মাধ্যমে বলিউড জগতে পা রাখেন সুস্মিতা। প্রথম ছবি বক্স অফিসে একেবারে ফ্লপ। তবে রুপালি পর্দায় সুস্মিতার রূপের ঝলকানি নজর কাড়ে। তার পর বেশ কয়েকটি ছবিতে অভিনয় করেন। তবে বলিউডে মাটি শক্ত করতে পারেননি সুস্মিতা।

সেই সময়ই সুস্মিতার সঙ্গে নাম জড়ায় অভিনেতা রণদীপ হুডার। শোনা যায়, রণদীপের সঙ্গে নাকি লিভ ইনে ছিলেন সুস্মিতা। কিন্তু সে প্রেম বেশি দিন টেকেনি। এর পরই সুস্মিতার জীবনে আসেন কাশ্মীরি মডেল রোহমান শল। বেশ কয়েক বছর রোহমানের সঙ্গে প্রেম করে হঠাৎ বিচ্ছেদ।

দুই বছর আগে বিভিন্ন গণমাধ্যমের খবরে বলা হয় ললিত মোদির সঙ্গে নাকি বিয়ে সেরে ফেলেছেন সুস্মিতা। এমনকী লোলিতের সঙ্গে তার অন্তরঙ্গ বেশ কয়েকটা ছবি ভাইরাল হয়। তবে সুস্মিতা এই খবরকে গুজব বলে উড়িয়ে দেন। তার পরই সুস্মিতার প্রেমের গল্পে টুইস্ট। ফের সুস্মিতার জীবনে এন্ট্রি নেন রোহমান শল। এখন তারা দুজনে একসঙ্গে আছেন।

সুস্মিতা বলেন, বিয়ে করার জন্য আমি কখনই সামাজিক চাপ কিংবা বয়সকে পাত্তা দিই না। তার চেয়ে বরং সঠিক মানুষটাকে গুরুত্ব দিই। যেদিন এমন কোনো পুরুষ জীবনে আসবে, যাকে দেখে মনে হবে, হ্যাঁ, একেই বিয়ে করা যায়, তখন করব। তার আগে এই বেশ ভালো আছি।

সাবেক প্রেমিকদের সম্পর্কে বলতে গিয়ে সুস্মিতা বলেন, সাবেকদের সঙ্গে বন্ধুত্ব রাখাটা কঠিন। তবে যদি ব্রেকআপে তিক্ততা না থাকে তো, বন্ধুত্ব রাখাই যায়।

নিউজ ট্যাগ: সুস্মিতা সেন

আরও খবর



জয়পুরহাটে হত্যার ২১ বছর পর ১৯ জনের যাবজ্জীবন

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
সুজন কুমার মন্ডল, জয়পুরহাট

Image

জয়পুরহাটের পাঁচবিবি উপজেলার হরেন্দা গ্রামের আব্দুর রহমান নামের এক ব্যক্তিকে হত্যার ২১ বছর পর রায় দিয়েছেন আদালত। রায়ে মামলার ১৯ জন আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা ও দায়রা জজ দ্বিতীয় আদালতের অতিরিক্ত দায়রা জজ নুরুল ইসলাম এ রায় দেন।

একই সঙ্গে তাদের প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে আরও ২ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জজকোর্টের সহকারী সরকারি কৌঁসুলি (এপিপি) উদয় সিংহ রায়।

তিনি বলেন, পাঁচবিবি উপজেলার আব্দুর রহমান হত্যা মামলার রায়ে ১৯ জন আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এ ছাড়াও তাদের প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড দেওয়া হয়।


আরও খবর



ভারতে লোকসভা নির্বাচনে দ্বিতীয় দফার ভোটগ্রহণ চলছে

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ভারতের লোকসভা নির্বাচনের দ্বিতীয় দফার ভোট শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার স্থানীয় সময় সকাল ৭টায় ভোট গ্রহণ শুরু হয়, চলবে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত।

দেশটির ১৩ রাজ্যের ৮৯টি লোকসভা আসনে ভোট গ্রহণ চলছে। এর আগে গত ১৯ এপ্রিল ১০২টি আসনে প্রথম ধাপে ভোট গ্রহণ সম্পন্ন হয়।

ভারতের নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুসারে, আজ সবচেয়ে বেশি ভোট গ্রহণ হচ্ছে দক্ষিণের রাজ্য কেরালায়। এই রাজ্যের ২০টি লোকসভা আসনের সবকটিতেই ভোট হচ্ছে। দ্বিতীয় দফা ভোটের লড়াইয়ে মাঠে রয়েছেন একাধিক হেভিওয়েট প্রার্থী। তাদের মধ্যে রয়েছেন, কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী, অ্যানি রাজা, শশী থারুর, নবনীত রানা, ওম বিড়লা, হেমা মালিনী, অরুণ গোভিল এবং প্রহ্লাদ জোশীর মতো প্রবীণ প্রার্থীরা।

কেরালা নানা করণেই এবার লোকসভা ভোটে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু। রাজ্যটির ওয়ানাড়ে থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন রাহুল গান্ধী। গতবারের জয়ী তিনি। এছাড়াও লড়ছেন কংগ্রেস নেতা শশী থারুর। দ্বিতীয় দফার ভোটে রাজ্যটির ২০ আসনের ভোট যুদ্ধে ২ কোটি ৭১ লাখ ভোটার ১৯৪ প্রার্থীর ভাগ্য নির্ধারণ করবেন। আর নানা করণে ওয়ানাড়ে, ত্রিশুর এবং তিরুবন্তপুরম এই তিন আসনের দিকে নজর গোটা দেশের।

ভোট বৈচিত্র্যের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ চমক হচ্ছে এখানে মোট ভোটারের অর্ধেকের বেশি নারী। নির্বাচন কমিশনের তথ্য বলছে, রাজ্যটির মোট ভোটারের সংখ্যা ২ কোটি ৭০ লাখ ৯৯ হাজার ৩২৬ জন। এর মধ্যে নারী ভোটার ১ কোটি ৩৯ লাখ ৭২৯ জন। আর পুরুষ ভোটার রয়েছেন ১ কোটি ৩১ লাখ ২ হাজার ২৮৮ জন। ট্রান্সজেন্ডার ভোটার রয়েছেন ৩০৯ জন।


আরও খবর