পাকিস্তান দলের
চিন্তা অবশ্যই ব্যাটিং। বাবর আজম এবং মহম্মদ রিজওয়ান ছাড়া বাকিদের উপর ভরসা করা বেশ
কঠিন। সেই কারণেই শেষ মুহূর্তে স্পিনার উসমান কাদিরের জায়গায় আনা হয়েছে ব্যাটার ফখর
জামানকে। শাদাব খান, ইফতিকার আহমেদ, হায়দার আলিরা ধারাবাহিক ভাবে ভরসা দিতে পারছেন
না।
বোলিং আক্রমণ
যদিও যথেষ্ট শক্তিশালী পাকিস্তানের। চোট সারিয়ে দলে ফিরেছেন শাহিন শাহ আফ্রিদি। সেই
সঙ্গে নাসিম শাহ, হ্যারিস রউফরা রয়েছেন। পাকিস্তানের পেস আক্রমণ এশিয়া কাপেই ভয়ঙ্কর
হয়ে উঠেছিল আফ্রিদিকে ছাড়া। তিনি ফিরে আসায় সেই শক্তি যে আরও বেড়েছে তাতে কোনও সন্দেহ
নেই।
গত বারের টি-টোয়েন্টি
বিশ্বকাপে ভারতকে হারিয়ে শুরু করেছিল পাকিস্তান। এ বারের বিশ্বকাপেও সেই দুই দলের মধ্যেই
হবে প্রথম ম্যাচ। বিশ্বকাপের মঞ্চে সেটাই ছিল ভারতের বিরুদ্ধে পাকিস্তানের প্রথম জয়।
এ বারের এশিয়া কাপেও পাকিস্তান হারিয়ে দেয় রোহিত শর্মাদের। মেলবোর্নের ম্যাচের দিকে
তাকিয়ে থাকবে দুই দেশের সমর্থকরা।