আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

সিরাজগঞ্জে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

প্রকাশিত:সোমবার ১৬ মে ২০২২ | হালনাগাদ:সোমবার ১৬ মে ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ উপজেলায় বাসচাপায় আব্দুল্লাহ আল মামুন নামে এক মোটরসাইকেল আরোহী নিহত হয়েছেন। সোমবার (১৬ মে) দুপুরে বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিম সংযোগ মহাসড়কে কামারখন্দ উপজেলার সীমান্ত বাজার এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহত আব্দুল্লাহ আল মামুন জামালপুর জেলার বকশীগঞ্জ থানার কামালপুর গ্রামের আবু বক্কর সিদ্দিকের ছেলে। 

বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিম থানার উপ পরিদর্শক (এসআই) মো. ফিরোজ জানান, মামুন সকালে মোটরসাইকেলে করে উত্তরবঙ্গ থেকে ঢাকায় যাচ্ছিলেন। দুপুরে সীমান্ত বাজার এলাকায় পৌঁছালে পেছন দিক থেকে আসা গ্রামীণ ট্রাভেলসের একটি বাস তাকে চাপা দিলে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।

খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে সিরাজগঞ্জ ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব জেনারেল হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে। বাসটি জব্দ হলেও এর চালক ও হেলপার পালিয়ে গেছে।  


আরও খবর



বিয়ের অনুষ্ঠানে যাওয়ার পথে সড়কে প্রাণ গেলো চারজনের

প্রকাশিত:সোমবার ১৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৮ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
সিলেট প্রতিনিধি

Image

সিলেটের জৈন্তাপুরে পিকআপ ও লেগুনার মুখোমুখি সংঘর্ষে ৪ জন নিহত হয়েছেন। সোমবার (১৮ মার্চ) দুপুর পৌনে ১২টার দিকে সিলেট-তামাবিল মহাসড়কের দরবস্তে এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। জৈন্তাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তাজুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

নিহতরা হলেন উপজেলার চিকনাগুল ইউনিয়নের পশ্চিম ঠাকুরের মাটি গ্রামের সন্তোষ পাত্রের মেয়ে মঙ্গলী পাত্র (৫০), নন্দ পাত্রের স্ত্রী সাবিতি পাত্র, কৃষ্ণ পাত্রের স্ত্রী সুষ্মিতা পাত্র, সুকেন্দু পাত্রের ছেলে ঋতু পাত্র।

এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, সোমবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে সিলেট-তামাবিল মহাসড়কের দরবস্ত এলাকায় সিলেট পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের সামনে পিকআপ ও লেগুনার মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলে দুইজন ও হাসপাতালে নেওয়ার পর আরও দুইজনের মৃত্যু হয়।

নিহতের স্বজনরা জানান, পারিবারিক অনুষ্ঠানে যোগ দিতে চিকনাগুল থেকে উপজেলার মোকামপুঞ্জি যাওয়ার পথে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

দুর্ঘটনার পর সিলেট-তামাবিল মহাসড়ক অবরোধ করে রাখেন স্থানীয়রা। পরে প্রশাসন ও স্থানীয় নেতৃবৃন্দের আশ্বাসে স্থানীয় জনতা অবরোধ প্রত্যাহার করলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।


আরও খবর



হবিগঞ্জে দুলাভাইয়ের হাতে শ্যালক নিহত

প্রকাশিত:রবিবার ১৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
হবিগঞ্জ প্রতিনিধি

Image

হবিগঞ্জের বাহুবল উপজেলার রশিদপুর চা-বাগানে ভাত খাওয়া নিয়ে কথাকাটাকাটির জেরে দুলা ভাইয়ের কুড়ালের আঘাতে শ্যালক সম্রাট তাতী (২৮) নিহত হয়েছে। নিহত সম্রাট তাতী ওই চা বাগানের মানিক তাতীর ছেলে।

শনিবার (১৬ মার্চ) রাত সাড়ে ১১টার দিকে এ হত্যাকাণ্ডার ঘটনা ঘটে।

নিহত সম্রাট তাতীর ছেলে মানিক তাতী জানান, রাত ১১টার দিকে তার ছেলে নিজ ঘরে ভাত খাইতে বসে। এসময় ভাত খাওয়া নিয়ে সম্রাটের সাথে তার বোন জামাই দুর্লব চাষার কথাকাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে সে উত্তেজিত হয়ে কুড়াল দিয়ে সম্রাটকে আঘাত করে। তাৎক্ষণিক তাকে উদ্ধার করে হবিগঞ্জ জেলা সদর আধুনিক হাসপাতালে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

বিষয়টি নিশ্চিত করে বাহুবল থানার (ওসি) মোঃ মশিউর রহমান জানান, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য হবিগঞ্জ সদর আধুনিক হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। পুলিশ বিষয়টি নিয়ে তদন্ত করছে। দ্রুত দোষীদের আইনের আওতায় আনা হবে।


আরও খবর



লন্ডনে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন বাংলাদেশি নাট্যনির্মাতা

প্রকাশিত:সোমবার ১৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৮ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

লন্ডনে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন প্রবাসী বাংলাদেশি নাট্যনির্মাতা জিএম ফুরুখ। আরেক লন্ডন প্রবাসী জনপ্রিয় অভিনেতা স্বাধীন খসরু ফুরুখের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জিএম ফুরুখের সঙ্গে একটি ছবি পোস্ট করে অভিনেতা স্বাধীন খসরু লিখেছেন, প্রতিনিয়ত যত না জন্ম সংবাদ পাই তার থেকে অনেক বেশি পাই মৃত্যু সংবাদ! প্রিয় ছোট ভাই নাট্য ও চলচ্চিত্র নির্মাতা জিএম ফুরুখ সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হলে রয়েল লন্ডন হাসপাতালে নেওয়া হয়। প্রায় চার ঘণ্টা অস্ত্রোপচার করার পরও বাঁচানো যায়নি।’

অভিনেতা আরও জানান, অন্য একটি গাড়ি চাপা দেওয়ার পর অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে মারা যান জিএম ফুরুখ।

সিলেটের বিয়ানীবাজার এলাকার বাসিন্দা ছিলেন লন্ডন প্রবাসী ফুরুখ। তিনি দীর্ঘদিন যাবৎ লন্ডনে বসবাস করছিলেন। সেখানে বেশ কিছু স্থানীয় নাটকও নির্মাণ করেছেন। তবে তার নির্মাণে সিলেটি আঞ্চলিক ভাষার কয়েকটি নাটক ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায়। স্বপ্নের বিলাত’, রেড পাসপোর্ট’, ‘পার্টনার’, ভীমরতি’, ঘাম’, স্বপ্ন ডাকাত’, ব্রাদার্স হাউস’, হরেক রকম ভালোবাসা’সহ বেশ কিছু নাটক নির্মাণ করেছিলেন তিনি।


আরও খবর



ড. ইউনূসকে ৫ বছরের ১১৯ কোটি টাকা কর পরিশোধের নির্দেশ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ও নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মোহাম্মদ ইউনূসকে ১১৯ কোটি টাকা কর পরিশোধের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। ২০১১ সাল থেকে পরবর্তী ৫ পাঁচ বছরের জন্য তাকে এই অর্থ পরিশোধ করতে হবে। বৃহস্পতিবার (০৭ মার্চ) হাইকোর্ট এ আদেশ দিয়েছেন।

কর ফাঁকি সংক্রান্ত বিষয়ে এর আগে গত বছরের জুনে ইউনূস সেন্টার একটি বিবৃতি দিয়েছে। বিবৃতিতে কর বকেয়ার বিষয়ে স্পষ্ট করে নিজের অবস্থান পরিস্কার করা হয়।

ইউনূস সেন্টার বলছে, প্রফেসর ইউনূসের যে টাকা নিয়ে পত্র-পত্রিকা ও টেলিভিশনে আলাপ চলছে, তার পুরোটাই প্রফেসর ইউনূসের অর্জিত টাকা। তার উপার্জনের সূত্র প্রধানত তার বক্তৃতার ওপর প্রাপ্ত ফি, বই বিক্রি লব্ধ টাকা এবং পুরস্কারের টাকা। এর প্রায় পুরো টাকাটাই বিদেশে অর্জিত টাকা। এই টাকা বৈধভাবে ব্যাংকিং চ্যানেলে আনা হয়েছে। কর বিভাগ তা অবহিত আছে। কারণ সব টাকার হিসাব তার আয়কর রিটার্নে উল্লেখ থাকে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, তিনি জীবনে কোনো সম্পদের মালিক হতে চাননি। তিনি মালিকানামুক্ত থাকতে চান। কোথাও তার মালিকানায় কোনো সম্পদ নেই (বাড়ি, গাড়ি, জমি বা শেয়ার ইত্যাদি)। তাই তিনি সিদ্ধান্ত নেন তার উপার্জনের টাকা দিয়ে ২টি ট্রাস্ট গঠন করবেন। তিনি তাই করেছেন।

একটি ট্রাস্ট করলেন প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস ট্রাস্ট এবং অল্প কিছু টাকা দিয়ে (মোট টাকার ৬ শতাংশ) উত্তরসূরীদের কল্যাণের জন্য করলেন ইউনূস ফ্যামিলি ট্রাস্ট। ফ্যামিলি ট্রাস্টের মূল দলিলে এই রূপ বিধান রেখে দিলেন যে তার পরবর্তী এক প্রজন্ম পরে এই ট্রাস্টের অবশিষ্ট টাকা স্বয়ংক্রিয়ভাবে মূল ট্রাস্টে ফিরে যাবে। তিনি এটা করলেন যাতে তার বর্তমানে ও অবর্তমানে টাকাটা ট্রাস্টিদের তত্ত্বাবধানে নিরাপদে থাকে এবং তারা ট্রাস্ট ২টির লক্ষ্য বাস্তবায়নে তৎপর থাকে।

দানকর দেওয়ার বিষয়ে বলা হয়েছে, ড. ইউনূসের নিজের টাকা নিজের কাছে রেখে দিলে তাকে কম ট্যাক্স দিতে হতো। কারণ ব্যক্তিগত করের হার প্রতিষ্ঠানিক করের হারের চেয়ে কম। দানকরের প্রসঙ্গটি তুলেছেন তার আইনজীবী। আইনপরামর্শক বলেন, ট্রাস্ট গঠনের কারণে তাকে দানকর দিতে হবে না। কারণ বড় ট্রাস্টটি জনকল্যাণের জন্য প্রতিষ্ঠিত। ফ্যামিলি ট্রাস্টের ব্যাপারে তিনি পরামর্শ দিলেন যে, এরকম ক্ষেত্রে (অর্থাৎ প্রফেসর ইউনূসের অবর্তমানে তার সম্পদের কী হবে, সে চিন্তায় যদি তিনি কোনো ব্যবস্থা নিয়ে থাকেন তবে সেক্ষেত্রে) তাকে কোনো কর দিতে হবে না। কারণ এটা হবে তার অর্জিত টাকার একটি সুব্যবস্থা করে যাওয়া।

আইনজীবীর পরামর্শের ভিত্তিতে টাকা স্থানান্তর করার সময় প্রফেসর ইউনূস কোনো কর দেননি। কিন্তু তিনি আয়কর রিটার্ন দাখিল করার পর কর বিভাগের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা জানালেন যে, এক্ষেত্রে তাকে কর দিতে হবে। রিটার্নের যেখানে তিনি দানের তথ্যটি উল্লেখ করেছিলেন, সংশ্লিষ্ট কর কর্মকর্তা তার ওপর দানকর ধার্য করে দিলেন। তিনি টাকার অঙ্কটা রিটার্নসে উল্লেখ করায় কর কর্মকর্তা তা দেখে কর আরোপ করেছেন। আইন পরামর্শকের সঙ্গে পরামর্শ করে প্রফেসর ইউনূস এ ব্যাপারে আদালতের সিদ্ধান্ত চাইলেন। আদালত কর দেওয়ার পক্ষে মত দিয়েছেন।

এখানে তার কর ফাঁকি দেওয়ার কোনো প্রশ্নই নেই। কর দিতে হবে কি না, এ ব্যাপারে তার পক্ষ থেকেই আদালতের সিদ্ধান্ত জানতে চাওয়া হয়েছিল। আদালতে সরকার যায়নি, প্রফেসর ইউনূস গিয়েছেন। কর বিভাগ কোনো পর্যায়ে বলেনি যে প্রফেসর ইউনূস কর ফাঁকি দিয়েছেন। এখানে কর ফাঁকি দেওয়ার কোনো প্রশ্ন উঠেনি। প্রশ্ন ছিল আইনের প্রয়োগযোগ্যতা নিয়ে। এখন প্রফেসর ইউনূস বিবেচনা করবেন তিনি কর পরিশোধ করবেন নাকি উচ্চ আদালতের সিদ্ধান্ত চাইবেন। করের আইন যদি এক্ষেত্রে প্রয়োগযোগ্য না হয়, প্রফেসর ইউনূস তাহলে সে টাকাটা জনহিতকর কাজে ব্যবহার করার সুযোগ পাবেন। এই হলো কর নিয়ে চিন্তা-ভাবনা করার পেছনে তার উদ্দেশ্য, ব্যক্তিগতভাবে লাভবান হওয়ার জন্য নয়।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, প্রশ্ন তোলা হয়েছে যে প্রফেসর ইউনূস ট্রাস্টের বিপুল পরিমাণ অর্থ বিদেশ ভ্রমণে ব্যয় করেন। বিষয়টি মোটেই সত্য নয়। তার বিদেশ ভ্রমণের সব ব্যয় আমন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠান বহন করে। শুধু তাই নয়, প্রতি ভ্রমণে একজন অতিরিক্ত ব্যক্তিকে সফরসঙ্গী হিসেবে সঙ্গে নিয়ে যাওয়ার ব্যয়ও আমন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠান বহন করে। প্রফেসর ইউনূসের বিদেশ ভ্রমণের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কোনো ব্যয় তার কোনো ট্রাস্টকে বা তাকে বহন করতে হয় না। কখনো কখনো তাকে নিয়ে যাওয়ার জন্য প্রাইভেট উড়োজাহাজ পাঠিয়ে দেওয়া হয়। বিদেশ ভ্রমণ নিয়ে টাকা খরচের চিন্তা তাকে কখনো করতে হয় না।


আরও খবর



আফগানিস্তানে যানবাহনে আগুন, নিহত ২১

প্রকাশিত:রবিবার ১৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

আফগানিস্তানের দক্ষিণাঞ্চলীয় হেলমান্দ প্রদেশে তেলের ট্যাংকার ও মোটরসাইকেলের সঙ্গে বাসের সংঘর্ষে ২১ জন নিহত হয়েছেন। এসময় আহত হয়েছেন ৩৮ জন। সংঘর্ষের ফলে যানবাহনগুলোতে আগুন ধরে যায়।

রোববার (১৭ ফেব্রুয়ারি) প্রাদেশিক গভর্নরের মুখপাত্র মোহাম্মদ কাসিম রিয়াজের বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে এএফপি।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হেলমান্দ প্রদেশে তেলের ট্যাংকার ও মোটরসাইকেলের সঙ্গে বাসের সংঘর্ষে ২১ জন নিহত এবং ৩৮ জন আহত হয়েছে। রোববার ভোরে হেলমান্দের গ্রিশক জেলার রাজধানী কাবুল ও উত্তর হেরাত শহরের মধ্যবর্তী একটি প্রধান সড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষের ফলে যানবাহনগুলোতে আগুন ধরে যায়। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে হেলমান্দের তথ্য বিভাগের শেয়ার করা ছবিগুলিতে পোড়া, দুমড়েমুচড়ে যাওয়া ধাতু এবং ট্যাংকারের চূর্ণ কেবিন দেখানো হয়েছে।

প্রাদেশিক গভর্নরের মুখপাত্র মোহাম্মদ কাসিম রিয়াজ বলেছেন, এখন পর্যন্ত প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে, একটি যাত্রীবাহী বাস, একটি ট্যাংকার ও একটি মোটরসাইকেলের মধ্যে দুর্ঘটনায় ২১ জন নিহত হয়েছে। এ ছাড়া সংঘর্ষে আরও ৩৮ জন আহত হয়েছেন।

এএফপি বলেছে, আফগানিস্তানে মারাত্মক সড়ক দুর্ঘটনা একটি নিয়মিত বিষয়। দুর্বল রাস্তা, হাইওয়েতে বিপজ্জনকভাবে গাড়ি চালানো এবং নিয়ন্ত্রণের অভাব এর পেছনে দায়ী।


আরও খবর