আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

শিক্ষা মন্ত্রীর মায়ের মৃত্যুতে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রীর শোক

প্রকাশিত:শনিবার ০৬ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০৬ মে ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

শিক্ষা মন্ত্রী ডা. দীপু মনির মা রহিমা ওয়াদুদের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম এমপি।

মন্ত্রী আজ এক শোক বার্তায় মরহুমার বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করেন এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন।

আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য বাঙালির অবিনাশী চেতনার মূর্ত প্রতীক : মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী


আরও খবর



কলকাতায় নির্মাণাধীন ভবন ধস, মৃত বেড়ে ৭

প্রকাশিত:সোমবার ১৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৮ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ভারতের কলকাতার গার্ডেনরিচ এলাকায় নির্মাণাধীন একটি ভবন ধসে পড়ার ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭ জনে। ধ্বংসস্তূপের নিচে এখনও বেশ কয়েকজন আটকে আছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় গণমাধ্যম।

গার্ডেনরিচের এ ঘটনায় মৃতদের পরিবারকে ৫ লাখ রুপির পাশাপাশি আহতদের ১ লাখ রুপি করে ক্ষতিপূরণ দেবে রাজ্য সরকার।

এ ঘটনায় শোক জানিয়ে নিজের এক্স হ্যান্ডলে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় লিখেছেন, গার্ডেনরিচে নির্মাণাধীন বহুতল ভবন ভেঙে পড়ে যে দুর্ঘটনা ঘটেছে, আমি তাতে শোকাহত। আমাদের মেয়র, দমকলমন্ত্রী, পুলিশ কমিশনারের সেক্রেটারিয়েট, সিভিক পুলিশ, দমকল এবং বিপর্যয় মোকাবিলা দল সারারাত ধরে ঘটনাস্থলে রয়েছেন। তারা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা চালাচ্ছেন।

সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সূত্রের বরাত দিয়ে স্থানীয় গণমাধ্যম বলছে, এ দুর্ঘটনায় বহু মানুষ হতাহত হয়েছেন। পুলিশ জানিয়েছে, ১৫ জনের বেশি আহত এবং ইতোমধ্যে ৭ জনের মৃত্যু ঘটেছে। আহতদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

রোববার (১৭ মার্চ) রাত ১২টার কিছু আগে এ ঘটনা ঘটে। বলা হচ্ছে, ভেঙে পড়া নির্মাণাধীন ভবনটি বেআইনি ছিল। বহুতল ভবনটি এর সামনের টালি ও ঝুপড়ি ঘরের ওপর ভেঙে পড়ে। বেআইনি নির্মাণকেই আপাতত ঘটনার জন্য দায়ী করা হয়েছে।

জানা গেছে, ঘটনার সময় সেখানকার প্রায় সবাই ঘুমিয়ে পড়েছিলেন। হঠাৎ বিকট আওয়াজ শুনে সবাই বেরিয়ে আসেন। এসেই তারা দেখতে পান চারদিক ধুলোয় ভর্তি। কংক্রিটের বহুতল ভেঙে পড়েছে দেখে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে পুরো এলাকায়।

নিউজ ট্যাগ: ভারত ভবন ধস

আরও খবর



অভিশ্রুতি ওরফে বৃষ্টির মরদেহ হস্তান্তর আজ

প্রকাশিত:সোমবার ১১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর বেইলি রোডের ভয়াবহ আগুনে নিহত গণমাধ্যমকর্মী অভিশ্রুতি শাস্ত্রী ওরফে বৃষ্টি খাতুনের পরিচয় শনাক্ত হয়েছে। ডিএনএ পরীক্ষার প্রতিবেদনে বেরিয়ে এসেছে তার বাবা সবুজ শেখ এবং মা বিউটি খাতুন। পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) ফরেনসিক ল্যাবে তার পরিচয় শনাক্ত হয়।

অভিশ্রুতি শাস্ত্রী ওরফে বৃষ্টি খাতুনের মরদেহ আজ সোমবার (১১ মার্চ) দুপুরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গ থেকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

সিআইডির পুলিশ সুপার (মিডিয়া) আজাদ রহমান বলেন, সাংবাদিক বৃষ্টি খাতুন ওরফে অভিশ্রুতির লাশ ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গ থেকে তার বাবা-মায়ের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

গত ২৯ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজ ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের নিহত ৪৬ জনের মধ্যে একজন এই বৃষ্টি খাতুন। বৃষ্টি তার বন্ধু, সহকর্মী ও ফেসবুকে অভিশ্রুত শাস্ত্রী নামে পরিচিত ছিলেন। কিন্তু অভিশ্রুতি শাস্ত্রী নামে নিজেকে পরিচয় দেওয়ার কারণে তার মরদেহ হস্তান্তর নিয়ে জটিলতা তৈরি হয়। মৃত্যুর পর মন্দিরের পুরোহিত তাকে সনাতন ধর্মালম্বী দাবি করেন।

অন্যদিকে, সবুজ শেখ ও বিউটি খাতুন বাবা-মা দাবি করে জানান, নিহত তরুণী অভিশ্রুতি নয়, তার নাম বৃষ্টি খাতুন। বৃষ্টি তাদের সন্তান। এমন পরিস্থিতিতে পরিচয় শনাক্তে ডিএনএ পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নেয় পুলিশ।

বৃষ্টির গ্রামের বাড়ি কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলার বেতবাড়িয়া ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের বনগ্রাম গ্রামের প‌শ্চিমপাড়ায়। কলেজের সার্টিফিকেট, জন্ম নিবন্ধন ও জাতীয় পরিচয়পত্রেও অভিশ্রুতি শাস্ত্রীর নাম বৃষ্টি খাতুন। তবে তার বন্ধু সহকর্মীরা জানতেন তার নাম অভিশ্রুতি। মৃত্যুর পর এই নাম নিয়েই জটিলতা তৈরি হয়। তার মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে রয়েছে।


আরও খবর



রাজধানীর ওয়ারীতে রেস্টুরেন্টে আগুন

প্রকাশিত:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর ওয়ারীতে একটি রেস্টুরেন্টে আগুন লেগেছে। শুক্রবার (১ মার্চ) রাতে ওয়ারীর একটি ভবনের দোতলার রেস্টুরেন্টটিতে আগুন দেখে ফায়ার সার্ভিসে ফোন দেন স্থানীয়রা।

ফায়ার সার্ভিসের মিডিয়া কর্মকর্তা মো. আনোয়ারুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, রাত সোয়া ১০ টায় আগুনের সংবাদ পেয়ে রেস্টুরেন্টটিতে যায় ফায়ার সার্ভিস। ১৬ মিনিটের মাথায় রেস্টুরেন্টে পৌঁছে ফায়ার এক্সটিংগুইশার ব্যবহার করে আগুন নেভানো হয়েছে।

রেস্টুরেন্টটির কিচেনে আগুন লেগেছিল। এপর্যন্ত হতাহতের কোন সংবাদ পাওয়া যায়নি। প্রাথমিকভাবে রেস্টুরেন্টের নাম জানা যায়নি।


আরও খবর



ঘটনাবহুল ম্যাচ: সংঘর্ষ, কনকাশন, বদলি, হাসপাতালে যারা

প্রকাশিত:সোমবার ১৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৮ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ক্রীড়া প্রতিবেদক

Image

চট্টগ্রামে লঙ্কানদের বিপক্ষে সিরিজ নির্ধারণী তৃতীয় ও শেষ ওয়ানডেতে ঘটনাবহুল পরিস্থিতিতে পড়েছে বাংলাদেশ। চোট ও কনকাশনের ঘটনা ঘটেছে, দুই খেলোয়াড়ের সংঘর্ষে স্ট্রেচারে করে মাঠ ছাড়তে হয়েছে একজনকে, হাসপাতালে নেয়ার ঘটনা ঘটেছে, সঙ্গে দ্বিতীয় ইনিংসে এসে বদলে গেছে মাঠ আম্পায়ারও।

ডাচ বাংলা ব্যাংক বাংলাদেশ বনাম শ্রীলঙ্কা ওয়ানডে সিরিজে এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ২৭ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে ১৩৭ রান তুলেছে বাংলাদেশ। মুশফিকুর রহিম ৭ বলে ৮ রানে এবং মেহেদী হাসান মিরাজ ৭ বলে ৭ রানে অপরাজিত আছেন।

সৌম্যের কনকাশন বদলি তামিম

ম্যাচের ৪৯তম ওভারের শেষ বল। শরিফুল ইসলামের বলে জানিথ লিয়ানেগের শটে বল ডিপ মিডউইকেট দিয়ে যাচ্ছিল বাউন্ডারির দিকে। ফিল্ডিংয়ে সেই দিকে ছিলেন সৌম্য সরকার। অনেকটা দৌড়ে এসে চার ঠেকানোর চেষ্টায় বাউন্ডারির বাইরে বাজেভাবে পড়ে যান টাইগার ওপেনার।

প্রথমে বাঁ-হাঁটুতে ব্যথা পান এবং বিজ্ঞাপন বিলবোর্ডে ধাক্কা লেগে আঘাত পান ঘাড়ে। তার পরিবর্তে কনকাশন সাব হিসেবে ওপেন করতে নামেন বাঁহাতি ওপেনার তানজিদ হাসান তামিম। নেমেই ফিফটি তুলে নেন তামিম। বদলি তামিমকে দেখে বিস্মিত হয় লঙ্কান দল।

বিসিবির পাঠানো বিবৃতিতে ফিজিও বায়েজেদুল ইসলাম বলেছেন, সৌম্য একটি বাউন্ডারি বাঁচানোর চেষ্টা করেন। সেসময় বিজ্ঞাপন বিলবোর্ডের সঙ্গে ধাক্কা লেগে আঘাত পান। মাথায় চোট পাওয়ার কারণে ব্যথা এবং ঘাড়ে অস্বস্তি অনুভব করছেন।

হঠাৎ মাঠ আম্পায়ার পরিবর্তন

আরেকটি ঘটনা বিস্ময়ের উদ্রেক করেছে লঙ্কানদের মধ্যে। প্রথম ইনিংসে অনফিল্ড আম্পায়ার ছিলেন ইংল্যান্ডের রিচার্ড কেটেলবরো। কুশল মেন্ডিসদের ব্যাটিং শেষ হওয়ার পর হঠাৎ আম্পায়ার বদলে যায়। কেটেলবরোর পরিবর্তে মাঠে আসেন বাংলাদেশের তানভীর আহমেদ।

যখন এনামুল হক বিজয়ের সাথে তানজিদকে নামতে দেখে অবাক হন শ্রীলঙ্কার ফিল্ডাররা, ফিল্ড আম্পায়ারদের কাছে বিষয়টি জিজ্ঞেস করতে গিয়ে আরও অবাক হন। দেখেন কেটলবরোর পরিবর্তে শরফুদ্দৌলা ইবনে সৈকতের সঙ্গে মাঠে দায়িত্ব পালনের জন্য আসছেন তানভীর।

মাঠে তানভীরকে দেখে বিস্মিত হওয়ার যথেষ্ট কারণ আছে লঙ্কানদের। ম্যাচে তানভীর ছিলেন চতুর্থ আম্পায়ারের দায়িত্বে। কিন্তু তীব্র গরম ও তাপে প্রথম ইনিংস শেষ করার পর মাঠ ছাড়ার ইচ্ছাপোষণ করেন কেটেলবরো এবং দ্বিতীয় ইনিংসে মাঠের দায়িত্ব পালন থেকে সরে দাঁড়ান তিনি।

বিজয়-অনিক সংঘর্ষ

সৌম্য সরকারের চোটের কয়েক মিনিট পর আরেকটি ঘটনা ঘটে। এবার সংঘর্ষে জড়িয়ে যান এনামুল হক বিজয় ও মাত্র ওয়ানডেতে ডাক পাওয়া বদলি খেলোয়াড় জাকের আলী অনিক।

৪৯.৫তম ওভারে তাসকিন আহমেদের করা পঞ্চম বলে প্রমোদ মাদুশানের ক্যাচ নিতে যান অনিক ও বিজয়। কেউ কারও সংকেত পাত্তা না দেয়ায় বিজয়ের কাঁধের সাথে আঘাত লাগে অনিকের মাথায়। দীর্ঘসময় মাঠে শুয়ে থাকার পর স্ট্রেচারে বাইরে নিতে হয় তাকে। পরে তাকে হাসপাতালেও নিতে হয়।

স্ট্রেচারে মোস্তাফিজও

স্ট্রেচারে মাঠ ছাড়ার ঘটনা দেখতে হয় আরও একটি। ৪৭.১ ওভারে স্ট্রেচারে করে মাঠ ছাড়েন বাঁহাতি পেসার মোস্তাফিজুর রহমান। বোলিংয়ের সময় মাসল-ক্রাম্প হওয়ার কারণে নিজের শেষ ওভারে একটি ওয়াইড বল করে মাঠ ছাড়েন তিনি। পরে ওভারটি শেষ করেন সৌম্য সরকার।

আঙুলে চোট মুশফিকের

এসবেরও আগে আরেকটি চোটের ঘটনা দেখে বাংলাদেশ। প্রথম ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারে আঙুলে চোট পান উইকেটকিপার ব্যাটার মুশফিকুর রহিম। এনামুল হক বিজয়ও তার আগে পায়ে আঘাত পান। যদিও দুজনে খেলা চালিয়ে গেছেন।


আরও খবর
ডি মারিয়াকে হত্যার হুমকিদাতা গ্রেফতার

বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪




শিশুকে শাসনের ব্যাপারে জেনে রাখুন কিছু কৌশল

প্রকাশিত:বুধবার ০৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৬ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জীবন ধারা ডেস্ক

Image

সন্তান লালনপালন সহজ কোনো কাজ নয়। শিশুদের নতুন নতুন জিনিস শেখানোর সঙ্গে সঙ্গে মা বাবাকেও শিখতে হয় একাধিক জিনিস। যেমন চূড়ান্ত অপ্রীতিকর পরিস্থিতিতেও কী করে মাথা ঠান্ডা রাখতে হয় তা জানতে হয় বাবা-মাকে। সন্তান জেদ করলে, দুষ্টামি করলে বেশিরভাগ বাবা-মাই মেজাজ হারিয়ে তাদের মারধর বা চিৎকার করেন। তাদের ধারণা, চিৎকার করে বললেই শিশু ভয় পাবে, দুষ্টামি করবে না। কিন্তু অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এর বিপরীত ঘটনা ঘটে। বাচ্চা ওই সময়ের জন্য চুপ করলেও  এমন আচরণ তাকে আরও জেদি করে তুলতে পারে। এ কারণে সন্তানকে শাসন করার ব্যাপারে কৌশলী হতে হবে।

মাথা হোক ঠান্ডা: মনে রাখবেন, চিৎকার করে কোনো সমস্যার সমাধান হবে না। উত্তেজনা চরমে থাকলে সবক্ষেত্রেই ভুল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। সন্তানের আচরণে মাথা গরম হলে তাকে বোঝানো বা শাসনের আগে নিজের মাথা ঠান্ডা করুন।

মনে রাখবেন, আপনার সন্তান একজন শিশু। তাই তাঁকে বোঝানোর জন্য আপনাকে ধৈর্য ধরতে হবে। এর জন্য শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম করুন। মেজাজ নিয়ন্ত্রণে এলে তারপর শিশুর সঙ্গে কথা শুরু করুন।

ধীরে ধীরে কথা বলুন: শিশুরা জানে কতটা দুষ্টামি করলে বাবা-মা চিৎকার করবে। কিন্তু আপনি যদি এর বিপরীতটা করেন, তাহলে সেও একেবারে চমকে যাবে। তখন তারও মনও নিমেষে ঠান্ডা হয়ে যাবে।

ফিসফিস করে কথা বলুন: উচ্চ স্বরে কথা বললে শিশুর মনে বিরক্তি জাগতে পারে। এ কারণে চরম উত্তেজনার মুহূর্তে মাথা ঠান্ডা রেখে শিশুর সঙ্গে গলা নামিয়ে কথা বলুন। এতে ভালো কাজ হবে। কারণ বাবা-মায়ের এমন আচরণে শিশু দ্বিধাগ্রস্ত হবে। তার মেজাজও ঠান্ডা হবে।

ভালোবাসা দিন : বড় হোক বা ছোট, সুন্দরভাবে কথা বললে সবাই মুগ্ধ হোন। এজন্য শিশুকে বোঝাতে মিষ্টি স্বর আর আদরের ভাষার বিকল্প নেই। উত্তেজক পরিস্থিতি শেষ করতে শিশুকে কাছে ডেকে আদর করুন। ভালো ভাবে বুঝিয়ে বলুন। শিশুর কথাও শুনুন। তাহলে তার মন শান্ত হবে।


আরও খবর
রোজায় ত্বক ভালো রাখতে যা করবেন

বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪