পণ্য আমদানিতে
লেটার অব ক্রেডিট (এলসি) খোলায় সমস্যা হচ্ছে। শিগগির এই জটিলতা কেটে যাবে বলে বাংলাদেশ
ব্যাংকের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। আজ দুপুরে সচিবালয়ে ব্যবসা-বাণিজ্যসংক্রান্ত বাণিজ্য
পরামর্শক সহায়ক কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি।
বাণিজ্যমন্ত্রী
বলেন, ‘আসন্ন রমজান মাসে ভোগ্যপণ্যের দাম যাতে যৌক্তিক পর্যায়ে থাকে, সে বিষয়ে
আলোচনা হয়েছে। পণ্য আমদানিতে এলসি খোলায় সমস্যা হচ্ছে। সে বিষয়ে ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকে
বলা হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিনিধি ব্যবসায়ীদের আশ্বস্ত করেছেন সংকট কেটে যাবে।’
দাম নির্ধারণ
করার পরও অস্বাভাবিক দামে বিক্রি হয়েছে চিনি। এ বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে বাণিজ্যমন্ত্রী
বলেন, ‘বিষয়টি সঠিক। দেশে পর্যাপ্ত চিনি মজুত আছে। গ্যাস সরবরাহের সংকটের কারণে
চিনি উৎপাদন কিছুটা ব্যাহত হচ্ছে।’
চিনি আমদানিতে
অনুমোদন দেওয়া হবে কি না, জানতে চাইলে বাণিজ্য মন্ত্রী বলেন, ‘দেশে পর্যাপ্ত পরিমাণ চিনির মজুত
আছে। এ কারণে এই মুহূর্তে আমদানির কোনো প্রয়োজন নেই।’
চিনি আমদানিতে
শুল্ক কমানোর প্রস্তাব করা হবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য মন্ত্রী টিপু মুনশি। তিনি বলেছেন,
এ বিষয়ে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডে প্রস্তাব পাঠানো হবে।