আজঃ বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

শেরপুরে ট্রাকচাপায় কলা ব্যবসায়ী নিহত, আহত ৩

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২১ জুন ২০২২ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২১ জুন ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

শেরপুরে ট্রাকের চাপায় আব্দুল করিম (৩২) নামে এক কলা ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছে আরও তিনজন। সোমবার (২০ জুন) রাত ১১টার দিকে শহরের নওহাটা এলাকার শেরপুর-ঝিনাইগাতী সড়কে এ সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহত আব্দুল করিম শহরের গৌরীপুর মহল্লার মো. চাঁন মিয়ার ছেলে ও পেশায় একজন কলা ব্যবসায়ী ছিলেন।

আহতরা হচ্ছেন- নকলা উপজেলার পিপড়ীকান্দি গ্রামের হাসমত আলীর ছেলে রুবেল (২৮), ঢাকা নবাবগঞ্জের আল-হাদিপুর গ্রামের শরিফুল ইসলাম সজিব এবং অটোচালক সদর উপজেলার কুমরী কাটাজান গ্রামের হাদিউল ইসলাম হাইদুল (৫৫)।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সোমবার রাত ১১টার দিকে শেরপুর শহরের নওহাটা এলাকায় একটি ট্রাক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি ব্যাটারিচালিত ইজিবাইককে চাপা দিয়ে পালিয়ে যায়। এতে ঘটনাস্থলেই মারা যায় ইজিবাইকের যাত্রী কলা ব্যবসায়ী আব্দুল করিম। এ সময় চালকসহ অপর দুই যাত্রী আহত হয়। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস ও পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে হতাহতদের উদ্ধার করে জেলা সদর হাসপাতালে পাঠায়।

সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনসুর আহম্মেদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, খবর পেয়ে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।  


আরও খবর



ঈদের আগে পুলিশের ২০ কর্মকর্তার পদোন্নতি

প্রকাশিত:সোমবার ০৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বাংলাদেশ পুলিশের সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) থেকে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার পদে পদোন্নতি পেয়েছেন ২০ জন কর্মকর্তা। সোমবার (৮ এপ্রিল) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের উপসচিব মাহবুবুর রহমান শেখ স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়, বিসিএস পুলিশ ক্যাডারের নিম্নবর্ণিত কর্মকর্তাদের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার পদে পদোন্নতি দেয়া হলো। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।

পদোন্নতিপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা হচ্ছেন— সহকারী পুলিশ সুপার সাইদুর রহমান, এটিএম আমিনুল ইসলাম আবু ছালেহ মো. আনছার উদ্দীন, গোলাম রহমান, সাইকুল আহম্মেদ ভুইয়া, আশরাফ হোসেন, রেজাউল হাসান, আব্দুল করিম, ছয়রুদ্দীন আহম্মেদ, মনজুরুল আলম, জানে আলম খান, মোস্তাফিজুর রহমান, রেজাউল হক, আজিজুল হক, ফিরোজ আহমেদ, মাহবুব উর রশীদ, হুমায়ূন কবীর, সৈয়দ রুহুল ইসলাম, হুমায়ূন কবির ও রিয়াজ হোসেন।


আরও খবর



কম দামেও তরমুজ কিনছেন না মানুষ, দুশ্চিন্তায় বিক্রেতারা

প্রকাশিত:রবিবার ৩১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ৩১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

মার্চের শুরুতে প্রতি কেজি তরমুজ বিক্রি হয়েছে ১০০ টাকা দরে। রমজান শুরু হওয়ার পর সে দাম ৮০ টাকায় নামে। কিন্তু বেশি দামের পাশাপাশি অপরিপক্ব হওয়ায় তরমুজে আগ্রহ কম ছিল সাধারণের। এর মধ্যে ফেসবুকে তরমুজ বয়কটের ডাক আসে। ফলে ফলটির বিকিকিনি কমে যায় আরও।

রোজা শুরুর এক সপ্তাহ পর তরমুজ বিক্রি বলতে গেলে তলানিতে এসে ঠেকে। বিপাকে পড়েন বিক্রেতারা। সারা দিনে হাতেগোনা কয়েকটা বিক্রি হলেও বেশিরভাগই দোকানে অবিক্রীত থেকে যাচ্ছিল। এতে বাধ্য হয়ে ৪০ টাকায় নামিয়ে আনা হয় তরমুজের কেজি। শুধু তাই নয়, আকারভেদে এখন পিস ২০০ থেকে ৪০০ টাকায় বিক্রি করা হচ্ছে। ‌তারপরও ক্রেতাদের বড় অংশ এখনও তরমুজ বিমুখ। এতে তরমুজ ব্যবসায়ী এবং ফল দোকানিদের কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে।

আড়ৎ থেকে পিস হিসেবে দুই ক্যাটাগরির তরমুজ বিক্রির জন্য কিনে এনেছেন বিল্লাল মিয়া নামে এক ব্যবসায়ী। তিনি গুলশানের গুদারাঘাটের পাশে বসিয়েছেন তার অস্থায়ী দোকান। বেশ কিছুদিন ধরে তিনি তরমুজগুলো সেখানে থরে থরে সাজিয়ে রেখেছেন, কিন্তু বিক্রি নেই সেভাবে।

তরমুজ বিক্রির এমন চিত্রের বিষয়ে বিল্লাল মিয়া বলেন, এবার প্রথম থেকেই তরমুজ বিক্রি খুব কম হচ্ছে। এটা হতে পারে দাম বেশির কারণে। তবে এখন দাম আগের চেয়ে কমেছে, তবুও এখনো খুব বেশি বিক্রি বাড়েনি। রমজানে তরমুজের খুব চাহিদা থাকার কথা, কিন্তু এবার সে অনুযায়ী ক্রেতাদের চাহিদা দেখা যায়নি।

তরমুজ বিক্রির সার্বিক বিষয়ে একই স্থানের আরেক বিক্রেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, এত বছর ধরে ব্যবসা করছি তরমুজ নিয়ে কোনোবার এমন বিপাকে পড়িনি। আজ ১০ দিনের মতো হবে তরমুজ এনেছি, দোকানের মধ্যে থরে থরে সাজিয়ে রেখেছি। কিন্তু সেভাবে এবার বিক্রি নেই। প্রথমদিকে ১০০ টাকা কেজি ছিল, পরে ৮০ টাকা হলো, এরপর আবার ৬০ টাকা, সবশেষ এখন আজ প্রতি কেজি তরমুজ বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকায়। কিন্তু আগে যখন তরমুজের ব্যবসা করেছি তখন দিনে ১০০ পিছ বিক্রি করেছি। আর এখন সারাদিনে ১৫/২০টা বিক্রি হয় না ঠিকমতো। রমজান মাস এলে তরমুজের চাহিদা বেড়ে যাওয়ার কথা, অন্যান্যবার বেড়ে গেছে, কিন্তু এবার চিত্র উল্টো। অর্ধেক রমজান চলে গেছে কিন্তু তরমুজ বিক্রি সেভাবে আর হয়নি। রমজান মাস শেষ হয়ে গেলে তরমুজের চাহিদা কমে যাবে, তখন যে ব্যবসার কী হবে এটা ভাবলে আরো ভয় লাগে।

কারওয়ান বাজারে ফল ভাণ্ডার নামে একটি প্রতিষ্ঠান বর্তমানে পাইকারি তরমুজের ব্যবসা করছে। প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপক সহযোগী হিসাবে কাজ করেন খোরশেদ আলম নামের একজন। তিনি বলেন, প্রথমদিকে তরমুজের দাম বেশি ছিল, ইদানীং প্রচুর সরবরাহ হচ্ছে, ফলে দাম কমে গেছে। আগে যে তরমুজ দেড়শ টাকা পিস হিসেবে বিক্রি করেছি, সেটা এখন ৮০ টাকার মতো বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া আড়তে পাইকারি কিনতে ক্রেতারা কম আসছে। এর কারণ রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে যারা দোকানের মাধ্যমে তরমুজ বিক্রি করে, তারা আগে যে মাল নিয়ে গেছে সেই মালই তাদের রয়ে গেছে, এখনো বিক্রি করতে পারেনি। আগের তরমুজ ফুরালে তারপরে তো তারা কিনতে আসবে।

মহাখালীর বাজারে তরমুজ কিনতে আসা বেসরকারি চাকরিজীবী আহসান হাবীব বলেন, এ বছর রমজানে একদিন শুধু তরমুজ কিনেছিলাম টেস্ট করার জন্য। কিন্তু এত বেশি দাম, অসাধু ব্যবসায়ীরা কেজি দরে বিক্রি করে, অপরিপক্ব তরমুজ তবুও বেশি দাম, এদিকে এদের সিন্ডিকেট দৌরাত্ম্য দূর করতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তরমুজ বয়কটের ডাক.... সব মিলিয়েই এবার আর তরমুজ কিনিনি। কিন্তু এখন ম্যাংগো পিপলের ক্ষমতা সম্পর্কে জেনেছে তরমুজ ব্যবসায়ীরা। আজকে তরমুজ ৪০ টাকা কেজিতে এসেছে শুধু সাধারণ মানুষ তরমুজ কিনেনি এ কারণেই। এখন ৪০ টাকা কেজি হওয়ার পর আজ একটি তরমুজ কিনতে এসেছি। তবুও দোকানে যদি পিস হিসাবে তরমুজ বিক্রি না করে তাহলে আবার কিনব না।


আরও খবর
দাম কমলো সোনার

মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪




ঢাকাসহ ৪ বিভাগে তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৪ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ঢাকাসহ দেশের চার বিভাগের ওপর দিয়ে গত কয়েকদিন ধরে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বইছে। এসব এলাকায় আগামী দুই-তিন দিন তাপমাত্রা আরও বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে। তাই এসব এলাকায় তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা বা হিট অ্যালার্ট জারি করেছে সংস্থাটি।

বুধবার (৩ এপ্রিল) আবহাওয়াবিদ মো. বজলুর রশীদের স্বাক্ষর করা বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ সতকর্বাতা জারি করা হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঢাকা, রাজশাহী, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া চলমান তাপপ্রবাহ আজ (৩ এপ্রিল) থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টা অব্যাহত থাকতে পারে এবং আরো বিস্তার লাভ করতে পারে।

জলীয়বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তি বৃদ্ধি পেতে পারে বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, তাপমাত্রা যদি ৩৬ থেকে ৩৭ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস হয়, তাকে মৃদু তাপপ্রবাহ বলে। ৩৮ থেকে ৩৯ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রাকে মাঝারি তাপপ্রবাহ বলা হয়। তাপমাত্রা ৪০ থেকে ৪১ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে থাকলে তীব্র তাপপ্রবাহ বলা হয়। আর অতি তীব্র হয় ৪২ ডিগ্রি বা এর বেশি হলে।

বুধবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ঈশ্বরদী ও চুয়াডাঙ্গায় ৩৮.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঢাকায় রেকর্ড করা হয় ৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।


আরও খবর



কংগ্রেস থেকে শিবসেনায় যোগ দিলেন গোবিন্দ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

আবারও রাজনীতিতে ফিরলেন বলিউড অভিনেতা গোবিন্দ। বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) মুম্বাইয়ের বালাসাহেব ভবনে মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডের উপস্থিতিতে শিবসেনায় যোগ দেন গোবিন্দ।

পিটিআইয়ের একটি রিপোর্টে জানানো হয়েছে, কিছুদিন আগেই একনাথ শিন্ডের সঙ্গে দেখা করেছিলেন গোবিন্দ। সেই মিটিংয়ের পরই তিনি শিবসেনায় যোগ দিলেন।

এর আগেও রাজনীতিতে যোগ দিয়েছিলেন গোবিন্দ। তখন তিনি কংগ্রেসে যোগ দিয়েছিলেন। এমনকি সেই দলের হয়ে ২০০৪ সালে লোকসভায় লড়েছিলেন উত্তর মুম্বাই কেন্দ্র থেকে। তখন তিনি বিজেপির বর্ষীয়ান নেতা রাম নায়ককে পরাজিত করেন। এরপর তিনি কংগ্রেস থেকে মুখ ফেরান এবং ২০০৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে না লড়ার সিদ্ধান্ত নেন।

শিবসেনায় যোগ দিয়ে গোবিন্দ বলেন, আমি মন দিয়ে ভালো করে কাজ করব। শিল্পের উন্নতির দিকে নজর রাখব।

একই সঙ্গে তিনি জানান মুম্বাই এখন অনেক বেশি পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন। একনাথ শিন্ডের জন্যই সেটা সম্ভব হয়েছে। এছাড়া এ অভিনেতা জানান তার বাবা-মায়ের সঙ্গে শিবসেনার প্রতিষ্ঠাতা বালাসাহেব ঠাকরের খুব ভালো সম্পর্ক ছিল। তবে কি আবার নির্বাচনে লড়বেন গোবিন্দ? সেই বিষয়ে তিনি কোনো উত্তর দেয়নি।

মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে জানিয়েছেন, কোনো শর্ত ছাড়াই গোবিন্দ শিবসেনায় যোগ দিয়েছেন।

গোবিন্দ যদি নির্বাচনে লড়েন তাহলে ২০০৪ সালের মতোই তিনি উত্তর মুম্বাই কেন্দ্র থেকেই নির্বাচনে লড়বেন বলে জানা গেছে।


আরও খবর



ঈদে সংবাদপত্রেও মিলতে পারে টানা ৬ দিনের ছুটি

প্রকাশিত:রবিবার ৩১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ৩১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সংবাদপত্রে কর্মরত সাংবাদিক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা এবারের ঈদুল ফিতরে টানা ৬ দিনের ছুটি পেতে পারেন। বিষয়টি নিয়ে সংবাদপত্রের মালিকদের সংগঠন নিউজপেপার্স ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (নোয়াব) আলোচনা চলছে।

নোয়াবের কোষাধ্যক্ষ ও মানবজমিন পত্রিকার প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী গণমাধ্যমকে বলেন, ঈদের ছুটির মধ্যে একদিনের ব্যবধানে পহেলা বৈশাখ পড়েছে। তাই মাঝে ১৩ এপ্রিল বিশেষ ছুটি দেওয়া যায় কি না তা নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। শিগগিরই এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত আসবে।

সাধারণত সংবাদপত্র কর্মচারীরা সরকারি ছুটির সঙ্গে মিলিয়ে ছুটি ভোগ করেন। সেই হিসেবে এবার ঈদে সরকারি ছুটি ১০ থেকে ১২ এপ্রিল। তবে, ঈদযাত্রায় ভোগান্তি কমাতে সরকারি ছুটি একদিন বাড়ানোর সুপারিশ করা হয়েছে। সেটি হলে ৯ এপ্রিল থেকে ঈদের ছুটি শুরু হয়ে ১২ এপ্রিল শেষ হবে। এরপর ১৩ এপ্রিল সংবাদপত্রে অফিস খোলা থাকলেও ১৪ এপ্রিল পহেলা বৈশাখের ছুটি। এ অবস্থায় নোয়াব যদি ১৩ এপ্রিল ছুটি ঘোষণা করে তাহলে ৯ থেকে ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত টানা ৬ দিন ছুটি পাবেন সংবাদকর্মীরা।

এদিকে, এবার সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ১০ দিন ঈদে ছুটি পেতে পারেন। অর্থাৎ সরকারি ক্যালেন্ডারে ঈদের ছুটি ধরা হয়েছে ১০, ১১ ও ১২ এপ্রিল। ঈদের ছুটির পর ১৩ এপ্রিল শনিবার ও ১৪ এপ্রিল নববর্ষের ছুটি।

এ ছাড়া ঈদের আগে ৫ ও ৬ এপ্রিল সাপ্তাহিক ও ৭ এপ্রিল শবে কদরের ছুটি। ফলে ৮ ও ৯ এপ্রিল ছুটি পেলে সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ১০ দিন পাবেন। এরমধ্য ঈদযাত্রায় ভোগান্তি কমাতে ৯ এপ্রিল ছুটি রাখার সুপারিশ করা হয়েছে।


আরও খবর