আজঃ বুধবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

শেরপুরে হত্যা মামলার রায়ে তিনজনের মৃত্যুদণ্ডাদেশ

প্রকাশিত:বুধবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
মো. নাজমুল হোসাইন, শেরপুর

Image

শেরপুরের চাঞ্চল্যকর বৃদ্ধা ফরিদা বেগম হত্যা মামলার রায়ে ৩ জনকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ডাদেশ এবং ১জনকে যাবজ্জীবন দণ্ডদেশ দিয়েছে আদালত।

বুধবার (১৩ সেপ্টেম্বর) দুপুরে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ তৌফিক আজিজ এ রায় ঘোষণা করেন। 

দণ্ডাদেশ প্রাপ্তরা হলেন, শেরপুর সদর উপজেলার পাঞ্জরভাঙা গ্রামের জোগেন বিশ্বাসের ছেলে লিটন বিশ্বাস, শেরপুর পৌর শহরের গৌরিপুর মহল্লার মেফাজ্জল হোসেনের ছেলে জাহাঙ্গীর আলম ওরফে ঠোট কাঁটা জাহাঙ্গীর এবং গৌরিপুর মহল্লার রফিক মিয়ার ছেলে শামীম মিয়া। এছাড়া যাবজ্জীবনপ্রাপ্ত আসামী হলেন, গৌরিপুর মহল্লার আব্দুস সালামের ছেলে মো. আলাউদ্দিন।

ফাঁসির দণ্ডাদেশ প্রাপ্ত প্রত্যেককে ৫০ হাজার হাজার টাকা করে জরিমানা আদায় এবং যাবজ্জীবন প্রাপ্ত আসামীকে ৫ হাজার টাকা এবং অনাদায়ে আরো ৩ মাসের কারাদণ্ডাদেশ দেন আদালত।

পিপি অ্যাডভোকেট চন্দন কুমার পাল মামলার নথির সংক্ষিপ্ত বিবরণ দিয়ে জানান, আসামীরা ২০১৯ সালের ২১ আগষ্ট রাতে চুরির উদ্দেশে শেরপুর শহরের গৌরিপুর মহল্লার ফরিদা বেগমের ঘরে প্রবেশ করে। এসময় ফরিদা বেগম এক আসামীকে চিনে ফেললে ধরা পরার আশংকায় আসামীরা ওই বৃদ্ধাকে গলাকেটে জবাই করে হত্যা করে ঘরের মালামাল নিয়ে পালিয়ে যায়।

পরে বৃদ্ধার ছেলে শফিউল এহসান শামীম বাদী হয়ে শেরপুর সদর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। পুলিশের কাছে প্রায় এক বছর মামলাটি ক্লু-লেছ থাকার পর পিবিআই মামলার তদন্তের দায়িত্ব পেয়ে প্রথমে ২ নং আসামী জাহাঙ্গীরকে সন্দেহভাজন হিসেবে গ্রেপ্তার করে। পরে তার দেয়া তথ্যমতে ১ নং আসামী লিটন বিশ্বাসকে গ্রেপ্তার করে। পরে সে ঘটনার পুরো বিবরণ দিয়ে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি প্রদান করে আসামিরা।

পরবর্তীতে পিবিআই এর পরিদর্শক হারুন অর রশিদ ৪জন আসামীকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট প্রদান করে। আদালত ১৬ জন স্বাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে বুধবার দুপুরে এ রায় দেন। এদিকে সাজা ঘোষণার পর আদালত চত্ত্বরে আসামীদের স্বজনদের কান্নাকাটি ও আহাজারি করতে দেখ যায়। অপরদিকে মামলার বাদী শামীম আদালতের রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করেন।

নিউজ ট্যাগ: শেরপুর

আরও খবর



ভোলায় আলুর বাজার নিয়ন্ত্রণে কোল্ডস্টোরে প্রশাসনের অভিযান

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
আশরাফুল আলম সজিব, ভোলা

Image

দিন দিন বাড়ছে আলুর দাম। এই দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে ভোলা সদর উপজেলায় একটি বেসরকারি কোল্ডস্টোরে অভিযান পরিচালনা করেছে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো: তৌহিদুল ইসলাম।

মঙ্গলবার (৭ নভেম্বর) বিকালে ভোলা সদর উপজেলার একটি কোল্ড স্টোরে এই অভিযান পরিচালনা করেন।

পরিদর্শনকালে উপজেলা নির্বাহী অফিসার আলুর দাম বৃদ্ধির সাথে কোন সিন্ডিকেট জড়িত আছে কি না তা খতিয়ে দেখেন এবং আলু সংরক্ষণকারীদের তালিকা কর্তৃপক্ষ বরাবরে দাখিল করার নির্দেশ দেন।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো: তৌহিদুল ইসলাম বলেন, সরকার সারা দেশে কোল্ডস্টোরের আলু ২৭ টাকা মূল্য নির্ধারন করে দিয়েছে। আলুর দাম বৃদ্ধিতে কোন সিন্ডিকেট জড়িত আছে কি না তা খতিয়ে দেখতে কোল্ডস্টোরে অভিযান পরিচালনা করেছি।

এই কোল্ডস্টোরে খাবার আলু বিক্রিয় করার মতো কোন আলু পাওয়া যায়নি। বর্তমানে যে আলু রয়েছে তা বীজের জন্য সংরক্ষণ করা আছে। এখানে প্রায় ১১ হাজার বস্তার মতো আলু আছে। আলু সিন্ডিকেট করে রেখেছে এমন যদি কারো সম্পৃক্ততা পাওয়া যায় তাহলে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানান তিনি ।

নিউজ ট্যাগ: ভোলা

আরও খবর



চট্টগ্রামে হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবন

প্রকাশিত:শনিবার ২৫ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ২৫ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

চট্টগ্রাম নগরের রৌফাবাদ হাউজিং সোসাইটি এলাকায় একটি চারতলা ভবন হেলে পড়েছে। শনিবার (২৫ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৬টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। তবে এ ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি বলে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস।

হেলে পড়া ভবনের পাশ দিয়ে সিটি কর্পোরেশনের একটি নালা খনন করা হচ্ছে। ধারণা করা হচ্ছে, এ কারণেই ভবনটি হেলে পড়েছে।

ফায়ার সার্ভিসের বায়েজিদ বোস্তামী স্টেশনের সিনিয়র অফিসার মো. কামরুজ্জামান বলেন, খোরশেদ ম্যানসন নামে চারতলা ভবনটি হেলে পড়ে পার্শ্ববর্তী একটি পাঁচতলা ভবনের সঙ্গে ঠেকেছে। তবে এতে কেউ হতাহত হয়নি। আমরা ভবনটিসহ আশেপাশের ভবনের লোকজনকে নিরাপদে সরিয়ে দিয়েছি। হেলে পড়া ভবনটির পাশে নালা খননের কাজ চলছে। ধারণা করা হচ্ছে, এ কারণে ভবনটি হেলে পড়েছে।


আরও খবর



দেশে ফিরলেন পাচারের শিকার ১০ বাংলাদেশি

প্রকাশিত:শনিবার ২৫ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ২৫ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

পাচারের শিকার হয়ে বাংলাদেশ থেকে ভারতে গিয়ে আটক হওয়া ১০ বাংলাদেশি দেশে ফিরেছেন। শনিবার (২৫ নভেম্বর) বিকাল ৩টার দিকে ভারতের মেঘালয় রাজ্যের ডাউকি থেকে গোয়াইনঘাট উপজেলার সীমান্ত জনপদ তামাবিল সীমান্ত দিয়ে তারা দেশে ফেরেন। গৌহাটির বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের মাধ্যমে পরিবারের কাছে তাদের হস্তান্তর করা হয়েছে।

দেশে ফেরা ব্যক্তিরা হলেন কানাইঘাট উপজেলার কামাল আহমেদ, বাহার উদ্দিন, কাওসার আহমেদ ও ফয়সাল আলম, টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরের সবুরা খাতুন, হালিমা খাতুন, হোসনে আরা খাতুন ও খাজা ময়েন উদ্দীন এবং কুমিল্লার নাঙ্গলকোটের রাসেল জমাদ্দার ও গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ার ইব্রাহিম হাওলাদার।

ব্র্যাক মাইগ্রেশন প্রোগ্রামের পক্ষ থেকে জরুরি সহায়তা হিসেবে তাদের খাবার, কাউন্সেলিং সেবা ও অর্থ সহায়তা দেওয়া হয়েছিল। এ সময় উপস্থিত ছিলেন তামাবিল ইমিগ্রেশন পুলিশ চেকপোস্টের ওসি রুনু মিয়া, মেঘালয় রাজ্যের জোয়াই ডিস্ট্রিক্ট জেলের ডেপুটি সুপারিনটেনডেন্ট বাটস্কামেম ননিবারি, ব্র্যাক মাইগ্রেশন প্রোগ্রামের উপ-ব্যবস্থাপক শায়লা শারমিন এবং পাচারের শিকার ব্যক্তিদের পরিবারের সদস্যরা। 

আরও পড়ুন>> ক্যানসারের রোগীর শেষ ইচ্ছায় চিকিৎসা ঋণ পরিশোধ

তাদের মধ্যে সবুরা, হালিমা খাতুন, হোসনে আরা ও খাজা ময়েন উদ্দীন একই পরিবারের সদস্য। তারা জানান, চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে দালালরা তাদের ভারতে পাচার করে দেয়। মেঘালয়ের একটি এলাকা থেকে পুলিশ তাদের আটক করে। এরপর সেখানের আদালত ভারতে অবৈধভাবে অনুপ্রবেশের দায়ে তাদের ৯ মাসের কারাদণ্ড দিয়ে জোয়াই জেলা কারাগারে পাঠিয়ে দেন।

কাওসার জানান, দালালদের খপ্পরে পড়ে তিনি মেঘালয়ে যান। দেশে ফেরার চেষ্টা করলে আটক করে আমাদের ঐদেশের জেলে পাঠানো হয়। এরপর সরকারি মারফতে আমরা আমাদের আত্মীয় স্বজনদের কাছে এসেছি।


আরও খবর



অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হলেন ৪৬ কর্মকর্তা

প্রকাশিত:রবিবার ১২ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ১২ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বিসিএস (পুলিশ) ক্যাডারের ৪৬ জন সহকারী পুলিশ সুপারকে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ষষ্ঠ গ্রেড) পদে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে। আজ রবিবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের পুলিশ-১ শাখার উপসচিব সিরাজাম মুনিরা স্বাক্ষরিত একটি প্রজ্ঞাপনে এ পদোন্নতি দেওয়া হয়। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে এতে সই করেছেন উপসচিব সিরাজাম মুনিরা।

পদোন্নতি পাওয়া কর্মকর্তারা বিসিএস পুলিশ ক্যাডারে যোগদান করেছিলেন। এরপর তারা সহকারী পুলিশ সুপার পদে থেকে বিভিন্ন জায়গায় দায়িত্ব পালন করছিলেন।

পদোন্নতি পাওয়া কর্মকর্তাদের তালিকা দেখতে এখানে ক্লিক করুন।

এর আগে, গত ৬ নভেম্বর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ থেকে আলাদা দুটি প্রজ্ঞাপনে অতিরিক্ত উপপুলিশ মহাপরিদর্শক (অতিরিক্ত ডিআইজি) পদে (গ্রেড-৪) পদোন্নতি পেয়েছেন ১৫২ পুলিশ কর্মকর্তা। তাদের মধ্যে ১৪০ জনকে অস্থায়ী বিশেষ পদ বা সুপার নিউমারারি অতিরিক্ত ডিআইজি করা হয়েছে।


আরও খবর
শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠকে জাপার ৩ নেতা

মঙ্গলবার ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩




তফসিলের পর ১৪ নেতাকে বহিষ্কার করল বিএনপি

প্রকাশিত:শুক্রবার ০১ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০১ ডিসেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দ্বাদশ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর থেকে কেন্দ্রীয় ও জেলা পর্যায়ের ১৪ নেতাকে বহিষ্কার করেছে বিএনপি। তাঁদের বিরুদ্ধে  দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে শৃঙ্খলাবিরোধী কর্মকাণ্ডের অভিযোগ এনেছে দলটি।

দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত একাধিক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ১৪ নেতাকে বহিষ্কারের তথ্য জানানো হয়।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, দলের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে তারা দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ করেছে। এজন্য বিএনপির প্রাথমিক সদস্যপদসহ সকল পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।

বহিষ্কৃত ১৪ নেতার মধ্যে আটজনই কেন্দ্রীয় কমিটির নেতা ছিলেন। তাঁরা হলেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শাহজাহান ওমর, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য সৈয়দ এ কে একরামুজ্জামান, তাঁতী বিষয়ক সহসম্পাদক রাবেয়া ভুঁইয়া, নির্বাহী কমিটির সদস্য মোহাম্মদ আবু জাফর, শাহ শহীদ সারোয়ার, মতিউর রহমান মন্টু, খন্দকার আহসান হাবিব ও এ কে এম ফখরুল ইসলাম।

জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের ছয়জন হলেন শেরপুর জেলা বিএনপির সহদপ্তর সম্পাদক জায়েদুর রশিদ শ্যামল, সদস্য অ্যাডভোকেট মো. আবদুল্লাহ, পঞ্চগড় জেলা বিএনপির সদস্য আব্দুল আজিজ, জামালপুরে দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সদস্য মাহবুবুল হাসান, ঢাকার ধামরাই পৌর বিএনপির সভাপতি দেওয়ান নাজিম উদ্দিন মঞ্জু, চাপাইনবাবগঞ্জের যুগ্ম আহ্বায়ক মোহাম্মদ আবদুল মতিন।

এদের মধ্যে গতকাল বৃহস্পতিবার শাহজাহান ওমর আওয়ামী ‍লীগে যোগ দিয়ে ঝালকাঠি-১ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। এর আগে নতুন নিবন্ধিত বিএনএমে যোগ দিয়ে শাহ মোহাম্মদ আবু জাফর ফরিদুর-৪ আসনে এবং মতিউর রহমান মন্টু রাজশাহী-৩ আসনে, স্বতন্ত্র গণতন্ত্র মঞ্চ গঠন করে খন্দকার আহসান হাবিব টাঙ্গাইল-৫ আসনে এবং এ কে এম ফখরুল ইসলাম ঝালকাঠি-২ আসনে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।

এ ছাড়া স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে সৈয়দ একে একরামুজ্জামান ব্রাক্ষণবাড়িয়া-১ আসনে এবং শাহ শহীদ সারোয়ার ময়মনসিংহ-২ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।

বহিস্কৃত জেলা নেতাদের মধ্যে বিএনএম থেকে মো. আবদুল্লাহ শেরপুর-১ আসনে ও চাপাইনবাবগঞ্জের আবদুল মতিন চাপাইনবাবগঞ্জ-৩ আসনে মনোনয়ন পেয়েছেন।

তৃণমূল বিএনপি থেকে জায়েদুল রশিদ শ্যামল শেরপুর-২ আসনে ও পঞ্চগড়ের আব্দুল আজিজ পঞ্চগড়-২ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।

এ ছাড়া স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে দেওয়ানগঞ্জের মাহবুবুল হাসান জামালপুর-১ আসনে এবং ধামরাইয়ের দেওয়ান নাজিম উদ্দিন মঞ্জু ঢাকা-২০ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দেন।

টাঙ্গাইল-৪ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন রাবেয়া সিরাজের মেয়ে শুল্কা সিরাজ। রায়েয়া তাঁর পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণায় প্রকাশ্যে অংশ নিচ্ছেন বলে জেলা পর্যায় জানিয়ে ব্যবস্থাগ্রহণের অনুরোধ জানায় কেন্দ্রে। এর প্রেক্ষিতে তাঁকে বহিষ্কার করে বিএনপি।


আরও খবর
আজ থেকে ফের ৪৮ ঘণ্টার অবরোধ

বুধবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২৩