প্রথমবার গোল্ডেন শু জেতার পথে উল্কার
বেগে ছুটছেন আর্লিং হালান্ড। ম্যানচেস্টার সিটির এই তারকা কতটা এগিয়ে তা দেখে নেওয়া
যাক।
আর্লিং
হালান্ড:
এ মৌসুমে বরুশিয়া ডর্টমুন্ড থেকে ম্যানচেস্টার
সিটিতে যোগ দিয়ে উড়ন্ত ফর্মে আছেন আর্লিং হালান্ড। সিটিজেনদের হয়ে ২৭ ম্যাচে করেছেন
৩০ গোল। নরওয়েজিয়ান এই তারকার গোল গড় ১.১১। তাঁর পয়েন্ট ৬০। প্রথমবার গোল্ডেন শু জয়ের
পথে আপন গতিতে ছুটে চলেছেন ২২ বছর বয়সী এই ফরোয়ার্ড। লিগে করেছেন চারটি হ্যাটট্রিক।
প্রিমিয়ার লিগে ম্যানচেস্টার সিটির বাকি এখনো ৯টি ম্যাচ। নিজের গোলের সংখ্যা বাড়িয়ে
নেওয়ার আরো সুযোগ পাচ্ছেন তিনি।
হ্যারি
কেইন:
২০১৫-১৬, ২০১৬-১৭ এবং সর্বশেষ ২০২০-২১
মৌসুমে প্রিমিয়ার লিগে সর্বোচ্চ গোলদাতার পুরস্কার জিতেছিলেন হ্যারি কেইন। কিন্তু কখনোই
ইউরোপিয়ান গোল্ডেন শু জেতা হয়নি তাঁর। ইংলিশ অধিনায়ক এবার টটেনহামের হয়ে ৩০ ম্যাচে
করেছেন ২৩ গোল।
ভিক্টর
ওসিমহেন:
৩৩ বছর পর নাপোলিকে লিগ শিরোপা জয়ের অনেকটা
কাছে পৌঁছে দিতে বড় অবদান রেখেছেন ভিক্টর ওসিমহেন। ইতালির ক্লাবটির হয়ে এই নাইজেরিয়ান
ফরোয়ার্ড ২৩ ম্যাচে করেছেন ২১ গোল। তাঁর পয়েন্ট ৪২। সিরি ‘এ’তে নাপোলির ম্যাচ
বাকি আছে আরো ৯টি।
আরও
পড়ুন: চেলসিকে হারিয়ে সেমিফাইনালের পথে রিয়াল
এনার
ভ্যালেন্সিয়া:
ফেনারবাচের হয়ে গত মৌসুমে নিজের ছায়া হয়ে
ছিলেন এনার ভ্যালেন্সিয়া। ২৫ ম্যাচে করেছিলেন মাত্র সাতটি গোল। কিন্তু এ মৌসুমে নিজেকে
ফিরে পেয়েছেন। নিয়মিত পাচ্ছেন গোলের দেখা। ২৩ ম্যাচ খেলে করেছেন ২৬ গোল। কিন্তু তুর্কি
লিগের মান কম হওয়ায় তাঁর পয়েন্ট মাত্র ৩৯।
কিলিয়ান
এমবাপ্পে:
১৯ গোল, ৩৮ পয়েন্ট এবারের গোল্ডেন শু জেতার
লড়াইয়ে অনেকটাই পিছিয়ে পড়েছেন কিলিয়ান এমবাপ্পে। ফ্রেঞ্চ ক্লাব পিএসজির হয়ে ২৬ ম্যাচে
করেছেন ১৯ গোল। তাঁর পয়েন্ট ৩৮। লিগ ওয়ানে পিএসজির বাকি আছে আরো আটটি ম্যাচ।
জোনাথন
ডেভিড:
কিলিয়ান এমবাপ্পের মতোই সমান ৩৮ পয়েন্ট
জোনাথন ডেভিডের। লিগ ওয়ানে লিলের হয়ে দারুণ ফর্মে আছেন কানাডীয় এই ফরোয়ার্ড। ২৯ ম্যাচে
করেছেন ১৯ গোল। তাঁর গোল গড় ০.৬৬। লিগে এখনো আট ম্যাচ বাকি লিলের। গত মৌসুমে ৩৮ ম্যাচে
১৫ গোল করেছিলেন তিনি।