আজঃ শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

সেনেরচরে জমে উঠেছে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৫ জানুয়ারী ২০২২ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৫ জানুয়ারী ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
Image

শরীয়তপুর প্রতিনিধি:

আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ষষ্ঠ ধাপের ভোট ৩১ জানুয়ারী। এ নির্বাচনে শরীয়তপুর জেলার জাজিরা উপজেলার ৪ ইউনিয়নে নির্বাচন হবে। নির্বাচনে জয় পেতে ভোটারদের দ্বারে গিয়ে ভোট প্রত্যাশা করছেন প্রার্থীরা, ভোটারদের দিচ্ছেন নানা প্রতিশ্রুতি। বিভিন্ন মাধ্যমে প্রচারণা করে জানাচ্ছেন নির্বাচনে জয়ী হলে কেমন ইউনিয়ন পরিষদ গড়তে চায় তারা।

চেয়ারম্যান পদে ৯ জন প্রার্থীর মধ্যে  জনপ্রিয়তায় এগিয়ে রয়েছেন সমাজ সেবক হাজি আব্দুল ওহাব ফকির, তার মার্কা চশমা।

চেয়ারম্যান প্রার্থীরা ইউনিয়নবাসীকে দেখাচ্ছেন ইউনিয়নের ব্যাপক উন্নয়নের স্বপ্ন। কেউ প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন মাদকমুক্ত ইউনিয়ন গড়ার আর কেউবা দিচ্ছেন আদর্শ ইউনিয়ন গড়ার প্রতিশ্রুতি। সেনেরচর ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে জনমতে এগিয়ে হাজি আব্দুল ওহাব ফকির। সেনেরচর ইউনিয়নকে সন্ত্রাস ও মাদকমুক্ত আধুনিক উন্নয়নশীল মডেল ইউনিয়ন গড়তে চশমা মার্কায় ভোট প্রত্যাশা করছেন তিনি। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত ইউনিয়নবাসীর দ্বারে দ্বারে হাজির হচ্ছেন আব্দুল ওহাব ফকির। একজন ভদ্রমানুষ হওয়ায় ইউনিয়নবাসীর প্রথম পছন্দের তালিকায় রয়েছেন তিনি।

সেনেরচর ইউনিয়ন থেকে চেয়ারম্যান পদে লড়ছেন ৯ জন, ইউনিয়নের বিভিন্ন ওয়ার্ডের সদস্য পদে নির্বাচন করছেন ৩৫জন এবং সংরক্ষিত মহিলা সদস্য পদে নির্বাচন করছেন ১২ জন প্রার্থী।

এ ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদ প্রার্থী হাজি আব্দুল ওহাব ফকির বলেন, আমি সেনেরচর ইউনিয়নবাসীর প্রতীক চশমা নিয়ে নির্বাচন করছি। নির্বাচনে জয়ী হলে সরকারি অনুদানের পাশাপাশি নিজের অর্থায়নে এলাকার বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের উন্নয়ন এবং রাস্তা মেরামতের কাজ করবো। সেনেরচর বাসীকে একটি সন্ত্রাস ও মাদকমুক্ত আধুনিক উন্নয়নশীল মডেল ইউনিয়ন উপহার দিবো ইনশাআল্লাহ।


আরও খবর



পতাকার আদলে ধানক্ষেত, প্রশংসায় ভাসছেন স্কুলশিক্ষক

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মোঃ মাসুদ রানা, কুড়িগ্রাম

Image

কুড়িগ্রামের উলিপুর উপজেলায় মহান স্বাধীনতা দিবসে জাতীয় পতাকার আদলে ধান ক্ষেত সাজিয়ে প্রশংসায় ভাসছেন মোঃ আবু জাফর (৩৫) নামের এক স্কুল শিক্ষক।

ওই স্কুল শিক্ষক উলিপুর পৌর এলাকার নাওডাঙা বাকরের হাট গ্রামের মোঃ আবু বক্করের ছেলে। তিনি উলিপুর মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক বলে জানা গেছে। স্বাধীনতার মাসে ধান ক্ষেতের মাঝে চারা গাছ দিয়ে ফুটে উঠা জাতীয় পতাকার প্রতিচ্ছবি দেখতে উৎসুক জনতা ভীড় করছে।

সরেজমিনে দেখা যায়, আবু জাফরের এক একর ৩০ শতক জমিতে ধান চাষ করেছেন। এর মধ্যে ক্ষেতের এক শতক জমি জুড়ে ফুটে উঠেছে সবুজ রঙের চারা দিয়ে জাতীয় পতাকার প্রতিচ্ছবি জমির আইলের পাশ দিয়ে বেগুনি ধান গাছের চারা রোপন করে ফুটিয়ে তুলেছেন পতাকার খুঁটি। বিরি-১০৪ জাতের ধানের সবুজ চারাকে পতাকার জমিন ও জিঙ্ক সমৃদ্ধ বেগুনি ধানের চারাকে বৃত্ত ও পতাকার খুঁটি স্বরুপ সারিবদ্ধ ভাবে রোপন করেছেন তিনি। প্রথমের দিকে ধান গাছের পাতায় সমৃদ্ধ রঙ না আসায় স্পষ্ট চিত্র বুঝা না গেলেও বর্তমানে ধান গাছের পরিপক্বতার কারণে দৃশ্যমান হয়েছে ক্ষেতটি। এমন ব্যতিক্রমি পতাকার আদলে ধান ক্ষেত দেখতে প্রতিদিন লোকজন ছুটে আসছেন সেখানে।

আবু জাফর বলেন,আমি শিক্ষকতার পাশাপাশি কৃষি চাষাবাদ করে থাকি। দেশের প্রতি ভালোবাসা ও মমত্ব প্রকাশে মানুষজন বিভিন্নভাবে নিজেকে উপস্থাপন করতে চায়। তেমনি আমিও চেষ্টা করছিলাম মাত্র। স্বাধীনতার মাসে জাতীয় পতাকার আদলে করা ধানক্ষেতটি দৃশ্যমান হওয়ায় মানুষজনের দেখার আগ্রহ বেড়েছে।

ধান ক্ষেত দেখতে আসা লিটন মিয়া বলেন, মানুষজন দেশের প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধাবোধ থেকেই মুলত ব্যতিক্রমী কাজ করে থাকে। আবু জাফর ভাইয়ের জাতীয় পতাকার আদলে করা ধানক্ষেতটি সত্যি প্রশংসনীয়। এমন দৃশ্য দেখে আমি মুগ্ধ হয়েছি। এটি দেখে অনেকের মাঝে দেশপ্রেম জাগ্রত হবে বলে জানান তিনি।

শিক্ষার্থী মোঃ রাজু মিয়া বলেন, আমি বিভিন্ন কারুকার্য যেমন বইয়ের পাতা ও কাপড়ের তৈরি, পাথরের তৈরি সাজানো পতাকা দেখেছি। তবে ধানের চারা লাগিয়ে যে জাতীয় পতাকার প্রতিচ্ছবি বানানো যায় তা প্রথম দেখলাম সত্যি ভালো লাগলো।

কুড়িগ্রাম কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক বিপ্লব কুমার মোহন্ত বলেন, একজন কৃষক দেশের প্রতি ভালোবাসার নিদর্শন হিসেবে জমিতে জাতীয় পতাকার আদলে যে শস্যচিত্র ফুটিয়ে তুলেছে সত্যিই প্রশংসার দাবিদার। কৃষকদের পরামর্শ ও সহযোগিতায়

কৃষি বিভাগ সব সময় পাশে থাকবে বলে তিনি জানান।


আরও খবর



ডাবল মার্ডার থেকে মুক্তি পাওয়া ফুটবলার সিম্পসনের মৃত্যু

প্রকাশিত:শুক্রবার ১২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১২ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

প্রাক্তন স্ত্রী ও বন্ধুর হত্যা মামলা থেকে মুক্তি পাওয়া সাবেক আমেরিকান তারকা ফুটবলার ও অভিনেতা ওরেনথাল জেমস সিম্পসন প্রোস্টেট ক্যান্সারে মারা গেছেন। তার বয়স হয়েছিল ৭৬ বছর।

সিম্পসন কেমোথেরাপি নিচ্ছিলেন বলে এক বিবৃতিতে জানিয়েছে প্রো ফুটবল হল অফ ফেম। সিম্পসনের পরিবার জানায়, মৃত্যুর সময় তার সন্তান এবং নাতি-নাতনিরা পাশে ছিলেন। খবর বিবিসির।

১৯৯৫ সালে প্রাক্তন স্ত্রী নিকোল ব্রাউন এবং তার বন্ধু রন গোল্ডম্যানকে হত্যার মামলা থেকে ওজে সিম্পসনের বেকসুর মুক্তি মিললে বিষয়টি তুমুল বিতর্কের জন্ম দিয়েছিল। ১৯৯৪ সালে লস অ্যাঞ্জেলেসে ব্রাউনের বাড়ির বাইরে এই দম্পতিকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়েছিল। এ ঘটনায় সন্দেহভাজন হিসেবে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল সিম্পসনকে।

২০০৮ সালে তাকে সশস্ত্র ডাকাতির অভিযোগে তাকে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। ২০১৭ সালে তিনি জেল থেকে ছাড়া পান। সান ফ্রান্সিসকোতে জন্মগ্রহণকারী সিম্পসন এনএফএলে খেলার আগে কলেজে খ্যাতি অর্জন করেছিলেন।


আরও খবর



স্মৃতিসৌধের পরিদর্শন বইয়ে যা লিখলেন প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৬ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

মহান স্বাধীনতা দিবসে স্বাধীনতার চেতনায় বাংলাদেশকে উন্নত সমৃদ্ধ সোনার বাংলা গড়ে তোলার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে পরিদর্শন বইয়ে এ প্রত্যয় ব্যক্ত করে সই করেন তিনি।

পরিদর্শন বইয়ে প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, আজ ২৬শে মার্চ, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস। আজকের দিনে আমি পরম শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। আমি শ্রদ্ধা জানাই বাংলাদেশের স্বাধীনতার সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি এবং পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর হাতে নির্যাতিতা মা-বোনদের প্রতি। গভীর বেদনাভরা ক্লান্ত হৃদয়ে স্মরণ করছি আমার মা বেগম ফজিলাতুন নেছা এবং আমার তিন ছোট ভাই কামাল, জামাল, রাসেলসহ ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট ঘাতকদের নির্মম বুলেটে আঘাতে যারা শাহাদাত বরণ করেছেন তাদের।

শ্রদ্ধা জানাই ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে নিহত জাতীয় চার নেতাদের। ১৯৭৫ সালের ৩রা নভেম্বর যাদের নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছিল।

আজকের এই মহান দিবসে আমাদের প্রতিজ্ঞা-স্বাধীনতার চেতনায় বাংলাদেশকে উন্নত সমৃদ্ধ সোনার বাংলা গড়ে তুলব। ইনশাল্লাহ। আমি বাংলাদেশের সব জনসাধারণকে মহান  স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসের শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।

জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু।


আরও খবর



প্রথম ধাপে ১৫২ উপজেলায় ভোট ৮ মে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। তফসিল অনুযায়ী মনোনয়নপত্র জমার শেষ দিন ১৫ এপ্রিল এবং ভোটগ্রহণ আগামী ৮ মে অনুষ্ঠিত হবে।

বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে কমিশন সভা শেষে এ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেন কমিশনের অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।

অশোক কুমার দেবনাথ জানান, আগামী ৮, ২৩, ২৯ মে ও ৫ জুন চার ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইসি। জামানতের টাকা বাড়িয়ে ও স্বতন্ত্রদের প্রার্থিতা সহজের পর এ নির্বাচন হচ্ছে। এসব উপজেলায় চেয়ারম্যান, সাধারণ ভাইস চেয়ারম্যান ও সংরক্ষিত ভাইস চেয়ারম্যান পদে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের এ সাধারণ নির্বাচন হবে।

ইসির অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ জানান, ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী প্রথম ধাপে রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে মনোনয়নপত্র জমার শেষ সময় ১৫ এপ্রিল, বাছাই ১৭ এপ্রিল, প্রত্যাহারের শেষ সময় ২২ এপ্রিল। ভোট হবে ৮ মে। ইভিএমে ভোট হবে ২২টি উপজেলায় এবং বাকিগুলোয় ব্যালট পেপারে নির্বাচন হবে। দলীয় প্রতীকে উপজেলা পরিষদের এ নির্বাচন হবে। পাশাপাশি স্বতন্ত্র প্রার্থিতাও রয়েছে।

উল্লেখ্য, সংশোধিত নির্বাচন পরিচালনা বিধি ও আচরণ বিধি অনুযায়ী, স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে কোনো সমর্থন সূচক তালিকা দেওয়ার প্রয়োজন নেই; রঙিন পোস্টার ছাপাতে পারবেন প্রার্থীরা। প্রচারণার সময়ও পাচ্ছে বেশি; তবে জামানতের পরিমাণ বেড়েছে এবার।

এর আগে, ১৯৮৫ সালে উপজেলা পরিষদ চালু হওয়ার পর ১৯৯০ ও ২০০৯ সালে একদিনেই ভোট হয়েছিল। ২০১৪ সালে চতুর্থ উপজেলা নির্বাচন ছয়টি ধাপে ও ২০১৯ সালে পাঁচ ধাপে পঞ্চম উপজেলা পরিষদের ভোট হয়। আগের চারটি উপজেলা নির্বাচন নির্দলীয়ভাবে হলেও আইন সংশোধন হওয়ায় ২০১৭ সালের মার্চে মেয়াদোত্তীর্ণ তিনটি উপজেলায় দলীয় প্রতীকে নির্বাচন হয়েছিল। পরে ২০১৯ সালে দলীয় প্রতীকে পূর্ণাঙ্গ নির্বাচন হয়।

দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ না নিলেও বিএনপি পরে নির্দলীয় উপজেলা ভোটে অংশ নিয়েছিল। গেল ১০ বছর ধরে উপজেলা ভোটে দলীয় প্রার্থী দেয়নি দলটি। দলীয় প্রতীকে ভোট হলেও ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ কোনো প্রার্থীকে দলীয় মনোনয়ন দিচ্ছে না। আর বিএনপি অংশ নিচ্ছে না এ নির্বাচনে।


আরও খবর



রাতভর চেষ্টাতেও নেভেনি ডেমরার কাপড়ের গুদামের ভয়াবহ আগুন

প্রকাশিত:শুক্রবার ২২ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২২ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

রাতভর চেষ্টা করেও রাজধানীর ডেমরা ভাঙ্গা প্রেস এলাকায় কাপড়ের গোডাউনে লাগা ভয়াবহ আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে পারেনি ফায়ার সার্ভিস। গোডাউনের আগুনে পাশের একটি ভবনেও ছড়িয়ে পড়েছে বলে জানায় ফায়ার সার্ভিস। আগুনের তীব্রতার কারণে কাছাকাছি যেতে পারছে না ফায়ার সার্ভিস। একই সঙ্গে দেখা দিয়েছে পানির সংকট।

বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) রাত সাড়ে ১১টায় লাগা আগুন নেভাতে ফায়ার সার্ভিসের সর্বাত্মক চেষ্টাকে চোখরাঙানি দিয়ে আগুনের লেলিহান শিখা বরং বেড়েছে।

সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী, আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিসের ১০টি ইউনিট। পানির সংকট মেটাতে ও আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে ঘটনাস্থলে ফায়ার সার্ভিসের সহযোগিতায় ঘটনাস্থলে যোগ দিয়েছে নৌ বাহিনী। আগুন নিয়ন্ত্রণের কাজ করতে গিয়ে আহত হয়েছেন বেশ কয়েকজন ফায়ার ফাইটার।

পরিস্থিতি বিবেচনায় ঘটনাস্থল পরিদর্শনে গেছেন ফায়ার সার্ভিস সদর দপ্তরের ইনসিডেন্ট কমান্ডার লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. রেজাউল করিম। ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে তিনি গণমাধ্যমকে ব্রিফ করে বিস্তারিত জানাবেন।

এর আগে বৃহস্পতিবার রাতে ফায়ার সার্ভিস সদর দপ্তরের ডিউটি অফিসার রাকিবুল হাসান বলেন, বৃহস্পতিবার রাত ১১টা ৩০ মিনিটে আমাদের কাছে খবর আসে রাজধানীর ডেমরা ভাঙ্গা প্রেস এলাকায় তিন তলা ভবনের নীচ তলায় একটি কাপড়ের গোডাউনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এরপর প্রথম ইউনিট পৌঁছে রাত ১১টা ৪৫ মিনিটে। এরপর ডেমরা, পোস্তগোলা ও সিদ্দিক বাজার ফায়ার স্টেশন থেকে মোট ১০টি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে। প্রাথমিকভাবে আগুনের কারণ জানাতে পারেনি ফায়ার সার্ভিস।


আরও খবর
ঢাকার বাতাসের মান আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’

বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪