আজঃ শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

‘শেখ রাসেলকে হত্যার ঘটনা কারবালার নিষ্ঠুরতাকেও হার মানিয়েছিল’

প্রকাশিত:শুক্রবার ২২ এপ্রিল 20২২ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২২ এপ্রিল 20২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image
শেখ রাসেলের স্বপ্ন তিমিরেই নস্যাৎ করে দিয়েছিল এদেশের বর্বর, খুনি, কুলাঙ্গাররা। যার নেপথ্যে ছিল জিয়াউর রহমান। যার সাথে সরাসরি সম্পৃক্ত ছিল বঙ্গবন্ধুর খুনিরা। ১৫ আগস্টের নিকৃষ্ট ঘটনা ঘটাতে জিয়াউর রহমান খুনিদের এগিয়ে যেতে বলেছিল

শেখ রাসেলকে হত্যার ঘটনা কারবালার নিষ্ঠুরতাকেও হার মানিয়েছিল বলে মন্তব্য করেছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম

শুক্রবার (২২ এপ্রিল) রাজধানীর শেখ রাসেল রোলার স্কেটিং কমপ্লেক্সে শেখ রাসেল জাতীয় শিশু-কিশোর পরিষদ আয়োজিত ইফতার ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এ মন্তব্য করেন।

এ সময় মন্ত্রী আরো বলেন, পৃথিবীতে যত রাষ্ট্র ক্ষমতার পরিবর্তন, অভ্যুত্থান ও অন্যান্য ঘটনা ঘটেছে কোথাও এত বড় নিষ্ঠুরতা দেখা যায়নি। যেটা ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু পরিবারের সবচেয়ে কনিষ্ঠ সদস্য নিষ্পাপ শিশু শেখ রাসেলকে বর্বরোচিতভাবে হত্যার মাধ্যমে ঘটেছিল।

শ ম রেজাউল করিম এ সময় আরো বলেন, শেখ রাসেল আমাদের প্রেরণার জায়গা। শেখ রাসেল ছিল অমিত সম্ভাবনাময় এক প্রতিভা। বঙ্গবন্ধুর ও তার পরিবারের সবচেয়ে ভালোবাসা ও স্নেহের ছিল শিশু শেখ রাসেল।

মন্ত্রী আরো বলেন, শেখ রাসেলের স্বপ্ন তিমিরেই নস্যাৎ করে দিয়েছিল এদেশের বর্বর, খুনি, কুলাঙ্গাররা। যার নেপথ্যে ছিল জিয়াউর রহমান। যার সাথে সরাসরি সম্পৃক্ত ছিল বঙ্গবন্ধুর খুনিরা। ১৫ আগস্টের নিকৃষ্ট ঘটনা ঘটাতে জিয়াউর রহমান খুনিদের এগিয়ে যেতে বলেছিল। পরে খুনিদের বিভিন্ন দেশে পুনর্বাসিত করেছিল জিয়া। পরবর্তীতে বঙ্গবন্ধু ও শেখ রাসেলের খুনের বিচার করা যাবে না, এ অধ্যাদেশকে আইনে পরিণত করেছিল জিয়াউর রহমান।

এ সময় মন্ত্রী আরো যোগ করেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা বেঁচে না থাকলে বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক পূর্ব পাকিস্তানের মতো থাকতো। আজ দেশের উন্নয়ন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন, বঙ্গবন্ধুর খুনিদের বিচার, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এসব কিছু শেখ রাসেলের বড় বোন শেখ হাসিনার হাত ধরে সম্ভব হয়েছে।

শেখ রাসেল জাতীয় শিশু-কিশোর পরিষদের সম্পৃক্ত শিশু-কিশোররা যেন অনৈতিক কর্মকাণ্ডে জড়িত না হয়, মাদকাসক্ত না হয়, ভুল পথে না যায় এবং শেখ রাসেলের মতো নিষ্পাপ জীবন গড়ে তুলতে পারে সে আশাবাদ ব্যক্ত করেন মন্ত্রী।

শেখ রাসেল জাতীয় শিশু-কিশোর পরিষদের মহাসচিব কে এম শহীদুল্লাহ, সাংগঠনিক সম্পাদক ফরিদ উদ্দিন আহম্মদ রতনসহ পরিষদের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর
বিএনপির আন্দোলন এখনো শেষ হয়নি: রিজভী

বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪




৫১ শতাংশ কারখানা এখনো মার্চের বেতন দেয়নি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ঈদুল ফিতর উপলক্ষে সরকারঘোষিত ছুটি শুরু হওয়ার একদিন আগেও দেশের ৫১ শতাংশের বেশি মিল-কারখানা এখনো কর্মচারীদের মার্চের বেতন পরিশোধ করতে পারেনি। ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ এই তথ্য জানিয়েছে।

তাদের তথ্যে দেখা গেছে, ৯ হাজার ৪৬৯ কারখানার মধ্যে ৪ হাজার ৮৪৯টি সোমবার পর্যন্ত মার্চের বেতন পরিশোধ করতে পারেনি। অর্থাৎ ৫১ দশমিক ২১ শতাংশ কারখানা এখনো মার্চের বেতন দেয়নি।

ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশের তথ্যানুযায়ী, গতকাল পর্যন্ত ৪৮ দশমিক ৭৯ শতাংশ বা চার হাজার ৬২০টি মিল ও কারখানা মার্চের বেতন পরিশোধ করেছে। কারখানা ও মিলগুলো আশুলিয়া, সাভার, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, খুলনা, সিলেট ও নরসিংদীর শিল্পাঞ্চলে অবস্থিত।

অন্যদিকে, ঈদের আগে বোনাস পরিশোধ করেছে ৮১ দশমিক ৩৫ শতাংশ কারখানা, যেখানে ১৮ দশমিক ৬৫ শতাংশ বা এক হাজার ৭৬৬টি মিল-কারখানা এখনো বোনাস দেয়নি।

এক বিবৃতিতে শিল্প পুলিশ জানিয়েছে, প্রায় ১১৬টি মিল ও কারখানা ঈদের ছুটি ঘোষণা করবে না এবং ৩৫ দশমিক ৭১ শতাংশ বা তিন হাজার ৩৮১টি মিল ও কারখানা ইতোমধ্যেই ছুটি ঘোষণা করেছে। গতকাল পর্যন্ত ৬৩১টি মিল ও কারখানা বন্ধ ছিল এবং ৭১টি আংশিকভাবে খোলা ছিল।

গত ২৭ মার্চ শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী নজরুল ইসলাম চৌধুরী ঈদের ছুটি শুরুর আগে শ্রমিকদের বেতন ও বোনাস পরিশোধ করতে শিল্প মালিকদের প্রতি আহ্বান জানান।

শ্রম মন্ত্রণালয়ে জাতীয় ত্রিপক্ষীয় পরামর্শ পরিষদের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক শেষে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে প্রতিমন্ত্রী এ আহ্বান জানান। তখন কোনো নির্দিষ্ট তারিখের কথা না বললেও ঈদের সরকারি ছুটি শুরুর আগেই অর্থ পরিশোধ করার কথা বলেন তিনি।


আরও খবর



রূপগঞ্জে সরকারি গাছ কেটে নেওয়ার অভিযোগ

প্রকাশিত:শনিবার ২৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৩ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রূপগঞ্জ (নারায়নগঞ্জ) প্রতিনিধি

Image

নারায়ণগঞ্জ জেলার রূপগঞ্জের ভুলতা-মুড়াপাড়া সড়কের রাস্তার পাশে লাগানো সরকারি গাছ কেটে নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। গত ২১ মার্চ শুক্রবার উপজেলার ভুলতা ইউনিয়নের ছোনাবো এলাকার জয়নালের ছেলে নাসিরের নেতৃত্বে ১ লক্ষাধিক টাকার ৪টি কড়ই গাছ কেটে নেওয়া হচ্ছে বলে জানান স্থানীয়রা।

গাছ কাটার খবর পেয়ে সাংবাদিকরা ঘটনাস্থলে আসলে গাছ কাটার লোকজন দ্রুত পালিয়ে যায়।

স্থানীয়রা জানান, সরকারি বনায়ণের অংশ হিসেবে এ উপজেলার বিভিন্ন সড়কের পাশে গাছ রোপণ করা হয়। তারই ধারাবাহিকতায় বিগত ৩০ বছর পূর্বে ভুলতা-মুড়াপাড়া এ সড়কের উভয় পাশে সরকারি উদ্যোগে বিভিন্ন জাতের গাছ রোপণ করা হয়েছিল। নাসির মিয়া জোরপূর্বকভাবে সড়কের পাশে লাগানো ওই গাছ কাটতে শুরু করে। আমরা সাংবাদিকদের খবর দিলে গাছ কাটার লোকজন ২টি গাছ কেটে দ্রুত পালিয়ে যায়।

এর একদিন আগে রাস্তা সংস্কারের বরাত দিয়ে একইস্থানে রোপন করা অর্ধ শতাধিক কলা গাছ জোরপূর্বক কেটে ফেলেছে ওই নাসির।

এ ঘটনায় অভিযুক্ত নাসির মিয়া তার আনীত অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, আমি কোনো সরকারি গাছ কাটিনি। এ বিষয়ে আমি কিছু বলতে পারি না।

এ ব্যাপারে রূপগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আহসান মাহমুদ রাসেল বলেন, সরকারি গাছ কাটার বিষয়ে আমি অবগত না। তবে যারা সরকারি গাছ কেটে নিচ্ছে সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।


আরও খবর



বান্দরবানে সন্ত্রাসী হামলা রুখতে গাফিলতি খতিয়ে দেখা হবে: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রকাশিত:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

বান্দরবানের রুমা ও থানচিতে ব্যাংক ডাকাতি, অস্ত্র লুট এবং সন্ত্রাসী হামলা রুখতে কারও গাফিলতি বা ব্যর্থতা থাকলে তা খতিয়ে দেখা হবে। শনিবার (৬ এপ্রিল) সকালে সেখানকার সার্বিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে গিয়ে এ কথা বলেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল।

তিনি আরও বলেন, রুমা এমন একটি জায়গায়, যে জায়গায় কোনো দিন এ ধরনের একটা অশান্ত পরিবেশ হবে আমরা চিন্তা করিনি। আমরা সব সময় দেখেছি, শান্তি প্রিয় মানুষগুলো এই এলাকায় থাকেন। হঠাৎ করে এই ঘটনা কেন ঘটল, এটাই আজকে আমাদের কাছে প্রশ্ন। ডাকাতির মূল উদ্দেশ্য ছিল বোধ হয় অর্থ সংগ্রহ করা, এখন পর্যন্ত আমরা যা মনে করছি। আমরা সব কিছুই দেখব। অস্ত্র সহকারে এবং পোশাক সহকারে এখানে ঢুকবে; আমাদের নিরাপত্তা বাহিনী বসে থাকবে এটাও কাম্য নয়। যা করার নিরাপত্তা বাহিনী এখন সেটা করবে।

তিনি আরও বলেন, আমরা এ ব্যাপারে কঠোর অবস্থানে যাব। আমরা কোনো ক্রমেই আইন-শৃঙ্খলা ভঙ্গ করতে আর দেবো না। এই শান্তি প্রিয় এলাকায়, যেখানে শান্তির সুবাতাস সব সময় বইতো, এখানে অশান্তি হোক এটা আমরা চাই না। আমরা অবশ্যই এর কারণ, কারা করেছে, কাদের সহযোগিতা ছিল সবগুলো আমরা বের করব এবং আমরা আইনানুগ ব্যবস্থা নেব।

অভিযান শুরু হবে কি না জানতে চাইলে আসাদুজ্জামান খান গণমাধ্যমকে বলেন, দেশে নিরাপত্তা বাহিনী, সশস্ত্র বাহিনী রয়েছে, তারা তাদের মতো করে করবেন। কোনো কিছুকেই আমরা আনচ্যালেঞ্জড যেতে দেবো না। উৎস কোথায়, কীভাবে হলো সবগুলো আমরা বের করব।

এর আগে সকালে হেলিকপ্টারে রুমা পৌঁছান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। পরিদর্শন করেন সেখানকার সোনালী ব্যাংক শাখা। এছাড়া পাশের একটি মসজিদ কমপ্লেক্সসহ আশপাশের এলাকা ঘুরে দেখেন।

গত মঙ্গলবার রাতে একদল বন্দুকধারী রুমা সোনালী ব্যাংক শাখায় তাণ্ডব চালায়। অপহরণ করে ব্যাংকের ম্যানেজারকে। পরদিন থানচি বাজার ঘেরাও করে সোনালি ও কৃষি ব্যাংকেও হামলা চালিয়ে নগদ অর্থ লুট করে। স্থানীয়রা জানায়, হামলাকারীরা সশস্ত্র বিদ্রোহীগোষ্ঠী কেএনএফের পোশাক পরিহিত ছিল।


আরও খবর



সপরিবারে জাপানে ভূমিকম্পের কবলে রাজামৌলি

প্রকাশিত:শুক্রবার ২২ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২২ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

জাপানে ভূমিকম্পের কবলে পড়লেন আরআরআর পরিচালক এস এস রাজামৌলি। ভূমিকম্পের বিষয়ে জাপানিরা মানসিকভাবে বিপর্যয় মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকলেও রাজামৌলির কাছে বিষয়টি নতুন। বর্তমানে সপরিবারে জাপানে অবস্থান করছেন জনপ্রিয় দক্ষিণী নির্মাতা রাজামৌলি।

পুরো বিষয়টির ওপরে আলোকপাত করেছেন পরিচালকের ছেলে এসএস কার্তিকেয়। এক্স-এ একটি ছবি পোস্ট করেন তিনি। সেখানে দেখা যাচ্ছে তার হাতের স্মার্ট ঘড়ির ডায়ালে ভূমিকম্পের সতর্কবাণী ফুটে উঠেছে।

ছবিটির সঙ্গে কার্তিকেয় লেখেন, ২৮ তলায় ছিলাম এবং ধীরে ধীরে মাটি দুলতে শুরু করল। ওটা যে ভূমিকম্প সেটা বুঝতে কিছুটা সময় লেগেছে। ভয় পাওয়ার আগেই দেখলাম জাপানিদের মধ্যে কোনো প্রতিক্রিয়া নেই, যেন বৃষ্টি শুরু হয়েছে।

কার্তিকেয়র বক্তব্য নেটদুনিয়ায় ছড়িয়ে পড়তেই ভক্তরা তাদের জন্য সমাজমাধ্যমে দুশ্চিন্তা প্রকাশ করেছেন। আবার রাজামৌলি সুরক্ষিত আছেন জেনেও কেউ কেউ ঈশ্বরকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেছেন।

এই মুহূর্তে জাপানে রয়েছেন এসএস রাজামৌলি। সম্প্রতি সে দেশে তার সিনেমা আরআরআর-এর বিশেষ প্রদর্শনের আয়োজিত হয়। সিনেমার প্রদর্শনে নিজের পরিবারের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন পরিচালক।


আরও খবর



ট্রান্সকম গ্রুপের সিমিনসহ তিনজনকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ

প্রকাশিত:রবিবার ৩১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ৩১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ভাই আরশাদ ওয়ালিউর রহমানকে হত্যার অভিযোগে করা মামলায় ট্রান্সকম গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) সিমিন রহমানসহ তিনজনকে দেশে ফেরার ৭২ ঘণ্টার মধ্যে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।

সিমিন রহমান ছাড়া বাকি দুজন শীর্ষ কর্তা হলেন- গ্রুপের বর্তমান চেয়ারম্যান শাহনাজ রহমান ও হেড অব ট্রান্সফরমেশন যারেফ আয়াত হোসেন।

রোববার (৩১ মার্চ) বিচারপতি মো. খসরুজ্জামান ও কে এম জাহিদ সারওয়ারের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

গেলো ২১ মার্চ রাতে ট্রান্সকমের প্রয়াত চেয়ারম্যান লতিফুর রহমানের ছোট মেয়ে শাযরেহ হক গুলশান থানায় সিমিন রহমান সহ ১১ জনের বিরুদ্ধে এ হত্যা মামলা দায়ের করেন।

তিনি অভিযোগ করেন, ভাই আরশাদ ওয়ালিউর রহমান অসুস্থ ছিলেন না। তার বড় বোন সিমিন ও অন্য আসামিরা চক্রান্ত করে তাকে হত্যা করেছেন।

উল্লেখ্য, গেলো ২১ মার্চ ট্রান্সকম গ্রুপের সিইও সিমিন রহমান এবং বর্তমান চেয়ারম্যান মা শাহনাজ রহমানসহ তিনজনকে প্রতারণার একটি মামলায় দেশে প্রবেশের ৭২ ঘণ্টার মধ্যে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়েছিলেন চেম্বার আদালত।

লতিফুর রহমানের ছোট মেয়ে শাযরেহ হক এই মামলা করেন। তার বড় বোন, ট্রান্সকম গ্রুপের বর্তমান সিইও সিমিন রহমান এবং গ্রুপের বর্তমান চেয়ারম্যান, তাদের মা শাহনাজ রহমানসহ ট্রান্সকমের আট কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তিনটি মামলা করেন শাযরেহ হক।


আরও খবর
পরীমণিকে আদালতে হাজির হতে সমন জারি

বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪