আজঃ শনিবার ১৮ মে ২০২৪
শিরোনাম

সীমান্তে হত্যা ভারতের জন্য লজ্জার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রকাশিত:সোমবার ১০ অক্টোবর ২০২২ | হালনাগাদ:সোমবার ১০ অক্টোবর ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

সীমান্তে মানুষ হত্যার ঘটনা আমাদের জন্য দুঃখজনক আর নয়াদিল্লির জন্য লজ্জাজনক বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন। তিনি বলেন বাংলাদেশ-ভারতের সর্বোচ্চ পর্যায়ে সিদ্ধান্ত হওয়ার পরও সীমান্তে হত্যা ভারতের জন্য লজ্জার ব্যাপার।

সাতক্ষীরা ও চুয়াডাঙ্গা সীমান্তে একই দিনে বিএসএফের গুলিতে দুই বাংলাদেশির নিহতের ঘটনায় সোমবার (১০ অক্টোবর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ মন্তব্য করেন।

এ সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, যদিও সর্বোচ্চ পর্যায়ে সিদ্ধান্ত হয়েছে, আমরা বর্ডারে একটা লাশও দেখতে চাই না। কিন্তু তারপরও দুর্ঘটনা ঘটে।এ টা খুবই দুঃখজনক। দুয়েকদিন পর পর ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে মানুষ মারা যায়।

আব্দুল মোমেন বলেন, আমি প্রায়ই বলে থাকি, আগেও বলেছি; সীমান্তে হত্যা আমাদের জন্য দুঃখজনক আর ভারতের জন্য লজ্জাজনক। কারণ তারা তাদের ফোর্সকে যদি নিয়ন্ত্রণে না রাখেভারতের মতো একটি শক্তিশালী, উন্নত, পরিপক্ব গণতন্ত্রের দেশ, তারা যদি তাদের লোকগুলোকে (বিএসফ) নিয়ন্ত্রণে না রাখে, এটি তাদের জন্য লজ্জাজনক।


আরও খবর



দুপুরের মধ্যে তীব্র ঝড়ের আশঙ্কা, নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের ওপর দিয়ে তীব্র বেগে ঝড় বয়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করছে আবহাওয়া অফিস। সেই সঙ্গে বজ্রসহ বৃষ্টিও হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। সোমবার (৬ মে) দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য দেয়া এক পূর্বাভাসে এসব তথ্য জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর।

আবহাওয়াবিদ খো. হাফিজুর রহমানের স্বাক্ষর করা এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ময়মনসিংহ এবং সিলেট অঞ্চলের ওপর দিয়ে পশ্চিম অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬০ থেকে ৮০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। এ সময় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। তাই এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ২ নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

এ ছাড়া রংপুর ও কক্সবাজার অঞ্চলের ওপর দিয়ে একই দিক থেকে ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। সেই সঙ্গে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ১ নম্বর সতর্কসংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

এদিকে, আবহাওয়া অফিসের অপর এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায়, ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও শিলাবৃষ্টিও হতে পারে।


আরও খবর



নওগাঁয় ৪০০ পিচ ট্যাপেন্টাডলসহ তিন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

প্রকাশিত:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ফয়সাল আহম্মেদ, নওগাঁ প্রতিনিধি

Image

নওগাঁর বদলগাছীতে পৃথক অভিযানে ৪০০ পিচ ট্যাপেন্টাডলসহ তিন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেন র‌্যাব-৫, সিপিসি-৩, জয়পুরহাট এর চৌকস আভিযানিক দল। শনিবার সকালে র‌্যাবের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে র‌্যাব-৫।

চকবনমলী এলাকা হতে ২৮০ পিচ ট্যাপেন্টাডলসহ চকবাড়িয়া গ্রামের নওগাঁ সদর উপজেলার মোঃ গফুরের মেয়ে মোছাঃ মাহফুজা বেগম (৪৬), চকরামচন্দ গ্রামের নওগাঁ সদর উপজেলার মোঃ গফিরের মেয়ে মোছাঃ নাহার বেগম (৪০) কে গ্রেফতার করা হয় এবং মথুরাপুর এলাকা হতে ১২০ পিচ ট্যাপেন্টাডলসহ গয়েশপুর গ্রামের নওগাঁ বদলগাছী উপজেলার মোঃ দেলোয়ার হোনের ছেলে মাদক ব্যবসায়ী মোঃ রুবেল হোসেন (৩১)কে গ্রেফতার করা হয়।

গ্রেফতারকৃত আসামীরা সকলেই চিহ্নিত মাদক কারবারী। তারা সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে মাদক সংগ্রহ করে নওগাঁ জেলার বিভিন্ন এলাকায় খুচরা ও পাইকারী বিক্রি করতো। এমন সংবাদের ভিত্তিতে গত কয়েকদিন ধরে র‌্যাব-৫, সিপিসি-৩ এর গোয়েন্দা দল উক্ত ব্যক্তিদের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ শুরু করে। গতকাল শুক্রবার গোপন সংবাদের ভিত্তিতে উক্ত আসামীদেরকে মাদক ক্রয়-বিক্রয়ের সময় পৃথক অভিযানে নওগাঁ জেলার বদলগাছী থানাধীন চকবনমালী ও মথুরাপুর এলাকা থেকে র‌্যাব-৫, সিপিসি-৩ এর আভিযানিক দল আটক করে। পরবর্তীতে সাক্ষীদের উপস্থিতিতে উক্ত আসামীদেরকে তল্লাশি করলে তাদের নিকট থেকে অবৈধ মাদকদ্রব্য ৪০০ পিচ ট্যাপেন্টাডল উদ্ধার করা হয়।

মাদকসেবী ও মাদক কারবারী সিন্ডিকেটের অন্যান্য সদস্যদের ধরতে র‌্যাব-৫, সিপিসি-৩, জয়পুরহাট র‌্যাব ক্যাম্পের গোয়েন্দা কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।

গ্রেফতারকৃত আসামীকে যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করতে নওগাঁ জেলার বদলগাছী থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।


আরও খবর



জলাবদ্ধতা নিরসনে কুইক রেসপন্স টিম গঠনের প্রস্তাব চসিক মেয়রের

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
চট্টগ্রাম প্রতিনিধি

Image

চট্টগ্রাম নগরীর জলাবদ্ধতা নিরসনে চসিক, সিডিএ, ওয়াসা, পাউবো, বন্দরসহ সংশ্লিষ্ট সংস্থাদের নিয়ে একটি শক্তিশালী কুইক রেসপন্স টিম গঠন করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের (চসিক) মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. রেজাউল করিম চৌধুরী। 

সোমবার টাইগারপাসস্থ চসিকের সম্মেলন কক্ষে চট্টগ্রাম মহানগরীর জলাবদ্ধতা নিরসনে চলমান প্রকল্প সমূহের অগ্রগতি সংক্রান্ত এক পর্যালোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্য তিনি এসব কথা বলেন।

চসিক মেয়র বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনজনিত কারণে জলাবদ্ধতা এখন বিশ্বব্যাপী সাধারণ সমস্যায় পরিণত হয়েছে। এমনকি দুবাই, নিউ ইয়র্কের মতো আধুনিক শহরও ডুবে যাচ্ছে। এজন্য চট্টগ্রাম মহানগরীর জলাবদ্ধতা নিরসনে চলমান প্রকল্প সমূহ দ্রুত শেষ করতে হবে এবং জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হলে তা দ্রুত নিরসণে চসিক, সিডিএ, ওয়াসা, পাউবো, বন্দরসহ সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলো নিয়ে একটি শক্তিশালী কুইক রেসপন্স টিম গঠন করতে হবে।

সভায় সিডিএ চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ ইউনুছ বলেন, চসিক-সিডিএ মধ্যে আগে যে দূরত্ব ছিল এখন তা আর নেই। সিটি মেয়র এবং আমি মিলে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য জলাবদ্ধতামুক্ত, বসবাসযোগ্য চট্টগ্রাম গড়তে একসাথে কাজ করব। আমি ইতোমধ্যে চট্টগ্রামের জলাবদ্ধতা নিরসণে নালাগুলোতে থাকা ওয়াসার পাইপসহ বিভিন্ন সমস্যা চিহ্নিত করতে সিডিএর প্রকৌশলীদের নির্দেশ দিয়েছি। আশা করি সবাই একসাথে কাজ করে চট্টগ্রামকে জলাবদ্ধতামুক্ত করতে পারব।   

চট্টগ্রাম ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী একেএম ফজলুল্লাহ বলেন, সিডিএ খাল খননের প্রকল্প শেষ হওয়ার পর তা চসিককে বুঝিয়ে দিবে শুনছি। কিন্তু এ প্রকল্প পরবর্তীতে ব্যবস্থাপনার জন্য চসিককে আলাদাভাবে ফাণ্ড দিতে হবে এবং কর্মীদের প্রশিক্ষণ দিতে হবে। অন্যথায় এ প্রকল্পের সুফল পাওয়া যাবেনা।

সভায় চসিকের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোবারক আলী বলেন, প্লাস্টিক, পলিথিন, বোতলসহ বিভিন্ন অপচনশীল দ্রব্য খাল-নালায় গিয়ে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি করছে। এজন্য বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান সমূহ যাতে প্লাস্টিক-পলিথিন ইত্যাদি রিসাইক্লিংএ যাতে এগিয়ে আসে সে ব্যাপারে পদক্ষেপ নিতে হবে।

কাউন্সিলর আবুল হাসনাত মো. বেলাল জলাবদ্ধতা নিরসনে সংস্থাগুলোর মধ্যে কর্মবন্টন নিশ্চিত করার পাশাপাশি পরিকল্পিত নগরায়ণের উপর জোর দেন।

চসিকের প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা লতিফুল হক কাজমি বলেন, প্লাস্টিক-পলিথিন এখন জলাবদ্ধতা নিরসণের ক্ষেত্রে বড় চ্যালেঞ্জ। আমরা বিভিন্ন খাল-নালা পরিস্কার করার পর দেখা যাচ্ছে ১০ দিনের মধ্যে আবারো প্লাস্টিক-পলিথিনে সে খাল ভরাট হয়ে যাচ্ছে। কর্ণফুলী নদীর নাব্যতাও এখন পলিথিনের কারণে হুমকির মুখে। এজন্য পলিথিন বন্ধে ব্যাপক অভিযান ও সচেতনতামূলক কার্যক্রম প্রয়োজন।

সভায় বারইপাড়া খাল খনন প্রকল্পের পরিচালক ফরহাদুল আলম প্রকল্পের অগ্রগতি এবং জলাবদ্ধতা নিরসণে চসিকের কার্যক্রম তুলে ধরেন।

চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মুহম্মদ তৌহিদুল ইসলামের সঞ্চালনায় সভায় প্যানেল মেয়র গিয়াস উদ্দিন, আফরোজা কালাম, কাউন্সিলরবৃন্দসহ নগরীর বিভিন্ন সেবা সংস্থার প্রতিনিধিবৃন্দ অংশ নেন। বিভিন্ন সংস্থা জলাবদ্ধতা নিরসনে চলমান প্রকল্প সমূহের অগ্রগতি এবং করণীয় সম্পর্কে মতামত তুলে ধরে।


আরও খবর



পাইকগাছায় বিশ্ব পরিযায়ী পাখি দিবস পালিত

প্রকাশিত:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
উপজেলা প্রতিনিধি

Image

পাইকগাছায় বিশ্ব পরিযায়ী পাখি দিবস পালিত হয়েছে। শনিবার বিশ্ব পরিযায়ী পাখি দিবস উপলক্ষে পরিবেশবাদী সংগঠন বনবিবির উদ্যেগে নতুন বাজারস্থ কার্যালয়ে এক আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি সাংবাদিক প্রকাশ ঘোষ বিধান।

পাখির আবাসস্থলকে নিরাপদ রাখা ও বিচরণস্থল সংরক্ষণের আহ্বান জানিয়ে প্রতিবছর সারা বিশ্বে দিবসটি পালন করা হয়। পাখি সম্পর্কে বিশ্বজুড়ে সচেতনতা বাড়াতে ২০০৬ সাল থেকে পরিযায়ী পাখি দিবসটি পালন শুরু হয়েছে। প্রতি বছর মে ও অক্টোবর মাসের দ্বিতীয় শনিবার বিশ্ব পাখি দিবস পালিত হয়।

অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, বর্তমান বিশ্বে ব্যাপকভাবে বৃক্ষ নিধন ও শিল্প-কলকারখানা বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে পাখিদের আবাসস্থল প্রায় ধ্বংসের মুখে পড়েছে। এজন্য পৃথিবীর ভারসাম্য রক্ষায় পাখি সংরক্ষণ করা একান্ত প্রয়োজন। অনুষ্ঠান শেষে পাখির বাসার জন্য এলাকার বিভিন্ন গাছে মাটির পাত্র, কাঠ ও টিনের তৈরি বাসা গাছে বেধে দেওয়া হয়।

আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন এ্যাড. শফিকুল ইসলাম কচি। বিশেষ অতিথি ছিলেন, কবি রোজী সিদ্দিকী, গৌতম ভদ্র। বক্তৃতা করেন, শাহিনুর রহমান, দিবাশিষ সাধু, অর্থী সরকার, তৃষা বিশ্বাস, মনিরা আহম্মেদ, লিনজা আক্তার মিথিলা, মিতু সেন,তৃষা বিশ্বাস, শাহিনুর রহমান,পূষ্পিতা শীল জ্যতি প্রমুখ।

এম জালাল উদ্দীন, পাইকগাছা


আরও খবর



হোয়াইটওয়াশ এড়াতে জিম্বাবুয়ের লক্ষ্য ১৫৮ রান

প্রকাশিত:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ক্রীড়া প্রতিবেদক

Image

শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের শেষ ম্যাচে টস হেরে আগে ব্যাট করে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৫৭ রান সংগ্রহ করে বাংলাদেশ। টাইগারদের পক্ষে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ করেন সর্বোচ্চ ৫৪ রান। সফরকারীদের পক্ষে বেনেট ও মুজরাবানি নেন ২টি করে উইকেট।

শুরুতে ধস। দ্বিতীয় ওভারে প্রথম উইকেট পড়ে বাংলাদেশের। পুল করতে গিয়ে আউট হন তানজিদ। তানজিদের পর সৌম্য, ৩ ওভার শেষ না হতেই দুই ওপেনার হারায় টাইগাররা। ব্রায়ান বেনেটের শর্ট লেংথের বল কাট করতে গিয়ে ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে ক্যাচ তুলেছেন সৌম্য সরকার। তানজিদ, সৌম্যর পর হৃদয়ও কাট করতে গিয়ে হয়েছেন কট বিহাইন্ড।

এরপর মাহমুদউল্লাহর পাল্টা আক্রমণ। নাজমুল ও সাকিবের সঙ্গে জুটি। শেষে জাকের আলীর ঝড়। শেষ টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ব্যাটিংয়ের গতিপথটা এমন।

১৫ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে ফেলার পর নাজমুলকে নিয়ে মাহমুদউল্লাহ গড়েন ৬৯ রানের জুটি। মাহমুদউল্লাহ অবশ্য শেষ করে আসতে পারেননি। ক্যারিয়ারের অষ্টম ফিফটির পরপরই থামেন। তার আগে সাকিবকে নিয়ে যোগ করেন আরও ৩৯ রান।

সাকিবের পর মাহমুদউল্লাহ দ্রুত ফেরায় শেষ দিকেও ধাক্কা খায় বাংলাদেশ। জাকের আলীর ১১ বলে ২৪ রানের ক্যামিওতে অবশ্য ১৫০ পেরিয়ে ভালো একটা সংগ্রহই পেয়েছে স্বাগতিকেরা।


আরও খবর