আজঃ রবিবার ০৫ মে ২০২৪
শিরোনাম

সাভারে পুলিশ-শ্রমিক সংঘর্ষ; গুলিবিদ্ধসহ আহত ২০

প্রকাশিত:সোমবার ৩০ অক্টোবর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ৩০ অক্টোবর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
সাভার প্রতিনিধি

Image

সাভারে শ্রমিকের সঙ্গে পুলিশের দফায় দফা সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। মজুরি বৃদ্ধির দাবিতে আন্দোল করছিলেন শ্রমিকরা। এ সময় গুলিবিদ্ধসহ উভয়পক্ষের অন্তত ২০ জন আহত হয়েছে বলে জানা যায়। সোমবার দুপুরে বাইপাইল-আবদুল্লাহপুর মহাসড়কের জামগড়া, শিমুলতলা ও ছয়তলাসহ বেশ কয়েকটি স্থানে এই ঘটনা ঘটে।

এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ কয়েকজনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এলাকায় থমথমে পরিস্থিতিতে বেশ কিছু কারখানায় এক দিনের ছুটি ঘোষণা করার কথা জানিয়েছেন পুলিশ।

গুলিবিদ্ধরা হলেন, এনভয় গার্মেন্টসের শ্রমিক নজরুল ইসলাম, ভার্চুয়াল গার্মেন্টসের শ্রমিক সীমা আক্তার, পথচারী বিমল শীল ও মজনু মিয়া। তবে আহত বাকিদের তথ্য দিতে পারেনি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।

শ্রমিকরা বলেন, সকালে আমরা মজুরি বৃদ্ধি ও দ্রব্যমূল্যের দাম কমানোর যৌক্তিক দাবিতে বাইপাইল-আবদুল্লাহপুর মহাসড়কের ছয়তলা এলাকায় আসতে না আসতেই পুলিশ গুলি করতে শুরু করে। আমাদের অনেক শ্রমিক গুলিবিদ্ধ ও আহত হয়েছেন। গুলিবিদ্ধ অনেককেই ঢাকার হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। পুলিশ আমাদের ওপর কেন গুলি চালাবে? আমরাতো শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলন করছিলাম। আমরা সরকারের কাছে এর বিচার চাই।

নারী ও শিশু হাসপাতালের ইমারজেন্সি বিভাগের প্রধান ডা. জয় ভট্টাচার্য বলেন, গুলিবিদ্ধসহ আহত অবস্থায় অন্তত ২০ জন শ্রমিককে আমরা চিকিৎসা দিয়েছি। এর মধ্যে ৪-৫ জনকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় পেয়েছি। আহতদের মধ্য নজরুল ইসলাম নামে এক শ্রমিকের মাথায় গুলি লেগেছে। তাকেসহ কয়েকজনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

আশুলিয়া শিল্প পুলিশ-১ এর পুলিশ সুপার সারোয়ার আলম বলেন, মজুরি বৃদ্ধির দাবিতে আন্দোলনরত শ্রমিকদের সড়ক থেকে সরিয়ে দেয়া হয়েছে। এ সময় দুই পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। বেশ কিছু কারখানায় একদিনের ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। যেকোনো অপ্রীতিকর পরিস্থিতি মোকাবিলায় সাজোয়াযানসহ অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। তবে এখন পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।


আরও খবর



গরমে যে নিয়মে ডিম খেলে শরীর সুস্থ থাকে

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জীবন ধারা ডেস্ক

Image

প্রচন্ড তাপপ্রবাহে দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে জনজীবন। গরমে শরীর না ঘামলেও অনুভূত হচ্ছে অসহনীয় তাপ; যেন শরীর জ্বালাপোড়া করে পুড়ে যাচ্ছে! অসুস্থ হয়ে পড়ছেন মানুষ। গরমে শরীর সুস্থ রাখা জরুরি। শরীর সুস্থ রাখতে গরমে চিকিৎসকেরা হালকা খাবার খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন । মাংসও ঘন ঘন খেতে বারণ করেন। পরিমাণেও রাশ টানার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। বরং সবজি দিয়ে পাতলা মাছের ঝোল কিংবা ডাল খেতে বলেন। তবে ডিমের বিষয়টি আলাদা।

ডিম শরীরে তাৎক্ষণিক শক্তি জোগায়। চনমনে রাখে। প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়িয়ে তোলে। তাই বলে গরমে ইচ্ছেমতো ডিম খেয়ে যাওয়া কি ঠিক? পুষ্টিবিদদের মতে, গরমে ডিম খাওয়া যাবে না, এই ধারণা একেবারেই ভ্রান্ত। ডিম খেলে হজমের গোলমাল হওয়ার কোনও কারণ নেই। ভাল করে সেদ্ধ করে নিলে সালমোনেলা ব্যাক্টেরিয়া সংক্রমণেরও ভয় নেই। গরমের সঙ্গে ডিমের কোনও বিরোধ নেই।

স্বাস্থ্য সুরক্ষায় শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণ প্রোটিনের জন্য চিকিৎসক থেকে পুষ্টিবিদ, সকলেই প্রতিদিন একটি করে ডিম খাওয়ার পরামর্শ দেন। বেশিরভাগ পুষ্টিকর উপাদান প্রাকৃতিকভাবে যেসব খাবারে সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায় তার মধ্যে অন্যতম হলো ডিম। যেমন- ডিমে আছে প্রচুর পরিমাণ প্রোটিন, ভিটামিন এ, ডি, বি এবং বি-টুয়েলভ্। এছাড়াও ডিমে আছে লুটেইন ও যিয়াস্যানথিন নাম দুটি প্রয়োজনীয় উপাদান যা বৃদ্ধ বয়সে চোখের ক্ষতি ঠেকাতে সাহায্য করে।

পুষ্টিবিদদের মতে, গরমে ডিম খেলে যে ক্ষতির কোনও কারণ নেই কিন্তু কী খাচ্ছি, তার চেয়েও কতটা খাচ্ছি, সে দিকে নজর রাখা জরুরি। গরমে ডিম খাওয়ার পরিমাণে কতটা রাশ টানা জরুরি? আসলে পরিমাণটা অনেক কিছুর উপর নির্ভর করে। যারা নিয়মিত শরীরচর্চা করেন, খেলাধুলোর সঙ্গে যুক্ত কিংবা অক্লান্ত শারীরিক পরিশ্রম করেন, তাদের পর্যাপ্ত প্রোটিন খাওয়া জরুরি সে ক্ষেত্রে। সেই প্রোটিনের চাহিদা পূরণ করতে দিনে দু-তিনটি ডিম খান অনেকেই। কিন্তু অনেকের আবার শারীরিক পরিশ্রম কম। শরীরচর্চাও করেন না। সে ক্ষেত্রে দিনে একটির বেশি ডিম না খাওয়াই ভাল। বয়স, উচ্চতা, শারীরিক পরিশ্রমের পরিমাণ এবং আরও বেশ কয়েকটি বিষয় জড়িয়ে থাকে ডিম খাওয়ার সঙ্গে।

গরমে হালকা খাবারই স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। তবে, গরমের খাদ্যতালিকায় রাখতেই পারেন ডিমকে। ডিম হল সুপারফুড। পুষ্টিগুণে ভরপুর। প্রোটিন, ভিটামিন ডি, বি, জিংক ও ক্যালসিয়ামে ভরপুর ডিম।

স্বাস্থ্যে একাধিক উপকারিতা প্রদান করে ডিম। এমনকি ত্বক ও চুলের স্বাস্থ্যকেও ভালো রাখে। হজমের সমস্যা না থাকলে প্রতিদিনই ডিম খাওয়া যায়। কিন্তু একটার বেশি ডিম খেলে এই গরমে কি শারীরিক সমস্যা বাড়বে?

অনেকের ধারণা, গরমকালে ডিম খাওয়া উচিত নয়, এতে কোলেস্টেরল বেড়ে যায়। এটা শুধু ধারণা মাত্র। ডিমের মধ্যে ভালো কোলেস্টেরল রয়েছে, যা আদতে হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। কিন্তু গরমে ভারী খাবার একটু এড়িয়ে যাওয়াই ভালো।

এমনকি পেট গরম হতে পারে ভেবে অনেকে ডিম খাওয়াও কমিয়ে দিয়েছেন। গরমে ডিম খাওয়া মানা নয়। তবে পরিমাণের দিকটা খেয়াল রাখতে হবে। গরমে দিনে দুটির বেশি ডিম খাওয়া একেবারেই উচিত নয়। পুষ্টিবিদরা জানাচ্ছেন, কারও হজমশক্তি খুব ভাল হলেও বেশি ডিম খাওয়া ঠিক হবে না। ডিম দিয়ে কী বানাচ্ছেন সেটাও কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ। ডিম দিয়ে অনেক মুখরোচক খাবার তৈরি করা যায়। জেনে নিন গরমে যে নিয়মে ডিম খেলে শরীর সুস্থ থাকে

ডিম সেদ্ধ করুন এমন ভাবে, যাতে ডিমের সাদাটি সিদ্ধ হয়ে যায়। কিন্তু অথচ কুসুমটি নরম তুলতুলে থাকে। এই ভাবে ডিম খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। এই ভাবে সেদ্ধ করলে ডিমের মধ্যে থাকা ক্ষতিকারক জীবাণুও মরে যায়। টোস্ট আর ডিম পোচ জুটির বাঙালি বাড়িতেও কম জনপ্রিয়তা নেই। এই গরমে ডিম খেতে হলে পোচ বানিয়ে খাওয়াই ভাল। পেটের গোলমাল হওয়ার ভয় নেই। শরীরও শক্তি পায়। শারীরিক কোনও অস্বস্তি হয় না।

অনেকেই হাফ বয়েল ডিমে আঁশটে গন্ধ পান। তাদের জন্য পুরো সেদ্ধ ডিমই সেরা। মিনিট পাঁচেক পানিতে ফুটিয়ে নিলেই ডিম সিদ্ধ তৈরি। চটজলদি খাবার হিসাবে ডিম সেদ্ধর বিকল্প নেই। লবণ আর মরিচ দিয়েই খেয়ে নিতে পারেন। এ ছাড়াও সেদ্ধ ডিম দিয়ে বানাতে পারেন এগ সালাদ কিংবা এগ স্যান্ডউইচ।

গরমকালে ডিম খেলে দীর্ঘক্ষণ পেট ভর্তি থাকবে। এতে মুখরোচক খাবার খাওয়া থেকেও দূরে থাকতে পারবেন। এতে সহজেই ওজন কমবে। আর দেহে পুষ্টির ঘাটতিও পূরণ হবে। তাই স্বাস্থ্যের কোনও গন্ডগোল না থাকলে প্রতিদিন একটি করে ডিম খেতে পারেন।


আরও খবর



পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার ২৭ বস্তা টাকা পাওয়ার রেকর্ড

প্রকাশিত:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | হালনাগাদ:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি

Image

কিশোরগঞ্জের পাগলা মসজিদের দানবাক্স খুলে এবার রেকর্ড ২৭ বস্তা টাকা পাওয়া গেছে। এখন চলছে গণনার কাজ। শনিবার (২০ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৭টায় ৪ মাস ১০ দিন পর এ দানবাক্সগুলো খোলা হয়েছে।

কিশোরগঞ্জের জেলা প্রশাসক ও পাগলা মসজিদ পরিচালনা কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ ও পুলিশ সুপার মোহাম্মদ রাসেল শেখের উপস্থিতিতে দানবাক্সগুলো খোলা হয়।

কিশোরগঞ্জের জেলা প্রশাসক ও পাগলা মসজিদ পরিচালনা কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ জানান, ৪ মাস ১০ দিন পর শনিবার সকালে পাগলা মসজিদের ৯টি দানবাক্স খোলা হয়েছে। এবার দিন বেশি হওয়ায় একটি ট্রাংক দেওয়া হয়েছিল। পরে মসজিদের দোতালায় এনে টাকা গণনার কাজ শুরু হয়েছে। তিন মাস পর পর দানবাক্সগুলো খোলা হলেও এবার রমজানের কারণে ৪ মাস ১০ দিন পর দানবাক্সগুলো খোলা হয়েছে। আশা করা যাচ্ছে অতীতের সকল রেকর্ড ভেঙে নতুন রেকর্ড সৃষ্টি হবে।

টাকা গণনা কাজে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মহুয়া মমতাজ, মসজিদের পেশ ইমাম মুফতি খলিলুর রহমান ও রূপালী ব্যাংকের সহকারী মহাব্যবস্থাপক (এজিএম) রফিকুল ইসলাম, সিবিএ নেতা আনোয়ার পারভেজসহ মসজিদ ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য এবং মসজিদ কমপ্লেক্সে অবস্থিত মাদরাসা ও এতিমখানার শিক্ষক-শিক্ষার্থীরাসহ মোট ২২০ জনের একটি দল অংশ নিয়েছেন।

এর আগে ২০২৩ সালের ৯ ডিসেম্বর তিন মাস ২০ দিন পর দানবাক্সগুলো খোলা হয়েছিল। তখন ২৩টি বস্তায় ছয় কোটি ৩২ লাখ ৫১ হাজার ৪২৩ টাকা পাওয়া গিয়েছিল। ঐতিহাসিক এ মসজিদের দানবাক্সে একসঙ্গে এত টাকা পাওয়াটা তখন ছিল নতুন রেকর্ড। এবার সে রেকর্ড ছাড়িয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

মসজিদটিতে নিয়মিত হাঁস-মুরগি, গরু-ছাগলসহ বিভিন্ন ধরনের জিনিসপত্র দান করেন বিভিন্ন জেলা থেকে আসা অসংখ্য মানুষ।


আরও খবর



বাংলাদেশকে ১২৫ রানের লক্ষ্য দিলো জিম্বাবুয়ে

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ক্রীড়া প্রতিবেদক

Image

পাঁচ ম্যাচ সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে অতিথিদের হাত খুলে ব্যাট করতে দেয়নি বাংলাদেশ। পেস-স্পিনের ইন্দ্রজালে জিম্বাবুয়েকে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে অল্পতেই আটকে রেখেছে লাল-সবুজের প্রতিনিধিরা। তাতে ২০ ওভারে ১২৪ রানে অলআউট হয়ে যায় সফরকারীরা।

চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে দ্বিতীয় ওভারেই অভিজ্ঞ ক্রেইগ এরভিনকে হারায় জিম্বাবুয়ে। শেখ মেহেদীর বল হালকা টার্ন করে আঘাত হানে স্টাম্পে। রানের খাতা খোলার আগেই ফিরতে হয় তাকে।

এর আগে অবশ্য প্রথম ওভারে শরিফুল ইসলামকে দুইবার সীমানার ওপারে পাঠিয়ে ভালো শুরুর ইঙ্গিত দেন এই ম্যাচ দিয়ে কুড়ি ওভারের ক্রিকেটে অভিষিক্ত ওপেনার জয়লর্ড গামবি।

নিজের দ্বিতীয় ওভারেও মার খেতে হয় শরিফুলকে। তার প্রথম তিন বলে টানা তিন চার হাঁকান তিনে নামা ব্রায়ান বেনেট।

এরপরই শুরু জিম্বাবুয়ের ব্যাটারদের আসা-যাওয়ার মিছিল। ৩৬ থেকে ৪১ এই ৫ রানের মধ্যেই ৬ উইকেট হাওয়া জিম্বাবুয়ের।

১৮ মাস পর জাতীয় দলে ফিরে সাইফউদ্দিন তুলে নেন ওপেনার গামবির (১৭) উইকেট। শেখ মেহেদীর করা পাওয়ার প্লের শেষ ওভারের প্রথম বলে রানআউট হয়ে ফেরেন বেনেটও (১৬)। পরের বলে ক্রিজে এসেই শেখ মেহেদীর বলে স্লিপে লিটন দাসের হাতে ধরা পড়েন জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক সিকান্দার রাজাও (০)। রিভিউ নিতেও বাঁচতে পারেননি তিনি।

অভিজ্ঞ শন উইলিয়ামস আর রায়ান বার্লও রাজার মতোই গোল্ডেন ডাক নিয়ে ফেরেন। এমন ব্যাটিং ধসে দিশেহারা জিম্বাবুয়ের হাল ধরেন ক্লাইভ মাদান্দে এবং ওয়েলিংটন মাসাকাদজা। শুরুটা একদম ধীরগতির হলেও ক্রমেই দুজন দ্রুত রান তোলায় মনোযোগী হন। অষ্টম উইকেটে তাদের গড়া ৭৫ রানের জুটি ভাঙেন তাসকিন। ব্লক হোলে বল ফেলে মাদান্দের প্রতিরোধের ইতি টানেন তিনি। ৩৯ বলে ৬ চারে ৪৩ রান আসে তার ব্যাটে। ৩৪ রান করেন মাসাকাদজা।

বাংলাদশের পক্ষে সর্বোচ্চ তিনটি করে উইকেট নেন তাসকিন আহমেদ এবং মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন। দুই উইকেট যায় শেখ মেহেদীর ঝুলিতে।


আরও খবর



যমুনায় নানীর সাথে মাছ ধরতে গিয়ে দুই ভাইয়ের মৃত্যু

প্রকাশিত:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জামালপুর প্রতিনিধি

Image

জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলায় নানীর সাথে যমুনা নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে মিনহাজ উদ্দিন (১০) ও মিনাল মিয়া (৮) নামে দুই সহোদর ভাইয়ের মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (১৩ এপ্রিল) দুপুরে উপজেলার সাপধরী ইউনিয়নের দুর্গম চরশিশুয়া এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

তারা উপজেলার বেলগাছা ইউনিয়নের জারুলতলা এলাকার আজাহার মিয়ার ছেলে। এর আগে ঈদের দুইদিন আগে বাবা-মার সাথে তারা নানা দুদু সরকারের বাড়িতে বেড়াতে আসে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আজ শনিবার দুপুর ১টার দিকে বাড়ির পাশে নানীর সাথে যমুনা নদীতে মাছ ধরতে যায় ওই দুই শিশু। মাছ ধরার এক পর্যায়ে নদীর পানিতে ডুবে নিখোঁজ হয় তারা। অনেক খোঁজাখুঁজির এক থেকে দেড় ঘণ্টা পর তাদের মৃতদেহ নদীতে ভেসে উঠে।

সাপধরী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শাহ্ আলম মন্ডল জানান, তাদের নানা খুবই দরিদ্র। নদীতে মাছ ধরেই জীবিকা নির্বাহ করে থাকেন। দুপুরে নানীর সাথে যমুনা নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে।


আরও খবর



উপজেলা পরিষদ নির্বাচন

প্রথম ধাপে বিনা ভোটে ২৬ প্রার্থী নির্বাচিত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২৬ প্রার্থী নির্বাচিত হয়েছেন। এসব পদে ভোটের প্রয়োজন পড়ছে না।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তারা ওই প্রার্থীদের নির্বাচিত ঘোষণা করেন বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখার কর্মকর্তারা।

চেয়ারম্যান পদে সাত জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে নয় জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। এতে বালিয়াডাংগি (ঠাকুরগাঁও) উপজেলায় ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান, হাকিমপুরে (দিনাজপুর) মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান, সাঘাটায় (গাইবান্ধা) চেয়ারম্যান, বেড়া (পাবনা) উপজেলায় মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান, সিংড়ায় (নাটোর) চেয়ারম্যান, কুষ্টিয়া সদরে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান, বাগেরহাট সদরে সব পদ, মুন্সীগঞ্জ সদরে সব পদ, শিবচরে (মাদারীপুর) সব পদ, বড়লেখায় (মৌলভীবাজার) মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান, পরশুরামে (ফেনী) সব পদ, সন্দ্বীপে (চট্টগ্রাম) ভাইস চেয়ারম্যান, কক্সবাজার সদরে ভাইস চেয়ারম্যান, রোয়াংছড়িতে (বান্দরবান) চেয়ারম্যান পদ, কাউখালীতে (রাঙামাটি) ভাইস চেয়ারম্যান, চুয়াডাঙ্গার ডামুহুদায় ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ভোটের প্রয়োজন পড়বে না।

আগামী ৮ মে প্রথম ধাপে দেড়শ উপজেলা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ইতোমধ্যে প্রার্থীরা প্রতীক নিয়ে প্রচারে নেমে পড়েছেন।


আরও খবর